Logo
শিরোনাম

সুপার ওভারে পাকিস্তানকে হারিয়ে চমক যুক্তরাষ্ট্রের

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

বিডি ডিজিটাল ডেস্ক:


টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্রে মধ্যকার ম্যাচ গড়িয়েছে সুপার ওভারে। প্রথমে ব্যাট করে ১৫৯ রান সংগ্রহ করে পাকিস্তান। 


জবাবে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ১৫৯ রান সংগ্রহ করে যুক্তরাষ্ট্র। ফলে ম্যাচ গড়িয়েছে সুপার ওভারে। 


বৃহস্পতিবার (৬ জুন) ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাক অধিনায়ক বাবর আজম। ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই চাপে পড়ে পাকিস্তান।



বাবর আজম ও শাদাব খানের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ায় পাকিস্তান। আর শেষ দিকে ইফতিখার আহমেদের ১৪ বলে ১৮ ও শাহিন আফ্রিদির ১৬ বলে ২৩ রানে চোট্ট ক্যামিওতে ভর করে ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৫৯ রান সংগ্রহ করে পাকিস্তান। শাদাব ২৫ বলে ৪০ ও বাবর ৪৩ বলে ৪৪ রান করেন। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে সৌরভ নেত্রাভালকার নেন ৩টি উইকেট।  


১৬০ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে দলকে ভালো শুরু এনে দেন দুই মার্কিন ওপেনার স্টিভেন টেইলর ও মোনাঙ্ক প্যাটেল। উদ্বোধনী জুটিতে ৩৬ রান যোগ করেন এই দুই ওপেনার। তবে ১৬ বলে ১২ রান করে ফিরে যান টেইলর।


এরপর ক্রিজে আসা অ্যান্ড্রিস গাউসকে সঙ্গে নিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন মোনাঙ্ক। ৬৮ রানের জুটি গড়েন এই দুই ব্যাটার। সাবলীল ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন মোনাঙ্ক। এই দুই ব্যাটারের ব্যাটে জয়ের পথেই ছিল যুক্তরাষ্ট্র।


এরপর দ্রুতই জোড়া উইকেট হারায় স্বাগতিকরা। গাউস ২৬ বলে ৩৫ ও মোনাঙ্ক ৩৮ বলে ৫০ রান করে আউট হন। তাদের বিদায়ের পর রানের চাকা সচল রাখেন অ্যারন জোন্স ও নিতিশ কুমার।


শেষ বলে জয়ের জন্য ৫ রান প্রয়োজন হয় যুক্তরাষ্ট্রে। সেই বলে চার মেরে ম্যাচ সুপার ওভারে নিয়ে যান নিতিশ। জোন্স ২৬ বলে ৩৬ ও নিতিশ ১৪ বলে ১৪ রানে অপরাজিত থাকেন।      




আরও খবর



আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে একগুচ্ছ সিদ্ধান্ত

প্রকাশিত:রবিবার ০২ মার্চ 2০২5 | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৪ মার্চ ২০২৫ |

Image

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একগুচ্ছ গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে এবং সেগুলো বাস্তবায়নে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে।

দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক গৃহীত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তসমূহ নিম্নরূপ:

১. চিহ্নিত অপরাধী, সন্ত্রাসী এবং মাদক ও চোরা কারবারিদের ধরতে গত ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখ থেকে সারাদেশে বিশেষ অপারেশন শুরু হয়েছে।

২. পুলিশসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মনোবল বাড়ানো ও দক্ষতার সঙ্গে নিজেদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনের জন্য পুলিশ, প্রশাসন, বিচার বিভাগ ও পাবলিক প্রসিকিউটরদের অংশগ্রহণে সারাদেশে "দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মানবাধিকার ও পরিবেশের উপর গুরুত্বসহ আইন প্রয়োগ" বিষয়ে ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

৩. পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট প্রধান, উপপুলিশ কমিশনার, সেনাবাহিনীর মাঠে নিয়োজিত ব্রিগেড প্রধান ও অন্যান্য দায়িত্বশীল কর্মকর্তাবৃন্দ প্রতিটি ঘটনার বিষয়ে গৃহীত সিদ্ধান্তের বিষয়ে গণমাধ্যমে ব্রিফ করা।

৪. রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে তল্লাশিচৌকি/চেকপোস্ট ও অপরাধপ্রবণ এলাকায় টহল সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। সেনাবাহিনী, পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট ও বিজিবি'র সমন্বয়ে যৌথবাহিনী টার্গেট এলাকাসমূহে জোরদার অপারেশন পরিচালনা করছে।

