Logo
শিরোনাম

ওজন কমাতে চাইলে যেসব ফল খাবেন না

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৪ মে ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ |

Image

সুস্থ থাকতে চাইলে ফল খাওয়ার বিকল্প নেই। কিন্তু সব ফল সবার জন্য নয়। কিছু কিছু ফল আছে যেগুলো খেলে ডায়াবেটিস রোগীদের সমস্যা হয়। আপনি যদি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান তবে কয়েক ধরনের ফল এড়িয়ে চলবেন। কেননা, এসব ফলে অতিরিক্ত পরিমানে চিনি থাকে যা ওজন বাড়ায়। জানুন ওজন কমাতে চাইলে যেসব ফল ভুলেও খাবেন না।

ওজন কমাতে চাইলে কোন ফল খাবেন না

আপেল, বেরি জাতীয় ফল, আম, আঙুর, অ্যাভোকাডোর মতো ফল এড়িয়ে চলাই ভালো।

পুষ্টিবিদরা বলছেন, এই ফলগুলোতে চিনির ভাগ খুব বেশি। অন্যান্য ফলের তুলনায় সেই জন্য এই ফলগুলোর স্বাদও মিষ্টি। একটা আমে প্রায় ৪৫ গ্রাম চিনি থাকে। এক কাপ আঙুরে থাকে প্রায় ২৩ গ্রাম শর্করা।

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সবচেয়ে আগে চিনি, মিষ্টি জাতীয় খাবার বাদ দিতে হবে খাদ্যতালিকা থেকে। তাই চিনি যাতে বেশি, এমন ফল ওজন কমানোর চেয়ে বাড়িয়ে দিতে পারে।

এছাড়াও শপিং মলের সুদৃশ্য মোড়কজাত ফল খেতেও নিষেধ করছেন পুষ্টিবিদরা। এই ধরনের প্যাকেটজাত ফলে ফ্যাট, লবণ, চিনি ভরপুর পরিমাণে থাকে। তাই শরীরের যত্ন নিতে ও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাজারের টাটকা, সতেজ ফলেই ভরসা রাখার কথা বলছেন পুষ্টিবিদরা।


আরও খবর

তীব্র তাপপ্রবাহে সুস্থ থাকার উপায়

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪

ঈদে বালুচর এর পাঞ্জাবি

রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪




আলোকিত সেরা নারীর সম্মাননা পেলেন মাধবদীর আমেনা বেগম জোৎস্না

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ |

Image

নরসিংদীর প্রতিনিধি : নারী উদ্যোক্তা ও সমাজ সেবায়ক বিশেষ ভূমিকা রাখার জন্য এই সম্মাননা প্রদান করা হয়। 

মাধবদী পৌরসভার ১-২-৩ নং  ওয়ার্ডের ৪ বার নির্বাচিত সাবেক কাউন্সিলর আমেনা বেগম জোসনা দীর্ঘদিন যাবত সমাজ সেবায় নিজ স্বর্গ করে রাত দিন পরিশ্রম করে যাচ্ছে তাছাড়া প্রত্যাশা ট্রেডার্স এর তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে সফল ব্যবসায়ী হিসেবে নিজেকে মেলে ধরেছেন অপরদিকে অবহেলিত নারীদের নিয়ে কাজ করেছেন তাদেরকে স্বাবলম্বী করতেও ক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন এবং রাজনীতি অঙ্গন রেখেছে বিশেষ ভূমিকা তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের মাধবদী শহর শাখা  সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব রত রয়েছেন। 

শেরে বাংলা একে ফজলুল হক গবেষণা পরিষদের উদ্যোগে গত ৮ মার্চ  বিশ্ব নারী দিবস উপলক্ষে সেরা নারী উদ্যোক্তা ২০২৪ নির্বাচিত হন।

উপলক্ষে আয়োজিত সম্মাননা প্রধান অনুষ্ঠানে শারীরিক অসুস্থতার কারণে উপস্থিত থাকতে না পারায় । উক্ত সংস্থাটির প্রতিনিধির মাধ্যমে তার কাছে  সম্মাননা স্বরূপ সনদ প্রধান ও ক্রেস্ট  পৌঁছে দেওয়া হয়।

