Logo
শিরোনাম

ধামরাইয়ে ৪০ জন শ্রমিক নিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

প্রকাশিত:শনিবার ১৭ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ |

Image

মোঃ মাহবুবুল আলম রিপন:

ঢাকার ধামরাইয়ে একটি আঞ্চলিক সড়কে শ্রমিকবাহী বাস খাদে পরে দুই শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৪০ জন। আহতরা নিকটস্থ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে ফিরে গেছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।

শনিবার সকাল ৭টার দিকে সানোড়া ইউনিয়নের সাটুরিয়া-কালামপুর আঞ্চলিক সড়কের খাগুরতা (ঝাউবাধা) এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন, ধামরাই উপজেলার কুশুরা ইউনিয়নের মধুডাঙ্গা এলাকার ৪০ বছর বয়সী আকলিমা আক্তার ও চৌহাট ইউনিয়নের দেউলি গ্রামের ৩০ বছর বয়সী সুরাইয়া বেগম। তারা সবাই ধামরাইয়ের কালামপুর ডাউটিয়া এলাকার প্রতীক সিরামিকসের শ্রমিক।

প্রতীক সিরামিক্সের শ্রমিক মর্জিনা বলেন- আমরা বাসে করে প্রতিদিন অফিসে যাই। আগে যে যে গাড়ি চালাইতো সে অনেক ভালো চালাইতো। গাড়ি নষ্ট হওয়ার কারণে আগের ড্রাইভার চলে গেছে। যে নতুন আসছে তার চালানো ভালো না। একলা একলাই গাড়ি ফালাইয়া দিছে। গাড়ি ভর্তি মানুষ ছিল। সবাই ব্যাথা পাইছে। আমারও কপাল কেটে গেছে। গাড়িতে ৪০-৫০ জন লোক ছিল।

ধামরাই ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার সোহেল রানা বলেন, ভোর ৬টার দিতে সানোড়া ইউনিয়নের খাগুরতা গ্রামে সড়ক দুর্ঘটনার খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে যাই। প্রতীক সিরামিক্সের বাসটি মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া থেকে ধামরাইয়ের কালামপুরে তাদের কারখানায় শ্রমিক আনছিলো। বাসটিতে ৪৫ জনের মতো শ্রমিক ছিলো। এসময় দুর্ঘটনাবশত বাসটি প্রায় ২০ ফুট গভীর খাদে পরে যায়। ঘটনাস্থলে গিয়ে আমরা বাসের ভিতরে সামনের অংশে তিনজনকে আটকা অবস্থায় পাই। ৩০ মিনিটের চেষ্টায় একজনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হলেও সুরাইয়া ও আকলিমা নামে দুই শ্রমিককে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করি। এঘটনায় ১০-১৫ জন আহত হয়েছেন। তবে গুরুতর না হওয়ায় তারা নিকটস্থ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে ফিরে গেছে।

ধামরাই থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আশরাফুল ইসলাম জানান- প্রতীক সিরামিকের শ্রমিকবাহী একটি বাস অফিসের উদ্দেশ্যে সাটুরিয়া থেকে কালামপুর ডাউটিয়া যাওয়ার পথে খাগুর্তা স্ট্যান্ডে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই জন মারা যায়। নিহতদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ ঢাকা শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হবে।

তিনি আরও বলেন- বাস চালককে আটক করা হয়েছে। এবং মামলা প্রক্রিয়াধীন।


আরও খবর



ফের অস্থির ডিমের বাজার

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ |

Image

 ডিজিটাল ডেস্ক:


ফের অস্থির হয়ে উঠেছে ডিমের বাজার। রাজধানীর খুচরা বাজারে গত এক মাসের ব্যবধানে প্রতি ডজন ডিমের দাম বেড়েছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। ফলে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ ভোক্তারা।


