Logo
শিরোনাম

ডামুড্যা উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আলোচনার শীর্ষে ফেরদৌস রূপক

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

স্টাফ রিপোর্টার:

আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে  ভাইস চেয়ারম্যান পদে আলোচনার শীর্ষে ফেরদৌস  রহমান রূপক। তিনি উপজেলর সর্বস্তরের মানুষের  নিকট দোয়া কামনা করেছেন।

তিনি সাংবাদিক  পেশায় দীর্ঘ দিন যাবত মানুষের সেবায় নিয়োজিত রয়েছেন এবং গরীব দুঃখী ও মেহনতী মানুষের পাশে থেকে বিভিন্নভাবে সহযোগীতা করে যাচ্ছেন।

শরীয়তপুর জেলার ডামুড্যা উপজেলার ০৭ টি ইউনিয়ন  ও ১টি পৌরসভার প্রবাসীসহ  সকল শ্রেনী পেশার নাগরিক ও সকল ধর্মাবলম্বী মানুষের নিকট দোয়া, আশীর্বাদ কামনা করে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন ফেরদৌস রহমান রূপক। উপজেলার জনগণকে সাথে নিয়েই নির্বাচন করবেন বলে জানিয়েছেন তরুন এ সাংবাদিক ফেরদৌস রহমান রূপক।

ডামুড্যা উপজেলার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষের সঙ্গে কথা বললে তারা বলেন, ডামুড্যা উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে যারা প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন, তাদের মধ্যে ফেরদৌস রহমান রূপক বেস্ট কেন্ডিডেট। তার ভদ্রতা, আচার ব্যাবহার ভোটারদের মন জয় করেছে। ডামুড্যা উপজেলার বিভিন্ন মহলে ভালো মানুষ হিসেবে রূপকের বেশ জনপ্রিয়তা রয়েছে। আমরাও সিদ্ধান্ত নিয়েছি এমন ভদ্রলোককেই উপজেলা পরিষদে ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবো।

বাকিটা আল্লাহর ইচ্ছা। 

ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ফেরদৌস রহমান রূপক বলেন, আমি জনগনের দোয়া ও ভালোবাসা নিয়েই নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছি। সাধারণ মানুষের সঙ্গে মতবিনিময়ে ও ভোটারদের আগ্রহ ও সমর্থন দেখে আমি নিশ্চিত বিজয়ের স্বপ্ন দেখছি। আমি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জয়লাভ করলে সাধারণ মানুষের হয়ে উন্নয়নে অংশীদার হবো, জনসাধারণের পাশে দাঁড়াবো এবং উন্নয়নের ধারাবাহিকতা সচল রাখতে সুদ, ঘুষ,  মাদক ও দূর্নীতিমুক্ত স্মার্ট ডামুড্যা উপজেলা বাস্তবায়ন করার অঙ্গীকার নিয়ে আমার এই পথচলা অব্যাহত থাকবে ইনশাল্লাহ। 

তিনি আরও বলেন, “তরুণরাই গড়বে আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ” আমি এরই অংশ হিসেবে ডামুড্যা উপজেলাকে একটি আধুনিক ও স্মার্ট উপজেলা গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখতে চাই। সাংবাদিক  পেশার পাশাপাশি জনপ্রতিনিধি হওয়ার সুযোগ পেলে সাধারণ মানুষের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করতে আমি সদা প্রস্তুত। জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হলে আমি আরও গভীরভাবে সাধারণ মানুষ ও সুবিধা বঞ্চিত মানুষের সংস্পর্শে থাকবো। 

বহুগুণে গুণাবলীর অধিকারী ফেরদৌস রহমান রূপক  ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সাবেক ছাত্রলীগ নেতা, শরীয়তপুর জেলা আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগের সদস্য সচিব, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক উপকমিটির অন্যতম সদস্য, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কেন্দ্রীয়  যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, সাংবাদিক , শিক্ষানুরাগী, সমাজসেবক।

তিনি বলেন, আধুনিক শরীয়পুররের রূপকার ও সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত জননেতা আলহাজ্ব আব্দুর রাজ্জাকের সুযোগ্য সন্তান জননেতা আলহাজ্ব নাহিম রাজ্জাক এমপির উন্নয়নে শরীক হয়ে উপজেলাবাসীর কল্যাণে নিজেকে জনতার কাছে সমর্পণ করতে চাই। আমার জন্মভূমি ডামুড্যা উপজেলাকে “স্মার্ট উপজেলা হিসেবে রূপান্তরিত করতে জনগণের ভালবাসা ও সহযোগিতা চাই।

