Logo
শিরোনাম

টপ অর্ডার ব্যাটিং নিয়ে চিন্তিত শান্ত

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

বিশ্বকাপ শুরু হয়েছে প্রায় সপ্তাহ গড়িয়েছে। তবে এখনও মাঠে নামা হয়নি বাংলাদেশের। শনিবার (৮ জুন) ভোরে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মাঠে নামবে শান্তর দল। বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে মাঠে নামার আগে প্রতিপক্ষকে নিয়ে ভাবছেন না টাইগার অধিয়ানায়ক। বরং টপ অর্ডার নিয়ে চিন্তিত শান্ত।

লঙ্কানদের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে প্রতিপক্ষকে নিয়ে কথা বলেছেন শান্ত। সেখানে তিনি বলেন, সবসময় তো সমর্থকদের প্রত্যাশা থাকে এবং সবাই চায়, আমরা ভালো ক্রিকেট খেলি। সেই জায়গাটা থাকবে এবং আমরাও চাই আমরা কত ভালো ক্রিকেট খেলে বাংলাদেশের মানুষদের একটা ভালো ম্যাচ উপহার দিতে পারি। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ হলো আমরা কিভাবে ওই ম্যাচটাতে আমাদের পরিকল্পনা ব্যবহার করছি এবং আমাদের যে শক্তি আছে সেটা অনুযায়ী খেলছি কি না।

শান্ত বলেছেন তিনি শুধু নিজের দলে নিয়ে ভাবছেন। কীভাবে দলকে পরিকল্পনা মোতাবেক খেলানো যায় সেটাই শান্তর পরিকল্পনা। টাইগার অধিনায়ক বলেন, তাদের ম্যাচটা ভালো যায়নি কিন্তু তারা কী অনুভব করছে সেটা নিয়ে ভাবছি না।

লঙ্কানদের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে বাংলাদেশের বড় চিন্তার নাম টপ অর্ডার। এই টপ অর্ডার রান পাচ্ছে না। এমনকি অধিনায়ক শান্তও নেই ছন্দে। অভিজ্ঞ রিয়াদ দলকে টানছেন। তবে বিশ্বকাপে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ এমন আশা শান্তর।

বাংলাদেশের অধিনায়ক বলেন, সাম্প্রতি খুবই সত্য টপ অর্ডাররা ভালো করেনি বা করছে না। কিন্তু কালকের (শনিবার) দিনটা পুরোপুরি নতুন দিন এবং আপনি যেটা বললেন অনুশীলনে যার যে জায়গায় সমস্যা আছে সবাই শতভাগ দিচ্ছে। আগের জায়গা থেকে সবাই ভালো অবস্থায় আছে।

এদিকে দলের অনুশীলনে দেখে আশাবাদী শান্ত। তিনি বলেন, অবশ্যই আগের জায়গা থেকে সবাই ভালো অবস্থায় আছে। অনুশীলন দেখে বা নেটে ব্যাটিং করেছি সবাই তাতে মনে হয়েছে আগের থেকে ভালো অবস্থায় আছে। আগে কি হয়েছে এটা চিন্তা না করে কালকে একটা নতুন দিন। কালকে আমরা কেউই জানি না কে ভালো খেলবে, কে খারাপ খেলবে।


আরও খবর

বাংলাদেশে আসবেন ফিফা প্রেসিডেন্ট

মঙ্গলবার ১২ নভেম্বর ২০২৪




আগের মতোই দখলদারি-চাঁদাবাজি শুরু হ‌য়েছে

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ নভেম্বর 20২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর ব্যক্তি পরিবর্তন হয়েছে, বন্ধ হয়নি চাঁদাবাজি। ওসি বদলি হয়, ডিসি বদলি হয়; কিন্তু চাঁদার সিস্টেম থেকেই গেছে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। শুক্রবার বিকালে ভোলা সরকারী স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত গণ-সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে এ সব কথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, লুটরাজ বন্ধ করতে হলে ইসলামী শাসন কায়েম করতে হবে। যতদিন ইসলামী শাসন কায়েম না হবে, ততদিন এ দুর্নীতিবাজকে দমন করা যাবে না। সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, ভোলা-বরিশাল সেতু বাস্তবায়ন ও ভোলার গ্যাস ভোলাসহ বরিশাল বিভাগে ব্যবহারে নিশ্চিত করতে হবে। আর যদি তা না হয় তাহলে ভোলার মানুষদের সাথে নিয়ে আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।

আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ এবং শান্তির প্রতিক হাতপাখা। তাই সকলকে হাত পাখায় সমর্থন দেওয়ার আহ্বান করেন নায়েব আমীর। ফয়জুল করীম বলেন, বর্তমান নির্বাচন কমিশন যদি ভোটের অধিকার নিশ্চিত না করে তাহলে অতীতের কমিশনের মত তাদেরও অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে। এ দেশের জনগণ ছাড় দিবে না।

