Logo
শিরোনাম

কমছে সবজি ও ব্রয়লারের দাম

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

হরতাল-অবরোধের প্রভাব নেই রাজধানীর সবজির বাজারে। সপ্তাহ ব্যবধানে শীতকালীনসহ অন্যান্য সবজির দাম কমেছে। বিক্রেতারা বলছেন, উৎপাদন ও সরবরাহ ভালো থাকায় এসব সবজির দাম কমেছে।

আর সপ্তাহ ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগির কেজি ১০ টাকা কমে ১৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ২৪ নভেম্বর রাজধানীর তালতলা ও শেওড়াপাড়া বাজার ঘুরে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

বাজারে কেজিপ্রতি ১০ থেকে ২০ টাকা কমে বেগুন ৫০ থেকে ৮০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকায়, ধুন্দল ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৫০ টাকা, শসা ৫০ থেকে ৬০ টাকা, লাউ প্রতিটি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৩০ টাকা, লেবুর হালি ২০ থেকে ৪০ টাকা, ধনে পাতার কেজি ২০০ টাকা, কলার হালি ২০ টাকা, জালি কুমড়া ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

আলুর কেজি ৫০ থেকে ৫৫ টাকা, নতুন আলু ১০০ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ১৫০ টাকা, ভারতীয় পেঁয়াজ ১১০ টাকা, কাঁচা মরিচ ১০০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি মুলা ৩০ টাকা, শিম ৪০ থেকে ৫০ টাকা, পাকা টমেটো প্রকারভেদে ১০০ থেকে ১২০ টাকা, কচুরমুখী ৭০ টাকা ও গাজর ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। লাল শাক ১০ টাকা আঁটি, লাউ শাক ৩০ টাকা, মুলা শাক ১০ টাকা, পালং শাক ১৫ টাকা, কলমি শাক ৮ টাকা আঁটি দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

শেওড়াপাড়ার সবজি বিক্রেতা দেলোয়ার বলেন, শীতের সবজি বাজারে প্রচুর পরিমাণে আসছে, যার প্রভাব দামে পড়েছে। গত সপ্তাহে শিম ৬০ টাকা দরে বিক্রি করেছি সেটা আজ ৪০ থেকে ৫০ টাকা দরে বিক্রি করছি। ফুলকপি বড় আকারের ৩০ থেকে ৪০ টাকা দরে বিক্রি করছি। হরতাল-অবরোধের কারণে সবজির বাজারে প্রভাব পড়েনি।

এদিকে বাজার ঘুরে দেখা গেছে, চলতি সপ্তাহে ব্রয়লার মুরগি ১৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে ব্রয়লার মুরগি ১৮০ থেকে ১৯০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছিল। বিক্রেতারা বলছেন, ব্রয়লারের দাম কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা কমেছে।

তালতলা বাজারের মুরগি বিক্রেতা সুমন বলেন, গত সপ্তাহে ব্রয়লার মুরগি ১৮০ টাকা কেজিতে বিক্রি করেছিলাম। গতকালও ১৬০ থেকে ১৬৫ টাকায় বিক্রি করেছি। তবে শুক্রবার হওয়ায় পাইকারি বাজারে কেজিতে ৫ টাকা বেশি দিয়ে আনতে হয়েছে। তারপরও গত সপ্তাহের তুলনায় দাম কমেছে।

তিনি বলেন, পাইকারি বাজারে দাম কমায় আমরাও কেজিপ্রতি ১০ টাকা কমিয়ে ১৭০ টাকা দরে বিক্রি করছি। আমরা সোনালি ২৮০ টাকা, সোনালি হাইব্রিড ২৭০ টাকা, দেশি মুরগি ৫০০ থেকে ৫২০ টাকা কেজি, লেয়ার ৩২০ টাকা টাকা দরে বিক্রি করছি।

বাজারে গরুর মাংস কেজিপ্রতি ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা এবং খাসির মাংস কেজি প্রতি ১ হাজার ৫০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারগুলোতে লাল ডিমের ডজন ১৩৫ টাকা, হাঁসের ডিম ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশি মুরগির ডিমের হালি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়।

বাজারে ৪০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছের কেজি ৯০০ টাকা, শিং মাছ (আকারভেদে) ৩০০ থেকে ৬০০ টাকা, রুইয়ের দাম বেড়ে (আকারভেদে) ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, মাগুর ৮০০ থেকে এক হাজার টাকা, মৃগেল ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা, পাঙাশ ২০০ থেকে ২৫০ টাকা, চিংড়ি ৮০০ থেকে এক হাজার টাকা, বোয়াল ৬০০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকা, কাতল ৪০০ থেকে ৮০০ টাকা, পোয়া মাছ ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই ২৪০ থেকে ২৫০ টাকা, মলা ৬০০ টাকা, বাতাসি টেংরা এক হাজার ২০০ টাকা, টেংরা ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি ৬০০ টাকা, পাঁচমিশালি ২২০ টাকা, রূপচাঁদা এক হাজার ২০০ টাকা, বাইম এক হাজার থেকে এক হাজার ২০০ টাকা, দেশি কই এক হাজার টাকা, মেনি মাছ ৭০০ টাকা, শোল মাছ ৬০০ থেকে এক হাজার টাকা এবং আইড় মাছ ৮০০ থেকে এক হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।


