Logo
শিরোনাম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ : শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে ৪ রানে হারলো বাংলাদেশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

বিডি টু ডে ক্রীড়া  রিপোর্ট:



আগে থেকে অনুমান ছিল ম্যাচ হবে লো স্কোরিং। সেই অনুমানটা ঠিক হলো। শ্বাসরুদ্ধকর সেই ম্যাচে হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছে বাংলাদেশকে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে মাত্র ৪ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।


সোমবার (১০ জুন) নিউ ইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান নেয় প্রোটিয়ারা। ব্যাট করতে নেমে পেসার তানজিম হাসান সাকিবের বোলিং তোপে বিপর্যয়ে পড়ে দক্ষিণ আফ্রিকা। তবে হেনরিখ ক্লাসেন ও ডেভিড মিলারের ব্যাটে কিছুটা বিপর্যয় সামাল দেয় প্রোটয়ারা।


এই দুই ব্যাটারের ব্যাটে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১১৩ রান সংগ্রহ করে দক্ষিণ আফ্রিকা। ক্লাসেন ৪৪ বলে ৪৬ রান ও মিলার ৩৮ বলে ২৯ রান করেন। বাংলাদেশের পক্ষে তানজিম সাকিব ৩টি ও তাসকিন নেন ২টি উইকেট। 


১১৪ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই তানজিদ তামিমের উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ৯ বলে ৯ রান করে সাজঘরে ফিরে যান এই টাইগার ওপেনার।


তানজিদ তামিমের বিদায়ের পর ক্রিজে আসা লিটন দাসকে সঙ্গে নিয়ে সাবধানে ব্যাট করতে থাকেন শান্ত। তবে দলীয় ২৯ রানে ১৩ বলে ৯ রান করে আউট হন লিটন। 


এরপর দ্রুতই জোড়া উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে বাংলাদেশ। সাকিব আল হাসান ৪ বলে ৩ ও শান্ত ২৩ বলে ১৪ রান করে সাজঘরে ফিরে যান।


তাদের বিদায়ের পর মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে সঙ্গে নিয়ে হাল ধরেন তাওহিদ হৃদয়। দেখেশুনে খেলতে থাকেন এই দুই ব্যাটার। ৪৪ রানের জুটিতে বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরান তারা। তবে দলীয় ৯৪ রানে ৩৪ বলে ৩৭ রান করে আউট হন হৃদয়।


হৃদয়ের বিদায়ের পর ক্রিজে আসা জাকের আলিকে সঙ্গে নিয়ে ব্যাট করতে থাকেন মাহমুদউল্লাহ। তবে দলীয় ১০৭ রানে ৯ বলে ৮ রান করে আউট হন জাকের।


এরপর লড়াই চালিয়ে যান মাহমুদউল্লাহ। শেষ ২ বলে জয়ে প্রয়োজন হয় ৬ রান। লং অনে ব্যাট চালান মাহমুদউল্লাহ। তবে অল্পের জন্য বাউন্ডারি লাইনে মার্করামের হাতে পড়েন তিনি। সেইসঙ্গে বাংলাদেশ জয়ের স্বপ্নও শেষ হয়ে যায়।


শেষ পর্যন্ত ২০ ওভার শেষে ৭ উইকেট হারিয়ে ১০৯ রান করতে সক্ষম হয় বাংলাদেশ। দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে কেশভ মহারাজ নেন ৩টি উইকেট।     




আরও খবর



সচিবালয় গেটে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, পুলিশের ফাঁকা গুলি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

বাংলাদেশ সচিবালয়ের ১ নং গেটের সামনে পুলিশের সাথে প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটির শতাধিক শিক্ষার্থীর ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) সচিবালয়ের সামনে এমন ঘটনা ঘটেছে।

স্থায়ী ক্যাম্পাস ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যানের পদত্যাগসহ ৯ দফা দাবিতে আজ দুপুর আড়াইটার দিক থেকে প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনের রাস্তায় অবস্থান নেন। তারা সেখানে ৩০ মিনিটের মতো ছিলেন। পরে শিক্ষা ভবনের দিকে তারা চলে যান।

