Logo
শিরোনাম

এশিয়ান গেমসে পদক জিতল বাংলাদেশ

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৫ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

এশিয়ান গেমসের এবারের আসরে প্রথম পদক জিতল বাংলাদেশ। সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকালে চীনের হ্যাংজুর ঝেজিয়াং প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিকেট মাঠে পাকিস্তানকে ৪ উইকেটে হারিয়ে নারী ক্রিকেটে ব্রোঞ্জ পদক পায় বাংলাদেশ।

এর আগে ২০১৪ সালে এশিয়ান গেমস নারী ক্রিকেটে এই পাকিস্তানের কাছে হেরে বাংলাদেশ রৌপ্য পদক জিতেছিল। ৯ বছর পর ব্রোঞ্জ জিতল, তাও সেই পাকিস্তানকে হারিয়ে। যদিও মাঝে এশিয়ান গেমসে ক্রিকেট অন্তর্ভুক্ত ছিল না। ২০১০ সালে নারী ক্রিকেট দল জিতেছিল রৌপ্য। সেবারও তারা পাকিস্তানের কাছে হেরেছিল।

আজ ব্রোঞ্জ পদকের ম্যাচে বাংলাদেশ টস জিতে পাকিস্তানকে ব্যাট করতে আমন্ত্রণ জানায়। নিগার সুলতানা জ্যোতির সিদ্ধান্তকে সঠিক প্রমাণ করেন বোলাররা। পাকিস্তানকে ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ৬৪ রানের বেশি করতে দেননি তারা। জবাবে ১৮.২ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ।


আরও খবর



সন্দ্বীপে নৌবাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমানে ইয়াবা ও নগদ টাকা উদ্ধার

প্রকাশিত:বুধবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

মাহমুদ মান্না - সন্দ্বীপ প্রতিনিধি::


 চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলার ভোর রাতে রহমতপুর ইউনিয়নস্থ শামু  কলোনিতে নৌবাহিনীর অভিযান পরিচালনা করে 

নৌবাহিনী কন্টিনজেন্ট সন্দ্বীপ ও কোস্টগার্ডের ও পুলিশ সদস্যরা  অভিযান চালিয়ে বিপুল  পরিমান ইয়াবা ও নগদ ১৩লক্ষ ৪৬ হাজার টাকা উদ্ধার করেন। 

এ সময় নৌবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে সন্দ্বীপের চিহ্নিত মাদক সম্রাট রাশেদ ও তার অনুসারীরা পালিয়ে যায়। 

পরবর্তীতে মাদক সম্রাট রাশেদ এর বাসায় তল্লাশী চালিয়ে ৭ টি দেশীয় অস্ত্র, ৫ টি মোবাইল ফোন ও ১৩  লাখ  ৪৬ হাজার টাকা উদ্ধার করেছে  নৌবাহিনী। চিহ্নিত মাদক সম্রাট রাশেদ ও তার অনুসারীরা দীর্ঘদিন যাবৎ সন্দ্বীপের বিভিন্নস্থানে মাদক ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে।

তার বিরুদ্ধে সন্দ্বীপ থানায় মাদকসহ একাধিক মামলা রয়েছে। সে সন্দ্বীপে চিহ্নিত ইয়াবা ব্যবসায়ী  দীর্ঘদিন ধরে  এই ব্যবসা চালিয়ে আসছে। উদ্ধারকৃত টাকা সরকারি কোষাগারে ইয়াবা ও দেশীয় অস্ত্রসহ মোবাইল ফোনসমূহ সন্দ্বীপ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। 

উল্লেখ, রহমতপুর শামু কলোনিতে সরেজমিনে গিয়ে জানা উপজেলা বিভিন্ন নেতাদের মদদ পুস্ট ছিল ইয়াবা রাশেদ, তাদের আশ্রয় প্রশ্চয়ে ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে যেত 

 বর্তমান সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতে নিয়ন্ত্রণে নৌবাহিনীর নিয়মিত টহল অব্যাহত থাকবে।



আরও খবর



ডেঙ্গু মোকাবিলায় ৬ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

চলতি মৌসুমে ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধে স্থানীয় সরকার বিভাগ কর্তৃক ঢাকা দক্ষিণ এবং উত্তর সিটি কর্পোরেশনের জন্য বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে ছয় সদস্য বিশিষ্ট দুইটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। দুই সিটি কর্পোরেশনে প্রশাসকগণকে আহ্বায়ক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে সদস্য সচিব করে গঠিত কমিটিতে তিন জন বিশেষজ্ঞকে সদস্য করা হয়েছে। এছাড়াও সিটি কর্পোরেশনদ্বয়ের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কমিটির সদস্য করা হয়েছে।