আরও খবর

রেমিট্যান্স প্রবাহে বাড়ছে রিজার্ভ

মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪




গ্রাফিতি ও দেয়ালচিত্রে বাকৃবি সেজেছে নতুন রূপে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২০ আগস্ট ২০24 | হালনাগাদ:সোমবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image
বাকৃবি প্রতিনিধি::


বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) দেয়ালগুলো গ্রাফিতি ও দেয়াললিখনের ছোঁয়ায় সেজেছে অপরূপ সৌন্দর্যে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীরা সম্মিলিত ভাবে তৈরি করেছেন এসব দেয়ালচিত্র।

মঙ্গলবার (২০ আগষ্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের  জব্বারের মোড়, ফ্যাকাল্টির করিডোর, কে.আর মার্কেট ও নদের পাড় সহ বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা যায় বিভিন্ন ধরনের গ্রাফিতি ও দেয়ালচিত্র আঁকছেন শিক্ষার্থীরা। প্রতিটি দেয়ালচিত্র বহন করছে ইতিহাস ও বিপ্লবের স্লোগান, বদলে যাওয়া নতুন বাংলাদেশের গল্প এবং আন্দোলন ও অভ্যুত্থানের গল্প। দেয়ালচিত্রে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদী স্লোগান, আবু সাঈদের আত্মত্যাগের চিত্র, 'পানি লাগবে পানি ', হেলিকপ্টার থেকে গুলি করার দৃশ্য, স্বৈরাচারীদের নির্যাতনের চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। 

এসময় বাকৃবির পশুপালন অনুষদের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মো রায়হান আবিদ বলেন, গত দুই মাসে ছাত্র আন্দোলন থেকে স্বৈরাচার পতন, এ সময়টা তরুণ প্রজন্ম যেভাবে পার করেছে সে বিষয়গুলো দেওয়ালচিত্রের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে। দেয়াললিখনগুলো দেখে আমরা প্রতিনিয়ত সেই জুলাই মাসের ভয়ানক মুহূর্তগুলো বেশি বেশি স্মরণে রাখতে পারবো এবং একইসাথে বিজয়ের স্মৃতিগুলোও স্মরণে রাখতে পারবো। 

শুধু শিক্ষার্থী নয় নানান শ্রেণীপেশার মানুষজন এসব গ্রাফিতির প্রশংসা করেছেন।

আরও খবর

এইচএসসির ফল নির্ধারণ হবে যেভাবে

রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪




খাগড়াছড়ির জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান না থাকায় আটকে আছে ভূমির নামজারী পক্রিয়া

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

মো: আজিম উদ্দিন - বিশেষ প্রতিনিধি::

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর সরকারের পদত্যাগ করার পর নতুন অর্ন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনের পর ৩ পার্বত্য জেলা বাদে দেশের সকল জেলায় জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অপাসারন করে প্রজ্ঞাপন জারী করেন। নতুন করে আরেকটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিভাগীয় জেলা শহরে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) ও জেলা শহরের বাহিরের জেলা জেলা প্রশাসকরা দায়িত্ব পালন করলেও ৩ পার্বত্য জেলা এ ক্ষেত্রে একটু ব্যতিক্রম।


পার্বত্য শান্তি চুক্তির আলোকে এ জেলায় চেয়ারম্যান নিয়োগের ক্ষেক্রে আইনি জটিলতা থাকায় এখানে উপজাতি থেকে চেয়ারম্যান মনোনিত হয়। বর্তমানে পার্বত্য খাগড়াছড়ির চেয়ারম্যান সরাসরি আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত থাকায় সরকার পতনের পর চেয়ারম্যানসহ প্রায় সকল সদস্য চলে গেছেন আত্মগোপনে। ফলে অনেকটা স্থবির হয়ে গেছে জেলা পরিষদের স্বাভাবিক কার্যক্রম। এতে করে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন সেবা নিতে আসা সাধারন মানুষ। অন্যদিকে পার্বত্য অঞ্চলের ভূমি রেজিষ্ট্রেশন কার্যক্রম সমতল অঞ্চলের চেয়ে অনেকটাই ব্যতিক্রম।


