Logo
শিরোনাম

শ্রীনগরে যুবলীগর প্রতিবাদ সভা ও বিক্ষোভ মিছিল

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ জুলাই 20২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

শ্রীনগর সংবাদদাতাঃ

মুন্সীগঞ্জ  শ্রীনগরে যুবলীগর বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়ছ। শুক্রবার বলা ১১ টায় উপজলার ঢাকা -মাওয়া রোডে সমষপুর  বাসষ্টান্ড এলাকায় এই প্রতিবাদ সভা ও বিক্ষাভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। কোলাপাড়া ইউনিয়নর বিএনপি,যুবদল,ছাত্রদল ও স্বছাসবক দলর অগুন সন্ত্রাস ও অপকর্মর বিরুদ্ধ  এই প্রতিবাদে সমাবেশের আয়োজন করা হয়। কোলাপাড়া ইউনিয়ন যুবলীগর সহ সভাপতি হাসেম হাওলাদারর সভাপতিত্বে ও সধারণ সম্পাদক আতাহার হোসেন এর পরিচালনায় প্রতিবাদ সভায় প্রধান অতিথীর বক্তব্য রাখেন কেদ্রীয় যুবলীগর ক্রিড়া সম্পাদক নিজাম উদ্দিন চৌধুরী পারভেজ। এ সময় বিশষ অতিথী হিসেবে বক্তব্য রাখেন মুন্সীগঞ্জ জেলা পরিষদর সাবেক সদস্য এম মাহবুব উল্লাহ কিসমত,উপজেলা যুবলীগর সাধারণ সম্পাদক ও কোলাপাড়া ইউনিয়নর সাবেক চেয়ারম্যান হাজী নেছার উল্লাহ সুজন,উপযে লা কৃষক লীগে সাবেক সভাপতি আব্দুর রহিম,যুবলীগ নেতা মুনছুর হাসান কুতুব,সাজেদুল ইসলাম ওপেল,ইউনিয়ন স্বেছাসবক লীগর সাবেক সাধারণ সম্পাদক ওয়াসিম অহমদ স্বপন,ইউপির সদস্য মাহবুব শাহ,দিলিপ ঠাকুর,পরশ মেম্বার,প্রবীর দাস, নোবেল  হাসান ,মোঃ সাহান,মোঃ পাভল ও মোঃ মুনা প্রমুখ।


আরও খবর



ভেনিস বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

বাংলাদেশের ৫৪তম মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ভেনিস বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব আলোচনা সভা এবং ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে। প্রেস ক্লাবের সভাপতি এসকে এমডি জাকির হোসেন সুমনের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, প্রধান উপদেষ্টা পলাশ রহমান।

সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ উল্লাহ সোহেলের সঞ্চালনায় আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয় ২৬ মার্চ, মঙ্গলবার বিকেলে, স্থানীয় একটি অভিজাত রেষ্টুরেন্টে। এতে প্রবাসী সাংবাদিকরা ছাড়াও কম্যুনিটির ব্যক্তিবর্গ অংশগ্রহণ করেন।

প্রধান অতিথি পলাশ রহমান বলেন, আমরা স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করেছি। বহু প্রাণ ঝরিয়েছি। ২৫ মার্চ রাতে গণহত্যার মুখে পড়েছি। আমরা জানি স্বাধীনতার জন্য কতো ত্যাগ করতে হয়। কতো বিসর্জন দিতে হয়, কিন্তু ফিলিস্তিনির স্বাধীনতাকামীদের ত্যাগ, তাদের উপর চালানো ইজরায়েলের গণহত্যা আমাদের স্তম্ভিত করেছে।

তিনি বলেন, রমজান মাস মুসলমানদের জন্য পবিত্র মাস। এ মাসকে মুসলমানরা এবাদতের মাস হিসাবে পালন করেন। কিন্তু এই পবিত্র মাসেও রেহাই পাচ্ছে না ফিলিস্তিনির মজলুম মানুষরা। ইজরায়েল তাদের উপর গণহত্যা চালাচ্ছে। এ পর্যন্ত ৩২ হাজারের বেশি সাধারণ মানুষকে তারা হত্যা করেছে। বৃষ্টির মতো বোমা ফেলে ঘর-বাড়ি, হাসপাতাল ধ্বংস করেছে। দেড় শতাধিক ত্রাণ কর্মী এবং সংবাদকর্মীকে হত্যা করেছে। তারা গাজায় ত্রাণ ঢুকতে বাঁধা দিচ্ছে। ক্ষুধাকে অস্ত্র বানিয়েছে। যা পৃথিবীর জঘন্যতম মানবাধিকার লঙ্ঘনের অন্যতম। 


পলাশ রহমান প্রশ্ন তুলে বলেন, আর কতো মানুষ মরলে, কতো মানবাধিকার লঙ্ঘন হলে বিশ্ববিবেক জাগবে? আর কতো শিশু, নারীর রক্ত ঝরলে আরব নেতাদের টনক নড়বে?

