Logo
শিরোনাম

তামিমের হার্টে ব্লক, পরানো হয়েছে রিং

প্রকাশিত:সোমবার ২৪ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে মোহামেডানের হয়ে খেলতে নেমেছিলেন তামিম ইকবাল। কিন্তু শাইনপুকুরের বিপক্ষে ম্যাচ চলাকালে হুট করেই বুকে ব্যথা অনুভব করেন মোহামেডানের অধিনায়ক। এরপর ঢাকা থেকে তাকে আনতে হেলিকপ্টার পাঠানো হয়। কিন্তু অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে বিকেএসপির পাশে শেখ ফজিলাতুন্নেছা হাসপাতালে নেওয়া হয়।

সেখানেই বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক। এক পর্যায়ে অবস্থার কিঞ্চিত অবনতি হলে তাকে স্থানান্তর করা হয় লাইফ সাপোর্টে। চিকিৎসকরা জানান, হার্ট অ্যাটাক করেছেন তামিম। তবে তাকে রাখা হয়েছে নিবিড় পর্যবেক্ষণে।

জানা গেছে, এনজিওগ্রাম পরীক্ষার মাধ্যমে তামিমের হার্টে একটি ব্লক খুঁজে পায় ডাক্তাররা। তৎক্ষণাৎ তাকে একটি রিং পরানো হয়েছে। এরপর কার্ডিয়াক কেয়ার ইউনিটে তামিমকে পর্যবেক্ষণে রাখে চিকিৎসকরা। অবস্থার খানিকটা উন্নতি হলে ঢাকায় নিয়ে আসা হতে পারে বাঁহাতি এই ওপেনারকে।

আজ ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) একটি ম্যাচ খেলতে বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে (বিকেএসপি) অবস্থান করছিলেন জাতীয় দলের সাবেক এ অধিনায়ক। মাঠে ফিল্ডিং করার সময়ে অসুস্থতা অনুভব করলে তিনি মাঠ থেকে উঠে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেন, এরপর আবারও নামেন ফিল্ডিং করতে। তখনই ঘটে অনাকাঙ্ক্ষিত এ ঘটনা।

এদিকে, তামিমের অসুস্থতার খবরে স্থগিত করা হয়েছে বিসিবির আজকের বোর্ডসভা। দুপুর ১২টায় এ বোর্ডসভা শুরু হওয়ার কথা ছিল।


আরও খবর



ভ্যাট সিঙ্গেল রেটে একবারে আনা সম্ভব নয়

প্রকাশিত:রবিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

আইএমএফের মূল ফোকাস ট্যাক্স-জিডিপি রেশিও (অনুপাত) বাড়ানো, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আরেকটু স্থিতিশীল করা, বাজেটে ঘাটতি কমানো। আমরা ভ্যাটের হার সিঙ্গেল রেটে নামিয়ে আনার চেষ্টা করছি। তবে ভ্যাট একবারে সিঙ্গেল রেটে নামিয়ে আনা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।

রোববার সচিবালয়ে আইএমএফ প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন। ভ্যাট সিঙ্গেল রেটে নামিয়ে আনার বিষয়ে আপনাদের অবস্থান কি? সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের উত্তরে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, সিঙ্গেল রেটের বিষয়ে আমরা চেষ্টা করব। তবে আমরা একবারে সিঙ্গেল রেটে পৌঁছাতে পারব না।

আইএমএফ ঋণের কিস্তির বিষয়ে তিনি বলেন, দুই কিস্তির অর্থ একবারে দেবে। ওরা এখন রিভিউ করবে। আমরা ট্যাক্স-জিডিপি রেশিও বাড়াব কীভাবে, মাত্র ৭ শতাংশ আছে। তারপর আমাদের ট্যাক্স কালেকশন কীভাবে করব। ট্যাস্ক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন লিকেজ যেন না হয়।

‘বেসিকালি আইএমএফের উদ্বেগ হলো- রেভিনিউ (রাজস্ব) জেনারেশন, আমাদের বাজেট সাইজ কত হবে, ডেফিসিট (ঘাটতি) কত হবে, এগুলো নিয়ে আপাতত কথা হয়েছে। আমার সঙ্গে ডিটেইল কথা হয়নি, এনবিআরের সঙ্গে কথা হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে কথা হবে, লোন রেজুলেশন নিয়ে’ বলেন অর্থ উপদেষ্টা।