শনিবার (১৮ মে) রাজধানীর সেগুনবাগিচা, শান্তিনগর, মালিবাগ, নিউমার্কেট, হাতিরপুলসহ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি হালি ডিম বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫২ টাকায়। যা মাসখানেক আগেও বিক্রি হয়েছে ৩৮ থেকে ৪০ টাকায়।


এদিকে ডিমের দাম বাড়ার বিষয়টি বাজারদরের প্রতিবেদনে তুলে ধরেছে সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশও (টিসিবি)।


ডিম ব্যবসায়ীরা বলেছেন, গত কিছু দিনে সারা দেশে তীব্র দাবদাহের কারণে খামারে অনেক মুরগি মরে গেছে। এতে ডিমের উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে।



ব্যবসায়ীরা আরও বলছেন, এক মাস আগে রমজানের সময় ডিমের চাহিদা কম ছিল। তখন দামও কমেছিল। এখন ডিমের চাহিদা বেড়েছে। কিন্তু ডিমের উৎপাদন কমেছে। এরফলে বেড়েছে ডিমের দাম।


তবে খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, হালিপ্রতি ডিমের দাম যা বেড়েছে, তা অস্বাভাবিক। আমাদের কিছু করার নেই।


কৃষি বিপণন অধিদপ্তর ডিমের উৎপাদন খরচ হিসেব করে একটি ডিমের দাম সর্বোচ্চ ১০ টাকা ৪৯ পয়সা হতে পারে বলে জানিয়েছে। গত ১৫ মার্চ কৃষি বিপণন অধিদপ্তর ২৯টি পণ্যের দাম বেঁধে দিয়েছিল। সেখানে ডিমের খুচরা দাম নির্ধারণ করা হয় ১০ টাকা ৪৯ পয়সা।


এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব খন্দকার মো. মোহসিন বলেন, গরমের কারণে ডিমের উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। যার প্রভাব পড়েছে ডিমের দামের ওপর।


তিনি বলেন, বাজারে সবজি ও মাছের দাম বাড়ায় ভোক্তারা ডিমের প্রতি বেশি ঝুঁকেছে। ডিমের দাম বাড়ার এটিও একটি কারণ বলে মনে করেন তিনি।


এক শ্রেণীর ব্যবসায়ী কোল্ড স্টোরেজে ডিম সংরক্ষণ করেছে। এখন সেই ডিম তারা বেশি দামে বিক্রি করছে। এ কারণে ডিমের দাম বেড়েছে। এমন অভিযোগ প্রান্তিক খামারিদের সংগঠন বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) সভাপতি সুমন হাওলাদারের।


ভোক্তারা বলছেন, পুষ্টি চাহিদা পূরণে ডিম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ডিম এখন সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। 


বাজারে নিত্যপণ্যের দাম যে হারে বাড়ছে, তাতে পরিবার নিয়ে টিকে থাকাই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।


আরও খবর



খরচ কমলো হজ প্যাকেজের

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ |

Image

ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান জানিয়েছেন, এ বছর সাধারণ হজ প্যাকেজের খরচ সরকারিভাবে ১ লাখ ৪ হাজার ১৭৮ টাকা এবং বেসরকারিভাবে ৮২ হাজার ৮১৮ টাকা কমানো হয়েছে। শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর ওসমানী মিলনায়তনে হজ যাত্রী প্রশিক্ষণ ২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ তথ্য জানান।

ধর্মমন্ত্রী জানান, হজ যাত্রীরা যাতে একেবারেই যৌক্তিক খরচে হজ্জ পালন করতে পারেন সে বিষয় তৎপর রয়েছে সরকার। যাত্রীদের নিবন্ধন থেকে শুরু করে দাপ্তরিক প্রক্রিয়াগুলো আরও কিভাবে সহজ করা যায় সে বিষয়ে কাজ করা হচ্ছে।

