Logo
শিরোনাম

গভীর সমুদ্রে ৯০০ ফুট গর্তের সন্ধান !

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৮ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

সমুদ্রের মাঝে গভীর গর্ত। দূর থেকে দেখলে মনে হবে ঘন নীল চোখ। এর তলের খোঁজ মেলে না। সমুদ্রবিজ্ঞানীরা বলেন, অনেক রহস্য লুকিয়ে আছে সমুদ্রে তৈরি হওয়া গভীর রন্ধ্রে। একে বলে ব্লু হোল (নীল গর্ত)।

মধ্য আমেরিকার উত্তর-পূর্ব উপকূলের বেলিজ সিটি এলাকায় এমন ব্লু হোল আছে যাকে ইউনেস্কো স্বীকৃতি দিয়েছে। এমন আরও একটি গভীরতম ব্লু হোলের খোঁজ মিলল মেক্সিকোতে।

দ্য ওয়ালের খবরে বলা হয়েছে, মেক্সিকোর চেটুমাল সাগরে ৯০০ ফুট গভীর এক গর্তের খোঁজ মিলেছে। যার আয়তন অন্তত এক লাখ ৪৭ হাজার বর্গফুট। মেরিন সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে এই প্রতিবেদন। বিজ্ঞানীরা এটিকে বিশ্বের দ্বিতীয় গভীরতম ব্লু হোল বলে উল্লেখ করছেন।

মার্কিন জিওলজিক্যাল সার্ভের কোস্টাল মেরিন সায়েন্টিস্ট ক্রিস্টোফার জি স্মিথ বলেন, সমুদ্রের মাঝে বা কোনও দ্বীপের আশেপাশে দৈত্যাকার রন্ধ্রকে বলে ব্লু হোল। সমুদ্রের স্বাভাবিক গভীরতার চেয়ে এই ব্লু হোলগুলোর গভীরতা অনেক বেশি হয়। বড়সড় গর্তের আকারের এই সব ব্লু হোলের শেষ প্রান্ত পর্যন্ত সূর্যের আলো পৌঁছয় না। ফলে এর গর্ভ অন্ধকার থাকে এবং তার জলকে দেখে মনে হয় অনেক বেশি গাঢ় নীল। এর ভেতরে অক্সিজেনও পৌঁছয় না।

১৯৭১ সালে সমুদ্রের মাঝে বেলিজ সিটি এলাকায় এমন ব্লু হোলের খোঁজ পেয়েছিলেন বিজ্ঞানীরা। সমুদ্রের গাঢ় নীল পানির মধ্যে প্রবাল-শৈবাল দিয়ে ঘেরা সেই জায়গাটি দেখতে অনেকটা গর্তের মতো। ৪০০ ফুট গভীর সেই গর্তে অক্সিজেনের পরিবর্তে পানির মধ্যে ছিল হাইড্রোজেন সালফাইড। যে ডুবুরিরা রহস্য উদঘাটনে নেমেছিলেন তারা কেউ ফিরে আসেননি। পরে তাদের মৃতেহ উদ্ধার হয়।

মেক্সিকোর ব্লু হোলে এখনও অভিযান চালানো হয়নি। তবে এর গভীরে কী রহস্য লুকিয়ে আছে তা দেখতে শিগগিরই অভিযান চালাবেন ডুবুরিরা।