তিনি বলেন, সার্বিকভাবে ব্যাংক খাতের শৃঙ্খলা, খেলাপির ঋণ আদায়, এনবিআরের ট্যাক্স জিডিপি রেশিও বাড়াবো কীভাবে, কোন কোন ক্ষেত্রে বাড়াব এগুলো নিয়ে আমার সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে। সবার সঙ্গে ওরা ইন্ডিভিজুয়ালি (পৃথক) বসবে। তারপর আপনারা কয়দিন পরে জানতে পারবেন।

আইএমএফ ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ পাওয়ার বিষয়ে এর আগে আপনি আশাবাদ ব্যক্ত করেছিলেন। এখন আপনাদের অবস্থান কি? সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের উত্তরে সালেউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা আশাবাদী। ওরা বলেছে, দেখব। ওরা যাওয়ার পর ১৯ এপ্রিল আমি যাব। তারপর মে-জুনের দিকে বৈঠক হবে। এই রিভিউয়ের ওপরেই তাদের সুপারিশ।

চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির ঋণের ক্ষেত্রে উনাদের মূল ফোকাস কি? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ট্যাক্স জিডিপি রেশিও বাড়ানো, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আর একটু স্থিতিশীল করা, তারপর বাজেটে ঘাটতি কমানো এগুলো মেইন ফোকাস।

বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে ওরা কি বলেছে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ওরা বলেছে, বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন মোটামুটি স্থিতিশীল, গতিশীল, সঠিক পথে আছে। কিন্তু রিভিউ করার পর আর একটু দেখবে। ওরা বলেছে- তারা সন্তুষ্ট, বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন স্থিতিশীল আছে। তবে ওরা ডিটেইল জিনিসগুলো দেখবে।

কোন বিষয়গুলোতে কম্প্রোমাইজ করতে হবে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আমি সোজাসুজি বলেছি আমাদের পক্ষ থেকে যা যা করার দরকার আমরা করতে চেষ্টা করছি। অলরেডি আমাদের গুড ইনটেনশন দেখিয়েছি। ওদের দিক থেকে ওদের গুড ইনটেনশন দেখাক। দেন উই এনগেজ। আমরা আলাপ করব।

ডলারের দাম বাজারের ওপর ছেড়ে দেয়ার বিষয়ে আপনাদের অবস্থান কি? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আমরা বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে কথা বলব।

রাজস্ব খাতে কি করতে হবে, ওরা কি চায়? এমন প্রশ্নের উত্তরে সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমাদের ট্যাক্স জিডিপি রেশিও ৭ দশমিক ৫ শতাংশ। আমাদের জিডিপি নেপালের চেয়ে অনেক বড়, ওরা বলে নেপালের থেকে তোমাদের অনেক কম। ওদের (নেপাল) ১২-১৩ শতাংশ। ভারতে প্রায় ১৭-১৮ শতাংশ। ওরা বলছে, তোমাদের এটা (ট্যাক্স জিডিপি রেশিও কম) হওয়ার কারণ হয় নেট (আওতা) কম। লাখ লাখ লোক আছে যারা জিরো ট্যাক্সে রিটার্ন দেয়, তাদের আয় আছে কিন্তু তারা রিটার্ন দেয় না- বলেন অর্থ উপদেষ্টা।


আরও খবর

সবজিতে আর স্বস্তি নেই

মঙ্গলবার ২৯ এপ্রিল ২০২৫




অনিশ্চিত ভবিষ্যতের পথে রোহিঙ্গা শিশুরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০১ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৯ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

বাংলাদেশের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে থাকা মানুষের মধ্যে ৫২ শতাংশই শিশু। আর এদের মধ্যে ৫ থেকে ১১ বছর বয়সীর সংখ্যা বেশি। আর প্রতিবছর ক্যাম্পে প্রায় ৩০ হাজার শিশুর জন্ম হয়। শিশুদের অভিভাবকরা বলছেন বাংলাদেশে জন্ম নিলেও তাদের সন্তান মিয়ানমারের নাগরিক। তারা মিয়ানমারের নাগরিকত্ব ফেরত দেবার দাবি জানান।

২০১৭ সালে রোহিঙ্গা ঢলে মিয়ানমারের রাখাইন থেকে কক্সবাজার আসেন মোহাম্মদুর রহমান। ছোট্ট একটি ঘরে পরিবারের ৫ জনকে নিয়ে থাকেন। কক্সবাজারেই জন্ম হয়, তিন শিশুর। কিন্তু তাদের নেই কোনো নাগরিকত্ব। ১৯৮২ সালে মিয়ানমার এক আইনের মাধ্যমে ১৩৫টি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীকে নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি দিলেও, রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব না দিয়ে করে রাষ্ট্রহীন।

