Logo
শিরোনাম

বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত মাহিয়া মাহির

প্রকাশিত:শনিবার ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

বিয়ের মাত্র আড়াই বছরের মাথায় সংসার ভাঙল ঢাকাই সিনেমার আলোচিত চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে ফেসবুকে এক ভিডিওবার্তায় নিজের সংসার ভাঙনের খবর নিশ্চিত করেন এই নায়িকা নিজেই।

ভিডিওর শুরুতেই মাহি বলেন, আমি ও রাকিব খুব ভালো বোঝাপোড়া থেকেই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। কিন্তু জীবনের একটা পর্যায়ে এসে মনে হয়েছে আমাদের একসঙ্গে থাকা সম্ভব নয়। তাই আমরা আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ইতোমধ্যে আমরা আলাদা থাকছি।

মাহি আরও বলেন, খুব দ্রুতই আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছেদে যাচ্ছি। কবে আর কীভাবে হবে সেটাও দুজন মিলেই ঠিক করব।

এই নায়িকা বলেন, আমি জানি এই ভিডিওটা দেখার পরে আপনারা সবাই আমাকে নিয়ে অনেক আজেবাজে কথা বলবেন। বিশ্বাস করেন, এসব মন্তব্য একটা তীরের মতো আমার বুকে বিঁধবে। কষ্ট হয়, তবে এসবে আমি কিছু বলি না। আমার পরিবারের মানুষও কষ্ট পায়।

এ সময় ছেলের জন্য দোয়া চেয়ে মাহি বলেন, আপনারা আমার ছেলে ফারিশের জন্য দোয়া করবেন। যেন ওকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারি। ওকে নিয়েও অনেকে বাজে মন্তব্য করেন। সে তো বাচ্চা, বুঝে না। কিন্তু আমি কষ্ট পাই। কোনো বাচ্চাকে নিয়েই আপনারা এমন মন্তব্য করবেন না। বুকটা ফেটে যায় একজন মা হিসেবে কষ্টে। আপনারা আমার ও ফারিশের জন্য দোয়া করবেন।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর রাকিবকে বিয়ে করেন মাহি। তাদের একমাত্র পুত্র সন্তানের নাম ফারিশ। বিয়ের প্রায় আড়াই বছরের মাথায় আলাদা হয়ে গেলেন এই দম্পতি।

এর আগেও ২০১৬ সালে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন মাহি। সেই সংসার টিকেছিল ৫ বছর। এরপর অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর রাকিব সরকারকে বিয়ে করেন অভিনেত্রী।


আরও খবর



দেশে বর্তমানে বেকার ২৬ লাখ ৬০ হাজার মানুষ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) জানিয়েছে, বর্তমানে বেকার জনগোষ্ঠীর সংখ্যা দেশে কিছুটা বেড়েছে। ২০২৪ সালের শুরুতে দেশে বেকার মানুষ কম থাকলেও বছর শেষে ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে এই সংখ্যা। দেশে বর্তমানে মোট বেকারের সংখ্যা ২৬ লাখ ৬০ হাজার।

দেশে কর্মে নিয়োজিত বা শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণকারী মানুষের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাওয়ায় বেকার মানুষের সংখ্যা বেড়েছে। সম্প্রতি ২০২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর) শ্রমশক্তি জরিপ প্রতিবেদন প্রকাশ করে বিবিএস।

জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়, কৃষি, সেবা ও শিল্পসহ সব খাতেই কমেছে কর্মে নিয়োজিত জনগোষ্ঠী। নারীর চেয়ে উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে পুরুষ বেকারের সংখ্যা।

বিবিএসের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাস শেষে দেশে পুরুষ বেকারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৭ লাখ ৯০ হাজার। এ ছাড়া নারী বেকারের সংখ্যা ৮ লাখ ৭০ হাজার।

২০২৩ সালের একই সময়ে পুরুষ বেকার ১৬ লাখ ৪০ হাজার, আর নারী বেকার ছিল ৮ লাখ ৫০ হাজার। সে হিসাবে পুরুষ বেকার বেড়েছে ১ লাখ ৫০ হাজার এবং নারী বেকার বেড়েছে ২০ হাজার।

