Logo
শিরোনাম

সোশ্যাল মিডিয়ায় উত্তাপ ছড়ালেন রুনা খান!

প্রকাশিত:বুধবার ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৬ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

নতুন ছবি দিয়ে অন্তর্জালে উত্তাপ ছড়ালেন অভিনেত্রী রুনা খান। বছরখানেক আগে ওজন কমিয়ে আলোচনায় এসেছিলেন তিনি। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ছবি প্রকাশ করেন এই অভিনেত্রী।

সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরেও কয়েকটি স্থিরচিত্র পোস্ট করেন রুনা খান। জানালেন, এই ফটোশুটের পেছনের গল্প। রুনা বলেন, আমি ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করি। ইনস্টাগ্রামে দীপিকা, প্রিয়াঙ্কা, ক্যাটারিনা, কারিনা কাপুর, আলিয়া ভাট ওদের সবার ফটোশুট দেখি। সেই দেখা থেকে কিছুটা অনুপ্রাণিত হয়ে এমন একটা ফটোশুট করা।

টেলিভিশন নাটকে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তার কর্মজীবন শুরু হয়। তিনি হালদা চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তিনি গহীন বালুচরছিটকিনি ছবিতে অভিনয় করে প্রশংসিত হয়েছেন। তার বেশকটি সিনেমা মুক্তিরও অপেক্ষায় রয়েছে।

রুনা খান বলেন, এই ফটোশুটের উদ্যোগ আমার নয়। অবশেষে যখন ফটোশুটের বিষয়টি ফাইনাল হলো, তখন শুধু একটা বিষয় চেয়েছিলাম, মেকআপটা যেন আন্তর্জাতিক মানের হয়।

কারণ হিসেবে রুনা বলেন, বাংলাদেশের মেকআপে অন্য রকম একটা ব্যাপার আছে, মোটা আইল্যাশ পরাবে। চোখের ওপর গ্লস দিয়ে ভরে ফেলবে। পারলার টাইপের মেকআপ যেটাকে বলে। আমি ধরে দেখিয়ে দিয়েছি, আমি দীপিকার এই লুক, প্রিয়াঙ্কার নো মেকআপ লুকটা চাই। চোখের পাপড়িটা চাই। চেহারার পুরো ব্যাপারটা যেন বোঝা যায়। এ চাওয়াটা ছিল।

তিনি আরও বলেন, চাইলেই তো আর প্রিয়াঙ্কা, দীপিকা ও ক্যাটরিনার মতো সবকিছু সম্ভব নয়। কারণ, ওরা তো আমাদের চেয়ে হাজার গুণ পেশাদার। তাঁদের কাজের ধরনও আমাদের চেয়ে অনেকটা এগিয়ে। তারপর লুকওয়াইজ কাছাকাছি কিছু একটা করার চেষ্টা করেছি। আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ডে যতটা ধরা যায়।

এক যুগ আগে রুনা খানের ওজন ছিল ৫৬ কেজি। ২০০৯ সালে তার বিয়ে হয়। পরের বছরই সন্তান রাজেশ্বরীর জন্ম। একসময় রুনার ওজন ৯৫ কেজিতে গিয়ে ঠেকে।

সন্তান জন্মের এক বছর পর, মানে ২০১১ সাল থেকে ওজন কমানোর মিশন শুরু করেন রুনা। কিন্তু কোনোভাবেই পারছিলেন না, বরং একপর্যায়ে ওজন আরও বেড়ে হয় ১০৫ কেজি। ওজন কমাতে ধানমন্ডির একাধিক জিম ও প্রশিক্ষকের শরণাপন্ন হন তিনি। শুরু করেন সাঁতার। ভর্তি হন ইয়োগা ও অ্যারোবিকস ক্লাসেও। স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া শুরু করেন।

 


আরও খবর

সমাজে নারীর প্রেম নিয়েই সমস্যা

বুধবার ২৩ এপ্রিল ২০২৫




তাপপ্রবাহ বইছে দেশের সাত জেলায়

প্রকাশিত:শনিবার ০৫ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ২৬ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