ভোলার আবাসনে গ্যাস সংযোগ, ইন্ট্রাকোর সাথে অবৈধ চুক্তি বাতিল, ভোলা-বরিশাল সেতু বাস্তবায়ন, ছাত্র-জনতার গণবিপ্লবে সংঘটিত গণহত্যার বিচার, দুর্নীতিবাজদের গ্রেপ্তার, অবৈধ সম্পদ বাজেয়াপ্ত ও তাদের নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করা, সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবিতে গণ-সমাবেশে ভোলা জেলা (উত্তর) ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর সভাপতি মাওলানা আতাউর রহমান মোমতাজীর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মাওলানা তরিকুল ইসলাম ও সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা ইউসুফ আদদানের যৌথ সঞ্চালনায়


আরও খবর



কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামবাংলার খেজুর রসের ঐতিহ্য

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

উত্তম কুমার মোহন্ত,ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম)

হেমন্তের বিদায় কালে ভোরের হালকা কুয়াশায় নিমজ্জিত সবুজ ঘাসের ডগায় জমে থাকা শিশির বিন্দু আর ঝরে থাকা শিউলি ফুলের মিষ্টি সৌরভ যেন পৌঁছে দিচ্ছে শীতের আগমনী বার্তা।আবহমান গ্রামবাংলার ঐতিহ্য খেজুর রস ছাড়া যেন শীতের আমেজেই পাওয়া যায় না। শীতের সকালে মিষ্টি রোদে বসে বসে সুস্বাদু খেজুরের রস খাওয়ার মজাটাই আলাদা। শীতের আগমনী বার্তা গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ধরে রাখতে আগাম খেজুরের রস আহরণে ব্যস্ত সময় পার করছেন ফুলবাড়ী উপজেলার খেজুর গাছিরা।


কালের বিবর্তনে হারিয়ে যেতে বসেছে গ্রামবাংলার খেজুর রসের ঐতিহ্য। কুড়িগ্রাম জেলার জীববৈচিত্র্যের সংরক্ষণ ও প্রাকৃতিক পরিবেশ উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট বন বিভাগ খেজুর গাছ সংরক্ষণে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে না পারার কারণে এই অঞ্চলের খেজুর গাছ অনেকটা বিলুপ্তির পথে। খেজুরের রস দিয়ে তৈরি করা নলের গুড়,ঝোলা গুড়,দানা গুর মুটা গুড়, বাটালী গুড়ের মিষ্টি গন্ধেই যেন অর্ধভোজন হয়ে যেত। খেজুর রসের পায়েস রসে ভেজা পুলি  পিঠা সহ-বিভিন্ন সুস্বাদ খাবারের তো জুরিই ছিল না। কালের বিবর্তনে হারিয়ে যেতে বসেছে গ্রামবাংলার এই সব সুস্বাদু ঐতিহ্য খেজুরের রস,গুড়। কিছুদিন আগেও গ্রাম অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় দেখা গিয়েছিল রাস্তার দুই ধারে কিংবা অধিকাংশ বাড়ির পুকুর পাড়ে সারি সারি ভাবে অসংখ্য খেজুর গাছ ছিল। খেজুর গাছগুলো কোন রকম পরিচর্যা ছাড়াই অনেকটা প্রাকৃতিক ভাবে বেড়ে উঠতো। শীত মৌসুমে রস গুড় উৎপাদন করে কয়েক মাস স্বাচ্ছন্দ্যে জীবিকা নির্বাহ করেন গ্রামের অনেক খেজুর গাছির পরিবার। খেজুর গাছ সংকটের কারণে প্রতিবছরের মতো এবছর চাহিদা অনুযায়ী রস ও গুড় পাওয়া যাবে না বলে আশঙ্কা করছেন ফুলবাড়ীর গাছিরা।


সরেজমিনে ঘুরে দেখা মেলে সকালের মিষ্টি রোদে খেজুর রস সংগ্রহের জন্য উপজেলার সদর ইউনিয়নের কুটি চন্দ্র খানা গ্রামের হারান গাছি, খেজুর গাছের বুকচিরে রস সংগ্রহের প্রান্তিক কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন। তিনি জানান,আমার নিজের কয়েকটি গাছ সহ-অন্যের প্রায় ৬০টির মতো গাছ লিজ নিয়েছি, এক সময় খেজুর রস ও গুড়ের জন্য হামার ফুলবাড়ী উপজেলার খ্যাতি ছিল। শীত কালে শহর থেকে মানুষ দলে, দলে ছুটে আসতো গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য খেজুর রস ও গুড় সংগ্রহের জন্য ওই সময় সন্ধ্যা কালীন গ্রামের পরিবেশটা খেজুর রসের মৌ মৌ গন্ধে মুখরিত হয়ে উঠতো। শীতে খেজুর গুড় দিয়ে গ্রাম বাংলার সেই আলোচিত ভাপা পিঠা খাওয়ার যেন জুরি নেই।


সদর ইউনিয়নের চন্দ্র খানা কালির হাট এলাকার খেজুর গাছ মালিক মিজানুর রহমান জানান,গাছিদের তিন/চার মাসের জন্য চার থেকে পাঁচ কেজি গুরের বিনিময়ে গাছগুলো আমরা ভাড়া দেই। অনেক পুরোনো গ্রামীণ ঐতিহ্য যাতে বিলীন না হয় অনেকটা স্মৃতি হিসেবে ধরে রাখার চেষ্টা করতেছি,বর্তমানে যে হারে খেজুর গাছ হারিয়ে যাচ্ছে একসময় গ্রামীণ ঐতিহ্য খেজুর গাছ নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।

