Logo
শিরোনাম

কাজে আসছে না বাজার মনিটরিং

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৮৭জন দেখেছেন

Image

মইনুল ইসলাম মিতুল :রোজায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাজার মনিটরিং টিম গঠন করলেও ক্রেতা এবং বাজারসংশ্লিষ্টরা বলেছেন সরকারের বাজার মনিটরিং কোনো কাজে আসছে না। তাই চাহিদার তুলনায় পণ্যের মজুদ বেশি থাকলেও রমজানের আগে থেকেই নিত্যপণ্যের দাম বেড়েই চলছে। নিয়ন্ত্রণে আসছে না। এদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বাজার পর্যবেক্ষণেও এই অভিযোগের সত্যতা মিলেছে। সরকারি পর্যবেক্ষণে অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার প্রমাণ মিলেছে।

প্রতি বছর ঈদকে সামনে রেখে বাজার নিয়ন্ত্রণের এই তদারকির অভিযোগ শুরু হয়। তবে এ অভিযান শুধু রমজানেই নয়, পুরো বছরেই বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা থাকলে দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকবে বলে মনে করেন ক্রেতারা। আর অভিযান পরিচালনার সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, রমজান এলে নয়, পুরো বছরই অনিয়ম ও খাদ্যে ভেজালের বিরুদ্ধে তৎপর থাকেন তারা। রমজানে এসব বিষয় প্রচারে গণমাধ্যম বেশি সক্রিয় হয় বলে এর প্রচারণাটা বেশি হয়। অন্যদিকে ব্যবসায়ীরা মনে করেন, ভেজাল ও অনিয়মের বিরুদ্ধে অভিযানের নামে তাদের হয়রানি করা হচ্ছে। এতে তারা ব্যবসায়িকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

প্রতি বছরই রমজানে বিভিন্ন কাঁচাবাজার, হোটেল-রেস্তোরাঁয়, ইফতারির দোকানে, বিপণিবিতান, মুড়ি ও সেমাই কারখানায় অভিযান পরিচালনা করে বিভিন্ন সংস্থা। তাদের নির্ধারিত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযান চালিয়ে নানা অভিযোগে জেল-জরিমানা করা হয়ে থাকে। এ বছরও এর ব্যতিক্রম নয়।

সাধারণত পুলিশ, র‌্যাব, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই), জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর, বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ), শুল্ক গোয়েন্দা ও স্বাস্থ্য অধিদফতরসহ কয়েকটি সরকারি সংস্থা। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পুলিশ, বিআরটিএ, বিএসটিআই, র‌্যাবসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো যৌথ অভিযান পরিচালনা করে থাকে। প্রতি বছরের মতো এবারো রমজান শুরুর আগে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ পবিত্র

রমজানে খাদ্যদ্রব্যে নিরাপত্তার সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলো মোকাবিলায় করণীয় সম্পর্কে গণবিজ্ঞপ্তি প্রচার করে। বিজ্ঞপ্তিতে খাদ্যবিরোধী কার্যকলাপের জন্য কী শাস্তি সেটাও প্রকাশ করা হয়। তবে এ বছর সরকারি ১৪ সংস্থা বাজার মনিটরিং করতে অভিযানে নামে। অভিযানে জরিমানা ও বিক্রেতাদের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদ-সহ মালামাল বাজেয়াপ্ত করা হয়। তবে এসব অভিযান শুধু রমজান মাসে সীমাবদ্ধ না রেখে পুরো বছরে দেখতে চান ক্রেতারা। তারা মনে করেন, বিক্রেতারা শুধু রোজায় না সব সময় বাজারে পণ্যের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে তারা।

রমজানে অভিযান চালানো ও ব্যবসায়ীদের অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, হয়রানির উদ্দেশ্যে আমরা ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করি, এটা ঠিক নয়। ব্যবসায়ীদের এমন অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই। রমজান এলেই পণ্যমূল্য বাড়িয়ে দেয় এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী। দুনিয়ার যত নষ্ট মাল আছে সেগুলো বাজারে ছাড়া হয়। শুধু রমজানে নয়, আমরা সারা বছরই এসব অনিয়ম ও ভেজালের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে থাকি।

সভায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিব বলেন, ম্যাজিস্ট্রেট ও মনিটরিং টিম সদস্যদের আসতে দেরি হয় বলে টিমের কার্যক্রম শুরু করতে দেরি হয়। তিনি বলেন, বাজার পরিদর্শন করে টিম লিডাররা রিপোর্ট প্রদানে প্রায়শই বিলম্ব করেন এবং পরিদর্শন প্রতিবেদনে পরামর্শ বা স্পষ্ট মতামত দেন না। পরিদর্শিত বাজারে উদ্ভূত সমস্যাগুলোর কথা উল্লেখ করলে মন্ত্রণালয় কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে। কিন্তু মনিটরিং টিম এসব করে না। তাই বাজার মনিটরিংয়ের তেমন কোনো সুফল পাওয়া যায় না।