তিনি আরও বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এবার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কোনো প্রকার দলীয় প্রতীক রাখেন নি।নির্বাচন সুষ্ঠু, সুন্দর, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহনমূলক করতে এ পদক্ষেপ নিয়েছেন নেত্রী।  আমি মনে করি নির্বাচন করার অধিকার সবারই রয়েছে। আমার পদে যারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দীতা করবেন তাদের জন্যও শুভকামনা রইলো।

দলমত নির্বিশেষে সকলের দোয়া, ভালোবাসা ও সহযোগিতা কামনা করেন ফেরদৌস রহমান রূপক।


আরও খবর



নির্বাচনের স্পষ্ট দু’টি তারিখ দিয়েছে সরকার

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য অন্তর্বর্তী সরকার স্পষ্ট দুটি তারিখ দিয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।বুধবার ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

শফিকুল আলম বলেন, সরকারের অবস্থান স্পষ্ট। মধ্য ফেব্রুয়ারিতে সব সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট চূড়ান্ত হবে। তারপরই সংস্কারের কাজ শুরু হবে। যদি নূন্যতম সংস্কার হয় তাহলে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে। আর যদি আরেকটু বেশি সংস্কারের দরকার হয় তাহলে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এটি সরকারপ্রধান নিজেও বলেছেন।

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন স্বাধীন প্রতিষ্ঠান। তারা নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবে। তবে ভোটের তারিখ কবে হবে সেটি নির্ভর করবে সংস্কারের ওপর।

এই সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি নিয়েও কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের বিচার না হওয়া পর্যন্ত তাদের কোনো ধরনের কর্মসূচি পালন করতে দেয়া হবে না। এটা সরকারে কঠোর ও স্পষ্ট অবস্থান।

ক্লিন ইমেজের কেউ যদি আওয়ামী লীগের রাজনীতি করতে চায় তাহলে তাদের নিজ দলের অপকর্মের জন্য ক্ষমা চেয়ে ফিরতে হবে। দলের অপকর্মের জন্য অনুতপ্ত হয়ে রাজনীতিতে ফিরতে হবে, যুক্ত করেন তিনি।

জয়পুরহাটে নারী ফুটবল খেলা বন্ধ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে প্রেস উইংয়ের সদস্য আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বলেন, মেয়েদের ফুটবল খেলাকে প্রমোট করতে চায় এই সরকার। ওই ঘটনাকে সরকার খুব সিরিয়াসলি নিয়েছে। ঘটনাটি স্থানীয় প্রশাসনকে গুরুত্বের সাথে দেখতে বলা হয়েছে। এ বিষয়ে গ্রহণযোগ্য সমাধান চায় সরকার।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, সাংবাদিকদের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড নিয়ে নতুন নীতিমালার সুপারিশও করা হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে।

এছাড়া সমসাময়িক নানা ইস্যুতে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেয় প্রেস উইং।


সূত্র : বিবিসি


আরও খবর



অনুমতি ছাড়া গাছ কাটা যাবে না

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

অনুমতি ছাড়া গাছ কাটা যাবে না, গাছ কাটার আগে নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট।

এ বিষয়ে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ। তাকে সহায়তা করেন অ্যাডভোকেট সঞ্জয় মণ্ডল ও অ্যাডভোকেট সেলিম রেজা। অপরদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডিএজি মো. শফিকুর রহমান, মাহফুজ বিন ইউসুফ ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইকরামুল কবীর রোমেল।

