Logo
শিরোনাম

সরকার দেশের মানুষকে নিয়ে মোটেও চিন্তিত নন

প্রকাশিত:শুক্রবার ০২ জুন 2০২3 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৫ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

বুলবুল আহমেদ সোহেল :

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, দেশে এমন একটা সরকার আছে, যারা আপনার-আমাকে নিয়ে মোটেও চিন্তিত নন। তারা প্রতিদিন জনগণকে বিপদের মুখে ফেলছে। মুক্তিযুদ্ধের চ্যাম্পিয়ন দাবি করা দল এখন আর একটা সুষ্ট নির্বাচন আয়োজন করতে পারছে না। তাদের পায়ের তলায় মাটি নাই। জনগণ যে তাদের আর এক মুহূর্তের জন্য দেখতে চায় না, সেটা তারা বুঝে গেছেন। ২০১৮ সালের মতো কলঙ্কময় নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে আর হয় নাই। এই নির্বাচন পূর্বের সকল অনিয়মকে ছাড়িয়ে গেছে। এসব করেও তারা টিকে আছেন। টিকে আছে এই কারণেই যে, জনগণ ঠিকঠাক মতো মাঠে নামে নাই। জনগন মাঠে নামলে আওয়ামী সরকার পালানোর জায়গা পাবে না। তিনি বলেন জনগনকে রাজপথ দখলে নিতে হবে। যারা প্রতিনিয়ত আপনাদের অপদমন করছে, তাদের ধাওয়া দিতে হবে। আগামী বাংলাদেশ কিভাবে চলবে তা জনগণ ঠিক করবে।

শুক্রবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গণসংহতি আন্দোলনের দুইদিনব্যাপী সম্মেলনের কার্যক্রম শুরু হয়। উদ্বোধনী সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসেবে  জোনায়েদ সাকি এসব কথা বলেন।

নির্বাহী সমন্বয়ক অঞ্জন দাসের সঞ্চালনায় উক্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন দলের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য তাসলিমা আখতার লিমা, গণসংহতি আন্দোলন নাঃগঞ্জ মহানগরের সমন্বয়ক নিয়ামুর রশীদ বিপ্লব, নির্বাহী সমন্বয়ক পপি রাণী সরকার, ফতুল্লা থানার আহ্বায়ক জাহিদ সুজন, সহ সম্পাদক শুভ দেব, বাংলাদেশ গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতি জেলা আহ্বায়ক কাউসার হামিদ, সম্পাদক মামুন হোসেন, নারী সংহতি জেলার আহ্বায়ক নাজমা বেগম, প্রতিবেশ আন্দোলন জেলার আহ্বায়ক এস এম রাব্বি, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের জেলার সভাপতি ফারহানা মুনা, বাংলাদেশ বহুমুখী শ্রমজীবী ও হর্কার্স সমিতির জেলার আহ্বায়ক শাহ আলম, গণসংহতি আন্দোলন সিদ্ধিরগঞ্জ থানার যুগ্ম আহ্বায়ক জিয়াউর রহমান, সম্পাদক রেদওয়ান সজীব, বন্দর থানার সংগঠক ইমদাদ হোসেন, সোনারগাঁও উপজেলার সংগঠক ইব্রাহীম খলিল, ফতুল্লা থানার সম্পাদক নুরুল আমিন মামুন, যুগ্ম সম্পাদক আমিনুর ইসলাম সহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।

দেওয়ান আব্দুর রশিদ নিলু বলেন, দেশ এখন ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। যে পরিস্থিতি পাকিস্তান শাসনামলকেও হার মানায়। তাই দেশে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ প্রয়োজন। জনগণকে সেই প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে।

তাসলিমা আখতার বলেন, সরকার প্রায়ই বলেন জনগণই তাদের মূল শক্তি। মূল ভরসা। আমরা বলি পুলিশ ছাড়া একবার রাজপথে নেমে দেখেন। দেখেন জনগণ কি করে। বাংলাদেশের আপামর জনগণ বহু আগেই আপনাদের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করেছে। এই কথা আমরা বলি না। ক্ষোদ আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ওবাইদুর কাদেরই বলেছেন, ক্ষমতা থেকে নামলে তাদের পরিণতি কি হবে।