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে বিশেষজ্ঞ সদস্য হিসেবে কাজ করবেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব প্রিভেনটিভ এন্ড সোশ্যাল মেডিসিন (নিপসম)র অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ গোলাম ছারোয়ার, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এন্টোমোলোজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. রাশেদুল ইসলাম এবং কীটতত্ত্ববিদ মোঃ রেজাউল করিম। অপর কমিটিতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের হয়ে কাজ করবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. শেফালি বেগম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এন্টোমোলোজিস্ট ড. তানজিন আক্তার এবং প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফিরোজ জামান। আজ (সোমবার) দুপুরে সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগ সম্মেলন কক্ষে দেশব্যাপী ডেঙ্গু ও মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধকল্পে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহনের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত সভায় এই কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামানের সভাপতিত্বে উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ. এফ. হাসান আরিফ

প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ. এফ হাসান আরিফ বলেন, সারা দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি মোকাবেলায় স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। উভয় পরিকল্পনায় বিশেষজ্ঞদের মতামতকে প্রাধান্য দিতে হবে। আমরা এখন ডেঙ্গু পরিস্থিতির সুপার পিক্ সিজনে আছি। আমি আশা করি, এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় বিশেষজ্ঞগণের সমন্বয়ে গঠিত কমিটি দুটি ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে

সভায় প্রদত্ত তথ্য মতে জানা যায়, ঢাকায় ডেঙ্গু রোগের সংক্রমণ হতে নাগরিকদের রক্ষাকল্পে মশার প্রজননস্থল বিনিষ্টকরণ, লার্ভা ও মশক নিধন কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক এ বছর আগষ্ট থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৪৮টি স্থান পরিদর্শন করা হয়। পরিদর্শনকৃত স্থানে লার্ভা পাওয়া গেছে ৭ হাজার ১৯৫টি স্পটে। প্রজননস্থল ধ্বংস ও লার্ভিসাইড স্প্রে করা হয়েছে ২ লাখ ৭৩ হাজার ৫৩৮টি স্পটে। মশক নিধনে ৩৭ হাজার ৫০৫টি নোভালুরন ট্যাবলেট প্রয়োগ করা হয়েছে

সভায় ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বিশেষজ্ঞগণ জানান, গড়পড়তা কার্যক্রম গ্রহণ না করে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে হটস্পট চিহ্নিত করে মশক নিধন কর্মসূচি নিতে হবে। শুধু সিজনভিত্তিক নয়, সারাবছরই মশক নিধন কার্যক্রম চলমান রাখতে হবে। যেসব স্থানে মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে সেখানে প্রকৃত অর্থে মশা ও লার্ভা বিনষ্ট হয়েছে কিনা তা এন্টোমোলজিস্ট দিয়ে নিরূপণ করতে হবে। দুই সিটি কর্পোরেশনসহ আন্তঃমন্ত্রণালয়গুলোর মধ্যে কাজের সমন্বয় দরকার। ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীকে শুরুতেই চিকিৎসকের পরামর্শ তথা হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে। সর্বোপরি জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে

উক্ত সভায় দেশের সকল সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং বিশেষজ্ঞজনসহ স্থানীয় সরকার বিভাগের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন

 


