Logo
শিরোনাম

আন্দোলনের নামে সহিংসতা করলে ছাড় নয়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আন্দোলনের নামে সন্ত্রাসবাদ বা একইভাবে সাধারণ মানুষের ওপর হামলার ঘটনা ঘটলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।

লন্ডনের হোটেল তাজে প্রবাসীদের আয়োজিত নাগরিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনের আগে আন্দোলনের নামে মানুষের ওপর হামলা করলে রেহাই দেওয়া হবে না। কারণ, তথাকথিত আন্দোলনের নামে বিএনপি-জামায়াত জোট অতীতে যাত্রীবাহী বাস, ট্রেন ও লঞ্চসহ বহু ধরনের যানবাহনে আগুন দিয়ে মানুষ মেরেছে।

তিনি বলেন, ২০১৩-১৪ সালে তারা সারাদেশে তান্ডব চালিয়েছিল। অগ্নিসংযোগের ঘটনায় নারীসহ অনেক মানুষ গুরুতরভাবে দগ্ধ হয়েছিল এবং তারা তাদের আঘাত নিয়ে অমানবিক জীবনযাপন করছে।

সরকারপ্রধান বলেন, আন্দোলনে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু আন্দোলনের নামে অগ্নিসংযোগ করে মানুষ হত্যা এবং দেশের সম্পত্তি নষ্ট করলে কোনো ক্ষমা করা হবে না।

শেখ হাসিনা বলেন, গণতন্ত্রের কথা বলা বিএনপির পক্ষে শোভা পায় না। কারণ, তারা জনগণের ভোটাধিকার নিয়ে ধোঁকাবাজি খেলেছে। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিএনপি একটি প্রহসনমূলক নির্বাচন করে এবং নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসার দেড় মাসের মধ্যেই দেশের জনগণ তাদের ক্ষমতা থেকে উৎখাত করে।

তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াত জোট ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার নিয়ে ভোটার তালিকা তৈরি করে এবং সেই তালিকা দিয়ে নির্বাচন করার চেষ্টা করে। দেশের জনগণ কখনই ভোট কারচুপিকারীদের ক্ষমতায় বসতে দেয় না।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জনগণের ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য দীর্ঘদিন ধরে সংগ্রাম করেছে। তাদের অনেকেই তাদের জীবন উৎসর্গ করেছেন।

তিনি বলেন, সরকার অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ জন্য নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য আইন প্রণয়নের পাশাপাশি আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করার জন্য সব ধরনের সংস্কার করা হয়েছে। স্বচ্ছ ব্যালট বক্স চালু এবং ছবিসহ ভোটার তালিকা তৈরি করা হয়েছে।

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর আন্দোলন করছে। তাকে বিদেশে পাঠানোর ক্ষেত্রে আমার কিছুই করার নেই। নির্বাহী ক্ষমতা দিয়ে দণ্ড স্থগিত করে তাকে বাড়িতে থাকতে দিয়েছি। আইন অনুযায়ী যতটুকু করতে পারি তাই করেছি।

তিনি বলেন, খাদ্যের জন্য অন্যের ওপর নির্ভরতা কমাতে এক ইঞ্চি জমি ছেড়ে না দেওয়া যাবে না। প্রতি ইঞ্চি জমি ব্যবহার করে উৎপাদন করতে হবে।

প্রধানন্ত্রী বলেন, সরকার বাংলাদেশকে একটি উন্নয়নশীল ও ডিজিটাল দেশে রূপান্তরিত করেছে এবং এখন ২০৪১ সালের মধ্যে এটিকে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করছে।


আরও খবর



বাকৃবির নতুন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার ড. মো. হেলাল উদ্দীন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

বাকৃবি প্রতিনিধি:
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার হিসেবে দায়িত্ব পেলেন কৃষিবিদ ড. মো. হেলাল উদ্দীন।

বুধবার (২১ আগষ্ট) সংস্থাপন শাখার এডিশনাল রেজিস্ট্রার ড. মো. হেলাল উদ্দীনকে ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারের দায়িত্ব প্রদান করা হয়।
তিনি সাবেক রেজিস্ট্রার মো. অলিউল্লাহ এর স্থলাভিষিক্ত হলেন।

কৃষিবিদ ড. মো. হেলাল উদ্দীন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদ থেকে ১৯৯১ সালে স্নাতক এবং কৃষিতত্ত্ব বিভাগ থেকে ২০০৩ সালে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন। পরবর্তীতে তিনি পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৯০-৯১ সময়কালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (বাকসু) বার্ষিকী সম্পাদক হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। তিনি এগ্রিকালচারিস্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এ্যাব) এর কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবেও নিয়োজিত আছেন। 