সভাপতির বক্তব্যে তরিকুল সুজন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে আমরা নারায়ণগঞ্জে লড়াই-সংগ্রাম করছি। আমাদের সামর্থ্য ছিলো কিন্তু আমরা কোন সংগ্রামে যুক্ত হইনি এমন কোনদিন ঘটেনি। বরং আমরা সামর্থ্যের বাইরে গিয়েও কখনও কখনও ঝুঁকি নিয়েছি। আমরা এই লড়াই চালিয়ে যেতে চাই। নারায়ণগঞ্জবাসীকে আমরা এই পরিবর্তনের লড়াইয়ে শামিল হবার আহ্বান জানাই।


আরও খবর

সব হত্যার বিচার চান জামায়াত আমির

রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪




নওগাঁয় শত্রুতার বিষে মরল নারী উদ্যোক্তা'র পুকুরে চাষকৃত ৮ লাখ টাকার মাছ

প্রকাশিত:শনিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৪ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁ জেলা সদর উপজেলার কসবা কুয়ানগর গ্রামের 'হাড়িচৎকার' নামে একটি পুকুরে বিষাক্ত গ্যাস ট্যাবলেট (বিষ) দিয়ে লক্ষাধিক টাকার মাছ নিধন করেছে দুর্বৃত্তরা শনিবার ৫ অক্টোবর সকালে ঐ পুকুরের মাছগুলো মরে ভেসে ওঠে। কসবা কুয়ানগর গ্রামের নারী মাছ চাষি নারী উদ্যোক্তা নাজমিনা বেগমের মালিকানাধীন পুকুরে মাছ নিধনের এ ঘটনাটি ঘটে।

মাছ চাষী নারী উদ্যোক্তা নাজমিনা বেগম বলেন, 


বাড়ির পাশে কসবা মোড় সংলগ্ন 'হাঁড়িচৎকার' নামের পুকুর ব্যাক্তি মালিকানাধীন দুই বিঘার এ পুকুরে দীর্ঘদিন যাবৎ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ চাষ করে আসছিলাম। শনিবার সকালে পুকুরে মাছের খাবার দিতে গিয়ে দেখি পুকুরে থাকা রুই, কাতলা ও তেলাপিয়া সহ বিভিন্ন জাতের মাছ মরে ভেসে উঠেছে তা দেখে আমি দিশাহারা হয়ে পড়েছি। আমি স্বামী হারা বিধবা নারী উদ্যোক্তা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে এই পুকুরে মাছ ছেড়েছিলাম। রাতের অন্ধকারে কে বা কাহারা আমার পুকুরে বিষ প্রয়োগ করার কারণে মাছ গুলো মরে যাওয়ায় আমি সর্বশান্ত এবং ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছি। মাছ চাষি নারী উদ্যোক্তা নাজমিনা বেগম আরো বলেন, রাতের অন্ধকারে কে বা কারা শত্রুতা করে আমার পুকুরে বিষ প্রয়োগ করেছেন। এতে আমার প্রায় ৮ লক্ষাধিক টাকার মাছ মরে ক্ষতি হয়েছে।

এ ব্যাপারে নওগাঁ সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ নূরে আলম বলেন, এখন পর্যন্ত থানায় লিখিত কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ পদক্ষেপ নেওয়া হবে।


আরও খবর



নতুন ই পাসপোর্ট করার নিয়ম

প্রকাশিত:রবিবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৪ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

২০২৪ সালে নতুন ই পাসপোর্ট করতে চাইলে প্রথমে আপনাকে অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। এটি করতে আপনাকে বাংলাদেশ ই পাসপোর্ট অনলাইন পোর্টালে ভিজিট করে আপনার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস ও সংশ্লিষ্ট থানা সিলেক্ট করতে হবে। এর পর একটি ইমেইল এড্রেস ও অন্যান্য তথ্য দিয়ে রেজিস্টার করে সাইন ইন করতে হবে। এরপর, আবেদনকারীর তথ্য, পিতা-মাতার তথ্য ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করে অনলাইন আবেদন সাবমিট করতে হবে।

আবেদন সাবমিট করার পর আবেদন সামারি ও কপিটি ডাউনলোড করে এ-চালানের মাধ্যমে নির্ধারিত ফি পরিশোধ করতে হবে। এরপর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে জমা দিয়ে বায়োমেট্রিক সম্পন্ন করতে হবে। কিছুদিন পর পুলিশ ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হলে আপনার পাসপোর্ট প্রস্তুত হলে তা সংগ্রহ করতে পারবেন।

