Logo
শিরোনাম

ত্বকের উজ্জ্বলতায় সজনে পাতার গুড়া

প্রকাশিত:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

সজনে ডাটার মতো এর পাতাও স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। স্বাস্থ্যগুণের কারণে সজনেকে সুপারফুড বলা হয়। জানেন কী, সজনে পাতা বা পাতার গুঁড়া ত্বকের জন্য উপকারী? ত্বকের বড় ধরনের সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে এই পাতা। সজনে পাতার গুঁড়া বা সজনে পাতা পেস্ট ব্যবহারে ত্বকের যেসব উপকার হয়

বয়সের ছাপ রোধ হয় : বয়সের আগেই অনেকের ত্বকে বয়সের ছাপ দেখা দেয় ও ত্বক ঝুলে যায়। সজনেতে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বকের জন্য উপকারী। এতে কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে যা মুখের মেছতা, দাগ, বয়সের ছাপ ও ত্বক ঝুলে যাওয়া রোধ করে।

ব্রণ দূর করে : অতিরিক্ত তেল ও মরা চামড়ার জন্য ত্বকে ব্রণ দেখা দেয়। সজনেতে থাকা শক্তিশালী অ্যান্টি-এজিং উপাদান ত্বকে ব্রণ হতে বাধা দেয়। এছাড়া অতিরিক্ত তেল দূর করে ত্বককে সতেজ করে তোলে।

ছিদ্রের আকৃতি ছোট করে : মুখের বড় ছিদ্র থাকলে ত্বক খসখসে এবং রুক্ষ দেখায়। অতিরিক্ত তেল উৎপাদনের কারণে ত্বকে বড় ছিদ্র হয়। দীর্ঘক্ষণ সূর্যালোকে থাকার কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। সজনে পাতায় থাকা ভিটামিন এ ও সি ত্বকের কোলাজেনের ভারসাম্য বজায় রাখে এবং ত্বকের ছিদ্র ছোট করতে সাহায্য করে।

ত্বকের মলিনতা দূর করে : ধুলাবালি, দূষণ ও কাজের চাপে ত্বক নিস্তেজ হয়ে যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, সজনে গুঁড়া, তেল ত্বকের ভেতর থেকে ময়লা বের করে ত্বককে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। ত্বকের যত্নে সজনে গুঁড়ার সঙ্গে মধু ও গোলাপ জল কিংবা অ্যালোভেরা জেলও ব্যবহার করতে পারেন।


আরও খবর

তীব্র তাপপ্রবাহে সুস্থ থাকার উপায়

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪

ঈদে বালুচর এর পাঞ্জাবি

রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪




পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল ভারত

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

পেঁয়াজ রপ্তানির ক্ষেত্রে ন্যূনতম মূল্য নির্ধারণের নিয়ম প্রত্যাহার করেছে ভারত সরকার। শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ নিয়ম প্রত্যাহার করা হয়। ইকোনমিক টাইমস এর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শিগগিরই এই বিজ্ঞপ্তি কার্যকর হবে। বিষয়টি ভারত থেকে যেসব দেশ পেঁয়াজ আমদানি করে থাকে, তাদের অনেকটাই সুবিধা দেবে। বিশেষ করে বাংলাদেশের জন্যও বিষয়টি ইতিবাচক হতে পারে

এর আগে চলতি বছরের মে মাসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারতের সরকার পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়। কিন্তু সে সময় সরকার পেঁয়াজের ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য বেঁধে দেয়। যার পরিমাণ ছিল প্রতি টনে ৫৫০ ডলার

ভারতীয় পেঁয়াজ রপ্তানিকারকেরা জানিয়েছেন, জুন মাসে ভারতের পেঁয়াজ রপ্তানি ৫০ শতাংশেরও বেশি কমে গেছে বলে অনুমান করা হয়েছে। কারণ প্রতি টন পেঁয়াজের ন্যূনতম ৫৫০ ডলার রপ্তানি মূল্য এবং ৪০ শতাংশ রপ্তানি শুল্ক মিলে ভারতীয় পেঁয়াজ বাজারের অন্যান্য দেশের পেঁয়াজের চেয়ে বেশি ব্যয়বহুল হয়ে উঠেছে