দেশের সাত জেলায় মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। তা অব্যাহত থাকতে পারে। পাশাপাশি চার বিভাগে বৃষ্টির আভাস দিয়েছে রয়েছে। এছাড়া দিনের তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। ৫ এপ্রিল সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানায় জানায় আবহাওয়া অফিস।

পূর্বাভাসে বলা হয়, শনিবার ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের বাকি বিভাগগুলোতে অস্থায়ীভাবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। একই সঙ্গে সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

তবে এই সময়ে রাজশাহী, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, খুলনা, বাগেরহাট, পটুয়াখালী এবং রাঙ্গামাটি জেলাগুলোর ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

এদিকে, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল তেঁতুলিয়ায়। গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, মোংলায়।


আরও খবর



ইতালিতে ঈদুল ফিতর উদযাপিত

প্রকাশিত:রবিবার ৩০ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ২৬ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

ইতালি ব্যুরো :

ইতালির রাজধানী রোম, বাণিজ্যিক নগর মিলানো, ভূমধ্যসাগরের বুকে ভাসমান শহর ভেনিস, আগ্নেয়গিরির শহর নাপলিসহ বিভিন্ন শহরে মুসলিম অভিবাসীরা ধর্মীয় ভাব গাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করেছেন। 

ইতালিসহ ইউরোপের দেশগুলোয় সাধারণত সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে রমজান মাসের সিয়াম পালন এবং ঈদ উদযাপন করা হয়। এ বছর সাপ্তাহিক ছুটির দিন রোববারে ঈদ হওয়ায় ব্যাপক সংখ্যক মুসলিম সমবেত হন ঈদ জামাতে। শিশু কিশোরদের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো।

সকালে ঈদের জামাত শেষে মুসল্লীরা শহরের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান এবং পানশালাগুলোয় আড্ডায় মেতে উঠেন। ঈদের নতুন পোশাক পরে শিশু কিশোরদের স্থানীয় পার্কগুলোয় খেলাধুলা করতে দেখা যায়। 


ইতালির ঈদ জামাতগুলোয় নারীদেরও অংশগ্রহণ চোখে পড়ে।

প্রবাসী বাংলাদেশীদের পাশাপাশি ঈদ উৎসবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুসলিমদের উপস্থিতি দেখা যায়। তারা নিজস্ব সংস্কৃতির পোশাক পরে ঈদের নামাজে শামিল হন। এ সময় অনেকে নিজ নিজ সংস্কৃতির মিষ্টান্ন নিয়ে আসেন এবং উপস্থিত সবাইকে তা দিয়ে আপ্যায়ন করেন। 

মসজিদুল ইত্তেহাদের খতিব হাফেজ মাওলানা আরিফ মাহমুদ ঈদের খুতবায় বলেন, ঈদ সার্বজনীন কোন উৎসব নয়। এটি রোজাদার মুসলিমদের উৎসব। ইসলামের সংস্কৃতি মতো ঈদ উদযাপন হওয়া উচিত। সার্বজনীনের নামে মুসলিম সংস্কৃতির সাথে অন্য কিছু মিলিয়ে ফেলা উচিত নয়, এতে প্রবাসের নতুন প্রজন্ম ইসলামের বিকৃত সংস্কৃতের সাথে অভ্যস্ত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়।

ঈদের নামাজ শেষে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের কল্যাণ কামনা এবং ফিলিস্তিনি মুসলিমদের শান্তি কামনা করে দোয়া, মোনাজাত করা হয়।


আরও খবর

মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশি আটক

শুক্রবার ১৮ এপ্রিল ২০২৫




আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের কুয়েটে আমরণ অনশন শুরু

প্রকাশিত:সোমবার ২১ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৫ এপ্রিল 20২৫ |

