Logo
শিরোনাম

ডেঙ্গু জ্বর সেরে যাওয়ার পর প্রথম ৩ দিন বিপজ্জনক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৫ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ভিসি অধ্যাপক ডা. মো: শারফুদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ডেঙ্গু জ্বর সেরে যাওয়ার পর প্রথম তিন দিন বিপজ্জনক সময়। এই সময়ে সচেতনতার প্রয়োজন রয়েছে।

ভিসি বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয় ডেঙ্গু ব্যবস্থাপনায় দেশ সেরা। এডাল্ট ৭০০ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছিলেন। তাদের মধ্যে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। শিশু বিভাগে ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০০ জন রোগী ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছে। যারা সবাই সুস্থ হয়েছে। আমাদের সেবার মান আগের থেকে অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে।

সেমিনারে বলা হয়, ডেঙ্গু জ্বরের গুরুত্বপূর্ণ সময় যখন রোগীর জ্বর ছেড়ে যায়। জ্বর ছেড়ে যাওয়ার পরে ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টা ডেঙ্গু রোগীর ক্রিটিক্যাল সময়। এটি ডেঙ্গু জ্বরের গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এ সময় রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়। ডেঙ্গু আক্রান্ত শিশুদের প্রতি বেশি যত্মশীল হতে হয়। কারণ শিশুদের শরীরে কোনো সমস্যা দেখা দিলে তা স্পষ্ট করে বলতে পারে না। ডেঙ্গু আক্রান্ত শিশুদের বাইরে থেকে স্বাভাবিক মনে হলেও যেকোনো সময় শিশুরা ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোমে চলে যেতে পারে। তাই ডেঙ্গু আক্রান্ত শিশুদের যথাযথ মনিটরিং করতে হবে। যেন কোনো সমস্যা হলে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইরোলোজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. আফজালুন নেসা ডাইনামেকিস অব ডেঙ্গু ভাইরাস ইন বাংলাদেশ অ্যান্ড ডেঙ্গু ভ্যাকসিন আপডেটস, শিশু বিভাগের অধ্যাপক ডা. মাহবুব মোতানাব্বি ক্লিনিক্যাল প্রেসেন্টেশন অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অব ডেঙ্গু: পেডিয়াট্রিক অ্যাসপেক্ট ও ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. ফজলে রাব্বী চৌধুরী ম্যানেজমেন্ট অব ডেঙ্গু ইনফেকশন: টিপস অ্যান্ড ট্যাকটিস শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।

প্যানেল অব এক্সপার্ট হিসেবে ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ মতামত প্রদান করেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোভিসি (অ্যাকাডেমিক) অধ্যাপক ডা. এ কে এম মোশাররফ হোসেন।

সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন সেন্ট্রাল সাব কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. বেলায়েত হোসেন সিদ্দিকী।


সূত্র : বাসস


আরও খবর



নওগাঁয় যৌথবাহিনীর অভিযানে মোট ৬ জন আটক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৪ সেপ্টেম্বর 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁর মহাদেবপুরে মাদক বিষয়ে যৌথ বাহিনীর অভিযানে মোট ৬ জনকে আটক করা হয়েছে। মঙ্গলবার ২৪ সেপ্টেম্বর দুপুরে আটককৃতদের নওগাঁ কোর্টে পাঠানো হয়।

মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ হাশমত আলী জানান, সোমবার দিনগত রাতে মহাদেবপুর থানা ও নওগাঁ সদর মডেল থানা পুলিশ এবং সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে মাদকের বিষয় নিয়ে মারামারি মামলায় উপজেলার শেরপুর গ্রামের মোসলেম আলী মন্ডলের ছেলে আব্দুর রাজ্জাক (৪৬), তার ছেলে নয়ন হোসেন (২৩), তাজিম উদ্দীনের ছেলে বেলাল হোসেন (২৬) ও মৃত এলাহী বক্সের মেয়ে নাছিমা খাতুন (৪০) সহ ৫ জনকে আটক করা হয়। মহাদেবপুর উপজেলার রাইগাঁ ইউনিয়নের মাতাজীহাটে মাদকের বিষয় নিয়ে সংঘটিত মারামারির ঘটনায় সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সার্জেন্ট নওগাঁ সদর উপজেলার শালুকান গ্রামের মৃত সেকেন্দার আলী মন্ডলের ছেলে এমদাদুল হকের দায়ের করা মামলায় তাদের আটক করা হয়। অপরদিকে