আরও খবর

ঈদের বাজারেও চড়া দাম

শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩

সরকারের প্রশংসায় ব্লুমবার্গ

শুক্রবার ৩১ মার্চ ২০২৩




গার্মেন্টকর্মীদের ঈদের ছুটি ২০ এপ্রিল থেকে

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৫২জন দেখেছেন

Image

আগামী ২২ এপ্রিল ঈদুল ফিতর উদযাপন হওয়ার সম্ভাবনা থাকায় ২০ এপ্রিল থেকে পোশাক কর্মীদের ছুটি শুরু হবে।

মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান এ কথা জানিয়েছেন।

এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, শ্রমিকদের পর্যায়ক্রমে এবং জোন অনুযায়ী ছুটি দেওয়া হবে, যেন তারা নিরাপদে বাড়িতে যেতে পারেন। কারখানা মালিকদের সম্ভব হলে ঈদের ২-৩ দিন আগে থেকেই শ্রমিকদের ছুটি দেওয়ার অনুরোধ জানান তিনি।

ফারুক হাসান বলেন, কার্যাদেশের কারণে কোনো কারখানা ছুটির মধ্যে কাজ করতে চাইলে, কারখানা ব্যবস্থাপকদের তা শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।


আরও খবর

বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ মডেল

শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩




ধামরাই উপজেলায় প্রধানমন্ত্রীর ঘর পেলেন আরও ২০০ পরিবার

প্রকাশিত:বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৯২জন দেখেছেন

Image

মাহবুবুল আলম রিপন( স্টাফ রিপোর্টার): 

ঢাকার ধামরাই উপজেলায় আশ্রয়ন ২ প্রকল্পের আওতায় চতুর্থ পর্যায়ে আরোও ২০০ টি গৃহহীন ভূমিহীন পরিবারের মধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে দুই শতাংশ জমিসহ ঘরের দলিল হস্তান্তর করা হয়।

বুধবার (২২ মার্চ) গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সারাদেশে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের মাঝে  চতুর্থ দফায় আরও ৩৯ হাজার ৩শ ৬৫টি ঘর হস্তান্তর করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যেখানে ধামরাইয়ের ২০০ টি পরিবার পেয়েছেন এ উপহার।

উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ইতোপূর্বে ২২০ টি পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে, এবং উপজেলা টাস্কফোর্স কমিটি কর্তৃক আরোও ৩৮০ টি গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসনের জন্য তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে এর অংশ হিসেবে ধামরাই উপজেলাধীন দেপাশাই আশ্রয়ন প্রকল্পে ২৫ টি, দেপাশাই উত্তরপাড়া আশ্রয়ন প্রকল্পে ৭৮ টি, ছোট কালামপুর আশ্রয়ন প্রকল্পে ২৫ টি, বাস্তা আশ্রয়ন প্রকল্পে ৪১ টি ও সুয়াপুর আশ্রয়ন প্রকল্পে ৩১ টি সহ সর্বমোট ২০০ টি ঘরের কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে যা আজ তালিকাভুক্ত গৃহহীনদের মাঝে দলিলসহ হস্তান্তর করা হয়।

ধামরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মেসাহাম্মদ হাই জকীর সভাপতিত্বেতে অনুষ্ঠিত এ সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ধামরাইয়ে এমপি বেনজীর আহমদ। উপস্থিত ছিলেন, ধামরাই উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ মোহাদ্দেছ হোসেন, ধামরাই পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম কবির, ভাইস চেয়ারম্যান সিরাজ উদ্দিন, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি ফারজানা আক্তার, পুলিশ পরিদর্শক ওসি আতিকুর রহমান প্রমুখ।

ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিনামূল্যে ঘর বিতরণের উদ্বোধন করার পর ধামরাইয়ের ২০০ টি ভুমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে ঘরে দলিল পত্র ও প্রয়োজনীয় সকল কাগজ পত্র হস্তান্তর করেন ধামরাইয়ে এমপি বেনজীর আহমদ।


আরও খবর



রাণীনগরে অবসরপ্রাপ্ত ১৫ শিক্ষক-কর্মচারীদের বিদায়ী সংবর্ধনা

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ মার্চ ২০২৩ | ৮০জন দেখেছেন

Image

কাজী আনিছুর রহমান,রাণীনগর (নওগাঁ) :

নওগাঁর রাণীনগর শের-এ-বাংলা সরকারী মহাবিদ্যালয়ের ১৫জন শিক্ষক-কর্মচারীর বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। অত্র মহাবিদ্যালয়ের আয়োজনে সোমবার দুপুরে মহাবিদ্যালয় হলরুমে এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) শাহনাজ বেগম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহাদাত হুসেইন। এছাড়া অন্যদের মধ্যে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) হাফিজার রহমান,মহাবিদ্যালয়ের অবসর প্রাপ্ত অধ্যক্ষ মোফাখ্খর হোসেন খান,ব্যবস্থাপনা সহকারী অধ্যাপক আনিছুর রহমান,অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) শরিফুল ইসলাম,বর্তমান শিক্ষক দেওয়ান মতিউর রহমান স্বপনসহ মহাবিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।অনুষ্ঠানে ওই মহাবিদ্যালয়ের ১৫জন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সম্মাননা ক্রেস্ট ও উপহার সামগ্রী প্রদান করা হয়।


