Logo
শিরোনাম

জনশূন্য নাইক্ষ্যংছড়ির সাত গ্রাম

প্রকাশিত:বুধবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সরকারি বাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহীদের লড়াই ক্রমেই তীব্রতর হচ্ছে। তাদের ছোড়া গুলি ও মর্টারশেল সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে এসে পড়ছে। এরইমধ্যে এক বাংলাদেশিসহ দুজন নিহত হয়েছে। ফলে আতঙ্কে জনশূন্য হয়ে পড়েছে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ঘুমধুম ইউনিয়নের সাতটি গ্রাম।

মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ঘুমধুম ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড মেম্বার আনোয়ার হোসেন।

এই জনপ্রতিনিধি জানান, উত্তর ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। সোমবার থেকে এ পর্যন্ত সাতটি পাড়ার ৪০টি পরিবারের শতাধিক লোক আশ্রয় নিয়েছেন।

এদিকে বিদ্যমান পরিস্থিতিতে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ২৪০ পরিবারকে নিরাপদ আশ্রয়ে ফিরিয়ে নিতে নির্দেশ দিয়েছেন জেলা প্রশাসক (ডিসি)।

জেলা প্রশাসক (ডিসি) শাহ মুজাহিদ উদ্দিন বলেন, বান্দরবান-মিয়ানমার সীমান্তে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান পরিস্থিতির কারণে ছাত্রছাত্রী ও সীমান্তে অতি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারী ২৪০ পরিবারকে নিরাপদ আশ্রয়ে নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত সীমান্তবর্তী স্কুলগুলো বন্ধ ও সবাইকে আতঙ্কিত না হয়ে সজাগ থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার বিকেল ৩টায় নাইক্ষ্যংছড়ির তুমব্রু সীমান্ত পয়েন্ট পরির্দশন করে ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদে যান তারা। পরে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে জলপাইতলী এলাকা যান তারা। সেখানে মিয়ানমারের ছোড়া মর্টারশেলের আঘাতে নিহত হোসনে আরার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন ডিসি। সেই সঙ্গে প্রশাসনে পক্ষ থেকে হোসনে আরার পরিবারকে ২০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ দেন। পরির্দশন শেষে সার্বিক অবস্থা নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

প্রসঙ্গত, মিয়ানমারে চলমান সংঘর্ষে গোলাগুলি, মর্টারশেল ও বোমা বিস্ফোরণের শব্দে কাঁপছে পুরো সীমান্ত এলাকা। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম ইউনিয়ন, কক্সবাজারের উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়ন থেকে শুরু করে টেকনাফের হোয়াইক্যং এবং হ্নীলা ইউনিয়ন পর্যন্ত সীমান্ত এলাকায় গোলাগুলি ও মর্টারশেলের বিকট শব্দে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে। বিশেষ করে তুমব্রু সীমান্তে দুজনের মৃত্যুতে আতঙ্ক আরও বেড়েছে।

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে বিদ্রোহীদের সামনে টিকতে না পেরে রাখাইন রাজ্য ছেড়ে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিচ্ছেন সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি) সদস্যরা। সবশেষ মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) নতুন করে উখিয়া, টেকনাফ এবং তুমব্রু সীমান্ত দিয়ে বিজিপি সদস্যসহ দেশটির অন্যান্য বাহিনীর ১৪৯ জন বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। এ নিয়ে তিনদিনে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন বিজিপির ২৬৪ জন সদস্য।

অন্যদিকে সীমান্তে উত্তেজনাকে কাজে লাগিয়ে ওপারের সশস্ত্র গোষ্ঠীর লোকজনও অস্ত্র নিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অনুপ্রবেশ করছে বলে জানা গেছে। মঙ্গলবার উখিয়ার পালংখালী সাতটি পয়েন্ট দিয়ে অনুপ্রবেশের সময় অস্ত্রসহ ২৪ জনকে আটক করেছেন স্থানীয়রা। অনুপ্রবেশে বাধা দিতে গিয়ে চারজন রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের ছোড়া হাতবোমার আঘাতে আহত হয়েছেন।


