Logo
শিরোনাম

গজারিয়ায় আওয়ামীলীগের বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত।

প্রকাশিত:বুধবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ |

Image

আল আমিন,গজারিয়া : মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় উপজেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে ৭ই ডিসেম্বর বুধবার সকাল ১১ ঘটিকায় গজারিয়া শিল্পকলা একাডেমিতে বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে  প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন  মুন্সিগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব শেখ লৎফর রহমান,বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুন্সিগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সোহানা তাহমিনা।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মহসিন চৌধুরী সভাপতিত্বে ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম এর সঞ্চালনায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও মুন্সিগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি সফিকুর রহমান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি অধ্যাপক ডাঃ মাজহারুল হক তপন, শফিউল্লাহ শফি,  উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবু তালেব ভূইয়া, মনসুর আহমেদ খান জিন্নাহ,  মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার রফিকুল ইসলাম বীরপ্রতিক, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক সদস্য হাফিজ খান,জেলা পরিষদের সদস্য সাইদুর রহমান খান,উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আতাউর রহমান নেকী, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান খাদিজা আক্তার আঁখি,মুন্সিগঞ্জ জেলা যুবলীগের সভাপতি শাহজাহান খান,মুন্সিগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি নাছির উদ্দীন মিয়াজি,উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মমিনুল হক টিটু, আল আমিন দেওয়ান,  উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোজাম্মেল হক, সাধারণ সম্পাদক সারোয়ার,উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, হোসেন্দী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মনিরুল হক মিঠু, বাউশিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা তানেস উদ্দিন,যুবলীগ নেতা আবুুল বাসার,আজিজুল হক পার্থ, সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সদস্য আশরাফুল ইসলাম জয়, সাবেক ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি আবু বক্কর সিদ্দিক, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান, বালুয়াকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী সহ সকল ইউনিয়ন/ ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ,যুবলীগ,ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগের নেতাকর্মীরা।

বক্তারা বক্তব্যে উপজেলার সকল নেতাকর্মীকে ১০ই ডিসেম্বর সারাদিন বিএনপির, জামাতের জ্বালাও পোড়ানো ঠেকাতে মাঠে থাকার আহবান জানান 



আরও খবর



নোবিপ্রবিতে ‘এ’ ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ |

Image

মোঃ সিনান তালুকদার,নোবিপ্রবি প্রতিনিধি;

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের  (GST)  গুচ্ছভুক্ত স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আজ শনিবার (২৭ এপ্রিল ২০২৪) সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। নোবিপ্রবির বিভিন্ন কেন্দ্রে বেলা ১২টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ওই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। আজ ‘এ’ ইউনিটের ৪৫০২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উপস্থিত ছিল ৩৯৫৫ জন, পরীক্ষায় উপস্থিতির হার ৮৭.৮৫ শতাংশ।

পরীক্ষা শুরু হলে নোবিপ্রবির মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ দিদার-উল-আলম পরীক্ষা কেন্দ্রসমূহ ঘুরে দেখেন। এসময় নোবিপ্রবি কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর, শিক্ষক সমিতির সভাপতি এবং পরীক্ষা পরিচালনা ও আসন বিন্যাস উপ-কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. বিপ্লব মল্লিক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও নোবিপ্রবি প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোঃ আনিসুজ্জামান, রেজিস্ট্রার ও ভর্তি কমিটির সদস্য সচিব জনাব মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন, শৃঙ্খলা ও ভিজিল্যান্স কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. এস এম মাহবুবুর রহমান, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফাহিম হাসানসহ শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ ও পরীক্ষা পরিচালনা কমিটি ও বিভিন্ন উপ-কমিটির সদস্যবৃন্দ এবং বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

হল পরিদর্শন শেষে নোবিপ্রবির মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ দিদার-উল-আলম সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে বলেন, তীব্র তাপদাহের মধ্যে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে অত্যন্ত সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসময় তিনি আরো বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রকৃতিগত দিক থেকেই অত্যন্ত মনোরম ও ছায়াসুনিবিড়। এরপরও গরমে যাতে অভিভাবকদের কষ্ট না হয় সেজন্য আমরা পর্যাপ্ত আসনের ব্যবস্থা করেছি। তিনি বলেন, পরীক্ষায় উপস্থিতির হার অনেক বেশি, যা অত্যন্ত আনন্দের বিষয়। এসময় তিনি ভর্তি পরীক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কমিটির সদস্যবৃন্দসহ, নোবিপ্রবির শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী সকলকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি নোয়াখালী জেলা প্রশাসন, নোয়াখালী পৌরসভা, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যবৃন্দ, স্থানীয় পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থা, সাংবাদিকবৃন্দসহ যারা ভর্তি পরীক্ষায় সহায়তা করেছেন সবার প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন তিনি।

