Logo
শিরোনাম

তিস্তা চুক্তির জন্য ভারতকে চাপে রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ |

Image

 টুডেস রিপোর্ট:

তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, ভারতের সাথে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক সমঝোতা স্মারক কোনভাবেই সরকারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতি নয়। 

তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তির জন্য ভারতকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চাপের মধ্যে রেখেছেন।



আজ সোমবার (১ জুলাই) দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাম্প্রতিক ভারত সফরে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক নিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সাম্প্রতিক বক্তব্যের বিষয়ে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রতিমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।



এ সময় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ভারতের সাথে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক সমঝোতা স্মারক কোনভাবেই সরকারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতি নয় বরং এটি উভয় দেশের জন্যই লাভজনক। 



বিএনপি অপপ্রচার করছে যে, বাংলার বুক চিরে ভারতের ট্রেন চললে বাংলাদেশের জন্য নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি হবে। এটি মোটেই সঠিক নয়। সমঝোতা স্মারকের ৩ নম্বর ধারায় পরিষ্কার বলা হয়েছে, ‘রেড ট্রাফিক’তথা অস্ত্র, গোলাবারুদ ও বিস্ফোরকসহ বিপজ্জনক ও আপত্তিকর পণ্য পরিবহণ করা যাবে না।



 সমঝোতা স্মারকের ৪ নম্বর ধারায় এটাও বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য ও মানুষের চলাচল সংশ্লিষ্ট দেশের জাতীয় আইন, প্রবিধান এবং প্রশাসনিক বিধানের অধীন হবে।



 বিএনপি এটা বলে না যে, ভারতের মধ্য দিয়েও বাংলাদেশের ট্রেন নেপাল ও ভুটান পর্যন্ত চলবে, নেপাল-ভুটান থেকে ভারতের মধ্য দিয়ে ট্রেন বাংলাদেশে আসবে এবং কলকাতা বন্দর ব্যবহার না করে মোংলা ও চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার করবে।



 তারা এটাও বলে না যে, ভারতের অভ্যন্তরীণ বিদ্যুত গ্রিডের মাধ্যমে তাদের ট্রান্সমিশন লাইন ব্যবহার করে ভারতের বুক চিরে বাংলাদেশ নেপাল থেকে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করবে।



প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তিতে ভারতকে রাজি করিয়ে, গঙ্গার পানির ন্যায্য হিস্যা শেখ হাসিনাই আদায় করেছেন। আর বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া তো গঙ্গার পানির কথা বলতেই ভুলে গিয়েছিলেন-এ কথা দেশের সবাই জানে।



আরও খবর

ভাতা পাবেন চব্বিশের আহতরা

মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫




রাঙ্গাবালীতে যুবদল নেতা নিয়াজ আকনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে মানববন্ধন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৩ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ |

Image

স্টাফ রিপোর্টার :

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মু. নিয়াজ আকনের বিরুদ্ধে ‘ফ্যাসিস্ট আওয়ামী দোসরদের’ ষড়যন্ত্রমূলক অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলা বিএনপি কার্যালয়ের সামনে এ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। 

উপজেলা যুবদল  আয়োজিত এ মানববন্ধনে বিএনপি, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলসহ  সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ নেন। এছাড়া স্থানীয় সাধারণ মানুষও স্বতঃস্ফূর্তভাবে এতে যোগ দেন।

মানববন্ধন চলাকালে নেতাকর্মীরা ‘দুর্দিনের নিয়াজ ভাই, আমরা তোমায় ভুলি নাই’-এই স্লোগান দিতে থাকেন। 

বক্তারা বলেন, নিয়াজ আকন বিএনপির দুর্দিনের একজন নিবেদিতপ্রাণ। বিগত ১৭ বছর ধরে তিনি ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে রাজপথে সক্রিয় ছিলেন। তার জনপ্রিয়তা ও সাংগঠনিক দক্ষতায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি কুচক্রী মহল পরিকল্পিতভাবে তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। এসব অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্র কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না।  নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধভাবে তা প্রতিহত করবে।

