Logo
শিরোনাম

অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠেছে ঢাকার বাতাস

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

রাজধানী ঢাকা দীর্ঘদিন ধরেই বায়ুদূষণের কবলে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি হলে শহরটির বাতাসের মানে কিছুটা উন্নতি হয়। কিন্তু গত কয়েক দিনের তীব্র গরম আর শুষ্ক আবহাওয়ায় ঢাকার বাতাস আবারও অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠেছে।

শনিবার (৬ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১৫৩ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ৭ নম্বরে উঠে এসেছে মেগাসিটি ঢাকা, যা অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত।

তবে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ২৬২ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই শহর। এ ছাড়া দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা পাকিস্তানের লাহোর শহরের স্কার ২০৯। আর ১৯৩ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের শহর দিল্লি, ১৮৬ স্কোর নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু এবং পঞ্চম অবস্থানে থাকা চীনের রাজধানী বেইজিংয়ের স্কোর ১৭২।

একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে অস্বাস্থ্যকর বায়ু বলে মনে করা হয়।

২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে; যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।

বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সি মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।


আরও খবর

মেট্রোরেলের সময়সূচি পরিবর্তন

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ঘুড়ি উৎসব

মঙ্গলবার ১৪ জানুয়ারী ২০২৫




আত্মশুদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে মানুষ মহান আল্লাহ্ পাকের সন্তুষ্টি অর্জনে সক্ষম হয়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৪ ডিসেম্বর 20২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

-ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী 

মাইজভাণ্ডার শরীফের সাজ্জাদানশীন, শাহ্সুফি সাইয়্যিদ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী মাইজভাণ্ডারী  বলেছেন, মহান আল্লাহ্ যুগে যুগে নবী রাসুলগণকে প্রেরণ করেছেন মানুষকে সঠিক পথ দেখানোর জন্য, যাতে মানুষ মহান আল্লাহ্ তায়ালার নৈকট্য অর্জন করতে পারে। আমাদের প্রিয় নবিজী (দ.) সমগ্র সৃষ্টির জন্য রহমত হয়ে পৃথিবীতে শুভাগমন করেছেন। তার আদর্শ অনুসরণ করে সুফি সাধকরা, অলি আল্লাহ্গণ মানুষকে হেকমতের সহিত সিরাতাল মুস্তাকিমের পথে আহবান করেছেন। তিনি বলেন, বাংলার বুকে জন্ম লাভ করা একমাত্র তরিক্বা, 'তরিক্বা-এ-মাইজভাণ্ডারীয়া'। এ তরিক্বা মানুষের অন্তরে মহান আল্লাহ্ ও প্রিয় নবিজী (দ) এর ভালোবাসাকে জাগ্রত করে। ফলে কুরআন সুন্নাহর আলোকে জীবন পরিচালনা করা, মানুষের জন্য সহজ হয়ে ওঠে। তিনি আরও বলেন, আত্মশুদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে মানুষ মহান আল্লাহ্ পাকের সন্তুষ্টি অর্জনে সক্ষম হয়। তাই আত্মশুদ্ধি অর্জন করতে হলে আল্লাহর সান্নিধ্য প্রাপ্ত সুফিয়ায়ে কেরামগণের হাতে হাত রেখে বায়াত গ্রহণ করে তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে তাসাউফ ভিত্তিক জীবন ব্যবস্থা পরিচালিত করার বিকল্প নেই। সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) রাতে আঞ্জুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া ও মইনীয়া যুব ফোরাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া আখাউড়া উপজেলা শাখা ও কসবা উপজেলা শাখা কর্তৃক আয়োজিত প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় বিশিষ্ট ওলামায়ে কেরাম, স্থানীয় খলিফাবৃন্দ, আঞ্জুমান-এ-রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া, মইনীয়া যুব ফোরামের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। মিলাদ কিয়াম শেষে মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ, দেশ ও বিশ্ববাসীর শান্তি-সমৃদ্ধি কামনায় আখেরী মুনাজাত পরিচালনা করেন শাহ্সূফী মাওলানা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল্-হাসানী মাইজভান্ডারী।