এখানে নামজারীর আবেদন সহ-সহ উপজেলায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ে এসিল্যন্ড ১ম ধাপের শুনানী করে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে প্রেরণ করার পর জেলা প্রশাসক  চুড়ান্ত আদেশের পূর্বে পার্বত্য জেলা পরিষদ আইন ১৯৮৯ (১৯৯৮ সনে সংশোধিত) এর ৬৪ (১) (ক) ধারামতে নামজারী মামলা পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কর্তৃক পূর্বানুমোদন করার জন্য জেলা পরিষদে প্রেরণ করা হয়। সেখানে ভূমির প্রস্তাবিত মোট মূল্যের ২% হারে ফি জমা দিলে চলমান মাসিক সভায় উপস্থাপন করে চেয়ারম্যান স্বাক্ষর করে পুনরায় রেজিষ্ট্রেশন কার্যক্রম সম্পাদনের ২য় দফায় শুনানীর জন্য জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে প্রেরণ করেন। কিন্তু সরকার পতনের পর বর্তমান চেয়ারম্যান আত্মগোপনে চলে যাওয়ার পর আটকে আছে অনেক উপজেলার নামজারী মামলা।


এই নিয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন জেলার ভূমির ক্রয় বিক্রয়ের সাথে সম্পৃক্ত সাধারন মানুষ। তাই এই পক্রিয়াকে সহজীকরন করার পক্ষে মত দিয়েছেন শহরের বিশিষ্ট জনরা।



আরও খবর

রাজশাহীতে গলাকাটা এক নারীর লাশ উদ্ধার

মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪




রাজশাহীতে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও হয়রানির প্রতিবাদে মানববন্ধন

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩০ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image
মোঃ শাকিল আহামাদ - জেলা প্রতিনিধি রাজশাহী::



রাজশাহীতে সাংবাদিকদের নামে মিথ্যা মামলায় আসামি করার প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত রাজশাহী নগরের কাদিরগঞ্জে এ কর্মসূচি পালিত হয়। রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়ন (আরইউজে) এ আয়োজন করে। কর্মসূচি থেকে অবিলম্বে এসব মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়।


আরইউজের সভাপতি রফিকুল ইসলাম মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন। সাবেক সাধারণ সম্পাদক তানজিমুল হকের সঞ্চালনায় তাতে বক্তব্য দেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আহমেদ সফিউদ্দিন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) যুগ্ম মহাসচিব রাশেদ রিপন ও নির্বাহী সদস্য বদরুল হাসান লিটন; আরইউজের সাধারণ সম্পাদক সাইফুর রহমান রকি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শিবলী নোমান ও মামুন-অর-রশিদ; সহসভাপতি তৈয়বুর রহমান, বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের রাজশাহী শাখার সাবেক সভাপতি আসাদুজ্জামান আসাদ, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক সৌরভ হাবিব, বুলবুল হাবিব প্রমুখ।


মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশে নতুন প্রেক্ষাপট এসেছে। এই সময়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠী লুটপাটে মেতে উঠেছে। তারাই দেশকে আবার অস্থিতিশীল করতে চাচ্ছে। সাংবাদিকেরা যেন প্রকৃত ঘটনা তুলে ধরতে না পারে, সে জন্য প্রথমেই তাদের টার্গেট করা হয়েছে। তাদের নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে চব্বিশের বিপ্লবের ছাত্র-জনতার যে প্রত্যাশা, তা মাটিচাপা পড়ে যাবে।


মানববন্ধন থেকে রাজশাহীর সাংবাদিক রাশেদ রিপন, রফিকুল ইসলাম, রোজিনা সুলতানা ও আসগর আলী সাগরের বিরুদ্ধে মামলা করা বিএনপি নেতার মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার করে নেওয়ার পরামর্শ দেন সাংবাদিক নেতারা। তা না হলে কলমের মাধ্যমে তাঁর ‘প্রকৃত চেহারা’ উন্মোচন করার ঘোষণা দেন তাঁরা। পাশাপাশি জ্যেষ্ঠ ফটোসাংবাদিক আজাহার উদ্দিন ও বাঘা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামানের বাড়িতে হামলার নিন্দা জানানো হয়। নুরুজ্জামানকে যে দুটি মামলায় জড়ানো হয়েছে, তা থেকে অব্যাহতি দেওয়ারও দাবি জানানো হয়। এ ছাড়া বগুড়ার জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আবদুর রউফ, মাহমুদুল হাসান নয়নসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সাংবাদিকদের নামে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারেরও দাবি জানানো হয়।


মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন আরইউজের যুগ্ম সম্পাদক রিমন রহমান, কোষাধ্যক্ষ সালাহউদ্দিন, নির্বাহী সদস্য আজাহার উদ্দিন, সদস্য হাবিবুর রহমান পাপ্পু, মেহেদী হাসান, মুস্তাফিজ রকি, আলী এহেসান তুহিন, মিলন শেখ, আযম খান, রোজিনা সুলতানা রোজি, আফরোজা খান, জহিরুল ইসলাম, বাঘা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুজ্জামান প্রমুখ।