এর আগে শুক্রবার সকালে রাঙ্গাবালী উপজেলার পূর্ব বাহেরচর এলাকায় নিয়াজ আকনের বিরুদ্ধে একটি মিছিল করা হয়। সেই মিছিলটিকে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র এবং অপপ্রচার আখ্যা দিয়ে তার  প্রতিবাদেই  যুবদল  নেতাকর্মীরা তাৎক্ষণিকভাবে এই মানববন্ধনের আয়োজন করেন।

নিয়াজ আকনের পক্ষে আয়োজিত মানববন্ধনে বক্তারা প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান, ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হোক এবং তদন্ত করে ঘটনার নেপথ্যের মদদদাতাদের খুঁজে বের করা হোক।


আরও খবর



টানা ৫ দিন বৃষ্টি হতে পারে

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ২১ জুন ২০২৫ |

Image

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, কয়েকটি বিভাগে টানা পাঁচদিন বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। শনিবার সংস্থাটির দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে। শনিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো / হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।

রোববার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো / হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।

সোমবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো/হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।

মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো/হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

বুধবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ময়মনসিংহ, ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো / হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।


আরও খবর

ভাতা পাবেন চব্বিশের আহতরা

মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫




‎রোটারেক্ট ক্লাব অব মাওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে সাকিব-নাজমুল

প্রকাশিত:শনিবার ৩১ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২৩ জুন ২০২৫ |

Image

মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি :

‎মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের রোটারেক্ট ক্লাব অব মাওলানা ভাসানী, টাঙ্গাইল-এর আগামী এক বছরের জন্য সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন রোটারেক্টর সাকিব হাসান খান এবং সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন রোটারেক্টর মো নাজমুল হাসান ভূঁইয়া।

‎আজ ৩১মে (শনিবার) ২০২৫ ইং তারিখে নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফলাফল প্রকাশ করা হয়।

‎এর আগে গত ২৭মে (মঙ্গলবার) বিকাল ৫টা থেকে ৬টা পর্যন্ত ক্লাব রুমে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। রোটারিয়ান মেজবাহ উদ্দিন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং বর্তমান ক্লাব প্রেসিডেন্ট রোটারেক্টর পলাশ হোসেন নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

‎প্রেসিডেন্ট ও সেক্রেটারি— উভয় পদের জন্য ৩ জন করে প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। মোট ২২টি ভোটের মধ্যে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী সাকিব হাসান খান ৯টি এবং সেক্রেটারি প্রার্থী মো নাজমুল হাসান ভূঁইয়া ১০টি ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে সকলের সামনে ব্যালট পেপার গণনা শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

‎নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট সাকিব হাসান খান বলেন, "আমি বিশ্বাস করি যে, রোটারেক্ট ক্লাব অফ মাওলানা ভাসানী টাংগাইল  একটা ক্লাব নয়। এটা একটা পরিবার। এখানে একে অপরকে শিখায়, অনুপ্রাণিত করে এবং সমর্থন করে। এ ক্লাবটি ক্যাম্পাসে একটি ইন্টারন্যাশনাল ক্লাব। সবার সাথে ইতিবাচক কাজ করে এবং সবার সম্মিলিত অংশগ্রহণে একটি সুন্দর রোটারি বর্ষ উপহার দিতে চাই।"

‎নবনির্বাচিত সেক্রেটারি রোটারেক্টর মো নাজমুল হাসান ভূঁইয়া বলেন, “ করি, নেতৃত্ব মানে শুধু পথ দেখানো নয়, বরং সবার পাশে থেকে একসাথে এগিয়ে চলা। আমরা ‘সেবার মাধ্যমে বন্ধুত্ব’ এই দর্শনকে ধারণ করে সামনে এগিয়ে যেতে চাই। এই নতুন রোটারি বছরে আমরা এমন কিছু করতে চাই, যা সমাজে বাস্তব পরিবর্তন আনবে, সদস্যদের মধ্যে সম্প্রীতি বাড়াবে এবং তরুণদের নেতৃত্বে অনুপ্রাণিত করবে।"