প্রসঙ্গত, চলতি অর্থবছরের ৩১ জুলাই পর্যন্ত মোট ২ দশমিক ৬০ লাখ টন পেঁয়াজ রপ্তানি করেছে ভারত। অথচ ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে দেশটি ১৭ দশমিক ১৭ লাখ টন পেঁয়াজ রপ্তানি করেছিল



আরও খবর



নানকের বাসায় তল্লাশি, পাওয়া গেল গুরুত্বপূর্ণ নথি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image


বিডি ডেস্কঃ

 

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এবং সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানকের বাসায় তল্লাশি চালিয়েছে শিক্ষার্থী ও সেনাবাহিনী।

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকার শ্যামলী রিং রোড সংলগ্ন টিক্কা পাড়ার হাজী চিনু মিয়া লেনের আটতলা ভবনের দোতলা ও তিনতলায় বুধবার সন্ধ্যায় ৭টার দিকে এ অভিযান চালানো হয়।

এলাকাবাসী জানিয়েছেন, সেনাবাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে শিক্ষার্থীও উপস্থিত ছিলেন। 

সেখানে উপস্থিত কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, বাসা তালাবদ্ধ বা সিল করার জন্য তারা পুলিশকে ফোন করেছেন কিন্তু পুলিশ রিসিভ করেনি। উৎসুক জনতা ভিড় করায় নিরাপত্তার স্বার্থে তারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করেননি।

শিক্ষার্থীরা উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীদের জানান, বুধবার সন্ধ্যার পর পর তল্লাশি শুরু হয়। সকালে ও দুপুরে কয়েকটি গাড়িতে বস্তা থেকে শুরু করে অনেক কিছু নিয়ে যাওয়া হয়। আমরা সন্দেহ করি কিছু থাকতে পারে। সে জন্য সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় আমরা তল্লাশি শুরু করি।

শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, নানকের বাসা থেকে আগ্নেয়াস্ত্র বা টাকা-পয়সা পাওয়া যায়নি।  আমরা অনেক বাড়ির দলিল পেয়েছি, যেগুলো অন্যের নামে। চাকরির ক্ষেত্রে তিনি এবং আওয়ামী লীগের লোকজন যে সুপারিশ করতেন, সেই প্রমাণ আমরা তার বাড়ি থেকে পেয়েছি। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের টাকা-পয়সা কোথায় থেকে আসত, কোথায় যেত এবং কার কাছে কত টাকা যেত সেই লিস্ট ভেতরে পাওয়া গেছে।

তারা আরও বলেন, প্রতিটি কাগজ আমরা গুরুত্ব দিয়ে দেখেছি, লকারে কিছু পাওয়া যায়নি। মাদ্রাসাশিক্ষার্থীদের কিছু ছবি পাওয়া গেছে বাসার ভেতরে। 

ভবনের নিরাপত্তাকর্মী আনোয়ার হোসেনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ধানমন্ডির একটি বাসায় থাকতেন নানক। মাঝে মাঝে মোহাম্মদপুরের এই অ্যাপার্টমেন্টে আসতেন। তবে গত ৫ আগস্টের পরে আর আসেননি। গত নির্বাচনের সময় ওই ফ্ল্যাটটি মোহাম্মদপুর আওয়ামী লীগের নির্বাচনি ক্যাম্প অফিস হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে।


আরও খবর

বন্যায় ক্ষয়ক্ষতি ১৪ হাজার ২৬৯ কোটি

মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪




কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ

প্রকাশিত:রবিবার ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image
কুমারখালী, কুষ্টিয়া প্রতিনিধি::


কুষ্টিয়ার খোকসায় জেলা পরিষদের বন্দোবস্তকৃত সম্পত্তিতে  অবৈধভাবে দোকান নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সদর উদ্দিন খান এর বিরুদ্ধে। ২০২৩ সালে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবার পর পূর্বের লিজ বাতিল করে সদর উদ্দিন তার ম্যানেজারের নামে উল্লেখিত সম্পত্তি বন্দোবস্ত নিয়ে দোকান নির্মাণ করেন। 