মো. ফরিদুল হক খান বলেন, টাকার বিপরীতে ডলারের দাম বৃদ্ধির পরেও হজের খরচ কমানো সম্ভব হয়েছে শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছায়। প্রশিক্ষণে হজের নিয়ম, হজক্যাম্পে, বিমান বন্দরে, সৌদি আরবে হজ্জের সময় করণীয় ও সার্বিক ব্যবস্থা নিয়ে হজ যাত্রীদের হাতে-কলমে বুঝিয়ে দেয়া হচ্ছে।

এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে হজ যাত্রীদের সব ধরনের দায়িত্ব ও সুবিধা-অসুবিধা সম্পর্কে ধারণা দেয়া হয়।


আরও খবর



খাদ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে, চাপে আছে গ্রামের মানুষ

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ |

Image

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) জানিয়েছে, দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি আবার বেড়েছে একমাসের ব্যবধানে। সবশেষ গত এপ্রিল মাসে খাদ্যখাতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১০ দশমিক ২২ শতাংশে উঠেছে। এর আগের মাস মার্চে এ হার ছিল ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ।

এরও আগে গত বছরের নভেম্বর মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ। অর্থাৎ, চার মাস পর খাদ্য মূল্যস্ফীতি আবার ১০ শতাংশ ছাড়ালো। তবে মূল্যস্ফীতির হার শহরের চেয়ে গ্রামে বেশি। সাধারণ, খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত খাতে শহরের চেয়ে গ্রামের মানুষ বেশি চাপে আছে। একই সঙ্গে যেভাবে মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে সেভাবে মানুষের আয় বাড়েনি।

সোমবার (১৩ মে) প্রতিষ্ঠানটি মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ এ তথ্য প্রকাশ করেছে।

সেখানে দেখা গেছে, এপ্রিল মাসে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে; গত মাসে এ খাতে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ। এর আগে মার্চ মাসে যা ছিল ৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ।

এদিকে, গত এপ্রিল মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ হয়েছে; আগের মাস মার্চে এ হার ছিল ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ।

বিবিএস প্রকাশিত তথ্যে দেখা গেছে, শহরের চেয়ে গ্রামে মূল্যস্ফীতির হার বেশি। এপ্রিলে শহরে সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার ৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ, অথচ গ্রামে এ হার ছিল ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। গ্রামে খাদ্যখাতে মূল্যস্ফীতির হার ১০ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং খাদ্যবহির্ভূত খাতে ৯ দশমিক ৬০ শতাংশ।

অন্যদিকে, শহরে সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার ৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ। শহরে খাদ্যখাতে ১০ দশমিক ১৯ শতাংশ এবং খাদ্যবহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতির হার হয়েছে ৯ দশমিক ০১ শতাংশ। শহরের তুলনায় গ্রামে সব খাতেই মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে।

বিবিএস বলছে, যেখানে এপ্রিল মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ, সেখানে মজুরি সূচক বেড়ে মাত্র ৭ দশমিক ৮৫ শতাংশ হয়েছে। তার মানে সংসারের খরচ মেটাতে ধারদেনা করতে হচ্ছে। কৃষিতে ৮ দশমিক ২৫, শিল্প খাতে ৭ দশমিক ৩৬ ও সেবা খাতে মজুরি সূচক ৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ। কোনো খাতেই ৯ শতাংশের ওপরে মজুরি নেই, অথচ সাধারণ মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের কাছাকাছি।

 


আরও খবর



হজবিধি ভাঙলেই কঠিন শাস্তি

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ |

Image

সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মঙ্গলবার ঘোষণা করেছে, ২-২০ জুন অনুমোদন ছাড়া কেউ যদি হজের বিধি এবং নির্দেশনা লঙ্ঘন করে, তবে তাকে কঠিন শাস্তি পেতে হবে।