৫. রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কে নিয়মিত প্যাট্রোলের পাশাপাশি নৌবাহিনী এবং কোস্টগার্ডের অতিরিক্ত প্যাট্রোল নিয়োজিত করা হয়েছে।

৬. ছিনতাইকারী, ডাকাত, কিশোর গ্যাং ও অন্যান্য অপরাধপ্রবণ স্থানগুলোতে কম্বাইন্ড অভিযান পরিচালনা করে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।

৭. থানাভিত্তিক সন্ত্রাসীদের তালিকা হালনাগাদ করে ত্বরিৎ পদক্ষেপ নিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

৮. ঢাকা শহরের আশপাশে বিশেষ করে টঙ্গী, বসিলা, কেরানীগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল বাড়ানো হয়েছে।

৯. ডিএমপি'র পুলিশ সদস্য, বিজিবি, আনসার ও বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের সদস্যদের জন্য মোটরসাইকেল ক্রয়ের পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে যাতে করে তাৎক্ষণিকভাবে অলিগলিতে টহল দিয়ে অপরাধীদের ধরা সম্ভব হয়।

১০. মিথ্যা, গুজব ও প্রোপাগাণ্ডার বিপরীতে সত্য তথ্য প্রচারে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

১১. স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী, স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশের আইজিপি, ডিএমপি কমিশনারসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ভোর ও গভীর রাতে ঝটিকা সফরে থানা, চেকপোস্ট ও টহল কার্যক্রম পরিদর্শন ও মনিটরিং করছেন।

১২. স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ইতোমধ্যে দেশের সকল প্রশাসনিক বিভাগে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিভাগীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করেছেন।

১৩. ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কার্যকর উন্নয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন বাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত বিভিন্ন চেকপোস্ট এবং টহল দলের রাত্রিকালীন কার্যক্রম মনিটরিং করার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদেরকে নিয়মিত দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে।

১৪. মামলা যাচাই-বাছাই করে প্রকৃত অপরাধীদের শনাক্তকরণে জেলা ও মেট্রোপলিটন পর্যায়ে মামলা মনিটরিং কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে করে নিরপরাধ ব্যক্তিরা মামলার হয়রানি থেকে রেহাই পাচ্ছেন।

১৫. জুলাই বিপ্লবের শহিদ পরিবারের মামলাসমূহ নিয়মিতভাবে গুরুত্বের সঙ্গে মনিটরিং করা হচ্ছে যাতে প্রকৃত অপরাধীদের শনাক্তপূর্বক আইনের আওতায় নিয়ে আসা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা যায়।

১৬. আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত প্রতিটি ঘটনা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে গুরুত্বের সঙ্গে পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।


আরও খবর

অস্থির চালের বাজার

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫

বাড়তে পারে গরম

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫




মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটির সব ছবি অপসারণের নির্দেশ

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটির সব ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে অপসারণের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। রোববার (৯ মার্চ) সকালে বিটিআরসিকে এই নির্দেশনা দিয়েছেন বিচারপতি ফারাহ মাহবুবের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ।

এ সময় হাইকোর্ট বলেন, ধর্ষিতা শিশুটির ছবি যারা প্রকাশ করছেন তারা আইন ভাঙছেন। এটা অন্যায়। ছবি নির্ধারিত সময়ে না সরালে নতুন আদেশ দেয়া হবে।

মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটিকে নিয়ে পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন আদালতের নজরে আনেন ব্যারিস্টার মাহসিব হোসাইন। তিনি শিশুটির স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আর্জি জানান। আদালত এ বিষয়ে আজকেই আদেশ দেবেন বলে জানান আইনজীবী।

এদিকে রোববার সকালে মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটিকে দেখতে ঢাকা সেনানিবাসস্থ সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) গিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)। এ সময় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, মাগুরায় আট বছরের শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টা মামলায় মাগুরা সদর থানায় চার জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং মামলার এজাহারভুক্ত চার আসামিকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। দোষীরা যেন কোনোভাবেই ছাড় না পায় -এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সোচ্চার রয়েছে।

