Logo
শিরোনাম
কথাসাহিত্যিক ইজাজ আহমেদ মিলনের লেখা

ভাওয়াল বীরের জন্মদিনে ‘জীবনালেখ্য’

প্রকাশিত:বুধবার ০৯ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ |

Image

শ্রমিক নেতা ও গাজীপুর-টঙ্গী-২ আসনের প্রয়াত সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের ৭২তম জন্মদিনে তার যাপিত জীবন নিয়ে কথা সাহিত্যিক ইজাজ আহাম্মদ মিলনের লেখা ‘জীবনলেখ্য’ বইটি প্রকাশ হয়েছে।

আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবনে বইটির মোরক উন্মোচন করেন।

৯ নভেম্বর ১৯৫০ সালে জন্ম নেওয়া আহসান উল্লাহ মাস্টার ২০০৪ সালের ৭ মে মাত্র ৫৪ বছর বয়সে ঘাতকের বুলেটে নিভে যায় তার জীবন প্রদ্বীপ। 

শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত ‘ভাওয়াল বীর’ খ্যাত আহসান উল্লাহ মাস্টার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান থেকে মানুষের ভালোবাসাকে পুঁজি করে ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের নির্বাচনে দুবার জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। সংসদ সদস্য থাকাকালেই ঘাতকরা তাকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করে।

জাতির পিতার আদর্শ বুকে ধারণ করে ’৬৬-এর ৬ দফা, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ১৯৭০-এর নির্বাচনে ভূমিকা রাখা, ’৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণসহ বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি আন্দোলনেই সরাসরি অংশ নিয়েছেন তিনি। বঙ্গবন্ধুর আশীর্বাদ পাওয়া আহসান উল্লাহ মাস্টার শ্রমিকদের অধিকার রক্ষায় আজীবন আন্দোলন করেছেন। তাদের পক্ষে কথা বলেছেন। মাদকের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করেছিলেন ’৯০-এর দশকের গোড়ার দিকেই। তুমুল জনপ্রিয় এক নেতৃত্বে পরিণত হন তিনি।

রাজনীতির মাঠে আহসান উল্লাহ মাস্টারের আলোয় আলোকিত হয়েছিল গাজীপুর। কিন্তু কেমন ছিল আপদমস্তক এ রাজনীতিকের জীবন? গ্রাম থেকে উঠে এসে কীভাবে জাতীয় রাজনীতিতে জায়গা করে নিয়েছিলেন? তার জন্ম, শৈশব, কৈশোর, যুদ্ধের ময়দানে মৃত্যুর খুব কাছ থেকে ফিরে আসা- এমন নানা অজানা অধ্যায় নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষক সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক ইজাজ আহমেদ মিলন লিখেছেন ‘আহসান উল্লাহ মাস্টার : জীবনালেখ্য’। এই বইটি তরুণ প্রজন্মের কাছে আহসান উল্লাহ মাস্টারের আদর্শকে তুলে ধরতে সহায়ক হবে মনে করেন লেখক ও সংশ্লিষ্টরা।


আরও খবর



মেসি নৈপুণ্যে স্বস্তির জয় পেল মায়ামি

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

সময়টা ভালো যাচ্ছিলো না ইন্টার মায়ামির। শেষ পাঁচ ম্যাচের একটাতেও জিততে পারেনি তারা। শেষ ম্যাচে গোল করেও মেসি জেতাতে পারেননি দলকে। তবে আজ আর ভুল করেননি, গোল করে, করিয়ে মায়ামির ব্যর্থতার বৃত্ত ভেঙে দিলেন তিনি।

রোববার সকালে মেজর সকার লিগে কানসাস সিটির বিপক্ষে তাদের ঘরের মাঠে খেলতে নামে ইন্টার মায়ামি। দারুণ লড়াই হলেও শেষ পর্যন্ত ৩-২ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে সফরকারীরা। এ জয়ে ইস্টার্ন কনফারেন্সের শীর্ষস্থান ফিরে পেয়েছে মায়ামি। ৯ ম্যাচে পয়েন্ট ১৫।


চোটের কারণে টানা পাঁচ ম্যাচ খেলতে পারেননি মেসি। মন্তেরির বিপক্ষে কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপের ম্যাচ দিয়ে দ্বিতীয়ার্ধে ফিরলেও সেদিন পুরোপুরি ছন্দে দেখা যায়নি আর্জেন্টাইন অধিনায়ককে। তবে আজ ম্যাচের শুরু থেকেই মেসি ছিলেন উজ্জ্বল। তাতে আলোর মুখ দেখে মায়ামিও।