বিবিএস জানায়, শ্রমশক্তিতে এখন (তৃতীয় প্রান্তিকে) ৫ কোটি ৯১ লাখ ৮০ হাজার নারী-পুরুষ আছেন। অথচ ২০২৩ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে এ সংখ্যা ছিল ৬ কোটি ১১ লাখ ৫০ হাজার। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণকারী মানুষের সংখ্যা কমেছে ১৯ লাখ ৫০ হাজার। যেখানে মোট শ্রমশক্তিতে থাকা জনগোষ্ঠীর মধ্যে ৫ কোটি ৬৫ লাখ ২০ হাজার লোক কর্মে নিয়োজিত। বাকিরা বেকার।

আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) নিয়ম অনুযায়ী, বেকার জনগোষ্ঠী মূলত তারা, যারা গত সাত দিনের মধ্যে মজুরির বিনিময়ে একঘণ্টা কাজ করার সুযোগও পাননি। এ ছাড়া গত এক মাস ধরে কাজ খুঁজেছেন, কিন্তু মজুরির বিনিময়ে কোনো কাজ পাননি। বিবিএস এ নিয়ম অনুসরণ করেই বেকারের হিসাব দিয়ে থাকে।


আরও খবর



চাঁদাবাজ-দখলদারমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

আমরা চাঁদাবাজ-দখলদারমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই। বলবেন- তার প্রমাণ কি আপনারা যে পারবেন? তার প্রমাণ হচ্ছে আমাদের দলের কর্মীরা চাঁদাবাজিও করে না, দখলদাবাজিও করে না বলে মন্তব্য করেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ মাঠে জামায়াতের কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। কুষ্টিয়া জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক আবুল হাশেমের সভাপতিত্বে এই কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

জামায়াতে আমির বলেন, নারী-পুরুষের ব্যবধান এনে আমাদেরকে বলে- জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় আসলে এদেশের মানুষ বিপদে পড়বে। মহিলারা মায়ের জাতি, আমরা তাদেরকে মায়ের মতো সম্মান করি। যারা সন্তুষ্টির সঙ্গে বোরকা পরতে চাইবেন, তারা পরবেন। অন্যান্য ধর্মের মায়েদের আমি কীভাবে বোরকা পরাবো? ইসলাম কি আমাদের এই দায়িত্ব বা অধিকার দিয়েছে? কোনোটাই দেয়নি।

তিনি আরও বলেন, তারা যা পছন্দ করবেন, তাই পরবেন। পোশাকের ব্যাপারে জোর খাটানো যাবে না। নারীরা যোগ্যতা ও দক্ষতার সাথে পেশাগত দায়িত্ব পালন করবেন। তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। আল্লাহর আইন সবার জন্য সমান। আমরা সেই আইনের জন্য লড়াই করছি। আমি মানুষকে মানুষের মর্যাদা দিব। যদি প্রত্যেকটা মানুষ মানুষকে সম্মান দেয়, ভালোবাসে। তাহলে এই দেশ জান্নাতের টুকরোয় পরিণত হবে।

শফিকুর রহমান বলেন, এই রাষ্ট্রের সকল নাগরিকের সম্পদ, ইজ্জত ও জীবন সম্পূর্ণ নিরাপদ। এদেশের সকল ধর্মের মানুষ তাদের নিজ নিজ ধর্ম নির্বিঘ্নে ও নিরাপত্তার সঙ্গে পালন করতে পারবে। ধর্ম পালনে কোথাও বাধার সম্মুখীন হবে না।

