Logo
শিরোনাম

স্বাধীন ও দায়িত্বশীল গণমাধ্যম অপরিহার্য : তথ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ৭৯জন দেখেছেন

Image

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, স্বাধীন, স্বচ্ছ এবং দায়িত্বশীল গণমাধ্যম অর্থনৈতিক উন্নয়ন সহায়ক এবং গণতান্ত্রিক সমাজের জন্য অপরিহার্য। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ গণমাধ্যমের স্বাধীন বিকাশ, অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপদানের এক অনন্য উদাহরণ।

এশিয়া-প্যাসিফিক ইনস্টিটিউট ফর ব্রডকাস্টিং ডেভালপমেন্ট (এআইবিডি) আয়োজিত সম্মেলনের এ অধিবেশনে কম্বোডিয়ার তথ্যমন্ত্রী খিউ কানহারিত, মিয়ানমারের তথ্যমন্ত্রী মং মং ওন, সামোয়ার যোগাযোগ তথ্য ও প্রযুক্তিমন্ত্রী তোলুপ পৌমুলিনুকু ওনেসেমো এবং ফিজির সহকারী মন্ত্রী সাকিউসা তুবুনা বক্তব্য দেন। তিন দিনব্যাপী এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য অর্থনীতিকে আরো টেকসই করতে গণমামধ্যমের ভূমিকা

হাছান মাহমুদ বলেন, করোনা মহামারি এবং ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বিশ্বব্যাপী এবং দেশে দেশে অর্থনীতি পুণরুদ্ধারে গণমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশে প্রেক্ষিত তুলে ধরে তিনি বলেন, আমাদের গণমাধ্যম এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ এবং নীতি দেশের নাগরিকদের কাছে তুলে ধরে মানুষকে সচেতন রেখেছে। দেশে বিনিয়োগের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে গণমাধ্যমের প্রতিবেদন বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করেছে। একইসাথে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প নিয়ে গণমাধ্যমের প্রতিবেদন উদ্যোক্তাদের উৎসাহ দিয়েছে, আত্মবিশ্বাস বাড়িয়েছে।

গণমাধ্যম যেমন বাণিজ্যের প্রসার ঘটাতে এবং চিন্তা ও উদ্ভাবনী পরিকল্পনাকে বিশ্বময় ছড়িয়ে দিতে সহায়ক ভূমিকা রাখে, তেমনি সরকারের দায়িত্বশীলতাও বৃদ্ধি করে উল্লেখ করে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, সে কারণে বাংলাদেশ সরকার প্রায় দেড় হাজার পত্রিকা এবং কয়েক ডজন টেলিভিশন ও রেডিওকে লাইসেন্স দিয়েছে, যাতে এ গণমাধ্যম বস্তুনিষ্ঠ তথ্য দিয়ে স্বচ্ছতা বৃদ্ধি এবং অর্থনৈতিক বিষয়ে মানুষকে সচেতন করে দেশের অর্থনীতি পুনর্গঠনে ভূমিকা রাখতে পারে। আমাদের দেশ এবং এশীয় তথা বিশ্বের সমৃদ্ধ ভবিষ্যত গড়তে সরকার এবং গণমাধ্যম হাতে হাত রেখে কাজ করবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন হাছান মাহমুদ।


আরও খবর

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় তেজ

রবিবার ০৪ জুন ২০২৩




আজ মা দিবস

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ জুন ২০২৩ | ১০৪জন দেখেছেন

Image

বছর ঘুরে আবারও এলো মা দিবস। যদিও প্রতিটি দিনই হওয়া উচিত মা দিবস! তবু মায়ের প্রতি সম্মান ও ভালোবাসা জানাতে প্রতি বছর মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার বিশ্ব মা দিবস হিসেবে পালিত হয়।

এই দিনটি মাকে বিশেষভাবে ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা জানানোর দিন। দিবসটি বিশ্বজুড়ে মাতৃত্ব ও মাতৃসত্তার গুরুত্ব এবং তাৎপর্য স্মরণ করে দেয়। আমাদের আবারও একবার স্মরণ করে দেয় পৃথিবীতে আমাদের পদচারণার মূল কাণ্ডারিকে। বিশেষ এই দিবসটি কীভাবে এলো তা হয়তো অনেকেরই অজানা। ইতিহাস বলছে, অনেক পথ পেরিয়ে এই দিবসটি নতুন রূপ পেয়েছে।

