Logo
শিরোনাম
আহাদ শেখ সভাপতি মতিন মাষ্টার সম্পাদক

রাণীনগরের বড়গাছা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৮৫জন দেখেছেন

Image

কাজী আনিছুর রহমান,রাণীনগর (নওগাঁ) :

নওগাঁর রাণীনগরের বড়গাছা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে বড়গাছা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আয়োজনে বড়গাছা ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গনে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে আব্দুল আহাদ শেখ (বাবু) সভাপতি এবং আব্দুল মতিন মাষ্টারকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে আংশিক কমিটি ঘোষনা করা হয়। 

বড়গাছা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি শ্রী রবীন্দ্রনাথ চত্রুবর্তীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আব্দুর রহমান। প্রধান বক্তা হিসেবে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রউফ দুলু,বিশেষ অতিথি হিসেবে নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আলহাজ্ব মোহাম্মদ আলী, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক জাভেদ জাহাঙ্গীর সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক হাসানূর আল-মামুন, সম্মেলনে উদ্বোধক হিসেবে এমপি আনোয়ার হোসেন হেলাল উপস্থিত ছিলেন।এছাড়া উপজেলা ,ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সম্মেলনে আব্দুল আহাদ শেখ (বাবু) সভাপতি এবং আব্দুল মতিন মাষ্টারকে সাধারণ সম্পাদক করে বড়গাছা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আংশিক কমিটি ঘোষনা করা হয়।


আরও খবর



রাজধানীতে ধসে পড়ার ঝুঁকিতে ৯ লাখ ভবন

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৭১জন দেখেছেন

Image

মুন্সি মো আল ইমরান:রাজধানী ঢাকায় নতুন ভবন করতে হলে এখন থেকে সাধারণ নকশার পাশাপাশি কাঠামোগত নকশাও জমা দিতে হবে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে (রাজউক) আর ভূমিকম্প সংশ্লিষ্ট বিষয়ে রাজউককে সহায়তার জন্য নতুন একটি সংস্থা গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে মন্ত্রণালয়ের এক বৈঠকে।

এই বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন সংস্থাটি হবে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনে এবং এটি পরিচালিত হবে মন্ত্রণালয়ের সচিবের নেতৃত্বে একটি ট্রাস্টি বোর্ডের মাধ্যমে।

একই সাথে রাজউক দুটি টাস্কফোর্স গঠন করবে ঢাকার ভবনগুলো পর্যবেক্ষণের জন্য। মূলত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে ভবনগুলো পরিদর্শন করা হবে যার তত্ত্বাবধানে থাকবে ওই দুই টাস্কফোর্স।

রাজউকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। যদিও মন্ত্রণালয় বা রাজউক আনুষ্ঠানিকভাবে বিষয়ে কিছু জানায়নি।

মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ভূমিকম্প বিষয়ক বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক মেহেদি আহমেদ আনসারী। তিনি ও বিডিটুডেসকে সব সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নতুন সংস্থা গঠনের বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত আজ হলো। সংস্থাই ভূমিকম্প সংশ্লিষ্ট সব বিষয় অর্থাৎ অ্যাসেসমেন্ট, মাটি পরীক্ষাসহ যাবতীয় কাজে রাজউককে সহায়তা করবে। আর রাজউক জানিয়েছে যে তারা এখন থেকে ভবন নির্মাণের জন্য সাধারণ নকশার পাশাপাশি কাঠামোগত নকশাও বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে,’ বলেন তিনি।

কাঠামোগত নকশা আসলে একটি ভবনের বিস্তারিত নকশা, যেখানে ফাউন্ডেশন, পিলার, অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থাসহ ভেতরের খুঁটিনাটি বিষয়গুলো কেমন হবে তার নকশাও থাকবে।

মেহেদি আহমেদ আনসারী বলেন, এই নকশা থেকেই ধারণা পাওয়া যাবে যে নতুন ভবনটি ভূমিকম্প সহনীয় হবে কি-না।

ভূমিকম্প ঝুঁকি এবং ঢাকায় সম্প্রতি কয়েকটি ভবনে বিস্ফোরণের ঘটনা ছাড়াও সাম্প্রতিক এক জরিপে বিপুল সংখ্যক ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের তথ্য উঠে আসার প্রেক্ষাপটে এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হলো।

থার্ড পার্টি যাচাই করবে বিদ্যমান ভবন


ঢাকা শহরের ভবনগুলো সরেজমিন পরিদর্শন করে দেখা হবে যে এগুলো কতটা নিয়ম মেনে করা হয়েছে বা ভূমিকম্প বা আগুনের ঝুঁকি থেকে এগুলো কতটা নিরাপদ।