ই-পাসপোর্ট করতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

নতুন ই পাসপোর্ট করতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো হলো-

আবেদনকারীর ভোটার আইডি কার্ড বা জন্ম নিবন্ধন সনদ।

অনলাইন আবেদন ফরমের কপি।

আবেদনকারীর পেশাগত প্রমাণ (পেশাগত সনদ বা Employer Id)।

পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি।

পূর্ববর্তী পাসপোর্ট থাকলে তার তথ্য পেজের ফটোকপি।

চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট ও বাড়ির ইউটিলিটি বিলের কপি (পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য)।


ই পাসপোর্ট ফি


ই পাসপোর্টের ফি নির্ভর করে পাসপোর্টের মেয়াদকাল, পৃষ্ঠা সংখ্যা ও ডেলিভারির ধরনের উপর। সাধারণ ফি হলো-

৫ বছরের জন্য

৪৮ পৃষ্ঠা: রেগুলার – ৪,০২৫ টাকা, এক্সপ্রেস – ৬,৩২৫ টাকা, সুপার এক্সপ্রেস – ৮,৬২৫ টাকা।

৬৪ পৃষ্ঠা: রেগুলার – ৬,৩২৫ টাকা, এক্সপ্রেস – ৮,৬২৫ টাকা, সুপার এক্সপ্রেস – ১২,০৭৫ টাকা।

১০ বছরের জন্য

৪৮ পৃষ্ঠা: রেগুলার – ৫,৭৫০ টাকা, এক্সপ্রেস – ৮,০৫০ টাকা, সুপার এক্সপ্রেস – ১০,৩৫০ টাকা।

৬৪ পৃষ্ঠা: রেগুলার – ৮,০৫০ টাকা, এক্সপ্রেস – ১০,৩৫০ টাকা, সুপার এক্সপ্রেস – ১৩,৮০০ টাকা।

অনলাইন ই-পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণ

নতুন ই পাসপোর্টের জন্য অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণের ধাপগুলো-

রেজিস্টার করুন: https://www.epassport.gov.bd/ পোর্টালে গিয়ে Apply Online অপশনে ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে রেজিস্টার করুন।

লগইন করুন: সাইন ইন পেইজে গিয়ে ইমেইল ও পাসওয়ার্ড দিয়ে সাইন ইন করুন।

পাসপোর্ট টাইপ সিলেক্ট করুন: Ordinary Passport সিলেক্ট করুন।

ব্যক্তিগত তথ্য দিন: আবেদনকারীর নাম, পেশা, জন্মস্থান ইত্যাদি পূরণ করুন।

ঠিকানার তথ্য পূরণ করুন: স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানার তথ্য দিন।

আইডি ডকুমেন্ট সিলেক্ট করুন: NID Card বা জন্ম নিবন্ধন সনদের নম্বর দিন।

পিতা-মাতার তথ্য ও বৈবাহিক অবস্থা পূরণ করুন: পিতা-মাতার নাম, পেশা, জাতীয়তা ইত্যাদি পূরণ করুন।

জরুরী যোগাযোগের তথ্য দিন: কোনো একজনের তথ্য ও মোবাইল নাম্বার দিন।

পাসপোর্ট অপশন ও ডেলিভারি অপশন সিলেক্ট করুন: পৃষ্ঠার সংখ্যা, মেয়াদ ও ডেলিভারি অপশন সিলেক্ট করুন।

আবেদন সাবমিট ও ডাউনলোড: সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করার পর আবেদন সাবমিট করুন ও ফরম ডাউনলোড করুন।

আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে জমা দিন


অনলাইনে আবেদন সম্পন্ন করার পর প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস ও বায়োমেট্রিক প্রদান করতে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে যেতে হবে। সেখান থেকে বায়োমেট্রিক সম্পন্ন করার পর আপনাকে একটি অ্যাপ্লিকেশন স্লিপ দেয়া হবে যা দিয়ে পাসপোর্ট সংগ্রহ করা যাবে।


পুলিশ ভেরিফিকেশন


পাসপোর্ট অফিসে বায়োমেট্রিক সম্পন্ন করার পর পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য সংশ্লিষ্ট থানায় যোগাযোগ করতে হবে। সেখান থেকে পুলিশ ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হলে পাসপোর্ট প্রস্তুত হলে তা সংগ্রহ করা যাবে।