তবে কানসাসের মাঠে প্রায় ৭৩ হাজার দর্শকের সামনে শুরুতে পিছিয়ে পড়ে মেসির মায়ামি। ম্যাচের ষষ্ঠ মিনিটেই বাঁ প্রান্ত দিয়ে এরিক টমির গোলে এগিয়ে যায় এসকেসি। অবশ্য সমতায় ফিরতে খুব একটা অপেক্ষা করতে হয়নি মায়ামিকে। মেসির সুবাদে দ্রুত ফেরে সমতায়।

ম্যাচের ১৮তম মিনিটে মেসির অসাধারণ অ্যাসিস্টে দলকে সমতায় ফেরান গোমেজ। এরপর আরো বেশকিছু আক্রমণ করলেও ব্যবধান বাড়াতে পারেনি মায়ামি। প্রথমার্ধের বাকি সময়ে তেমন কোনো জোরালো আক্রমণ না হওয়ায় সমতায় থেকে বিরতিতে যায় দুদল।

 

তবে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই মায়ামিকে এগিয়ে দেন মেসি। ৫১ মিনিটে গোলের দেখা পান বিশ্বকাপজয়ী এই তারকা। ডেভিড রুইজের কাছ থেকে বক্সের বাইরে বল পেয়ে চোখ ধাঁধানো শটে বল জালে জড়ান তিনি। চলতি মৌসুমে মায়ামির হয়ে ৫ ম্যাচে যা মেসির পঞ্চম গোল, সাথে আছে পাঁচ অ্যাসিস্টও।

এগিয়ে যাওয়ার আনন্দটা বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি মায়ামির। ৫৮ মিনিটে নিজের ও দলের দ্বিতীয় গোলে কানসাসকে সমতায় ফেরান টমি। ২-২ সমতায় খেলা তখন জমে ক্ষীর। জয়সূচক গোলের জন্যে দুই দলই চালাতে থাকে একের পর এক আক্রমণ।

তবে সব সংশয় উড়িয়ে দেন লুইস সুয়ারেজ। ৭১ মিনিটে অবশ্য কানসাস সমর্থকদের উল্লাস থামিয়ে মায়ামিকে আবার এগিয়ে দেন


আরও খবর



ঈদযাত্রায় সড়কে ঝরলো ৪০৭ প্রাণ

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ |

Image

এবারের ঈদে গতবারের তুলনায় সড়ক দুর্ঘটনা বেড়েছে ৩১ দশমিক ২৫ শতাংশ। ঈদে ৩৯৯টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪০৭ জন নিহত হয়েছেন।

শনিবার (২০ এপ্রিল) রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে যাত্রী কল্যাণ সমিতি আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী এ তথ্য তুলে ধরেন।

বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির সমিতির সড়ক দুর্ঘটনা মনিটরিং সেলের প্রতিবেদনে ঈদযাত্রা শুরুর দিন ৪ এপ্রিল থেকে ১৮ এপ্রিল ঈদ শেষে কর্মস্থলে ফেরা পর্যন্ত এ তথ্য উঠে এসেছে।

একই সময়ে রেলপথে ১৮টি দুর্ঘটনায় ২৪ জন নিহত ও ২১ জন আহত হয়েছেন। নৌ-পথে দুটি দুর্ঘটনায় সাতজন নিহত, পাঁচজন আহত হয়েছেন। সড়ক, রেল ও নৌ পথে সর্বমোট ৪১৯টি দুর্ঘটনায় জন ৪৩৮ নিহত ও ১ হাজার ৪২৪ জন আহত হয়েছেন।

আর বিগত ২০২৩ সালের ঈদুল ফিতরে ৩০৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩২৮ জন নিহত ও ৫৬৫ জন আহত হয়েছিল। গত বছরের সঙ্গে তুলনা করলে এবারের ঈদে সড়ক দুর্ঘটনা ৩১ দশমিক ২৫ শতাংশ, প্রাণহানি ২৪ দশমিক ০৮ শতাংশ, আহত ১৪৭. দশমিক ৪৩ শতাংশ বেড়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিবছর ঈদ কেন্দ্রিক সড়ক দুর্ঘটনা আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে যাওয়ায় সংগঠনটি ঈদযাত্রায় সড়ক দুর্ঘটনা, অতিরিক্ত ভাড়া আদায় ও যাত্রী হয়রানির বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরে পর্যবেক্ষণ করে আসছে।

পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, এবারের ঈদে লম্বা ছুটি থাকায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২০ শতাংশ মানুষের বেশি যাতায়াত হয়েছে। বর্তমান সরকারের বিগত ১৫ বছরে ধারাবাহিক উন্নয়নের ফলে দেশের সড়ক-মহাসড়কের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো থাকায় যানবাহনে গতি বেড়েছে। দেশের সবকটি সড়ক-মহাসড়কের পাশাপাশি পদ্মাসেতুতে মোটরসাইকেলের অবাধ চলাচলের কারণে মোট যাত্রীর সাত দশমিক পাঁচ শতাংশ মোটরসাইকেলে যাতায়াত হয়েছে। সরকারের বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মাঠে থাকলেও অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্য ও পথে পথে যাত্রী হয়রানি চরমে উঠেছিল। গণপরিবহনগুলোতে ঈদকে কেন্দ্র করে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্যের কারণে বাসের ছাদে, ট্রেনের ছাদে, খোলা ট্রাকে, পণ্যবাহী পরিবহনে যাত্রী হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দরিদ্র লোকজনদের ঈদে বাড়ি যেতে হয়েছে।

প্রতিবেদনে আরও দেখা যায়, বরাবরের মতো এবারও দুর্ঘটনার শীর্ষে রয়েছে মোটরসাইকেল। এবারের ঈদে ১৯৮টি মোটরসাইকেল দুৰ্ঘটনায় ১৬৫ জন নিহত, ২৪০ জন আহত হয়েছেন। যা মোট সড়ক দুর্ঘটনার ৪৯ দশমিক ৬২ শতাংশ, নিহতের ৪০ দশমিক ৫৪ শতাংশ এবং আহতের ৩০ দশমিক ৩৭ শতাংশ প্রায়।

এ সময় সড়কে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ৮৭ জন চালক, ৩১ জন পরিবহন শ্রমিক, ৪০ জন পথচারী, ৭৫ জন নারী, ৪৭ জন শিশু, ২৭ জন শিক্ষার্থী, ০৮ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, চারজন শিক্ষক, একজন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, দুজন চিকিৎসকের পরিচয় মিলেছে।


আরও খবর

তাপমাত্রা আরও বাড়ার আশঙ্কা

বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪




মাইজভান্ডারী তরিকার সাথে কাদেরিয়া তরিকার মজবুত সেতুবন্ধন বিদ্যমান

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ |

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: আল্লামা শেখ সৈয়দ আফিফ উদ্দিন আল জিলানি আল বাগদাদি বলেছেন, রমজানকে আমাদের সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া উচিত। সোমবার (২৫ মার্চ) রাতে ফটিকছড়ি উপজেলার নানুপুর আস্তানা-এ-ঈছাপুরী দরবার শরিফে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। হযরত মাওলানা শাহসুফি সৈয়দ আবদুচ্ছালাম ঈছাপুরীর (রহ.) ৪০তম বার্ষিক ওরস উপলক্ষে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে মাহফিল এন্তেজামিয়া কমিটি। এতে প্রধান আলোচক ছিলেন মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফের সাজ্জাদানশীন শাহসুফি ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী ওয়াল হোসাইনী আল মাইজভাণ্ডারী। সভায় সভাপতিত্ব করেন পিএইচপি ফ্যামিলির চেয়ারম্যান ও মাহফিল এন্তেজামিয়া কমিটির সভাপতি সুফি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। সৈয়দ আফিফ উদ্দিন আল জিলানি বলেন, হজরত মোহাম্মদ মোস্তফা (সা.)'র ওপর কোরআর নাজিলের পাশাপাশি রেসালত ঘোষণা হয়েছে রমজানে। ‘লা ইলাহা ইল্লাহু মুহাম্মদুর রাসুল্লাহ’ পর্যন্ত রেসালতের এই বাণিও রমজানে হয়েছে। কোরআন শরিফ মক্কার জমিনে জবলে নূরে, গারে হেরায় রাসুলের ওপর নাজিল হয়েছে; যেটি উম্মুল কিতাব, সেই কারণে মক্কার নাম হয়েছে উম্মুল কোরা। হজরত জিব্রাইলকে (আ.) ফেরেশতাদের সর্দার বলা হয়; তিনি সব ফেরেশতার সরদার হয়েছেন রাসূলের কাছে আসার কারণে। চট্টগ্রামকে ‘মদিনাতুল আউলিয়া’ সম্বোধন করে বলেন, মাইজভাণ্ডার দরবার শরিফ জেয়ারত ও আবদুচ্ছালাম ঈছাপুরীর ওরসে হাজির হতে পেরেছি। এজন্য আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া শুকরিয়া। তিনি বলেন, আপনারা অত্যন্ত ভাগ্যবান; কারণ আপনারা অলি আল্লাহর শহরে জন্মগ্রহণ করেছেন। অলিদের আশপাশে আছেন। এ সময় তিনি মাইজভান্ডার দরবার শরীফ যিয়ারতকালে হযরত শাহসুফি সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী'র আতিথেয়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। 

