Logo
শিরোনাম

নেত্রকোনায় খাদ্য ভিত্তিক পুষ্টি(ফলিত পুষ্টি) বিষয়ে তিন ব্যাপি প্রশিক্ষণ

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

নেত্রকোনা প্রতিনিধি: 

নেত্রকোনায় বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইস্টিটিউট(বারটান) এর আয়োজনে খাদ্য ভিত্তিক পুষ্টি(ফলিত পুষ্টি) বিষয়ে তিন দিনের  (৭-৯ মে ২৪ ইং ) প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়।

আজ মঙ্গলবার(০৭ মে) সকাল ১০ টায় জেলার রাজুর বাজার এলাকার বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইস্টিটিউট( বারটান) নেত্রকোনার আঞ্চলিক কার্যালয়ে প্রশিক্ষণ কর্মসূচির অনুষ্টিত হয়।

উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোসা আলতাফ-ঊন-নাহার এর সঞ্চালনায় প্রশিক্ষণ কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলার ইউনিয়ন উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা জাফরিনা আক্তার, সমাজসেবা অধিদপ্তরের ইউনিয়ন সমাজকর্মী দীনা বেগম , মহিলা অধিদপ্তরের ফিল্ড সুপারভাইজার উম্মে সাদিয়া, নারী প্রগ্রতি সংঘের কমিউনিটি ম্যানেজার স্বপন ভট্রাচার্য্য, সদর তথ্য সেবা সহকারী দীনা বেগম ও  ইমাম, পুরোহিত, শিক্ষক-শিক্ষিকা, এনজিও কর্মীসহ মোট ৩০ জন। একই সাথে অন্য  বাচে ৩০ জন কৃষক ও কৃষাণী নিয়ে মোট ৬০ জনকে তিনদিন ব্যাপী এ প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।

প্রশিক্ষণে ড. মোসা আলতাফ-ঊন-নাহার  খাদ্য, পুষ্টি, ফলিত পুষ্টি, খাবারের উপাদান , দৈনন্দিন জীবনযাত্রা প্রণালি ও প্রয়োজনীয় খাবারের পরিমাণ বিষয়ে আলোচনা করেন।


আরও খবর



কুম্ভমেলায় পদপিষ্ট হয়ে মৃত কমপক্ষে ১৬

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

ভারতের উত্তর প্রদেশে কুম্ভমেলায় পদদলনের ঘটনায় আরও আটজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এ নিয়ে পদদলনের ওই ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ১৬ জনে। আহত হয়েছেন অন্তত শতাধিক। তাদের মধ্যে অনেকের অবস্থা গুরুতর। খবর এএফপির।

মঙ্গলবার দিবাগত রাতে হিন্দুদের ছয় সপ্তাহের এ মেলার সবচেয়ে শুভদিন উপলক্ষ্যে ত্রিবেণী সঙ্গমে পুণ্যস্নান করতে কয়েক লাখ মানুষ প্রয়াগরাজের অস্থায়ী শহরটিতে হাজির হয়েছিল।

এদিকে রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, ড্রোন ফুটেজে দেখা গেছে ভক্তরা রাতে অন্ধকারের মধ্যে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে গঙ্গা, যমুনা ও পৌরাণিক অদৃশ্য নদী সরস্বতীর মিলনস্থল ত্রিবেণীতে ‘পবিত্র’ ডুব দিতে এগিয়ে যাচ্ছেন।

পদদলনের ঘটনার পর ধারণ করা ভিডিও ও ছবিগুলোতে দেখা গেছে, মৃতদেহ স্ট্রেচারে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে আর লোকজন মাটিতে বসে কাঁদছে, জান বাঁচাতে সরে যাওয়ার চেষ্টা করা লোকজনের মালপত্র একটা কার্পেটের ওপর পড়ে আছে আর কিছু লোক সেখানে কাজ করছে।

