Logo
শিরোনাম

রাঙ্গামাটি জেলার শীতার্থ মানুষেমানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে রাঙ্গামাটি রিজিয়ন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

উচিংছা রাখাইন,রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি 


রাঙ্গামাটি জেলার শীতার্থ ও সাধারণ অসহায় পাহাড়ী বাঙ্গালী জনগনের পাশে

দাঁড়িয়েছে রাঙ্গামাটি রিজিয়ন। বৃহস্পতিবার ৫ জানুয়ারী রাঙ্গামাটি রিজিয়ন

প্রাঙ্গনে অসহায় ও শীতার্থ মানুষের হাতে শীত বস্ত্র ও নগদ অর্থ তুলে দেন

রাঙ্গামাটি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমতাজ উদ্দিন এনডিসি

পিএসসি।

এ সময় রাঙ্গামাটি রিজিয়নের ব্রিগেড মেজর মোঃ খায়রুল হাসান, রাঙ্গামাটি

রিজিয়নের জিটুআই মেজর পারভেজ রহমান সহ অন্যান্য সেনা কর্মকর্তারা উপস্থিত

ছিলেন।

রাঙ্গামাটি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমতাজ উদ্দিন এনডিসি

পিএসসি বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতী, বর্ণ, ধর্ম নির্বিশেষে জাতী,

উপজাতী ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য

কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।

এরই ধারাবাহিকতায় আজকের আমাদের এই ক্ষুদ্র চেষ্টা। এধরনের সেবামূলক

কার্যক্রমে রাঙ্গামাটি রিজিয়ন তার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা দিয়ে শান্তি,

সম্প্রীতি ও উন্নয়ন নিশ্চিত করণের লক্ষ্যে কাজ করতে এবং দুর্গম এই পাহাড়ী

এলাকার জনসাধারণের কল্যানার্থে সকল কার্যক্রমে সকলের পাশে থাকতে সর্বদা

বদ্ধপরিকর। এধরণের সেবামূলক কার্যক্রম ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।

আজ অনুষ্ঠানে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে সেলাই মেশিন, ঘর মেরামতের

জন্য ঢেউ টিন, ৩ শতাধিক শীতার্থদের জন্য শীতবস্ত্র, মসজিদের উন্নয়ন কল্পে

সহায়তা প্রদান এবং চিকিৎসার জন্য মানবিক সহায়তার নিমিত্তে আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়।



আরও খবর



রাণীনগরে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

কাজী আনিছুর রহমান,রাণীনগর (নওগাঁ) :

নওগাঁর রাণীনগরসহ বিভিন্ন জেলায় চলছে দাবদাহ সেইসাথে তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। বৃষ্টির প্রত্যাশায় রাণীনগরে ইসতিসকার নামাজ আদায় করলেন মুসল্লিরা। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ৮টায় উপজেলা সদরের পূর্ব বালুভরা পাবলিক ঈদগাহ মাঠের আয়োজনে রাণীনগর শের-এ বাংলা সরকারি কলেজ মাঠে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন নওগাঁর ঐতিহাসিক কুসুম্বা মসজিদের খতিব মাওলানা মোস্তফা আল আমিন।

নামাজ শেষে বৃষ্টির আশায় করা হয় বিশেষ মোনাজাত। কান্নাজড়িত কণ্ঠে আল্লাহর কাছে দাবদাহ ও প্রাকৃতিক দুর্ভোগ  থেকে মুক্তি চান মুসল্লিরা। একইসাথে, বৃষ্টির মাধ্যমে সারাদেশে শীতল স্পর্শ বুলিয়ে দেয়ার দোয়াও করেন তারা। নামাজে অংশ নেয়া মুসল্লিরা বলেন, বৃষ্টি না হওয়ার কারণে প্রকৃতি উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় বিরূপ প্রভাব পড়েছে। কৃষি ক্ষেত্রে বিপর্যয় নেমে এসেছে। এজন্য আল্লাহর রহমতের প্রাকৃতিক দুর্ভোগ থেকে মুক্তিসহ বৃষ্টি প্রার্থনা করেন তারা।  


