Logo
শিরোনাম

তীব্র যানজটে নাকাল ঢাকাবাসী

প্রকাশিত:সোমবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

মইনুল ইসলাম মিতুল : রাজধানীর সড়কে যানজটে নাকাল নগরবাসী। কোনোভাবেই এ ভোগান্তি থেকে মিলছে না মুক্তি। অতিষ্ঠ নগরবাসী বলছেন, যানজটে কর্মঘণ্টা নষ্ট হওয়ায় চাকরি হারানোর ঝুঁকি দেখা দিয়েছে। নির্দিষ্ট সময় গন্তব্যে যেতে পারছেন না তারা। রবিবার সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সকাল থেকেই তীব্র যানজটে নাকাল হতে হয় রাজধানীবাসীকে।

নগরীতে গণপরিবহন, ব্যক্তিগত যানবাহনের পাশাপাশি অটোরিকশা, মোটরসাইকেলের চলাচলও বেড়েছে। এদিকে সড়কে বিভিন্ন পয়েন্টে যাত্রী তোলার জন্য গণপরিবহনগুলো সড়কের অনেকটা জায়গাজুড়ে দাঁড়িয়ে যাচ্ছে। যাত্রী-পথচারীদের তাড়া বেড়েছে। সব মিলিয়ে রাজধানীর সড়কগুলোতে ছিল তীব্র যানজট।

যানজটের কারণে রাজধানীতে গাড়ির গতি কমে যায়। এ কারণে নির্দিষ্ট সময়ে গাড়ি না আসায় দীর্ঘ সময় স্ট্যান্ডে অপেক্ষায় থাকেন যাত্রীরা। এতে নষ্ট হয় কর্মঘণ্টা। বিলম্ব হয় অফিস যেতে। নগরবাসীর ভোগান্তির পাশাপাশি যানজটে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবহন শ্রমিকরাও ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

রবিবার রাজধানীর প্রবেশদ্বার যাত্রাবাড়িতে দেখা যায় গণপরিবহনের তীব্র চাপ। এই মোড়ে সারি সারি বাস সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে। সেই সঙ্গে মোড়ের শেষপ্রান্তে সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে দূরপাল্লার গণপরিবহনগুলোকে।

অপরদিকে, রাজধানীর হাউস বিল্ডিং, আজমপুর, জসীম উদ্দীন মোড় হয়ে বিমানবন্দর পর্যন্ত সড়কে রয়েছে যানজট। খিলক্ষেত থেকে কুড়িল, নতুনবাজার, বাড্ডা হয়ে রামপুরা-মালিবাগ, খিলক্ষেত থেকে র‌্যাডিসনের সামনে দিয়ে বনানী-কাকলী, মহাখালী হয়ে সাতরাস্তা, মগবাজার হয়ে রমনা, গুলশান-১ ও ২ নম্বর সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এসব এলাকায় বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও যানবাহন ও পথচারীর চাপ রয়েছে।

আরমান আরিফ নামে এক পথচারী বলেন, যানজট বড় সমস্যা। রাজধানীতে থাকতে হলে যানজটকে সঙ্গে নিয়েই থাকতে হবে। কারণ যে পরিমাণে গাড়ি সড়কে বেড়েছে তা যাত্রীদের তুলনায় অনেক বেশি এবং এসব গাড়ি একসঙ্গে চলাচলে পর্যাপ্ত সড়ক নেই। যেটুকু আছে সেখানেও সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ চলছে বছরের পর বছর। এখনো বিভিন্ন সড়কের পাশে ব্যক্তিগত গাড়ি পার্কিং করে রাখা হচ্ছে। অথচ অধিকাংশ ভবনের ভেতরে সঠিক পার্কিংয়ের ব্যবস্থা নেই। এতেও যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।

পুলিশের ট্রাফিক সদস্যরা বলছেন, যানবাহন চালকরা সঠিক নিয়ম মেনে চলাচল করেন না। এতে সড়কে নানা ধরনের জটিলতার সৃষ্টি হয়। তাছাড়া সড়কে চলাচলে যাত্রী-পথচারী ও যানবাহনের চালক কেউই আইন মেনে চলেন না।


