Logo
শিরোনাম

রেমালে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা দিতে প্রস্তুত জাপান

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৬ মে ২০২৫ |

Image

বিডি টু ডে ডেস্ক:


প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমালের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা করতে জাপান প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী কিশিদা ফুমিও।


তিনি বলেন, বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় রেমালের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোর দ্রুত পুনরুদ্ধারে প্রয়োজনীয় সহায়তা দিতে আমরা প্রস্তুত। এই কঠিন সময় থেকে বেরিয়ে আসার জন্য জাপান সবসময় বাংলাদেশের পাশে থাকবে।


ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পাঠানো এক শোক বার্তায় জাপানের প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।


ফুমিও বলেন, বাংলাদেশে প্রবল ঘূর্ণিঝড় আঘাত করেছে। অনেক প্রাণহানি হয়েছে। বিশেষ করে দক্ষিণের উপকূলীয় অঞ্চলে বহু মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এ ঘটনায় আমরা গভীরভাবে দুঃখিত।



জাপানের প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাপান সরকারের পক্ষ থেকে আমি নিহতদের আত্মার শান্তির জন্য প্রার্থনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।


পাশাপাশি যারা দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের প্রতিও সহমর্মিতা জানান জাপানের প্রধানমন্ত্রী। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোর দ্রুত পুনরুদ্ধারের জন্য শুভকামনা জানান তিনি।


এদিকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদের কাছে পাঠানো পৃথক এক বার্তায় জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কামিকাওয়া ইয়োকো বলেন, জাপান সবসময় বাংলাদেশের জনগণ ও সরকারের পাশে রয়েছে এবং বাংলাদেশ সরকারকে প্রয়োজনীয় সহায়তা দিতে প্রস্তুত রয়েছে।



ইয়োকো বলেন, আমি এটা জেনে গভীরভাবে দুঃখিত যে বাংলাদেশে আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড়ের ফলে বিশেষ করে, দেশটির দক্ষিণ উপকূলীয় অঞ্চলে অনেক মূল্যবান প্রাণহানি হয়েছে এবং বহু মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। 


আমরা আন্তরিক সমবেদনা জানাই। ক্ষতিগ্রস্তদের পুনরুদ্ধার ও ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার দ্রুত পুনর্গঠন কামনা করছি। বাসস।



আরও খবর



কঙ্গোতে ইঞ্জিনচালিত নৌকায় আগুন লেগে নিহত ১৪৮

প্রকাশিত:শনিবার ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

আফ্রিকার দেশ কঙ্গোতে একটি ইঞ্জিনচালিত কাঠের নৌকায় আগুন লাগার পর সেটি উল্টে যাওয়ার ঘটনায় অন্তত ১৪৮ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

দেশটির উত্তরপশ্চিমের কঙ্গো নদীতে গত মঙ্গলবার উল্টে যাওয়ার সময় নৌকাটিতে নারী-শিশুসহ প্রায় ৫০০ আরোহী ছিল বলে শনিবার একাধিক গণমাধ্যমের প্রতিবেদনের বলা হয়েছে। খবর স্কাই নিউজ, রয়টার্স ও দ্যা গার্ডিয়ানের।

দুর্ঘটনার পর মৃতের সংখ্যা ৫০ হবে বলে প্রাথমিকভাবে অনুমান করা হয়েছিল।কিন্তু পরে নিহতের সংখ্যা বাড়তে থাকে।

কঙ্গোতে প্রায়ই নৌকা দুর্ঘটনার খবর পাওয়া যায়। দেশটিতে নদীবেষ্ঠীত গ্রামগুলোতে যাতায়াতে এখনো পুরনো, কাঠের নৌযানই বেশি ব্যবহৃত হয়, সেসব নৌযানে প্রায়ই ধারণক্ষমতার বেশি যাত্রীও ওঠে, জানিয়েছে বার্তা সংস্থা। গত সপ্তাহের নৌকা এ দুর্ঘটনায় এখনও কয়েকশ নিখোঁজ রয়েছে বলে শুক্রবার কঙ্গোর একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন।