Image

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা আলোচনার প্রস্তাব গ্ৰহণ করলেও আমরণ অনশন কর্মসূচিতে অনড় রয়েছেন। সোমবার (২১ এপ্রিল) বিকাল পৌনে ৪টায় শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে আমরণ অনশন শুরু করেন। এ সময় ছাত্র কল্যাণ পরিচালকের নেতৃত্বে একটি টিম আলোচনার জন্য সেখানে যায়। শিক্ষার্থীরা জানান, এক দফা দাবি আদায়ে তারা এ অনশন শুরু করেছেন।

এ সময় ছাত্র কল্যাণ পরিচালকসহ শিক্ষকদের একটি টিম সেখানে আসেন এবং আলোচনা করবেন বলে জানান। এর আগে তারা সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনার কথা জানান।

অনশন চলাকালে কুয়েটের ছাত্র কল্যাণ পরিচালক প্রফেসর ড. মো. আব্দুল্লাহ ইলিয়াছ আক্তার সেখানে উপস্থিত হয়ে হ্যান্ডমাইক দিয়ে ছাত্রদের উদ্দেশে কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আলোচনায় সমস্যা সমাধান সহজ হয়। যার যার অবস্থানে অনড় থাকলে সমস্যা আরও বাড়ে। আমরা সমস্যার সমাধান চাই।’

রবিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে ক্যাম্পাসের স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টার চত্বরে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে কুয়েট শিক্ষার্থীরা উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন। দাবি পূরণ না হলে সোমবার দুপুর ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেন তারা।


আরও খবর



৯৯ শতাংশ পোশাক কারখানা চালু

প্রকাশিত:শুক্রবার ১১ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৫ এপ্রিল 20২৫ |

Image

ঈদুল ফিতরে বেশ বড় ছুটি পেয়েছেন দেশের পোশাক শ্রমিকরাও। ঈদের আগে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বেতন-বোনাস নিয়ে অসন্তোষ থাকলেও ঈদ কাটিয়ে তারা ফিরেছেন কর্মস্থলে। ছুটি শেষে দেশের তৈরি পোশাক খাতের কার্যক্রম পুরোদমে চালু হয়েছে। দেশের ৯৯ শতাংশ পোশাক কারখানা ঈদের ছুটি শেষে চালু হয়েছে।

বিজিএমইএ থেকে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। বিজিএমইএ’র তথ্য অনুযায়ী, সংগঠনভুক্ত ২ হাজার ১০৪টি সক্রিয় কারখানার মধ্যে ২ হাজার ৯২টি কারখানা চালু রয়েছে। ঈদের ছুটিতে রয়েছে মাত্র ১২টি, যা মোট কারখানার মাত্র ০.৫৭ শতাংশ।

অঞ্চলভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, গাজীপুর ও ময়মনসিংহ এলাকায় ৮৫৪টি কারখানার মধ্যে ৮৫১টি খোলা রয়েছে; সাভার-আশুলিয়া ও জিরানী এলাকায় ৪০৩টির মধ্যে ৩৯৯টি খোলা; নারায়ণগঞ্জে ১৮৮টির মধ্যে ১৮৬টি এবং ডিএমপি এলাকায় ৩২১টির মধ্যে ৩২০টি চালু রয়েছে। চট্টগ্রাম অঞ্চলে ৩৩৮টি কারখানার মধ্যে ৩৩৬টি খোলা রয়েছে।

খোলা কারখানার অনুপাতে শতকরা হারে গড় হিসেবে ৯৯ শতাংশের বেশি কারখানা চালু রয়েছে। সবচেয়ে বেশি খোলা রয়েছে ডিএমপি এলাকায় (৯৯.৬৯%), এরপর নারায়ণগঞ্জ (৯৮.৯৪%), চট্টগ্রাম ও গাজীপুর-ময়মনসিংহ (৮৮.৮%) এবং সাভার-আশুলিয়া (৮৮%)।