মোহাম্মদুর রহমান বলেন, আমার পরিবারের সদস্য সংখ্যা এখন ৫ জন। আমার তিন সন্তানের জন্ম বাংলাদেশে। আমার বাচ্চারা কোনো দেশেরই নাগরিক না।

জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা বলছে, ২০১৭ সালের পর থেকে ১০ লাখ ৩ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আছে। এরমধ্যে শিশু ৫২ শতাংশ ও প্রাপ্ত বয়স্ক ৪৪ শতাংশ। শিশুদের মধ্যে ৫ থেকে ১১ বছর বয়সীর সংখ্যা বেশি। শরণার্থী, ত্রাণ ও পুনর্বাসন কমিশন জানায়, প্রতিবছর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে জন্ম হচ্ছে প্রায় ৩০ হাজার শিশুর।

ক্যাম্পে থাকা রোহিঙ্গারা বলছেন, তাদের মিয়ানমারের নাগরিকত্ব ফেরত দেয়া হোক। এমনকি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে থাকা একাধিক শিশুর বলছে তারা নিজের দেশে ফিরে যেতে চায়। অন্যদিকে জাতিসংঘ বলছে, সংকট সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসতে হবে। রোহিঙ্গাদের ভুলে যাবার কোন সুযোগ নেই বলেও মত গুতেরেসের ।


আরও খবর



উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের বাবা ওপর হামলার ঘটনায়, দুঃখ প্রকাশ করলেন এ্যানি

প্রকাশিত:বুধবার ০২ এপ্রিল 2০২5 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৪ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি:

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের বাবা আজিজুর রহমান বাচ্চু মোল্লার ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন।

মঙ্গলবার বিকেলে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ইছাপুর ইউনিয়নে বাচ্চু মোল্লার বাড়িতে গিয়ে তার খোঁজখবর নেন এ্যানি।

গত ৩০ মার্চ রাতে ইছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক বাচ্চু মোল্লা তার বাড়ির কাছে হামলার শিকার হন। বিএনপি ও ছাত্রদলের লোকজন এ হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সময় তার ভাতিজা, উপজেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি মেহেদী মঞ্জুর বাড়িতে হামলার চেষ্টা করলে বাধা দেওয়ায় বাচ্চু মোল্লাকে মারধর করা হয়। এতে তিনি হাতে গুরুতর আঘাত পান।

বিএনপির এই কেন্দ্রীয় নেতা বাচ্চু মোল্লার বাড়িতে গিয়ে বলেন, “বাচ্চু মোল্লা আমাদের স্থানীয় নেতা। তার ছেলে সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বিগত আন্দোলন-সংগ্রামে তিনি ও তার ছেলের ভূমিকা রয়েছে। তিনি এমন একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার সম্মুখীন হবেন, এটি অত্যন্ত দুঃখজনক।”


এ্যানি আরও বলেন, “ঘটনার পর আমি বাচ্চু মোল্লাকে ফোন করেছিলাম, কিন্তু তাকে পাওয়া যায়নি। মিডিয়ায় বিভিন্নভাবে ঘটনাটি তুলে ধরা হয়েছে। তবে প্রকৃত ঘটনা সরাসরি উনার কাছ থেকে শুনতে বাড়িতে এসেছি।


আন্দোলন করতে গিয়ে বাচ্চু মোল্লাসহ তার পরিবার নির্যাতনের শিকার হয়েছে। যারা এই নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত, কথিত মঞ্জু একজন সন্ত্রাসী ছিল। ছাত্রলীগের নেতৃত্বাধীন পদে ছিল, কিন্তু তার দায়-দায়িত্ব বাচ্চু মোল্লা কখনো গ্রহণ করেননি এবং করবেন না। কেউ যদি এটিকে ইস্যু বানিয়ে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করে, আমরা তা শক্ত হাতে প্রতিরোধ করবো।”


এসময় বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (বিএলডিপি) চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সাহাবুদ্দিন সাবু, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক মাহাবুব আলমসহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



ছুটি শেষে কাজে ফিরতে শুরু করেছে মানুষ

প্রকাশিত:বুধবার ০২ এপ্রিল 2০২5 | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদ উদযাপনের পর ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছেন ঈদের ছুটিতে গ্রামে যাওয়া মানুষ। বুধবার  সকাল থেকেই রাজধানীর অন্যতম প্রবেশপথ যাত্রাবাড়ী-সায়েদাবাদ এলাকা ঘুরে নগরবাসীর এ ফেরার চিত্র দেখা গেছে। 