তিনি বলেন, হিটলার, মুসলিনিদের চেয়েও ভয়ঙ্কর দানব নেতানিয়াহুকে থামানোর মতো কী কেউ নেই বিশ্বে? যদি না থাকে আমরা কিভাবে এই বিশ্বকে একটি সভ্য বিশ্ব বলতে পারি!

পলাশ বলেন, পশ্চিমা নেতারা মুখে মানবাধিকারের কথা বললেও মুসলমানদের রক্ত নিয়ে হলি খেলতে তারা পছন্দ করেন। তাদের মুখে এখন আর মানবতার কথা মানায় না। তাদের মুখোশ উন্মোচিত হয়ে গেছে। তারা এক দিকে মানবতার কথা বলেন, অন্যদিকে নিরীহ মানুষ হত্যা করতে অস্ত্র সরবরাহ করেন।

তিনি বলেন, দানব ইজরায়েলকে থামতে হবে। তাদের রক্ত পিপাসার লাগাম টানতে হবে। স্বাধীন ফিলিস্তিন গড়তে হবে। অন্যথায় বিশ্বে এক ভয়াবহ বিপর্যয় নেমে আসবে। পৃথিবী এক মহাযুদ্ধের দিকে এগিয়ে যাবে। যা আমাদের সবার ধ্বংস ডেকে আনবে।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও মানবাধিকার বিষয়ে ইতালিয় ভাষায় প্রবন্ধ পাঠ করেন ভেনিসের সাবেক রাজনীতিক বেল্লাতো জাকমো এবং বিশ্ব শাক্তি কামনা করে দোয়া পরিচালনা করেন, হাফেজ, মাওলানা আবদুস সালাম।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা এবং মৃতপ্রায় গণতন্ত্র বিষয়ে বক্তৃতার শুরুতে কোরান থেকে তেলোয়াত করেন, ভেনিস বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের সহসভাপতি শাইখ আহমেদ। বক্তৃতা করেন, উপদেষ্টা আমিনুল হাজারী, সহসভাপতি সোহানুর রহমান উজ্জ্বল, প্রবাসী আওয়ামীলীগ নেতা আকতার হোসেন বেপারী, স্থানীয় পৌর কমিশনার (বাংলাদেশি বংশউদ্ভূত) আফাই আলি, ভেনিস বাংলা স্কুলের সহসভাপতি নাসির উদ্দিন পান্না, আওলাদ হোসেন অন্তু, প্রমূখ।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, সংগঠনের সহসভাপতি সোহেলা আক্তার বিপ্লবী, দপ্তর সম্পাদক শরিফুল ইসলাম টগর, ফাহিম হোসেন মুন্না ও আনোয়ার হোসেন।


আরও খবর



দেশের বিভিন্ন অংশে বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ |

Image

দেশের বিভিন্ন অংশে বয়ে যাচ্ছে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ। শুক্রবার নিয়মিত বুলেটিনে সকাল ৯টা থেকে পরের ২৪ ঘণ্টার বার্তায় বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, মৌলভীবাজার, চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি, ফেনী ও বান্দরবানসহ বরিশাল বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

এছাড়া, সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এতে আরও বলা হয়, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

সিনপটিক অবস্থা সম্পর্কে আবহাওয়া অফিস জানায়, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

গতকালকের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয় রাঙ্গামাটিতে এবং আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৮ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয় দিনাজপুরে।


আরও খবর

তাপমাত্রা আরও বাড়ার আশঙ্কা

বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪




প্রতিফলন দেখা যাবে উপজেলা নির্বাচনে

গাজীপুর-৩ আসনে আ.লীগের রাজনীতিতে বাড়ছে ক্ষোভ

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

সদরুল আইন,সিনিয়র রিপোর্টার:

গাজীপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ক্ষোভ হতাশা বিভেদ এবং বিভক্তি বাড়ছে।

