Logo
শিরোনাম

বেনজেমার হ্যাটট্রিকে বিদায়ঘণ্টা বাজল মেসির পিএসজির

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১০ মার্চ ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ |

Image

প্যারিস সেইন্ট জার্মেইর (পিএসজি) বিরুদ্ধে খেলার শেষ মুহূর্তে করিম বেনজেমার দারণ হ্যাটট্রিকে জয়ের দারুণ গল্প লিখেছে রিয়াল মাদ্রিদ। উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের শেষ আটে উঠে গেছে দলটি।

এতে লজ্জায় বিদায় নিতে হলো মেসি-নেইমার-এমবাপ্পেদের। রিয়াল মাদ্রিদের মাঠ সান্তিয়েগো বার্নাব্যুতেও পিএসজিকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে রিয়াল।

প্রথম লেগেই পিএসজির ছিল এক গোলের জয়। বুধবার রাতে দ্বিতীয় লেগের প্রথমার্ধেই তারা করে ফেলে আরও এক গোল। লিওনেল মেসি, নেইমার, এমবাপেদের বিপক্ষে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের শেষ আটে ওঠার লড়াইয়ে ক্রমেই পিছিয়ে যাচ্ছিল স্প্যানিশ জায়ান্ট ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ।

কিন্তু শেষ হওয়ার আগেই শেষ মানতে রাজি ছিল না ক্লাবটি। ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে করিম বেনজেমার ১৮ মিনিটের এক হ্যাটট্রিকে পিএসজিকে বিদায় করে দিয়েছে রিয়াল। ম্যাচটি ৩-১ গোলে জেতার মাধ্যমে দুই লেগ মিলে ৩-২ গোলের অগ্রগামিতায় শেষ আটের টিকিট পেয়েছে তারা।



বিডি/টুডেইস/নিউজ


আরও খবর



ঢাকায় প্রথম রিকশা প্রচলনের ইতিহাস এবং দেশে দেশে রিকশার বৈচিত্র্যময় নাম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ |

Image

প্রাচীনকাল থেকেই জাপানে রিকশা প্রচলনের কথা জানা যায়। রিকশা শব্দটি জাপানি, যা জিনরিকিশা থেকে আগত। জিন শব্দের অর্থ মানুষ, রিকি অর্থ শক্তি, শা অর্থ বাহন। একসঙ্গে অর্থ দাঁড়ায় মানুষ্য শক্তি দিয়ে চালিত বাহন। 

মূলত উনিশ শতকের শেষে চাকা আবিষ্কারের ধারাবাহিকতায় রিকশার উত্থান। রিকশার প্রচলন প্রথম কে করেন, তা নিয়ে মতভেদ রয়েছে। ধারণা করা হয়, ১৮৭০ সাল নাগাদ জাপানের সিমালয়ে মিশনারি হিসেবে কাজ করা মার্কিন নাগরিক জোনাথন স্কোবি এর উদ্ভাবন করেন। 

তখনকার রিকশাগুলো তিন চাকার ছিল না। দুই দিকে দুই চাকা আর সামনের চাকার বদলে একজন মানুষ ঠেলাগাড়ির মতো এটি ঠেলে নিয়ে যেত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জ্বালানি সংকটের কারণে জাপানে রিকশা ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেলেও এখন জাপানে রিকশার প্রচলন নেই।

বাংলাদেশে রিকশা জাপান থেকে আসেনি। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অনেক দেশের পরে বাংলাদেশে রিকশার আগমন। বিশ শতকের শুরুর দিকে অবিভক্ত বাংলার কলকাতায় রিকশার প্রচলন শুরু হয়। একই সময় বার্মার রেঙ্গুনে রিকশা বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। 

ধারণা করা হয় ১৯১৯ বা ১৯২০ সাল নাগাদ বাংলাদেশে রিকশার আগমন বার্মার রেঙ্গুন থেকে চট্টগ্রাম হয়ে। যদিও ঢাকায় এর আগমন ঘটে কলকাতা থেকে। ময়মনসিংহ, নারায়ণগঞ্জের ইউরোপীয় পাট ব্যবসায়ীরা তাঁদের নিজস্ব ব্যবহারের জন্য কলকাতা থেকে ঢাকায় রিকশা নিয়ে আসেন। অনেকের মতে, ঢাকায় রিকশার লাইসেন্স দেয়া হয় ১৯৪৪ সালের দিকে।

অন্য সূত্র হতে জানা যায়, ঢাকায় প্রথম রিকশা আসে ১৯৩৬ বা ১৯৩৭ সালে। সেই সময়ে চন্দননগর এলাকায় ছিল ফরাসি উপনিবেশ এবং তাদের প্রভাব। তখনই ঢাকার মৌলভীবাজারের দুজন সেখান থেকে নিয়ে আসেন দুটি ‘সাইকেল রিকশা’। এই দুই রিকশার দাম পড়েছিল ১৮০ টাকা। 