বাস মালিক ও শ্রমিকরা জানিয়েছেন, বুধবার সকাল থেকেই রাজধানীতে ফিরতে শুরু করেছেন ঈদ করতে গ্রামে যাওয়া নগরবাসী। আগামী কয়েক দিন এ ধারা অব্যাহত থাকবে। যাত্রী ফেরা শুরু হওয়ায় কোনো কোনো রুটের বাস অনেকটা খালি অবস্থায় ঢাকা ছাড়ছে বলেও এ সময় জানিয়েছেন তারা।

যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাড়তি ভাড়া গোনা ছাড়া রাজধানীতে ফিরতে তাদের তেমন কোনো ভোগান্তিতে পড়তে হয়নি। মূলত বেসরকারি চাকরিজীবী, ব্যবসায়ীসহ কয়েকটি শ্রেণি-পেশার মানুষ রাজধানীতে ফিরে আসতে শুরু করেছেন।

সায়েদাবাদে ঢাকায় ফিরে শরিফুল ইসলাম নামের এক যাত্রী বলেন, গ্রামে বাবা-মায়ের সঙ্গে সপরিবারে ঈদ করতে গিয়েছিলাম। আমি একটি ভোগ্যপণ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের বিপণন বিভাগে কাজ করি। কাল থেকে আমার অফিস খুলছে। তাই আজকেই চলে আসতে হলো।


আরও খবর



মুন্সিগঞ্জ জেলা মাদকের অভিযানে বিশেষ স্বীকৃতি পেলেন আজাদ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২২ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

গজারিয়া প্রতিনিধি :

মুন্সিগঞ্জ জেলা মাদকের অভিযানে গোয়েন্দা পুলিশকে শ্রেষ্ঠ স্বীকৃতি হলেন এসআই আবুল কালাম আজাদ সাহেবের চৌকস বাহিনী সোর্স সিরাজদিখান ও শ্রীনগর এবং লৌহজং থানায় এলাকা থেকে মাদক ব্যবসায়ীদের গ্রেফতার ও বিপুল পরিমাণের গাঁজা ও ইয়াবা উদ্ধার করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করায়।

মুন্সিগঞ্জ জেলার সুযোগ্য ও মানবিক পুলিশ সুপার জনাব মুহম্মদ শামসুল আলম সরকার মহোদয় অদ্য ইং ২১/০৪/২০২৫ তারিখ দুপুর ১২.০০ ঘটিকার সময় মুন্সিগঞ্জ পুলিশ লাইন্স শহিদ কনস্টবল বোরহান উদ্দিন খান মিলনায়তন-এ মাসিক কল্যাণ সভার সভাপতি মুন্সিগঞ্জ জেলার সুযোগ ও পুলিশ সুপার মহোদয় বিপুল পরিমাণের মাদকদ্রব্য উদ্ধার এবং মাদক ব্যবসায়ীদের গ্রেফতার করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করায় মাদকদ্রব্য উদ্ধার কাজে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ মুন্সিগঞ্জ জেলার সুযোগ্য ও মানবিক পুলিশ সুপার মহোদয় আমাকে মুন্সীগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ মাদকদ্রব্য উদ্ধারকারী কর্মকর্তা হিসেবে সম্মাননা ক্রেষ্ট প্রদান করেন।

 আমাদের চৌকস পদ্মা সেতু উত্তর টিমকে সম্মাননা স্মারক হিসেবে পুরস্কার প্রদান করেন । উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এ্যান্ড অপস্), মুন্সিগঞ্জ জনাব মোঃ ফিরোজ কবির। মাদকদ্রব্য উদ্ধার উদ্ধার করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা প্রদান সহ অভিযানের সাহস এবং অভিযানের বিষয় সার্বিক সহযোগিতা করেন মুন্সিগঞ্জ জেলার মাননীয় পুলিশ সুপার জনাব মুহাম্মদ শামসুল আলম সরকার মহোদয় ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এ্যান্ড অপস্), মুন্সিগঞ্জ জনাব মোঃ ফিরোজ কবির এবং অফিসার ইনচার্জ জনাব মোঃ ইশতিয়াক আহমেদ রাসেল, জেলা গোয়েন্দা শাখা মুন্সিগঞ্জ মহোদয়।


আরও খবর