মন্ত্রণালয় জানায়, ওই সময়ে সৌদি আরবের নাগরিক, অধিবাসী ও পর্যটকেরা যদি অনুমোদন ছাড়া মক্কা, গ্র্যান্ড মসজিদের আশপাশে, হজের স্থানগুলোতে, আল-রুসাফা হারামাইন স্টেশন, সিকিউরিটি কন্ট্রোল সেন্টার, বাছাই কেন্দ্র, সাময়িক নিরাপত্তা কেন্দ্রে নিয়ম ভাঙলে তার ১০ হাজার সৌদি রিয়াল (২,৬৬৬ ডলার) জরিমানা হবে।

সৌদি প্রেস অ্যাজেন্সি জানিয়েছে, কোনো বিদেশী নাগরিক আইন ভঙ্গ করলে তাকে বহিষ্কার করা হবে এবং তাকে আর কখনো সৌদি আরবে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, লঙ্ঘনকারীকে প্রতিবার ১০ হাজার সৌদি রিয়াল করে জরিমানা করা হবে। হাজযাত্রীরা যাতে সহজে, নিরাপত্তায় ও সুরক্ষায় হজের নিয়ম-কানুন পালন করতে পারে, তার ওপর জোর দেয়া হয়েছে।

আরো বলা হয়েছে, কেউ যদি লঙ্ঘনকারীকে পরিবহন করার সময় ধরা পড়ে, তবে তাকে ছয় মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড এবং ৫০ হাজার রিয়াল জরিমানা করা হবে।

এছাড়া ওই গাড়িটি জব্দ করা হবে, লঙ্ঘনকারী যদি প্রবাসী হয়, তবে সাজা ভোগের পর তাকে তার দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেয়া হবে। আর যত লোককে অবৈধভাবে পরিবহন করা হচ্ছিল, তার আলোকে জরিমানা বাড়ানো হবে।


আরও খবর



আসছে বিদ্রোহী কবির বায়োপিক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ |

Image

বিনোদন ডেস্ক: বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের বায়োপিক নির্মিত হচ্ছে কলকাতায়। জাতীয় কবিকে নিয়ে সিনেমাটি নির্মান করছেন পরিচালক আব্দুল আলিম।

 এতে কাজী নজরুল ইসলামের চরিত্রে অভিনয় করছেন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেতা কিঞ্জল নন্দ‌।

আনন্দবাজারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অভিনেতা কিঞ্জল নন্দ‌ বলেন, ‘এই প্রথম নজরুলের জীবন নিয়ে বায়োপিক হচ্ছে। 

নজরুলের পুরো জীবনকেই তুলে ধরা হবে সিনেমাটিতে। আমি সত্যিই এক্সাইটেড এই সুযোগ পেয়ে। প্রথমে সিনেমার চিত্রনাট্য পড়ে দেখি আমি।

চরিত্রটাই খুব চ্যালেঞ্জিং। যার নাম শুনে বড় হয়েছি, তাকে নিয়ে এমন একটা ছবি হচ্ছে, যার কেন্দ্রীয় চরিত্রে আমি, ভাবতেই কেমন লাগছে! এটুকু বলতে পারি, আমরা নজরুল সম্পর্কে যেটুকু জানি, তার থেকে অনেক বেশি কিছু আছে এই ছবিতে।’ 

জেবি প্রোডাকশনের ব্যানারে বায়োপিকটি প্রযোজনা করবেন জাহানারা বেগম। এছাড়া স্ক্রিপ্ট লিখেছেন সৌগত বসু এবং এ সিনেমায় সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে কাজ করছেন জয় সরকার।

নজরুলের এই বায়োপিকে বিশেষ চরিত্রে অভিনয় করছেন খরাজ মুখোপাধ্যায় (ফজলু‌ল হক), কাঞ্চনা মৈত্র (বিরজাসুন্দরী দেবী)-সহ আরও অনেকে। এ ছাড়াও বাংলাদেশের কয়েকজন অভিনেতাও এই ছবিতে অভিনয় করতে পারেন বলে কিঞ্জল জানিয়েছেন।


আরও খবর