আশাহত মানুষের কাফেলায় প্রতিদিন যোগ হচ্ছে নতুন মুখ।নেতৃত্বের অদুরদর্শিতা ও একক স্বার্থের নব ইতিহাসের সমুখে  সরোবমুখগুলো আবার খুঁজছে এমন একটি মুখ, যে মুখ তাদেরকে নিরাশ করবে না।এমন অভিযোগ ও প্রত্যাশা রয়েছে সর্বত্রই।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে যে ঐক্যবদ্ধ কাফেলার সরোব পদচারণা এবং বিভিন্ন জনপদে যে আতঙ্ক ছড়িয়েছিল একটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠি,সেই ঐক্যবদ্ধতায় ফাটল ধরেছে ফ্যাক্টরির ঝুট ব্যবসার বখরা না পেয়ে।

কথা দিয়ে কথা না রাখা,বিশেষ ব্যক্তির একক সিদ্ধান্ত,সুসম ফ্যাক্টরী ব্যবসা না পাওয়ায় এই জনপদের রাজনীতির অভ্যন্তরে যে চাপা কষ্টের সূচনা হয়েছে তার প্রতিফলন দেখা যাবে আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রচারণায় যে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্বের মুখর উদ্দীপণা ও এক মঞ্চে এসে পরিবর্তনের যে স্বপ্ন ও প্রতিশ্রুতি ছিল,বাস্তবে তা আর নেই।বাহ্যিকভাবে তা প্রকাশ না হলেও বঞ্চিত নেতৃত্বের আশীর্বাদ আর পাচ্ছেন না ক্ষমতাসীনরা।

যার বাস্তব প্রতিফলন দেখা যাবে উপজেলা নির্বাচনের প্রচারণায়।ইতোমধ্যেই চুড়ান্ত মিটিং করে উপজেলায় প্রার্থি কে,তার চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছেন বিক্ষুব্ধ নেতৃত্ব।একথা অনস্বীকার্য যে,সিংহভাগ নেতৃত্ব যে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত গোপনে গ্রহন করেছেন জনমত তাদের দিকেই থাকবে।

যেহেতু এবারের উপজেলা নির্বাচন প্রতিকবিহীন হতে যাচ্ছে,সে কারনে বঞ্চিত নেতৃত্ব এবার তাদের পছন্দের প্রার্থির পক্ষেই অবস্থান গ্রহন করবেন। নির্বাচিত হলে এই প্রার্থিই বঞ্চিতদের বঞ্চণা নিরসনে শক্ত অবস্থান গ্রহন করবেন।আর ঠিক সেসময়ই ক্ষমতাসীনদের সাথে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্বের সাংঘর্ষিক পরিস্থিতি তৈরি হবে।

এছাড়াও এখানকার রাজনীতির মূল চাবিকাঠি চলে যাবে উপজেলা চেয়ারম্যানের হাতে।সেক্ষত্রে বর্তমান নেতৃত্বকে হয় একলা চলো নীতি গ্রহন করতে হবে,না হয় ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্বের সকল শর্তাবলী মেনে নিতে হবে।বাস্তবতা হল উপজেলা চেয়ারম্যানের নেতৃত্ব মানা ক্ষমতাসীনদের পক্ষে সম্ভব হবে না।

কারন তারা যদি ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্বের প্রস্তাব মেনে নেয় তবে পারিবারিক সম্পর্কে ফাটল ধরবে।রাজনৈতিকভাবে তাদেরকে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্ভর হতে হবে।কাঠের পুতুল হয়ে তাদের কথা মেনে চলতে হবে,যা মানা তাদের জন্য প্রায় অসম্ভব।

এছাড়া ফ্যাক্টরি ও অন্যান্য অর্থনৈতিকখাতে যাদেরকে বসানো হয়েছে তাদেরকে বাদ দিয়ে নতুন তালিকায় শুরু করতে গেলে অনুসারিদের মধ্যে বিতর্কের জন্ম হবে এবং রাজনৈতিক সম্পর্কে ফাটল ধরবে।দূর্বল হয়ে যাবেন ক্ষমতাসীনরা।ব্যবসায় পরিবর্তন আনতে গেলেই উত্তাল ও নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে রাজনীতি বর্তমান নেতৃত্বের।সেই ঝুঁকি তারা নেবেন বলে মনে হয় না।

ফলে বর্তমান নেতৃত্ব উপজেলায় তাদের কতৃত্ব প্রতিষ্ঠার বদলে হারাবেন নিজেদের আধিপত্ত।আর এখান থেকেই সূচনা ঘটবে '২৯ সালে সংসদ নির্বাচনে আবার প্রার্থি পরিবর্তনের পদযাত্রা।