মহাদেবপুর থানার এসআই আসাদুজ্জামান উপজেলার সদর ইউনিয়নের দক্ষিণ হোসেনপুর গ্রাম থেকে ১০ পিস ট্যাপেন্ডাডল ট্যাবলেট ও ৪ পিস মাদক এ্যাম্পল সহ ঐ গ্রামের মৃত আজাদ আলীর ছেলে আরমান হোসেন (২৮) কে আটক করেন। মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আরো জানান, পুলিশের কার্যক্রম পুরোদমে শুরু হয়েছে। এখন থেকে সব নিয়মিত মামলার আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ ও ওয়ারেন্ট তামিল নিয়মিতভাবে চলবে। 


আরও খবর



২৮ হাজার ৬২৫ অভিবাসীকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

চলতি বছরের শুরু থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশিসহ ২৮ হাজার ৬২৫ অভিবাসীকে ফেরত পাঠিয়েছে মালয়েশিয়া। সাজা শেষ হওয়ার পর তাদের নিজ দেশে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ।

৯ সেপ্টেম্বর দেশটির অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক রুসলিন জুসোহ এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, মালয়েশিয়ার অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এবং অভিবাসন প্রবিধান ১৯৬৩-এর পাশাপাশি অন্যান্য এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি আইনের অধীনে সাজা শেষে তাদের নিজ নিজ দূতাবাস থেকে নাগরিকত্ব যাচাই হওয়ার পর আকাশ ও স্থলপথে ফেরত পাঠানো হয়

এই সংখ্যায় কতজন বাংলাদেশি রয়েছেন, তা জানা যায়নি। তবে এখনো ডিটেনশন ক্যাম্পে ১৬ হাজার ৭২ অভিবাসী আটক রয়েছেন। তাদের সাজা শেষে নিজ নিজ দূতাবাস থেকে নাগরিকত্ব যাচাইয়ের পর ফেরত পাঠানো হবে



আরও খবর



গেইমিং পিসি বানাতে যা করবেন

প্রকাশিত:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৫ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

হারুন অর রশিদ:

গেমিং পিসি এবং সাধারণ পিসির মধ‍্যে একটি বড় ধরনের পার্থক্য হচ্ছে হার্ডওয়‍্যারের প্যারফর্ম্যান্স। একটি সাধারণ পিসিতে যেসব হার্ডওয়‍্যার থাকে সেগুলো একটি গেমিং পিসিতেও থাকে। তবে এগুলো অনেক বেশি শক্তিশালী এবং কার্যক্ষম হয়ে থাকে। তবে যদি একটি ভালো মানের গেমিং পিসি কেনার ইচ্ছে থাকে তাহলে ডেস্কটপ পিসিতে ঠিক কি ধরনের হার্ডওয়‍্যার ব‍্যবহৃত হয় সে সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকতে হবে। গেমিং পিসিতে যেসব হার্ডওয়‍্যারগুলো ব‍্যবহৃত হয় সেগুলো জেনে নিলে সহজেই গেমিং পিসি নির্বাচন করতে সাহায্য করবে।

গেমিং পিসি তৈরি করতে যেসব উপকরণ প্রয়োজন হবে :

গেমিং পিসি তৈরি করতে লিস্টে রাখুন নিচের এই হার্ডওয়‍্যার গুলো:

প্রসেসর :

