Logo
শিরোনাম

নেপালে শক্তিশালী ভূমিকম্প

প্রকাশিত:বুধবার ২৫ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো নেপাল। মঙ্গলবার স্থানীয় সময় দুপুর ২টা ৪৩ মিনিটে দেশটিতে আঘাত হানে এ ভূকম্পন। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির এর মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৯ ।

স্থানীয় সূত্রগুলো জানিয়েছে, ভূমিকম্পের রেশ ছিল প্রায় ২৫ সেকেন্ড। আতঙ্কিত মানুষজন বাড়ি-ঘর ও অফিস ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসে। তবে এখন পর্যন্ত এতে কোনও ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল জুমলা শহর থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর পশ্চিমে এবং ভূপৃষ্ঠ থেকে ২৫ দশমিক ২ কিলোমিটার গভীরে। শক্তিশালী এ ভূমিকম্পের প্রভাব সুদূর দিল্লিতেও অনুভূত হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো। 


আরও খবর



চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় আহত চিকিৎসকের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ |

Image

চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের হাত থেকে ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে হামলায় আহত চিকিৎসক কোরবান আলীর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ এপ্রিল) ভোরে চট্টগ্রামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন থেকে তিনি মারা যান।

জানা গেছে, নগরীর আকবর শাহ থানার ফিরোজশাহ কলোনি ঈদগাঁও মাঠসংলগ্ন জে লাইনে গত ৫ এপ্রিল কিশোরগ্যাংয়ের হামলার মুখে পড়েন চিকিৎসক কোরবান আলীর ছেলে আলী রেজা। ছেলেকে মারধর করতে দেখে তাকে বাঁচাতে এগিয়ে যান কোরবান আলী। এ সময় কিশোরগ্যাংয়ের হামলায় আহত হন তিনি। তার মাথায় পাথর দিয়ে আঘাত করা হয়েছিল।

এদিকে হামলাকারীরা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি গোলাম রসুল নিশানের অনুসারী বলে অভিযোগ করেছেন ওই চিকিৎসকের ছেলে আলী রেজা।

তিনি বলেন, সংজ্ঞাহীন অবস্থায় বাবাকে চট্টগ্রাম মেডিকেলে নেয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে আইসিইউ রাখা হয়। পরে তাকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে আইসিইউতে রাখা হয়েছিল। আজ ভোর সাড়ে ৫টার দিকে আইসিইউতে বাবার মৃত্যু হয়েছে।

আকবর শাহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম রব্বানী জানান, এ ঘটনায় গত রবিবার ওই চিকিৎসকের ছেলে ১২ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও কয়েকজনকে আসামি করে একটি মামলা করেন। এরপর মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।


আরও খবর



অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠেছে ঢাকার বাতাস

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

রাজধানী ঢাকা দীর্ঘদিন ধরেই বায়ুদূষণের কবলে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি হলে শহরটির বাতাসের মানে কিছুটা উন্নতি হয়। কিন্তু গত কয়েক দিনের তীব্র গরম আর শুষ্ক আবহাওয়ায় ঢাকার বাতাস আবারও অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠেছে।

শনিবার (৬ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১৫৩ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ৭ নম্বরে উঠে এসেছে মেগাসিটি ঢাকা, যা অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত।

তবে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ২৬২ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই শহর। এ ছাড়া দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা পাকিস্তানের লাহোর শহরের স্কার ২০৯। আর ১৯৩ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের শহর দিল্লি, ১৮৬ স্কোর নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু এবং পঞ্চম অবস্থানে থাকা চীনের রাজধানী বেইজিংয়ের স্কোর ১৭২।

একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে অস্বাস্থ্যকর বায়ু বলে মনে করা হয়।

২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে; যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।

বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সি মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।


আরও খবর

বঙ্গবাজারে চলছে উচ্ছেদ অভিযান

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪

উৎসবের রঙে রঙিন রাজধানীর সড়ক

রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪




ঢাকায় প্রথম রিকশা প্রচলনের ইতিহাস এবং দেশে দেশে রিকশার বৈচিত্র্যময় নাম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

প্রাচীনকাল থেকেই জাপানে রিকশা প্রচলনের কথা জানা যায়। রিকশা শব্দটি জাপানি, যা জিনরিকিশা থেকে আগত। জিন শব্দের অর্থ মানুষ, রিকি অর্থ শক্তি, শা অর্থ বাহন। একসঙ্গে অর্থ দাঁড়ায় মানুষ্য শক্তি দিয়ে চালিত বাহন। 