এর আগে সকালে বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী মোহাম্মদ ইদ্রিস অডিটোরিয়ামে মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ দিদার-উল-আলম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে যৌথ সভায় ভর্তি পরীক্ষা বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ দিক নির্দেশনা প্রদান করেন।

প্রসঙ্গত, একই দিন আজ বিকেল ৩.৩০ থেকে ৪.৩০ পর্যন্ত ‘এ’ ইউনিটভুক্ত আর্কিটেকচার এর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ৩ ও ১০ মে ২০২৪ তারিখে ‘বি’ ও ‘সি’ ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর

একাদশের ক্লাস শুরু ৩০ জুলাই

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




নেত্রকোনায় বৃষ্টির আশায় ইসতিসকার নামাজ আদায়

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ |

Image

নেত্রকোনা প্রতিনিধি:

তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে রক্ষায় বৃষ্টি চেয়ে নেত্রকোনায় ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছেন মুসল্লিরা।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে জেলার পৌর শহরের ঐতিহাতিক মোক্তারপাড়া ঈদ গা মাঠে এ নামাজ আদায় করেন মুসল্লিরা। এই নামাজের আয়োজন করেন সর্বস্তরের স্থানীয় মুসল্লিরা। এ সময় বিশেষ এই নামাজ আদায় করতে জড়ো হন বিভিন্ন এলাকার তিন শতাধিক ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা।

নামাজের ইমামতি করেন মুফতি তাহের কাছেমি। পরে তিনি আরবিতে খুতবা দেন এবং খুতবা শেষে দোয়া করেন। দোয়ার মধ্যে তীব্র গরমের কথা উল্লেখ করে আল্লাহর কাছে বৃষ্টির প্রার্থনা করেন। আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে মুসল্লিরা নামাজে অংশ নেন। এ সময় প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে মুক্তিসহ দেশ ও জাতির কল্যাণে প্রার্থনা করা হয়।

নামাজ আদায় শেষে আলহুদা মডেল মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা আহমুদ বিন আব্দুল খালেক বলেন, কোরআন-হাসিদের আলোকে যতটুকু জানা গেছে, তা হলো মানুষের সৃষ্ট পাপের কারণেই মহান আল্লাহ এমন অনাবৃষ্টি ও খরা দেন। বৃষ্টিপাত না হলে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) সাহাবিদের নিয়ে খোলা ময়দানে ইসতিসকার নামাজ আদায় করতেন। সে জন্য তারা মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে পাপের জন্য তওবা করে এবং ক্ষমা চেয়ে দুই রাকাত নামাজ আদায় করে বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেছেন।

এছাড়া উপস্থিত স্থানীয় মুসল্লিরা জানান, ইসতিসকার নামাজ আমাদের বিশ্ব নবীর সুন্নত। তীব্র গরমে বৃষ্টির আশায় আমরা নেত্রকোনাবাসী বিশ্ব নবীর সুন্নত দুই রাকাত ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছি। এই নামাজে বৃদ্ধ থেকে শুরু করে ছোট বাচ্চারাও এসে উপস্থিত হয়েছে। সবাই আল্লাহর কাছে দোয়া প্রার্থনা করেছে যেন সারা দেশে আল্লাহর রহমতে বৃষ্টি হয়। যে বৃষ্টি মানুষ পশুপাখি গাছপালাসহ সকলের জন্য উপকার হবে। 


আরও খবর



নওগাঁয় উন্নয়নের নামে বন উজাড়!

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ |

Image

নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলারআলতাদীঘি পুনঃখননের মাধ্যমে আলতাদীঘি জাতীয় উদ্যানের জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধার সংরক্ষণপ্রকল্পের জন্য দীঘিটির চারদিকে কয়েক হাজার গাছ কেটে ফেলার অভিযোগ উঠেছে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দিয়ে প্রতিবাদ করছেন অনেকেই

প্রতিবাদকারীরা জানান, সম্প্রতি উদ্যানের দীঘি খনন, ওয়াচ টাওয়ার নির্মাণ গাছ রোপণসহ বেশ কিছু পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ১৬ কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নেয় সরকার। যা বাস্তবায়ন করতে গিয়ে কাটা পড়ে নানা প্রজাতির হাজারো গাছ

 এলাকাবাসির দাবি দীঘিটি অবশ্যই সংস্কার জরুরি, কিন্তু তাই বলে এভাবে নির্বিচারে চারদিকে সারিবদ্ধ সব গাছগুলো কাটতে হবে কেন? গাছগুলো রেখে কি সংস্কার করা যেত না? দীঘির চারদিক দেখে এটাকে আর দীঘি বলা যায় না, যেন এক মরুভূমি।

উদ্যানের উন্নয়ন কাজে গঠিত কমিটির সদস্যরা  বলছে, আলোচনা সভায় গাছ কাটার সিদ্ধান্ত হয়নি। হঠাৎ করে আলতাদীঘিতে এসে তিনি দেখেন গাছগুলো কেটে ফেলা হয়েছে