‎জানা গেছে, ২০২৫-২৬ রোটারি বর্ষের বোর্ড মেম্বারদের তালিকা পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারির যৌথ সিদ্ধান্তে প্রকাশিত হবে। উল্লেখ্য, পূর্ববর্তী কমিটিতে প্রেসিডেন্ট ছিলেন রোটারেক্টর পলাশ হোসেন এবং সেক্রেটারি ছিলেন রোটারেক্টর সিফাত আহম্মেদ। তাঁদের নেতৃত্বে সংগঠনটি ধারাবাহিকতা ও সাফল্যের যে ধারা তৈরি করেছে, নতুন কমিটিও তা অব্যাহত রাখবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।


আরও খবর



নির্বাচন কোনোভাবেই ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার কারণ নেই

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ |

Image

জাতীয় নির্বাচন কোনোভাবেই ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার কারণ নেই। এমন কোনো সংস্কার নেই, যা এক মাসের মধ্যে করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক শেষে বেরিয়ে একথা বলেন তিনি।

বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিস একাডেমি মিলনায়তনে সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্বের আলোচনার শুরু উপলক্ষ্যে এই বৈঠক হয়।

বৈঠক শেষে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আমরা মনে করি, ডিসেম্বরের ভেতরে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব। আগেই জরুরিভিত্তিতে যে সমস্ত সংস্কার করা প্রয়োজন, বিশেষ করে নির্বাচনমুখী, সে সমস্ত সংস্কারগুলোকে চিহ্নিত করে আমরা ঐকমত্যের মাধ্যমে সেগুলো বাস্তবায়ন করি। এমন কোনো সংস্কার নেই যেগুলো এক মাসের মধ্যে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না।

তিনি মনে করেন, সংবিধান সংশোধন ছাড়া অন্যান্য সব সংশোধন যেগুলোর বিষয়ে সংস্কার প্রস্তাবে সবাই একমত, সেগুলো নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে এক মাসের মধ্যে বাস্তবায়ন করা সম্ভব।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার মতো একটিও কারণ উল্লেখ করার মতো নেই। এ বিষয়টা আমরা বোঝাতে সক্ষম হয়েছি এবং আবারও সে পন্থার প্রস্তাব দিয়েছি। আজকে অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের বক্তব্যে আমরা দেখলাম, ডিসেম্বরের আগে নির্বাচনের জন্য সবার প্রস্তাব আছে। প্রধান উপদেষ্টা সেটি বিবেচনা করবেন। আশা করি, তিনি জাতীয় ঐক্যের প্রতীক হিসেবে নিরপেক্ষভাবে সে ভূমিকা পালন করবেন।

সংস্কার নিয়ে মতৈক্যের বিষয়ে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, দ্বিতীয় পর্যায়ের আলাপ–আলোচনায় মনে হয়েছে কিছু কিছু জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তারা একমত হওয়ার জন্য সব দলের সঙ্গে আলোচনা করবেন। হয়তোবা আমরা জাতীয়ভাবে সব বিষয়ে একমত পোষণ করতে পারব না, এই হচ্ছে গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। কিন্তু আমরা আলাপ-আলোচনা করব। কোথাও আমরা একমত হতে পারব কোথাও আবার একমত হওয়ার কাছাকাছি আসতে পারব, এভাবেই একটি জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টি হবে।

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এই বৈঠকে বিএনপি নেতাদের মধ্যে দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ ও আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আজাদ; গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি; জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্য সচিব আখতার হোসেন ও যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষারসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা অংশ নেন।


আরও খবর

ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল

মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫




ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’: সর্বাত্মক সতর্কতা জরুরি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ |

Image

শুভাশিস ব্যানার্জি শুভ : সাংবাদিক ও কলাম লেখক

চলতি মাসের ১১ তারিখে ঘূর্ণিঝড় সংক্রান্ত একটি খবর বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। ফেসবুকে পোস্ট করা খবরটি ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রীক। ঘূর্ণিঝড় পূর্বাভাস শিরোনামে লেখা ফেসবুক পোস্টির হুবুহু লেখাটি হচ্ছে, বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির প্রবল আশঙ্কা করা যাচ্ছে মে মাসের ২৩ তারিখ থেকে ২৮ তারিখের মধ্যে। সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়টির নাম হবে শক্তি (শ্রীলঙ্কার দেওয়া নাম) ঘূর্ণিঝড়টি ভারতের ওড়িশা উপকূল ও বাংলাদেশের চট্টগ্রাম উপকূলের মধ্যবর্তী যে কোনো স্থানের ওপর দিয়ে স্থল-ভাগে আঘাত করার প্রবল আশঙ্কা করা যাচ্ছে। ২৪ থেকে ২৬শে মে মধ্যে। তবে সম্ভাবনা অপেক্ষাকৃত বেশি পশ্চিমবঙ্গ ও খুলনা বিভাগের উপর দিয়ে স্থল-ভাগে আঘাত করার। এই পোষ্টটি যিনি লিখেছেন তার নাম মোস্তফা কামাল পলাশ। তিনি একজন আবহাওয়া ও জলবায়ু গবেষক হিসেবে পরিচিত।

ঘূর্ণিঝড় মানে হচ্ছে, এটি একটি নিম্নচাপযুক্ত এলাকা। ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্র হচ্ছে সেই অঞ্চলের সর্বনিম্ন বায়ুমণ্ডলীয় চাপের এলাকা। কেন্দ্রের কাছে, চাপের গ্রেডিয়েন্ট বল (ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্রে চাপের তুলনায় ঘূর্ণিঝড়ের বাইরের চাপের তুলনায়) এবং কোরিওলিস প্রভাবের বল আনুমানিক ভারসাম্যে থাকে, অন্যথায় চাপের পার্থক্যের ফলে ঘূর্ণিঝড়টি নিজেই ভেঙে পড়ে। ইংরেজ বিজ্ঞানী হেনরি পিডিংটন ঘূর্ণিঝড় বা সাইক্লোন নামটির প্রবক্তা। গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঝড় নিয়ে তার গবেষণাপত্র ৪০টি। এগুলো তিনি দ্য জার্নাল অফ দ্য এশিয়াটিক সোসাইটি-তে প্রকাশ করেন। সেখানে তিনি সাইক্লোন শব্দটিও প্রবর্তন করেন, যার অর্থ সাপের কুণ্ডলী

২০২৪ খ্রিস্টাব্দে ঘূর্ণিঝড় রেমাল-এর কারণে বাংলাদেশে এক ভয়ংকর পরিবেশ সৃষ্টি হয়। স্যাফির-সিম্পসন ঘূর্ণবাত বায়ুপ্রবাহ মাপনী যা সংক্ষেপে এসএসএইচডাব্লিউএস-তে রেমাল-কে গত ১ বছরের মধ্যে বাংলাদেশে আঘাত হানা সবচেয়ে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ওয়ার্ল্ড ওয়েদার ইনফরমেশন সার্ভিস থেকে জানা গেছে, বাংলাদেশ প্রতিবছর গড়ে অন্তত ৪ বার ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়ে। বৈশিষ্ট্যগতভাবে, বেশিরভাগ ঘূর্ণিঝড় কেবল বাংলাদেশের প্রভাব বলয়ে প্রবেশ করে না বরং স্থলভাগেও আঘাত হানে।

পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, তুলনামূলকভাবে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল হচ্ছে, চট্টগ্রাম, খুলনা এবং ঢাকা। সাধারণত ঘূর্ণিঝড়ের মৌসুম গ্রীষ্মকালীন বর্ষার উপর নির্ভর করে। এর আগের (মে থেকে জুন) এবং পরে (অক্টোবর থেকে নভেম্বর) মাসগুলোতে সবচেয়ে তীব্র ঝড় হয়।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ যেখানে জলবায়ু সংক্রান্ত সমস্যায় মানবিকতা বিঘ্নিত হয়েছে বা হচ্ছে এমন দেশগুলোয় সরেজমিনে কাজ করছেন ফ্রান্সের সাংবাদিক ম্যানুয়েল ক্যালোকুইস্পে ফ্লোরেস। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে তিনি এসব বিষয়ে কাজ করছেন। যেসব দেশে আপদকালীন সংকটে জাতিসংঘসহ অন্যান্য স্বেচ্ছাসেবক সংস্থাগুলো ত্রাণ নিয়ে যায়, সেগুলোর সুষ্ঠু বন্টন নিয়েও তিনি কাজ করছেন। ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে ঘূর্ণিঝড় রেমাল পূর্ববর্তী সময়ে সাংবাদিক ম্যানুয়েল ক্যালোকুইস্পে ফ্লোরেস বাংলাদেশে এসেছিলেন।