এব্যাপারে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা জানান, বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রামাঞ্চলে খেজুর গাছ প্রায় বিলুপ্তির পথে। আমাদের হাজার বছরের গ্রামীণ ঐতিহ্যকে আগামী প্রজন্মের জন্য ধরে রাখতে চাইলে খেজুর গাছ সংরক্ষণে আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসা উচিত।


আরও খবর

আমাদের মফস্বল সাংবাদিকতা ও কিছু কথা

মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪

স্বামী কত প্রকার? ---- স্বামীপেডিয়া

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪




বিচার বিভাগের সুফল পেতে রাজনৈতিক সংস্কার প্রয়োজন

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

বিচার বিভাগের সুফল পেতে হলে রাজনৈতিক সংস্কার আসতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান। তিনি বলেন, শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদ প্রতিষ্ঠায় বিচার বিভাগ অনুঘটক হিসেবে কাজ করেছে

শনিবার (১৬ নভেম্বর) সকালে সুপ্রিম কোর্ট রিপোর্টার্স ফোরামের সদস্যদের এক কর্মশালায় অংশ নিয়ে তিনি এমন মন্তব্য করেন।

টিআইবি'র আয়োজিত অনুষ্ঠানে ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, বিচার বিভাগ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত।

অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলায় আইনি লড়াইয়ে পাশে থাকার ঘোষণা দেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনিক আর হক।


আরও খবর



জনস্বার্থে বন্ধ থাকা বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো চালু করার নির্দেশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

দেশ ও জনগণের স্বার্থে বন্ধ থাকা সব বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো সচল করতে সরকারকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

কুইক রেন্টালে দায়মুক্তি অবৈধ ঘোষণা করে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ নির্দেশনা দেন।

এ সময় আদালত বলেন, দেশ ও জনগণের স্বার্থে বন্ধ থাকা সব বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো দ্রুত যেন উৎপাদনে যেতে পারে, সে বিষয়ে পক্ষে সরকারকে পদক্ষেপ নিতে হবে।

কুইক রেন্টাল-সংক্রান্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর ৯ ধারায় দায়মুক্তি কেন অবৈধ ও অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুলের শুনানি শেষে গত ৭ নভেম্বর বৃহস্পতিবার রায়ের দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ড. শাহদীন মালিক। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার সিনথিয়া ফরিদ।

গত ২ সেপ্টেম্বর কুইক রেন্টাল-সংক্রান্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর ৯ ধারায় দায়মুক্তি কেন অবৈধ ও অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

এর আগে, কুইক রেন্টালে দায়মুক্তি এবং ক্রয় সংক্রান্ত ৬(২) ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের দুই আইনজীবী।

রিটে বিবাদী করা হয়েছে, আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ড্রাফটিং বিভাগের সচিব, অর্থ বিভাগের সচিব, বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ সচিব, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান ও বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যানকে। আইনের ৬(২) এবং ৯ ধারা কেন আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না এই মর্মে রুল জারির আর্জি জানানো হয়েছে।


আরও খবর



প্রেসক্লাব ছাড়লেন ব্যাটারিচালিত রিকশার চালকরা

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ নভেম্বর 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

ব্যাটারিচালিত রিকশা চালুসহ ১২ দফা দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত গণঅবস্থান কর্মসূচি স্থগিত করেছেন অটোরিকশা চালকরা। এর ফলে প্রেসক্লাবের সামনের সড়ক দিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।

রবিবার (২৪ নভেম্বর) দুপুর দেড়টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাব এলাকা থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের দিকে চলে যান তারা। এরপর থেকে সড়কে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হতে থাকে।

অটোরিকশা চালকদের গণঅবস্থান কর্মসূচি থেকে জানানো হয়, সোমবার সকাল ১১টায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর সঙ্গে বৈঠকে বসবেন রিকশা-ভ্যান-ইজিবাইক শ্রমিক ইউনিয়ন।

দাবি আদায়ে প্রেসক্লাব ছাড়াও আজ মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ সড়ক, তিন রাস্তার মোড়, যাত্রাবাড়ী মোড় ও কামরাঙ্গীরচরে শত শত রিকশাচালক অবস্থান নেন। এতে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ফলে অফিস ও জরুরি কাজে বের হওয়া মানুষ বিপাকে পড়েন।

সম্প্রতি হাইকোর্ট এক আদেশে সারাদেশে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ দেন।

রিটের প্রেক্ষিতে গত দুদিন ধরে সড়ক ও রেলপথ আটকে বিক্ষোভ করছেন ব্যাটারিচালিত রিকশার চালকরা। শুক্রবারও জুরাইনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে হয়েছে তাদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ছোড়া হয় টিয়ারশেল। রেললাইন অবরোধে, পদ্মা সেতু হয়ে রেল যোগাযোগ বন্ধ থাকে চার ঘণ্টা।


আরও খবর