Logo
শিরোনাম

থেমে যাওয়া মানে জীবন নয়

প্রকাশিত:রবিবার ২৩ এপ্রিল 20২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী, শিক্ষাবিদ


হয়তো মানুষের জীবনে অনেক দুঃখ থাকে, কষ্ট থাকে, না বলা অনেক কথা থাকে, জীবনে হেরে যাবার গল্প থাকে, আঘাত থাকে, স্বপ্নগুলো চোখের সামনে ভেঙে পড়ার দুঃস্বপ্ন থাকে, নীরবে নিভৃতে পৃথিবীর আনন্দযজ্ঞ থেকে নিজেকে সরিয়ে নেবার ট্রাজেডি থাকে | তারপরও জীবনকে এগিয়ে নিতে হয়, জীবন খাতায় থেমে যাওয়া কলমটাকে আবার সচল করে একটু একটু করে লিখতে লিখতে ভেঙে যাওয়া স্বপ্নটাকে আরও অনেক বড় করে দেখার মতো দৃষ্টিভঙ্গি গড়তে হয় | থেমে যাওয়া মানে জীবন নয়, সমস্যার সমাধান নয় | থেমে যাওয়া মানে নিজেকে নতুন করে চেনা, নিজের ভিতর থেকে যে মানুষটা একদিন হোঁচট খেয়ে মাটিতে পরে গিয়েছিলো, সে মানুষটা যাতে সেই মাটিকে আঁকড়ে ধরে আবার নতুন করে দাঁড়াতে পারে, সেই সাহসের জন্ম দেওয়া | জীবন যখন বিশ্বাসের পতন দেখে, তখন কাঁদো কাঁদো যে মুখটা সবার থেকে প্রত্যাখ্যাত হয়ে আকাশটাকে মেঘে ঢেকে যেতে দেখেছিলো, থেমে যাওয়া সে মানুষটার ভিতর আত্মবিশ্বাসের জন্ম দেওয়া যেন সেখানে থেকে কালো মেঘ সরাতে সরাতে সূর্যের মতো করে সে মানুষটা আবার নতুন করে জ্বলে উঠতে পারে |

 

সব সময় মনে রাখতে হবে, যেখানে মানুষকে থেমে যেতে হয়, সেখান থেকেই শুরু হতে পারে নতুন করে যাত্রার প্রস্তুতি | সেই যাত্রা কোনো ভ্রমণ নয়, সে যাত্রা এমন এক মহাযাত্রা হবে যা জীবনকে জয় করতে করতে মৃত্যুঞ্জয়ী মানুষের জন্ম দিবে, মানুষের ভিতরের সব গ্লানি মুছে দিয়ে মানুষকে সব প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি যোগাবে | মানুষের জীবনে যত কাঁটা বিছানো থাকবে ততই জীবন অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হবে, হয়তো সে অভিজ্ঞতা সুখকর হবেনা , তারপরও সেখান থেকে মানুষ যে বার্তা পাবে, সেই বার্তাই মানুষকে চিনিয়ে দিবে অন্ধকারের ভিতরে ডুবতে ডুবতে একটুকরো আলোর জন্য কতটা লড়াই করতে হয়, লড়াই করে নিজেকে জয় করতে হয় | নিজের সাথে নিজে লড়তে পারলেই জীবনের অলিতে গলিতে পা ফেলে ফেলে জীবনের অগণিত পথ খোলা যায় | তখন জীবনের ভিতর মানুষ ঢুকে জীবনের নতুন থিওরির জন্ম দেয়, সে থিওরি বইয়ের পাতায় মলাট বন্দি থাকেনা বরং পরাধীনতা ভেঙে পৃথিবীকেই বই বানিয়ে ফেলে |

 

মানুষ যখন পৃথিবী হয়ে উঠতে পারে, তখন মানুষকে পৃথিবীর আর কেউ পরাভূত করতে পারেনা | মানুষকে ধ্বংস করা যায়, পরাভূত করা যায়না-এই সত্যটা তখন সবার পিছনে দাঁড়িয়ে চিৎকার করে বলতে হয়না বরং সেটা পিছন থেকে ফুলের সুবাস ছড়াতে ছড়াতে সামনে দাঁড়ানো সব মানুষকে বুঝিয়ে দেয়, কেউ একজন পিছনে দাঁড়িয়ে আছে, যে জীবনকে বদলে দেবার সাহস দেখাতে পারে | সে মানুষটা কোনও অসাধারণ বা বিখ্যাত মানুষ নয়, আপনার আমার মতো খেঁটে খাওয়া সাধারণ একজন মানুষ |