আরও খবর



নওগাঁয় শীতার্ত মানুষের শরীরে শীতবস্ত্র তুলে দিলেন জেলা প্রশাসক

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

চলতি বছরের শীত মৌসুমে নওগাঁ জেলার উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র শীতের দাপট। শীত মৌসুমে নওগাঁর তাপমাত্রা ৯ থেকে ১৩ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করছে। কখনো মৃদু শৈত প্রবাহ আবার কখনও তীব্র শৈতপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। উত্তরের হিমেল হাওয়া শীতের সেই তীব্রতাকে যেনো আরও কয়েক গুণ বৃদ্ধি করেছে। দিনের বেলায় নিরুত্তাপ সূর্য অস্ত যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জেঁকে বসছে কনকনে শীত। এমতাবস্থায় হাড় কাপানো শীতের তীব্রতায় নাজেহাল হয়ে পড়েছে শীতার্ত অসহায়, দু:স্থ, ছিন্নমূল, ভবঘুরে ও খেটে-খাওয়া নানা শ্রেণি-পেশার নিম্ম আয়ের মানুষরা। এছাড়া বিভিন্ন শিশু সদনের শিক্ষার্থীরাও তীব্র শীতে কাঁপছে, শীতের তীব্রতার দাপটে নাজেহাল হয়ে পড়েছে শিশুরা।

শীতের এই তীব্রতা থেকে নওগাঁর শীতার্ত মানুষদের রক্ষা করতে সরকারের পক্ষ থেকে গরম কাপড় হিসেবে কম্বল বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে জেলা প্রশাসন। প্রতিনিয়তই জেলার কোন না কোন স্থানে শীতার্তদের মাঝে সরকারের পক্ষ থেকে শীত বস্ত্র পৌছে দেয়া হচ্ছে। নওগাঁ জেলা প্রশাসক থেকে শুরু করে জেলার ১১টি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তারা নিজেরাই গাড়িতে শীতবস্ত্র নিয়ে শীতার্তদের মাঝে পৌছে দিচ্ছেন। শীতবস্ত্র বিতরণ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গত শুক্রবার সন্ধ্যার পর থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সদর উপজেলার চক রামচন্দ্র উত্তরপাড়া হামিদুর রহমান বেসরকারি শিশু সদন এতিমখানা ও হাফিজিয়া মাদ্রাসা, আল জামিয়াতুল ইসলামিয়া দারুল উলুম দপ্তরীপাড়া মাদ্রাসা, দুবলহাটি কাওমিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও লিল্লাহ বোর্ডিং এবং জাবালে নূর হাফিজিয়া নূরানী মাদ্রাসা ও লিল্লাহ বোর্ডিং এর আবাসিক শিক্ষার্থীদের মাঝে শীতবস্ত্র হিসেবে নওগাঁ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়ালের নেতৃত্বে প্রায় ৭শ টি শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়। এসময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এ এইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদ, নওগাঁ সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এম রবিন শীষ, জেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আশিকুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

নওগাঁ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, চলতি শীত মৌসুমে জেলার দুঃস্থ, অসহায় ও শীতার্তদের মাঝে বিতরণের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে পাওয়া ১৫ হাজার কম্বল ইতি মধ্যেই বিতরণ সম্পন্ন করা হয়েছে। এছাড়া জেলার ১১টি উপজেলা ও ৩টি পৌরসভার জন্য ৬৭লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে। যে অর্থ দিয়ে স্ব স্ব উপজেলার নির্বাহী অফিসারগন শীতবস্ত্র হিসেবে কম্বল ক্রয় করে ওই সব উপজেলার শীতার্ত অসহায়, দুঃস্থ, গরীব, ছিন্নমূল, ভবঘুরে ও শিশু সদনের শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন। এছাড়া প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিল থেকে আরো ৫ হাজার কম্বল বরাদ্দ পাওয়া গেছে। সেই শীতবস্ত্রগুলো পাওয়া মাত্রই বিতরণ করা হবে এবং মন্ত্রণালয় বরাবর আরো চাহিদা পাঠানো হয়েছে। আমি আশাবাদি জেলার কোন শীতার্ত মানুষকেই গরম কাপড়ের অভাবে শীতে কষ্ট করতে হবে না। যতদিন শীতের এই প্রকোপ অব্যাহত থাকবে ততদিন শীতবস্ত্র বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হবে বলেও জানান তিনি।


