Logo
শিরোনাম

শ্রীনগরে সরকারি শিশু পরিবারে শিশুদের নিয়ে ইফতার ও দোয়া মাহফিল

প্রকাশিত:রবিবার ০২ মার্চ 2০২5 | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

শাহ আলম ইসলাম নিতুল :

মুন্সীগঞ্জ শ্রীনগরে সরকারি শিশু পরিবারের শিশুদের নিয়ে ইফতার ও দোয়া মাহফিলের অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার প্রথম রমজান উপলক্ষে ভাগ্যকুল সরকারি শিশু পরিবারে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ইফতার ও দোয়া মাহফিলের অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব মোঃ মহিন উদ্দিন সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্তিত ছিলেন মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসক জনাব ফাতেমা তুল জান্নাত। তখন তিনি সেখানে বসবাসরত শিশু খোঁজ খবর নেন ও শিশুদের হাতে খেলার জন্য বিভিন্ন ক্রীড়া সামগ্রী তুলে দেন জেলা প্রশাসক।  

সে সময় আরও উপস্থিত ছিলেন শ্রীনগর সার্কেল এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আনিছুর রহমান,শ্রীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি শাকিল আহমেদ, সহকারী কমিশনার ভূমি মোঃ জোবায়ের হাবিব প্রমুখ। 


আরও খবর



৬ দফা দাবিতে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

প্রকাশিত:বুধবার ১৬ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

অবরোধে দেশের বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা অংশ নিয়েছেন। ঢাকার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোর আরও শিক্ষার্থী কর্মসূচিতে অংশ নিতে ওই এলাকায় জড়ো হচ্ছেন।

শিক্ষার্থীদের অবরোধের কারণে সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। অবরোধ আর যানজটের কারণে সড়কে চলাচলকারী মানুষ পড়েছেন সীমাহীন দুর্ভোগে। অবরোধের কারণে সৃষ্ট যানজট ইতোমধ্যে মহাখালী পর্যন্ত চলে গেছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে তেজগাঁও ট্রাফিক বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) রফিকুল ইসলাম ঢাকা পোস্টকে বলেন, সড়কের অবস্থা খারাপ। যান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে ঢাকা পলিটেকনিকের শিক্ষার্থীরা। চারদিকের সড়ক বন্ধ। আমাদের ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা কাজ করছেন। শিক্ষার্থীরা উঠে গেলেই কেবল সচল হবে সড়ক।

তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) ইবনে মিজান ঢাকা পোস্টকে বলেন, ছয় দফা দাবিতে রাজধানীর সাতরাস্তায় সড়ক অবরোধ করেছে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা। আমরা বলেছি, তোমাদের মধ্য থেকে কয়েকজন চলো সচিবালয়ে, শিক্ষা উপদেষ্টার কাছে তোমাদের দাবিগুলো পৌঁছে দিই। তারা রাজি হয়নি।

শিক্ষার্থীরা বলছেন, আমরা আগেও একাধিকবার একই দাবি উত্থাপন করেছি, কেউ কর্ণপাত করেনি। এখন আমরা রাস্তা অবরোধ করেছি। দাবির ব্যাপারে কথা বলতে হলে আমাদের কাছে আসতে হবে। সচিবালয়ে কেউ যাবে না।

তাদের অবরোধের কারণে তেজগাঁও-মগবাজার সড়কে যানজট সীমাহীন আকার ধারণ করেছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে বিষয়টি অবগত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ কর্মকর্তারা।


আরও খবর

পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ছয় দাবি

মঙ্গলবার ২৯ এপ্রিল ২০২৫




গাজায় খাদ্যের মজুদ শেষ, সংকট চরমে

প্রকাশিত:শনিবার ২৬ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

দীর্ঘ ৫০ দিনেরও বেশি সময় ধরে ফিলিস্তিনের গাজায় সব ধরনের খাদ্য, পানি এবং ওষুধ প্রবেশ বন্ধ রেখেছে ইসরায়েলি বাহিনী। ফলে তীব্র অনাহারে দিন কাটাচ্ছে অসহায় ফিলিস্তিনিরা। এমন পরিস্থিতিতে অবরুদ্ধ এ উপত্যকায় খাদ্যের মজুত শেষ হওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি)। খবর আল-জাজিরার।