জামায়াতের আমির বলেন, আমরা এমন শিক্ষা ব্যবস্থা উপহার দেব, যাতে এ দেশের যুবক-যুবতীদের সার্টিফিকেট নিয়ে দুয়ারে দুয়ারে না ঘুরতে হয়। কাগজের টুকরো নিয়ে দুয়ারে দুয়ারে দৌড়াদৌড়ি করা লাগবে না। পড়াশোনা শেষে চাকরি বা কাজ পেয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। যুবক-যুবতীদের প্রতিটি হাতকে দেশ গড়ার কারিগরের হাত হিসেবে তৈরি করতে চাই। এ দেশের মানুষ আর বিশ্বে চাকরির জন্য যাবে না। এর আগে বিশ্ব থেকে এদেশে চাকরি করতে আসতো। সেই গৌরব ফিরে পাব ইনশাআল্লাহ।

তিনি আরও বলেন, যারা ধর্মের বিভাজন তৈরি করে মেজোরিটি মাইনোরিটি দিয়ে তারাই ৫৩ বছর আপনাদেরকে কষ্ট দিয়েছে। আমাদের দলের কেউই এসব অপকর্মে জড়িত নাই। অথচ দোষ দেন আমাদের ঘাড়ে।

শফিকুর রহমান বলেন, যেই সমাজে চাঁদাবাজি-ঘুষখোর থাকবে না, যেই সমাজে দখল বাণিজ্য চলবে না, মানুষে-মানুষে ধর্মে-ধর্মে বৈষম্য থাকবে না। সেই সমাজ গড়ার জন্য লড়াই করতে হবে। আমর সেই লড়াই চালিয়ে যাব।

তিনি আরও, আমরা দুই দুইবার স্বাধীন হয়েছিলাম ৪৭ ও ৭১ এ। স্বাধীনতা লগ্নে যারা জাতিকে ওয়াদা করেছিলেন, যে সমস্ত অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার। তারা কেউ অধিকার ফিরিয়ে দেননি। তারা কথা রাখেননি। তারা জাতির সাথে বেইমানি করেছে। জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। বিশেষ করে স্বাধীনতার পর এখনো পর্যন্ত, ৫ আগস্ট পর্যন্ত যারা এদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাকে নিজের তালুক মনে করতেন, চেতনার কথা বলে তারাই এ জাতিকে লুণ্ঠন করেছেন। গণহত্যা চালিয়েছেন, আকাম-কুকাম ধর্ষণের সেঞ্চুরি করেছেন। দেশের সম্পদ লুণ্ঠন করে বিদেশে পাচার করেছেন। গত সাড়ে ১৫ বছরের আমলে যার হিসাব বের হয়ে এসেছে ২৬ লাখ কোটি টাকা। যা বাংলাদেশের বার্ষিক বাজেটের প্রায় পাঁচ গুণ। দেশে যেখানেই তাদের হাড়িতে হাত ঢুকছে সেখানেই টাকার খনি। এ টাকা এরা পেল কোথায়? তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর পিয়নের ছিল সাড়ে চার শ কোটি টাকা। পিয়নের এতো টাকা হলে মালিকের কত টাকা?

জামায়াতের আমির বলেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্প থেকে মালিকের পরিবার ৫৭ হাজার কোটি টাকা চুরি করেছে। মেগা উন্নয়নের নামে মেগা ডাকাতি করা হয়েছে। একটা পদ্মা সেতু তৈরি করতে যে পরিমাণ টাকা খরচ হয়েছে সেই খরচে কমপক্ষে চারটা পদ্মা সেতু তৈরি করা যেত। তাহলে বাকি তিনটি গেল কোথায়। দেশের টাকা দিয়ে যারা বিদেশে বেগমপাড়া গঠন করেছেন তারাই এই টাকা চুরি করেছেন। কিন্তু চোরের মার বড় গলা। প্রত্যেকটা প্রকল্পে নিজেদের দলের লোককে কন্ট্রাক্টর নিয়োগ করেছে। আমি আর মামু মিলে কারবার চালাইছে। এভাবে তারা দেশটাকে ফুকলা করেছে। ব্যাংকগুলোকে শেষ করে দিয়েছে। ডাকাত এস আলমকে লেলিয়ে দিয়ে ভাগবাটোয়ারা করে ইসলামী ব্যাংককে শেষ করে দিয়েছে। এই ব্যাংকের টাকা চুরি করেছে শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহেনা। বাংলাদেশ তাদের ইনকাম সোর্সের জায়গা। আর তাদের কলিজা বিশ্বের অন্যান্য জায়গায়। তারা ও তাদের ছেলেমেয়ে বেগমপাড়ায় থাকে। তারা দেশকে ভালোবাসলে এই দেশেই থাকতো এবং এই দেশে অবদান রাখতো।