আরও খবর



মওলানা ভাসানী আমাদের প্রেরণার উৎস

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

অসহায় মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়, গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব সুরক্ষায় মওলানা ভাসানী সব সময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

রবিবার (১৭ নভেম্বর) মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এসব কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, মওলানা ভাসানী অগাধ দেশপ্রেম, দেশ ও জাতির স্বার্থরক্ষা এবং গণতন্ত্র ও মানবতার শত্রুদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হতে যুগ যুগ ধরে আমাদের অনুপ্রাণিত করবে। তার আদর্শকে সঠিকভাবে অনুসরণ করতে পারলেই আমরা আমাদের অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছতে সক্ষম হবো।

তিনি বলেন, মওলানা ভাসানী আমাদের জাতীয় ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় নাম। সাম্রাজ্যবাদ, উপনিবেশবাদ ও আধিপত্যবাদবিরোধী সংগ্রামের প্রবাদ পুরুষ মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে উপমহাদেশের নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের পক্ষে আপসহীন ও বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দিয়েছেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, মওলানা ভাসানী দেশমাতৃকার মুক্তির পথপ্রদর্শক হিসেবে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম, গণতান্ত্রিক আন্দোলন এবং কৃষক-শ্রমিক-মেহনতি জনতার ন্যায্য অধিকার আদায়ের সংগ্রামে মওলানা ভাসানী ছিলেন এক আলোকবর্তিকা। তার অবস্থান ছিল শোষণের বিরুদ্ধে এবং শোষিতের পক্ষে।

তারেক রহমান বলেন, অধিকার আদায়ে তিনি এ দেশের মানুষকে সাহস যুগিয়েছেন তার নির্ভীক ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বের দ্বারা। তার হুংকারে অত্যাচারী শাসক ও শোষক গোষ্ঠীর মসনদে কম্পন সৃষ্টি হতো। জাতির ভয়াবহ দুর্দিনগুলোয় তিনি জনস্বার্থের পক্ষে থাকতেন বলেই জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করেছিলেন।

আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান এবং তার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।

সূত্র : বাসস।


আরও খবর



শুধু নির্বাচন দেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বললেন, শুধু নির্বাচন আয়োজন করা অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়। তিনি বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কেয়ারটেকার সরকার নয়। তাই শুধু নির্বাচন দেওয়াই এই সরকারের কাজ নয়। ইতিমধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের জন্য বিভিন্ন কমিশন গঠন করা হয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার শেষে নির্বাচন দেওয়া হবে।

সোমবার ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মন্ত্রণালয়ের অফিসকক্ষে কমনওয়েলথের সহকারী মহাসচিব অধ্যাপক লুইস ফ্রান্সেচির সঙ্গে সাক্ষাতে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

দেশের স্বার্থ রক্ষা হয়, এমন যেকোনো কাজ করতে অন্তর্বর্তী সরকার প্রস্তুত জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে যে গণহত্যা হয়েছে, তার বিচারপ্রক্রিয়া চলমান। এ বিচার নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করতে কমনওয়েলথের সহযোগিতা প্রয়োজন। পাশাপাশি নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।

উপদেষ্টা বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার সারা পৃথিবী থেকে সমর্থন পেয়েছে, যা এখনো অব্যাহত আছে।

কমনওয়েলথের সহকারী মহাসচিব লুইস ফ্রান্সেচি নির্বাচনী প্রক্রিয়া সংস্কারসহ সরকারের চলমান সংস্কার উদ্যোগে কমনওয়েলথের সমর্থনের আশ্বাস দেন।

তিনি বৈষম্যমুক্ত, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করার জন্য কমনওয়েলথের অঙ্গীকারের ওপর জোর দেন। বাংলাদেশের পাশে তারা আছেন জানিয়ে বলেন, শিক্ষা, তথ্যপ্রযুক্তি, গণমাধ্যম, সাইবার নিরাপত্তা ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী কমনওয়েলথ।

সাক্ষাৎকালে উপস্থিত ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. মুশফিকুর রহমান, তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব মুহম্মদ মেহেদী হাসান, কমন‌ওয়েলথের অ্যাডভাইজার অ্যান্ড হেড অব এশিয়া দিনুসা নিহারাসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।


আরও খবর



নওগাঁয় যুবকের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার, লাইভে বলা কথা, হত্যার শিকার.!