পরে অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ বলেন, সারা দেশের তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও পরিবেশ দূষণ বন্ধ করে মানুষের জীবন ও সুস্বাস্থ্য রক্ষার জন্য জনস্বার্থে মানবাধিকার ও পরিবেশবাদী সংগঠন এইচআরপিবি ২০২৪ সালে একটি রিট পিটিশন দায়ের করে। সেই রিট পিটিশন শুনানি শেষে ২০২৪ সালের ৭ মে আদালত বিবাদীদের প্রতি, ‘ঢাকার দুই সিটি, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে গাছ কাটা কেন মানবাধিকারের পরিপন্থি হবে না এবং ‘সামাজিক বনায়ন বিধিমালা ২০০৪’ অনুযায়ী বপনকৃত গাছ না কেটে বরং ওই গাছের মূল্যের সমপরিমাণ টাকা কেন বপনকৃত ব্যক্তিদের প্রদান করা হবে না এবং গাছ কাটতে হলে সব পর্যায়ে কেন ৭ সদস্যর কমিটির হতে অনুমোদন নিতে হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়।

‘সেই রুলের শুনানি শেষে হাইকোর্ট কতিপয় নির্দেশনা প্রদান করেছেন। আদালত রায়ে বলেন, দেশে দিনদিন তাপ বৃদ্ধি পাওয়ায় অধিক সংখ্যক গাছ সংরক্ষণ করা প্রয়োজন। ব্যাপকভাবে গাছ কর্তন করা হলে আমাদের পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হবে। যা আমাদের বেঁচে থাকার অধিকারকে খর্ব করবে। আদালত আরও বলেন, পরিবেশের ভারসাম্যের জন্য যে পরিমাণ গাছ বাংলাদেশে থাকা দরকার, সে পরিমাণ গাছ নেই এবং এই গাছগুলোকে রক্ষা করা পরিবেশের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন।’

শুনানিতে অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ বলেন, বাংলাদেশে দিনদিন গাছ কাটার মাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং একটি দেশে যে পরিমাণ গাছ থাকা দরকার, সেই পরিমাণ গাছ বাংলাদেশ নেই। আর অবস্থায় যদি আরও বেশি গাছ কাটা হয়, তাহলে তা হবে পরিবেশের জন্য হুমকির সমান। এই কারণে সামাজিক বনায়ন প্রকল্পের মাধ্যমে লাগানো গাছ না কেটে বরং যারা গাছ বপন করেছেন. তাদের গাছের মূল্য পরিশোধ করা উচিত।

তিনি আরও বলেন, গাছ কাটা নিয়ন্ত্রণের জন্য ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে অনুমতি একটি কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠা এবং তাদের কাছ থেকে গাছ কাটার অনুমতি দেওয়ার নির্দেশনা প্রার্থনা করেন। সাত দিনের মধ্যে পরিবেশ অধিদফতরকে গাছ কাটার অনুমতি নেওয়ার জন্য পরিবেশবাদী, পরিবেশ বিশেষজ্ঞ, ঢাকা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসরদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এছাড়া জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে সাত দিনের মধ্যে একটি সার্কুলার ইস্যু করে জেলা প্রশাসক, জেলা পরিবেশ কর্মকর্তা, সরকারি কলেজের অধ্যাপক, সমাজকর্মী, পরিবেশবিদ ও জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক এবং জেলা সিভিল সার্জনকে নিয়ে একটি কমিটি গঠন করতে বলা হয়েছে, যারা জেলা পর্যায়ের গাছ কাটার অনুমতি প্রদান করবেন।

আদালত আরও একটি আদেশে জনপ্রশাসন সচিবকে আগামী সাত দিনের মধ্যে সব জেলা প্রশাসকদের প্রতি একটি সার্কুলার ইস্যু করে উপজেলা পর্যায়ে গাছ কাটার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার, কলেজের অধ্যক্ষ, সমাজকর্মী, পরিবেশবাদী, সমাজ কল্যাণ কর্মকর্তা, এসি ল্যান্ড এবং এলজিইডির নির্বাহী ইঞ্জিনিয়ারদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করতে নির্দেশ প্রদান করা হয়, যারা উপজেলা পর্যায়ের গাছ কাটা সম্পর্কে অনুমতি প্রদান করবে।

এছাড়া রায়ে আরও বলা হয়েছে, ‘সামাজিক বনায়ন বিধিমালা ২০০৪’ এর অধীনের রোপণকৃত গাছকাটা যাবে না। বরং গাছের সমমূল্যে টাকা রোপণকারীকে প্রদান করতে হবে। এই মর্মে সামাজিক বনায়ন বিধিমালায় পরিবর্তন আনার জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন। রিটকারীরা হলেন— অ্যাডভোকেট মো. ছারওয়ার আহাদ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট এখলাস উদ্দিন ভুঁইয়া ও অ্যাডভোকেট রিপন বাড়ই।