আরও খবর



শীতার্তদের পৌনে সাত লাখ কম্বল দেবে সরকার

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

কয়েক দিন ধরে রাজধানীসহ সারা দেশেই জেঁকে বসেছে শীত। পৌষের শুরু থেকেই সারা দেশে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। এ পরিস্থিতিতে ৬ লাখ ৭৯ হাজার কম্বল দেওয়া হবে প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিল থেকে।

এসব কম্বল কিনতে আট বিভাগের ৬৪টি জেলার ৪৯৫টি উপজেলা ও সব পৌরসভার জন্য ৩৩ কোটি ৮৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এবার শীত মৌসুমের শুরুতেই মন্ত্রণালয় থেকে দেশের উত্তরাঞ্চলের ১৪টি জেলায় শীতার্তদের মধ্যে বিতরণের লক্ষ্যে ১৫ হাজার ২৫০টি কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিল থেকে বরাদ্দ করা কম্বল যথাযথভাবে বিতরণ এবং মন্ত্রণালয় থেকে বরাদ্দ দেওয়া অর্থ ব্যয়ের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সব আর্থিক বিধি-বিধান যথাযথভাবে প্রতিপালন করতে বলা হয়েছে জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের। একই সঙ্গে জরুরি ভিত্তিতে কম্বল ক্রয় করে দুস্থদের মাঝে বিতরণ করতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।


আরও খবর



কাজের মাঝে হঠাৎ ল্যাপটপ ফ্রিজ হলে যা করবেন

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

প্রতিদিন বিভিন্ন ডিভাইস ব্যবহার করা হয়, এর মধ্যে অন্যতম ল্যাপটপ। সহজে যেকোনো স্থানে বহন করা যায় বলে ল্যাপটপ ব্যাপক জনপ্রিয়। তবে অনেক সময় দেখা যায় জরুরি মুহূর্তে ল্যাপটপ হ্যাং করে। কোনো সময় বন্ধও হয়ে যায়। এমন সব পরিস্থিতিতে এড়িয়ে যেতে চাইলে কিছু কৌশল অনুসরণ করতে হবে। মার্কিন প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েব সাইট পিসি ম্যাকে উঠে এসেছে এমন কিছু উপায়।

.পাওয়ার সেভার মোড অন করতে হবে। এটা অন করলে ব্যাটারি বাঁচানোর জন্য নির্দিষ্ট কিছু ফিচার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। যেসব জায়গায় ব্যাটারি চার্জ দেয়ার সুবিধা নেই সেখানে ফিচার বেশ সহায়ক।

. ডিসপ্লের ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখা। স্ক্রিনের ব্রাইটনেস ব্যাটারির ওপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে। তাই ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখতে হবে।

. ওয়াই-ফাই ব্লুটুথ বন্ধ রাখতে হবে। প্রয়োজন ছাড়া দুই কানেক্টিভিটি অপশন চালু থাকলে তা অতিরিক্ত মাত্রায় ব্যাটারির ওপর চাপ তৈরি করবে।

. অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ বন্ধ রাখতে হবে। সবসময় সব অ্যাপের প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু তার পরও চালু থাকে। এতে ব্যাটারি খরচ হয় বেশি। তাই অ্যাপ ব্যবহার না করলে সেগুলো বন্ধ রাখাই ভালো।