এইচবি কঙ্গোলো নামের ওই নৌকাটি মাতানকুমু বন্দর ছেড়ে বোলোম্বা অঞ্চলের দিকে যাওয়ার সময় এমবানদাকা শহরের কাছে তাতে আগুন ধরে যায়।

নৌযানটিতে এক নারীর রান্না থেকেই এই আগুনের সূত্রপাত হয় বলে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এক বার্তা সংস্থাকে এমনটাই বলেছেন নদী কমিশনার কম্পিতেন্ত লয়োকো।

সাঁতার না জানা অনেক নারী-শিশু নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়ার পর তাদের মৃত্যু হয়। জীবিত উদ্ধার প্রায় ১০০ জনকে স্থানীয় টাউন হলে অস্থায়ীভাবে বানানো এক আশ্রয় কেন্দ্রে রাখা হয়েছে, অগ্নিদগ্ধদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

গত বছর কঙ্গোর উত্তরাঞ্চলে লেক কিভুতে ২৭৮ যাত্রী নিয়ে একটি নৌকা উল্টে যাওয়ার ঘটনায় পানিতে ডুবে অন্তত ৭৮ জনে মৃত্যু হয়েছিল। পৃথক আরেক ঘটনায় দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে ডিসেম্বরে নদীতে নৌকা ডুবে অন্তত ২২ জন মারা গেছে।


আরও খবর



যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভে মানুষের ঢল

প্রকাশিত:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেওয়া সাম্প্রতিক পদক্ষেপের প্রতিবাদে শনিবার যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে সড়কে নেমেছে হাজারো মানুষ।

‘৫০৫০১’ নামে পরিচিত এই কর্মসূচির অর্থ হচ্ছে- ‘৫০টি বিক্ষোভ, ৫০টি অঙ্গরাজ্য, ১টি আন্দোলন’। যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা বিপ্লবী যুদ্ধ শুরুর ২৫০তম বার্ষিকীর সঙ্গে মিলিয়ে এ কর্মসূচি আয়োজন করা হয়।

বিবিসি লিখেছে, হোয়াইট হাউস ও টেসলা ডিলারদের শোরুমের বাইরে এবং অনেক শহরের প্রাণকেন্দ্রে জড়ো হয়ে বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ তুলে ধরেন। ভুল করে এল সালভাদরে পাঠানো আব্রেগো গার্সিয়াকে ফিরিয়ে আনার দাবি জানান অনেকে।

সাম্প্রতিক সময়ে রাজনৈতিক বিক্ষোভ যুক্তরাষ্ট্রে সাধারণ ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে এপ্রিলের শুরুতে ‘হ্যান্ডস অফ’ নামের বিক্ষোভ কর্মসূচিতে বিপুল জনসমাগম হয়।

ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা দিন দিন কমছে বলে জরিপগুলো ইঙ্গিত দিচ্ছে।

গতকালের কর্মসূচিতে ট্রাম্পের বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিক্ষোভকারীরা। সরকারি চাকরিতে ছাঁটাই এবং ব্যয় কমাতে ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সির (ডোজ) নেওয়া উদ্যোগ এবং এল সালভাদরের নাগরিক আব্রেগো গার্সিয়াকে নির্বাসন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরিয়ে আনতে ট্রাম্প প্রশাসনের অনাগ্রহের বিষয়গুলো রয়েছে এর মধ্যে।


আরও খবর



গজারিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিজ আসনে চাপা পড়া চালককে উদ্ধার

প্রকাশিত:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৬ মে ২০২৫ |

Image

গজারিয়া (মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধি:

ঢাকা -চট্টগ্রাম মহাসড়কের গজারিয়া অংশের ভাটেরচর নতুন রাস্তা এলাকায় দুর্ঘটনায় পিকাপে আটকে পড়া চালককে উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের একদল কর্মী। আজ সকাল আনুমানিক সাড়ে ৮ টায় এ ঘটনা ঘটে। 