মাইজভান্ডারী তরিকার সাথে কাদেরিয়া তরিকার মজবুত সেতুবন্ধন বিদ্যমান মন্তব্য করে সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী বলেন, ১৫৭১ সালে আব্দুল কাদের জিলানির বংশধর সৈয়দ হামিদুদ্দিন আল কাদেরি গৌরী তিনি সে সময় বাগদাদে বিচারক ছিলেন। বাংলাদেশের তখনকার সুলতান তাকে গৌরে নিয়ে আসেন বিচারের কাজ করার জন্য। সে থেকেই তারা এ দেশেই রয়ে গেছেন। এরপর তিনি চট্টগ্রামে চলে যান। আমাদের পূর্বপুরুষরা চট্টগ্রামে ইসলামের অনেক খেদমত করেছেন। এ ধারাবাহিকতায় মাইজভাণ্ডার দরবার শরিফে আমাদের পূর্বপুরুষরা অবস্থান করেন। তিনি আরো বলেন, হজরত গাউছুল আজম সৈয়দ আবদুল কাদের জিলানির (রা.) বংশধর মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফ জেয়ারত করেছেন। তাসাউফ তরিকত সহ সমসাময়িক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আমাদের মাঝে আলোচনা হয়েছে। এতে কাদেরিয়া তরিকার সাথে মাইজভান্ডারী তরিকার সেতুবন্ধন আরও মজবুত হয়েছে। আমরা একসঙ্গে সারা বিশ্বে ইসলাম ও কাদেরিয়া তরিকার জন্য কাজ করবো। ফিলিস্তিনের মুসলমানদের ওপর নির্যাতন চলছে। তারা সেহেরি ও ইফতার পর্যন্ত করতে পারছে না। আমরা দোয়া করছি, ইহুদি-নাসারাদের নির্যাতন মোকাবেলায় আল্লাহ পাক মজলুম ফিলিস্তিনি ভাই-বোনদেরকে শক্তি দান করুক। প্রধান আলোচক আরো বলেন, আমরা চেষ্টা করি মানুষকে আলোকিত করার। কারণ একজনকে আলোকিত করলে তার মাধ্যমে ১০০ মানুষ আলোকিত হবে। এ ১০০ মানুষের সঙ্গে যারা সম্পর্ক রাখবে তারাও আলোকিত হবে। এভাবে হাজার হাজার মানুষ আলোকিত হবে। সুফিবাদের মাধ্যমে ইসলামকে ছড়িয়ে দেওয়াই মাইজভাণ্ডার শরিফসহ সুফি দরবারগুলোর মূল উদ্দেশ্য। সুফিজমই হচ্ছে আসল ইসলাম যারা মানুষের ক্ষতি করে না। সব সময়ই কল্যাণ চিন্তা করে। কারণ ইসলাম হচ্ছে শান্তি, কল্যাণ ও সম্প্রীতির ধর্ম। সে ধারাতেই মাইজভাণ্ডার দরবার শরিফ যুগ যুগ ধরে পরিচালিত হচ্ছে।