এ ব্যাপারে তিনি জানান আমি নারী ও সমাজের জন্য কাজ করে যাচ্ছি এবং যাব আমি মনে করি এটা আমার দায়িত্ব প্রত্যেক নারী স্বাবলম্বী হবে নিজের পায়ে দাঁড়াবে এটাই আমার উদ্দেশ্য কি পেলাম কি পাব এটা কখনো ভাবি নি তবে এই সম্মাননা আমাকে আর উৎসাহিত করেছে উক্ত সংস্থাটির প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছে।


আরও খবর



আরও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের শঙ্কা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ |

Image

বিগত বেশ কয়েক মাস ধরে মিয়ানমারে স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে তুমুল সংঘাত চলছে দেশটির ক্ষমতাসীন জান্তা বাহিনীর। শিগগিরই দেশটিতে চলমান এ গৃহযুদ্ধ পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটতে পারে। এই পরিস্থিতিতে কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তের ওপার থেকে আরও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের শঙ্কা তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়তে পারে বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলেও।

জাতীয় সংসদ ভবনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে জননিরাপত্তা বিভাগের এক প্রতিবেদনে এমন আশঙ্কার কথা তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, আগামী মে মাসেই মিয়ানমার সীমান্ত পেরিয়ে টেকনাফে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের চেষ্টা বাড়তে পারে। একই সঙ্গে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সদস্যদের অনুপ্রবেশের ঘটনাও বৃদ্ধি পেতে পারে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের প্রতিবেদনে বলা হয়, মিয়ানমার সীমান্তে যুদ্ধাবস্থার কারণে সেখানে আগ্নেয়াস্ত্র সহজলভ্য হয়েছে। ফলে সন্ত্রাসী দল বা গোষ্ঠী আগ্নেয়াস্ত্র সংগ্রহ করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ব্যবহার করতে পারে। মিয়ানমারের পাশাপাশি আরাকান আর্মি বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলেও উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে বলে। সেইসঙ্গে মিয়ানমার সীমান্ত এলাকায় মাদক ও চোরাচালান পণ্যের সরবরাহ আরও বেড়ে যেতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিবেদনে আরও কয়েকটি ঝুঁকির কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, মিয়ানমারের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি নেতৃত্বাধীন বিদ্রোহী জোটের সঙ্গে দেশটির ক্ষমতাসীন জান্তা বাহিনীর লড়াই চলছে বেশ কয়েক মাস ধরে। আরাকান আর্মির সঙ্গে লড়াইয়ে পর্যুদস্ত হয়ে প্রাণ বাঁচাতে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে পালিয়ে এ বছর এখন পর্যন্ত বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি ও কক্সবাজারের টেকনাফে আশ্রয় নিয়েছেন দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী ও বিজিপির পাঁচ শতাধিক সদস্য। এর মধ্যে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ৩৩০ জন সেনা ও বিজিপি সদস্যকে জাহাজে করে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে। আর সবশেষ গত ২৫ এপ্রিল নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয় আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের ২৮৮ সেনা ও বিজিপি সদস্যকে।

জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনের (ইউএনএইচসিআর) হিসাব অনুযায়ী, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর মোট ৯ লাখ ৯ হাজার ২০৭ জন রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে বাংলাদেশে। এর মধ্যে কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং ও বালুখালি বর্ধিত ক্যাম্পে রয়েছে ৬ লাখ ২৮ হাজার ৫৪৬ জন। অন্যান্য ক্যাম্পে রয়েছে ২ লাখ ৭৩ হাজার ৮৩৪ জন রোহিঙ্গা। এর বাইরে ৬ হাজার ৮২৭ রোহিঙ্গা অবস্থান করছে হোস্ট কমিউনিটি তথা কক্সবাজারের স্থানীয় বাংলাদেশি সমাজের সঙ্গে।