শনিবার সরেজমিন গিয়ে দেখা যায় খোকসা বাসস্ট্যান্ড থেকে সমসপুর যাবার প্রধান সড়কের বুজরুক মির্জাপুর এলাকায় ৩০ বছরের বন্দোবস্ত বাতিল করে সম্পূর্ণ অবৈধভাবে ২০ টি দোকানঘর নির্মাণ করেছেন সদরউদ্দিন খান। জানা যায়  ৫/৬ লাখ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে  একেকটি দোকানের পজেশন। 


ভুক্তভোগী রজব আলীর ছেলে বাবুল হোসেন জানান, ৩০ বছর যাবত  খোকসার  বুজরুক মির্জাপুর মৌজার আর এস ৬১৮ ও ৬১৯ নং দাগের ২৭০ ফুট সম্পত্তি তার বাবার নামে  কুষ্টিয়া জেলা পরিষদ থেকে বন্দোবস্ত ছিলো। জেলা পরিষদের বন্দোবস্তের বাৎসরিক  খাজনা নিয়মিত  পরিশোধ করলেও কোন নোটিশ ছাড়া ২০২৩ সালে তৎকালীন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সদরউদ্দিন খান তাদের বন্দোবস্তকৃত সম্পত্তিতে বালু ভরাট কাজ করেন। এসময় তারা জেলা পরিষদে যোগাযোগ করলে জানতে পারেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সদরউদ্দিন  তার ম্যানেজার গনেশ চন্দ্রের নামে উল্লেখিত ২৭০ ফুট সম্পত্তির মধ্যে ১৯৬ ফুট সম্পত্তি  বন্দোবস্ত নিয়েছেন। তারা বিষয়টি নিয়ে সদরউদ্দিন খানের কাছে গেলে হেলথ ইনষ্টিটিউটে তাদের পরিবারের  একজনকে চাকরি ও উল্লেখিত সম্পত্তিতে নির্মিত মার্কেটের সম্মুখভাগে  দুইটা দোকান দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু পরবর্তীতে সদরউদ্দিন তাদের সাথে কোন কথা রাখেননি এবং বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলতে গেলে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে তাড়িয়ে দেওয়া হয় বলে জানান। আওয়ামীলীগ সরকারের মদদপুষ্ট সদরউদ্দিন খান অত্যন্ত প্রভাবশালী ও সন্ত্রাসী প্রকৃতির হওয়ায় কোথাও অভিযোগ দেবার সাহস পাননি তারা। আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর থেকে সদরউদ্দিন খান গা ঢাকা দিয়েছেন। তাদের বন্দোবস্তকৃত  সম্পত্তি সদরউদ্দিন খানের নিকট থেকে ফিরে পাবার জন্য তিনি ইতিমধ্যে জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী বরাবর  দরখাস্ত দিয়েছেন বলে জানান। 

বিষয়টি জানতে কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী জয়নাল আবেদীনের নিকট মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

ক্যাপশন : অবৈধভাবে নির্মিত মার্কেট, ভুক্তভোগী বাবুল হোসেন। সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সদরউদ্দিন খান। 

আরও খবর



১৫ বছরে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা চাঁদা নেন এনায়েত

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

রাজধানী ঢাকা ও এর উপকণ্ঠের সড়কে প্রতিদিন চলাচল করে প্রায় ১৫ হাজার বাস। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে এসব বাস থেকে প্রতিদিন ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকা চাঁদা আদায়ের অভিযোগ রয়েছে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সদ্য সাবেক সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহর নেতৃত্বাধীন সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর জোর করে সমিতির নিয়ন্ত্রণ নেন তিনি। এরপর টানা ১৫ বছর দেশের অধিকাংশ সড়ক-মহাসড়ক ছিল তার দখলে। পরিচিত ছিলেন সড়কের একচ্ছত্র সম্রাট হিসেবে। তার অনুমতি ছাড়া সড়কে নতুন কোনো বাস নামতে পারত না