আরও খবর



জেলেই থাকতে হচ্ছে সাহেদের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৬২জন দেখেছেন

Image

অস্ত্র মামলায় যাবজ্জীবন দণ্ডিত রিজেন্ট গ্রুপ ও রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মো. সাহেদকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত রেখেছেন আপিল বিভাগ।

হাইকোর্টের দেওয়া জামিনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের লিভ টু আপিলের (আপিলের অনুমতি) নিষ্পত্তি করে মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) এ আদেশ দেন বিচারপতি মো. নূরুজ্জামানের নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সারওয়ার হোসেন বাপ্পী। সাহেদের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান। ২০২০ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর এ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ আদালত।

মামলায় সাহেদকে ১৮৭৮ সালের অস্ত্র আইনের ১৯(ক) ধারায় যাবজ্জীবন ও (চ) ধারায় সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। দুটি সাজা একত্রে চলবে বলেও রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া ওই অস্ত্র বাজেয়াপ্ত ও যে গাড়ি থেকে অস্ত্রটি উদ্ধার করা হয়েছে তার মালিকানা যাচাই করে পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।

পরে হাইকোর্টে আপিল করে জামিন চেয়েছিলেন সাহেদ। ২০২২ সালের ৭ জুন তাকে জামিন দেন হাইকোর্ট। পরে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদেনে ১২ জুন তা স্থগিত করেন চেম্বার আদালত। এরপর রাষ্ট্রপক্ষ লিভ টু আপিল করেন।

২০২০ সালের ১৫ জুলাই সাতক্ষীরার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে সাহেদকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। এরপর তাকে নিয়ে উত্তরায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্র উদ্ধার করে সংস্থাটি। পরে উত্তরা পশ্চিম থানায় র‌্যাব অস্ত্র আইনে একটি মামলা দায়ের করে।

একই বছরের ৬ জুলাই রিজেন্ট হাসপাতালের উত্তরা ও মিরপুর শাখায় অভিযান চালায় র‌্যাব। অভিযানে করোনা ভাইরাস পরীক্ষার ভুয়া রিপোর্ট, করোনা চিকিৎসার নামে রোগীদের কাছ থেকে অর্থ আদায়সহ নানা অনিয়ম ধরা পড়ে। পরদিন ৭ জুলাই রাতে উত্তরা পশ্চিম থানায় ১৭ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়।

 


আরও খবর



যাকাতের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিতদের স্বাবলম্বী করার আহ্বান

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৪৬জন দেখেছেন

Image

ব্যবসায়ীদের প্রত্যেককে নিজ নিজ অবস্থান থেকে গরিব প্রতিবেশী ও নিকট আত্মীয়-স্বজনকে জাকাত প্রদানের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করার আহ্বান জানিয়েছেন শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠন এফবিসিসিআইর সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।

রাজধানীর একটি হোটেলে সোমবার (২৮ মার্চ) সংগঠনের সাধারণ পরিষদ সদস্যদের নিয়ে আয়োজিত ইফতার ও দোয়া মাহফিলে তিনি এ আহ্বান জানান।

মাহফিলে অংশ নেওয়ায় সবার প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। এসময় জাকাত প্রদানের গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে জাকাতের মাধ্যমে আমাদের অর্জিত আয়ের একটি অংশ সমাজের সুবিধা বঞ্চিতদের মাঝে বিতরণ করি। এক্ষেত্রে প্রত্যেকে স্ব-স্ব অবস্থান থেকে গরীব প্রতিবেশী কিংবা নিকট আত্মীয়-স্বজনকে জাকাতের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করে তুলতে পারি।

এর আগে স্বাগত বক্তব্য দেন এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহ-সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু। তিনি রমজানে নিত্যপণ্যের মাধ্যমে ব্যবসায়ীদের অতি মুনাফা অর্জনের মানসিকতা থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানান। পাশাপাশি বাংলাদেশ বিজনেস সামিট সফলভাবে সম্পন্ন করতে সহযোগিতার জন্য তিনি ব্যবসায়ীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। এসময় দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি কামনায় দোয়া মোনাজাত করা হয়।

ইফতার মাহফিলে এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি আব্দুল আওয়াল মিন্টু, সহ-সভাপতি এম এ মোমেন, মো. আমিন হেলালী, মো. হাবীব উল্লাহ ডন, এম এ রাজ্জাক খান রাজ, এফবিসিসিআইর পরিচালকরা এবং সাধারণ পরিষদ সদস্য ছাড়াও দেশের ব্যবসায়িক নেতারা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর

তিল ঠাঁই নেই মসজিদে হারামে

বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