 


আরও খবর

আত্মহননের সাংবাদিকতা

শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24




পেঁয়াজের রফতানি কমিয়েছে ভারত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

ভারতের স্থানীয় বাজারে নতুন পেঁয়াজের সরবরাহ বেড়েছে। এতে মসলা পণ্যটির দাম নিম্নমুখী। এ অবস্থায় রফতানি উৎসাহিত করতে পেঁয়াজের ন্যূনতম রফতানি মূল্য (এমইপি) কমিয়েছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। এতে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পণ্যটির আমদানি বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।

ভারতের হিলির সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অনিল সরকার জানান, এর আগে ভারত থেকে বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানির ক্ষেত্রে প্রতি টন পেঁয়াজের ন্যূনতম রফতানি মূল্য ছিল ৪০৫ ডলার। এর নিচে কোনো এলসি (ঋণপত্র) গ্রহণ করা হচ্ছিল না। বর্তমানে এমইপি কমিয়ে ৩০৫ ডলারে নামিয়ে আনা হয়েছে। ফলে আরো মূল্যে এলসি খোলা যাবে।

বন্দর সূত্রে জানা যায়, গত রোববার সন্ধ্যায় নতুন এমইপি ঠিক করে দেয় ভারতের মূল্য নির্ধারণী সংস্থা। গতকাল মূল্য কার্যকর হয়েছে।

তবে এমইপি কমলেও রফতানি শুল্ক আগের মতোই আছে। তবে মূল্য কমার ফলে শুল্কের পরিমাণও কমে আসবে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক মোবারক হোসেন জানান, রফতানি মূল্য কমায় পেঁয়াজ কিনতে কেজিপ্রতি রুপি দাম কমে গেছে। এছাড়া বর্তমানে প্রতি ট্রাক পেঁয়াজ আমদানিতে ৫০ হাজার রুপির মতো কম শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। সেই সঙ্গে প্রতি ট্রাক পেঁয়াজ আমদানিতে আগের চেয়ে চার লাখ টাকা কমে এলসি খোলা যাবে। এতে বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বাড়বে।

তিনি আরো বলেন, ‘আমদানি বাড়লে দেশের বাজারেও পেঁয়াজ সরবরাহ বাড়বে। এতে পাইকারি খুচরা বাজারে পণ্যটির দাম কমে আসবে।

ভারতে পেঁয়াজের উৎপাদন বেশি হওয়ায় এবং দাম কমতে থাকায় সম্প্রতি দেশটির কৃষকরা আন্দোলন শুরু করেন। তাদের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতেই ভারত সরকার রফতানি মূল্য কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে।

এদিকে দেশী নতুন পেঁয়াজ বাজারে আসায় সরবরাহ বেড়েছে দাম কমেছে। ফলে ভারতীয় পেঁয়াজের চাহিদা কিছুটা হ্রাস পেয়েছে। পরিস্থিতিতে ভারতীয় পেঁয়াজের রফতানি মূল্য কমানো বাংলাদেশী আমদানিকারকদের জন্য স্বস্তির বিষয় হলেও স্থানীয় কৃষকদের উৎপাদিত পেঁয়াজের দাম কমার আশঙ্কা রয়েছে 


আরও খবর

বাড়তি ভ্যাট পুনরায় বিবেচনা করা হচ্ছে

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

রাজধানীর কাঁচাবাজারে ফিরেছে স্বস্তি

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫




সচিবালয়ে তদন্ত শুরু করেছে কমিটি

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

সচিবালয়ে আগুনের উৎস ও কারণ অনুসন্ধানে কাজ করছে গোয়েন্দা সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। অন্যদিকে গঠিত আট সদস্যের উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটিও কাজ শুরু করেছে।

শুক্রবার সকালে গোয়েন্দা সংস্থার বিভিন্ন দলকে সচিবালয়ের ভেতরে প্রবেশ করতে দেখা যায়। এছাড়া গঠিত তদন্ত কমিটির অধিকাংশ সদস্য সকালে সচিবালয়ে প্রবেশ করেন।