এর আগে শনিবার বিকেল ৫টার দিকে আইসিইউ অ্যাম্বুলেন্স করে ধর্ষণের শিকার সেই শিশুটিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচে) নেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেন, শিশুটি প্রথম থেকে ক্রিটিক্যাল ছিল। ঢাকা মেডিকেলে তার চিকিৎসা চলছিল, কিন্তু অতিরিক্ত অ্যাটেনডেন্সের কারণে অন্য রোগীদের সমস্যা হচ্ছিল। অ্যাটেনডেন্সরা বারবার চিকিৎসকদের বিরক্ত করছিলেন। সব কিছু বিবেচনা করে শিশুটিকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর



দেশে শান্তি বজায় রাখতে ধৈর্য ধরার আহ্বান

প্রকাশিত:সোমবার ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ মার্চ ২০২৫ |

Image

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামান দেশের চলমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় বল প্রয়োগ না করার এবং ধৈর্য ধরে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন।দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত বল প্রয়োগ না করার আহ্বান জানিয়ে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামান বলেছেন, দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য আমাদের ধৈর্য ধারণ করতে হবে। আজ দুপুরে সাভার সেনানিবাসে সেনাবাহিনীর ফায়ারিং প্রতিযোগিতার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এ বক্তব্য দেন।

এ সময় তিনি বলেন, আমরা এখন দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার কাজে ব্যস্ত। দেশ ও জাতির জন্য আমাদের কাজ করে যেতে হবে। যতদিন না আমরা একটি নির্বাচিত সরকার পেয়ে যাই, আমাদের ধৈর্য ধরে এই কাজ করতে হবে। দেশের মধ্যে কোন ধরনের অশান্তি ও শৃঙ্খলার অভাব যেন না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

তিনি আরও বলেন,"আমরা বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত আছি, শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার কাজগুলোই আমাদের প্রধান দায়িত্ব। আমি প্রথমে মনে করেছিলাম খুব দ্রুত এই কাজ শেষ করে সেনানিবাসে ফিরে আসব, কিন্তু কাজটা দীর্ঘায়িত হচ্ছে।"


জেনারেল ওয়াকার উজ জামান বলেন,"আমাদের এই কাজটি করতে হবে, আমাদের দেশের জন্য। আমি জানি, দীর্ঘ সময় ধরে আমরা এই কাজগুলো করছি, তাই ধৈর্য থাকতে হবে। পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজটি শেষ করতে হবে। দেশ এবং জাতির জন্য আমাদের কাজ চালিয়ে যেতে হবে যতদিন না আমরা একটি নির্বাচিত সরকার পেয়ে যাই, এবং দেশ একটি শৃঙ্খলা ফিরে পায়।"


তিনি আরও বলেন,"এটা নিশ্চিত করতে হবে, কোনো ধরনের উশৃঙ্খল কাজ যেন না হয়। বলপ্রয়োগ কখনও কখনও প্রয়োগ হতে পারে, তবে সেটা হবে যথাসম্ভব প্রপোরশনেট এবং যত কম বলপ্রয়োগ করা যায়, ততই ভালো।"
শেষে সেনাপ্রধান বলেন,"ইনশাআল্লাহ, যদি আমরা সবাই একসাথে কাজ করি, আমরা দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে পারব এবং একটি সুন্দর দেশ পাবো।


আরও খবর

অস্থির চালের বাজার

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫

বাড়তে পারে গরম

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫




ডাকাত-ধর্ষকদের রক্ষার নোংরা খেলা বন্ধ করুন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১০ মার্চ ২০২৫ |

Image

রাশেদ মেহেদী, সিনিয়র সাংবাদিক :

ভুক্তভোগী যাত্রীদের বর্ণনায় এটা স্পষ্ট যে, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী ইউনিক রোড রয়েলসের "আমরি ট্রাভেলসের" বাসটিতে ডাকাতি ও ধর্ষণের ঘটনায় বাসের চালক ও তার সহকরারিরা জড়িত। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী এই চালক ও সহকারিরাই ডাকাত দলকে বাসে তুলে ডাকাতি করার সুযোগ দিয়েছে। 

অথচ ঘটনার তিন দিনে কোন মামলা হল না। পরে চালক ও তার সহকারিদের জামিন দেওয়ার পর একজন যাত্রীকে মামলা করার জন্য থানায় ডাকা হল। দেখা গেল থানায় অভিযুক্ত চালক আর তার সহকারিরাও গেছেন আরেকটি মামলা করতে...! 