আরও খবর



ভারতের পুরোহিত কর্তৃক মহানবী (সাঃ) কে কটুক্তি করায় তীব্র নিন্দা বিএসপির

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৫ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স:) কে ভারতীয় পুরোহিত কর্তৃক কটূক্তি ও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতে বিজেপি নেতার সমর্থনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে সুফিবাদী প্রগতিশীল রাজনৈতিক দল 'বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি' (বিএসপি)। ২৫ সেপ্টেম্বর (বুধবার) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে বিএসপি চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী বলেন, মোসলমান মাত্রই প্রিয় নবী (সাঃ) কে জীবনের চেয়ে বেশি ভালোবাসে। তাই মুসলিম সমাজ অতীতেও নবীজির শানে যেকোনো প্রকারের কটুক্তির দাঁতভাঙ্গা জবাব দিয়েছে। আগামীতেও ইসলাম ও প্রিয় নবী (দ.) কে নিয়ে সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিতে বদ্ধপরিকর বিশ্বের নবীপ্রেমী জনতা। তিনি বলেন, ১৮০ কোটি মুসলমানের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের নাম ধর্ম নিরপেক্ষতা নয়। কথায় কথায় অন্যকে অসাম্প্রদায়িকতার সবক দিলেও ধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষায়  বারবার ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে ভারত সরকার। যেখানে উগ্রবাদীদের কঠোর হস্তে দমন করার কথা সেখানে দেশটির বর্তমান ক্ষমতাসীন দল ভারতীয় জনতা পার্টি-বিজেপির নেতারা মুসলিমদের বিরুদ্ধে একের পর এক উস্কানীমূলক মন্তব্য করে ধর্মীয় দাঙ্গা সৃষ্টি করার অপচেষ্টায় লিপ্ত। প্রিয়নবী (সা.) মুসলমানদের ঈমান আকিদা আবেগ ও অনুভূতি। রাসুলের (সা.) শানে কটূক্তি হলে মুসলমানদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। তাছাড়া এ ধরনের পরিকল্পিত উস্কানিমূলক ঔদ্ধত্যপূর্ণ ধর্মীয় বিদ্বেষের কারণে সম্প্রীতি, সহাবস্থান ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়ে। যারা মতপ্রকাশের নামে এ ধরনের বক্তব্যকে সমর্থন করে আগুনে ঘি ঢালছেন, তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, এই চক্রের কারণেই এ উপমহাদেশে বারবার ধর্মীয় সংঘাতে লাখো মানুষের সহায় সম্বলহীন ও প্রাণ দিতে হয়েছে। ধর্মীয় উগ্রবাদীদের হঠকারিতায় বিশ্বব্যাপী জঙ্গিবাদ বৃদ্ধি পাচ্ছে বলেও মনে করেন সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী। তিনি আন্তঃধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষায় অবিলম্বে দোষীদের শাস্তি নিশ্চিতের দাবি জানান। বিএসপি চেয়ারম্যান বলেন, বিশ্ব মানবতার মুক্তির দিশারী, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব হযরত মোহাম্মদ (সা:) কে অপমান করার মধ্য দিয়ে মানবতার আদর্শকে অপমান করা হয়। পৃথিবীর কোনো ধর্মই অন্য ধর্মকে কটূক্তি করতে শেখায় না। যারা এসব করে তারা উগ্র। এদের সাথে ধর্মের কোনো সম্পর্ক নেই। মহানবীর অবমাননায় জড়িত অভিযুক্ত পুরোহিত ও বিজেপির উগ্রবাদী নেতাদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে তিনি ভারত সরকারের প্রতি আহবান জানান। নবী বিদ্বেষী উগ্রবাদীদের দমনে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে ভারত সরকারকে চড়া মূল্য দিতে হবে বলে হুশিয়ারী উচ্চারণ করেন সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী।


আরও খবর

গাউসুল আযম মাইজভান্ডারির পবিত্র মোনাজাত

বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪




ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৫ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

মাজহারুল ইসলাম মাসুম, সিনিয়র সাংবাদিক :

যারা (TIN) টিন সার্টিফিকেট করছেন,কাজের জন্য বা শখের বশে! ট্যাক্সেবল ইনকাম থাকুক বা না থাকুক ২০২৪-২০২৫ রিটার্ন জমা দিন, সরকার ট্যাক্স রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক করেছে,না হলে জরিমানার সমমুখীন হবেন!

বিঃদ্রঃ - ৩০ নভেম্বর ২০২৪ , Income Tax Filing  এর শেষ সময়। এই সময়ের মধ্যে আপনার ট্যাক্স রিটার্ন সাবমিশন সম্পন্ন করুন, অন্যথায় জরিমানার সম্মুখীন হবেন। সম্মানিত করদাতা, 

আপনার এবারের আয়কর রিটার্ন প্রস্তুত ও দাখিল করতে নিচের ডকুমেন্টগুলো সংগ্রহ করে   জমা দিন

চাকরি/বেতন খাতে আয়ের তথ্য :

1. সেলারি সার্টিফিকেট ;

2. সেলারির বিপরীতে কর্তনকৃত টিডিএস -এর প্রত্যয়নপত্র;

3. ব্যাংক স্টেটমেন্ট (from 01-07-2023 to 30-06-2024);

4. Provident Fund info/GPF Balance Sheet. (if any)

ব্যবসা/পেশা খাতে আয়ের তথ্য:

5. ট্রেড লাইসেন্স;

6. ব্যবসার নামীয় ব্যাংক স্টেটমেন্ট;