এদিকে সচিবালয়ের মূল ফটকে পুলিশ ছাড়াও সেনাবাহিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছেন। তদন্ত কাজের সঙ্গে জড়িত, গোয়েন্দা সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংশ্লিষ্ট সদস্যরা ছাড়া কাউকেই প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।

গত বুধবার রাতে ভয়াবহ আগুনে সাত নম্বর ভবনের সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়, ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

জানা গেছে, এখনো সচিবালয়ের বিভিন্ন ভবনে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়নি।



আরও খবর



দেশের দুই বিভাগে বৃষ্টির আভাস, কমবে তাপমাত্রা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

দেশের দুই বিভাগে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। এ ছাড়া দিনের তাপমাত্রাও কমতে পারে বলে সরকারি সংস্থাটির পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) আবহাওয়া অফিসের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। সেইসঙ্গে এর একটি বাড়তি অংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এ অবস্থায় মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত রংপুর ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় হালকা বৃষ্টি অথবা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এ সময় দেশের অন্যান্য জায়গায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। পরের ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় হালকা বৃষ্টি অথবা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে।

তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আজ সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং রাতের তাপমাত্রা সমান্য কমতে পারে।

আগামীকাল বুধবার (৮ জানুয়ারি) দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং রাতের তাপমাত্রা ২ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে।

বৃহস্পতিবারও (৯ জানুয়ারি) দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। এই কয়েকদিন মধ্যরাত থেকে সকাল সারাদেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।

ঘন কুয়াশার কারণে বুধবার বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নদী পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে বলেও আবহাওয়া অফিসের বার্তায় বলা হয়েছে। বর্ধিত পাঁচ দিনের পূর্বাভাসে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে বলা হয়েছে।


আরও খবর



জানা গেল তাহসানের ‘আলো’ গান কাকে নিয়ে লেখা!

প্রকাশিত:শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

তুমি আর তো কারো নও শুধু আমার, যত দূরে সরে যাও রবে আমার, স্তব্ধ সময়টাকে ধরে রেখে, স্মৃতির পাতায় শুধু তুমি আমার, কেন আজ এত একা আমি, আলো হয়ে দূরে তুমি, আলো আলো আমি কখনো খুঁজে পাবনা, চাঁদের আলো তুমি কখনো আমার হবে না... এই গানের কথাগুলো এখনো সঙ্গীতপ্রেমীরা নিজের অজান্তে গেয়ে ওঠেন। আলো গানটি কাকে নিয়ে লেখা? সম্প্রতি এমন প্রশ্ন ঘুরছে চারপাশে। আসলেই তাহসান এই আলো গানটি কাকে নিয়ে লিখেছেন? এই গানের প্রেক্ষাপটই বা কী?

তাহসানের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল তার বহুল আলোচিত এই গান সম্পর্কে। তাহসান বললেন, ‘আলো গানটি ২০০৬ সালে লেখা। তখন আমি বাতি নিভিয়ে ঘর অন্ধকার করে ফেলতাম। সেই অন্ধকারে জোছনা দেখতাম। তখন কবি কবি একটা ব্যাপার ছিল আর কি। তখন আমার মা মাঝে মধ্যে ঘরে ঢুকে বলতো তোর কী সমস্যা, সারাদিন চাঁদের দিকে তাকায়ে থাকিস কেন? চাঁদের সঙ্গে অনেক আগে থেকেই আমার একটা টান ছিল, প্রত্যেকেরই থাকে প্রকৃতির সঙ্গে একটা যোগাযোগ তৈরি করার। আমিও প্রকৃতির সঙ্গে অর্থাৎ চাঁদের সঙ্গে স্থায়ীভাবে যোগাযোগ তৈরি করতাম। তখনই ইচ্ছে ছিল যে কিছু একটা লিখবো।’