এটা অসৎ, দূর্নীতিবাজ পরিবহন নেতাদের নোংরা খেলা। তারা শুরু থেকেই মামলাটি দুর্বল করতে চাচ্ছেন। সে কারনে তারা প্রশাসনকেও ব্যবহার করছেন। 

বাংলাদেশে অভ্যুত্থান হয়, সরকার বদল হয়, আগের সরকারের প্রশাসনের কর্তা-ব্যক্তিরা বদলায়, কিন্তু পরিবহন খাত ঘিরে সন্ত্রাসী, দূর্নীতিবাজ অটুট থাকে। বিগত সরকারের আমলে পরিবহন খাত নিয়ন্ত্রণ করা নেতা নামধারী সন্ত্রাসীদের কেউ জেলে, কেউ পালিয়ে, কিন্তু খোঁজ নিয়ে দেখুন আগের সরকারের সেই নেতাদের বন্ধুরাই এখন বিপ্লবী সেজে পরিবহন খাতের নিয়ন্ত্রক, গডফাদারের পদ অলংকৃত করে আছেন।

আমার প্রায় ৩০ বছরের সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতায় দেখেছি পরিবহন খাতে রাজনৈতিক দলে ছড়িয়ে থাকা সন্ত্রাসী সিন্ডিকেটের সদস্যদরা দৃশ্যত প্রতিপক্ষ হলেও পর্দার আড়ালে তারা ঘনিষ্ঠ বন্ধু।  এ কারনেই সরকার বদলায়, কিন্তু পরিবহনের সন্ত্রাসী সিন্ডিকেট আর তাদের নোংরা খেলা অটুট থাকে।


আরও খবর

অস্থির চালের বাজার

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫

বাড়তে পারে গরম

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫




মেজাজ হারিয়ে শাস্তি পেলেন মেসি

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৫ মার্চ ২০২৫ |

Image

রেফারি ও বিপক্ষ দলের সহকারী কোচের সঙ্গে বাজে আচরণের দায়ে শাস্তি পেলেন লিওনেল মেসি। গত রবিবার নিউইয়র্ক সিটি এফসি ও ইন্টার মায়ামির মধ্যকার ম্যাচে এ ঘটনা ঘটে।

এদিন মাথা গরম করে রেফারিকে আঙুল তুলে শাসান মেসি। হলুদ কার্ড দেখার পরও থামেননি। প্রতিপক্ষ দলের সহকারী কোচকে ধাক্কা দেন। মেসির এই আচরণে হতবাক সবাই। মেজর লিগ সকারের প্রথম ম্যাচেই মেজাজ হারিয়ে বিতর্কে জড়িয়ে পড়লেন মেসি।

জানা গেছে, দলের অধিনায়কের এমন আচরণে ক্ষিপ্ত মেজর লিগ এবং ইন্টার মায়ামি কর্তৃপক্ষ। যার ফলে তাকে অপ্রকাশিত পরিমাণ জরিমানা করেছে কর্তৃপক্ষ।

ম্যাচের শুরু থেকেই দাপুটে ফুটবল মেসিদের। টমাস অ্যালভেজের গোলে এগিয়ে যায় মায়ামি। কিন্তু গোল করার কয়েক মিনিটের মধ্যে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন তিনি। ২৩ মিনিটে ১০ জনে হয়ে যায় মায়ামি। সুযোগ কাজে লাগিয়ে জোড়া গোল দেয় নিউইয়র্ক সিটি।

ম্যাচের শেষ পর্যন্ত পিছিয়ে ছিলেন মেসিরা। ম্যাচ শেষের ঠিক আগে মেসির পাস থেকে ২-২ করে মায়ামি। ম্যাচের বেশিরভাগ সময় ১০ জনে খেলে এক পয়েন্ট নিয়ে মাঠ ছাড়ে মায়ামি। কিন্তু রেফারির বেশ কয়েকটা সিদ্ধান্ত দলের বিপক্ষে যাওয়ায় খুশি ছিলেন না মেসি।

খেলা শেষ হতেই রেফারির দিকে তেড়ে যান। উত্তেজিতভাবে কথা বলতে দেখা যায় তাকে। রেফারির উদ্দেশে কিছু বলতে দেখা যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে তাকে হলুদ কার্ড দেখানো হয়। কিন্তু তাতে থামেনি তর্ক। রেফারির সঙ্গে তর্ক করতেই থাকেন। মাঠ থেকে বেরিয়েও শান্ত হননি। বিপক্ষের সহকারী কোচকে ধাক্কা মারেন। এই পুরো ঘটনার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। মেসির এই আচরণ দেখে সবাই অবাক।


আরও খবর