7. ব্যবসার নামে লোন থাকলে- লোন আউটস্ট্যান্ডিং সার্টিফিকেট;

8. ব্যবসা আয়ের উপর অগ্রীম আয়কর (AIT) বা উৎসে কর কর্তন  (TDS) থাকলে অগ্রীম আয়কর বা উৎসে করের প্রত্যয়নপত্র ও চালানের কপি;

9. বার্ষিক ক্রয়-বিক্রয় ও আয় বিবরনী;

10. মূল্যসহ ব্যবসার সম্পদের তালিকা (Fixture, Furniture, Equipment & Machinarie etc.);

বিনিয়োগ ও ব্যাংক ইন্টারেস্ট তথ্য:

11. জীবন বীমা  করা থাকলে প্রিমিয়াম প্রদানের রসিদ;

12. ডিপিএস করা থাকলে ডিপিএস স্টেটমেন্ট;

13. পূর্বের কোন ডিপিএস এনক্যাশ বা নগদায়ন করে থাকলে নগদায়ন প্রত্যয়নপত্র বা এনক্যাশমেন্ট সার্টিফিকেট ;

14. এফডিআর করে থাকলে তার ডকুমেন্ট  ও ইন্টারেস্ট প্রাপ্তির প্রত্যয়নপত্র;

15. শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ থাকলে ব্রোকার হাউস থেকে বিনিয়োগ প্রত্যয়নপত্র ও পোর্টফলিও -র কপি;

16. সঞ্চয়পত্র ক্রয় করে থাকলে তার ডকুমেন্ট ;

17. সঞ্চয়পত্রের ইন্টারেস্ট প্রাপ্তি ও তার বিপরীতে টিডিএস কর্তনের প্রত্যয়নপত্র;


গৃহ-সম্পত্তি হতে আয়ের তথ্য:

18. আপনার বাড়ি/ফ্ল্যাট/দোকান ভাড়া দিয়ে আয় থাকলে ভাড়ার চুক্তিপত্রের কপি ও ব্যাংক স্টেটমেন্ট দিন;

19. আপনার বাড়ি/ফ্ল্যাট/দোকান এর পৌর কর বা সিটি কর্পোরেশন কর প্রদানের রসিদ;

20. হাউজ লোন থাকলে- লোন আউটস্ট্যান্ডিং সার্টিফিকেট;

বৈদেশিক/রেমিট্যান্স আয়ের তথ্য: 

21. বৈদেশিক/রেমিট্যান্স আয়ের সপক্ষে ব্যাংক সার্টিফিকেট বা এফএমজে ফরম/বৈদেশিক মুদ্রা ঘোষণা ফরম এর কপি; (মনে রাখবেন, বৈদেশিক আয় করমুক্ত হতে হলে তা আপনার নিজের আয় হতে হবে এবং প্রপার চ্যানেলে আসতে হবে);

সম্পদ ও দায় সংক্রান্ত তথ্য:

22. এ বছর আপনার নামে কোন জমি/ফ্ল্যাট/বাড়ি/গাড়ি ক্রয় করে থাকলে তার দলিলের কপি;

23. এ বছর আপনার কোন জমি/ফ্ল্যাট/বাড়ি/গাড়ি বিক্রি করে থাকলে বিক্রয় দলিলের কপি ও উৎসে কর্তনের কপি;

24. বাড়ি/ফ্ল্যাট নির্মাণাধীন থাকলে নির্মাণ বিনিয়োগের পরিমাণ;

25. আপনার নামে গাড়ি থাকলে পারসোনাল ট্যাক্স টোকেনের কপি;

26. আপনার ব্যাংক লোন থাকলে লোন আউটস্ট্যান্ডিং সার্টিফিকেট ;

27. ডেভেলপার কোম্পানিকে দিয়ে বাড়ি নির্মাণকালে সাইনিং মানি পেয়ে থাকলে তার ডকুমেন্ট;

28. ব্যক্তিগত লোন ৫ লাখ টাকার বেশি হলে এর সপক্ষে ব্যাংক স্টেটমেন্ট ;

29. পরিবারের কারো কাছ থেকে কোন দান গ্রহণ করলে বা কাউকে দান করে থাকলে তার ডকুমেন্ট ; আর টাকা দান হলে তার সপক্ষে ব্যাংক স্টেটমেন্ট ; 

30. এছাড়াও আপনার অন্য কোন আয় থাকলে তার ডকুমেন্ট দিন;

বি:দ্র: সকল স্টেটমেন্ট/প্রত্যয়নপত্রের সময়কাল হবে ০১/০৭/২০২৩ থেকে ৩০/০৬/২০২৪ ইং পর্যন্ত।