আরও খবর

রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন ১৭ এপ্রিল

মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




দুর্নী‌তি সূচকে দুই ধাপ পেছাল বাংলা‌দেশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

দুর্নীতির ধারণা সূচকে দুই ধাপ পিছিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান এখন বিশ্বে ১৫১তম। গত বছর এ সূচকে বাংলাদেশ ১৪৯তম অবস্থানে ছিল।

বার্লিনভিত্তিক ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল (টিআই) পরিচালিত ‘দুর্নীতির ধারণা সূচক (সিপিআই) ২০২৪’-এর বৈশ্বিক প্রকাশ উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।

মঙ্গলবার (১১ ) রাজধানীর ধানমন্ডিতে টিআইবি কার্যালয়ে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের সূচকে দুর্নীতির ধারণার মাত্রাকে ০ থেকে ১০০-এর স্কেলে নির্ধারণ করা হয়। ‘০’ স্কোরকে দুর্নীতির কারণে সর্বোচ্চ ক্ষতিগ্রস্ত এবং ‘১০০’ স্কোরকে দুর্নীতির কারণে সবচেয়ে কম ক্ষতিগ্রস্ত বা সর্বাধিক সুশাসিত বলে ধারণা করা হয়।

টিআই বলেছে, ১০০ স্কোরের মধ্যে বাংলাদেশ পেয়েছে ২৩, যা গতবারের চেয়ে ১ পয়েন্ট কম। গত বছর বাংলাদেশের স্কোর ছিল ২৪।

সমান স্কোর নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে একই অবস্থানে রয়েছে কঙ্গো ও ইরান।

ইফতেখারুজ্জামান জানান, ২০১২ সালের পর এবার দুর্নীতি সূচকে সবচেয়ে কম স্কোর পেয়েছে বাংলাদেশ। ভুটান ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশের স্কোর কমেছে। দ‌ক্ষিণ এশিয়ায় বাংলা‌দেশের পর র‌য়ে‌ছে আফগা‌নিস্থান। ৭২ স্কোর নি‌য়ে ভুটা‌নের অবস্থান ১৮তম। বৈশ্বিক গড় ৪৩ থে‌কেও বাংলা‌দেশের স্কোর ২০ কম, যার কার‌ণে অত্যন্ত গুরুতর দুর্নীতি সমস্যাযুক্ত ১০১টা দে‌শের ম‌ধ্যে বাংলা‌দেশ একটা।

তি‌নি ব‌লেন, কর্তৃত্বপরায়ণ স্বৈরশাস‌নের কার‌ণে, দুর্নী‌তি প্র‌তি‌রো‌ধের দা‌য়ি‌ত্বে থাকা সংস্থাগু‌লোতে রাজনৈ‌তিক প্রভাব, দুর্নী‌তিবাজ‌দের পুরস্কৃত করার কার‌ণে সূচ‌কে অবনমন হ‌য়ে‌ছে।

এক প্র‌শ্নের জবাবে ইফতেখারুজ্জামান ব‌লেন, অন্তর্বর্তী সরকা‌রের সম‌য়ে দখলদারি চাঁদাবাজি বহাল র‌য়ে‌ছে, শুধু লোক বদল হ‌য়ে‌ছে। দুদক বড় বড় দুর্নী‌তিবাজ‌দের নি‌য়ে কাজ শুরু ক‌রে‌ছে। দেখা যাক তারা কতটুকু সফল হ‌য়।

সূচকের বিশ্লেষণ বলছে, ২০২৪ সালে বাংলাদেশের স্কোর গত ১৩ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। অর্থাৎ স্কোর বিবেচনায় বাংলাদেশের নিম্নমুখী যাত্রা সুস্পষ্ট। ২০১২ সাল থেকে সূচকে ব্যবহৃত ১০০ সেলে বাংলাদেশের স্কোর ২০২২ সাল পর্যন্ত '২৫ থেকে ২৮'-এর মধ্যে আবর্তিত হয়েছে। ২০২৩ সালে স্কোর এক পয়েন্ট অবনমন হয়ে ২৪ এবং ২০২৪-এ আরো এক পয়েন্ট অবনমন হয়ে ২৩ হয়েছে।