তিনি বলেন, এরা শুধু বিরোধী দল ও আলেম উলামাদের ওপর নির্যাতন করেনি। ১৮ কোটি মানুষের ওপর নির্যাতন করেছে। ১৮ কোটি মানুষকে বেইজ্জতি করেছে, তাদের সম্পদ লুণ্ঠন করেছে। সিন্ডিকেট করে বাজারে অগ্নিমূল্য চালু করে দিয়েছিল। এই সরকার এখনো ভাঙতে পারেনি। সিন্ডিকেটের হাত বদল হয়ে গেছে। আগে যাদের কাছে ছিল, এখন আরেকদল সেটা তাদের হাতে তুলে নিয়েছে। এই সিন্ডিকেটের হাত ভেঙে দিতে হবে। ১৮ কোটি মানুষের শোষণ চালানো যাবে না।

কর্মী সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য মোবারেক হোসেন, অধ্যক্ষ শাহাবুদ্দিন, কুষ্টিয়া জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক আবুল হাশেম, অধ্যক্ষ খন্দকার এ কে এম আলী মুহসিন, কর্ম পরিষদ সদস্য অধ্যাপক ফরহাদ হুসাইন, জেলা শিবিরের সভাপতি ইমরান খান প্রমুখ।

এই কর্মী সম্মেলনে দূর-দূরান্ত থেকে আসা মানুষের ঢল নামে। সম্মেলন প্রাঙ্গণ ও আশপাশে লাখো মানুষের সমাগম ঘটে। খুব সকাল থেকে শীত উপেক্ষা করে মানুষের জমায়েত হয়। সম্মেলন স্থান ছাপিয়ে সড়কে মানুষের ঢল নামে। শহরের বিভিন্ন সড়কে যানজট দেখা দেয়।


আরও খবর



বাংলাদেশের জিডিপি ছাড়িয়ে যাবে সুইজারল্যান্ডকে

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

লন্ডনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড বিজনেস রিসার্চের (সিইবিআর) প্রকাশিত তথ্যে দেখা গেছে, ২০৩৯ সালের মধ্যে বাংলাদেশের জিডিপি হবে বিশ্বে ২১তম। একই সময়ে সুইজারল্যান্ড ও সুইডেনের অবস্থান হবে বিশ্বে যথাক্রমে ২২ ও ৩০তম।

বর্তমানে অর্থাৎ ২০২৪ সালে ৪৩৪ বিলিয়ন ডলারের জিডিপি নিয়ে ১৮৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৩৭তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। ফলে ২০৩৯ সাল নাগাদ জিডিপির দিক থেকে বাংলাদেশ ১৬ ধাপ এগিয়ে যাবে।

ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক লিগ টেবিল ২০২৫ শীর্ষক নামের ওই প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ২০২৫ সালে বাংলাদেশ বিশ্বে ৩৫তম, ২০২৯ সালে ২৭তম, ২০৩৪ সালে ২৩তম অর্থনীতির দেশ হবে।

তবে অর্থনৈতিকভাবে বড় অগ্রগতি হলে বাংলাদেশের মাথাপিছু জিডিপি এখনো বড় চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। ২০৩৯ সালের মধ্যে ১৮৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের মাথাপিছু জিডিপি হবে মাত্র ৮ হাজার ৬১ ডলার। এর ফলে মাথাপিছু জিডিপিতে ১৮৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান হবে ১২৩তম।

এর ফলে মাথাপিছু জিডিপির বৈশ্বিক তালিকায় শেষদিক থেকে ৬৬তম অবস্থানে জায়গা হবে বাংলাদেশের।