মূলত উনিশ শতকের শেষে চাকা আবিষ্কারের ধারাবাহিকতায় রিকশার উত্থান। রিকশার প্রচলন প্রথম কে করেন, তা নিয়ে মতভেদ রয়েছে। ধারণা করা হয়, ১৮৭০ সাল নাগাদ জাপানের সিমালয়ে মিশনারি হিসেবে কাজ করা মার্কিন নাগরিক জোনাথন স্কোবি এর উদ্ভাবন করেন। 

তখনকার রিকশাগুলো তিন চাকার ছিল না। দুই দিকে দুই চাকা আর সামনের চাকার বদলে একজন মানুষ ঠেলাগাড়ির মতো এটি ঠেলে নিয়ে যেত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জ্বালানি সংকটের কারণে জাপানে রিকশা ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেলেও এখন জাপানে রিকশার প্রচলন নেই।

বাংলাদেশে রিকশা জাপান থেকে আসেনি। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অনেক দেশের পরে বাংলাদেশে রিকশার আগমন। বিশ শতকের শুরুর দিকে অবিভক্ত বাংলার কলকাতায় রিকশার প্রচলন শুরু হয়। একই সময় বার্মার রেঙ্গুনে রিকশা বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। 

ধারণা করা হয় ১৯১৯ বা ১৯২০ সাল নাগাদ বাংলাদেশে রিকশার আগমন বার্মার রেঙ্গুন থেকে চট্টগ্রাম হয়ে। যদিও ঢাকায় এর আগমন ঘটে কলকাতা থেকে। ময়মনসিংহ, নারায়ণগঞ্জের ইউরোপীয় পাট ব্যবসায়ীরা তাঁদের নিজস্ব ব্যবহারের জন্য কলকাতা থেকে ঢাকায় রিকশা নিয়ে আসেন। অনেকের মতে, ঢাকায় রিকশার লাইসেন্স দেয়া হয় ১৯৪৪ সালের দিকে।

অন্য সূত্র হতে জানা যায়, ঢাকায় প্রথম রিকশা আসে ১৯৩৬ বা ১৯৩৭ সালে। সেই সময়ে চন্দননগর এলাকায় ছিল ফরাসি উপনিবেশ এবং তাদের প্রভাব। তখনই ঢাকার মৌলভীবাজারের দুজন সেখান থেকে নিয়ে আসেন দুটি ‘সাইকেল রিকশা’। এই দুই রিকশার দাম পড়েছিল ১৮০ টাকা। 

ব্যবসার জন্য রিকশা আনা হলেও প্রথমদিকে তা সুখকর হয়নি। ব্যবসা জমাতে বেশ বেগ পেতে হয় তাদের। কারণ অন্যের ঘাড়ে চেপে চলতে লোকেরা প্রথমে লজ্জা পেতো। কেউ রিকশায় চললে রাস্তার ছেলেরা পিছনে ছুটত।মৌলভীবাজারের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করে অনেকেই রিকশা আমদানি করতে থাকেন। সেই সময়ে একজন রিকশাচালক দিনে ৩টাকা থেকে সাড়ে তিন টাকা উপার্জন করতেন।

চাহিদা বাড়ছে দেখে ঢাকার মিস্ত্রীরা নিজেরাই রিকশা বানানোর কাজ শুরু করে। যেসব মিস্ত্রীরা আগে সাইকেল সারাইয়ের কাজ করতো তারাই এ কাজ শুরু করে। স্থানীয় মুসলিম এবং বসাকরা এই কাজে পারদর্শী ছিলো। 

অল্প সময়েই তারা নতুন জিনিস আয়ত্ব করে নিতেো। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় রিকশা তৈরির কাজ ব্যাপকভাবে চলতে থাকে। কারণ তখন বাইরে থেকে রিকশা আনা সম্ভব ছিল না। পরে শুরু হয় ওই রিকশায় বাহারি রঙ করে আকর্ষণীয় করে তোলার কাজ।

১৯৪১ সালে ঢাকায় রিক্সার সংখ্যা ছিল মাত্র ৩৭টি। ১৯৪৭ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৮১টি। বর্তমানে ঢাকাতেই ৩ থেকে ৭ লাখ রিক্সা রয়েছে। গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অনুসারে, ঢাকায় কমপক্ষে ৫ লক্ষাধিক রিক্সা চলাচল করে।

ঢাকার ৪০ শতাংশ মানুষ রিক্সায় চলাচল করে।রিকশার আকার, গঠন বিভিন্ন রকম হওয়ায় দেশভেদে এর ভিন্নতা রয়েছে। চীনে সানলুঞ্চে, কম্বোডিয়ায় সিক্লো, মালয়েশিয়ায় বেকা, ফ্রান্সে স্লাইকো নামে রিকশা অধিক পরিচিত। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এটি পেডিক্যাব নামেও পরিচিত। 


