Logo
শিরোনাম

শব্দদূষণে ঢাকা বিশ্বের শীর্ষে

প্রকাশিত:সোমবার ২৮ মার্চ ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ |

Image

রোকসানা মনোয়ার: শব্দদূষণের শহরের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে রাজধানী ঢাকার নাম। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের মুরাদাবাদ এবং তৃতীয় অবস্থানে আছে পাকিস্তানের ইসলামাবাদ। শব্দদূষণের দিক থেকে বিশ্বের শীর্ষ তিনটি শহরই দক্ষিণ এশিয়ার।

সম্প্রতি জাতিসংঘের পরিবেশবিষয়ক কর্মসূচির সর্বশেষ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

নিউইয়র্ক, হংকং, বার্সেলোনাসহ বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় শহরগুলোর তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে বলে জাতিসংঘের পরিবেশ প্রোগ্রামের নির্বাহী পরিচালক ইনগার অ্যান্ডারসন স্বাক্ষরিত প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

গত ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত জাতিসংঘের এই প্রতিবেদনের তালিকায় বাংলাদেশ থেকে আরও রয়েছে রাজশাহী ও টাঙ্গাইল শহরের নাম।

এই তালিকায় ভারতের অন্যান্য শহরের মধ্যে রয়েছে দিল্লি, কলকাতা, আসানসোল ও জয়পুর। আর দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য শহরের মধ্যে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি, শ্রীলঙ্কার কলম্বো, নেপালের কুপন্দোল ও কাঠমান্ডু।

প্রতিবেদনটিতে শব্দের তীব্রতার মাত্রা দুই পর্যায়ে নির্ধারণ করা হয়েছে—আবাসিক ও ট্রাফিক এলাকা। যানবাহনজনিত ট্রাফিক এলাকায় ঢাকায় শব্দের তীব্রতার মাত্রা ১১৯ ডেসিবল এবং আবাসিক এলাকায় ৫৭ ডেসিবল রেকর্ড করা হয়েছে।

রাজশাহীতে ট্রাফিক এলাকায় শব্দের তীব্রতার মাত্রা ১০৩ ডেসিবল এবং আবাসিক এলাকায় ৫৫ ডেসিবল রেকর্ড করা হয়েছে। অন্যদিকে টাঙ্গাইলে ট্রাফিক এলাকায় শব্দের তীব্রতার মাত্রা পাওয়া গেছে ৭৫ ডেসিবল। টাঙ্গাইলের আবাসিক এলাকায় তা ৬৯ ডেসিবল।

প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ১৯৯৯ সালের নির্দেশনা অনুসারে আবাসিক এলাকায় ঘরের বাইরে মানুষের জন্য শব্দসীমা ৫৫ ডেসিবল। ট্রাফিক এলাকায় তা ৭০ ডেসিবল। এরপর ২০১৮ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নতুন এক নির্দেশনায় দিন ও রাতের শব্দসীমা আলাদাভাবে উল্লেখ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, দিনের বেলায় ট্রাফিক বা বাণিজ্যিক এলাকায় মানুষের জন্য শব্দসীমা ৫৩ ডেসিবল। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সব নির্দেশনাকেই সম্প্রতি অতিক্রম করেছে ঢাকায় পাওয়া শব্দের তীব্রতা।

পরিবেশগত শব্দের উৎস যেমন—রাস্তার যানবাহন, বিমান চলাচল, রেলগাড়ি, শিল্প কলকারখানা ইত্যাদি থেকে উৎসারিত শব্দ মানুষের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে বলে জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রতিবেদনটি বিশ্বব্যাপী শহরগুলোর শব্দদূষণের চিত্র তুলে ধরেছে। তাতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে প্রতি ১০ জন গণপরিবহন ব্যবহারকারীর মধ্যে ৯ জনের ক্ষেত্রেই শব্দের মাত্রা (৭০ ডেসিবেল) নির্ধারিত সীমা অতিক্রম করে। ওই শহরের মানুষ শ্রবণশক্তি হ্রাসের চরম ঝুঁকিতে রয়েছে।