তবে এগুলো কিভাবে করা হবে তা নিয়ে খুব শিগগিরই একটি নীতিমালা তৈরি হবে বলে জানিয়েছে রাজউক।

যদিও সম্প্রতি নগর উন্নয়ন কমিটির সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভবনগুলো পরিদর্শন পর্যবেক্ষণ করা হবে মূলত থার্ড পার্টি বা তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে।

রাজউক বলেছে, নীতিমালা হওয়ার পর থার্ড পার্টি দিয়ে তারা কাজটি করবে। এটি হলে শহরের সব ভবন সম্পর্কে একটি পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যাবে। তখনই আমরা বলতে পারবো যে শহরটি আসলে কতটা ঝুঁকির মধ্য আছে,’ বলছিলেন আনসারী।

উল্লেখ্য, রাজউকের হিসাবে এখন সংস্থাটির আওতায় থাকা এলাকায় প্রায় ২১ লাখ ভবন বা ধরনের স্থাপনা আছে।

সম্প্রতি প্রায় ৩০০০ ভবনের ওপর একটি সমীক্ষা চালিয়ে ৪২টি ভবনকে অতিমাত্রায় ঝুঁকিতে থাকার জন্য চিহ্নিত করা হয়েছে।

নগর উন্নয়ন কমিটির সদস্য বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব প্ল্যানার্সের সভাপতি মোহাম্মদ ফজলে রেজা বলেন, এসব ভবন ভেঙ্গে ফেলার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

কিভাবে ভাঙ্গা হবে সেটি রাজউক ঠিক করবে বলে সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে। এক্ষেত্রে দুমাস সময়সীমা নির্ধারণ করা হলেও রাজউকের কর্মকর্তারা বলছেন, সামনে রোজার পর বিষয়ে কার্যক্রম শুরু হতে পারে।

তবে তার আগে এসব ভবনের মালিকদের চিঠি দেয়া হবে। তারা ভবন খালি করে দেবে। এরপর ভাঙ্গার কার্যক্রম শুরু হবে

ঝুঁকিতে লাখ ভবন


রাজউকের এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ঢাকার কাছে টাঙ্গাইল এলাকায় মাটির নিচে যে ফল্টলাইন আছে সেখানে সাত মাত্রার কাছাকাছি ভূমিকম্প হলে সাড়ে আট লাখেরও বেশি ভবন ধসে পড়বে।

সমীক্ষাটি গত চার বছর ধরে করা হয়েছে, যার রিপোর্ট সম্প্রতি কর্তৃপক্ষকে দেয়া হয়েছে।

সমীক্ষার সাথেও জড়িত ছিলেন অধ্যাপক মেহেদি আহমেদ আনসারী। তিনি বলেন, এই সাড়ে আট বা নয় লাখের মধ্যে ছোটোখাটো ভবনও আছে।

আমরা সমীক্ষাটি করেছি আসলে নীতিনির্ধারকদের পরিস্থিতি এর গুরুত্ব বোঝানোর জন্য। আজকের সভায় সেটি তাদের বলা হয়েছে। তারাও অনুধাবন করেছেন,’ বিবিসি বাংলাকে বলেন তিনি।

আনসারী বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলোর মধ্যে অনেক একতলা বা দোতলা ভবন আছে।

তবে ৪২টি ভবনকে অতি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে যেগুলো ভেঙ্গে ফেলতে হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

বিশেষজ্ঞরা অবশ্য আগে থেকেই বলে আসছেন যে ভূমিকম্পের মতো দুর্যোগে বিশ্বের অন্যতম ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চলের কাতারে রয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা।

তবে ঘনবসতির এই শহরটির ঝুঁকি কমাতে পর্যন্ত বিভিন্ন প্রকল্প পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কথা বলা হলেও তার বেশিরভাগই আলোর মুখ দেখেনি।

আর্থ অবজারভেটরি সেন্টারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইন্ডিয়ান, ইউরেশিয়ান এবং মিয়ানমার- এই তিনটি প্লেটের সংযোগস্থলে বাংলাদেশের অবস্থান, যা বড় ধরনের ভূমিকম্পের ঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে।

তবে সাধারণত প্রতিবারই কোনো ভূমিকম্প হওয়ার পরই ব্যাপক তৎপরতা দেখা যায়, যা ধামাচাপা পড়ে থাকে আরেকটি ভূমিকম্প আঘাত হানার আগ পর্যন্ত।