ব্যবসার জন্য রিকশা আনা হলেও প্রথমদিকে তা সুখকর হয়নি। ব্যবসা জমাতে বেশ বেগ পেতে হয় তাদের। কারণ অন্যের ঘাড়ে চেপে চলতে লোকেরা প্রথমে লজ্জা পেতো। কেউ রিকশায় চললে রাস্তার ছেলেরা পিছনে ছুটত।মৌলভীবাজারের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করে অনেকেই রিকশা আমদানি করতে থাকেন। সেই সময়ে একজন রিকশাচালক দিনে ৩টাকা থেকে সাড়ে তিন টাকা উপার্জন করতেন।

চাহিদা বাড়ছে দেখে ঢাকার মিস্ত্রীরা নিজেরাই রিকশা বানানোর কাজ শুরু করে। যেসব মিস্ত্রীরা আগে সাইকেল সারাইয়ের কাজ করতো তারাই এ কাজ শুরু করে। স্থানীয় মুসলিম এবং বসাকরা এই কাজে পারদর্শী ছিলো। 

অল্প সময়েই তারা নতুন জিনিস আয়ত্ব করে নিতেো। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় রিকশা তৈরির কাজ ব্যাপকভাবে চলতে থাকে। কারণ তখন বাইরে থেকে রিকশা আনা সম্ভব ছিল না। পরে শুরু হয় ওই রিকশায় বাহারি রঙ করে আকর্ষণীয় করে তোলার কাজ।

১৯৪১ সালে ঢাকায় রিক্সার সংখ্যা ছিল মাত্র ৩৭টি। ১৯৪৭ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৮১টি। বর্তমানে ঢাকাতেই ৩ থেকে ৭ লাখ রিক্সা রয়েছে। গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অনুসারে, ঢাকায় কমপক্ষে ৫ লক্ষাধিক রিক্সা চলাচল করে।

ঢাকার ৪০ শতাংশ মানুষ রিক্সায় চলাচল করে।রিকশার আকার, গঠন বিভিন্ন রকম হওয়ায় দেশভেদে এর ভিন্নতা রয়েছে। চীনে সানলুঞ্চে, কম্বোডিয়ায় সিক্লো, মালয়েশিয়ায় বেকা, ফ্রান্সে স্লাইকো নামে রিকশা অধিক পরিচিত। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এটি পেডিক্যাব নামেও পরিচিত। 


ছবি: জাপানী রিকশা (আনুমানিক ১৮৯৭ খ্রিষ্টাব্দ)


আরও খবর



১৫০ উপজেলায় মনোনয়নপ্রত্যাশী ১৮৯১

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ |

Image

প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মোট ১৮৯১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। ১৫০টি উপজেলা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তারা।

নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, আগামী ৮ মে এই ১৫০ উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আজ সোমবার বিকেল ৪টা পর্যন্ত মনোনয়ন দাখিলের শেষ সময় ছিল।

নির্বাচন কমিশন সূত্র জানায়, চেয়ারম্যান পদে মোট ৬৯৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭২৪ জন এবং নারীদের জন্য সংরক্ষিত ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪৭১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় শেষে এমন তথ্য জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্তি সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।

নির্বাচন কমিশন এ বছর উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীদের অনলাইনে মনোনয়ন দাখিল বাধ্যতামূলক করেছে। সে কারণে মনোনয়নপত্র দাখিলে কোনো প্রকার সহিংসতা বা অপ্রতিকর ঘটনা ঘটেনি বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের এই কর্মকর্তা।

তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২২ এপ্রিল এবং মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই হবে ১৭ এপ্রিল।

এবার চার দফায় নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচন হবে আগামী ২১ মে। সারাদেশে মোট ১৬১টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে এ ধাপে। আগামী ২৯ মে তৃতীয় এবং ৫ জুন চতুর্থ ধাপের নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।


আরও খবর



নওগাঁয় ইটভাঙ্গা মেশিনের চাপায় সিএনজি যাত্রী নিহত

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁর আত্রাইয়ে ইটভাঙ্গা মেশিনের চাপায়  সিএনজির যাত্রী সঞ্জয় কুমার (২৬) নামে এক এনজিও কর্মী নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো কয়েকজন। শনিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার সাহাগোলা-শিমুলিয়া রাস্তার রেলক্রসিংয়ে এই দুর্ঘটনাটি ঘটে। 

নিহত সঞ্জয় আত্রাইয়ের আইডিএফ এনজিওতে ফিল্ড অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার বাড়ি রাজশাহী বাঘা এলাকায় বলে জানা যায়। নিহত সঞ্জয় কুমারের সহকর্মী শামীম বলেন, সঞ্জয় কুমার আইডিএফ এনজিও'র আত্রাই শাখায় ফিল্ড অফিসার হিসেবে কাজ করতেন। সকালে বাড়ি থেকে সিএনজি চালিত অটোরিকশায় করে অফিসে যাচ্ছিলেন। এসময় ওভারটেক করার সময় একই দিক থেকে আসা ইট ভাঙ্গার মেশিনটি সিএনজিটিকে চাপা দেয। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যায়। আহত হয় আরো কয়েকজন।