বাংলাদ‌শে থে‌কে পাচার করা টাকা যেসব দে‌শে যায় এমন দেশগু‌লো দুর্নী‌তি কম এমন তা‌লিকার শী‌র্ষে র‌য়ে‌ছে। যেমন সিঙ্গাপুর ৮৪ প‌য়েন্ট নি‌য়ে তৃতীয়। সুইজারল্যান্ড ৮১ প‌য়েন্ট নি‌য়ে পঞ্চম। অ‌স্ট্রে‌লিয়া ১০তম, কানাডা ১৫তম, হংকং ১৭তম, যুক্তরাজ্য ২০তম, সংযুক্ত আরব আমিরাত ২৩তম, যুক্তরাষ্ট্র ২৫তম ইত্যা‌দি।

সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন টিআইবির উপদেষ্টা (নির্বাহী ব্যবস্থাপনা) অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের, পরিচালক (আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন) মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম।



আরও খবর

মিটারের বেশি ভাড়া নিলে জরিমানা ৫০ হাজার

বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




গুলশান-২ এড়িয়ে চলার পরামর্শ

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

ঢাকার এমআরটি লাইন-৫ নর্দার্ন রুটের পরিষেবা লাইন স্থানান্তর কাজের জন্য আজ রবিবার থেকে ঢাকার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।

গত বুধবার ঢাকা ম্যাস র‌্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের (রুট-৫ নর্দার্ন রুট) পরিচালক মো. আফতাব হোসেন খানের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ পরামর্শ দেওয়া হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা ম্যাস র‍্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট (লাইন-৫) নর্দার্ন রুট প্রকল্পের প্রস্তাবিত রুটের গুলশান-২ মেট্রো স্টেশন এলাকায় আগামী ২৬ জানুয়ারি রবিবার সকাল ৮টা থেকে বিশেষ ব্যবস্থাপনায় পরিষেবা লাইন স্থানান্তরের কার্যক্রম শুরু হবে।

পরিষেবা লাইন স্থানান্তরের কার্যক্রম চলার সময় গুলশান-২ মোড় অভিমুখী সড়কে যানজট সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। সেজন্য এ পথে জনসাধারণ ও পরিবহনকে যথেষ্ট সময় নিয়ে বের হতে এবং প্রয়োজনে বিকল্প পথ ব্যবহারের অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল।

চলাচলকারীদের অসুবিধার জন্য দুঃখও প্রকাশ করেছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড।

সাভারের হেমায়েতপুর থেকে ভাটারা পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এমআরটি-৫ নর্দার্ন রুটে হেমায়েতপুর থেকে ভাটারা পর্যন্ত ১৪টি স্টেশন থাকবে।


আরও খবর

সড়কে আজও চলছে না কাউন্টারভিত্তিক বাস

মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




ট্রাম্পের নীতির ধাক্কা কতটা লাগবে বাংলাদেশে?

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

দ্বিতীয়বার দায়িত্ব নেবার পর থেকে একের পর এক নির্বাহী আদেশে সই করে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরই মধ্যে বাংলাদেশে কতগুলো উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ স্থগিত করা হয়েছে। সামনে আর কী অপেক্ষা করছে?

সম্প্রতি ফাঁস হওয়া একটি নথিতে দেখা গেছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প দায়িত্ব নেবার পর ইসরায়েল ও মিসরে জরুরি খাদ্য সহায়তা ও সামরিক তহবিল ছাড়া তাদের সব বৈদেশিক সহায়তা বা উন্নয়ন তহবিল ৯০ দিনের জন্য স্থগিতের আদেশ দিয়েছেন। এর প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশেও। বাংলাদেশে মার্কিন উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএআইডি-এর অর্থায়নে উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর কাজ বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

ইউএসএআইডি-বাংলাদেশ কার্যালয়ের পরিচালক ব্রায়ান অ্যারনের স্বাক্ষর করা চিঠিতে রবিবার বলা হয়েছে, ‘পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত সংস্থাটির সঙ্গে চুক্তির আওতাধীন সব প্রকল্প ও কর্মসূচির মার্কিন অংশের ব্যয় বন্ধ থাকবে।