অন্যদিকে ২০৩৯ সালেও বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ থাকবে যুক্তরাষ্ট্র। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকবে চীন। তবে এক্ষেত্রে অগ্রগতি দেখবে ভারত। কারণ ২০৩৯ সালের মধ্যে দেশটি তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হবে। বর্তমানে ভারত বিশ্বের পঞ্চম অর্থনীতির দেশ।

পোশাকশিল্পের বাইরেও ওষুধ ও ইলেকট্রনিক্স খাতে সফল বহুমুখীকরণের সুবাদে ২০৩৯ সালের মধ্যে বিশ্বের ২১তম বৃহৎ অর্থনীতিতে পরিণত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। অবকাঠামোতে ব্যাপক বিনিয়োগ এবং ক্রমবর্ধমান জনমিতিক লভ্যাংশের (ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড) সুবিধার কারণে দেশের অর্থনীতির এই প্রবৃদ্ধি সম্ভব হচ্ছে বলে জানিয়েছে লন্ডনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড বিজনেস রিসার্চ (সিইবিআর)।

ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক লিগ টেবিল ২০২৫ শীর্ষক ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমান মার্কিন ডলারে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ভিত্তিতে এই র‍্যাংকিং তৈরি করা হয়েছে।


আরও খবর

বাড়তি ভ্যাট পুনরায় বিবেচনা করা হচ্ছে

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

রাজধানীর কাঁচাবাজারে ফিরেছে স্বস্তি

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫




প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

প্রকাশিত:রবিবার ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

দৈনিক কালবেলা অনলাইনে গত  তারিখে প্রকাশিত "লেনদেন ছাড়া ফাইল পড়ে না পাসপোর্ট অফিসে" সংবাদটি ভিত্তিহীন ও সঠিক নয় বলে দাবি করে প্রতিবাদ জানিয়েছেন গাইবান্ধা  আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সহকারী পরিচালক প্রতিবাদী বক্তব্যে তিনি উল্লেখ করেন প্রকৃতপক্ষে পাসপোর্ট কর্তৃপক্ষ তাদের সকল সরকারি নীতিমালা ও প্রতিটি সেক্টরের কাজ মনিটরিং করে সম্পূর্ণ করে থাকেন। পাসপোর্ট এর কোন কাজে কখনো অনিয়ম হয়নি অথচ সংবাদে মনগড়া মিথ্যা তথ্য দিয়ে গাইবান্ধা আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সুনাম বিনষ্ট করা হয়েছে।

সংবাদটি প্রকাশের ক্ষেত্রে যাদের বক্তব্য নিয়েছেন তারা কখনো কোন পাসপোর্ট করতে অফিসে আসেননি। 

গাইবান্ধা আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে।


আরও খবর



মাভাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হচ্ছে

প্রকাশিত:শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

মো হ্নদয় হোসাইন মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি:

টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (মাভাবিপ্রবি) ১১-১২ জানুয়ারি ২০২৫ দুই দিনব্যাপী ‘থার্ড ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন এডভান্সমেন্ট অব লাইফ সায়েন্সেস’ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। 

আজ শনিবার (১১ জানুয়ারি) সকাল ১০ টায় তৃতীয় একাডেমিক ভবনের সেমিনার কক্ষে অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন  এবং সভাপতিত্ব করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল আজীম আখন্দ। 

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জের ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. হোসাইন উদ্দিন শেখর।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. এস. এম. আব্দুল-আউয়াল এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জামালপুরের ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রোকনুজ্জামান। 

সম্মেলনের স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন কনফারেন্স এর আহ্বায়ক ও মাভাবিপ্রবির লাইফ সায়েন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ উমর ফারুক।

উক্ত কনফারেন্সে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানের খ্যাতনামা  প্রায় ৫৫০ জন গবেষক  শিক্ষক শিক্ষার্থী  অংশগ্রহণ করেছেন।


আরও খবর

মেডিকেল কলেজে আসন বাড়ছে না

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