বাজারে সাধারণত দুই ধরনের গেমিং প্রসেসর পাওয়া যায়। একটি হচ্ছে ইন্টেল এবং অপরটি হচ্ছে এএমডি (এডভান্সড মাইক্রো ডিভাইস)। বর্তমানে বাংলাদেশে দুই ধরনের প্রসেসর ডেস্কটপ পিসি তৈরিতে ব্যবহার হচ্ছে। তবে প্রসেসর কেনার আগে তার প্রসেসর এর ক্লক স্পিড, ইন্টারফেস, কোর, ক‍্যাশ, হাইপার থ্রেড ইত্যাদি বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে

মাদারবোর্ড :

মাদারবোর্ড বলতে মূলত একটি প্রিন্টেড সার্কিট বোর্ডকে বোঝায় যেখানে প্রসেসর, মেমরি ও এক্সপানশন হার্ডওয়‍্যার সংযুক্ত করা হয়। এর সাথে এক্সটার্নাল ডিভাইসের সাথে কানেক্ট করার জন্য বিভিন্নরকমের পোর্ট ও সকেট থাকে। ভালো মানের মাদারবোর্ড নির্বাচন করতে হবে যাতে পরবর্তিতে প্রসেসর আপগ্রেড করা যায়। অন্যথায় প্রসেসর আপগ্রেড করতে হলে মাদারবোর্ড আপগ্রেড করা সম্ভব হবে না। মাদারবোর্ডের সাথে সিপিইউ ইন্টারফেস বা সকেট, চিপসেট, বায়োস এগুলো ঠিকভাবে কাজ করে কিনা তা চেক করে দেখতে হবে

গ্রাফিক্স কার্ড :

কম্পিউটারকে শক্তিশালী ও জটিল কাজ করতে গ্রাফিক্স কার্ড বিশেষ ভূমিকা পালন করে। গ্রাফিক্স কার্ডের প্রধান এবং অন‍্যতম কাজ হচ্ছে দ্রুত ইমেজ জেনারেট করা এবং তা ডিসপ্লেতে প্রদর্শন করা। বর্তমান বাংলাদেশের বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের গ্রাফিক্স কার্ড পাওয়া যায় এর মধ্যে জনপ্রিয় কিছু ব্র্যান্ড হচ্ছে এমএসআই, ইন্টেল, গিগাবাইট, এনভিডিয়া ও এটিআই। গ্রাফিক্স কার্ড নির্বাচন করার সময় এর চিপসেট, মেমরি টাইপ, মেমরির পরিমাণ, ক্লক স্পিড ও আউটপুট ফিচার দেখে নিতে হবে। মেমোরী

মেমরী প্রত্যেক কম্পিউটারের জন্য প্রাইমারী কম্পোনেন্ট হিসেবে ধরা হয়। সাধারণত পিসিতে দুই ধরনের মেমরীর ব্যবহার হয়ে থাকে র‍্যাম ও হার্ডডিস্ক। তাই গেমিং পিসির জন্য এর বিকল্প নয় তবে এই ধরনের পিসির জন্য র‍্যাম ১৬ জিবি ও স্টোরেজ এর জন্য এসএসডি বা সাটা নির্বাচন করা। যদি ফাইলের পরিমান বেশি হয় তাহলে বেশি স্টোরেজ এর প্রয়োজন হবে এর জন্য আলাদাভাবে এক্সটার্নাল ড্রাইভ ব্যবহার করা ভালো

মনিটর :

ভালো মানের একটি পিসি তৈরিতে ভালো মানের একটি মনিটর নির্বাচন করা জরুরী। গেমিং পিসির ‍জন্য বিদ‍্যুৎশক্তি কম খরচ, পাতলা বা বেজেললেস, হাই রেজ্যুলিউশন এর মনিটর নির্বাচন করতে হবে। ফুল এইচডি বা ৪কে রেজ্যুলিউশন এর মনিটর ব্যবহার করলে চোখের উপরে প্রভাব কম পরে এবং ভিজ্যুয়াল বস্তুকে বাস্তব সম্মত দেখায়। ফলে এই ধরনের মনিটরগুলো গেমারদের জন‍্যে বেস্ট চয়েজ হতে পারে। অপটিক‍্যাল ড্রাইভ

