Logo
শিরোনাম

শিশুদের আগস্ট মাসে টিকাদান শুরু হবে

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের টিকাদানের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ জন্য ১৫ লাখের বেশি ডোজ টিকা আমদানি করা হয়েছে। ইতোমধ্যে ঢাকায় পৌঁছেছে শিশুদের করোনা টিকা। আগস্ট মাসে টিকাদান শুরু হবে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি (ইপিআই) জানিয়েছে, শনিবার (৩০ জুলাই) সকালে ঢাকায় পৌঁছেছে ৫ বছরের বেশি বয়সী শিশুদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি ফাইজারের ১৫ লাখ ২ হাজার ৪০০ ডোজ টিকা।

সরকারের টিকা বিতরণ কর্মসূচির সদস্যসচিব ডা. সামসুল হক বলেন, চলতি মাসে টিকাদানের কথা থাকলেও নানা জটিলতায় তা সম্ভব হয়নি। এ জন্য আগস্টে টিকাদান শুরু হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলে পরে দিনক্ষণ ঠিক করা হবে।

উল্লেখ্য, দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় আনতে প্রায় দেড় বছর আগে টিকাদান শুরু করে সরকার। পরে সেটি কমিয়ে ৭০ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়। ইতোমধ্যে প্রায় ১৩ কোটি মানুষকে টিকার আওতায় আনা হয়েছে। পরিধি বাড়াতে প্রাপ্ত বয়স্কদের পাশাপাশি ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিশু-কিশোরদের পর এবার ৫ থেকে ১১ বছর বয়সীদেরও টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

সরকারের জাতীয় ভ্যাকসিন ডেপ্লয়মেন্ট কমিটির প্রধান ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও গবেষণা) অধ্যাপক ডা. সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, আমরা মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের টিকা দিয়েছি। এবার ৫-১১ বছরের তথা প্রাইমারির শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ারও সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তাদের ক্ষেত্রেও ফাইজারের টিকা ব্যবহার করা হবে। জন্মনিবন্ধন দিয়ে সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধনের মাধ্যমে টিকা নিতে হবে।


আরও খবর

দেশে ডেঙ্গু টিকার সফল পরীক্ষা

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




কাজ শেষ, উদ্বোধনের অপেক্ষায় বঙ্গবন্ধু টানেল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩১ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক : কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের নির্মাণ কাজ শতভাগ সম্পন্ন হয়েছে। টানেলটি এখন যানবাহন চলাচলের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে।

প্রকল্প পরিচালক (পিডি) মো. হারুনুর রশীদ চৌধুরী গণমাধ্যমকে জানান, ‘এখন চূড়ান্ত পর্যায়ের কাজ চলছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী অক্টোবরে টানেলটি উদ্বোধন করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।’

তিনি বলেন, সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী অক্টোবরে টানেলটি খুলে দেওয়া হবে।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের গত ১৪ আগস্ট জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৮ অক্টোবর চট্টগ্রামে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল উদ্বোধন করবেন।

প্রকল্পের বিবরণ অনুযায়ী, টানেলটি চট্টগ্রাম বন্দরকে সরাসরি আনোয়ারা উপজেলার সঙ্গে সংযুক্ত করা ছাড়াও সরাসরি কক্সবাজারকে চট্টগ্রামের সঙ্গে সংযুক্ত করবে।

৩৫ ফুট প্রস্থ এবং ১৬ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট দুটি টিউব ১১ মিটার ব্যবধানে তৈরি করা হয়েছে, যাতে ভারী যানবাহন সহজেই টানেলের মধ্য দিয়ে চলতে পারে।

টানেলের দৈর্ঘ্য ৩.৪০ কিলোমিটার। যার সঙ্গে ৫.৩৫ কিলোমিটারের অ্যাপ্রোচ রোডের পাশাপাশি ৭৪০ মিটারের একটি সেতু রয়েছে, যা মূল শহর, বন্দর এবং নদীর পশ্চিম দিককে এর পূর্ব দিকের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে।

বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রথম টানেল টিউবের বোরিং কাজের উদ্বোধন করেন।

২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং যৌথভাবে টানেলটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। প্রকল্পের ঠিকাদার হিসেবে কাজ করছে চায়না কমিউনিকেশনস কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড।