এক বিবৃতিতে ডব্লিউএফপি জানিয়েছে, তাদের আওতায় যেসব দাতব্য রান্নাঘরকে এতদিন সহায়তা করা হতো, সেখানে পৌঁছে মজুত খাদ্যের শেষ চালান এরই মধ্যে দেয়া হয়েছে। এখন আর তাদের কাছে কোনো খাদ্য মজুত নেই।

জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থীবিষয়ক সংস্থার (ইউএনআরডব্লিউএ) প্রধান মাইকেল ফাখরি বলেন, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু স্পষ্টতই গাজায় অনাহার অভিযান ঘোষণা করেছেন। গাজায় রীতিমতো মানবসৃষ্ট এবং রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অনাহার পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়েছে।

ফাখরি বলেন, গত ৩ মার্চ নেতানিয়াহু ঘোষণা করেন- ইসরায়েল গাজায় সব ধরনের পণ্য এবং মানবিক সহায়তা প্রবেশ বন্ধ করবে। এরপর ৫০ দিনেরও বেশি সময় পার হয়েছে এবং এখনো এ পরিস্থিতি চলমান রয়েছে।

তিনি আরো বলেন, আন্তর্জাতিক আইনে এমন কোনো শর্ত নেই যেখানে কেউ বেসামরিক নাগরিকদের মানবিক সহায়তা প্রবেশে বাধা দিতে পারে। সুতরাং ফিলিস্তিনিদের খাদ্য ও ত্রাণ সরবরাহকে দর কষাকষির একটি উপায় হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল।

গাজার হামাস-নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ১৮ মাস ধরে চলা ইসরায়েলের তাণ্ডবে অন্তত ৫১ হাজার ৪৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরো ১ লাখ ১৭ হাজার ৪১৬ জন।


আরও খবর



জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন

প্রকাশিত:সোমবার ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

গণঅভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে জুলাই গণ অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করেছে সরকার। আজ সোমবার অধিদপ্তর গঠন করে গেজেট প্রকাশ করা হয়।এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

ওই সভায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।


আরও খবর



দেশকে বদলাতে পরিচালনা পদ্ধতি পাল্টাতে হবে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৩ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, দেশকে বদলাতে চাইলে পরিচালনার পদ্ধতি পাল্টাতে হবে। একই নিয়মে সবসময় চলা যায় না। এক্ষেত্রে তরুণরা বড় ভূমিকা রাখতে পারে।

বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) বিকেলে থাইল্যান্ডের ব্যাংককে বিমসটেক ইয়াং জেন ফোরামে এসব কথা বলেন তিনি। অনুষ্ঠানে কী-নোট স্পিকার ছিলেন ড. ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শুধু মুনাফার জন্য ব্যবসা করলে হবে না। সমাজকে বদলানোর জন্য আমাদের কাজ করতে হবে। সম্পদের ভারসাম্য আনতে হবে। একইসঙ্গে পরিবেশের কথাও ভাবতে হবে। বাংলাদেশ অনেক বড় জায়গা, সেই তুলনায় নিজের পরিধি ছোট। ছোট পরিসরেই কাজ করার ইচ্ছা রয়েছে।

ড. ইউনূস বলেন, ব্যবসায় মুনাফা পর্যন্ত ঠিক আছে। কিন্তু উদ্যোক্তার মনে লোভ চলে আসলে সেই ব্যবসা ধ্বংস হতে বাধ্য।

তরুণদের তিন-শূন্য ব্যক্তি হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা যদি পরিষেবা প্রদান করতে চাই, তাহলে আমাদের তিনটি শূন্যের একটি নতুন সভ্যতার দিকে যেতে হবে - শূন্য কার্বন নির্গমন, শূন্য বর্জ্য এবং শূন্য সম্পদ কেন্দ্রীকরণ।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, কার্বন নির্গমন, বর্জ্য উৎপাদন এবং সম্পদ কেন্দ্রীকরণ পুরানো অর্থনৈতিক মডেলগুলি প্রয়োগ করে বিশ্ব একটি আত্ম-ধ্বংসাত্মক সভ্যতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

প্রকৃতির সুরক্ষার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘যদি না আপনার সম্পদ ভাগাভাগি করা হয়, তাহলে আপনি সমাজে টিকে থাকতে পারবেন না।

মানুষ অন্য কারও অধীনে কাজ করার জন্য জন্মগ্রহণ করেনি বরং তারা উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য জন্মগ্রহণ করেছে উল্লেখ করে তিনি তরুণ প্রজন্মকে উদ্যোক্তা হওয়ার কথা মাথায় রাখতে বলেন।

তরুণদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘তরুণদের চাকরিপ্রার্থী না হয়ে উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে। তাহলেই কেবল টেকসই উন্নয়ন সম্ভব।

বর্তমান তরুণ প্রজন্মকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রজন্ম হিসেবে অভিহিত করে প্রধান উপদেষ্টা তাদের শুরুতে বা ক্ষুদ্র পরিসরে ব্যবসা চালু করার পরামর্শ দেন।

তিনি বলেন, ‘তুমি একবারে রাতারাতি সবকিছু পরিবর্তন করতে পারবে না। তাই ছোট পরিসরে শুরু করে পরিবর্তনের সূচনা কর।

তরুণদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘শুরুতে বড় পরিসরে ব্যবসা চালু করা ভুল পথ। বক্তব্যের পর তরুণদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন প্রধান উপদেষ্টা।


আরও খবর



পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৮ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

ওয়াক্ফ আইন ঘিরে অতি সম্প্রতি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে যে সহিংসতা ঘটল, তা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্যকে ‘অযৌক্তিক’ বলে মনে করে ভারত। আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে এ কথা বলেছেন দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল।

পশ্চিমবঙ্গের সাম্প্রতিক সহিংসতায় উদ্বেগ জানিয়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম গত ৮ এপ্রিল এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, “পশ্চিমবঙ্গের সংখ্যালঘু মুসলিমদের সুরক্ষা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আমরা পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার ও ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।”

শফিকুল আলমের এই মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় আজ শুক্রবারের বিবৃতিতে রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “পশ্চিমবঙ্গের ঘটনায় বাংলাদেশের তরফ থেকে যে বক্তব্য এসেছে, তা আমরা প্রত্যাখ্যান করছি।”

“বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপর চলমান নির্যাতনের বিষয়ে ভারতের উদ্বেগের সাথে তুলনা করার জন্য এটি একটি ছদ্মবেশী এবং ছলনাপূর্ণ প্রচেষ্টা, যেখানে এই ধরনের অপরাধের জন্য দায়ীরা এখনও মুক্তভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে। অযৌক্তিক মন্তব্য করা এবং সদ্গুণের পরামর্শ প্রদানের পরিবর্তে বাংলাদেশ যদি তার নিজস্ব সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষার দিকে মনোনিবেশ করে, তাহলে আরও ভাল করবে।”

গত ২ এপ্রিল গভীর রাতে ভারতের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ লোকসভা এবং পরের দিন উচ্চকক্ষ রাজ্যসভায় পাস হয় ‘সংশোধিত ওয়াক্ফ বিল, ২০২৫’। তারপর ৫ এপ্রিল রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর স্বাক্ষরের মধ্যে দিয়ে আইনে পরিণত হয় সেই বিল এবং ৮ এপ্রিল তা কার্যকর হয়।

এদিকে আইন কার্যকর হওয়ার পরপরই ভারতের রাজধানী দিল্লি, পশ্চিমবঙ্গ, মণিপুরসহ বিভিন্ন রাজ্যে বিক্ষোভ শুরু করেন মুসলিমরা ও বিজেপিবিরোধী বিভিন্ন দলের নেতৃবৃন্দ। সবচেয়ে বেশি বিক্ষোভ হয়েছে পশ্চিমবঙ্গে। এই বিক্ষোভকে ঘিরে আক্ষরিক অর্থেই রণক্ষেত্রে রূপ নিয়েছিল রাজ্যের মুর্শিদাবাদ, মালদহ, নদীয়াসহ বিভিন্ন জেলা। পুলিশ-বিক্ষোভকারী সংঘাতে মুর্শিদাবাদে ৩ জন সংবাদও পাওয়া গেছে এবং গ্রেপ্তার হয়েছেন ২ শতাধিক বিক্ষোভকারী। তবে বর্তমানে মুর্শিদাবাদ ও অন্যান্য জেলার অবস্থা শান্ত।

আইন স্থগিতের দাবিতে ইতমধ্যে ভারতের সুপ্রিম কোর্টে মামলা হয়েছে এবং দেশটির প্রধান বিচারপতি সঞ্জিব খান্নার বেঞ্চে বুধবার মামলার ওপর শুনানিও শুরু হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্টে মামলার শুনানি শুরু হওয়ার দিনই আইনটির কার্যকর হওয়ার সময় পিছিয়ে দিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার।


আরও খবর