শেষকথা

নতুন ই পাসপোর্টের আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর পাসপোর্ট প্রস্তুত হলে আপনার মোবাইল নাম্বারে মেসেজের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে। তারপর আপনার পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন। আশা করি এই গাইডটি আপনাকে নতুন ই পাসপোর্ট করতে সাহায্য করবে।


আরও খবর



গাউসুল আযম মাইজভান্ডারির পবিত্র মোনাজাত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৫ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

ফরিয়াদ রস তুজ বিন নেহী,

মাওলা মেরে ফরিয়াদ সুন্।

সুলতানে দ্বীন শাহে্ জমীন,

মাওলা মেরে ফরিয়াদ সুন্।

মাকছুদে তান মাতলুবে জান,

মাহকুম হায় তু সারা জাহান।

মুশকিল কোশা ইয়ে আজিজী, 

মাওলা মেরে ফরিয়াদ সুন্।

আসসালাম আয় আফেতাবে গাউছিয়ত, আসসালাম আয় মাহেতাবে কুতুবিয়ত। আসসালাম আয় নূরে চশমে আম্বিয়া, আসসালাম আয় বাদশাহে আউলিয়া।


ফজলে কর ইয়া রব মুহাম্মদ মুস্তাফা কে ওয়াস্তে সাইয়্যেদে কাওনাইনে শাহে্ আম্বিয়া কে ওয়াস্তে।


ইয়া ইলাহাল আলামীন ইয়ে র্আজ মেরী হো কবুল, ইসতাজেব হাজা দোয়ায়ি মুস্তাফা কে ওয়াস্তে।


দূর কর রঞ্জ দেলী হায় ছখত মুঝকো, বেকালী উছ শাহে্ সিদ্দিক্বে আকবর বাছাফা কে ওয়াস্তে।


ফজ্লকে হাতোঁছে মুঝ্কো মেওয়ায়ে মাক্সুদ্ খিলা, উছ ওমর ফারুকে আ-দিল বেরিয়া কে ওয়াস্তে।


দো-জাহাঁ মেঁ হযরতে উসমান-কে রোছে মুঝে, মাত্ খাজাল কিজিয়ো তু উছ ছাহেব হায়া কে ওয়াস্তে।


বারেগাহে আলী মে তেরে হায় ইয়ে মেরি ইলতিজা, হল্লে মুশকিল হো মেরি মুশকিল কোশা কে ওয়াস্তে।


বুলবুলে বাগে মদিনা কুররাতুল আইনে রাসূল, ইয়ানী বিবি ফাতেমা খায়রুন্নেছা কে ওয়াস্তে।


দে খুশী দিলকো মেরি ছর ছব্জ কর নখ্লে মুরাদ, উছ জিগর খাস্তা হাসান ছাহেব লেওয়াকে ওয়াস্তে।


হার তরফ ছে ফৌজ গমনে আকে ঘেরা হায় মুঝে, দে পানা ইয়া রব শহীদে কারবালা কে ওয়াস্তে।


কাওন তুজ বিন দাদ ইছ আছি কো দেবে ইয়া খোদা, জোদতর ফরিয়াদ রস যইনুল আবা কে ওয়াস্তে।


মাই বহুত হায়রান হোঁ কর রহম কি মুঝপর নজর, বাকের ও জাফর আলী ওয়া মুছা রেজা কি ওয়াস্তে।


মুছা ও কাজেম ত্বকী ও বানকী ও আস্করী, আওর ইমামে মাহদীয়ে পীরে হুদাকে ওয়াস্তে।


ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ, গাউছুল আ’যম পীরানে-পীর দস্তগীর শেখ সৈয়দ আবু মীর মুহীউদ্দিন আব্দুল কাদের জিলানী রাদ্বিআল্লাহু তা’য়ালা আনহু রাহনুমাকে ওয়াস্তে।


ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ, সুলতানুল হিন্দ হযরত খাজা গরীব নেওয়াজ মইনুদ্দীন চিশতী আজমীরি সাঞ্জীরি রহমাতুল্লাহি তা’য়ালা আলাইহি রাহনুমাকে ওয়াস্তে।


ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ, আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়া সাল্লাম গাউছুল আ’যম সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী রাহনুমাকে ওয়াস্তে।


ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ, আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়াছাল্লাম গাউছুল আ’যম গোলামুর রহমান বাবাভাণ্ডারী রাহনুমাকে ওয়াস্তে।


ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ, আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়া সাল্লাম গাউছে জামান সৈয়দ আবুল বশর আল মাইজভাণ্ডারী রাহনুমাকে ওয়াস্তে।


ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ, আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়া সাল্লাম গাউছুল ওয়ারা সৈয়দ মইনুদ্দীন  আহমদ মাইজভাণ্ডারী রাহনুমাকে ওয়াস্তে।


ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ, আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়া সাল্লাম গাউছুল আ'যম সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী রাহনুমাকে ওয়াস্তে।


তোমারি এস্কেতে, তোমার এস্কেতে রাখিও মোদের আবাদ, খুদীকে মিটায়ে যেন পাই খোদার স্বাদ। দুয়েরী পর্দা উঠায়ে দাও,দয়া করি দেখা দাও-ধরা দাও ওগো দয়াল নবীজি।


(এরপর ব্যক্তিগত ফরিয়াদ মাতৃভাষায়/আরবী/ফার্সীতে করা যাবে) আরবী মুনাজাত রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাসানাতাওঁ ওয়াফিল্ আখেরাতি হাসানাতাওঁ ওয়া ক্বিনা আজাবান্নার,ওয়া সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলা খায়রি খালক্বিহি ওয়া নূরে জাতিহী মুহাম্মাদীন ওয়াআলিহি ওয়া আছহাবিহি আজমাইন। বিজুদি কালেমায়ে তাইয়্যেবা লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়া সাল্লাম।


আরও খবর



যশোরের কেশবপুরে মাছ চাষিদের মাথায় হাত, পথে বসেছে ঘের মালিকরা

প্রকাশিত:সোমবার ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image
উত্তম কুমার - যশোর, জেলা প্রতিনিধি::

যশোরের কেশবপুরে বন্যায় ৩৬৪০ টি মাছের ঘেরন ও ২৪২০ টি পুকুর ভেসে গেছে। এছাড়াও কৃষিতে হয়েছে ব্যাপক ক্ষতি, এতে ৩১৭৩হেক্টর আমন ধান তলিয়ে গেছে। ক্ষতি হয়েছে অন্যান্য ফসলের ক্ষেতও। এর ফলে মাছ চাষী ও কৃষক পড়েছেন ব্যাপক আর্থিক অনটনে। টানা বৃষ্টি ও হরিহর নদের পানির কারণে কেশবপুরের বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়। 

উপজেলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা গেছে, বন্যায় মাছ চাষিদের প্রায় ৫০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে, সরজমিনে কেশবপুর পৌরসভার মধ্যকুল এলাকায় গিয়ে দেখা যায় ওই এলাকার ফয়েজ হোসেনের বাড়ি ঘরে র ভিতর পানি ঢুকে পড়ায় তারা পাশের একটি উচু ঘরে আশ্রয় নিয়েছে, এছাড় বাড়ির উঠানে বন্যার পানিতে জাল ফেলে মাছধরছেন ফারুক হোসেন নামক এক যুবক, অপর দিকে খান পাড়ার কয়েকটি পরিবারের লোকজন যশোর- চুকনগর সড়কের মধ্যকুল তেল পাম্পে এলাকার একটি উচু ভবনে এসে আশ্রয় নিয়েছেন।

হরিহর নদের মধ্য কুল এলাকায় পানি ঢোকা বন্ধ করতে বাদ নির্মাণ করতে দেখা যায়। টানা বৃষ্টির পাশাপাশি নদনদীর উপসে পড়া পানিতে পুর পৌরসভা সহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে তলিয়ে গেছে। বাড়ি ঘরে পানি ঢুকে পাড়ায় অনেক  উচু জায়গায় গিয়ে আশ্রয় নিয়েছে। মধ্যকুল গ্রাম আব্দুর রহিম বলেন, তার মাছের ঘের ভেসে গেছে বহু ক্ষতি হয়েছে উপজেলার কৃষি অফিসে জানা গেছে- বন্যায় ৩১৭৩ হেক্টর আমন ধান:৩০০ হেক্টর সবজি ২১ সেক্টর মরিচ ৩০ হেক্টর হলুদ সাড়ে ৯ হেক্টর তুলা ২১ হেক্টর আখ  সাড়ে ২৫ সেক্টর পানের বরজ,২৫ হেক্টর কুল খেত তলিয়ে গেছে,উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সজিব সাহা বলেন বন্যার পানিতে কেশবপুরের প্রায় ৩৬৪০ টি মাছের ঘের ২৪২০ পুকুর ভেসে গেছে, এতে মাছ চাষীদের প্রায় ২০১৫ মেট্রিকটন মাছ ভেসে গেছে এতে ৫০ কোটি টাকার মতো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। 