চিঠির শিরোনাম ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ: যুক্তরাষ্ট্রের বিদেশি সহায়তার পুনঃ মূল্যায়ন ও পুনঃসামঞ্জস্যকরণ।’ চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘এই চিঠিটি ইউএসএআইডি-বাংলাদেশের সব বাস্তবায়ন অংশীদারদের প্রতি একটি নির্দেশিকা হিসেবে পাঠানো হচ্ছে। যাতে আপনার সংশ্লিষ্ট ইউএসএআইডি-বাংলাদেশ চুক্তি, কার্যাদেশ, অনুদান, সমন্বিত চুক্তি বা অন্যান্য অধিগ্রহণ বা সহায়তা সরঞ্জাম অধীনে করা কোনো কাজ অবিলম্বে বন্ধ, থামানো বা স্থগিত করা হয়।

এতে অংশীদারদের সঙ্গে যেসব কাজ চলছে সেগুলোর ক্ষেত্রে ব্যয় কমানোর জন্য সব যুক্তিসঙ্গত পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। চিঠিতে ইউএসএআইডির অর্থায়নে চলমান সব প্রকল্প বন্ধ করা হয়েছে নিশ্চিত করে, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে প্রতিবেদন পাঠানোর জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ইউএসএআইডি গত বছরের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশকে প্রায় ২০ কোটি ২২ লাখ ডলার অর্থ সহায়তা দেওয়ার চুক্তি করে। এর আগে ২০২১ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১-২০২৬ সালের জন্য বাংলাদেশ ও ইউএসএআইডির মধ্যে একটি নতুন ডিওএজি (ডেভেলপমেন্ট অবজেক্টিভ গ্রান্ট এগ্রিমেন্ট) স্বাক্ষর হয়। ডিওএজি বাস্তবায়নের মাধ্যমে ইউএসএআইডি মোট ৯৫ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন ডলার অবদান রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। পঞ্চম সংশোধনী পর্যন্ত ইউএসআআইডি সাড়ে ৪২ কোটি ডলার দিয়েছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৭২ সাল থেকে বাংলাদেশের একটি বিশ্বস্ত উন্নয়ন অংশীদার। ১৯৭৪ সালে স্বাক্ষরিত ‘অর্থনৈতিক প্রযুক্তিগত ও সম্পর্কিত সহায়তা’ শীর্ষক একটি চুক্তির অধীনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গণতন্ত্র ও শাসনের মতো বিভিন্ন খাতে আজ পর্যন্ত ৮০০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি ফান্ড দিয়েছে।

সাবেক কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিশ্লেষক সাকিব আলী বলেন, ‘ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নাই। এটা সাময়িক তিন মাসের জন্য। ইসরায়েল এবং মিশর ছাড়া সব দেশের জন্যই এই সিদ্ধান্ত। ট্রাম্প আসলে তাদের দেওয়া অর্থ বিভিন্ন দেশে সঠিকভাবে খরচ হচ্ছে কি না এবং দেওয়া যৌক্তিক কি না তাই মার্কিন নাগরিকদের দেখাতে চান। তিনি রিভিউ করবেন। তার কাছে যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং মার্কিন নাগরিকরাই সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে সেটা তিনি বোঝাতে চান।’

‘আসলে যুক্তরাষ্ট্র প্রধানত বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের মাধ্যমে অর্থ দেয়। সেটার ওপর কোনো প্রভাব পড়বে বলে আমরা মনে হয় না। জাতিসংঘের মাধ্যমেও দেয়। সেটাও ঠিক থাকবে বলে মনে হয়। এখন ট্রাম্প বোঝাতে চাচ্ছেন যারা তাদের সঙ্গে থাকবেন, তাদের কাজে লাগবে তাদের সঙ্গেই যুক্তরাষ্ট্র থাকবে,’ বলেন তিনি।

তার কথা, ‘ট্রাম্প খুব লেনদেনে বিশ্বাস করেন। তিনি একজন ‘ট্রানজেকশনাল পার্সন'। তো তিনি লাভ লোকসানের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নেবেন। যুক্তরাষ্ট্র তো আর বিনা লাভে কিছু দেয় না। তারা কৌশলগতভাবে এই সহায়তা দিয়ে তাদের স্বার্থ তুলে নেয়।