অন্যান্য তথ্যাবলি:

31. আপনি এ বছর নতুন করদাতা হলে আপনার এনআইডি-র ফটোকপি, টিআইএন সার্টিফিকেট, মোবাইল নম্বর, ই-মেইল এড্রেস ও এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি;

32. আপনি পুরাতন করদাতা হলে গত বছরে দাখিলকৃত রিটার্ন এর কপি লাগবে; (গত বছর আমরা কাজ করে থাকলে আমাদের কাছে রিটার্নের কপি আছে) ;

33. আপনার আয়ের ওপর নির্ভরশীল পরিবারের সদস্য সংখ্যা ও তাদের বয়স। 

দৃষ্টি আকর্ষণ: যথাযথ কর পরিগণনার জন্য আপনার সকল কাগজপত্র একত্রে দিন। ১৫ নভেম্বরের পরে দিলে আপনার রিটার্ন দাখিলের জন্য সময় নেয়া লাগতে পারে। মনে রাখবেন, এবার ৩০ নভেম্বরের পরে রিটার্ন দাখিল করলে আইনানুযায়ী কর রেয়াত পাবেন না এবং ২% বিলম্ব ফি দিতে হবে।


আরও খবর



সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলায় বিপিজেএ’র উদ্বেগ

প্রকাশিত:বুধবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ঢালাওভাবে মামলা করা এই সরকারের প্রতিশ্রুতির লঙ্ঘন বলে মনে করছে বাংলাদেশ পার্লামেন্ট জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন (বিপিজেএ)। সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে নির্বিচারে খুনের মামলা করার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংগঠনটি।

বুধবার রাজধানীর বনানীতে বিপিজেএর এক সভায় এসব কথা হয় বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে

সভায় বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকার বাকস্বাধীনতা ও স্বাধীন সাংবাদিকতার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকার কথা জানিয়েছে। কিন্তু তারা দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে সারাদেশে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ঢালাওভাবে মামলা করা হচ্ছে, যা এই সরকারের প্রতিশ্রুতির লঙ্ঘন। এ ধরনের মামলা প্রচলিত আইনের অপব্যবহারকে উৎসাহিত করেও বলে মনে করছে তারা

সাংবাদিকদের অপরাধের বিচারে প্রেস কাউন্সিল ভূমিকা রাখতে পারে উল্লেখ করে সভায় বলা হয়, সাংবাদিকেরা কোনো অপরাধ করে থাকলে বা অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকলে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে যথাযথ ধারা অনুসরণে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। সাংবাদিকতার নামে কেউ বিগত সরকারের নিপীড়নমূলক কর্মকাণ্ডকে সমর্থন দিয়ে থাকলে তার বিরুদ্ধে প্রেস কাউন্সিলে একটি কমিটি গঠন করে তদন্ত ও অনুসন্ধান করা যেতে পারে। সেখানে প্রেস কাউন্সিল আইনে তার সাজা হতে পারে। সাংবাদিকদের অন্যান্য অপরাধের ক্ষেত্রেও প্রেস কাউন্সিলের সুপারিশের ভিত্তিতে প্রচলিত আইনে বিচার হতে পারে

বিপিজেএ জানিয়েছে, বিগত সরকারের সময়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, সাইবার নিরাপত্তা আইনসহ নিবর্তনমূলক বিভিন্ন আইন প্রয়োগের মাধ্যমে সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের প্রয়াস চালানো হয়েছিল, যা বিশ্বে অত্যন্ত নিন্দিত ও সমালোচিত হয়েছিল। এখন সাংবাদিকদের নামে এভাবে ক্রমাগত হত্যা মামলা দেওয়ার প্রবণতাও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিকে ক্ষুণ্ন করছে। এসব মামলায় অভিযুক্ত সাংবাদিকদের কোনো সংশ্লিষ্টতা না পাওয়া গেলে তাঁদের দ্রুত অব্যাহতি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বিপিজেএ

সভায় বিপিজেএর সভাপতি হারুন আল রশীদের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন সহসভাপতি মসিউর রহমান খান, অর্থ সম্পাদক শরীফ খিয়াম আহমেদ, দপ্তর সম্পাদক জেসমিন মলি এবং নির্বাহী কমিটির সদস্য আজমল হক হেলাল, এমরান হোসাইন শেখ, সামসুদ্দিন আহমেদ, মো. সাইফুল্লাহ ও মিজানুর রহমান


আরও খবর