ধারণা করা হয়, মা দিবসের সূচনা প্রাচীন গ্রিসের মাতৃরূপী দেবী সিবেলের এবং প্রাচীন রোমান দেবী জুনোর আরাধনা থেকে। এ ছাড়া ইউরোপ ও যুক্তরাজ্য অনেক আগে থেকেই মায়েদের এবং মাতৃত্বকে সম্মান জানানোর জন্য একটি নির্দিষ্ট রবিবারকে বেছে নিয়েছিলেন। ষোড়শ শতকে এটি ইংল্যান্ডে মাদারিং সানডে বলে পরিচিতি লাভ করে। অনেকেই ক্যাথলিক পঞ্জিকা অনুযায়ী এটিকে লেতারে সানডে যা লেন্টের সময়ে চতুর্থ রবিবারে পালন করতে শুরু করে।

তবে ইতিহাসবিদদের মতে, জুলিয়া ওয়ার্ড হোই রচিত মাদার্স ডে প্রক্লামেশন বা মা দিবসের ঘোষণাপত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মা দিবস পালনের গোড়ার দিকের প্রচেষ্টাগুলোর মধ্যে অন্যতম। ১৮৭০ সালে আমেরিকার গৃহযুদ্ধের পৈশাচিকতার মাত্রা ছাড়িয়ে গেলে শান্তির প্রত্যাশায় জুলিয়া একটি ঘোষণাপত্র লেখেন। এরপর যুদ্ধ শেষে পরিবারহীন অনাথদের সেবায় ও একত্রীকরণে নিয়োজিত হন মার্কিন সমাজকর্মী আনা রিভিজ জার্ভিস ও তার মেয়ে আনা মেরি জার্ভিস। এ সময় তারা জুলিয়া ওয়ার্ড ঘোষিত মা দিবস পালন করতে শুরু করেন। কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার কারণে আনা রিভিজ জার্ভিস ১৯০৫ সালের ৫ মে মারা যান।

মায়ের মৃত্যুর পর আনা মেরি জার্ভিস মায়ের শান্তি কামনায় ও তার সম্মানে সরকারিভাবে মা দিবস পালনের জন্য প্রচারণা চালান। তিন বছর পর ১৯০৮ সালের ১০ মে পশ্চিম ভার্জিনিয়ার আন্দ্রেউজ মেথডিস্ট এপিসকোপাল চার্চে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম মা দিবস পালিত হয়। বর্তমান কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেই মাকে যথেষ্ট সময় দিতে পারেন না কিংবা তার মনের কথাগুলো শোনার সময়টুকুও হয়তো পান না কেউ কেউ। তাই সব কর্মব্যস্ততা ঠেলে এবারের মা দিবসটি কাটান মায়ের সঙ্গে। এদিনটিই মায়ের জন্য বরাদ্দ রাখবেন তা কিন্তু নয়। সপ্তাহে একদিন কিংবা মাসে একবার হলেও মায়ের সঙ্গে সময় কাটানো উচিত সবারই। এতে আপনার মা খুশি হবেন।

 


আরও খবর

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় তেজ

রবিবার ০৪ জুন ২০২৩




বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি পদকপ্রাপ্তির ৫০ বছর

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ মে 20২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ জুন ২০২৩ | ৬১জন দেখেছেন

Image

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জুলিও কুরি পদকপ্রাপ্তির ৫০তম বছর আজ। ১৯৭৩ সালের ২৩ মে এই দিনে বঙ্গবন্ধুর হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পদক তুলে দেওয়া হয়।

বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার দুই বছর পরে বিশ্ব শান্তি পরিষদ আনুষ্ঠানিকভাবে বঙ্গবন্ধুকে জুলিও কুরি পদকে ভূষিত করে। বিশ্ব শান্তি পরিষদের প্রেসিডেন্সিয়াল কমিটির সভায় বিশ্বের ১৪০টি দেশের প্রায় ২০০ সদস্যের উপস্থিতিতে ও ঐকমত্যের ভিত্তিতে বঙ্গবন্ধুর জীবন দর্শন আর বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়কত্বের প্রেক্ষাপট বিবেচনায় বঙ্গবন্ধুকে জুলিও কুরি পদক প্রদান করার সিদ্ধান্ত নেয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বিশ্ব শান্তি পরিষদ ১৯৭২ সালের ১০ অক্টোবর পদক প্রাপক হিসেবে বঙ্গবন্ধুর নাম ঘোষণা করে। পরের বছর ২৩ মে এশীয় শান্তি সম্মেলনের এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানে সেই পদক বঙ্গবন্ধুকে পরিয়ে দেন পরিষদের তৎকালীন সেক্রেটারি জেনারেল রমেশচন্দ্র। সেই অনুষ্ঠানে রমেশচন্দ্র বলেছিলেন, বঙ্গবন্ধু শুধু বাংলার নন, তিনি বিশ্বের এবং তিনি বিশ্ব বন্ধু। স্বাধীন বাংলাদেশে কোনো রাষ্ট্রনেতার সেটিই ছিল প্রথম আন্তর্জাতিক পদক লাভ।

বঙ্গবন্ধু এই পদকপ্রাপ্তির আগে কিউবার বিপ্লবী নেতা ফিদেল কাস্ত্রো, ভিয়েতনামের সংগ্রামী নেতা হো চি মিন, চিলির গণ-আন্দোলনের নেতা সালভেদর আলেন্দে, ফিলিস্তিনের জনদরদি নেতা ইয়াসির আরাফাত প্রমুখ এই পদকপ্রাপ্ত হন।

মূলত সাম্রাজ্যবাদ ও ফ্যাসিবাদ বিরোধিতা এবং মানবতা ও বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় যারা অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন তারা এই পদকে ভূষিত হয়ে আসছিলেন। ১৯৫০ সাল থেকে এই পদক প্রদান করা হয়। মুক্তিযুদ্ধের কালপর্বে ভারত-সোভিয়েত শান্তি মৈত্রী ও সহযোগিতা চুক্তি ১৯৭১ এবং বাংলাদেশ-ভারত শান্তি, মৈত্রী ও সহযোগিতাণ্ডচুক্তি ১৯৭২, বাংলাদেশের মৈত্রী-সম্পর্কে এই উপমহাদেশে উত্তেজনা প্রশমন ও শান্তি স্থাপনের ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করেন বঙ্গবন্ধু।

এছাড়া বঙ্গবন্ধু সরকারের জোট নিরপেক্ষ নীতি অনুসরণ এবং শান্তি ও ন্যায়ের পক্ষে অবস্থান গ্রহণের নীতির ফলে বাংলাদেশ বিশ্ব সভায় একটি ন্যায়ানুগ দেশের মর্যাদা লাভ করে। সবার প্রতি বন্ধুত্বের ভিত্তিতে বৈদেশিক নীতি ঘোষণা করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেন, পৃথিবীর বৃহত্তম শক্তি যে অর্থ ব্যয় করে মানুষ মারার অস্ত্র তৈরি করছে, সেই অর্থ গরিব দেশগুলো সাহায্য দিলে পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠা হতে পারে।

ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী জ্যঁ ফ্রেডেরিক জুলিও কুরি ১৯৫৮ সালে মৃত্যুবরণ করার পর তারই নামানুসারে বিশ্ব শান্তি পরিষদ ১৯৫৯ সাল থেকে তাদের শান্তি পদকের নাম রাখে জুলিও কুরি। ফ্রেডেরিকের মূল নাম ছিল জ্যঁ ফ্রেডেরিক জুলিও। ফ্রেডেরিকের স্ত্রী ইরেন কুরি। তিনিও বিজ্ঞানী। বিয়ের পর ফ্রেডেরিক ও ইরেন উভয়ে উভয়ের পদবি গ্রহণ করেন এবং একজনের নাম হয় জ্যঁ ফ্রেডেরিক জুলিও কুরি এবং অন্যজনের নাম ইরেন জুলিও কুরি। পরে যৌথভাবে তারা নোবেল পুরস্কারও লাভ করেন।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ফ্রেডেরিক জুলিও কুরি শুধু বিজ্ঞানী হিসেবেই কাজ করেননি, তিনি গেরিলা বাহিনীতে যোগ দিয়ে এবং তাদের জন্য হাতিয়ার তৈরি করেও অবদান রাখেন। তার অবদানের কারণেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরিসমাপ্তি সহজতর হয়। বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য এই যুদ্ধ পরিসমাপ্তি ছিল খুবই জরুরি। তিনি নিজে বিশ্ব শান্তি পরিষদের সভাপতিও ছিলেন।