পরে তাকে উদ্ধার করে গজারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসার পর আহতকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, ঢাকাগামী একটি পিকাপ ভ্যান দ্রুতগতিতে  মহাসড়কের ভাটেরচর এলাকা অতিক্রমের সময়  চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি অজ্ঞাত গাড়ির পেছনে ধাক্কা দেয়। এতে পিকাপের সামনের অংশ দুমরে-মুচড়ে যায়। 

এ সময় পিকাপ চালক সানি মিয়া তার আসনে আটকা পড়ে। আহত চালক সানি মিয়া কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার গাজীরচর গ্রামের আসু মিয়ার ছেলে।


আরও খবর



ঝালকাঠিতে পুলিশ পরিচয়ে মারধর ও লুটের অভিযোগ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০১ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, ঝালকাঠি প্রতিনিধি:

ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নে পুলিশ পরিচয়ে ঘরে ঢুকে পরিবারের সবাইকে বেঁধে মারধর করে স্বর্ণালংকার ও মোবাইল ফোন লুটের অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার (১ মে) ভোর রাত চারটার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের  দক্ষিণ আনইলবুনিয়া গ্রামের বটতলা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় বেশ কয়েকটি দোকান ভাঙচুর ও মালামাল লুট করা হয়।  এ ঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবারের প্রধান হারুন অর রশিদ (৬৫) থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ২০০৭ সালে বটতলা বাজারে ছয় শতাংশ জমি কিনে ছয়টি টিনের দোকানঘর তৈরি করে ব্যবসা শুরু করেন তিনি ও তার দুই ছেলে। এর পেছনেই বসতঘর তৈরি করে তারা বসবাস করছেন। জমি নিয়ে বিরোধের জেরেই শ্যালক ফয়সাল ও একই গ্রামের ব্যবসায়ী নাসির খান সরোয়ারের ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীরা এই লুটপাট ও ভাঙচুর করেছে বলে অভিযোগ হারুনের। হারুন অর রশিদের ছেলে মেহেদী হাসান বলেন, ভোরে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র হাতে বাড়িতে প্রবেশ করে অন্তত ১৫ জন দুর্বৃত্ত। প্রথমেই তারা পরিবারের সব সদস্যকে মারধর করে হাত-পা বেঁধে ফেলে। পরে ঘরের মধ্যে থাকা ৫টি মুঠোফোন ও ১০ ভরি স্বর্ণালংকার নিয়ে যায়। এ সময় বাইরে অবস্থান করা ৫০ জনের একটি দল তাদের ছয়টি দোকান ভেঙে গুঁড়িয়ে মালামাল, টিন ও কাঠ ট্রাক ভরে নিয়ে গেছে। ছয়টি দোকানের মধ্যে ছিল মুদির দোকান, চায়ের দোকান, কসমেটিকসের দোকান ও মুরগির দোকান।দুর্বৃত্তরা তাঁর ছোট দুই বোনকে ব্যাপক মারধর করেছে।

ঘটনার সময় ভোরের আলো ফোটেনি, কেবল ফজরের আজান হচ্ছিল। মেহেদী হাসান বলেন, সম্প্রতি ফয়সাল আহম্মেদ নামের একজনের কাছ থেকে বটতলা বাজারে ছয় শতাংশ জমি কেনেন নাসির খান নামের ঢাকার এক ব্যবসায়ী। গত ২২ এপ্রিল জমির দলিল করেই তাঁদের জমিকে নিজের কেনা সম্পত্তি দাবি করে উচ্ছেদের জন্য বিভিন্নভাবে হুমকি দিয়ে আসছিলেন নাসির খান। মেহেদী হাসানের অভিযোগ নাসির খান তার ভাড়া করা লোকজন এ ঘটনা ঘটিয়েছে।এ ব্যাপারে হারুন অর রশিদের শ্যালক ফয়সাল হোসেন বলেন, আমার পিতা আব্দুল গনি হাওলাদার আমাকে ৬ শতাংশ জমি লিখে দেন। আমি সবার ছোট হওয়ায় আমাকে লালন পালন করার জন্য আমার বোন রোজিনা বেগম ও তার স্বামী হারুন অর রশীদকেও ৬ শতাংশ জমি লিখে দেন। তিনি আমাকে লালন পালন তো করেননি বরং আমার ৬ শতাংশ জমি জোর পূর্বক দীর্ঘদিন ধরে ভোগ দখল করছেন। আমি বোন ভগ্নিপতির কাছে হাজার বার ধর্না দিয়েও জমি বুঝে পাইনি। বাধ্য হয়ে সম্প্রতি এ জমি স্থানীয় নাসির উদ্দিনের নিকট বিক্রি করেছি। অভিযোগের বিষয়ে  নাসির খানের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেন। ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা বলছেন, ৯৯৯–এ ফোন করা হলেও এক কিলোমিটার দূরের কাঁঠালিয়া থানা থেকে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসেছে আড়াই ঘণ্টা পরে।