অন্যদিকে হংকংয়ে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে দুজন এমন পরিবেশে বাস করে, যেখানে শব্দের তীব্রতার মাত্রা অনুমোদিত সীমা অতিক্রম করে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউরোপের বড় বড় শহরের বাসিন্দারা এমন পরিবেশের মধ্যে থাকে, যেখানে শব্দের মাত্রা তাদের স্বাস্থ্যকে ব্যাপক ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে।


আরও খবর



৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ইসরায়েলে হামলা চালাতে পারে ইরান

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ |

Image

আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই ইসরায়েলে হামলা চালাতে পারে ইরান। এমন বার্তা দিয়ে সতর্ক করেছে মার্কিন গোয়েন্দারা। খবর ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের।

ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে মার্কিন গোয়েন্দা প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের মাটিতে ইরানের সম্ভাব্য হামলা ঠেকাতে তেল আবিব প্রস্তুতি নিচ্ছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এই হামলা সংঘটিত হতে পারে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, দক্ষিণ অথবা উত্তর ইসরায়েলে সম্ভাব্য এই হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইরান।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জানিয়েছে, ইসরায়েলের উত্তর বা দক্ষিণ অঞ্চলে এই হামলা হতে পারে। তবে প্রতিবেদনে ইরান সরকারের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্রকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, তেহরানের পক্ষ থেকে এখনও এ বিষয়ে চূড়ান্ত কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

এর আগে গতকাল অপর মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ এক প্রতিবেদনে জানিয়েছিলযুক্তরাষ্ট্রসহ ইসরায়েলের পশ্চিমা মিত্র দেশগুলো মনে করছে, ইসরায়েলে বড় ধরনের ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র বা ড্রোন হামলা অত্যাসন্ন। এ ক্ষেত্রে ইসরায়েলের সরকারি ও সামরিক স্থাপনাকে লক্ষ্যবস্তু করতে পারে ইরান।

এদিকে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ইসরায়েলে মার্কিন সরকারি কর্মচারী ও তাদের পরিবারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত মধ্য ইসরায়েল, জেরুজালেম ও বীরশেবার বাইরের অঞ্চলে ভ্রমণ থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। বিশেষ করে দেশটির উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলের শহরগুলোতে যাওয়া থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। 


আরও খবর



টানা তিন দিন বৃষ্টির আশঙ্কা

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ |

Image

আগামী তিন দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে টানা তিন দিন সারাদেশে বিভিন্ন স্থানে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে, একই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টির খবর জানিয়েছে সংস্থাটি।

সংস্থাটি জানায়, রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের অনেক জায়গায় এবং ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়াগায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে, সেই সাথে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

বৃহস্পতিবার (৮ মে) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে, সেই সাথে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

শুক্রবার (৯ মে) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ ও ঢাকা বিভাগের অনেক জায়গায় এবং খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে, সেই সাথে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে,পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশের দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চল হয়ে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।

বর্ধিত ৫ (পাঁচ) দিনের আবহাওয়ার অবস্থায় বলা হয়েছে, বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে।


আরও খবর



নওগাঁয় হাত বাড়ালেই মিলছে মাদকদ্রব্য, ধ্বংস হচ্ছে তরুন ও যুব সমাজ

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁর রাণীনগরে হাত বাড়ালেই মিলছে বিভিন্ন মাদক দ্রব্য। প্রাপ্যতা সহজলভ্য হওয়ায় কৌতুহলবশত না বুঝে মাদ্রকের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে মরন ফাঁদ নামক মাদকের নীল ছোবলে যুক্ত হচ্ছে তরুন সহ যুব সমাজ। তরুন ও যুব-সমাজ নিয়ে চরম উদ্বিগ্নের মধ্যে রয়েছে অভিভাবকরা। এছাড়া উপজেলার প্রতিটি এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো হওয়ার কারণে দ্রুত মাদক কারবারীরা এক স্থান থেকে অন্যস্থানে মাদক দ্রব্য সরবরাহ করায় উদ্বেগের শঙ্কা আরো বাড়িয়েছে। 

অপরদিকে প্রশাসনকে ম্যানেজ করে দলীয় ও স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্র-ছায়ায় এক শ্রেণির অসাধু ব্যক্তিরা পুরো উপজেলাকে ঠেলে দিচ্ছে মাদকের অন্ধকার জগতে। বর্তমানে হাত বাড়ালেই উপজেলার বিভিন্ন স্থানে গাঁজা, ইয়াবা, হেরোইন, চোলাই মদ, দেশি মদ, রেক্টিফায়েড স্পিরিট, তাড়ি, বুপ্রেনরফিন, এম্পল পাওয়া যাচ্ছে। তবে গাঁজা ও ইয়াবার বিস্তার আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। মাঝে মধ্যে পুলিশ ও উপজেলা প্রশাসন চিহ্নিত কিছু মাদক কারবারীদের আটক করে জেলে দিলেও আইনের ফাঁক দিয়ে স্বল্প সময়ের মধ্যে বেরিয়ে এসে আবার দেদারছে শুরু করে মাদকের কারবার। চিহ্নিত মাদক কারবারীদের ও মাদকের সম্রাটদের আইনের আওতায় এনে দ্রুত দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবী করেছেন উপজেলার সচেতনমহল।  

আবার মাদকের সঙ্গে সঙ্গে জুয়া, পতিতাবৃত্তিসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ডও বেড়েছে সমান তালে। এতে করে এলাকার স্কুল কলেজগামী শিক্ষার্থীসহ যুবসমাজ মাদকে আসক্ত হয়ে চুরি, ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ডে জড়িয়ে পরছে। বহিরাগত ও স্থানীয় মাদকসেবী এবং বখাটেদের আনাগোনায় অতিষ্ঠ উপজেলার সর্বস্তরের মানুষ। অনেকেই মাদকের কারবার করে হঠাৎ করেই আঙ্গুল ফুলে কলাগাছে পরিণত হওয়ার কারণে স্থানীয়রা তাদের ভয়ে কোন প্রতিবাদও করতে পারে না।    

তথ্যঅনুসন্ধ্যানে জানা গেছে, নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার পূর্বদিকে বগুড়ার নন্দীগ্রাম ও উত্তর দিকে আদমদীঘি এবং সদর থানা। আবার দক্ষিণ দিকে নওগাঁর আত্রাই, নাটোর জেলার সিংড়া উপজেলার কালীগঞ্জ এলাকা ও পশ্চিম দিকে মান্দা উপজেলা। এমন সুযোগে উপজেলার পারইল ইউনিয়নের পারইল বাজার, বগারবাড়ি মোড়, ভান্ডারগ্রাম বাজার, বিলকৃষ্ণপুর বাজার, ডুবাগাড়ী বাজার, কালিগ্রাম ইউনিয়নের ভেটি এলাকা, আবাদুপুকুর বাজার, করজগ্রাম, রাতোয়াল বাজার, পাশের বগুড়ার আদমদীঘির চাঁপাপুর এলাকা, একডালা ইউনিয়নের অধিকাংশ জনগুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলো, বড়গাছা ইউনিয়নের বড়গাছা বাজার, মালশন-গিরিগ্রাম বাজার, শলিয়া, ভাটকৈ বাজার, বিভিন্ন আশ্রয়ণপল্লীর এলাকা, সদর উপজেলার লোহাচ’ড়া বাজার, গহেলাপুর বাজার, সিম্বা বাজার এলাকা, রাণীনগর বাজার এলাকার সুইপার পট্টি (মেথর পট্টি), রেলস্টেশন ও রেলগেইট এলাকা, হাতিরপুল এলাকা, বটতলী মোড়, চোরপট্টীপাড়া, সদর ও আদমদীঘি উপজেলার সীমান্তবর্তি এলাকা চকউজির স্কুলের পুরো এলাকা, উপজেলার কাশিমপুর ইউনিয়নের অধিকাংশ এলাকার মধ্যে উল্লেখ্যযোগ স্থানগুলো বাহাদুরপুর গ্রামের বাজার, হাসপাতাল মোড়, ত্রিমোহনী হাট, মন্ডলের ব্রীজ, কুবরাতলী মোড়, এনায়েতপুর মোড়, কুজাইল বাজার, গোনা ইউনিয়নের বেতগাড়ী বাজার, গোনা বাজার এলাকা, আত্রাই উপজেলার সীমান্তবর্তি এলাকা প্রেমতলী মোড়, পাগলীর মোড়, রেললাইন সংলগ্ন নওগাঁ-নাটোর আঞ্চলিক মহাসড়কের বিভিন্ন মোড়, মিরাট ইউনিয়নের মিরাট বাজার, আত্রাই ও মান্দা উপজেলার সীমান্তবর্তি এলাকা বান্দাইখাড়া এলাকাসহ পুরো উপজেলাতেই নতুন করে জমে উঠেছে বিভিন্ন মাদকদ্রব্যের বেচা-কেনা।

উপজেলার ভেটি গ্রামের কালাম সরদার (ছদ্মনাম) বলেন, বেশকিছুদিন যাবত ভেটি গ্রাম এলাকাটি অনেকটাই মাদকমুক্ত ছিলো কিন্তু সম্প্রতি পুলিশের সোর্স সেজে চিহ্নিত মাদক কারবারীরা পুনরায় মাদকের রমরমা ব্যবসা শুরু করেছে। কোন কিছু বলতে গেলেই পুলিশের ভয় ও হয়রানী মূলক মামলার ভয় দেখায়। মাঝে মধ্যেই সম্ভবত সিভিল পোষাকে পুলিশের লোকেরা এসে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে মাসোহারা নিয়ে যায়। হাতের কাছে পাওয়ায় মাদকের নীল নেশায় আসক্ত হয়ে পড়ছে তরুন ও যুব সমাজ। সন্তানেরা বড় হয়ে গেলে আর কত চোখে চোখে রাখা সম্ভব হয়ে ওঠে। অথচ পুলিশ বাহিনী ইচ্ছে করলেই নিমিষের মধ্যে এলাকা থেকে মাদকের দৌরাত্ম কমাতে পারে।     

কুবরাতলী এলাকার এক মাদককারবারী মো. রইচ উদ্দিন (ছদ্মনাম) বলেন থানা পুলিশ বিভিন্ন এলাকার মাদক কারবারীদের সঙ্গে চুক্তিতে আবদ্ধ হচ্ছে। যারা সেই চুক্তিতে সম্মত দিচ্ছে তারা দেদারছে ব্যবসা করছে আর যারা চুক্তির বাহিরে তাদেরকে বিভিন্ন সময় আটক করা হচ্ছে। মাদকদ্রব্যের চলাচলের পথ রোধ না করা পর্যন্ত মাদকের বিস্তার প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়। যারা প্রভাবশালী যারা থানা পুলিশকে মাসোহারা দিয়ে আসছে তারা প্রকাশ্যে মাদকের রমরমা ব্যবসা করলেও পুলিশ তাদেরকে দেখতে পায় না।  অথচ পুলিশ ও উপজেলা প্রশাসন চাইলেই উপজেলাকে মাদক মুক্ত করতে শক্তিশালী ভ’মিকা রাখতে পারে। 


পারইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাস্টার মোঃ জাহিদুর রহমান (জাহিদ ফকির) মোবাইল ফোনে বলেন, বর্তমানে উপজেলার মধ্যে পারইল ইউনিয়ন মাদকের হটস্পটে পরিণত হয়েছে। সীমান্তবর্তি ইউনিয়ন হওয়ার কারণে এই ইউনিয়ন দিয়েই উপজেলার বিভিন্ন স্থানে সবচেয়ে বেশি মাদক চালান হয়। আগে গোপনে হলেও বর্তমানে দিনে-দুপুরে প্রকাশ্যে পারইল বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় মাদকদ্রব্য বিক্রি হয়। ইদানিং এই ইউনিয়নের অধিকাংশ স্থানই মাদক বিস্তারের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে। প্রতিটি উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা মিটিং-এ মাদক নিয়ে কথা বলে কোন লাভ হয় না। মাদক নিয়ে করা ওই অভিযোগ কিংবা কথাগুলো শুধুমাত্র রেজুলেশনের খাতার পাতায় লিপিবদ্ধ থাকে বাস্তবায়ন করে না কেহই। তাই মাদক নিয়ে আর কোথাও কোন কথা বলতে কিংবা তথ্য দিতে ইচ্ছে হয় না। 

তিনি আরো বলেন, যখন দেখি ইউনিয়নের তরুন-যুবকরা বুঝে না বুঝে চোখের সামনে মাদকের সঙ্গে মিশে যাচ্ছে তখন খুব কষ্ট হয় খুব খারাপ লাগে। অনেকবার মাদকের বিস্তাররোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও তা বাস্তবায়ন করার মতো কোন সহযোগিতা না পাওয়ার কারণে পিছু হটতে বাধ্য হয়েছি। মাদকের বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করায় পরিষদে আমার কার্যালয়ে দুর্বৃত্তদের হামলার শিকার হয়েছি। যদি রক্ষকরা ভোক্ষক হয় তাহলে সেই সমাজ থেকে মাদকের দৌরাত্ম বন্ধ করা কোন ভাবেই সম্ভব নয়।  

থানার অফিসার ইনচার্জ আবু ওবায়েদ মোবাইল ফোনে সংবাদকর্মীদের বলেন, থানা পুলিশ সব সময় মাদকের বিরুদ্ধে। আমরা প্রতিনিয়তই মাদকের বিস্তার রোধে এর সঙ্গে জড়িতদের আটক করছি এবং আইনগত ব্যবস্থাও গ্রহণ করছি। এছাড়া জনবল সংকট থাকার কারণে ইচ্ছে করলেও মাদকের বিষয়ে বেশি কার্যক্রমও পরিচালনা করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। এই উপজেলায় মাদকের বিস্তারকে জিরো টলারেন্সে আনতে আমরা পুলিশ বদ্ধ পরিকর। মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চলছে এবং চলবে। 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে তাবাসসুম মোবাইল ফোনে বলেন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর মতো মাদকের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক আইনগত তেমন কোন ব্যবস্থা আমরা গ্রহণ করতে পারি না। তবে মাঝে মধ্যে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের সহযোগিতায় ঘটনাস্থলে গিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। এছাড়া মাদকের কারবার কোথায় হচ্ছে সেই তথ্যগুলো আমাকে জানালে আমি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারি।   


আরও খবর



নওগাঁয় ৬ টি ইটভাটা মালিকের ৯ লাখ টাকা জরিমানা

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নিয়ম না মেনে সারা দেশের মতো নওগাঁর বিভিন্ন উপজেলায় নির্মাণ করা হয়েছে অবৈধ ইট ভাটা। যে ইট ভাটা গুলো দীর্ঘদিন যাবত সরকারের বিধি নিষেধকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে অবৈধ্যভাবে ইট উৎপাদন (তৈরি) করে আসছে। ফলে দিন যতই যাচ্ছে ততই পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক নওগাঁ জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এমন অবৈধ্য ইট ভাটায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানের কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হয়েছে। অভিযানে আর্থিক দন্ড প্রদানের পাশাপাশি ভেঙ্গে দেয়া হচ্ছে অবৈধ্য ইট ভাটাগুলো।

পরিবেশ অধিদফতর এর কোনো ছাড়পত্র না থাকা, গাছ পোড়ানো ও সঠিক পদ্ধতিতে ভাটার কার্যক্রম পরিচালনা না করার অপরাধে নওগাঁয় ৬টি ইটভাটার মালিককে ৯ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সোমবার ও মঙ্গলবার নওগাঁ জেলার পত্নীতলা ও বদলগাছী উপজেলার বিভিন্ন ইটভাটায় অভিযান চালিয়ে এই জরিমানা করেন পরিবেশ অধিদফতর এর মনিটরিং এন্ড এনফোর্সমেন্ট উইং-এর এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সুলতানা সালেহা সুমী। 