তবে ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্তের কারণে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের তহবিল সংকট হতে পারে বলে জানান বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. আইনুল ইসলাম। আর এতে বাংলাদেশ চাপে পড়তে পারে। তার কথা, ‘এখনো রোহিঙ্গাদের জন্য যে সহায়তা পাওয়া যায় তার মধ্যে শীর্ষ দাতা দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তাদের সহায়তা বন্ধ হলে ১৪-১৫ লাখ রোহিঙ্গার খাদ্যসহ অন্যান্য প্রয়োজন কীভাবে মিটবে? এর ভেতর মানবিক ও মানবাধিকারের বিষয় আছে।

রোহিঙ্গা রিফিউজি রেসপন্সের তথ্য বলছে, বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের জন্য অর্থ সহায়তা ২০২১ সাল থেকে অব্যাহতভাবে কমছে। চলতি বছরে ১১ কোটি ৮৫ লাখ ডলার দেওয়ার কথা যুক্তরাষ্ট্রের। সেটা পাওয়া যাবে কি না তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।

তবে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর রোববার এক ব্রিফিংয়ে বলেছেন, ‘ইউএসএআইডিসহ বিদেশে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাকে (এনজিও) অর্থ সহায়তা দেওয়ার বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন। তবে বাংলাদেশে আশ্রিত মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গাদের জন্য অর্থ বরাদ্দ দেওয়া বজায় রাখবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

তিনি বলেন, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আগামী ৯০ দিন বিদেশে অর্থ সহায়তা বন্ধ করার কথা জানিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের জন্য তারা যে সহায়তা দেন, সেটা বন্ধ করবে না বলে জানিয়েছে।

অধ্যাপক মো. আইনুল ইসলাম বলেন, ‘তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই সহায়তা কতদিন বন্ধ রাখতে পারবে সেটা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। তার ব্যবসা বাণিজ্যের জন্য ভারতকে প্রয়োজন। তাহলে ভারতে সহায়তা না দিয়ে শুধু কি ব্যবসা তারা করতে পারবে? বাংলাদেশের জন্যও একই কথা। বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের বাজার ভালোই থাকবে। কারণ এত সস্তায় তো আর কেউ পোশাক দিতে পারবে না।’

‘তবে অভিবাসন নীতির কারণে সেখানে যে বাংলাদেশিরা আছেন তারা সংকটে পড়তে পারেন। অনেক পরিবার আছে সেখানে নানা কাজ করে, ব্যবসা করে। অনেক ছাত্র আছেন। তাদের নিয়ে সমস্যা হলে তার চাপ তো বাংলাদেশের ওপরও পড়বে,’ বলেন তিনি।

আর রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. জাহেদ উর রহমান মনে করেন, ‘আসলে এই তিন মাস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিভিন্ন দেশে তার উন্নয়ন সহায়তা যাচাই-বাছাই করবে। তারপর আসলে বোঝা যাবে কোন দেশে তার উন্নয়ন সহায়তা কতটুকু থাকবে। কতটুকু বাদ যাবে। আর তা থেকে তখন বাংলাদেশের ব্যাপারে মার্কিন নীতি স্পষ্ট হবে।

‘তবে বাইডেন প্রশাসনের বাংলাদেশের জন্য যে ফরেইন পলিসি ছিল, ট্রাম্প প্রশাসনের সেই একই ফরেইন পলিসি থাকবে- এটা বোঝাই যায়। সেটা ট্রাম্পের প্রথম টার্মেও হয়েছে। তবে চীন যদি ইস্যু হয় সেই কারণে হলে বাংলাদেশ ট্রাম্পের কাছে গুরুত্ব পেতে পারে। আবার ভারত যদি বাংলাদেশের ব্যাপারে চাপ দেয় সেটারও একটা চাপ বাংলাদেশের ওপর পড়তে পারে। তবে কোনো কিছুই এখনো স্পষ্ট নয়,’ বলেন তিনি।

তার কথা, ‘ভারতের মিডিয়া খুব প্রচার করছে যে, ট্রাম্পের প্রথম নির্বাচনে ড. ইউনূস বিরোধী শিবিরকে ফান্ড দিয়েছে। ট্রাম্প ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে ব্যাঙ্গাত্মক কথা বলেছেন। আসলে এটা প্রচারণা ছাড়া আর কিছু নয়। এর কোনো ডকুমেন্ট নাই।’ সূত্র: ডয়চে ভেলে


আরও খবর