তিনি বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত এবং আক্রান্ত এলাকার মানুষের অসহায়ত্বের কথা জাতিসংঘের কাছে তুলে ধরেন। এক প্রতিবেদনে তিনি লেখেন, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দের ২৬ মে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬ টায় বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার শরণখোলা উপজেলায় ঐ সময় বাতাসের গতিবেগ ছিল প্রতি ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার এবং সেই সময় এর ব্যাস ছিল ১০৩ কিলোমিটার। আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সাফির-সিম্পসন শ্রেণীবিভাগ অনুসারে, এটি একটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঝড় ঘূর্ণিঝড়ের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ ছিল। বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলোর মধ্যে রেমাল সবচেয়ে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়।

বিশ্ববাসীর কাছে বাংলাদেশকে সার্বিক সহায়তা প্রদানের আহ্বান জানিয়েছিলেন তিনি। তার সেই আবেদন বিশ্ববাসীর কাছে সাড়া জাগায়। তার প্রতিবেদনটি ইউএনএইচসিআর-এ প্রকাশিত।

চলতি বছরে স্যাফির-সিম্পসন স্কেলে কমপক্ষে ৩ নম্বর শ্রেণিতে পৌঁছানো নয়টি গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়ের স্যাটেলাইট ছবি জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত সময়ে পাওয়া গেছে। এর মধ্যে, ভিন্স (প্রথম সারিতে তৃতীয় চিত্র) সবচেয়ে তীব্র, যার সর্বনিম্ন কেন্দ্রীয় চাপ প্রতি ঘণ্টায় ৯২৩ কিলোমিটার। স্যাফির-সিম্পসন জানায়, গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঘূর্ণিঝড় সাতটি প্রধান জলাশয়ে তৈরি হবে, যা সাধারণত গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঘূর্ণিঝড় অববাহিকা নামে পরিচিত। সাম্প্রতিক সময়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিভিন্ন আবহাওয়া সংস্থা গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করবে। যেমন শক্তি-এর নামকরণ করেছে শ্রীলঙ্কা। চলতি বছরের এখন পর্যন্ত সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় হল ঘূর্ণিঝড় ভিন্স যার সর্বনিম্ন গতি বেগ ছিল প্রতি ঘণ্টায় ৯২৩ কিলোমিটার।

ঘূর্ণিঝড়ের আর্কাইভ ঘেটে জানা গেছে, বিভিন্ন সময়ে ঘটে যাওয়া সবচেয়ে ভয়ংকর ঘূর্ণিঝড়গুলোর মধ্যে শীর্ষ স্থানে রয়েছে ২০২০ খ্রিস্টাব্দের মে মাসে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানআম্ফান ছিল অত্যন্ত শক্তিশালী এবং বিপর্যয়কর গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়। এর প্রভাবে পূর্ব ভারতে, বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশায় এবং বাংলাদেশে ব্যাপক ক্ষতি সাধন হয়। এটি ছিল গাঙ্গেয় বদ্বীপে আঘাত হানা সবচেয়ে শক্তিশালী গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়। আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা বলেন, আম্ফান ছিল একটি বিরল ঘূর্ণিঝড় যা ২১ মে ভোরে প্রবল বাতাসের সাথে বাংলাদেশের রাজশাহী থেকে রংপুর পর্যন্ত উত্তরাঞ্চলে উপর আঘাত হানে। এটি রাজশাহী ও রংপুরের আম উৎপাদনে মারাত্মক ক্ষতি করে।