তখনও ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্বই সফল হবেন।কারন সামনের বছরগুলোতে বর্তমান নেতৃত্ব একাধিক ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহন করবেন এবং তারা জনক্ষোভের মুখে পড়বেন,যার আলামত দেখা যাচ্ছে এখনই।

অর্থাৎ সরলরেখায় বললে বলা যায়, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রচারনায় যে মুখগুলো প্রার্থি পরিবর্তনের পক্ষে মঞ্চ ও মাঠ কাঁপিয়েছিলেন তাদের অবস্থানের পরিবর্তন আসন্ন। সেই সব নেতৃত্ব উপজেলায় ক্ষমতাসীন পরিবারের প্রার্থির বিপক্ষে অবস্থান গ্রহন করবেন বলে নানা সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে।

কাজেই আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে ক্ষমতাসীন পরিবার উপজেলায় তাদের নিয়ন্ত্রণ হারাবেন বলেই মনে করা হচ্ছে।আর উপজেলায় যদি সত্যিই তাদের পরাজয় ঘটে তবে গাজীপুর-৩ আসনে '২৯ সালের সংসদ নির্বাচনে আবার প্রার্থি পরিবর্তন ঘটতে পারে।

এছাড়াও ইতিমধ্যেই কেন্দ্রের চোখে এই আসনের কর্মকান্ড নিয়ে যেসব অভিযোগ জমা হয়েছে তা সুখকর নয়।সেসব অভিযোগ এবং আগামি সাড়ে ৪ বছরে যা যা ঘটবে তাতে জনক্ষোভ সৃষ্টি হতে পারে।

সেসব বিষয়সমুহ কেন্দ্রিয় নেতৃত্ব আমলে নিলে হয়ত বা '২৯ সালে গাজীপুর-৩ আসনবাসি দেখবেন এমন এক নতুন মুখ,যে মুখ হবেন সম্ভাব্য আলোচিত প্রার্থিদের বাইরের কেউ,এতে সন্দেহের অবকাশ নেই।কাজেই সাধু সাবধান!


আরও খবর



নওগাঁয় মাটি ব্যবসায়ীদের নতুন কৌশল, রাতের আধারে কাটছে মাটি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় কোন ভাবেই থামছে না কৃষি জমির মাটি লোপাট করা। কতিপয় মাটি কারবারিবার তাদের কৌশল পাল্টিয়ে রাত নামতেই শুরু হচ্ছে মাটি কাটার মহোৎসব। একটি মেশিনের স্থানে একাধিক মেশিন দিয়ে কাটা হচ্ছে সরকারি খাস জমির মাটি। এতে করে কৃষি জমি হারানোর পাশাপাশি নষ্ট হচ্ছে পাকা সড়ক। পরিবেশ ও মানুষের জন্য হুমকি বন্ধ করতে দ্রুত প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করেছেন স্থানীয়রা।

সরেজমিনে দিনে ও রাতে গিয়ে দেখা যায়, মিরাট ইউনিয়নের ২নং সুইস গেট সংলগ্ন স্থানে আতাইকুলা মৌজার পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাঁধ সংলগ্ন স্থানে সরকারি খাস জমির সঙ্গে ব্যক্তি কিছু মালিকানা জমি বছরে ১৬ হাজার টাকা বিঘা হিসেবে বন্ধক নিয়ে খনন করা হচ্ছে পুকুর। সম্প্রতি এ বিষয়ে রাণীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাতে গিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে মাটি বহনের কারণে দু' জন ট্রাক্টর চালককে কারাদন্ড প্রদান করেন। এরপর সংবাদ পাওয়ার পর ঐ স্থানে গিয়ে উপজেলা ভুমি অফিসের লোকজন সরকারি খাস জমির একটি সাইনবোর্ড দিয়ে আসে এবং সরকারি জমি পরিমাপ করে লাল ফিতা দিয়ে চিহ্নিত করে আসেন। এর কয়েক দিন পরে উপজেলার কুজাইল এলাকার সর্বরামপুর গ্রামের মাটি ব্যবসায়ী সাইদুল ইসলাম রাজনৈতিক ব্যক্তিকে ম্যানেজের মাধ্যমে উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে আঁতাত করে কৌশল পাল্টিয়ে রাতে মাটি কাটাছে। এরপর বিষয়টি প্রশাসনকে একাধিকবার জানালেও কোন পদক্ষেপ গ্রহন না করায় দেদারছে রাতে সরকারি খাস জমি সহ কৃষি জমি গর্ত করে মাটি কেটে বিভিন্ন ইট ভাটায় বিক্রি করা হচ্ছে আর বড় বড় ড্রাম ট্র্যাকের চাঁকায় নষ্ট হচ্ছে গ্রামীণ সড়ক ও প্রধান প্রধান পাঁকা সড়কগুলো।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মাটি কাটার সঙ্গে জড়িতরা জানান, রাতে মাটি কাটার জন্য উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিদের লাখ টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ করা হয়। তা না হলে রাতে খবর পেয়ে পুলিশের লোকেরা দফায় দফায় ভেকু মেশিনের চাবি কেড়ে নিয়ে যায়। পরে সন্ধির মাধ্যমে চাবি ফিরিয়ে দেয়। এতো ঝাক্কি-ঝামেলা থেকে মুক্ত হতেই স্থানীয় ইউনিয়ন ভুমি অফিসের মাধ্যমে উপজেলা ভুমি অফিস ও উপজেলা প্রশাসনকে ম্যানেজ করে এই কর্মকান্ড পরিচালনা করা হচ্ছে।