৪০ তম এই ওরস মাহফিলে শেখ সৈয়দ আফিফ উদ্দিন আল জিলানির শাহজাদা শেখ সৈয়দ আবদুর রহমান আল জিলানি আল বাগদাদি, শাহসুফি সৈয়দ আবদুচ্ছালাম ঈছাপুরীর আওলাদ শাহজাদা সৈয়দ সফিউল আজম, সৈয়দ আশরাফুজ্জামান, সৈয়দ আমানুল্লাহ আহসান, সৈয়দ এহসানুল করিম, সৈয়দ ফয়জুল আজিম ও সৈয়দ মশিউর রহমানসহ আরও অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



ফরিদপুরে বাস-পিকআপ ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১৩

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ |

Image

ফরিদপুরের কানাইপুরে বাসের সঙ্গে পিকআপের সংঘর্ষের ঘটনায় আরও দুইজন নিহত হয়েছেন। এ নিয়ে মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকাল আটটার দিকের ওই দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ১৩ জনে।

দুর্ঘটনায় আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পর দুইজনের মৃত্যু হয় বলে পুলিশ সূত্রে জানা যায়। অন্য ১১ জন ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান।

এর আগে ১১ জনের প্রাণহানির তথ্য নিশ্চিত করেছিলেন ফরিদপুর সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মিরাজ। তিনি বলেন, সকাল আটটার দিকে কানাইপুরের তেঁতুলতলা এলাকায় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা ইউনিক পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পিকআপের সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই ১১ জন নিহত হন। আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। তাদের হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে।

তাৎক্ষণিকভাবে হতাহত ব্যক্তিদের নামপরিচয় জানাতে পারেননি এসআই মিরাজ। তিনি বলেন, নিহতরা পিকআপের যাত্রী ছিলেন বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। তারা পিকআপে চড়ে আলফাডাঙ্গা থেকে ফরিদপুর যাচ্ছিল বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।


আরও খবর

তাপমাত্রা আরও বাড়ার আশঙ্কা

বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪




সড়কে আনফিট গাড়ি নামালে ব্যবস্থা

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ |

Image

ঈদে আনফিট গাড়ি নামার সুযোগ নেই, কেউ যদি বের করে, সেটি জানালে তাৎক্ষণিকভাবে লোকাল প্রশাসনের মাধ্যমে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন বিআরটিএ চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার। শনিবার গাবতলী বাস টার্মিনালের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে গিয়ে বিআরটিএ চেয়ারম্যান এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, গার্মেন্টস মালিকদের রিকুইজিশন দিতে বলেছি, যাতে আনফিট গাড়ি না নিয়ে বিআরটিসির বাস নিতে পারে। সুতরাং এখানে আনফিট গাড়ি রাস্তায় নামার সুযোগ নেই। এ ছাড়া যেসব জায়গা থেকে আনফিট গাড়ি বের হওয়ার চেষ্টা করে, সেগুলো বন্ধ করার জন্য স্থানীয় প্রশাসনকে আমরা নজরদারিতে রেখেছি।

এ ছাড়া ঈদের সময় কিছু আনফিট গাড়ি রাস্তায় নেমে আসে, এমন একটি কমন অভিযোগ থাকে প্রতি বছরই। এবার কোনোভাবেই যাতে আনফিট গাড়ি রাস্তায় নামতে না পারে, এজন্য আমরা বিআরটিসির ৫৫০টি বাস রিজার্ভেশনে রেখেছি বলে দাবি বিআরটিএ চেয়ারম্যানের।

নূর মোহাম্মদ মজুমদার বলেন, প্রতি বছরই আমরা এই টার্মিনালগুলো পরিদর্শন করি মানুষের ঈদযাত্রা যাতে স্বস্তিদায়ক হয়। এখানে (গাবতলী বাস টার্মিনাল) আমাদের মোবাইল কোর্ট, ভিজিলেন্স টিম, মনিটরিং টিম কাজ করছে। আমি এখানে বিভিন্ন টিকেট কাউন্টার ঘুরে দেখলাম, বেশির ভাগ জায়গায় ভাড়া কম নেওয়া হচ্ছে।

বিআরটিএ-এর পক্ষ থেকে প্রতিটি কাউন্টারে ভাড়ার তালিকা লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এটা আমাদের ম্যাজিস্ট্রেট, ভিজিলেন্স টিম সদস্য দেখছে। মালিক সমিতির নেতারাও এ ব্যাপারে সিরিয়াস, যাতে তাদের বদনাম না হয়।


আরও খবর

তাপমাত্রা আরও বাড়ার আশঙ্কা

বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