অপটিক‍্যাল ড্রাইভ বলতে সিডি, ডিভিডি, ব্লু-রে এর ড্রাইভকে বোঝানো হয়। এই ড্রাইভগুলো সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে- ইন্টারনাল এবং এক্সটারনাল। গেইম ডিভিডি রাইট করে রাখার জন‍্যে গেমারদের জন‍্যে অবশ্যই ডিভিডি রাইট থাকা জরুরি। তবে ভবিষ্যতের কথা খেয়াল রেখে ব্লু-রে ড্রাইভ কেনাটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে

মাউস ও কীবোর্ড :

গেমিং কম্পিউটার বা পিসির জন‍্যে ভালো মানের মাউস এবং কী-বোর্ড কেনা জরুরি। একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার বা গেমার মাউস এবং কীবোর্ড নিয়ে বেশি কাজ করেন তাই এই কম্পোনেন্টগুলো ভালো কোয়ালিটির হতে হয়। সাধারণ পিসির চেয়ে গেমিং পিসির মাউস ও কী-বোর্ড এর দাম তুলনামূলক কিছুটা বেশি হয়

ক‍্যাসিং :

কেসিং এর কাজ হচ্ছে কম্পিউটারের যন্ত্রাংশগুলোকে সুরক্ষা প্রদান করা। ক্যাসিংয়ের মধ্যে মাদারবোর্ড স্থাপন করে অন্যান্য হার্ডওয়্যারগুলকে সেট-আপ করতে হয়। ক্যাসিংয়ের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে মাদারবোর্ড সাপোর্ট, সিপিইউ এর উচ্চতা, পূর্বে ইনস্টল করা পাখার সংখ্যা ও প্যানেল এর ব‍্যাপারে

মন্তব্য :

গেমিং পিসি দিয়ে শুধু গেমিং করার জন্য ব্যবহার করা হয় না বরং অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ যেমন গ্রাফিক্স ডিজাইন, ভিডিও ইডিটিং, এনিমেশন ভিডিও তৈরি, থ্রি-ডি আর্কিটেকচার এরমতো আরো অনেক কাজে ব্যবহার হয়। তাই সকল বিষয় মাথায় রেখে কাজের ভিত্তিতে ডেস্কটপ পিসি বিল্ড করতে হবে


আরও খবর

সফটওয়্যারের কৃত্রিম পরিবেশনা

সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪




মোবাইলে ব্যক্তিগত ছবি পাঠিয়ে চাঁদাদাবী, হোটেল বয় গ্রেফতার

প্রকাশিত:বুধবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

গোপনে ব্যক্তিগত ছবি ও ভিডিও ধারণ করে তা পাঠিয়ে চাঁদাদাবীর অভিযোগে এক হোটেলকর্মীকে গ্রেফতার করেছে ডিএমপির মিরপুর মডেল থানা পুলিশ। গ্রেফতারকৃতের নাম মোহাম্মদ আলী ওরফে মোহন। 

এই বছরের গত জুলাই মাসে এক দম্পতি ঢাকায় ঘুরতে এসে শাহআলীবাগের একটি হোটেলে উঠেন। সেখানে দুপুরে গোসল করার সময় স্ত্রীর নগ্ন ছবি ও ভিডিও গোপনে ধারণ করেন সেই হোটেলের বয় গ্রেফতারকৃত মোহাম্মদ আলী। এর প্রায় একমাস পর সেই ছবি ও ভিডিও ভিকটিমের মোবাইলে পাঠিয়ে ৩০ হাজার টাকা দাবী করে হোটেল বয়। দাবীকৃত টাকা না দিলে তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি প্রদান করে। এ ঘটনায় ভিকটিমের অভিযোগের প্রেক্ষিতে চলতি মাসের ১৭ তারিখ মিরপুর মডেল থানায় পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রন আইনে একটি মামলা রুজু হয়। 