পরিবহন খাতসংশ্লিষ্টরা জানান, নতুন বাস নামানোর অনুমোদনের নামে লাখ লাখ টাকা ঘুষ নিতেন খন্দকার এনায়েত উল্লাহ। শুধু সড়কে চাঁদাবাজি করেই তিনি হাজার কোটি টাকার বেশি কামিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। সেই টাকায় নিজের ও স্ত্রী-সন্তানের নামে বাড়ি, গাড়ি, ফ্ল্যাট, প্লট কেনার পাশাপাশি ব্যাংকে জমান বড় অঙ্কের টাকা। বিদেশেও তার রয়েছে বিপুল সম্পদ। দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) জমা পড়া লিখিত অভিযোগে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। কমিশনের উপপরিচালক নূরুল হুদা অভিযোগটি অনুসন্ধান করছেন। ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির নেতারা বলেন, ঢাকা শহর ও শহরতলিতে চলাচলকারী প্রতিটি বাস থেকে সমিতির নামে প্রতিদিন ২০, টার্মিনাল সমিতির ৩০ এবং কমিউনিটি পুলিশের জন্য ১০ টাকাসহ মোট ৬০ টাকা আদায় করা যাবে। এর বেশি নেওয়া কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তবে খন্দকার এনায়েত উল্লাহর নেতৃত্বাধীন সিন্ডিকেটের লোকজন নির্দিষ্ট এই পরিমাণের চেয়ে বাসপ্রতি দিনে কয়েকগুণ বেশি টাকা আদায় করত। তার আমলে প্রভাব খাটিয়ে কত টাকা করে আদায় করা হয়েছে এবং সেসব টাকা কোন খাতে ব্যয় করা হয়েছে, তা এখন সুনির্দিষ্ট করে বলা যাবে না পরিবহন মালিকদের সঙ্গে আলোচনা করলে বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে শুধুমাত্র

সমিতির কয়েকজন নেতা বলেছেন, ঢাকার চারটি বাস টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন প্রায় আট হাজার বাস চলাচল করে। এর মধ্যে গুলিস্তান ও ফুলবাড়িয়া বাস টার্মিনাল থেকে ১ হাজার ৮০০, সায়েদাবাদ থেকে ১ হাজার ৫০০, মহাখালী থেকে এক হাজার এবং গাবতলী থেকে তিন-চার হাজার বাস চলাচল করে। এ ছাড়া ঢাকার আরও কয়েকটি জায়গা থেকে বিচ্ছিন্নভাবে আরও কয়েকশ বাস চলাচল করে। সমিতির নিয়ম অনুযায়ী, এসব বাস থেকে দিনে ৬০ টাকা করে ১৫ বছরে ২৫০ থেকে ৩০০ কোটি টাকা চাঁদা আদায় হওয়ার কথা। কিন্তু এর থেকে অনেক বেশি টাকা আদায় করেছে এনায়েত উল্লাহ সিন্ডিকেট

দুদকে জমা পড়া অভিযোগে বলা হয়, রাজধানী ও এর উপকণ্ঠের বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী ১৫ হাজার বাস থেকে প্রতিদিন ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকা করে চাঁদা আদায় করত এনায়েত উল্লাহর সিন্ডিকেট। সে হিসেবে দিনে গড়ে ১ কোটি টাকা করে চাঁদা আদায় করা হলেও ১৫ বছরে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা আদায় হয়েছে

সমিতির একজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার ক্ষমতায় আসে। এর পরপরই এনায়েত উল্লাহ পরিবহন খাত দখল নেন। ওই সময়ে তিনি বিএনপির একজন সাবেক মন্ত্রীসহ কয়েকজন পরিবহন নেতার গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেন। প্রশাসনকে ব্যবহার করে অনেকের গাড়ি রাস্তায় চলাচল নিষিদ্ধ করেন। কেউ নির্দেশ অমান্য করে বাস সড়কে নামালে তার পেটুয়া বাহিনী লাঠি হাতে সেই বাসের সামনে দাঁড়িয়ে যেত। ঢাকার চারটি টার্মিনাল থেকে অনেক পরিবহন নেতার বাস বের হতো। একসময় তারা সেসব বাস বিক্রি করে দিতে অথবা রঙ ও নাম পরিবর্তন করে অন্যের কাছে ভাড়া দিয়ে দিতে বাধ্য হন।