আরও খবর

রাজশাহীতে গলাকাটা এক নারীর লাশ উদ্ধার

মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪




এমপক্সের প্রথম টিকার অনুমোদন দিলো ডব্লিউএইচও

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

বৈশ্বিক প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণে এমপক্সের প্রথম টিকার অনুমোদন দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সংস্থাটির প্রধান তেদরোস আধানোম গেব্রেয়াসুস এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান।

আফ্রিকার গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র থেকে চলতি বছর এমপক্সের প্রাদুর্ভাব শুরু হয়েছে। দেশটিতে এমপক্সের প্রথম টিকা এমভিএ-বিএন পৌঁছানোর পর ডব্লিউএইচও এই টিকার অনুমোদন দিলো

বিবৃতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বলেন, এমপক্সের প্রথম টিকার প্রাথমিক অনুমোদন ভাইরাসজনিত রোগটি মোকাবিলার এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এই রোগের সংক্রমণ, বিস্তার ও প্রাণহানি ঠেকাতে, আক্রান্ত রোগি শনাক্ত হয়েছে এমন দেশে সবার আগে টিকা পৌঁছাতে হবে

সংস্থাটির প্রাথমিক অনুমোদন থাকায় এই টিকা জাতিসংঘসহ সব আন্তর্জাতিক সংস্থা সংগ্রহ করতে পারবে

চলতি বছর কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে প্রথম এমপক্স শনাক্ত হয়। গত জানুয়ারি থেকে দেশটিতে প্রায় ২২ হাজার মানুষের মধ্যে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে। রোগটিতে প্রাণ হারিয়েছেন ৭শ ১৬ জন। কঙ্গোর পর আফ্রিকার দেশগুলোতেও এমপক্স শনাক্ত হয়। পরে ইউরোপ ও এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশেও ছড়িয়ে পড়ে এটি

সাম্প্রতিক প্রাদুর্ভাবকে বিশ্বের জন্য উদ্বেগজনক হিসেবে উল্লেখ করে জনস্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা হিসেবে ঘোষণা করেছে ডব্লিউএইচও। ভাইরাসটি মোকাবিলায় এবার সংস্থাটি প্রাথমিকভাবে প্রথম মাঙ্কিপক্স টিকার অনুমোদন দিলো


আরও খবর

কোমর ব্যথায় নিয়মিত হাঁটার পরামর্শ

মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪




টাঙ্গাইলে চাচা- ভাতিজা খুন, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

মোহাম্মদ হাসান আলী - টাঙ্গাইল জেলা প্রতিনিধি::


টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর থানার ধুপুরিয়া এলাকায় বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আনুমানিক নয়টার দিকে তর্কের জেরে চাচা- ভাতিজাকে কুঁপিয়ে হত্যা করে তালেব নামে এক ব্যক্তি। বিক্ষুব্ধ জনতার গনধোলাইয়ের শিকার হয়ে হত্যাকারী তালেবও নিহত হয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, একই গ্রামের তালেব (৩৫) নামের এক যুবকের সাথে সাত্তারের (৫০) তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে কথা কাটা কাটি শুরু হয়। এসময় তালেব ক্রমশ উত্তেজিত হতে থাকে এবং এক পর্যায়ে তালেবের হাতে থাকা ধারাল অস্ত্র দিয়া সাত্তার মিয়াকে এলোপাথাড়ি ভাবে কোঁপাতে থাকে। সাত্তারের চিৎকারে তার ভাতিজা আসাদুল (২৮) এগিয়ে আসলে তালেব তাকেও এলোপাতাড়ি ভাবে কোঁপাতে থাকে। এদের চিৎকারে এলাকার লোক হাজির হলে গুরুতর আহত অবস্থায় সাত্তার ও আসাদুলকে উদ্ধার করে  নাগরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে ডাক্তার তাদেরকে মৃত্যু ঘোষণা করেন।

পরে উত্তেজিত জনতা খুনি তালেবকে গণপিটুনি দেয়, এতে তালেব ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত নাগরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, মৃত সাত্তার ও তার ভাতিজা আসাদুলের লাশ হাসপাতালের মর্গে এবং খুনি তালেবের লাশ ঘটনাস্থলেই রয়েছে।

তবে পুলিশ পাঠানো হয়েছে তালেবের লাশ থানায় আনার জন্য এবং পরবর্তী ব্যবস্তা গ্রহনের জন্য। এ ঘটনায় আজমুল নামের আরও এক যুবক তালেবের হাতে আহত হয়, তাকে মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

একই সাথে তিনটা মৃত্যর ঘটনায় এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।



আরও খবর

রাজশাহীতে গলাকাটা এক নারীর লাশ উদ্ধার

মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