ঘটনাস্থল থেকে জানা গেছে, শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের পক্ষে চার সদস্যদের একটি প্রতিনিধিদল ভেতরে যান। শিক্ষা উপদেষ্টার সাথে তাদের বেলা ৪টা ৩০ মিনিটে সাক্ষাতের কথা ছিল। বাইরে অপেক্ষা করছিলেন শতাধিক শিক্ষার্থী। অপেক্ষারত সেসব শিক্ষার্থীরাই পুলিশের সাথে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। পরে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পরে পুলিশ দুই রাউন্ড ফাঁকা গুলিও ছোড়ে।


আরও খবর

মেট্রোরেলের সময়সূচি পরিবর্তন

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ঘুড়ি উৎসব

মঙ্গলবার ১৪ জানুয়ারী ২০২৫




তীব্র শীতে কাঁপছে রাজাপুরের নিন্মশ্রেণীর মানুষ

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

মোঃ হাসিবুর রহমান রাজাপুর. ঝালকাঠি

তীব্র শীত আর কনকনে হাওয়ায় কাঁপছে রাজাপুরের নিম্নশ্রেণীর মানুষ। গত কয়েকদিনে ধারাবাহিকভাবে তাপমাত্রা কমছে । ঠান্ডা বাতাস আর তীব্র শীতে ভোগান্তি বাড়ছে এ অঞ্চলের মানুষের। ভর দুপুরেও গরম কাপড় মুড়িয়ে চলাফেরা করছে স্থানীয়রা। আবহাওয়া অধিদপ্তরে সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা  হয়েছে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শীত থেকে রক্ষা পেতে যে যার মতো গরম পোশাক পড়ে ঘর থেকে বের হচ্ছেন। ঘন কুয়াশার কারণে নৌপথে চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। রাজাপুর সদর হাসপাতালে অনেক রোগী ভর্তি হয়েছেন শীতজনিত রোগে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে জানা গেছে, পৌষের শীতের এই দাপট চলবে আরো বেশ কয়েকদিন। রাত ১২টার পরপরই ঘন কুয়াশায় ছেয়ে যায় গোটা দক্ষিণাঞ্চল। সকাল বেলা ছিল মেঘে ঢাকা এমন অবস্থা। রাজাপুর সদর হাসপাতালে খোঁজ নিলে জানা যায় ঠান্ডাৎ শিশুদের মধ্যে নিউমোনিয়া ও ডিপথেরিয়ার প্রকোপ বাড়ছে। মেডিসিন বিভাগের এক চিকিৎসক বলেন, শীতের কারণে বয়স্কদের মধ্যে শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমা, অ্যালার্জি, চর্মরোগ বেড়ে গেছে। শুক্রবার রাত ৯:৩০ এর দিকে রাজাপুর উপজেলার বেশকিছু স্থানে দেখা গেছে আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে মানুষজন। বাইপাস মোড়ের ছিন্নমূল এক পথশিশু জানায়, গত কয়েকদিন ধরে অনেক কুয়াশা পড়ছে। সেই সঙ্গে হিমেল বাতাসে ঠান্ডা বেড়ে যাওয়ায় তেমন কোনো কাজ করতে পারছি না। অর্থের অভাবে শীতবস্ত্রও কিনতে পারছি না। রাজাপুর বাইপাস মোড়ের এক ব্যবসায়ী জানান, অতিরিক্ত শীতের কারণে স্বাভাবিক জনজীবন বিপর্যস্ত হচ্ছে। বাইরে লোকজনের চলাফেরা কমে গেছে। ফলে রিকশাচালক থেকে শুরু করে দিনমজুর, এমনকি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরাও বিপাকে পড়েছেন। স্কুল-কলেজেও উপস্থিতি কমে গেছে।


আরও খবর



ভারতের দুই রাজ্যে ছড়াচ্ছে এইচএমপিভি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

অবশেষে ভারতে ঢুকে পড়েছে এইচএমপিভি। চীনে ছড়িয়ে পড়া নতুন এই ভাইরাসের খোঁজ মিলেছে দেশটিতে। সোমবার দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাসে (এইচএমপিভি) আক্রান্ত বেশ কয়েকটি শিশুর খোঁজ পাওয়া গেছে।