বৈঠক শেষে সংসদ সচিবালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত পরিস্থিতি ও দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। সংসদীয় কমিটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সব বাহিনীকে আরও সচেতন ও সতর্ক থেকে কাজ করার সুপারিশ করেছে। এছাড়া মাদক নির্মূলে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানানোর পাশাপাশি কঠোরভাবে কিশোর গ্যাং দমন করার সুপারিশ করেছে কমিটি।


আরও খবর



গরমে হাঁসফাঁস, হাসপাতালে রোগীর চাপ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ |

Image

রোকসানা মনোয়ার : ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ৬ দিন ধরে ভর্তি আছেন ঝালকাঠি জেলার নলছিটির কবীর হোসেন (৪২)। বেড পাননি, ঠাঁই হয়েছে মেঝেতে। একটু দূরে একটা ফ্যান থাকলেও বাতাস আসে না। তাই হাতপাখা দিয়ে বাতাস করছেন তার স্ত্রী তাসলিমা বেগম।

কবীর হোসেনের মস্তিষ্কে পানি জমেছে। তাসলিমা বলেন, আমার স্বামী গরমে আরও অসুস্থ হয়ে পড়ছেন, বাতাসের অভাবে হাঁসফাঁস করছেন।

তাপপ্রবাহ চলছে। তীব্র গরমে কাহিল মানুষ-প্রাণী। বেসরকারি হাসপাতালে রয়েছে কেন্দ্রীয় শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা (সেন্ট্রাল এসি)। সরকারি হাসপাতালে এ ব্যবস্থা নির্দিষ্ট কয়েকটি বিভাগে থাকলেও ওয়ার্ডগুলোতে নেই। আলো-বাতাস প্রবাহের সমস্যাও রয়েছে। ফ্যানই একমাত্র ভরসা। সেগুলোও চলে না ঠিকঠাক।

সরেজমিন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালে গতকাল এমনটাই দেখা গেছে।

আলো ও বাতাসের পর্যাপ্ত প্রবাহ নেই : ২৬শ বেডের হাসপাতাল ঢাকা মেডিক্যাল চিকিৎসা দিচ্ছে দ্বিগুণের বেশি রোগী। বেড না পাওয়া রোগীদের চিকিৎসা চলছে বারান্দা, মেঝে এবং সিঁড়িতে। বাইরের আলো-বাতাস প্রবেশের ব্যবস্থা নেই। সেন্ট্রাল এসির ব্যবস্থাও নেই।

বুকে আঘাত নিয়ে ২১ এপ্রিল ভর্তি হয়ে ঢাকা মেডিক্যালের ১০৭ নম্বর ওয়ার্ডে রয়েছেন ১৯ বছরের সজীব। গতকাল সেখানে গিয়ে দেখা যায়, মাথার ওপর ফ্যান থাকলেও তীব্র গরমে অস্থির সজীব।

তার দাদা আতিকুর রহমান বলেন, ফ্যান থেকে লাভ কী? ঘোরেই না। বাধ্য হয়ে রোগীদের ফ্যান কিনে আনতে হয়েছে। প্রতিটি বেডে সব রোগীরই একই অবস্থা।

সুস্থরাও অসুস্থ হয়ে পড়ছেন : ঢাকা মেডিক্যালের কেবিনেও এসি নেই। নেই পর্যাপ্ত আলো-বাতাস প্রবেশের ব্যবস্থা। ফলে চিকিৎসা নিতে গিয়ে অনেকে আরও অসুস্থ পড়ছেন।

পিত্তথলির অস্ত্রোপচারের জন্য পাঁচদিন ধরে সি-৫৮ নম্বর কেবিনে আছেন উত্তম কুমার (৫৫)। তার স্ত্রী বলেন, আমার স্বামীর ডায়াবেটিস আছে। এখানে আসার পর আরও বেড়েছে। কেবিনে ঠিকমতো আলো-বাতাস ঢোকে না। ফ্যান ঠিকমতো চলে না। সবচেয়ে খারাপ অবস্থা হয় রাতে।

চরম বিপাকে বেড না পাওয়া রোগীরা : যারা বেড পাননি তারা চরম সংকটে রয়েছেন। বিশেষ করে সিঁড়ি ও বারান্দার রোগীদের থাকতে হচ্ছে প্রচ- গরমে।