আরও খবর



পদ্মা সেতুতে একদিনে ৫ কোটি টাকা টোল আদায়

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ |

Image

শাহ আলম ইসলাম নিতুল: একদিনে টোল আদায়ে সর্বোচ্চ রেকর্ড গড়েছে পদ্মা বহুমুখী সেতু। গতকাল মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) পদ্মা সেতু দিয়ে ৪৫ হাজার ২০৪টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ৪ কোটি ৯০ লাখ ৬৭ হাজার ৫০ টাকা। এটি পদ্মা সেতুতে ১ দিনে অর্থাৎ ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ টোল আদায় বলে জানিয়েছে সেতু কর্তৃপক্ষ।

পদ্মা সেতু সাইট অফিসের অতিরিক্ত পরিচালক মো. আমিরুল হায়দার চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

সেতু সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, এদিন সেতুর মাওয়া প্রান্ত হয়ে ৩০ হাজার ৩৩০টি ও জাজিরা প্রান্ত হয়ে ১৪ হাজার ৮৭৪টি যানবাহন সেতু পারাপার করে। এতে মাওয়া প্রান্তে ইটিসিএস, ক্রেডিটসহ আয় হয় ২ কোটি ৭৬ লাখ ৬৯ হাজার ৬৫০ টাকা। আর জাজিরা প্রান্তের আয় ২ কোটি ১৩ লাখ ৯৭ হাজার ৪০০ টাকা।

আমিরুল হায়দারের দেওয়া তথ্যমতে, মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত দুই প্রান্ত মিলিয়ে মোট টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৮১ লাখ ৪৫০ টাকা। এ সময় শুধু মাওয়া প্রান্তে টোল আদায় হয় ১ কোটি ১৩ লাখ ৬৪ হাজার টাকা।

এর আগে, গত ৮ এপ্রিল ২৪ ঘন্টায় টোল আদায় হয় ৩ কোটি ৫৭ লাখ ৪৯ হাজার ৫৫০ টাকা। রোববার (৭ এপ্রিল) রাত ১২টা থেকে সোমবার (৮ এপ্রিল) রাত ১২টা পর্যন্ত পদ্মা সেতুতে এই টোল আদায় হয়।

রেকর্ড অনুযায়ী, এর আগে পদ্মাসেতুর সর্বোচ্চ টোল আদায় হয়েছিল গতবছর অর্থাৎ ২০২৩ সালের ২৭ জুন। সেদিন সেতু দিয়ে ৪৩ হাজার ১৩৭টি যানবাহন পারাপার হয়। টোল আদায় হয় ৪ কোটি ৬০ লাখ ৫৩ হাজার ৩০০ টাকা। যা বর্তমানে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। সেতুতে তৃতীয় সর্বোচ্চ টোল আদায়ের পরিমান ৪ কোটি ১৯ লাখ ৩৯ হাজার ৬৫০ টাকা। যা আদায় হয়েছিল গতবছরের ৮ জুলাই।

প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ২৫ জুন ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা বহুমুখী সেতু উদ্বোধনের পর থেকে দক্ষিণ এবং পশ্চিমাঞ্চলের ২৩ জেলার সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। পরের দিন ২৬ জুন থেকে যানবাহন পারাপারের জন্য সেতু খুলে দেওয়া হয়। সেদিন পদ্মা সেতু দিয়ে মোট ৫১ হাজার ৩১৬টি যানবাহন পাড়ি দেয়। এ পর্যন্ত এটাই পদ্মা সেতু দিয়ে সর্বোচ্চ যানবাহন পারাপারের রেকর্ড।


আরও খবর



নওগাঁয় গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগে স্বামী, শাশুড়ী ও দেবরকে আটক করেছে র‌্যাব

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় গৃহবধু আয়না হত্যা মামলার মূল পরিকল্পনাকারী শাশুড়ী আমেনা, স্বামী এরশাদ ও দেবর শাকিল'কে ঢাকার আদাবর এলাকায় যৌথ অভিযান চালিয়ে আটক করেছে র‌্যাব।

সত্যতা নিশ্চিত করে র‌্যাব-৫, সিপিসি-৩ কাম্প থেকে জানানো হয়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে র‌্যাব-৫, সিপিসি-৩, এর চৌকস অভিযানিক দল মঙ্গলবার ঢাকা জেলার আদাবর থানাধীন সুনিবির হাউজিং এলাকা অভিযান পরিচালনা করে গৃহবধূ আয়না হত্যা মামলার এজাহার নামীয় পলাতক স্বামী নুরুল আমিন ওরফে এরশাদ (৩২), দেবর শাকিল হোসেন (২২) উভয়ের পিতা খোরশেদ আলম এবং তাদের মা মোসাঃ আমেনা বেগম কে আটক করা হয়। আটককৃতরা সকলে, নওগাঁর ধামুরহাট উপজেলার বিহারী নগর গ্রামের বাসিন্দা।