আরও খবর



কলেরার প্রাদুর্ভাবে বৈশ্বিক কর্মসূচি ঘোষণা

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কলেরার প্রাদুর্ভাব বাড়তে থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা সংক্রান্ত অঙ্গ সংগঠন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। পানিবাহিত এই প্রাণঘাতী রোগটির প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে তাই বড় আকারের টেস্ট কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বৈশ্বিক এই সংস্থাটি।

ডব্লিউএইচওর হিসেব অনুযায়ী, ২০২২ সালে বিশ্বজুড়ে কলেরায় আক্রান্ত হয়েছিলেন ৪ লাখ ৭৩ হাজার জন। ২০২৩ সালে সেই সংখ্যা বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ ৭ লাখ। চলতি ২০২৪ সালে এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধির আলামত পাওয়া যাচ্ছে।

শুক্রবার এক বিবৃতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গত দুতিন বছর ধরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আমরা কলেরার অনাকাঙিক্ষত ও উদ্বেগজনক প্রাদুর্ভাব লক্ষ্য করছি। এই প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণে কলেরার বৈশ্বিক টেস্ট কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। এই কর্মসূচির উদ্দেশ্য হলো কলেরা নির্ভুলভাবে শনাক্ত করা এবং নিয়মিত নজরদারি এবং কলেরা টেস্ট বিষয়ক সক্ষমতা বাড়ানো।

আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে বিভিন্ন দেশে কলেরা টেস্টের সরঞ্জাম পৌঁছে যাবে। প্রাথমিক ভাবে মালাউই, ইথিওপিয়া, সোমালিয়া, সিরিয়া, জাম্বিয়াসহ মোট ১৪টি দেশে পাঠানো হবে সরঞ্জাম।

এ কর্মসূচিতে ডব্লিউএইচওর অংশীদার হিসেবে রয়েছে আন্তর্জাতিক টিকা সহায়তা সংস্থা গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনস অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন (গ্যাভি), জাতিসংঘের শিশু নিরাপত্তা ও অধিকার বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ এবং কলেরা প্রতিরোধ সংক্রান্ত বৈশ্বিক সংস্থা গ্লোবাল টাস্কফোর্স অন কলেরা কন্ট্রোল।


আরও খবর

তীব্র তাপপ্রবাহে সুস্থ থাকার উপায়

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪




পদ্মা সেতুতে একদিনে ৫ কোটি টাকা টোল আদায়

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ |

Image

শাহ আলম ইসলাম নিতুল: একদিনে টোল আদায়ে সর্বোচ্চ রেকর্ড গড়েছে পদ্মা বহুমুখী সেতু। গতকাল মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) পদ্মা সেতু দিয়ে ৪৫ হাজার ২০৪টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ৪ কোটি ৯০ লাখ ৬৭ হাজার ৫০ টাকা। এটি পদ্মা সেতুতে ১ দিনে অর্থাৎ ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ টোল আদায় বলে জানিয়েছে সেতু কর্তৃপক্ষ।

পদ্মা সেতু সাইট অফিসের অতিরিক্ত পরিচালক মো. আমিরুল হায়দার চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

সেতু সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, এদিন সেতুর মাওয়া প্রান্ত হয়ে ৩০ হাজার ৩৩০টি ও জাজিরা প্রান্ত হয়ে ১৪ হাজার ৮৭৪টি যানবাহন সেতু পারাপার করে। এতে মাওয়া প্রান্তে ইটিসিএস, ক্রেডিটসহ আয় হয় ২ কোটি ৭৬ লাখ ৬৯ হাজার ৬৫০ টাকা। আর জাজিরা প্রান্তের আয় ২ কোটি ১৩ লাখ ৯৭ হাজার ৪০০ টাকা।

আমিরুল হায়দারের দেওয়া তথ্যমতে, মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত দুই প্রান্ত মিলিয়ে মোট টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৮১ লাখ ৪৫০ টাকা। এ সময় শুধু মাওয়া প্রান্তে টোল আদায় হয় ১ কোটি ১৩ লাখ ৬৪ হাজার টাকা।

এর আগে, গত ৮ এপ্রিল ২৪ ঘন্টায় টোল আদায় হয় ৩ কোটি ৫৭ লাখ ৪৯ হাজার ৫৫০ টাকা। রোববার (৭ এপ্রিল) রাত ১২টা থেকে সোমবার (৮ এপ্রিল) রাত ১২টা পর্যন্ত পদ্মা সেতুতে এই টোল আদায় হয়।