সড়ক দুর্ঘটনায় মারাত্মক আহত কুমিল্লার মুরাদনগরের জাহাঙ্গীর আলম (৩৯) বেড পাননি, সিঁড়িতে থাকছেন। তার বোন সেলিনা বলেন, এই গরমে ভাইয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে।

মিটফোর্ড হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের ৫ নম্বর ওয়ার্ডে গত রবিবার ভর্তি হয়েছেন মনি বেগম (৪০)। প্রথম দিন বারান্দায়, পরে ওয়ার্ডের মেঝেতে জায়গা পেয়েছেন।

গতকাল দেখা যায়, ওয়ার্ডটি ১৮ শয্যার হলেও চিকিৎসা নিচ্ছেন দ্বিগুণ রোগী। মনির স্বামী জাহাঙ্গীর বলেন, রোগীদের গাদাগাদিতে খুবই করুণ অবস্থা। চিকিৎসা নিতে এসে এখন অসুস্থ হয়ে পড়ার অবস্থা।

বাইরে থেকে আনা ফ্যানে বড় দুর্ঘটনার শঙ্কা : হাসপাতাল দুটি ঘুরে দেখা গেছে, ৯০ ভাগ রোগী বাইরে থেকে আনা ফ্যান ব্যবহার করছেন। হাসপাতালের বিভিন্ন জায়গায় বিদ্যুতের তারে সংযোগ দিয়ে ফ্যান চালাচ্ছেন তারা।

এ বিষয়ে ঢাকা মেডিক্যালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেন, হাসপাতালের করিডোরে অনেক রোগী আছেন। নিয়ম অনুসারে সেখানে ফ্যান লাগাতে পারি না। রোগীরা ফ্যান নিয়ে এসে চালাচ্ছেন, যা থেকে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাই সঠিক লাইন থেকে সংযোগ দেওয়ার চেষ্টা চলছে।

কেন্দ্রীয় শীতাতপের ঝুঁকি হাসপাতালজুড়ে : ঢাকা মেডিক্যালের পরিচালক মো. আসাদুজ্জামান আরও বলেন, বিশেষ কিছু বিভাগ কেন্দ্রীয় শীতাতপের আওতায় এসেছে। কিন্তু পুরো হাসপাতালে এটা সম্ভব নয়। পুরনো হওয়ায় যে লোড হবে তা নিতে পারবে না হাসপাতাল। এ জন্য তিন হাজার চিকিৎসক থাকলেও অনেকের কক্ষেই এসির ব্যবস্থা নেই। ইতোমধ্যে এ হাসপাতাল অনেকটা ঝুঁকিতে রয়েছে।

মিটফোর্ড হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. মফিজুর রহমান বলেন, পুরো হাসপাতাল কেন্দ্রীয় শীতাতপের আওতায় আনতে গেলে অনেক পরিকল্পনা করতে হবে। এটি আমাদের কাজ নয়। মন্ত্রণালয়, পরিবেশ অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্টরা ভাবতে পারে। ইতোমধ্যে স্থানীয় সংসদ সদস্য হাসপাতাল পরিদর্শন করেছেন।


আরও খবর



উৎসবের রঙে রঙিন রাজধানীর সড়ক

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ |

Image

চৈত্র সংক্রান্তির রাতে আলপনা উৎসবে মাতলো রাজধানীবাসী। একসঙ্গে দুই শতাধিক শিল্পী আর কয়েক হাজার মানুষের অংশগ্রহণে রঙিন হয়েছে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পিচঢালা পথ। আনন্দ ভাগাভাগি করে অংশগ্রহণকারীদের শপথ, সাম্প্রদায়িকতার রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার।

ষড়ঋতুর ছয়টি রঙয়ে রঙিন পিচঢালা রাজপথ। বুকজুড়ে আলপনা, তাতে জ্বলজ্বলে প্রিয় বাংলা ভাষার অমূল্য অক্ষর। চাঁদের আলোয় বিশাল আকাশের নিচে একমনে শিশুদের হাতে হাতখড়ি বাংলা নতুন বছর বরণের আলপনা।