আরও খবর

CMOS(সিমোস) কি?এবং এর কাজের বর্ননা

শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩




নওগাঁয় দূর্বত্তের ছুরিকাঘাতে খুন হলেন প্রান কোম্পানীর বিক্রয় প্রতিনিধি

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় এবার দূর্বত্তের ছুরিকাঘাতে খুন হলেন মামুনুর রশিদ মামুন (৩৫) নামে প্রাণ কোম্পানির এক বিক্রয় প্রতিনিধি। সোমবার সন্ধ্যায় নওগাঁ জেলা সদর উপজেলার বক্তারপুর এলাকায় এ ছুরিকাঘাতে খুনের এঘটনাটি ঘটে। নিহত মামুনুর রশিদ মামুন নওগাঁ জেলা সদর উপজেলার মাতাসাগর গ্রামের জুয়েল হোসেন এর ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মামুনুর রশিদ মামুন বেসরকারি প্রান কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি প্রতিদিন সকালে ব্যাটারি চালিত  একটি অটোরিকশা যোগে ফুড প্রডাক্ট (খাদ্য সামগ্রি) নিয়ে বিভিন্ন বাজারের দোকানে বিতরণ করতেন। তারই ধারাবাহীকতায় সোমবার সারাদিন দোকানে জিনিস দিয়ে ও দোকানগুলো থেকে জিনিস পত্রের মূল্য হিসেবে টাকা সংগ্রহ করে ফিরছিলেন। 

পথে বক্তারপুর এলাকায় পৌছালে মোটরসাইকেল নিয়ে এসে দূর্বত্তরা পথরোধ করে শরীরে বিভিন্ন স্থানে ছুরিকাঘাত করে তার কাছের টাকা ছিনতাই করে নিয়ে যায়। শরীরের বিভিন্ন স্থানে বিশেষ করে হাতে-পায়ে ও বুকে গুরুত্বর জখম ছিলো। স্থানীয়রা তাকে গুরুতর অবস্থায়  দেখতে পেয়ে সাথে সাথে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।

এব্যাপারে নওগাঁ সদর হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডাঃ রাকিব হাসান বলেন, শরীরে বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তবে বুকে ফুসফুসে গুরুত্বর আঘাত (জখমের) কারণে তার মৃত্যু হতে পারে বলে ধারনা করে তিনি বলেন, হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।

এব্যাপারে নওগাঁ সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ফয়সাল বিন আহসান নিহতের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনাটি তদন্ত পূর্বক আইনানুগ পদক্ষেপ নিতে পুলিশ তৎপর রয়েছে।


আরও খবর



সারাদেশে বৈধ প্রার্থী ১৯৮৫ জন, অবৈধ ৭৩১

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে সারাদেশে প্রার্থীদের জমা দেওয়া মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে ১৯৮৫ জন প্রার্থী বৈধ ও ৭৩১ জন প্রার্থী অবৈধ বলে ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ এ তথ্য জানান।

এদিকে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের বাতিল করা মনোনয়ন ফিরে পেতে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) থেকে আবেদন করতে পারবেন প্রার্থীরা। এ লক্ষ্যে ইসিতে ১০টি অঞ্চলের জন্য ১০টি আলাদা আলাদা বুথ করেছে সংস্থাটি।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল দায়ের ও নিষ্পত্তি হবে ৫ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর। রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনী প্রচার চলবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। আর ভোটগ্রহণ হবে ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি (রোববার)।

ইসি সূত্রে জানা যায়, রাজনৈতিক দলগুলো যে কয়টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে তা হলো; আওয়ামী লীগ ২৯৮টি (পাঁচটি আসনে দুটি করে মনোনয়ন জমা দেয় দলটি), জাতীয় পার্টি ২৮৬টি (১৮টি আসনে দুইটি করে দলীয় মনোনয়ন জমা দিয়েছে দলটি), তৃণমূল বিএনপি ১৫১টি, জাসদ ৯১টি, ইসলামী ঐক্যজোট ৪৫টি, জাকের পার্টি ২১৮টি, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ৩৯টি, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি ৩৩টি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ৩৪টি, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ৩৭টি, গণফ্রন্ট ২৫টি, গণফোরাম ৯টি ও জমিয়তে ইসলাম বাংলাদেশ ১টি।

আরও রয়েছে, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ১৪২টি, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ ২টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ১৩টি, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন ৪৭টি, জাতীয় পার্টি (জেপি) ২০টি, বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল ০৬টি, গণতন্ত্রী পার্টি ১২টি, বাংলাদেশ ন্যশনাল আওয়ামী পার্টি ৬টি, বিকল্প ধারা বাংলাদেশ ১৪টি, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল ১টি, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি ১৩টি, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি ১৮টি, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ১টি, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ বিএমএল ৫টি, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট ৭৪টি, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট বিএনএফ ৫৫টি, বাংলাদেশ কংগ্রেস ১১৬টি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন বিএনএম ৪৯টি ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি ৮২। এছাড়া, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ৭৪৭ জন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটার সংখ্যা ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৩৩ জন। আর ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৪২ হাজার ১০৩টি।