ছবি: জাপানী রিকশা (আনুমানিক ১৮৯৭ খ্রিষ্টাব্দ)


আরও খবর



সচেতন ছাত্র সমাজ কর্তৃক বিজ্ঞান ও গণিত অলিম্পিয়াড ২০২৪ অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

মো: হ্নদয় হোসাইন:

সিরাজগঞ্জের চৌহালি উপজেলায়  বিভিন্ন প্রত্যন্ত অঞ্চলের স্কুল, মাদ্রাসা,  সকল ছাত্র-ছাত্রীদের বিজ্ঞান ও   গণিত অলিম্পিয়াডের আমেজ ছড়াতে “ সচেতন ছাত্র সমাজ (সিএসএস)” এর উদ্যোগে  বিজ্ঞান ও গণিত উৎসব- ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (১৩ এপ্রিল ) সম্ভূদিয়া বহুমুখী  উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে উক্ত বিজ্ঞান ও গণিত অলিম্পিয়াড  উৎসব- ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়।

এর আগে  ৬ষ্ঠ-৮ম শ্রেণী জুনিয়র, নবম-দশম শ্রেণী   মোট ২ টি ক্যাটাগরিতে সিএসএস কর্তৃক নির্ধারিত ফর্ম পূরণ করে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করা হয় । এই রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শেষ হয় গত ৫ এপ্রিল ।

সম্ভূদিয়া বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের বিভিন্ন ক্লাসরুমে সকাল ১০.৩০ টা থেকে বেলা ১১.৩০ টা  পর্যন্ত উৎসবমুখর পরিবেশে এই বিজ্ঞান ও গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করে শিক্ষার্থীরা।

পরীক্ষা শুরুর আগে সকাল ৯ টার সময়  মাঠে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা একত্রিত হয়ে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করেন।

বিজ্ঞান ও গণিত  অলিম্পিয়াড উৎসব জুনিয়র  ক্যাটাগরিতে বিজয়ী ৫০ জন ও সিনিয়র  ক্যাটাগরিতে বিজয়ী  ৫০ জন । 

অনুষ্ঠান শেষে CSS কর্তৃক বিজ্ঞান ও গণিত অলিম্পিয়াড উৎসব প্রায় ৫০০ জন অংশগ্রহনকারীদের মধ্যে বিজয়ীদেরকে পুরষ্কার হিসেবে বই, টি শার্ট ক্রেস্ট, মেডেল এবং সকল শিক্ষার্থীদের মাঝে খাবার  বিতরণ করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি  হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিরাজগঞ্জ ৫ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল মমিন মন্ডল  বিশেষ অতিথি,  সন্মানিত  অতিথিবৃন্দ আর সিএসএস সদস্যবৃন্দ ও অভিভাবকবৃন্দ।

শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা BDTODAYS নিউজকে বলেন, “সচেতন ছাত্র সমাজ ” এর উদ্যোগে আয়োজিত “বিজ্ঞান ও গণিত অলিম্পিয়াড” আয়োজনটি খুব সুন্দর ভাবে নিয়েছেন এবং বিভিন্ন স্কুল মাদ্রাসা  থেকে আগত শিক্ষার্থীদের প্রতি আন্তরিকতাসহ সব মিলিয়ে ভালো লেগেছে।


আরও খবর



দশমিনায় সুর্যমুখি শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

মোঃ নাঈম হোসাইন ,দশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি :

পটুয়াখালীতে আইএফডিসি ও কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের সহযোগিতায় ফিট দ্যা ফিউচার বাংলাদেশ ক্লাইমেট স্মার্ট এগ্রিকালচার এক্টিভিটি এর উদ্যোগে সুর্যমুখি শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার বেলা ১১টায় দশমিনা উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের গছানী নিজ হাওলা গ্রামে প্রায় আর্ধশতাধিক কৃষক-কৃষানীর অংশ গ্রহনে সুর্যমুখি শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়। সুর্যমুখি চাষি মো. মকবুল হোসেন হাওলাদারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন দশমিনা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জাফর আহম্মেদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন-আইএফডিসি প্রকল্পের ফিল্ট সুপার ভাইজার মো. নাজমুল হক, সিএফডিসও মো. হাবিবুর রহমান, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. রবি ফয়সাল ও উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেনসহ স্থানীয় গন্যমান্যব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর