শীতে শুধু ত্বকের সমস্যা নয়,
সর্দি-কাশি, জ্বরেও কাবু হয়ে পড়েন অনেকে। বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি
দেখা দেয়। অন্য দিকে, গোটা শীতকাল জুড়ে থাকে নানা উৎসবের আয়োজন। এসব উদযাপন করতে
হলে শারীরিক ভাবে ফিট থাকা প্রয়োজন। এজন্য খাওয়াদাওয়ায় একটা বাড়তি নিয়ম মেনে চলতে
হবে। গোটা শীতকাল যাতে সর্দি, কাশি আর গলাব্যথায় না কেটে যায়, তার জন্য নিয়ম করে
কয়েকটি খাবার খেতে হবে। যেমন-
১. শরীরে ভিটামিন সি
এর চাহিদা পূরণ করতে ‘সাইট্রাস’জাতীয়
ফলের জুড়ি নেই। পাতিলেবু, মোসম্বি ও কমলা যেমন জোগান দিতে পারে শরীরের প্রয়োজনীয় ভিটামিন
সি-এর, তেমনই মেটাতে পারে ফাইবারের ঘাটতি। পেয়ারাতেও প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি, পটাশিয়াম
ও ম্যাগনেশিয়াম থাকে। শীতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে নিয়মিত এসব ফল খান।
২.অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে ভরপুর ও ক্যানসার প্রতিরোধী গুণে সমৃদ্ধ পালং শাক
শীতকালে সত্যিই হয়ে উঠতে পারে ‘সুপার ফুড’।
ভিটামিন ও খনিজ তো রয়েছেই, তার সঙ্গে বাড়তি ওজন কমাতেও অত্যন্ত কার্যকর সবুজ পালং শাক।
৩. শীতকালে বাজারে
প্রচুর পরিমাণে সবজি পাওয়া যায়। বিট, গাজরের মতো শীতকালীন সবজি ভালো কোলেস্টেরল
বৃদ্ধি করতে ও খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে অত্যন্ত উপযোগী। তাই শীতকালে সুস্থতার
চাবিকাঠি হতে পারে এসব সবজি।