আরও খবর

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় তেজ

রবিবার ০৪ জুন ২০২৩




নওগাঁয় অটো রাইচ মিলে ফোরম্যান ও ম্যানেজারকে বেঁধেরেখে দূর্ধর্ষ ডাকাতি

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ জুন ২০২৩ | ২৩৭জন দেখেছেন

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, স্টাফ রিপোর্টার :

নওগাঁয় এক ইউপি চেয়ারম্যান এর অটো-রাইচ মিলে দূর্ধর্ষ ডাকাতি সংঘটিত হয়েছে। ডাকাতের দল ঐ অটো রাইচ মিলের ফোরম্যান, ম্যানেজার ও পাহারাদার কে বেঁধে রেখে মারপিট করে নগদ দুই লাখ ২৫ হাজার টাকা লুট করে নিয়ে গেছে।

দূর্ধর্ষ ডাকাতির ঘটনাটি ঘটেছে আজ সোমবার (২৯ মে) ভোর রাত ৩ টারদিকে নওগাঁর মহাদেবপুর থানাধীন নওহাটামোড় পুলিশ ফাঁড়ি এলাকার নওগাঁ-মহাদেবপুর সড়কের পাশে বাগাচারা নামক স্থানে ''আপন চিন্তা'' নামক অটো চাউল কলে।

স্থানিয় ভীমপুর ইউনিয়ন পরিষদ এর চেয়ারম্যান ও ''আপন চিন্তা'' অটো রাইচ মিলের মালিক শ্রী রাম প্রসাদ ভদ্র ডাকাতির সত্যতা নিশ্চিত করে প্রতিবেদক কে জানান, ডাকাতের দল দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে গভীর রাতে তার চাউল কলের পিছনের প্রাচীর টপকে ভীতরে প্রবেশ করে মিলের ফোরম্যান ফারুক হোসেন, ম্যানেজার বৈদ্যনাথ চন্দ্র ও হামিদুর রহমান সহ চাউল কলের পাহারাদারকে বেঁধে রেখে বেদম মারপিট করেন এবং অস্ত্রের ভঁয় দেখিয়ে ফোরম্যানের কাছ থেকে স্টীল আলমারির চাবি নিয়ে আলমারিতে থাকা নগদ দুই লাখ ২৫ হাজার টাকা নিয়ে পালিয়ে যায় ডাকাতের দল।

এঘটনায় মহাদেবপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে বলেও জানান অটো রাইচ মিলের মালিক ও স্থানিয় ইউপি চেয়ারম্যান রাম প্রসাদ ভদ্র। 

ডাকাতির সত্যতা নিশ্চিত করে

মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোজাফ্ফর হোসেন সোমবার দুপুরে প্রতিবেদক কে জানান, রাইচ মিলে ডাকাতি হয়েছে এমন খবর পেয়ে সঙ্গীয় পুলিশ, অফিসার ফোর্স সহ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আলামত সংগ্রহ করা হয়। 

তিনি আরো জানান, ডাকাতির সাথে জড়িতদের আটক পূর্বক লন্ঠিত টাকা উদ্ধার সহ তাদের কে আইনের আওতায় আনতে থানা পুলিশের অভিযান চলমান রয়েছে।


আরও খবর



ইমরান খান গ্রেপ্তার, উত্তপ্ত পাকিস্তান

প্রকাশিত:বুধবার ১০ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ১২৪জন দেখেছেন

Image

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) চেয়ারম্যান ইমরান খানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার ইসলামাবাদ হাইকোর্ট চত্বর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির আধা-সামরিক বাহিনী পাক রেঞ্জার্স।

দেশটির সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে গ্রেফতার করেছে রেঞ্জার্স।