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁর বিলছাড়া এলাকা থেকে সুমন হোসেন নামে এক যুবকের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে মৃত্যুর পূর্বে সুমন হোসেন তার ফেসবুক আউডিতে ঘুটঘুটে অন্ধকারের মধ্যে থেকে লাইভ ভিডিওতে এসে সে বাঁচার জন্য বন্ধু ও পরিচিত জনদের সহযোগীতা চেয়ে আকুতি জানায়, এমনকি তার বাবা নেই পরিবারে তার মা ও বোন রয়েছে। তার মা ও বোন কে দেখবে সহ তাকে ভ্যান চালকের ছেলে নব্য অনেক টাকার মালিক বুলবুল ও তার লোকজন বাঁচতে দিবে না মেরে ফেলবে এমন নানা কথা ও বলেছেন সেই কথাগুলো ইতি মধ্যেই জন-সাধারনের মাঝে ভাইরাল হয়েছে।

যুবক সুমন হোসেন হলেন, নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলার নজিপুর বাসস্টান্ড এলাকার কম্পিউটার ব্যবসায়ী এবং বিলছাড়া গ্রামের ময়েন উদ্দিন এর ছেলে। এছাড়াও তিনি নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) পত্নীতলা উপজেলা শাখার একজন অন্যতম সদস্য ছিলেন। সুমন হোসেন এর মৃত্যুর ঘটনায় তার গ্রাম সহ নজিপুর বাজারের ব্যবসায়ী মহলসহ সর্ব সাধারনের মাঝে বিরাজ করছে চাপা ক্ষোভ। সুমনকে হত্যা করা হয়েছে দাবি করে সুমন হোসেন হত্যায় জড়ীতদের দ্রুত গ্রেফতার ও বিচার দাবিতে সোমবার ১৮ নভেম্বর দুপুর ১২টায় নজিপুরে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়েছে। 

যুবক সুমন হোসেন এর মৃতদেহ উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করে পত্নীতলা থানার অফিসার ইনচার্জ

এনায়েতুর রহমান জানান, সোমবার ১৮ নভেম্বর সকালের দিকে স্থানীয়রা গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় যুবক সুমনের মৃতদেহ দেখতে পান। পরে ঘটনাটি থানা পুলিশে খবর দিলে থানা পুলিশ গিয়ে প্রাথমিক সুরতহাল রিপোর্ট অন্তে মৃতদেহ উদ্ধার করে। তিনি আরো জানান, যুবক সুমন হোসেন ডিজিটাল মার্কেটে কিছু ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলেন। মৃতদেহ উদ্ধারের কয়েক ঘন্টা আগে ''সুমন হোসেন'' নামে সোস্যাল মিডিয়া ফেসবুক আইডি থেকে করা লাইভে 'অন্ধকারে' কিছু কথা বলতে শোনা যায়। ৫ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড অন্ধকারে করা ঐ লাইভে অভিযোগ করা হয়, বুলবুল নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে তিনি সুদের উপর ৭০ হাজার টাকা ধার গ্রহন করেন সুমন। টাকা ধার গ্রহনের সময় বুলবুল নামের ব্যক্তি সুমন হোসেন এর কাছ থেকে ফাঁকা ব্যাংক চেক ও স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নিয়ে রাখেন। টাকা গ্রহনের পর কয়েক ধাপে বুলবুল কে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দেয় সুমন হোসেন। কিন্তু পরে বুলবুল সুমন হোসেন এর কাছ থেকে ১০ লাখ ৪৫ হাজার টাকা পান বলে চাপ দিতে থাকেন। এক পর্যায়ে গত রাতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে ১০ লাখ টাকা নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে সুমন হোসেন কে ধাওয়া করা হয়। ঘুটঘুটে অন্ধকারে করা ঐ ভিডিও রেকর্ডে আরো দাবি করা হয়, অন্ধকারে তাকে যারা ধরতে খুজছেন তারা বুলবুল লোকজন এমটায় নিজেদের মধ্যে বলাবলি করছে জানিয়ে তার মৃত্যু হলে মৃত্যুর জন্য বুলবুল-ই দায়ী।