অভিযানে বদলগাছী উপজেলার বুড়িগঞ্জ পাহাড়পুর বাজার এলাকায় ৩টি ইটভাটা ভেঙ্গে দিয়ে ভাটার সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন, নওগাঁ পরিবেশ অধিদফতর এর সহকারী পরিচালক মলিন মিয়া, পরিদর্শক উত্তম কুমার, পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস এর সদস্যরা এ মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সহযোগিতা করেন। 

নওগাঁ জেলা প্রশাসক মোঃ গোলাম মওলা জানান, যতগুলো অবৈধ্য ইটভাটা রয়েছে পর্যায়ক্রমে সেগুলোতেও অভিযান পরিচালনা করা হবে। সরকারের নিয়ম-নীতি মেনে ইটভাটা পরিচালনা করতে কোন বাধা নেই। দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন কাজে ইটের প্রয়োজন আছে। কিন্তু নিয়ম না মেনে পরিবেশের ক্ষতি করে নিজেদের ইচ্ছে মাফিক ইট ভাটা তৈরি করে কার্যক্রম পরিচালনা করার কোন সুযোগ নেই। তাই এই ধরণের অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে যা আগামীতেও অব্যাহত রাখা হবে।


আরও খবর



গরমে নানা অসুখের রোগী বাড়ছে হাসপাতালে

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ |

Image

রাজধানীসহ সারাদেশে বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ। একদিকে বৈশাখের অসহনীয় গরমে চারদিকে হাঁসফাঁস অবস্থা। অন্যদিকে গত কয়েকদিনের কড়া রোদের সঙ্গে ভ্যাপসা গরমে সর্দি-কাশি, ডায়রিয়াসহ পানিবাহিত নানা রোগে আক্রান্তদের চাপ বাড়ছে রাজধানীসহ সারাদেশের হাসপাতালগুলোতে। 


এছাড়াও জন্ডিস, হিট স্ট্রোক, সর্দি-জ্বর নিয়েও হাসপাতালে ছুটে আসছেন রোগীরা। তবে বেশি অসুস্থ হচ্ছেন বয়স্ক ও শিশুরা।  তাদের সুরক্ষায় রোদ পরিহারের পাশাপাশি যত্রতত্র পানি, রাস্তার পাশের খোলা জুস-শরবত পান থেকে বিরত থাকা এবং পচা বাসী খাবার না খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। এমনকি ঈদের ছুটি শেষে রাজধানীতে জনসমাগম বাড়লে হাসপাতালগুলোতে রোগীর সংখ্যা আরও বাড়বে বলেও আশঙ্কা তাদের।


খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানীর মহাখালির আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ (আইসিডিডিআরবি) বা কলেরা হাসপাতাল প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৫শ রোগী ভর্তি হচ্ছেন। এছাড়াও বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এবং  মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেও  রোগী সংখ্যা বেড়েছে কয়েকগুণ বেড়েছে।

 

কলেরা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সাধারণত এই হাসপাতালে প্রতিদিন গড়ে দুশ থেকে আড়াইশ  ডায়রিয়া রোগী চিকিৎসা নিয়ে থাকেন। তবে বর্তমানে সেই সংখ্যা  চারশ ছাড়িয়েছে।গত ১০ দিনে সাড়ে ৪ হাজারের বেশি রোগী ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন বলেও গেছে।


রাজধানীর শিশু হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত কয়েকদিনের গরমে শুধু ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে

দুই শতাধিক শিশু ভর্তি হয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং মুগদা হাসপাতালের শিশু বিভাগেও ইতোমধ্যে রোগীতে সব শয্যা পূর্ণ হয়ে গেছে বলেও জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। 