মাটি ব্যবসায়ী সাইদুল ইসলাম জানান, ঐ স্থানে হয়তো কিছু খাস জমি আছে। তবে জমির মালিকরা আমার সঙ্গে চুক্তি করে মাটি কেটে নিচ্ছে। আমি মাটির বিনিময়ে তাদের জমি খনন করে দিচ্ছি। অনুমতির বিষয়ে জমির মালিকগুলো জানেন তিনি কিছু জানেন না। দিনের বেলায় সাটি কাটলে প্রশাসন হানা দেয় তাই তিনি রাতে মাটি কাটছেন। 

মিরাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জানান, ওই জমি থেকে মাটি কাটা নিয়ে মামলা চলমান ছিল। এরপর আমার আর কিছু জানা নেই। তবে মাটি খেকোরা নিশ্চয় প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করেই হয়তো বা রাতে মাটি কাটছে। থানার ওসি আবু ওবায়েদ জানান, পুলিশ শুধুমাত্র আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে কাজ করে। কোথায় কে মাটি কাটছে সেই বিষয়টি দেখবে উপজেলা প্রশাসন কিংবা ভূমি অফিস। যারা পুলিশের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করেছে তা সম্পন্ন মিথ্যা ও বানোয়াট। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে তাবাসসুম জানান, বিষয়টি তিনি জানার পর স্থানীয় ইউনিয়ন ভুমি অফিসের মাধ্যমে মাটি কাটা ব্যক্তিকে মাটি কাটা বন্ধ করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন। এরপরও যদি সে মাটি কাটা বন্ধ না করে তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



আরও ৫০ প্রতিষ্ঠানকে চাল আমদানির অনুমতি

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

দেশের চালের বাজারে মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে চলছে কারসাজি। তাই মূল্য নিয়ন্ত্রণে বেসরকারি পর্যায়ে আরও ৫০ প্রতিষ্ঠানকে প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ ও আতপ চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।

এতে বলা হয়, বেসরকারিভাবে আরও ৫০ আমদানিকারককে ৯১ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল ও ৩৩ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল আমদানির অনুমতি দেয়া হয়েছে। দ্রুত চালের বাজারের সংকট কাটিয়ে উঠতে আমদানি করা চাল ১৫ মে এর মধ্যে বাজারজাত করতে হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বরাদ্দের অতিরিক্ত আইপি (ইমপোর্ট পারমিট) জারি করতে পারবে প্রতিষ্ঠানগুলো। আমদানি করা চাল স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠানের নামে পুনঃপ্যাকেটজাত করতেও নিষেধ করেছে মন্ত্রণালয়। এই চাল বস্তায় বিক্রি করতে হবে।

তাছাড়া আমদানিকৃত চালের পরিমাণ, গুদামজাত ও বাজারজাতকরণের তথ্য জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কাছে দেয়ার কথা উল্লেখ করা হয় বিজ্ঞপ্তিতে।

এর আগে গত ২১ মার্চ বেসরকারিভাবে ৪৯ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল এবং ৩৪ হাজার মেট্রিক টন আতপ চালের আমদানির অনুমতি দিয়েছিল সরকার।


আরও খবর

গরমে ফ্যান এসির দাম বাড়ছে

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪

ফের নয়া রেকর্ড গড়ল সোনা

সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