এর আগে ২০০৯ সালে সমন্বিত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মসূচি (সিডিএমপি) জাইকার যৌথ জরিপে জানা গিয়েছিল যে ঢাকায় সাত বা তার বেশি মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হলে শহরের ৭২ হাজার ভবন ভেঙ্গে পড়বে এবং লাখ ৩৫ হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তৈরি হবে সাত কোটি টন কনক্রিটের স্তূপ।

ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স বরাবরই বলে আসছে যে ঢাকা শহরের ৭৬ শতাংশ রাস্তা সরু হওয়ায় ভূমিকম্প হলে উদ্ধার তৎপরতা চালানো কঠিন হয়ে যাবে।

এছাড়া ৬০ শতাংশ ভবন মূল নকশা পরিবর্তন করে গড়ে ওঠায় বড় ধরনের ভূমিকম্পের সময় এই অপরিকল্পিত ভবনগুলো সাথে সাথে ধসে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সেইসাথে গ্যাস, বিদ্যুৎ পানির লাইনে বিস্ফোরণ ঘটে এক ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে।

তবে অধ্যাপক মেহেদী আহমেদ আনসারী বলেন, ভূমিকম্প বিষয়ক নতুন সংস্থাটি তৈরি হলে এসব বিষয়ে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেয়া সহজ হবে।

পরীক্ষা-নিরীক্ষা থেকে শুরু করে প্রতিরোধী ব্যবস্থা কিংবা প্রশিক্ষণ সবকিছুই ওই সংস্থাটি দেখভাল করবে। ফলে সমন্বিত কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার সুযোগ তৈরি হবে। এটা আসলেই খুব জরুরি ছিল,’ বিবিসি বাংলাকে বলেন তিনি।

 


আরও খবর

মেট্রোরেলের সব স্টেশন চালু

শুক্রবার ৩১ মার্চ ২০২৩




রমজানে জাল নোট নিয়ে সতর্কতা

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৭৩জন দেখেছেন

Image

পবিত্র রমজান মাসে নোট জালকারী চক্রের অপতৎপরতা রোধে ব্যাংকগুলোকে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এজন্য বিশেষ কয়েকটি নির্দেশনা পালন করতে বলা হয়েছে।

এর মধ্যে রাজধানীতে ৫৮ স্থানে জাল নোট প্রতিরোধে ব্যাংক নোটের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্যসম্বলিত ভিডিও বিভিন্ন ব্যাংককে জনগণের সামনে প্রদর্শন করতে বলা হয়েছে।

নির্দেশনায় বলা হয়, ব্যাংক নোটের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্যসম্বলিত ভিডিও চিত্র রমজানে ঢাকা শহর এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখাগুলোর নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী বগুড়া জেলাসহ অন্যান্য বিভাগীয় শহরের গুরুত্বপূর্ণ জনসমাগমস্থল, রাস্তার মোড়ে সন্ধ্যার পর কমপক্ষে ১ ঘণ্টা করে প্রচার করতে হবে। দেশের ব্যাংকগুলোর শাখায় গ্রাহকদের জন্য স্থাপিত টিভি মনিটরগুলোতে ভিডিও চিত্রটি পুরো ব্যাংকিং সময়ে প্রদর্শন করতে হবে।

ব্যাংকের শাখাগুলোতে উচ্চ মূল্যমানের নোট গ্রহণ ও প্রদানকালে এবং এটিএম মেশিনে টাকা ফিডিংয়ের পূর্বে আবশ্যিকভাবে জাল নোট শনাক্তকারী মেশিন দ্বারা নোট পরীক্ষা করতে হবে। রমজান শেষ হওয়ার পর ১০ কর্ম দিবসের মধ্যে আলোচিত নির্দেশনা পরিপালনের স্বপক্ষে একটি সচিত্র প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট বিভাগে জমা দিতে হবে।


আরও খবর

ঈদের বাজারেও চড়া দাম

শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩

সরকারের প্রশংসায় ব্লুমবার্গ

শুক্রবার ৩১ মার্চ ২০২৩




নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলায় বাকলজোড়া ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ চলমান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ৭০জন দেখেছেন

Image

জেলা প্রতিনিধি (নেত্রকোনা):

নেত্রকোনার সীমান্ত উপজেলা দুর্গাপুরের বাকলজোড়া ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে উপ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে।

বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই ভোটের মাঠে ভোটারদের স্বতঃস্ফূর্ত আগমন দেখা গেছে।