টানেলটি প্রস্তাবিত এশিয়ান হাইওয়েকে ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের সঙ্গে সংযুক্ত করবে এবং দূরত্ব ৪০ কিলোমিটার কমিয়ে আনবে। এই টানেলে যানবাহন ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার বেগে চলতে পারবে বলে প্রকল্প সূত্র জানিয়েছে।

১০ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত বঙ্গবন্ধু টানেল প্রকল্পটি বাংলাদেশ ও চীন সরকারের যৌথ অর্থায়নে বাস্তবায়িত হচ্ছে। চীনের এক্সিম ব্যাংক দুই শতাংশ হারে সুদে ৫,৯১৩ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে এবং বাকি অংশের অর্থায়ন করছে বাংলাদেশ সরকার।


আরও খবর



বলিউডের ইতিহাসে এক দিনে সর্বোচ্চ আয়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

ভারতের সিনেমা ইতিহাসের সব রেকর্ড ভেঙে ফেললো বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানের জওয়ান। মুক্তির প্রথমদিনে বিশ্বব্যাপী প্রায় ১২৫ কোটি রুপি আয় করে নিয়েছে সিনেমাটি। 

 

বলিউডের মুভিরিভিউজে দেওয়া তথ্য মতে ছবির বক্স অফিস কালেকশন জানা গেছে। শুধু হিন্দি সংস্করণেই সিনেমাটি আয় করেছে ৬৫ কোটি। তামিল ভাষায় আয় করেছে ৫ কোটি। তেলেগু সংস্করণে আয় ৪ কোটি। 

তার মানে শুধু ভারতেই তিনটি ভাষায় জওয়ানর আয় ৭৫ কোটি। সঠিক তথ্য পাওয়া না গেলেও বিশ্বের অন্যান্য দেশে প্রথম দিনে ছবিটি আয় করেছে অন্তত ৫০ কোটি। সব মিলিয়ে মুক্তির প্রথম দিনে জওয়ান বিশ্বব্যাপী ১১৫ থেকে ১২৫ কোটি রুপি আয় করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। 


এর আগে একদিনে বক্স অফিস থেকে ভারতের কোনো সিনেমাই ১০০ কোটি রুপি আয়ের ইতিহাস গড়তে পারেনি। সেক্ষেত্রে জওয়ান সেই সকল রেকর্ডই ভেঙে ফেললো।  শুধু ভারতে শাহরুখ খানের পাঠান সিনেমা মুক্তির প্রথম দিনে ৫৫ কোটি রুপি আয় করেছিল। দক্ষিণী ছবি কেজিএফ-চ্যাপ্টার ২-এর আয় ছিল ৫৩ কোটি ৯৫ লাখ। 

বৃহস্পতিবার ভারতের সাড়ে ৫ হাজার স্ক্রিনসহ বিশ্বের ১০ হাজারের বেশি স্ক্রিনে মুক্তি পেয়েছে ৩০০ কোটি রুপি বাজেটের এই সিনেমা। হিন্দি, তামিল ও তেলেগু ভাষায় মুক্তি পেয়েছে অ্যাটলি পরিচালিত জওয়ান। এই প্রথমবার নয়নতারার বিপরীতে অভিনয় করেছেন শাহরুখ। নয়নতারা ছাড়াও শাহরুখের এই ছবিতে দেখা গেছে সানিয়া মালহোত্রা, বিজয় সেতুপতি, প্রিয়মণির মতো তারকাদের। বিশেষ চরিত্রে থাকছেন দীপিকা পাড়ুকোন।


আরও খবর

ইতিহাস গড়লেন শাহরুখ

মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

নতুন চরিত্রে শ্রাবন্তী

শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩




লিবিয়ায় বন্যায় সাগরে ভেসে গেছে হাজার হাজার মানুষ

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : আফ্রিকার দেশ লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে সোমবার আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় ড্যানিয়েল। ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে পূর্বাঞ্চলে প্রবল বৃষ্টিপাত হয়। আর এই বৃষ্টির পানির চাপে দারনা শহরের কাছে নদীর ওপর দেওয়া দুটি বাধ ধসে পড়ে। সেই বাঁধের পানির কারণেই সেখানে বিপর্যয়কর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বাঁধের পানির কারণে সৃষ্ট বন্যা হাজার হাজার মানুষকে সমুদ্রের দিকে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। সেই বন্যাটিকে অনেকে সুনামির মতো আখ্যায়িত করেছেন।