মামলার বরাত দিয়ে র‌্যাব জানায়, গত ১২ মার্চ নওগাঁর ধামুইরহাট উপজেলার বিহারীনগর গ্রামের নরুল আমিন ওরফে এরশাদ এর স্ত্রী মহসিনা খাতুন ওরফে আয়না (৩০) কে ভোর রাতে বাড়ীর পূর্ব পার্শ্বে একটি আম গাছে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় দেখতে পায় পরিবারের সদস্যরা। পরবর্তীতে পরিবারের লোকজন থানা পুলিশ কে খবর দিলে সকালে পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে। উল্লেখ্য, মৃত আয়না আক্তারের সাথে তার শাশুড়ী আমেনা, স্বামী এরশাদ ও দেবর শাকিল এর সাথে বাবার বাড়ি থেকে যৌতুকের টাকা, সোফা সেট, আলমীরা ও খাট ইত্যাদি আনার জন্য বিরোধ লেগেই থাকতো। সেই জের ধরে হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী শাশুড়ী আমেনা, স্বামী এরশাদ, দেবর শাকিল এবং আমেনার জামাতা বিদ্যুৎ তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আম গাছে ঝুলিয়ে রেখেছে বলে জানান মৃতের স্বজনরা। এঘটনায় মৃতের চাচা আব্দুল হামিদ বাদী হয়ে ধামুইরহাট থানায় ভাতিজিকে শ্বাসরোধে হত্যার দ্বায়ে একটি হত্যা মামলা রুজু করেন। মামলার পর থেকেই শাশুড়ী আমেনা, স্বামী এরশাদ, দেবর শাকিল ও আমেনার জামাতা বিদ্যুৎ আত্নগোপনে চলে গেলে র‌্যাব-৫, সিপিসি-৩, এর একটি আভিযানিক দল গত ২৩ মার্চ আমেনার জামাতা বিদ্যুৎ কে নওগাঁর ধামুইরহাট উপজেলার গোপিরামপুর থেকে আটক করেন এবং আমেনা, এরশাদ ও শাকিল কে গ্রেফতারের জন্য বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালায়। পরবর্তীতে র‌্যাব-২, সিপিসি-১ এর সহায়তায় হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী আমেনা, স্বামী এরশাদ ও দেবর শাকিল কে ঢাকা জেলার আদাবর থানাধীন সুনিবির হাউজিং এলাকায় থেকে ২৬ আটক করা হয়।


আরও খবর



তীব্র দাবদাহ থেকে কবে মুক্তি মিলবে

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

টানা অন্তত দুদিন তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি থাকলে তা তাপপ্রবাহ হিসেবে বিবেচনা করে আবহাওয়া অধিদফতর ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে মৃদু তাপপ্রবাহ, ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসকে মাঝারি তাপপ্রবাহ, ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসকে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রাকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ হিসেবে বিবেচনা করে আবহাওয়া অধিদফতর

চলতি এপ্রিলে ২৪ দিন তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। অধিদফতরের তথ্য অনুযায়ী, রাজশাহী বিভাগে এপ্রিল থেকে তাপপ্রবাহ শুরু হয়। এপ্রিল পর্যন্ত বিভাগটির তাপমাত্রা ৩৬-৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড হয়। এরপর ঢাকা, খুলনা রংপুর বিভাগে তাপমাত্রা বাড়ে এবং দুদিন তা অব্যাহত থাকে

এপ্রিল কক্সবাজার সীতাকুণ্ডে ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রা রেকর্ড হয়। ১০ এপ্রিল সারাদেশে তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে ছিল। ১১ এপ্রিল থেকে উষ্ণতা সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। যা এখনো অব্যাহত রয়েছে

আবহাওয়া অধিদফতরের তথ্যমতে, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত হিসাবে চলতি মাসে ২৩ দিন তাপপ্রবাহ অব্যাহত ছিল। আজ শুক্রবার ১৯৪৮ সাল থেকে এক বছরে তাপপ্রবাহের দিনের রেকর্ড ভাঙে