মামলার তদন্তের এক পর্যায়ে গোয়েন্দা তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় সেই হোটেল বয়ের অবস্থান নিশ্চিত হয়ে মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ খ্রি.) সকালে ময়মনসিংহ মুক্তাগাছার নিজ বাড়ী থেকে মোহাম্মদ আলীকে গ্রেফতার করা হয়। ব্যক্তিগত ছবি ও ভিডিও ধারণ করা সেই মুঠোফোনটিও উদ্ধার করা হয়েছে।


আরও খবর



আরও ভয়াবহ রূপ নিয়েছে হারিকেন মিল্টন

প্রকাশিত:বুধবার ০৯ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৪ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

হারিকেন হেলেনের বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে পারেনি যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা। এবার অঙ্গরাজ্যটির দিকে ধেয়ে আসছে হারিকেন মিল্টন, যেটি চলতি বছর উত্তর আটলান্টিক সহাসাগরে সৃষ্ট ঝড়ের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী হারিকেন। ইতোমধ্যে বিপর্যয়কর ক্যাটাগরি পাঁচে রূপ নিয়েছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়টি। খবর বিবিসির।

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল হারিকেন সেন্টার জানিয়েছে, হারিকেন মিল্টনের প্রভাবে ব্যাপক বৃষ্টিপাত হবে এবং এটি যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় বুধবার রাতে ফ্লোরিডায় আঘাত হানবে। ঝড়টি টাম্পা শহরের নিকটবর্তী এলাকায় আছড়ে পড়বে। এই মেট্রোপলিটন এলাকাতে প্রায় ৩০ লাখের বেশি মানুষ বসবাস করে। ঝড়ের প্রভাবে উপকূলীয় এলাকায় ভারী বৃষ্টি, আকস্মিক বন্যা এবং শক্তিশালী ঢেউ আঘাত হানতে পারে।

আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, হারিকেন মিল্টনের প্রভাবে উপকূলীয় এলাকায় ১০ থেকে ১৫ ফুট উঁচু ঢেউয়ের সৃষ্টি হতে পারে। হারিকেনটি রোববার পর্যন্ত ১ ক্যাটাগরিতে ছিল। পরবর্তীতে এটি দ্রুত শক্তি সঞ্চার করে ৪ ক্যাটাগরিতে রুপান্তরিত হয়। সর্বশেষ এটি ক্যাটাগরি ৫ এ পৌঁছেছে। ঝড়টি মেক্সিকো উপসাগর হয়ে ফ্লোরিডায় আঘাত হানবে।

এদিকে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ের কারণে স্থানীয় বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছে। ফ্লোরিডার গভর্নর রন ডিসান্তিস সতর্ক করে বলেন, ঝড়টি দানবীয় শক্তি নিয়ে আঘাত হানবে। এর ফলে রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে।

হারিকেন মিল্টন যে অঞ্চলে আঘাত হানবে ওই সব অঞ্চলের সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া স্থানীয়রা ঘরবাড়ি নিরাপদ আশ্রয়ে ছুটছে।

পিনেলাস কাউন্টি গত সোমবার পাঁচ লাখের বেশি মানুষকে বাধ্যতামূলকভাবে এলাকা খালি করার নির্দেশ দেয়। অন্যান্য কাউন্টির প্রশাসন নিচু এলাকার মানুষদের অপেক্ষাকৃত উঁচু এলাকায় আশ্রয় নেওয়ার আদেশ দিয়েছে।

মিল্টন এ মৌসুমের নবম ঘূর্ণিঝড়। আটলান্টিক মহাসাগরে বেরিলের পর এটি পাঁচ মাত্রার দ্বিতীয় ঘূর্ণিঝড়।


আরও খবর