এমন অবস্থায় মহারাষ্ট্র ও কর্নাটকসহ দেশটির বেশ কিছু রাজ্য সতর্কতা জারি করেছে। মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টিভি।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, সোমবার কর্নাটক, তামিলনাড়ু এবং গুজরাটে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি)-তে আক্রান্ত পাঁচ শিশুর খোঁজ পাওয়া গেছে। এই ঘটনায় দেশটির কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা বলেছেন, কেন্দ্রীয় সরকার পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে এবং উদ্বেগের কোনও কারণ নেই।

অন্যদিকে সোমবার কর্নাটক, গুজরাট এবং মহারাষ্ট্র সরকারসহ ভারতের বিভিন্ন রাজ্য সতর্কতা জারি করেছে এবং জনগণকে আশ্বস্ত করেছে, শঙ্কার কোনও কারণ নেই। ইতোমধ্যে, দিল্লি সরকার রাজধানীতে সমস্ত হাসপাতালকে শ্বাসযন্ত্রের অসুস্থতার সম্ভাব্য বৃদ্ধি মোকাবিলায় সম্পূর্ণ প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছে।

এছাড়া দিল্লির সাবেক মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল সম্ভাব্য স্বাস্থ্য সংকট রোধে কেন্দ্রীয় সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

এদিকে কর্নাটকে জারি করা নির্দেশনায় রাজ্যটির সরকার জানিয়ে দিয়েছে, এখন থেকে মাস্ক পরতে হবে। সঙ্গে ব্যবহার করতে হবে সাবান, স্যানিটাইজার। বছর চারেক আগে কোভিড পরিস্থিতিতেও এমনই নানা সতর্কতা জারি করা হয়েছিল। তারপরেই প্রশ্ন উঠছে, তাহলে কি এইচএমপিভি ফেরাবে করোনা-কালের স্মৃতি?

যদিও ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়ে দিয়েছে, এখনই অযথা আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই। ভারতে অতীতেও এইচএমপিভি-র সংক্রমণ দেখা গেছে। তবে এই ভাইরাসটির কোনও রূপান্তর হয়েছে কি না, তা এখনও স্পষ্ট নয়।

কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে দাবি হয়েছে, চীনে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাসের সঙ্গে বেঙ্গালুরুতে শনাক্ত এইচএমপি ভাইরাসের সংক্রমণের কোনও সংযোগ নেই। এছাড়া এইচএমপিভি আক্রান্ত সব শিশুরই অবস্থা স্থিতিশীল। বেঙ্গালুরুর আক্রান্ত দুই শিশুর মধ্যে এক জনকে ইতোমধ্যেই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। অন্যজনও সুস্থ হয়ে উঠছে।

প্রসঙ্গত, সম্প্রতি চীনে এইচএমপিভির একটি রূপের সংক্রমণ বেড়েছে। তারপর থেকেই উদ্বেগ দানা বেঁধেছে ভারত-সহ অন্যান্য দেশে। অনেকেই বছর চারেক আগের করোনা-আবহের কথা ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। সোমবার সকালে বেঙ্গালুরুর দুই শিশু, আহমেদাবাদের এক শিশু এবং কলকাতার এক শিশুর দেহে এই ভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়ার পরেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ভারতেও। তবে চীনে ভাইরাসটির যে রূপ ছড়িয়ে পড়েছে, সেটির গঠনের বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও তথ্য মেলেনি। ফলে এটি ভাইরাসের চীনা রূপ নাকি স্বাভাবিক এইচএমপিভি ভাইরাসের সংক্রমণ, তা এখনও বলা যাচ্ছে না।

তবে এইচএমপিভির সংক্রমণ নিয়ে উদ্বেগের কোনও কারণ নেই বলে জানিয়েছে ভারত সরকার। সাধারণ এইচএমপিভি সংক্রমণে শ্বাসকষ্ট, জ্বর, কাশি, ঠান্ডা লাগা, ঘাম হওয়া, মাথা ধরা, পেশি ও গাঁটে ব্যথা, ক্লান্তি এবং ক্ষুধা কমে যাওয়ার মতো উপসর্গ দেখা যায়।