বিবিসি আরও জানিয়েছে, বন্যার পানির তোড়ে অনেক এলাকাই নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। সমুদ্রের পানিতে যেসব মানুষ ভেসে গেছেন তাদের মরদেহ পানি থেকে উদ্ধার করতে হিমশিম খাচ্ছেন উদ্ধারকারীরা।

বন্যায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দারনা শহরের অ্যাম্বুলেন্স সোসাইটি জানিয়েছে, শুধুমাত্র এ শহরটিতেই ২ হাজার ৩০০ মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থা রেড ক্রিসেন্ট জানিয়েছে, এখনো ১০ হাজার মানুষ নিখোঁজ আছেন।

এদিকে ভয়াবহ এই বন্যার পানিতে ডুবে বা ভেসে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৫ হাজার ৩০০ মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে লিবিয়ার স্বঘোষিত পূর্বাঞ্চলের সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তবে মৃত্যুর এ সংখ্যাটি নিশ্চিত করতে পারেনি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো।

লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিপর্যস্ত দারনা শহরে গিয়েছিলেন। তিনি জানিয়েছেন, সেখানকার অবস্থা বেশ খারাপ।

ওই পুরো দারনা শহরই বন্যার পানিতে সমুদ্রে ভেসে গেছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।

দারনার এক উদ্ধারকারী জানিয়েছেন, সেখানকার হাসপাতালগুলোতে এখন আর চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে না। এছাড়া মর্গগুলোও মৃতদেহে ভরে গেছে।

বিবিসি আরও জানিয়েছে, এই ভয়াবহ বিপদে যারা পড়েছেন তাদের যে উদ্ধার করা হবে সেই পরিস্থিতিও এখন লিবিয়ায় নেই। কারণ ২০১১ সালে সাবেক শাসক কর্নেল মোহাম্মদ গাদ্দাফিকে হত্যার পর রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার মুখে পড়ে দেশটি। আর তখন থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত দেশটিতে শুধুমাত্র যুদ্ধই চলেছে। ফলে কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয় দেখা দিলে— বিপর্যয় পরবর্তী বিষয়াবলী যে সামাল দেওয়া হবে এমন কোনো বাহিনী বা অবকাঠামোই তৈরি করা সম্ভব হয়নি।

এছাড়া গাদ্দাফির পতনের পর গৃহযুদ্ধের কবলে পড়ে যায় লিবিয়া। এর ফলে বর্তমানে দেশটি দুইভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে। এখন পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চল আলাদা আলাদাভাবে শাসিত হয়ে আসছে। আর বিভক্তির কারণে কেন্দ্রীয় ও সমন্বিত কোনো উদ্ধার অভিযানও সম্ভব হচ্ছে না।

সুনামি সদৃশ বন্যা সম্পর্কে পূর্বাঞ্চলের সরকারের এক মুখপাত্র বিবিসিকে বলেছেন, ‘আমি যা দেখেছি তা দেখে মারাত্মকভাবে চমকে গিয়েছি। এটি সুনামির মতো ছিল।’

তিনি বিবিসিকে বলেছেন, দারনার দক্ষিণাঞ্চলে একটি বাঁধ ধসে পড়ার পর পুরো শহরটিকে বাধের পানি সমুদ্রে নিয়ে চলে যায়।

এই ভয়াবহ সুনামির মতো বন্যা থেকে বাঁচতে অনেকে উঁচু বাড়ির আশ্রয় নেন। কিন্তু যাদের কপাল ভালো ছিল না, তারা ভেসে চলে যান সমুদ্রে। আর সেখানেই তাদের সলিল সমাধি ঘটে।


আরও খবর

বন্ধের পথে ট্রাম্পের ব্যবসা

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩




নওগাঁয় প্রতিবন্ধীকে নিজ উদ্যোগে দোকান করে দিলেন ইউএনও

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন :

নওগাঁর আদিবাসী পরিবারের শারীরিক প্রতিবন্ধী বালককে আত্ম কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দিলেন, নওগাঁর সাপাহার উপজেলার মানবিক উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুল্যাহ আল মামুন।

মঙ্গলবার দুপুরে সাপাহার উপজেলা নির্বাহী অফিসার উপজেলার বিন্নাকুড়ি আদিবাসী গ্রামের বাসিন্দা  নগেন মাস্টারের পুত্র শারীরিক প্রতিবন্ধী বিমল কে আত্ম কর্মসংস্থানের  লক্ষে বিন্নাকুড়ি মোড়ে  দোকান ঘর ও  নিজস্ব অর্থায়নে মুদিখানা দোকানের পুঁজি হিসেবে যাবতীয় (দোকানের মালামাল) ক্রয় করে দিয়ে তার কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেন। 