তুলির নকশায় শুধু সৌন্দর্যই ফুটে ওঠেনি, এতে মিশেছে বাঙালির হাজার বছরের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি আর প্রাণের উচ্ছ্বাস।

শুধু কি শিল্পীর হাতে তুলি? ১৪৩১ কে বরণ করতে নিয়ন আলোতে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে নামে হাজারো মানুষের ঢল। নিজ হাতে রঙ-তুলি টেনে নিয়ে ভালোবাসা আর আনন্দ ভাগাভাগিতে শামিল হন নগরবাসী। অবাক হয়ে তারাই জানালেন শেষ যে কবে এমন উৎসবে শামিল হয়েছেন তা ঠাহর করা মুশকিল। বাঁধ ভাঙা উচ্ছ্বাসে মাতে শিশু, তরুণ-তরুণীরা।

আলপনা উৎসবের এই মাহেন্দ্রক্ষণে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের চিরচেনা সংস্কৃতি বজায় রাখার ডাক দেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী।

আলপনার পাশাপাশি কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বাংলা গানের সুর আর নাচের তালে শামিল হন নগরবাসী।


আরও খবর



দাম বাড়ল জ্বালানি তেলের

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ |

Image

বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। বিশ্বের প্রায় সব অঞ্চলের জন্য সৌদি আরবের তেলের দাম বাড়ানো হয়। ইসরায়েলের সঙ্গে গাজার যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা আরও কমে যাওয়ায় তেলের এ দাম বেড়েছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, বিশ্বের বৃহত্তম এই তেল উৎপাদনকারী অঞ্চলে ইসরায়েল-হামাস সংকট ছড়িয়ে পড়তে পারে।

রয়টার্সের এক সংবাদে বলা হয়েছে, সোমবার (৬ মে) সকালে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে।

 ব্রেন্ট ক্রুড তেলের দাম ব্যারেলপ্রতি ২৮ সেন্ট বা শূন্য দশমিক ৩ শতাংশ বেড়ে ৮৩ দশমিক ২৪ ডলারে উঠেছে। এ ছাড়া ইউএস টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুডের (ডব্লিউটিআই) দাম ব্যারেলপ্রতি ২৯ সেন্ট বা শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে ৭৮ দশমিক ৪০ ডলারে উঠেছে।

গত সপ্তাহে ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা কিছুটা প্রশমিত হওয়ায় জ্বালানি তেলের দাম ৭ দশমিক ৩ শতাংশ কমেছিল। আজ সপ্তাহের শুরুতে সেই ধারা ভেঙে ব্রেন্ট ক্রুডের দাম বাড়ল।

গত সপ্তাহে ব্রেন্ট ও ডব্লিউটিআই উভয় ধরনের অপরিশোধিত তেলের দাম কমেছে। ব্রেন্ট ক্রুডের দাম কমেছে ৭ শতাংশের বেশি আর ডব্লিউটিআই ক্রুডের ৬ দশমিক ৮ শতাংশ। ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা কিছুটা প্রশমিত হওয়ার পাশাপাশি আরও কিছু কারণে দাম কমে বলে রয়টার্সের সংবাদে বলা হয়েছে।

গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা চলছিল গত সপ্তাহে। কিন্তু যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা আরও কমে গেছে। হামাস দাবি করেছিল, বন্দী বিনিময়ের মাধ্যমে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হোক; কিন্তু ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সেই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন।

এদিকে টানা দ্বিতীয় সপ্তাহের মতো যুক্তরাষ্ট্রে সক্রিয় তেল ও গ্যাসের খনির সংখ্যা কমেছে, বিশেষ করে তেলের খনির সংখ্যা কমেছে বেশি। এক সপ্তাহের ব্যবধানে সাতটি কমে গিয়ে সক্রিয় খনির সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৪৯৯টিতে। ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসের পর আর কখনো এক সপ্তাহের ব্যবধানে এতগুলো খনি উৎপাদনের বাইরে চলে যায়নি।


আরও খবর