আরও খবর



দুর্গাপুরে নবাগত ইউএনও'র সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

দুর্গাপুর, রাজশাহী প্রতিনিধি::


রাজশাহীর দুর্গাপুরে নবাগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাবরিনা শারমিনের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেছেন উপজেলায় কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ। 


মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) দুপুরে উপজেলা প্রশাসনের হল রুমে মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। সভায় উপজেলার সার্বিক উন্নয়নের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।


আরও খবর



বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত

প্রকাশিত:রবিবার ১৮ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

পটুয়াখালী অফিস: 

উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও উপকূলীয় এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। 

রোববার আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক  সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়েছে,  উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি ঘনীভূত হয়ে সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। 

এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় গভীর সঞ্চালণশীল মেঘমালা সৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। তাই দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। 

একারণে পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। 

এদিকে, সুস্পষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে রোববার সন্ধ্যায় উপকূলীয় পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী ও পায়রা বন্দর এলাকায় গুড়িগুড়ি বৃষ্টি হয়েছে। আকাশ রয়েছে মেঘাচ্ছন্ন। 





আরও খবর



সাগরে মাছ ধরার নৌকাসহ পাঁচ শতাধিক জেলে নিখোঁজ

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

টানা ভারী বর্ষণ ও বৈরী আবহাওয়ার কারণে উপকূলে ফিরতে পারেনি কক্সবাজারের ১৩টি ফিশিং ট্রলার। এসব ট্রলারে ৫ শতাধিক মাঝিমাল্লা রয়েছে। যাদের সঙ্গে গেল ৪৮ ঘণ্টা ধরে যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।

শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাতে কক্সবাজার ফিশিংবোট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন

নিখোঁজ ট্রলারগুলো হলো- এফবি হাসান, এফবি আবছার, এফবি সাবিত, এফবি মায়ের দোয়া, এফবি কায়সার, এফবি আব্দুল মালেক এক-দুই, এফবি আঁখি, এফবি তাহসিন, এফবি বাবুল, এফবি নাছির, এফবি সেলিম, এফবি নজির ও এফবি জনি

ফিশিংবোট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন জানান, গেল বুধবার থেকে টানা বর্ষণ হচ্ছে কক্সবাজার উপকূলে। ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে বৃষ্টিপাত হওয়ায় উপকূলে ফিরছিলেন জেলেরা। পথিমধ্যে অনেক ট্রলার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ভেসে গেছে। তারমধ্যে ৮টি ট্রলার কলাতলী ও উখিয়ার ইনানীর পাটোয়ারটেক পয়েন্টে ভেসে এসেছে। সেখান থেকে তিন শতাধিক জেলে জীবিত উদ্ধার হয়েছে। দুই জেলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়

তিনি আরও জানান, গেল ৪৮ ঘণ্টা ধরে কোনো ধরনের যোগাযোগ নেই ১৩ ফিশিং ট্রলারের। এসব ট্রলারে থাকা ৫ শতাধিক জেলের ফোন বা কোনো ভাবে তাদের সঙ্গে সংযোগ নেই। সেই হিসেবে তারা নিখোঁজ রয়েছে

গেল কয়েক দিনের টানা বর্ষণের ফলে কক্সবাজারে পৃথক পাহাড়ধসের ঘটনায় দুই পরিবারের ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। ট্রলারডুবে মৃত্যু হয়েছে দুই জেলের। এ ছাড়া টেকনাফের বন্যার পানিতে ডুবে মারা গেছে এক শিশু। কক্সবাজার জেলায় একদিনেই মোট ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাউদ্দিন

এদিকে শুক্রবার রাত থেকে বৃষ্টি কমেছে কক্সবাজারে। শহরের হোটেল জোন থেকে পানি নামলেও বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতায় দুর্ভোগে রয়েছে মানুষ। জেলায় সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে ২২৫ মিলিমিটার। আজ সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে ৬০ মিলিমিটার



আরও খবর

বন্যায় ক্ষয়ক্ষতি ১৪ হাজার ২৬৯ কোটি

মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪




ছাত্র ও জনতার অভ্যুত্থানে নিহত ৮৭৫ জন

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে শুরু করে সরকার পতনের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে চলা লাগাতার কর্মসূচির মাধ্যমে সংঘটিত গণঅভ্যুত্থানে কত প্রাণহানি হয়েছে, তার একটি পরিসংখ্যান দিয়েছে মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটি (এইচআরএসএস)।

সংস্থাটির হিসাব অনুযায়ী, গত ১৬ জুলাই থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ৮৭৫ জন প্রাণ হারিয়েছেন এই আন্দোলনে। নিহতদের মধ্যে ৭৭ শতাংশই মারা গেছেন গুলিবিদ্ধ হয়ে। এছাড়া মানবাধিকার সংস্থাটির হিসাবে, এই আন্দোলনে আহতের সংখ্যা ৩০ হাজারেরও বেশি

শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সবশেষ তথ্য বিশ্লেষণ করে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে এইচআরএসএস

প্রতিবেদনটি তৈরির জন্য দেশের ১২টি জাতীয় দৈনিক, নিজস্ব তথ্য অনুসন্ধানী ইউনিট ও সারা দেশ থেকে স্বেচ্ছাসেবকদের পাঠানো তথ্য বিশ্লেষণ করেছে এইচআরএসএস। গণমাধ্যম, হাসপাতাল ও বিভিন্ন মাধ্যম থেকে যেসব বিশ্বাসযোগ্য তথ্য পাওয়া যাচ্ছে, তাতে নিহতের সংখ্যা কমপক্ষে এক হাজার হবে বলে ধারণা সংস্থাটির

এইচআরএসএসের প্রতিবেদনে বলা হয়, মোট ৭৭২ জনের মৃত্যুর ধরন সম্পর্কে তথ্য পাওয়া গেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৫৯৯ জন বা ৭৭ শতাংশ গুলিতে নিহত হয়েছেন। ৬১ জন (৮ শতাংশ) অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা গেছে। ৮৫ জনকে (১১ শতাংশ) পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। অন্যান্য কারণে মারা গেছেন ২৭ জন (৪ শতাংশ)

কোন বিভাগে কত নিহত হয়েছেন, সেই পরিসংখ্যানে দেখা যায়, নিহত ৮৭৫ জনের মধ্যে সর্বোচ্চসংখ্যক ঢাকা বিভাগে ৫৪০ জন নিহত হয়েছেন। এছাড়া চট্টগ্রামে ৯১ জন, খুলনায় ৮১ জন, রাজশাহীতে ৬৪ জন, ময়মনসিংহে ৩৮ জন, রংপুরে ২৯ জন, সিলেটে ২০ জন এবং বরিশালে ১৩ জন নিহত হয়েছেন

এইচআরএসএসের প্রতিবেদনে নিহত ব্যক্তিদের একাংশের বয়স, পেশা এবং মৃত্যুর কারণও বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ১৬ জুলাই থেকে ৩ আগস্ট পর্যন্ত ৩২৭ জন এবং ৪ আগস্ট থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত (অনেকে সরকার পতন পরবর্তী সময়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরে মারা যান) ৫৪৮ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ৫২ শতাংশই শিক্ষার্থী। নিহতদের মধ্যে ৭৭ শতাংশেরই মৃত্যু হয়েছে গুলিতে। নিহতদের ৫৩ শতাংশই ১৯ থেকে ৩০ বছর বয়সী

এইচআরএসএস জানায়, নিহত ৮৭৫ জনের মধ্যে ৭৪৩ জনের নাম জানা গেছে। তাদের মধ্যে শিক্ষার্থী, শ্রমজীবী, সাংবাদিক, পেশাজীবী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, শিশু ও নারীসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থক আছেন। আন্দোলনে কমপক্ষে ১০৭ জন শিশু, ৬ জন সাংবাদিক, ৫১ জন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য এবং ১৩ জন নারী ও মেয়েশিশু নিহত হয়েছেন

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ক্ষমতাচ্যুত হয়ে শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর সারাদেশে থানা (পাঁচ শতাধিক), সরকারি স্থাপনা এবং সংখ্যালঘুদের স্থাপনায় হামলা–ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে

নিহত ৮৭৫ জনের মধ্যে ৬১৯ জনের বয়স সম্পর্কে তথ্য পাওয়া গেছে বলে উল্লেখ করেছে এইচআরএসএস। এই ৬১৯ জনের মধ্যে ১০৭ জন শিশু (১৮ বছরের কম বয়সী) রয়েছে। এছাড়া ১৯ থেকে ৩০ বছর বয়সী বা তরুণ ৩২৭ (৫৩ শতাংশ) জন, ৩১ থেকে ৫০ বছর বয়সী বা মধ্যবয়সী ১৫৮ (২৬ শতাংশ) জন এবং ৫০ বছরের বেশি বয়সী ২৭ জন (৪ শতাংশ) বলে উল্লেখ করা হয়েছে। অর্থাৎ ৬১৯ জনের মধ্যে ৭০ শতাংশেরই বয়স ৩০ বছরের মধ্যে

এছাড়া নিহতদের মধ্যে ৩৫২ জনের পেশা সম্পর্কে তথ্য পেয়েছে এইচআরএসএস। এর মধ্যে শিক্ষার্থী ১৮৪ জন (৫২ শতাংশ), শ্রমজীবী ৭০ জন (২০ শতাংশ), আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ৫১ জন (৫ শতাংশ)