প্রথমবারের মতো দূর্গাপুরে ইউনিয়ন পর্যায়ে ইভিএম পদ্ধতিতে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। 

এতে কিছুটা অসুবিধা হলেও প্রিজাইডিং অফিসাররা ডামিতে শিখিয়ে দিচ্ছেন।  

উল্লেখ্য,  গত ১০ জানুয়ারি বাকলজোড়া ইউনিয়নের  সাবেক চেয়ারম্যান ইয়াকুব আলী তালুকদারের মৃত্যুর পর পদটি শুন্য হয়। 

শূন্য পদে উপ নির্বাচনে ইউনিয়নটিতে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তিনজন। 

এর মাঝে আওয়ামী লীগ প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শফিক (নৌকা) স্বতন্ত্র প্রার্থী ইউসুফ তালুকদার (মোটরসাইকেল) ও সিরাজুল ইসলাম আনারস প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। 

৯টি ওয়ার্ডের প্রতিটি কেন্দ্রে একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সহ দুই প্লাটুন বিজিবি ও অতিরিক্ত পুলিশ র‍্যাব সদস্য মোতায়েন রয়েছে।

এই ইউনিয়নে ভোটার রয়েছেন ২৩ হাজার ৭শ ৫৪ জন।  এরমধ্যে পুরুষ ১২ হাজার ১৮১ নারী ১১ হাজার ৫৭৩ জন।

৭ নং পাইক পাড়া বিদ্যালয় কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসার বিজন কান্তি ধর জানান সুন্দর সুষ্ঠু ভাবেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। 

প্রিজাইডিং অফিসার বিজন কান্তি ধর জানান, সকাল ৮.৩০ থেকেই ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। ইউনিয়ন পর্যায়ে এই প্রথমবার ইভিএম পদ্ধতি ভোট গ্রহণ চলছে, তাই ভোট দিতে হালকা অসুবিধা হচ্ছে। কিন্তু আমরা সবাইকে বলছি নির্দ্বিধায় ভোট দিতে। কালকা সমস্যাগুলো আমরা উপস্থিত থেকে সমাধান করে দিচ্ছি। ভোটারগণ স্বতঃস্ফূর্ত ভোট দিচ্ছে। 

এছাড়া দূর্গাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নেতৃত্বে নির্বাহী ম্যাজিট্রেট গণ কেন্দ্র গুলোতে উপস্থিত থেকে ভোট গ্রহণ তদারকি করছেন।

আওয়ামী লীগ প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শফিক জানান, এখন পর্যন্ত ভালো অবস্থা ভোটরা এসে ভোট তবে বাকলজোড়া কেন্দ্রে আমার অনুসারীদেরকে বিভিন্ন প্রকার সমস্যা করছে। এই বিষয়ে আমি অভিযোগ করেছি, দেখা যাক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কি ব্যবস্তা গ্রহণ করে। এছাড়া সার্বিকভাবে ভোট গ্রহণ ভালোই চলছে। 


আরও খবর



ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত বুঝবেন কিভাবে ?

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০১ এপ্রিল ২০২৩ | ১০৭জন দেখেছেন

Image

লিভার শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। এটি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে, চর্বি, প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট বিপাক করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এমনকি গ্লাইকোজেন, ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ সংরক্ষণেও কাজ করে।

শরীরের ভেতরে ও বাইরে পিত্ত উৎপন্ন ও নির্গত করার পাশাপাশি লিভার অ্যালবুমিন ও জমাট বাঁধার কারণগুলোর মতো প্লাজমা প্রোটিন সংশ্লেষণ করে। তাই লিভারে বিভিন্ন রোগ দেখা দিলে এর কার্যকারিতা কমে যায়। ফলে পুরো শরীরে এর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে।

লিভারের বিভিন্ন রোগের মধ্যে ফ্যাটি লিভার অন্যতম। ফ্যাটি লিভার ডিজিজ হয়, যখন বিভিন্ন কারণে লিভারে খুব বেশি চর্বি জমা হয়। দুটি প্রধান ধরনের ফ্যাটি লিভার ডিজিজ হলো- ননঅ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ (এনএএফএলডি)।

এটি হলো এক ধরনের ফ্যাটি লিভার ডিজিজ, যা ভারী অ্যালকোহল ব্যবহারের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। অন্যদিকে অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ, যাকে অ্যালকোহলিক স্টেটোহেপাটাইটিসও বলা হয়। এটি প্রচুর অ্যালকোহল সেবরেনর সঙ্গে যুক্ত।

ফ্যাটি লিভারের সাধারণ লক্ষণগুলো হলো-

>> পেটে ব্যথা বা পূর্ণতার অনুভূতি

>> বমি বমি ভাব

>> ক্ষুধা ও ওজন কমে যাওয়া

>> হলুদ ত্বক

>> চোখ হলুদ হওয়া

>> পেট ও পা ফোলা

>> ক্লান্তি ও মানসিক বিভ্রান্তি

>> দুর্বলতা

ফ্যাটি লিভার কীভাবে হাঁটাকে প্রভাবিত করে?