রয়টার্সের একজন প্রত্যক্ষদর্শী বেশ কয়েকটি মৃতদেহ দেখেছেন। তিনি নদী তীরের ঘটনাস্থলে জড়ো হওয়া অনেকগুলো অ্যাম্বুলেন্সের কাছে ছিলেন।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কীভাবে পদদলনের ঘটনাটি ঘটেছে তা পরিষ্কার হয়নি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পদদলনের ঘটনা থেকে বাঁচার জন্য ভক্তরা সরে যাওয়ার চেষ্টা করলে বের হওয়ার একটি পথে ভিড়ের মধ্যে হুড়োহুড়িতে আরেকটি পদদলনের ঘটনা ঘটে। তখন তারা সেখান থেকে সরে এসে বের হওয়ার আরেকটি পথের খোঁজে পন্টুন সেতুগুলোর কাছে গেলে দেখেন কর্তৃপক্ষ সেটি বন্ধ করে রেখেছে।

মুম্বাই থেকে আসা রাবিন নামে এক ভক্ত বলেন, “বহু মানুষকে পড়ে যেতে ও ভিড়ের লোকজনকে তাদের ওপর দিয়ে চলে যেতে দেখেছি আমি। বহু শিশু ও নারী হারিয়ে গিয়ে সাহায্যের জন্য কাঁদছিল।

সঙ্কটজনক পরিস্থিতি চলার সময় র‌্যাপিড অ্যাকশন ফোর্সের (আরএএফ) একটি বিশেষ ইউনিটকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য মোতায়েন করা হয়। উদ্ধারকাজ চলছে বলে জানিয়েছেন তারা।

২০১৩ সালের মহা কুম্ভ মেলার সময়ও সবচেয়ে শুভদিন মৌনী অমাবস্যার রাতে ভিড়ের চাপে একই ধরনের পদদলের ঘটনা ঘটেছিল। ওই সময় ৩৬ জন নিহত হয়েছিলেন।

ভারতীয় চান্দ্র পঞ্জিকা অনুযায়ী গতকাল মঙ্গলবার ছিল মৌনী অমাবস্যা। সনাতন ধনর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস মতে, এই তিথিতে প্রয়াগরাজের গঙ্গা, যমুনা ও স্বরস্বতী নদীর সঙ্গমে স্নান করলে অশেষ পূণ্য অর্জিত হয়। এ কারণেই মঙ্গলবার সেখানে প্রচুর মানুষের ভিড় ছিল।


আরও খবর



নওগাঁয় অগুনে পুড়ে ছাই হলো প্রায় ১০ লাখ টাকা মূল্যের মালামাল

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁর সাপাহার উপজেলার আশড়ন্দ বাজারে অগ্নিকান্ডে জৈনক মজিবর রহমান নামে ব্যাক্তির মুদিখানা দোকান ও দোকানে থাকা বিভিন্ন মালামাল পুড়ে ছাই হয়েছে। শুক্রবার জুমা নামাজের সময় সাপাহার উপজেলার আশড়ন্দ বাজারে এ অগ্নিকান্ডের ঘটনাটি ঘটেছে। প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানিয়রা জানান,

শুক্রবার ২৪ শে জানুয়ারী দুপুরে বাজারের প্রায় সকল লোকজন তাদের দোকান পাট বন্ধ করে নামাজ আদায় করতে মসজিদে যায়। নামাজ প্রায় শেষের দিকে কিছু লোকজন বাজারে আগুন আগুন বলে চিৎকার করতে থাকলে মসজিদের মাইকেও আগুনের এলান প্রচার করা হয় এবং মসজিদের সকল মুসুল্লিগন এক যোগে আগুন নেভাতে আগাইয়া আসেন। সংবাদ পেয়ে সাপাহার ফায়ার সার্ভিসের টিম দ্রুত ঘটনা স্থলে পৌছে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনেন। আগুনে ক্ষতিগ্রস্থ্য ব্যবসায়ী মজিবর রহমান জানান, অগ্নিকান্ডে আমার দোকানের সকল মালামাল ও সাথে সংযুক্ত দুটি গুদাম ঘর পুড়ে অনুমান ১০ লাখ টাকা মূল্যের মালামাল পুড়ে গেছে। ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট লিডার কামনুজ্জামান জানান, ফায়ার সার্ভিস পোছার পরই আগুন নিয়ন্ত্রনে আনায় বাজারের অন্য কোন দোকানে আগুন ছড়িয়ে পরেনি। তবে দোকানদার মজিবরের প্রায় ১০ লাখ টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে এবং বৈদ্যুতিক সটসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটতে পারে বলে প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে।