আত্রাই থানার অফিসার ইনচার্জ জহুরুল ইসলাম নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধারের করে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হচ্ছে। নিহতের পরিবারকে জানানোর চেষ্টা চলছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।


আরও খবর



নওগাঁয় ৬ টি ইটভাটা মালিকের ৯ লাখ টাকা জরিমানা

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নিয়ম না মেনে সারা দেশের মতো নওগাঁর বিভিন্ন উপজেলায় নির্মাণ করা হয়েছে অবৈধ ইট ভাটা। যে ইট ভাটা গুলো দীর্ঘদিন যাবত সরকারের বিধি নিষেধকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে অবৈধ্যভাবে ইট উৎপাদন (তৈরি) করে আসছে। ফলে দিন যতই যাচ্ছে ততই পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক নওগাঁ জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এমন অবৈধ্য ইট ভাটায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানের কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হয়েছে। অভিযানে আর্থিক দন্ড প্রদানের পাশাপাশি ভেঙ্গে দেয়া হচ্ছে অবৈধ্য ইট ভাটাগুলো।

পরিবেশ অধিদফতর এর কোনো ছাড়পত্র না থাকা, গাছ পোড়ানো ও সঠিক পদ্ধতিতে ভাটার কার্যক্রম পরিচালনা না করার অপরাধে নওগাঁয় ৬টি ইটভাটার মালিককে ৯ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সোমবার ও মঙ্গলবার নওগাঁ জেলার পত্নীতলা ও বদলগাছী উপজেলার বিভিন্ন ইটভাটায় অভিযান চালিয়ে এই জরিমানা করেন পরিবেশ অধিদফতর এর মনিটরিং এন্ড এনফোর্সমেন্ট উইং-এর এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সুলতানা সালেহা সুমী। 

অভিযানে বদলগাছী উপজেলার বুড়িগঞ্জ পাহাড়পুর বাজার এলাকায় ৩টি ইটভাটা ভেঙ্গে দিয়ে ভাটার সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন, নওগাঁ পরিবেশ অধিদফতর এর সহকারী পরিচালক মলিন মিয়া, পরিদর্শক উত্তম কুমার, পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস এর সদস্যরা এ মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সহযোগিতা করেন। 

নওগাঁ জেলা প্রশাসক মোঃ গোলাম মওলা জানান, যতগুলো অবৈধ্য ইটভাটা রয়েছে পর্যায়ক্রমে সেগুলোতেও অভিযান পরিচালনা করা হবে। সরকারের নিয়ম-নীতি মেনে ইটভাটা পরিচালনা করতে কোন বাধা নেই। দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন কাজে ইটের প্রয়োজন আছে। কিন্তু নিয়ম না মেনে পরিবেশের ক্ষতি করে নিজেদের ইচ্ছে মাফিক ইট ভাটা তৈরি করে কার্যক্রম পরিচালনা করার কোন সুযোগ নেই। তাই এই ধরণের অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে যা আগামীতেও অব্যাহত রাখা হবে।


আরও খবর



২৮ এপ্রিল থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ |

Image

তাপপ্রবাহের কারণে বন্ধ থাকা দেশের সব স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসা আগামী ২৮ এপ্রিল থেকে খুলছে। বৃহস্পতিবার মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট সবার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে, পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটির ধারাবাহিকতায় তাপদাহের কারণে গত ২০ এপ্রিল ২০২৪ তারিখ মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের স্মারক মোতাবেক ঘোষিত ছুটি সমাপ্ত হওয়ার পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহে শ্রেণি কার্যক্রম চালুর বিষয়ে নিম্নরূপ সিদ্ধান্ত প্রদান করা হলো

১) আগামী রোববার (২৮ এপ্রিল) থেকে যথারীতি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহ খোলা থাকবে এবং শ্রেণি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

২) তাপদাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত অ্যাসেম্বলি বন্ধ থাকবে।

৩) শ্রেণি কার্যক্রমের যে অংশটুকু শ্রেণিকক্ষের বাইরে পরিচালিত হয়ে থাকে এবং সূর্যের আলোর সংস্পর্শে আসতে হয়, সেসব কার্যক্রম সীমিত থাকবে।

৪) তাপদাহ এবং অন্যান্য কারণে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকার ফলে যে শিখন ঘাটতি তৈরি হয়েছে, তা পূরণ এবং নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী শিখন ফল অর্জনের জন্য পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারও শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।

জানতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রী মুহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, দেশে এমন তাপমাত্রা এটাই প্রথম নয়। এটি সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও নয়। সে কারণে এভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখলে শিক্ষার্থীদেরই পড়াশোনার ক্ষতি হবে। তাই আমরা রোববার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছি।

প্রসঙ্গত, দেশজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দীর্ঘ ছুটি শেষেও খোলেনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ২১ এপ্রিল ছুটি বাড়িয়ে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসা বন্ধের ঘোষণা দেয় সরকার। আর ২৬ ও ২৭ এপ্রিল শুক্র ও শনিবার। তবে ছুটি না বাড়ায় রোববার থেকে ক্লাস শুরু হচ্ছে।


আরও খবর