Logo
শিরোনাম

শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশে মায়ের দুধের বিকল্প নেই

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩১ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি :

শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি ও মানসিক বিকাশে মায়ের দুধের কোন বিকল্প নেই এ প্রতিপ্রাদ্যকে সামনে রেখে লক্ষ্মীপুরে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ-২০২৩ অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান (ওচঐঘ), মহাখালী আয়োজনে বুধবার দিনব্যাপী লক্ষ্মীপুর জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। মাতৃদুগ্ধের গুরুত্ব, উপকারিতা এবং মাতৃদুগ্ধ বিকল্প আইন ২০১৩ ও বিধি ২০১৭ বিষয়ক তুলে ধরে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ-২০২৩ অবহিতকরণ কর্মশালার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডা: নাহিদ রায়হান। এসময় সিভিল সার্জন আহাম্মদ কবীর এর সভাপতিত্বে  অনুষ্ঠানে রিসোর্স পারসন হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক সুরাইয়া জাহান, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সুলতানা জোবেদা খানমসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা। 

এছাড়াও বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ-২০২৩ উপলক্ষ্যে মাতৃদুগ্ধের গুরুত্ব, উপকারিতা এবং মাতৃদুগ্ধ বিকল্প আইন ২০১৩ ও বিধি ২০১ বিষয়ক অবহিতকরণ  করা হয় এ কর্মশালায়।  

এ সময় বক্তারা বলেন,মায়ের দুধের কোন বিকল্প নেই। সন্তান ভূমিষ্টের পর দ্রুত শাল দুধ খাওয়ালে মায়ের রক্তক্ষরণ কমে আসার পাশাপাশি গর্ভফুল পড়তে সাহায্য করে। প্রথম ছয় মাস পর দুই বছর পর্যন্ত দুধের পাশাপাশি উপযোগী তরল সুষম ও পুষ্টি খাবারের দিকে মনোযোগ দিতে হবে।

বক্তারা আরো বলেন, মায়ের দুধের বিকল্প হিসেবে বাজারে কিছু গুঁড়ো দুধ বিক্রি হয়। বুকের দুধের পরিবর্তে ক্ষতিকর এসব দুধে শিশুরা অপুষ্টিতে ভুগে ও বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত হয় দেশি-বিদেশী এক শ্রেণীর অসাধু কোম্পানী হাসপাতাল ও ক্লিনিকে শিশুদের জন্য মায়ের দুধের পরির্বতে গুঁড়ো দুধের প্রচার প্রচারণা চালায়। ব্যবসার স্বার্থে তারা এক শ্রেণির চিকিৎসকদের মাসিক চুক্তিতে বিকল্প হিসেবে ব্যবস্থাপত্রে গুঁড়ো দুধ লেখানোর জন্য বাধ্য করে। এদেরকে হাসপাতাল ও ডাক্তারের চেম্বার বা ক্লিনিক থেকে বয়কট করতে হবে। প্রয়োজনে ভ্রাম্যমাণ অভিযান চালিয়ে জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে হবে।

সভায় স্বাস্থ্য বিভাগের বিভিন্ন স্তরের কর্মরত কর্মকর্তা, নার্স, গণমাধ্যম, শিক্ষা অফিস, তথ্য অফিস, বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধি, জেলা প্রাইভেট ক্লিনিক মালিক সমিতি, দোকান মালিক সমিতি, ফার্মেসী মালিক সমিতি,  ওষুধ প্রশাসন ও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।


আরও খবর



লিবিয়ায় বন্যায় সাগরে ভেসে গেছে হাজার হাজার মানুষ

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : আফ্রিকার দেশ লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে সোমবার আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় ড্যানিয়েল। ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে পূর্বাঞ্চলে প্রবল বৃষ্টিপাত হয়। আর এই বৃষ্টির পানির চাপে দারনা শহরের কাছে নদীর ওপর দেওয়া দুটি বাধ ধসে পড়ে। সেই বাঁধের পানির কারণেই সেখানে বিপর্যয়কর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বাঁধের পানির কারণে সৃষ্ট বন্যা হাজার হাজার মানুষকে সমুদ্রের দিকে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। সেই বন্যাটিকে অনেকে সুনামির মতো আখ্যায়িত করেছেন।

বিবিসি আরও জানিয়েছে, বন্যার পানির তোড়ে অনেক এলাকাই নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। সমুদ্রের পানিতে যেসব মানুষ ভেসে গেছেন তাদের মরদেহ পানি থেকে উদ্ধার করতে হিমশিম খাচ্ছেন উদ্ধারকারীরা।

বন্যায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দারনা শহরের অ্যাম্বুলেন্স সোসাইটি জানিয়েছে, শুধুমাত্র এ শহরটিতেই ২ হাজার ৩০০ মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থা রেড ক্রিসেন্ট জানিয়েছে, এখনো ১০ হাজার মানুষ নিখোঁজ আছেন।

এদিকে ভয়াবহ এই বন্যার পানিতে ডুবে বা ভেসে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৫ হাজার ৩০০ মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে লিবিয়ার স্বঘোষিত পূর্বাঞ্চলের সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তবে মৃত্যুর এ সংখ্যাটি নিশ্চিত করতে পারেনি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো।

লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিপর্যস্ত দারনা শহরে গিয়েছিলেন। তিনি জানিয়েছেন, সেখানকার অবস্থা বেশ খারাপ।

ওই পুরো দারনা শহরই বন্যার পানিতে সমুদ্রে ভেসে গেছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।

দারনার এক উদ্ধারকারী জানিয়েছেন, সেখানকার হাসপাতালগুলোতে এখন আর চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে না। এছাড়া মর্গগুলোও মৃতদেহে ভরে গেছে।

বিবিসি আরও জানিয়েছে, এই ভয়াবহ বিপদে যারা পড়েছেন তাদের যে উদ্ধার করা হবে সেই পরিস্থিতিও এখন লিবিয়ায় নেই। কারণ ২০১১ সালে সাবেক শাসক কর্নেল মোহাম্মদ গাদ্দাফিকে হত্যার পর রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার মুখে পড়ে দেশটি। আর তখন থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত দেশটিতে শুধুমাত্র যুদ্ধই চলেছে। ফলে কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয় দেখা দিলে— বিপর্যয় পরবর্তী বিষয়াবলী যে সামাল দেওয়া হবে এমন কোনো বাহিনী বা অবকাঠামোই তৈরি করা সম্ভব হয়নি।

এছাড়া গাদ্দাফির পতনের পর গৃহযুদ্ধের কবলে পড়ে যায় লিবিয়া। এর ফলে বর্তমানে দেশটি দুইভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে। এখন পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চল আলাদা আলাদাভাবে শাসিত হয়ে আসছে। আর বিভক্তির কারণে কেন্দ্রীয় ও সমন্বিত কোনো উদ্ধার অভিযানও সম্ভব হচ্ছে না।

সুনামি সদৃশ বন্যা সম্পর্কে পূর্বাঞ্চলের সরকারের এক মুখপাত্র বিবিসিকে বলেছেন, ‘আমি যা দেখেছি তা দেখে মারাত্মকভাবে চমকে গিয়েছি। এটি সুনামির মতো ছিল।’

তিনি বিবিসিকে বলেছেন, দারনার দক্ষিণাঞ্চলে একটি বাঁধ ধসে পড়ার পর পুরো শহরটিকে বাধের পানি সমুদ্রে নিয়ে চলে যায়।

এই ভয়াবহ সুনামির মতো বন্যা থেকে বাঁচতে অনেকে উঁচু বাড়ির আশ্রয় নেন। কিন্তু যাদের কপাল ভালো ছিল না, তারা ভেসে চলে যান সমুদ্রে। আর সেখানেই তাদের সলিল সমাধি ঘটে।