. ব্যাকগ্রাউন্ড প্রসেস বন্ধ রাখতে হবে। ইউজার ব্যবহার না করলেও কিছু অ্যাপ্লিকেশন ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতেই থাকে, যা ব্যাটারির ওপর চাপ ফেলে এবং দ্রুত চার্জ শেষ হয়ে যায়।

. ল্যাপটপের হাই পারফরম্যান্স মোড বন্ধ করতে হবে। অনেক ল্যাপটপে অডিও বা ভিডিও চালাতে সমস্যা হয়। পারফরম্যান্স খারাপ থাকে। এক্ষেত্রে হাই পারফরম্যান্স মোড ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়। কিন্তু এতে ব্যাটারি খরচ হয় বেশি। তাই ব্যাটারি কম থাকলে হাই পারফরম্যান্স মোড বন্ধ রাখাই ভালো।



আরও খবর



নওগাঁয় শীতার্ত মানুষদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

উত্তরাঞ্চলের জেলা নওগাঁর উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র শীত। এই শীতে গরম কাপড়ের অভাবে অনেকটাই নাজেহাল হয়ে পড়েছে ছিন্নমূল, ভবঘুরে ও খেটে খাওয়া নিম্ম আয়ের মানুষরা। এমন শীতার্ত মানুষদের শীতের তীব্রতা থেকে রক্ষা করতে শীতবস্ত্র হিসেবে কম্বল নিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক। চলতি শীত মৌমুসে দেশের শীতার্ত মানুষদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ কার্যক্রম চলমান রেখেছেন শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক ও ফকির গ্রুপের এমডি বীর মুক্তিযোদ্ধা ফকির আক্তারুজ্জামান (সিআইপি) ও ফকির মাশরিকুজ্জামান। ইতিমধ্যেই দেশের শীত প্রবণ সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুরসহ বিভিন্ন জেলার শীতার্ত মানুষদের মাঝে স্থানীয়দের সহযোগিতায় শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। স্যারদের নির্দেশনা মোতাবেক পুরো দেশের যে সব অঞ্চলে শীত বেশি হয় সেই সব জেলায় ধারাবাহিক ভাবে শীতবস্ত্র বিতরণ কার্যক্রম চলমান রাখা হবে বলে জানিয়েছে ফকির গ্রুপের আইটি বিভাগের সহকারী ব্যবস্থাপক জসিম উদ্দীন। দেশব্যাপী শীতবস্ত্র বিতরণের অংশ হিসেবে উত্তরের জেলা নওগাঁর রাণীনগরে সহস্রাধিক শীতার্ত মানুষদের মাঝে শীতবস্ত্র হিসেবে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে উপজেলার সরকারী পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে ফকির নিটওয়্যারস লিমিটেডের আয়োজনে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) শেখ নওশাদ হাসান। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তারিকুল ইসলাম, ফকির গ্রুপের হিসাব শাখার সিনিয়র অফিসার আশরাফুজ্জামান। এই বিতরণ কার্যক্রমে স্থানীয় ভাবে সহযোগীতা করেন রিপন নীল, আবু হাসান আকাশ প্রমুখ।

আয়োজকরা জানান, আগামীতে যদি এই অঞ্চলে শীতের তীব্রতা আরো বৃদ্ধি পায় তাহলে সরকারের পাশাপাশি ফকির গ্রুপের আয়োজনে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের পক্ষ থেকে আরো বেশি সংখ্যক শীতবস্ত্র নিয়ে হাজির হবে ফকির গ্রুপ। শুধুমাত্র নিশ্চিত করতে হবে যেন শীতবস্ত্রগুলো প্রকৃত শীতার্ত মানুষরা পান। এই উপজেলায় আগামীতে প্রশাসনের সহযোগিতা নিয়ে শীতবস্ত্র বিতরণের আশ্বাস প্রদান করেন আয়োজকরা।  


আরও খবর