আরও খবর



ভারতের পুরোহিত কর্তৃক মহানবী (সাঃ) কে কটুক্তি করায় তীব্র নিন্দা বিএসপির

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৫ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স:) কে ভারতীয় পুরোহিত কর্তৃক কটূক্তি ও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতে বিজেপি নেতার সমর্থনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে সুফিবাদী প্রগতিশীল রাজনৈতিক দল 'বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি' (বিএসপি)। ২৫ সেপ্টেম্বর (বুধবার) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে বিএসপি চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী বলেন, মোসলমান মাত্রই প্রিয় নবী (সাঃ) কে জীবনের চেয়ে বেশি ভালোবাসে। তাই মুসলিম সমাজ অতীতেও নবীজির শানে যেকোনো প্রকারের কটুক্তির দাঁতভাঙ্গা জবাব দিয়েছে। আগামীতেও ইসলাম ও প্রিয় নবী (দ.) কে নিয়ে সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিতে বদ্ধপরিকর বিশ্বের নবীপ্রেমী জনতা। তিনি বলেন, ১৮০ কোটি মুসলমানের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের নাম ধর্ম নিরপেক্ষতা নয়। কথায় কথায় অন্যকে অসাম্প্রদায়িকতার সবক দিলেও ধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষায়  বারবার ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে ভারত সরকার। যেখানে উগ্রবাদীদের কঠোর হস্তে দমন করার কথা সেখানে দেশটির বর্তমান ক্ষমতাসীন দল ভারতীয় জনতা পার্টি-বিজেপির নেতারা মুসলিমদের বিরুদ্ধে একের পর এক উস্কানীমূলক মন্তব্য করে ধর্মীয় দাঙ্গা সৃষ্টি করার অপচেষ্টায় লিপ্ত। প্রিয়নবী (সা.) মুসলমানদের ঈমান আকিদা আবেগ ও অনুভূতি। রাসুলের (সা.) শানে কটূক্তি হলে মুসলমানদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। তাছাড়া এ ধরনের পরিকল্পিত উস্কানিমূলক ঔদ্ধত্যপূর্ণ ধর্মীয় বিদ্বেষের কারণে সম্প্রীতি, সহাবস্থান ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়ে। যারা মতপ্রকাশের নামে এ ধরনের বক্তব্যকে সমর্থন করে আগুনে ঘি ঢালছেন, তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, এই চক্রের কারণেই এ উপমহাদেশে বারবার ধর্মীয় সংঘাতে লাখো মানুষের সহায় সম্বলহীন ও প্রাণ দিতে হয়েছে। ধর্মীয় উগ্রবাদীদের হঠকারিতায় বিশ্বব্যাপী জঙ্গিবাদ বৃদ্ধি পাচ্ছে বলেও মনে করেন সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী। তিনি আন্তঃধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষায় অবিলম্বে দোষীদের শাস্তি নিশ্চিতের দাবি জানান। বিএসপি চেয়ারম্যান বলেন, বিশ্ব মানবতার মুক্তির দিশারী, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব হযরত মোহাম্মদ (সা:) কে অপমান করার মধ্য দিয়ে মানবতার আদর্শকে অপমান করা হয়। পৃথিবীর কোনো ধর্মই অন্য ধর্মকে কটূক্তি করতে শেখায় না। যারা এসব করে তারা উগ্র। এদের সাথে ধর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। মহানবীর অবমাননায় জড়িত অভিযুক্ত পুরোহিত ও বিজেপির উগ্রবাদী নেতাদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে তিনি ভারত সরকারের প্রতি আহবান জানান। নবী বিদ্বেষী উগ্রবাদীদের দমনে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে ভারত সরকারকে চড়া মূল্য দিতে হবে বলে হুশিয়ারী উচ্চারণ করেন সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী।


আরও খবর

গাউসুল আযম মাইজভান্ডারির পবিত্র মোনাজাত

বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