প্রচণ্ড এ গরমের মধ্যে শিশুদের সুরক্ষায় যথাসম্ভব বাসায় রাখার পরামর্শ দিয়েছেন প্রচণ্ড গরমে হাসপাতালে রোগীর চাপ বেড়েছে উল্লেখ করে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. নিয়াতুজ্জামান বলেন, গত কয়েকদিনের গরমে ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। এক্ষেত্রে অন্যান্য বয়সীদের তুলনায় শিশুদের আক্রান্ত হওয়ার হার বেশি। বর্তমানে আমার হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে শুধু ডায়রিয়ায় আক্রান্ত শিশু ভর্তি আছে ১৬ জন। এছাড়া জ্বর, সর্দি-কাশি, নিউমোনিয়ার রোগী তো আছেই। অন্যান্য সময়ের তুলনায় আক্রান্তের এ হার আমরা অস্বাভাবিক বলছি।


তিনি বলেন, ঈদ-পরবর্তী সময়ে ফুড পয়জনিং (খাদ্যে বিষক্রিয়া) রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। একই সঙ্গে পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাও আমরা বেশি পাচ্ছি। এজন্য অন্যান্য খাবারের পাশাপাশি বাসায় পানি খাওয়ানোর ক্ষেত্রেও সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। যতটুকু সম্ভব পানি ফুটিয়ে, এরপর ফিল্টার করে পান করা নিরাপদ।


প্রচণ্ড গরমের কারণে শুধু শিশুরাই নয়, বড়রাও বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন উল্লেখ করে প্রখ্যাত মেডিসিন বিশেষজ্ঞ,  প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ সময়ের  বলেন, বেশি গরমের কারণে শুধু শিশুরাই নয়, বড়রাও বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। যারা ডায়বেটিস, কিডনিসহ বিভিন্ন ক্রনিক রোগে ভোগেন, তাদের ঝুঁকিও কোন অংশে কম নয়। তবে গরমের সময় যারা ঘণ্টার পর ঘণ্টা বাইরে কাজ করেন তাদের জন্য ঝুঁকিটা অনেক বেশি। তারা ডিহাইড্রেশন (পানিশূন্যতা) ঝুঁকিতে থাকেন, হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হন; ডায়রিয়া আর সর্দি-কাশি তো আছেই। এজন্য একটানা এক ঘণ্টার বেশি রোদে থাকা যাবে না।


তিনি বলেন, গরমে এই সময়ে বাইরে না যাওয়াই ভাল। আর বাইরে গেলে প্রচুর পরিমাণ পানি পান করতে হবে। সম্ভব হলে পরিমাণ মতো লবণ মিশিয়ে পান করা উচিত। আরও ভালো হয় যদি দু-একটা ওরস্যালাইন খাওয়া যায়। কারণ, গরমে ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে লবণ বের হয়ে যায়। যদি গরমের সময় বাইরে বের হতে হয়, তাহলে ছাতা ব্যবহার করতে হবে এবং একটু ঢিলেঢালা কাপড় পরা ভাল। কারণ, জামা-কাপড় বেশি টাইট হলে শরীর থেকে গরমটা সহজে বের হতে পারে না।


ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ বলেন, গরমের এই সময়ে অনেকে পিপাসা মেটাতে রাস্তাঘাটের লেবুর শরবত, আখের শরবতসহ নানা ধরনের পানীয় পান করেন। অথচ এগুলোতে ব্যবহার হওয়া পানি বিশুদ্ধ কি না, আমরা কেউই জানি না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এ পানি বিশুদ্ধ হয় না। এগুলো খেয়েই মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েন। শুধু পানি আর শরবত নয়, এ সময়ে বাইরের সবধরনের খোলা খাবার যথাসম্ভব পরিহার করতে হবে। গরমে বের হওয়ার সময় অবশ্যই বাসা থেকে বেশি তাপে ফোটানো ও ফিল্টার করা পানি বোতলে করে নিয়ে বের হতে হবে।


আর গরমের এই সময়ে শিশু ও বয়স্কদের ব্যাপারে বাড়তি সর্তকতার পরামর্শ এ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের।




আরও খবর