আবহাওয়া বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘূর্ণিঝড় শক্তি-এর সাথে আম্ফান-এর সাদৃশ্য রয়েছে। ২০২০ খ্রিস্টাব্দের ঘূর্ণিঝড় আম্ফান ১৩ মে শ্রীলঙ্কার কলম্বো থেকে কয়েকশ মাইল (৩০০ কিলোমিটার) পূর্বে অবস্থিত একটি নিম্নচাপ অঞ্চল থেকে উদ্ভূত হয়েছিল। ২০২০ খ্রিস্টাব্দের ১৫ মে আম্ফান সিস্টেমটিকে একটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় নিম্নচাপে উন্নীত করে এবং পরের দিন ভারত আবহাওয়া বিভাগ (আইএমডি) একইভাবে পরিস্থিতি অনুসরণ করে। ১৭ মে আম্ফান দ্রুত তীব্রতা অর্জন করে এবং ১২ ঘণ্টার মধ্যে একটি অত্যন্ত তীব্র ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়। সেই সময়ে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হলে, হয়তো ক্ষয়-ক্ষতি এবং বহু প্রাণ বাঁচানো যেতো বলে সংশ্লিষ্টরা ধারণা করেন।

বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা (ডাব্লিউএমও)-এর সর্বশেষ তথ্য মতে, ঘূর্ণিঝড় শক্তিআম্ফান-এর সাথে ঠিক কতটা সাদৃশ্যময় সেটা নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করার মতো পর্যাপ্ত সময় হাতে নেই। সিস্টেমটি ট্র্যাক করার জন্য স্যাটেলাইট ডেটা ব্যবহার করে তারা জানিয়েছে, উষ্ণ সমুদ্রের তাপমাত্রার কারণে প্রায়শই মে মাসের মাঝামাঝি সময়ে ঘূর্ণিঝড়ের সঞ্চালন তীব্র হয়। বঙ্গোপসাগরের সমুদ্র পৃষ্ঠের তাপমাত্রা বর্তমানে ২৯-৩০ক্কসেলসিয়াস, যা ঘূর্ণিঝড় গঠনের জন্য আদর্শ। বঙ্গোপসাগরের উপর দিয়ে ঘূর্ণিঝড় শক্তি আছড়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে এবং চলতি মাসের ২৩ মে থেকে ২৮ মের মধ্যে এটি আঘাত হানতে পারে।

আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড় শক্তি ২৪ থেকে ২৬ মের মধ্যে স্থলভাগে আঘাত হানতে পারে। সম্ভাব্য আঘাতের এলাকা ভারতের ওড়িশা উপকূল থেকে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম উপকূল পর্যন্ত বিস্তৃত। তবে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশের খুলনা বিভাগ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ উপকূল। এখনো ঘূর্ণিঝড়টি তৈরি হয়নি। তবে বঙ্গোপসাগরে যে পরিবেশ তৈরি হচ্ছে, তা ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির জন্য অনুকূল বলে জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম। পরিস্থিতি যেমন যাচ্ছে, এতে করে ঘূর্ণিঝড় তৈরি হওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র। তাই সবাইকে আগাম সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানানো হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়টি যদি বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে আসে, তাহলে উপকূলীয় এলাকায় ঝড়ো হাওয়া, ভারি বৃষ্টি এবং জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা রয়েছে। এতে মানুষের জীবন ও সম্পদের ক্ষতির ঝুঁকি বাড়বে।

বিভিন্ন মাধ্যম থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে আঘাত হানা গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়ের ফলে বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশে প্রায় ১.৫৪ মিলিয়ন মানুষ নিহত হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় শক্তির ভয়াবহতা অনুধাবন করতে পারছেন আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা। তাদের কেউ কেউ বলছেন, বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় শক্তি ২০২৫ সালের প্রথম বড় ঝড় হতে পারে এবং ঘূর্ণিঝড় শক্তি ২০২৫ পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশে ভারী বৃষ্টিপাত আনতে পারে। বিশেষজ্ঞরা উপকূলীয় এলাকার মানুষদের এখন থেকেই সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন। বিশেষ করে মাছ ধরার ট্রলার ও নৌকাগুলোকে নিরাপদ স্থানে রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার আশঙ্কায় যে কোনো সময় আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকার কথাও বলা হয়েছে। অর্থাৎ ঘূর্ণিঝড় শক্তির মোকাবিলায় নিজেদের সর্বাত্মক শক্ত বলয় গড়ে তোলা অত্যাবশ্যক।।



আরও খবর

ভাতা পাবেন চব্বিশের আহতরা

মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