আরও খবর



দেশে ডেঙ্গু টিকার সফল পরীক্ষা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ডেঙ্গু রোগের টিকার সফল পরীক্ষা হয়েছে। আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ (আইসিডিডিআরবি) ও যুক্তরাষ্ট্রের ভার্মন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইউভিএম) লার্নার কলেজ অব মেডিসিনের গবেষকরা এই টিকার সফল পরীক্ষা করেছেন। টিকার নাম দেওয়া হয়েছে টিভি-০০৫ (টেট্রাভেলেন্ট)।

ডেঙ্গু ভাইরাসের চারটি ধরনডেন-১, ডেন-২, ডেন-৩ ও ডেন-৪। টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগে দেখা গেছে, চারটি ধরনের বিরুদ্ধেই এই টিকা কার্যকর। টিকার এই সফল পরীক্ষা নিয়ে একটি প্রতিবেদন আন্তর্জাতিক সাময়িকী ল্যানসেটে বুধবার প্রকাশিত হয়েছে।

এই টিকা গবেষকদের একজন আইসিডিডিআরবির বিজ্ঞানী মোহাম্মদ শফিউল আলম বলেন, এটি একটি আশাব্যঞ্জক ঘটনা। যেহেতু দেশে ডেঙ্গুর ব্যাপক প্রকোপ চলছে, তার মধ্যে এটি একটি আশার খবর।

বাংলাদেশে ডেঙ্গু টিকা টিভি-০০৫-এর দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষা শুরু হয়েছে ২০১৬ সালের ১৩ মার্চ। শেষ হয় ২০১৭ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি।

এতে অংশ নেন ১৯২ জন। তারা সবাই স্বেচ্ছায় অংশ নেন। প্রাপ্তবয়স্ক ১৮ থেকে ৫০ বছর (২০ জন পুরুষ ও ২৮ জন নারী), কিশোর ১১ থেকে ১৭ বছর (২৭ জন পুরুষ ও ২১ জন নারী), শিশু ৫ থেকে ১০ বছর (১৫ জন পুরুষ ও ৩৩ জন নারী) এবং ছোট শিশু ১ থেকে ৪ বছর (২৯ জন পুরুষ ও ১৯ জন নারী)। চারটি বয়সের শ্রেণিতে বাছাই করে টিকা বা প্লাসিবো করা হয়। অর্থাৎ প্রতি দলে ৪৮ জন করে অংশগ্রহণ করেছিলেন। এসব ব্যক্তির কারও কারও আগেই ডেঙ্গু হয়েছিল, আবার কারও হয়নি। অংশগ্রহণকারীরা সবাই ছিলেন বাংলাদেশি। টিকার বেশির ভাগ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছিল সামান্য।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার মধ্যে অন্যতম ছিল ফুসকুড়ি বা র‍্যাশ। ১৪৪ জন টিকাগ্রহণকারীর ৩৭ জনের (২৬%) এবং ৪৮ জন প্লাসিবো প্রাপকের মধ্যে ৬ জনের (১২%) ক্ষেত্রে দেখা দিয়েছিল ফুসকুড়ি। টিকা পাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে জ্বর ছিল ৭ জনের (১৪৪-এর ৫%) ক্ষেত্রে এবং আরও ৭ জন গিঁটে ব্যথা (১০৮-এর ৬%) অনুভব করেছেন। টিকা গ্রহণের ১৮০ দিন পর সব অংশগ্রহণকারীর ( ১৪২ জন) মধ্যে বেশির ভাগ সেরোটাইপের (ডেন-১, ডেন-২, ডেন-৩ ও ডেন-৪) বিপরীতে সেরোপজিটিভ দেখা গেছে।


আরও খবর



নাটোর-৪ আসনে আ.লীগের ফরম বিক্রি শুরু সোমবার

প্রকাশিত:রবিবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক : নাটোর-৪ (বড়াইগ্রাম-গুরুদাসপুর) আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু হবে সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) থেকে।

রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) সকালে আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নাটোর-৪ আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পেতে আগ্রহী প্রার্থীরা ১১ থেকে ১২ সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত আবেদনপত্র সংগ্রহ ও জমা দিতে পারবেন।

প্রার্থীদের আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে দলীয় মনোনয়নের জন্য আবেদনপত্র সংগ্রহ ও জমা দিতে হবে।

প্রসঙ্গত, সংসদ সদস্য ও নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুসের মৃত্যুতে নাটোর-৪ আসন শূন্য হয়। নির্বাচন কমিশনের তফসিল অনুযায়ী আগামী ১১ অক্টোবর শূন্য এ আসনে ভোটগ্রহণ হবে।


আরও খবর

আন্দোলনের নামে সহিংসতা করলে ছাড় নয়

মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩




সারাদেশে ভারী বৃষ্টির আভাস

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

মৌসুমি বায়ুর সক্রিয়তা বাড়ায় কয়েকদিন ধরে দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ কেটেছে। বেড়েছে বৃষ্টিপাত। আভাস রয়েছে অতিভারী বর্ষণের।

আবহাওয়াবিদ মো. তরিফুল নেওয়াজ কবির জানিয়েছেন মঙ্গলবার  সন্ধ্যা পর্যন্ত ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং ময়মনসিংহ রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারাদেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতিভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে।

মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা পর্যন্ত ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতিভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পাবে।

বুধবার সন্ধ্যা থেকে বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা পর্যন্ত ঢাকা, রংপুর, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রাজশাহী, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতিভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে। বর্ধিত পাঁচদিনে আবহাওয়ার সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।

অন্য এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে- ঢাকা, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে এক নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।


আরও খবর

সন্ত্রাসীদের তালিকা করছে র‌্যাব

মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩




ভালমন্দ খেলেই বদহজম হচ্ছে? ডিসপেপসিয়ায় আক্রান্ত নন তো?

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

স্বাস্থ্য টিপস : অনেকেই আছেন সামান্য কিছু খেলেই শুরু হয়ে যায় বদহজম। কখনও ডায়রিয়া, কখনও গ্যাস, কখনও অ্যাসিডিটি। কখনও বমিও শুরু হয়ে যায়।  

হজম সংক্রান্ত গোলমাল ও পেটের নানা সমস্যাকে একসঙ্গে ডিসপেপসিয়া বলা হয়। অনেকের ধারণা— বদহজম মানেই ডিসপেপসিয়া। কিন্তু ব্যাপারটা ঠিক তা নয়। বমি ভাব, গ্যাস্ট্রিক, পেট গুড়গুড় করা, খিদে পেলে বা অন্য সময়ে পেটব্যথা, গলা জ্বালা, কখনও কখনও পেটের মধ্যে গ্যাস হয়ে পেট ফুলে যাওয়া, আবার পর্যায়ক্রমে কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়া হওয়া— সব একসঙ্গে হলে তাকে বলা হয় ডিসপেপসিয়া।  

চিকিৎসকদের মতে, এই ধরনের সমস্যা মেয়েদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। দুশ্চিন্তা ও অবসাদ থাকলে সমস্যা বাড়ে। 

এসব ক্ষেত্রে নিজেরা চিকিৎসার চেষ্টা না করে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ। 

অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় দুধ, শাক, গমের তৈরি খাবার যেমন রুটি, বিস্কুট ইত্যাদি খেলে সমস্যা হয়। তেলেভাজা খাবার, মিষ্টি, কফি ইত্যাদি বাদ দিতে হবে, নয়তো সমস্যা বাড়বে। বাড়িতে রান্না করা খাবার খেলে ভালো। অনেক ক্ষণ না খেয়ে থাকা এড়িয়ে চলতে হবে।  


আরও খবর