এব্যাপারে থানার অফিসার ইনচার্জ আরো জানান, ঐ ফেসবুক আইডিটি আসলেই সুমনের কিনা কিংবা লাইভের অডিও’র ঐ ব্যক্তিটি কি সুমন হোসেন না অন্য কেউ তা ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে। পাশাপাশি বুলবুল নামে কোনো ব্যক্তির সাথে সুমন হোসেন এর আসলেই কোনো আর্থিক লেনদেন ছিলো কিনা তাও জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। এসবের সত্যতা বের হলেই আসল রহস্য উন্মোচন হবে বলেও মনে করেন পুলিশ কর্মকর্তা। অপরদিকে উদ্ধারকৃত সুমন হোসেন এর মৃতদেহ ময়না তদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন পুলিশ। 


আরও খবর



প্রেমে পড়েছেন পরীমনি

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

এক প্রেমে জীবন যাবে এমন কোনো কথা আছে, এই জীবনে বারেবারে নত হবো প্রেমের কাছে।’ কবির কথা সত্যি হয়ে ধরা দিচ্ছে পরীমনির বেলায়। ফের প্রেমে পড়েছেন ঢালিউড লাস্যময়ী। সামাজিকমাধ্যমে নিজেই জানিয়েছেন বিষয়টি।

ফেসবুকে পরীমনি একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন। যেখানে দেখা গেছে, গাড়ির জানালায় আধো আলোয় আধো আঁধারে আলিঙ্গনে মেতে উঠেছে দুটি হাত। ক্যাপশনে নায়িকা লিখেছেন, ‘ইয়েস আই অ্যাম ইন লাভ অ্যাগেইন’। যার বাংলা করলে দাঁড়ায়, ‘হ্যা আমি আবার প্রেমে পড়েছি।’

নায়িকার এমন পোস্ট দেখে মন্তব্যের বন্যা বইয়ে দিয়েছেন অনুসারীরা। কেউ অভিনন্দন জানিয়েছেন। কেউ লিখেছেন, ভালোবাসা সুন্দর। আবার কেউ করেছেন সতর্ক। তবে সেসবের কোনো জবাব দেননি অভিনেত্রী। একই সঙ্গে কার প্রেমে পড়লেন, সে বিষয়েও বলেননি কিছু।

গেল ৮ নভেম্বর মুক্তি পেয়েছে পরীমনি অভিনীত ওয়েব সিরিজ ‘রঙিলা কিতাব’। এতে তার বিপরীতে অভিনয় করেছেন মোস্তাফিজ ইমরান নূর। থ্রিলার ঘরানার গল্পে নির্মিত এ সিরিজে একজন অন্তঃসত্ত্বা নারীর ভূমিকায় দেখা গেছে পরীমনিকে। সিরিজটি বানিয়েছেন অনম বিশ্বাস।


আরও খবর

রটারডাম উৎসবে ‘কাজলরেখা

রবিবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪




সংস্কার শেষে নির্বাচন কোনো যৌক্তিক কথা নয়

প্রকাশিত:বুধবার ২০ নভেম্বর ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

সংস্কার শেষে নির্বাচন কোনো যৌক্তিক কথা নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান। তিনি বলেন, ‘সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া এটি কখনো থেমে থাকে না। শুধুমাত্র সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যতটুকু সংস্কার প্রয়োজন ততটুকু করে নির্বাচন দেওয়া উচিত। সংস্কার শেষে নির্বাচন কোনো যৌক্তিক কথা নয়।

রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউটে ঢাকা বিভাগের বিএনপির নেতাদের এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।

প্রশ্ন তুলে মঈন খান বলেন, সংস্কারের রূপরেখা দুই বছর আগেই ঘোষণা করেছে বিএনপি। আজকে যারা সংস্কারের কথা বলছেন তারা আগের আন্দোলন সংগ্রামে সময় কোথায় ছিলেন।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, জুলাই আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের কর্তৃত্ব একক কোনো দলের নয় এ বিপ্লবে সবার সমর্থন ছিল।

মঈন খান বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন দেশের মানুষের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে পরিণত হয়েছিল। এই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।


আরও খবর