কাঠালিয়া সদর ইউনিয়নের বটতলা বাজার ব্যবসায়ী সমিতির  সভাপতি(ভারপ্রাপ্ত) মো:সাইদুর রহমান জানান, বাজারের ব্যবসায়ী হারুন ও তার শ্যালকের মধ্যে জমি নিয়ে দ্বন্দ্ব চলছে। তবে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কে বা কারা ভাঙচুর করছে তা দেখেনি।

এই বিষয়ে কাঁঠালিয়া থানার ওসি মং চেনলা বলেন, 'ঘটনা তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। জনবল কম থাকায় ঘটনাস্থলে যেতে দেরি হয়েছে।


আরও খবর



যুদ্ধবিরতি হলেও স্থগিতই থাকছে সিন্ধু পানি চুক্তি

প্রকাশিত:রবিবার ১১ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

ভারত ও পাকিস্তান কয়েকদিনের প্রাণঘাতী লড়াইয়ের পর অস্ত্রবিরতিতে সম্মত হলেও দুই দেশের পানি ভাগাভাগির গুরুত্বপূর্ণ একটি চুক্তি স্থগিতই থাকছে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। বিশ্ব ব্যাংকের মধ্যস্থতায় ১৯৬০ সালে হওয়া সিন্ধু পানি চুক্তি দুই দেশের মধ্যে সিন্ধু নদ ও এর শাখা নদীগুলোর পানি বন্টন নিয়ন্ত্রণ করে।

কাশ্মীরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর প্রাণঘাতী সন্ত্রাসী হামলা হওয়ার পর এর পেছনে ইসলামাবাদ আছে বলে অভিযোগ করে নয়া দিল্লি সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করে।

পাকিস্তান পেহেলগামের সহিংসতায় জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করে। দেশটি জানিয়েছে, তারা ভারতের একতরফাভাবে সিন্ধু চুক্তি স্থগিতের বিষয়ে আন্তর্জাতিক আইনি পদক্ষেপের দারস্থ হবে।

পাকিস্তানের কৃষি সেচের ৮০ শতাংশ পানি নিশ্চিত হয়েছে এই চুক্তির মাধ্যমে। পাকিস্তানের পানি মন্ত্রণালয়ের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেন, সিন্ধু পানি চুক্তি (যুদ্ধবিরতি) আলোচনার কোনো অংশ না।

ভারতের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সরকার কর্মকর্তাও রয়টার্সকে জানান, এই চুক্তির বিষয়ে নেওয়া পদক্ষেপে কোনো পরিবর্তন আসেনি।

বিষয়টি নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাৎক্ষণিকভাবে কোনো সাড়া দেয়নি আর পাকিস্তানের পানি মন্ত্রণালয় ও তথ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারাও প্রকাশ্যে কিছু জানাননি।

কাশ্মীর হামলার পর ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যে পদক্ষেপগুলো নিয়েছে তার অন্যতম এই পানি বণ্টন চুক্তি।

ভারত সরকারের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুই কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, দুই দেশের সংঘাতের ক্ষেত্রে বিরতি দেওয়া হলেও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাণিজ্য, ভিসা স্থগিতের মতো যে সব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সেগুলো সব বহাল আছে।


আরও খবর