রেকর্ড অনুযায়ী, এর আগে পদ্মাসেতুর সর্বোচ্চ টোল আদায় হয়েছিল গতবছর অর্থাৎ ২০২৩ সালের ২৭ জুন। সেদিন সেতু দিয়ে ৪৩ হাজার ১৩৭টি যানবাহন পারাপার হয়। টোল আদায় হয় ৪ কোটি ৬০ লাখ ৫৩ হাজার ৩০০ টাকা। যা বর্তমানে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। সেতুতে তৃতীয় সর্বোচ্চ টোল আদায়ের পরিমান ৪ কোটি ১৯ লাখ ৩৯ হাজার ৬৫০ টাকা। যা আদায় হয়েছিল গতবছরের ৮ জুলাই।

প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ২৫ জুন ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা বহুমুখী সেতু উদ্বোধনের পর থেকে দক্ষিণ এবং পশ্চিমাঞ্চলের ২৩ জেলার সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। পরের দিন ২৬ জুন থেকে যানবাহন পারাপারের জন্য সেতু খুলে দেওয়া হয়। সেদিন পদ্মা সেতু দিয়ে মোট ৫১ হাজার ৩১৬টি যানবাহন পাড়ি দেয়। এ পর্যন্ত এটাই পদ্মা সেতু দিয়ে সর্বোচ্চ যানবাহন পারাপারের রেকর্ড।


আরও খবর



বিলুপ্ত হচ্ছে হাজার কোটি টাকার ইভিএম

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 |

Image

বহুল আলোচিত নির্বাচন কমিশনের কেনা ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) বিলুপ্ত হতে যাচ্ছে। সরকার নতুন করে টাকা বরাদ্দ না দিলে, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনেই হবে এর সমাপ্তি। পুড়িয়ে বা নষ্ট করে ফেলা হবে সচল-অচল মিলিয়ে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকার এ মেশিনগুলো।

২০১৮ সালে ৩ হাজার ৮২৫ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ইভিএম প্রকল্প চালু করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ওইসময় দেড় লাখ ইভিএম ক্রয় করে ইসি। যেখানে প্রতিটি ইভিএম কিনতে খরচ হয় ২ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। মেশিনগুলোর জীবনকাল কমপক্ষে ১০ বছর ধরা হলেও পাঁচ বছরের মাথায় নষ্ট অবস্থায় পড়ে আছে বেশিরভাগ যন্ত্র। বর্তমানে দেড় লাখের মধ্যে ১ লাখের বেশি ইভিএম নষ্ট। এতে রাষ্ট্রের ক্ষতি প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা। আর মেরামতের জন্যও নেই অর্থের জোগানও।

এদিকে চলতি বছরের জুনেই শেষ হচ্ছে ইভিএম প্রকল্পের মেয়াদ। সরকারি অর্থ বরাদ্দ না পেলে শেষ হবে ইভিএম অধ্যায়। প্রকল্প হাতে নেয়ার সময় সঠিক পরিকল্পনার অভাবে এ পরিণতি বলে মনে করছেন ইভিএম প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।

ইভিএম প্রকল্প পরিচালক কর্নেল সৈয়দ রাকিবুল হাসান জানান, পরবর্তীতে কমিশন যখন এ প্রকল্প নেয়, তারপর থেকে ৬০ থেকে ৭০ হাজার ইভিএম মেশিন বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি লিমিটেডে (বিএমটিএফ) সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেয়া হয়। সেভাবেই ৬০ থেকে ৭০ হাজার ইভিএম সংরক্ষণ করে আসছিল। এখন পর্যন্ত বিএমটিএফে এক লাখ দুই হাজারের মতো ইভিএম সংরক্ষণ আছে। ওয়ারহাউসের একটি খরচ আছে কিন্তু সমস্যা হয়ে গিয়েছিল যে, প্রকল্পে ওয়ারহাউসের ভাড়াটা ধরা ছিল না। এটা একটা বড় সমস্যা।

ভবিষ্যতে ইভিএম আবার আসবে কিনা তা জানতে চেয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে চিঠি দেবে নির্বাচন কমিশন। সরকার নতুন করে অর্থ বরাদ্দ না দিলে এবারের উপজেলা নির্বাচনই হবে ইভিএমে শেষ নির্বাচন এমনটাই জানিয়েছে কমিশন। সেক্ষেত্রে পুড়িয়ে ফেলা হবে সচল-অচল মিলিয়ে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকার ইভিএম।

নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, সংরক্ষণ করার টাকা না পেলে সেক্ষেত্রে আমাদের এগুলো ধ্বংস করতে হবে। এ প্রকল্প যখন পরিকল্পনা করা হয়েছিল, তখন পরিকল্পনাটা ত্রুটিপূর্ণ ছিল। ইভিএম ক্রয় করা এবং ব্যবহার করা হবে সেটার জন্য বাজেট রাখা হয়েছিল। কিন্তু সংরক্ষণের ব্যবস্থা রাখা হয়নি, সেক্ষেত্রে এই প্রজেক্টটা ঠিকবে না।

সংসদ, স্থানীয় ও উপনির্বাচন মিলিয়ে প্রায় দেড় হাজার নির্বাচন হয়েছিলো ইলেকট্রনিক এ ভোটিং মেশিনে।


আরও খবর



গাজীপুরের শ্রীপুরে আদালতের নির্দেশণা উপেক্ষা করে অধ্যক্ষ নিয়োগের পাঁয়তারা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ |

Image
সদরুল আইন, প্রধান প্রতিবেদক ;

গাজীপুরের শ্রীপুরে উপজেলার একমাত্র নারী শিক্ষার বিদ্যাপীঠ ঐতিহ্যবাহী মিজানুর রহমান খান ডিগ্রী মহিলা কলেজে আদালতের নির্দেশণা উপেক্ষা করে একাধিক নারী কেলেঙ্কারির হোতা এক শিক্ষককে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগের পাঁয়তারা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এছাড়াও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভূক্ত বিষয় নেই এমন শিক্ষককে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ করার বিধানকেও বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শণ করা হবে যদি এ ধরনের শিক্ষককে সত্যিই নিয়োগ দেওয়া হয়।
প্রাপ্ত অভিযোগ ও কলেজটির সাবেক অধ্যক্ষ লিখিত রেজুলেশণ খাতায় লিপিবদ্ধ তথ্যে জানা যায়, উক্ত কলেজের শিক্ষক মাহফুজুল হক ৩১/৯/১১ ইং তারিখেের পূর্বে তার মালিকানাধীন প্রিপেটরী স্কুলের সাবেক ছাত্রিক শ্লীলতাহানী করেন যা দেশের প্রথমশ্রেনীর জাতিয় দৈনিকসমুহে গুরুত্বসহকারে প্রকাশিত হয়।
উক্ত সংবাদসমুহ এবং সেই ছাত্রির লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে এ ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায় এবং সেসময়কার পরিচালনা পর্ষদ উক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে লিখিত রেজুলেশণ গ্রহন করেন।তিনি কলেজের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা থেকেও বঞ্চিত হন।
এছাড়াও তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে ছাত্রিদের যৌন হয়রানি করেন বলেও কলেজটির তৎকালিন পরিচালনা পর্ষদের কাছে প্রতিয়মান হয়।
এ ধরনের নারী কেলেঙ্কারিতে জড়িত বিতর্কিত উক্ত শিক্ষককে আদালতের রায় ও নির্দেশণা এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ভঙ্গ করে বিশেষ উদ্দেশে আগামিকাল ১৬ এপ্রিল গোপনে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে বলে ব্যাপক গুঞ্জণ ছড়িয়ে পড়েছে সমগ্র শ্রীপুরে।
এ ব্যাপারে কলেজটির শিক্ষক, পরিচালনা পর্ষদ এবং শ্রীপুরের সচেতন মহল আগামিকাল কি ঘটে এবং সকল আইন বিধি নিষেধ উপেক্ষা করে সত্যিই তাকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ  হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয় কি না তা জানার জন্য মুখিয়ে রয়েছে।
অনেকেই বলেছেন, আদাৱতের রায় ও নির্দেশণা এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যায়ের এ সংক্রান্ত আইন উপেক্ষা করে যদি সত্যিই কোন নারী কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত কোন শিক্ষককে গায়ের জোরে নিয়োগ দেওয়া হয় তবে তা আবারও আদালত পর্যন্ত গড়াবে, এতে সন্দেহের অবকাশ নেই।

আরও খবর