আরও খবর

সাত জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ

শুক্রবার ২৫ এপ্রিল 20২৫




বাংলাদেশ বিশ্বে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির মডেল

প্রকাশিত:সোমবার ২১ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৫ এপ্রিল 20২৫ |

Image

বাংলাদেশ বিশ্বে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির মডেল। এ দেশে সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ্যের যে আবহ বিরাজ করছে, সেই আবহ আমাদের পাশ্ববর্তী কোনও রাষ্ট্রে খুঁজে পাওয়া যাবে না বলে মন্তব্য করেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।

রাজধানীর বাংলামোটরে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের সম্মেলন কক্ষে ‘টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জন এবং নৈতিক শিক্ষার প্রসারে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের ভূমিকা’ শীর্ষক ঢাকা জেলা কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি টিকিয়ে রাখার ক্ষেত্রে কিছু চ্যালেঞ্জ, কিছু সমস্যা আছে। মন্দিরে যেমন পাথর ছোড়ে আবার মাজারেও ভাঙচুর করে। জুলাই বিপ্লবপরবর্তী সময়ে বেশকিছু মন্দিরে যেমন হামলা চালানো হয়েছে, তেমনই ৫০টির বেশি মাজারে ভাঙচুর করা হয়। এমন ঘটনা যতটা না সাম্প্রদায়িক তার চেয়ে বেশি পলিটিক্যাল। এই ঘটনাগুলো নিয়ে বহির্বিশ্বেও প্রোপাগান্ডা চালানো হয়।’ তিনি আগামী দিনে সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ্যকে আরও মজবুত ও দৃঢ় করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেন, ‘এ দেশে সবার অধিকার সমান। রাষ্ট্রের সব ক্ষেত্রে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই সমান অধিকার পাবেন। এ দেশের ৫৪ বছরের ইতিহাসে জাতি হিসেবে আমাদের প্রতিটি অর্জনে সব ধর্মের মানুষের অবদান রয়েছে।’

শিষ্টাচার তৈরিতে ধর্মীয় ও পারিবারিক শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে উপদেষ্টা বলেন, ‘পারিবারিক ঐতিহ্যের সঙ্গে ধর্মের সংযোগ ঘটলে শিষ্টাচার ফুলে ফুলে শতদলে শোভিত হয়। আমরা একটি নৈতিকতার পরিবেশ তৈরি করতে চাই। প্রত্যেকে তার ধর্মের মূল শিক্ষা সমাজে ছড়িয়ে দিলে দেশে নৈতিকতার আবহ তৈরি করতে হবে।’ তিনি মন্দিরভিত্তিক মানবিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ জানান।

প্রকল্পের শিক্ষকদের সম্মানী বৃদ্ধির দাবির বিষয়ে ড. খালিদ বলেন, ‘মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা প্রকল্পের শিক্ষকদের সম্মানী বৃদ্ধি করা হলে এই প্রকল্পের শিক্ষকদের সম্মানীও বৃদ্ধি করা হবে। এ বিষয়ে কোনও ধরনের বৈষম্য করা হবে না।’

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে উপদেষ্টা বলেন, ‘ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের চত্বরে যে শুচিতা ও স্নিগ্ধতা বিরাজ করে সেটা অন্য কোথাও পাওয়া যাবে না। আদিকাল থেকেই মসজিদ, মন্দির, গির্জা ও প্যাগোডার ছায়ায় শিক্ষা কার্যক্রম চলে আসছে। এখনও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় উপাসনালয় রয়েছে।’

প্রকল্প পরিচালক ড. শ্রীকান্ত কুমার চন্দের সভাপতি উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন– হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান তপন চন্দ্র মজুমদার ও ট্রাস্টের সচিব দেবেন্দ্র নাথ উরাঁও।

মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম (ষষ্ঠ পর্যায়) প্রকল্পের আওতায় এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়াধীন হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। জিওবির অর্থায়নে ৩৬৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২৫ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে।


আরও খবর

সাত জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ

শুক্রবার ২৫ এপ্রিল 20২৫