 


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




৯৫ শতাংশ বুকিং বাতিল ছাঁটাই শুরু

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মৌলভীবাজার সংবাদদাতা :  প্রকৃতিতে শীতের আমেজ ও বছরের শেষ সময় পর্যটন মৌসুমের শুরু হিসেবে ধরা হলেও কাঙ্ক্ষিত পর্যটকের আগমন নেই মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জসহ অন্যান্য এলাকায়। গত মাসের মধ্যবর্তী সময়ও জেলার যেসব পর্যটন কেন্দ্র সকাল-সন্ধ্যা কোলাহল মুখর ছিল, সেসব স্থান এখন নীরব।

গত অক্টোবরের ২৮ তারিখ থেকে অবরোধ-হরতাল ও রাজনৈতিক অস্থিরতায় প্রায় ৯৫ শতাংশ বাতিল হয়েছে। অলস সময় পার করছেন জেলার দেড় শতাধিক হোটেল, গেস্ট হাউস, মোটেল, রিসোর্টের কর্মীরা। এতে প্রতিদিন কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে বলে জানান শ্রীমঙ্গল পর্যটন সেবা সংস্থার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সেলিম আহমেদ। এতে মৌসুমের শুরুতেই ক্ষতির মুখে পড়েছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা।

জেলার অন্যতম পর্যটন স্পটগুলো হলো কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, মাধবপুর লেক, বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর স্মৃতিসৌধ, মণিপুরী পাড়া, হামহাম জল প্রপাত, ছয়সিঁড়ি দীঘি, ক্যামেলিয়া লেক, পাত্রখোলা লেক, পদ্মছড়া লেক, বামবুতল লেক, হরিনারায়ন দিঘি, শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জে সবুজ চা বাগান, রাবার বাগান, বধ্যভূমি একাত্তর চত্বর, হাইল হাওর, বাইক্কা বিল, হাকালুকি হাওর, মুন ব্যারেজ।

সাধারণত বন্ধের দিন ও সাপ্তাহিক ছুটির দিনে পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে বাড়তি ভিড় থাকে। গতকাল শুক্রবার ঘুরে ও খোঁজ নিয়ে জেলার বিভিন্ন হোটেল, রিসোর্ট ও রেস্টুরেন্ট কোনো পর্যটক শূন্য দেখা গেছে। পর্যটন নগরীর বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান খালি, দেশী- বিদেশি কোনো পর্যটক নেই। অথচ গত এক মাস আগেও পর্যটন কেন্দ্রগুলো মুখরিত ছিল।

পর্যটন ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, প্রতি বছর সেপ্টেম্বর থেকে পরের বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত মৌলভীবাজারের প্রায় দেড় শতাধিক হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট, গেস্টাহাউসে শতভাগ অগ্রিম বুকিং থাকত। চলতি বছরেও অগ্রিম বুকিং হয়েছিল। তবে অক্টোবরের ২৮ তারিখ থেকে অবরোধ-হরতাল ও রাজনৈতিক অস্থিরতায় প্রায় ৯৫ শতাংশ বাতিল হয়েছে। দ্রুত এ অবস্থা থেকে উত্তরণ না হলে পর্যটনশিল্পে আবারও বিপর্যয় নেমে আসার আশঙ্কা করছেন তারা।

শ্রীমঙ্গল হোটেল প্যারাডাইজের স্বত্বাধিকারী হাজী আবুজার বাবলা জানান, নভেম্বর পর্যটনের ভরা মৌসুম। প্রতি বছর এ সময়ে পর্যটন স্পটগুলোতে উপচে পড়া ভিড় থাকে। কিন্তু হরতাল ও অবরোধের কারণে চলতি মৌসুমের তুলনায় ১০ ভাগ ট্যুরিস্টও নাই।