সাধারণত, ১৩ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে এই ভাইরাসের সংক্রমণ দেখা যায়। তবে শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে গেলে প্রাপ্তবয়স্কদের শরীরেও এই ভাইরাস বাসা বাঁধতে পারে। এ থেকে বাঁচতে সোমবারই কয়েক দফা নির্দেশনা জারি করে কর্নাটক সরকার। তাতে খোলা জায়গায় হাঁচি-কাশি থেকে বিরত থাকা, হাঁচি বা কাশির সময় নাক-মুখ ঢেকে রাখা, মাস্ক পরা, একই রুমাল বার বার ব্যবহার না করা, সাবান ও স্যানিটাইজার ব্যবহার করা, অসুস্থ ব্যক্তির থেকে দূরে থাকা— এমন নানা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।


আরও খবর

ভয়াবহ রূপ নিয়েছে রোটা ভাইরাস

শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫




শীতার্তদের পৌনে সাত লাখ কম্বল দেবে সরকার

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

কয়েক দিন ধরে রাজধানীসহ সারা দেশেই জেঁকে বসেছে শীত। পৌষের শুরু থেকেই সারা দেশে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। এ পরিস্থিতিতে ৬ লাখ ৭৯ হাজার কম্বল দেওয়া হবে প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিল থেকে।

এসব কম্বল কিনতে আট বিভাগের ৬৪টি জেলার ৪৯৫টি উপজেলা ও সব পৌরসভার জন্য ৩৩ কোটি ৮৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এবার শীত মৌসুমের শুরুতেই মন্ত্রণালয় থেকে দেশের উত্তরাঞ্চলের ১৪টি জেলায় শীতার্তদের মধ্যে বিতরণের লক্ষ্যে ১৫ হাজার ২৫০টি কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিল থেকে বরাদ্দ করা কম্বল যথাযথভাবে বিতরণ এবং মন্ত্রণালয় থেকে বরাদ্দ দেওয়া অর্থ ব্যয়ের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সব আর্থিক বিধি-বিধান যথাযথভাবে প্রতিপালন করতে বলা হয়েছে জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের। একই সঙ্গে জরুরি ভিত্তিতে কম্বল ক্রয় করে দুস্থদের মাঝে বিতরণ করতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।


আরও খবর



দক্ষিণ কোরিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ১৭৯ জন নিহত

প্রকাশিত:রবিবার ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

দক্ষিণ কোরিয়ার মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় ১৭৯ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় দুজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। রবিবার (২৯ ডিসেম্বর) দক্ষিণ কোরিয়ার বার্তা সংস্থা ইয়োনহাপ এ খবর জানায়।

এর আগে, জেজু এয়ারের বিমানটি বিমানবন্দরে অবতরণের সময় দুর্ঘটনা ঘটে। বিমানটি ১৭৫ জন যাত্রী এবং ছয়জন কেবিন ক্রু নিয়ে থাইল্যান্ড থেকে ফিরে যাচ্ছিল।

ইয়োনহাপ জানায়, উদ্ধার অভিযান চলাকালে এখন পর্যন্ত দুজনকে জীবিত পাওয়া গেছে। সংস্থাটি আরো জানায়, দক্ষিণ কোরিয়ার ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি চোই সাং-মু উদ্ধার অভিযানের জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টার নির্দেশ দিয়েছেন।

বিমান দুর্ঘটনার কারণ বা রানওয়ে থেকে ছিটকে যাওয়ার কারণ হিসেবে ইয়োনহাপ জানিয়েছে, পাখির কারণে ল্যান্ডিং গিয়ার অকার্যকর হয়ে এ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

এদিকে সত্যতা যাচাই করা যায়নি এমন একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিকমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে দেখা যাচ্ছে, বিমানটি রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ছে এবং বিমানবন্দরের দেয়ালে গিয়ে আঘাত করছে। কিন্তু দেয়ালে আছড়ে পড়ার আগেই বিমানের এক অংশে আগুন ধরে যায়। আরেকটি ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলী আকাশের দিকে উঠছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার দমকল বিভাগ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, এই মুহূর্তে ফায়ার সার্ভিসের ৩২টি গাড়ি ঘটনাস্থলে কাজ করছে।



আরও খবর