উল্লেখ্য যে, প্রতিবন্ধী বালকের ঘুমটি দোকান ঘর তৈরির জন্য মাননীয় খাদ্যমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র মজুমদারের পক্ষ হতে  ৬ হাজার টাকার চেক প্রদান করা হয়েছে। আত্ম কর্মসংস্থানের সুযোগ পেয়ে আনন্দে আত্মহারা হয়ে শারীরিক প্রতিবন্ধী বিমল   সংশ্লিষ্ট  সকলের প্রতি  কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেছে।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আব্দুল্যাহ আল মামুন বলেন, একটি শারীরিক প্রতিবন্ধী পরিবারের কর্মসংস্থানের ফলে একটি পরিবার সচ্ছলতার সংন্ধান পেতে পারে। এ ধরনের মানবিক কাজ তিনি অব্যাহত রাখবেন বলেও জানান।


আরও খবর



নেপালে ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

প্রকাশিত:সোমবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

চলতি বর্ষায় বাংলাদেশের পাশাপাশি নেপালেও দিন দিন ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু। হিমালয় কন্যা নামে পরিচিত ১ লাখ ৪৭ হাজার ৫১৬ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এই দেশটির প্রায় সব জেলাতেই মশাবাহিত এই রোগটি হানা দিয়েছে।

নেপালের মহামারি ও রোগ নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের কর্মকর্তা উত্তম কৈরালা বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, সরকারি রেকর্ড অনুযায়ী চলতি বছর বর্ষায় নেপালের ৭৭টি জেলার ৭৫টিতে ডেঙ্গুর প্রকোপ শুরু হয়েছে। এ পর্যন্ত এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন ২১ হাজার ২শরও বেশি রোগী এবং মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১৩ জনের।

তবে কৈরেলা আরও বলেছেন, আক্রান্ত-মৃত্যুর প্রকৃত সংখ্যা সরকারি হিসেবের চেয়ে অনেক বেশি বলে ধারণা করছেন তারা।

২০০৪ সালে প্রথম ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয় নেপালে। তারপর থেকে প্রতি বছরই বর্ষাকালে এ রোগে আক্রান্ত-মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে।

বাংলাদেশের প্রতিবেশী এই দেশটিতে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ আক্রান্ত মৃত্যুর রেকর্ড হয়েছিল ২০২২ সালে। ওই বছর ৫৪ হাজার মানুষ আক্রান্ত হয়েছিলেন মশাবাহিত এই রোগটিতে এবং মারা গিয়েছিলেন ৮৮ জন।

তবে নেপালের জাতীয় স্বাস্থ্য গবেষণা সংস্থা নেপাল হেলথ রিসার্চ কাউন্সিলের জ্যেষ্ঠ গবেষণা কর্মকর্তা মেঘনাথ ধিমাল জানিয়েছেন, চলতি বর্ষায়ে যে হারে ডেঙ্গু ছড়াচ্ছে দেশটিতে তাতে গত বছরের রেকর্ড পেরিয়ে যেতে পারে দেশটি।

মেঘনাথ ধিমালের মতে, নেপালে ডেঙ্গুর বিস্তারের প্রধান কারণ আবহাওয়াগত পরিবর্তন। হিমালয় পার্বত্য অঞ্চলের এই দেশটিতে সাধারণত শরৎকাল থেকেই বৃষ্টিপাতের পরিমাণ হ্রাস পেতে থাকে এবং শীত পড়া শুরু করে। কিন্তু গত কয়েক বছর ধরেই অপেক্ষাকৃত উষ্ণ ও বৃষ্টিবহুল শরৎ দেখছে নেপাল।

ফলে বর্ষা পেরিয়ে যাওয়ার পরও ডেঙ্গুর একমাত্র পরিবাহী এডিস মশার বংশবিস্তারের পরিবেশ বজায় থাকছে; আর এই ব্যাপারটিকেই নেপালে ডেঙ্গুর বিস্তারের প্রধান কারণ বলে উল্লেখ করেছেন মেঘনাথ।


আরও খবর

বন্ধের পথে ট্রাম্পের ব্যবসা

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