আবুজার বাবলা বলেন, এখন ক্ষতির মুখে আমরা। এই ক্ষতি কিভাবে পোষাব, বুঝতে পারছি না। কর্মচারী ও বিদ্যুৎ বিল, ব্যাংকের লোন, বাসা ভাড়া সব কিছু দিতে হিমসীম খেতে হচ্ছে। এভাবে যদি চলে তাহলে হোটেল রিসোর্ট গুটিয়ে নিতে হবে।

কমলগঞ্জ অরণ্য বিলাস ইকো রিসোর্টের মালিক এহসান কবির সবুজ বলেন, করোনাভাইরাস, বন্যাসহ নানা কারণে কয়েক বছরে পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায় ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এবার অতীতের ক্ষতি কিছুটা পুষিয়ে নেওয়ার আশায় ছিলাম। দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে পর্যটক বলতেই নাই। এ অবস্থা চলতে থাকলে কর্মচারী ছাঁটাই করতে হবে, সঙ্গে ব্যবসা বন্ধ করতে হবে।

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের পাশের ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান বলেন, লাউয়াছড়ায় ডাব বিক্রি করে সংসার চলে। এক মাস ধরে এ উদ্যানে কোনো ট্যুরিস্ট নাই। বেচা-বিকি নাই। দুরবস্থায় আছি। সংসার চালানো দায় হয়ে পড়েছে। একই ধরনের কথা জানান কসমেটিক ও চা-পাতা ব্যবসায়ী দেলোয়ার হোসেন।

পর্যটন সেবা সংস্থার সভাপতি ও গ্র্যান্ড সেলিম রিসোর্টের মালিক সেলিম আহমেদ বলেন, জেলায় ছোট-বড় মিলিয়ে শতাধিক হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট রয়েছে। সবগুলোই এখন ফাঁকা। প্রতিদিন প্রায় অর্ধ কোটি টাকার মতো ক্ষতি হচ্ছে। ইতোমধ্যে অনেক প্রতিষ্ঠান ছাঁটাই শুরু করেছে। অনেকের ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। যদি ডিসেম্বর ও জানুয়ারি এই সমস্যা থাকে, তাহলে ধ্বংসের মুখে পড়বে হোটেল রিসোর্ট।

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের ম্যানাজার শাহিন আহমেদ বলেন, লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে দেশি-বিদেশি পর্যটক বছরের এই সময়ে প্রতিদিন ৫০০-৭০০ ট্যুরিস্ট আসতেন, তখন টিকিট বিক্রি করে সরকারের রাজস্ব আয় হত ৩৫-৪০ হাজার টাকা। এখন গড়ে ৮০-১২০ জন পর্যটক আসছেন সরকারের রাজস্ব আসছে ৩-৫ হাজার টাকা।

লাউয়াছড়া রেঞ্জ কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম বলেন, এই মৌসুমে হাজার হাজার পর্যটক দেখা যেত। বর্তমানে হরতাল ও অবরোধের কারণে দেখা নাই। মানুষ নিরাপদে যাতায়াত করতে পারে না, যানবাহন চলে না, তাই ভ্রমণে আসে না। প্রতি বছর যে পরিমাণ রাজস্ব আদায় হতো তা এখন হচ্ছে না।

ট্যুরিস্ট পুলিশ মৌলভীবাজার জোনের উপ-পরিদর্শক প্রবাণ সিনহা বলেন, নানা কারণে তুলনামূলকভাবে এবার পর্যটক অনেক কম। তবে ট্যুরিস্ট পুলিশ জেলার পর্যটন স্পটগুলোতে নিয়মিত টহল দিচ্ছে। নিরাপত্তা ব্যবস্থাও জোরদার করা হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এসব ব্যাপারে সোচ্চার। পর্যটকরা যাতে কোনো সমস্যার সম্মুখীন না হয়, সে লক্ষ্যে চেষ্টা করে যাচ্ছি।

 


আরও খবর

তিন শতাধিক পর্যটক আটকা সেন্টমার্টিনে

শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩




রাজবাড়ীতে উন্নয়নের বার্তায় উঠন বৈঠক অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