ব্যক্তিগত ঘটনা থেকেই এই গানের উৎপত্তি জানিয়ে তাহসান বললেন, ‘এই গানটি যখন লেখা হয়, সেটা আমার একটা পারসোনাল স্টোরি। কাউকে কখনো বলিনি, হয়তো পুরোপুরি বলতেও পারবো না। তবে কাছাকাছি যাই, আমাদের জীবনে আমরা যখন কোনোকিছু পেয়ে যাই, তখন কিন্তু যে মর্মটা সেটা হারিয়ে ফেলি আস্তে আস্তে। আপনি হৃদয়ের গভীর থেকে যদি কোনো জিনিস চাচ্ছেন- এটা যদি দূর থেকে অ্যাপ্রেসিয়েট করেন আর ওটা যদি না পান তাহলে ঐ অনুভূতিটা সারাজীবন থেকে যায়। চাঁদের আলোটা রূপক অর্থে সেই অনুভূতি। আমি তাকে অনেক ভালোবাসি, আর আমি তাকে পাবো না- এই অনুভূতিটা ধারণ করি বলেই প্রেমটা সারাজীবন থেকে যায়। আমাদের পছন্দের সবচেয়ে প্রিয় জিনিসটাও যদি পেয়ে যাই, তখন কিন্তু কদর করতে পারি না।’

জনপ্রিয় এই গায়ক উদাহরণ টেনে বললেন, ‘আমি সবসময় ভাবতাম আমার লিভিং রুমে যদি একটা পিয়ানো থাকতো তাহলে হয়তো প্রতিদিন ৩-৪ ঘণ্টা বাজাতাম। কিন্তু দেখেন আমার লিভিং রুমে পিয়ানো আছে। আমি কিন্তু প্রতিদিন বাজাই না। ঠিক ওই সেন্সটাই একটা স্পেসিফিক ঘটনা থেকে আমার মাথায় এসেছিল। সেটা হয়তো বলতে পারছি না। একটা জিনিসের ওপর আমার ইমোশন এসেছিল, যেহেতু আমি সেই ইমোশন এক্সপ্লোর করতে পারবো না, ওটাই আমার বুকের ভেতরে ধরে রেখেছিলাম। আমরা প্রতিটা মানুষই মনে হয় ওটা করি। সবাই হয়তো আমার সেই গানে জিনিসটা ফিল করতে পেরেছে, চাঁদকে আমরা দেখতে পাই কিন্তু কখনো নিজের হবে না।


আরও খবর

সকাল সকাল দেশ ছাড়লেন তাহসান-রোজা

মঙ্গলবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৫




নওগাঁয় মাছ আহরণ দিবস উদযাপন

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁর সাপাহারে ব্র্যাক এডাপটেশন ক্লিনিক এর জলবায়ু অভিযোজিত মাছ চাষ কর্মসূচির অধীনে 'মাছ আহরণ দিবস' অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার ৮ জানুয়ারি সকাল সাডরে ৯টায় কর্মসূচিতে অংশ গ্রহণকারী মহজিদ পাড়া গ্রামের মৎস্যচাষী আব্দুর রহমানের পুকুরে জাল দিয়ে মাছ ধরার মাধ্যমে এই মৎস আহরণ দিবসের উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয়।

পরবর্তীতে মহজিদ পাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত অনুষ্ঠানে কর্মসূচিতে অংশ গ্রহণকারী সকল মৎস্যচাষীদের নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, প্রোগ্রাম হেড জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচির আবু সাদাত মনিরুজ্জামান খান, সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানেজার জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচি তৈসিফ আহমেদ কোরেশী, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার ফাতেমা তুজ-জোহরা।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, এডাপটেশন ক্লিনিক এরিয়া ম্যানেজার ডাঃ মোঃ জিল্লুর রহমান, সেক্টর স্পেশালিষ্ট কৃষিবিদ মোঃ মহিদুল ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক প্রধান শিক্ষক মহজিদ পাড়া উচ্চ বিদ্যালয় প্রমুখ।

উল্লেখ্য, নওগাঁর সাপাহার উপজেলা বরেন্দ্র অঞ্চল হওয়ায় অধিক খরা প্রবন। জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় জলবায়ু সহনশীল মাছ চাষ এই এলাকার জন্য একটি টেকসই সমাধান হতে পারে এই লক্ষ্যে এডাপটেশন ক্লিনিক এর সহযোগিতায় প্রাথমিক পর্যায়ে ৮ থেকে ১০ ইঞ্চি সাইজের পোনা ছাড়া হয়েছিল যা মাত্র ৪ মাসেই বাজারজাত করা সম্ভব হয়েছে। এর সাফল্য হিসেবে ৪০,০০০ হাজার টাকার পোনা মাছে দ্বিগুণ লাভবান হয়েছে মাছচাষীগণ।


আরও খবর