আরও খবর



চলমান সংস্কার কাজের ওপর নির্ভর করবে নির্বাচন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর গত ছয় মাসে বারবার যে প্রশ্নটি সামনে এসেছে সেটা হলো- কবে হবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন। শুরু থেকেই বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো দ্রুত নির্বাচনের ব্যাপারে সরকারকে চাপ দিয়ে আসছে। সরকারের কাছে নির্বাচনের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপও দাবি করেছে। সরকার স্পষ্ট করে তারিখ ঘোষণা না করলেও দুটি সময়সীমার কথা জানিয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে বারবার বলা হয়েছে, চলমান সংস্কার কাজের ওপর নির্ভর করবে নির্বাচন। রাজনৈতিক দলগুলো ব্যাপক পরিসরে সংস্কার চাইলে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। আর সংক্ষিপ্ত সংস্কার চাইলে ২০২৫ সালের মধ্যে ত্রয়োদশ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

তবে বিএনপির পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার চাপ অব্যাহত রয়েছে। এমনকি দলটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ন্যূনতম সংস্কার শেষে চলতি বছরের জুলাই-আগস্টের মধ্যেই নির্বাচনের আয়োজন করা সম্ভব। রাজনৈতিক দলগুলোর এই চাপের মধ্যে অবশেষে সরকারের পক্ষ থেকে চলতি বছরের মধ্যেই নির্বাচন করার ব্যাপারে সুস্পষ্ট ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।

সম্প্রতি একটি বিদেশি গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ইঙ্গিত দেন, চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হতে পারে। সেই ইঙ্গিত আরও জোরালো হলো সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিএনপির প্রতিনিধি দলের সাক্ষাতের পর। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানিয়েছেন, সরকার ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এ ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টা তাদের আশ্বস্ত করেছেন।

ফখরুল সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, প্রধান উপদেষ্টা এবং তার সঙ্গে যারা আছেন তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন, অতি দ্রুত তারা নির্বাচনের ব্যবস্থা করছেন। তিনি (প্রধান উপদেষ্টা) বলেছেনও- ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা করার জন্য কাজ করছেন।

ফখরুল বলেন, আমরা আশা করব, জনগণের যে প্রত্যাশা আছে, একটা রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন তিনি। সেটার মধ্য দিয়ে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন সম্পন্ন হবে বলে আমরা প্রত্যাশা করছি।

এদিকে একই দিন রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছেন, সব রাজনৈতিক দল একমত হলে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন দিতে সরকারের আপত্তি নেই।

শফিকুল আলম বলেন, জাতীয় নির্বাচন দ্রুত চায় বিএনপি। নির্বাচনের রোডম্যাপ চেয়েছে বিএনপি। সরকারের পরিকল্পনা, চলতি বছরের ডিসেম্বর অথবা ২০২৬ নাগাদ নির্বাচন হওয়ার কথা বলা হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো যেসময় নির্বাচন চায় তখনই নির্বাচন হবে।

নির্বাচন কমিশনও ডিসেম্বরে নির্বাচনের অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি নিচ্ছে। সোমবার মানিকগঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকারও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্ততি নেওয়ার কথা বলেছেন।