১০ এপ্রিল সারাদেশে তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে ছিল। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বৈজ্ঞানিক প্রমাণ জলবায়ু সংক্রান্ত রেকর্ড থেকে বোঝা যায়, গত কয়েক দশক ধরেই বাংলাদেশে উষ্ণতার মাত্রা এর স্থায়িত্ব বাড়ছে

রাজশাহী, পাবনা, চুয়াডাঙ্গা যশোরে তাপপ্রবাহ তুলনামূলক বেশি। সম্প্রতি আবহাওয়া অধিদফতরের প্রকাশিত 'বাংলাদেশের জলবায়ু পরিবর্তন' প্রতিবেদনে দেখা গেছে, দেশে সর্বনিম্ন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা-দুটোই বাড়লেও এর মধ্যে দ্রুত বাড়ছে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা


আরও খবর



সাত ধরনের মোটরযানের কর মওকুফ

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

মোটরযান নিবন্ধন বা ফিটনেস নবায়নকালে ৭ ধরনের মোটরযানের অগ্রিম কর মওকুফ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) এনবিআরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গত ৮ এপ্রিল এনবিআর করনীতি বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত স্পষ্টীকরণ চিঠি দেওয়া হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, আয়কর আইন, ২০২৩ এর ধারা ১৫৩ (৫) অনুযায়ী ওই ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ধারা মোটরযান নিবন্ধন বা ফিটনেস নবায়নকালে কোনো প্রকার অগ্রিম কর সংগ্রহ প্রযোজ্য হবে না। আর ওই সুবিধা পাওয়ার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কোনো সনদের প্রয়োজন হবে না।

জানা গেছে, সরকার বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষ (স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বলতে সিটি কর্পোরেশন, জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা বা ইউনিয়ন পরিষদ); সরকার বা স্থানীয় সরকারের অধীন কোনো প্রকল্প, কর্মসূচি বা কার্যক্রম; কোনো বৈদেশিক কূটনীতিক, বাংলাদেশে অবস্থিত কোনো কূটনৈতিক মিশন, জাতিসংঘ ও ইহার অঙ্গ সংগঠনের দপ্তরসমূহ; বাংলাদেশের কোনো বিদেশি উন্নয়ন অংশীদার এবং ইহার সংযুক্ত দপ্তর বা দপ্তরসমূহ; সরকারের এমপিওভুক্ত কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান; সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও গেজেটভুক্ত যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধারা অগ্রিম কর সুবিধার তালিকায় আছে।

উল্লেখ্য, ২০২০-২১ অর্থবছরে ১৫০০ সিসি পর্যন্ত ব্যক্তিগত গাড়ির অগ্রিম কর ১৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৫ হাজার, ১৫০০ সিসির বেশি; কিন্তু ২০০০ হাজার সিসির কম এমন গাড়ির অগ্রিম কর ৩০ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার, ২০০০ সিসি থেকে ৩০০০ সিসি পর্যন্ত গাড়ির জন্য ১ লাখ, ৩০০০ সিসি থেকে ৩৫০০ সিসি পর্যন্ত ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা এবং এর বেশি সিসি হলে দুই লাখ টাকা অগ্রিম কর দিতে হয়।

তবে, দেশে ব্যবহৃত গাড়ির প্রায় ৭০ শতাংশের বেশি ১৫০০ সিসির কম।


আরও খবর



সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৭ দিন ছুটি ঘোষণা

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

দেশজুড়ে তীব্র গরমের কারণে আগামী ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর (মাউশি)।

শনিবার (২০ এপ্রিল) মাউশির পক্ষ থেকে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। পবিত্র রমজান ও ঈদুল ফিতরসহ টানা ২৬ দিন ছুটি কাটিয়ে আগামীকাল রোববার থেকে শিক্ষার্থীদের ক্লাসে ফেরার কথা ছিল। কিন্তু এরই মধ্যে দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। দেশের বিভিন্ন স্থানে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে উঠেছে।

তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে করণীয় ঠিক করতে গত বৃহস্পতিবার বৈঠক করে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর। তবে ওইদিনের বৈঠকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

দাবদাহের মধ্যে না খুলে আগামী সাত দিন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার দাবি জানান অভিভাবক ঐক্য ফোরাম। এমন অবস্থার মধ্যে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তের কথা জানায় মাউশি।

আগামী ২৮ এপ্রিল থেকে ক্লাস শুরু হবে বলে জানানো হয়।


আরও খবর