দুই ধরনের ফ্যাটি লিভার ডিজিজের মধ্যে, নন-অ্যালকোহলযুক্ত ফ্যাটি লিভার ডিজিজকে বলা হয় স্নায়বিক রোগের জন্য সবচেয়ে নতুন ভাস্কুলার রিস্ক ফ্যাক্টরগুলোর মধ্যে একটি।

এক্সপ্রেস.ইউকের রিপোর্ট অনুযায়ী, অস্বাস্থ্যকর লিভার যা কাজ করার জন্য লড়াই করছে তা বিভিন্ন ফাংশনকে প্রভাবিত করতে পারে।

আচরণ, মেজাজ, বক্তৃতা, ঘুম’সহ একজন ব্যক্তির চলাফেরায় পরিবর্তন আনে লিভারের এই ব্যাধি। রিপোর্টে বলা হয়েছে, হাঁটার ভঙ্গি পরিবর্তন ফ্যাটি লিভার রোগের সংকেত দিতে পারে।

লিভার ট্রাস্টের তথ্য অনুসারে, ফ্যাটি লিভার রোগের রোগীর হাঁটার মধ্যে দুটি সবচেয়ে সাধারণ পরিবর্তন হলো একটি স্তম্ভিত গতি ও পড়ে যাওয়ার প্রবণতা।

একটি স্তম্ভিত গতিপথকে সাধারণত একটি অ্যাট্যাক্সিক গাইট হিসাবে বর্ণনা করা হয়, যার অর্থ অসংলগ্ন হাঁটা। রিপোর্টে শেষ পর্যায়ের ফ্যাটি লিভার ডিজিজ ও পারকিনসন্সের মধ্যে মিল পাওয়া গেছে।

কীভাবে ঝুঁকি কমাবেন?

মায়ো ক্লিনিক পরামর্শ দিচ্ছে, ফ্যাটি লিভার রোগের ঝুঁকি কমাতে ফল, শাকসবজি, গোটা শস্য ও স্বাস্থ্যকর চর্বি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে ডায়েটে।

এর পাশাপাশি শারীরিক স্বাস্থ্যকে অগ্রাধিকার দেওয়া অর্থাৎ স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা, নিয়মিত ব্যায়াম করা ও স্বাস্থ্যকর খাবারের মাধ্যমে ফ্যাটি লিভারের ঝুঁকি কমানো সম্ভব।

আর অবশ্যই অ্যালকোহল পান ও ধূমপানের মতো অস্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলো পরিহার করাও গুরুত্বপূর্ণ।


আরও খবর



রাণীনগরে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে সার,বীজ বিতরণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ৩১ মার্চ ২০২৩ | ৭৬জন দেখেছেন

Image

কাজী আনিছুর রহমান,রাণীনগর (নওগাঁ) :

নওগাঁর রাণীনগরে প্রায় ২২শ‘কৃষকের মাঝে সার-বীজ বিতরনের উদ্বোধন করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে কৃষি প্রনোদনা কর্মসূচীর আওতায় বিনা মূল্যে আউশ ফসলের ধানের বীজ,পাট বীজ ও সার বিতরনের উদ্ধোধন করেন নওগাঁ-৬,(আত্রাই-রাণীনগর) আসনের এমপি আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন হেলাল।

রাণীনগর উপজেলা পরিষদ চত্বরে কৃষি বিভাগের আয়োজনে অনুষ্ঠিত উদ্ধোধনী অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রউফ দুলু,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহাদাত হুসেইন,সহকারী কমিশনার(ভূমি) হাফিজুর রহমান,উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান জারজিস হাসান মিঠু,উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম,অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা ফারজানা হক ও সম্প্রসারণ কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌছ কানিজ প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।

সংশ্লিষ্টরা জানান,উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের ২১শ‘কৃষকদের মাঝে আউশ ধানের বীজ,সার এবং ২০জন কৃষকের মাঝে পাট বীজ বিতরনের উদ্ধোধন করা হয়।


আরও খবর