নির্বাচন কমিশনার বলেন, কমিশনের কাছে ভালো নির্বাচন না করার কোনো বিকল্প নেই। দেশে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক নেতারাসহ বিভিন্ন মহলের সহায়তা দরকার। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে যাতে জাতীয় নির্বাচন হয়, সে লক্ষে প্রস্ততি নিচ্ছে কমিশন। আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, সবার চাহিদা অনুযায়ী সুষ্ঠু নির্বাচন করতেই হবে, পেছনে ফেরার সুযোগ নেই।

তবে ডিসেম্বর মাসে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন নিয়ে এক ধরনের অনিশ্চয়তাও তৈরি হয়েছে। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের অংশ এবং সীমানা পুনর্নির্ধারণ আইনের সংশোধনের কারণে আটকে আছে যাবতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি। কেননা এই দুটি আইনে কী কী সংশোধন আনা হবে—সে বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা নেই নির্বাচন কমিশনের (ইসি)। আগামী জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা ছাড়া কমিশনকে কোনো ধরনের নির্দেশনাও দেওয়া হয়নি।

এছাড়া এবারের ভোটার তালিকা হালনাগাদে প্রায় ১৮ লাখ ৪৯ হাজার ৩২৬ জন নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন যারা ২০২৬ সালের ২ জানুয়ারি ভোটারযোগ্য হবেন। চলতি বছরের ডিসেম্বরে ভোট হলে তারা ভোট দিতে পারবেন না। এটাকে একটি জটিলতা হিসেবে দেখা হচ্ছে। এক্ষেত্রে নির্বাচন আগামী বছরের জানুয়ারিতেও হতে পারে।

এ ব্যাপারে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসিরউদ্দিন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, সংস্কার কার্যক্রমের কারণে প্রস্তুতিতে আমরা আটকে আছি। এখনো পর্যন্ত রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন এবং সীমানা পুনর্নির্ধারণ কার্যক্রম শুরু করতে পারিনি। দুটি আইন সংশোধন হবে নাকি বিদ্যমান আইনে কার্যক্রম শুরু করব সে বিষয়ে আমরা কিছুই জানি না। এ বিষয়ে সময়ক্ষেপণ হলে প্রস্তুতিতে আমরা পিছিয়ে যাব। সেক্ষেত্রে ডিসেম্বরে নির্বাচন আয়োজন করা কঠিন হবে।

এদিকে বিএনপি নির্বাচনের ব্যাপারে তাড়াহুড়ো করলেও জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য দলগুলো ততটা তাড়াহুড়োর পক্ষে না। তারা বলছেন, প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে নির্বাচন হোক। এক্ষেত্রে কিছুটা দেরি হলেও মেনে নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে দলগুলো। যদিও বড় দল হিসেবে বিএনপির চাওয়াই বেশি গুরুত্ব পাবে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।


আরও খবর

বাংলাদেশী নাগরিকত্ব পরিত্যাগ বেড়েছে

সোমবার ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




বাড়বে তাপমাত্রা, রয়েছে বৃষ্টির আভাস

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা বাড়ার পাশাপাশি বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এর বর্ধিতাংশ উত্তরপূর্ব বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।

এ অবস্থায় মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের নদী অববাহিকার কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।

বুধবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।

এ ছাড়া বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা এক থেকে তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। এ সময়ে ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের এবং কুমিল্লা অঞ্চলের দু-এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি অথবা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।


আরও খবর

বাংলাদেশী নাগরিকত্ব পরিত্যাগ বেড়েছে

সোমবার ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টির আভাস

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হালকা অথবা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির আভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেইসঙ্গে সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ বিহার ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

গতকাল সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় নোয়াখালী ও কুমিল্লা অঞ্চলসহ খুলনা, বরিশাল, ময়মনসিংহ, ঢাকা ও সিলেট বিভাগের দু'এক জায়গায় হালকা অথবা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং তা দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নদী পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।

রাজশাহী ও রংপুর বিভাগে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দেশের অন্যত্র


আরও খবর

বাংলাদেশী নাগরিকত্ব পরিত্যাগ বেড়েছে

সোমবার ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