রাজবাড়ী প্রতিনিধি : রাজবাড়ীর সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ যুবমহিলা লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি অ্যাড. খোদেজা নাসরিন আক্তার হোসেন এমপি ৯ নভেম্বর বেলা ১১ টায় রাজবাড়ীর  পাংশা উপজেলার হাবাসপুর ও বাহাদুরপুর ইউপির পদ্মা নদী তীরবর্তী  এলাকার গৃহীনীদের সাথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের বার্তা ঘরে ঘরে পৌছানোর লক্ষ্যে উঠান বৈঠক করেছেন। এসময় বাহাদুরপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ সজিব হোসেন উপস্থিত ছিলেন। 

মিয়া পাড়ায় অনুষ্ঠিত উঠান বৈঠকে অ্যাড. খোদেজা নাসরিন আক্তার হোসেন এমপি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের সবার উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। এলাকার রাস্থা ঘাট ব্যাবস্থা উন্নয়ন হয়েছে। বিদ্যুৎ এখন ঘরে ঘরে। কমিউনিটি ক্লিনিক এর সেবা পাচ্ছেন গ্রামের মানুষ। মোবাইল ফোনের ব্যাবহার  বেড়েছে। শিক্ষার হার বেড়েছে। করোনা কালীন সময়ে আপনারা নান প্রকার সহায়তা পেয়েছেন। সরকারের উন্নয়ন সুবিধা প্রতিটি গ্রামের মানুষ পাচ্ছে। শহর উন্নয়নের পাশাপাশি গ্রামও উন্নত হচ্ছে। এই উন্নয়নের ধারা রক্ষার জন্য আগামী নির্বাচনের সবাইকে নৌকা প্রতিকে ভোট দিতে আহব্বান জানান। তিনি আরো বলেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে দেশের উন্নয়ন চলমান থাকবে।


আরও খবর



কমলো আকরিক লোহার দাম

প্রকাশিত:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

কিছুদিন ধরেই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছিল আকরিক লোহার দাম। এক পর্যায়ে তা সাপ্তাহিক ভিত্তিতে গত জানুয়ারির পর সর্বোচ্চ স্তরে উঠেছিল।

বিশ্বের প্রভাবশালী বাণিজ্যিক সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। এতে বলা হয়, আকরিক লোহার মূল্য বৃদ্ধিতে লাগাম টানতে চায় চীন সরকার। এজন্য বাজার তদারকি করার সতর্কবার্তা দিয়েছে বেইজিং। এরপরই কঠিন ধাতুটির দরপতন ঘটেছে।

গত শুক্রবার ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড রিফর্ম কমিশন এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, লৌহ আকরিকের মজুত সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনা করতে বৃহৎ বন্দর অপারেটরদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছে। পাশাপাশি মজুতের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার ওপর জোর দিয়েছে তারা।

এই প্রেক্ষাপটে আলোচ্য কার্যদিবসে সিঙ্গাপুর এক্সচেঞ্জে আকরিক লোহার দাম কমেছে ১ দশমিক ৮ শতাংশ। প্রতি মেট্রিক টনের দর স্থির হয়েছে ১৩২ ডলারে। একই কর্মদিবসে দালিয়ান কম্মোডিটি এক্সচেঞ্চে মূল্য হ্রাস পেয়েছে ১ দশমিক ২ শতাংশ।

মধ্য-আগস্টের পর যা ৩০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছিল। অবকাঠামো খাতে চীনা সরকার প্রণোদনা দেয়ার প্রত্যাশায় এই ঊর্ধ্বমুখিতা তৈরি হয়েছিল।

যুক্তরাষ্ট্রের বহুজাতিক বিনিয়োগ ব্যাংক এবং আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান গোল্ডম্যান স্যাকস গ্রুপ ইনকরপোরেশন জানিয়েছে, নতুন বছরে আকরিক লোহার বাজার আও ভারসাম্যপূর্ণ হতে পারে। এক্ষেত্রে কোনও ঝুঁকিও নেই। ২০২৪ সালের শুরুর দিকেই মেট্রিক টনপ্রতি দর নিষ্পত্তি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ১৩০ ডলারে।


আরও খবর

উত্তাপ ভোগ্যপণ্যের বাজারে

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩

আবারও কমলো রেমিটেন্স

সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