আল-কাদির ট্রাস্ট মামলার শুনানিতে অংশ নেওয়ার সময় ইসলামাবাদ হাইকোর্ট চত্বর থেকে পিটিআই চেয়ারম্যানকে হেফাজতে নিয়েছে পাক রেঞ্জার্স। তিনি তার বিরুদ্ধে নথিভুক্ত একাধিক এফআইআরে জামিন চাওয়ার জন্য আদালতে গিয়েছিলেন।

 এ ঘটনায় দেশটির রাজধানী ইসলামাবাদে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। খবর ডনের।

এদিকে ইমরান খানকে নির্যাতন করা হয়েছে এমন অভিযোগ তুলে দেশজুড়ে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে পিটিআই। তবে নির্যাতনের অভিযোগ অস্বীকার করেছে পুলিশ।

পিটিআইর সহ-সভাপতি ফাওয়াদ চৌধুরী টুইটারে বলেন, ইসলামাবাদ হাইকোর্ট রেঞ্জার্সের দখলে। সেখানে আইনজীবীরা নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। ইমরান খানের গাড়ি ঘেরাও করা হয়েছে।

ইমরান খানকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে করাচিতে একটি রাস্তা অবরোধ করে পিটিআইয়ের সমর্থকরা। ছবি: এএফপি

পিটিআই নেতা মুসাররাত চিমা টুইটারে এক ভিডিওবার্তায় বলেছেন, তারা (রেঞ্জার্স) এখন ইমরান খানকে নির্যাতন করছে। তারা খান সাহেবকে মারছে। ওরা খান সাহেবের সঙ্গে কিছু করেছে।

স্থানীয় গণমাধ্যমের ভিডিওতে দেখা যায়, ইমরান খানকে গ্রেপ্তার করার পর ইসলামাবাদ হাইকোর্টের সামনে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। সেখানে পিটিআইয়ের কয়েকশ নেতাকর্মী জড়ো হলেপুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ।

পিটিআইয়ের অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা যায়, বিপুল সংখ্যক রেঞ্জার্স সদস্য ইমরান খানকে ধাক্কাতে ধাক্কাতে দ্রুত গাড়িতে তুলছে। আরেকটি ভিডিওতে তার আইনজীবীকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখা গেছে। দলটি বলেছে, দেশকে রক্ষায় পাকিস্তানের জনগণকে এখনই বেরিয়ে আসতে হবে।

ইসলামাবাদ হাইকোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে ইমরান খানকে গ্রেপ্তার করা হয়।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রানা সাইফুল্লাহ জানিয়েছেন, আধাসামরিক বাহিনী রেঞ্জার্সের সহায়তায় মঙ্গলবার বিকালে ইসলামাবাদ হাইকোর্টের সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ইমরানকে বেশ কয়েকবার নোটিশ দেওয়া সত্ত্বেও আদালতে হাজিরা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন।

ইমরানকে নির্যাতন করা হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, জাতীয় কোষাগারের ক্ষতি করার জন্য ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টেবিলিটি ব্যুরো তাকে গ্রেপ্তার করেছে।


আরও খবর



একদিনে করোনায় মৃত্যু ২

প্রকাশিত:শুক্রবার ০২ জুন 2০২3 | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ৪৪জন দেখেছেন

Image

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৯ হাজার ৪৪৮ জন। এ সময়ে ৮৯ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৩৯ হাজার ৫০৬ জনে।

শুক্রবার (২ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১২ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ৬ হাজার ৩১৩ জন।

২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫০৯টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। নমুনা পরীক্ষা করা হয় ১ হাজার ৫১৫টি। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ২২ শতাংশ।

২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। ২০২১ সালের ৫ ও ১০ আগস্ট দুদিন সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান। একদিনে ৮৯ জনের করোনা শনাক্ত, মৃত্যু ২

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৯ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৩৯ হাজার ৫০৬ জনে। এসময়ে করোনায় ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৯ হাজার ৪৪৮ জনে।

শুক্রবার (২ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১২ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ৬ হাজার ৩১৩ জন।

২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫০৯টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। নমুনা পরীক্ষা করা হয় ১ হাজার ৫১৫টি। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ২২ শতাংশ।

২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। ২০২১ সালের ৫ ও ১০ আগস্ট দুদিন সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।


আরও খবর

ডেঙ্গু আক্রান্ত ছাড়াল ২ হাজার

বৃহস্পতিবার ০১ জুন ২০২৩