তবে বনবিট কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বলছেন, মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। নতুন বনায়ন হবে। একটা গাছ সারা জীবন থাকবে না। এটি সামাজিক বনায়নের আওতায় স্বল্পমেয়াদি সৃজিত উডলট বাগান

বন বিভাগ বলছে, সামাজিক বনায়নের আওতায় ইউক্যালিপটাস আকাশমনি প্রজাতির চারা দ্বারা বনায়নকৃত গাছগুলো অপসারণ করে স্থানটি দেশীয় প্রজাতির চারা দ্বারা প্রতিস্থাপন করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। আলতাদীঘির খননকৃত মাটি দিয়ে নিচু স্থান সংস্কার করার জন্য দীঘির চারপাশে বিদ্যমান ৫৪৬টি ইউক্যালিপটাস ৪৫৬টি আকাশমনি গাছ যথাযথ প্রক্রিয়া অবলম্বন করে ১৫টি লটে ৩৫ লাখ ৯৫ হাজার ২৫৬ টাকায় টেন্ডারের মাধ্যমে বিক্রয় করা হয়

আলতাদীঘি জাতীয় উদ্যান অঞ্চলে ফুসফুসের মতো কাজ করে। আমরা বিষয়ে অনেক মিটিং মিছিল মানববন্ধন করেছি, কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি। পুরানো হাজার হাজার গাছগুলো যারা নির্বিচারে কাটছেন তারা অবশ্যই অপরাধ করছেন। এসব উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

রাজশাহী বিভাগীয় বন কর্মকর্তা বলেন, আলতাদীঘি জাতীয় উদ্যানের মধ্যে অবস্থিত দীঘিটি দীর্ঘদিন ধরে খনন সংস্কার না করার কারণে এর গভীরতা কমে গিয়ে প্রায় এক ফুটের উচ্চতার নিচে পানি ছিল। তদুপরি চারপাশ ভেঙে যাওয়ায় দীঘিটি পুনঃখনন জরুরি হয়ে পড়েছিল

আলতাদীঘি জাতীয় উদ্যানের চারপাশে বিদ্যমান গাছগুলো স্থান উপযোগী না হওয়ায় গাছগুলো কর্তন করে দেশীয় প্রজাতির চারা দ্বারা চলতি অর্থবছরের বর্ষাকালে বনায়ন করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। আলতাদীঘি দশমিক ৫০ মিটার খনন করা হয় এবং বর্তমান দাবদাহ তীব্র খড়ার কারণে দীঘিটি শুকিয়ে যায়

আলতাদীঘির ইতিহাস

নামকরণেও রয়েছে ঐতিহাসিক মজার ঘটনা। অনেক অনেক দিন আগের কথা। এলাকা ছিল বটু রাজার। জগদ্দলে ছিল সেই রাজার বাড়ি। তার ছিল এক দয়াবতী রানি। রানি একদিন আবদার করলেন, তাকে বড় এক দীঘি খুঁড়ে দিতে হবে। রাজা বললেন, ঠিক আছে। তুমি হাঁটতে শুরু কর। যতক্ষণ পর্যন্ত তোমার পা ফেটে রক্ত বের না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত হাঁটতে হবে। এখান থেকে হাঁটা শুরু করে যেখানে গিয়ে পা থেকে রক্ত বের হবে সেই পর্যন্ত দীঘি কাটা হবে। রানি হাঁটতে থাকলেন। হাঁটা আর শেষ হয় না। রাজা পড়ে গেলেন চিন্তায়

শেষ পর্যন্ত না পাশের দেশে গিয়ে দীঘি কাটতে হয়! তাই কৌশলে তার সৈন্য দিয়ে রানির পায়ে আলতা লাগিয়ে বললেন, রানীর পা ফেটে রক্ত বেরিয়েছে। দীঘি সে পর্যন্তই খোঁড়া হল। আর সে থেকেই এর নাম হয়েছে আলতাদীঘি। প্রায় হাজার বছরের স্মৃতি নিয়ে আজও সৌন্দর্য বিলিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী দীঘিটি

উত্তর-দক্ষিণে লম্বা আলতাদীঘির দৈর্ঘ্য প্রায় এক কিলোমিটার, চওড়া প্রায় ৪০০ মিটারের মতো। দীঘির পাড়ে দাঁড়ালে মনে হবে অনেকটাই সুন্দরবনের মতো। শীতের সময় অনেক অতিথি পাখির আগমন ঘটে এখানে


আরও খবর



শৃঙ্খলা ভঙ্গের তালিকায় আওয়ামী লীগে শ্রেষ্ঠ যাঁরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ |

Image

সদরুল আইন, প্রধান প্রতিবেদক:

আওয়ামী লীগের ইতিহাস পর্যালোচনা করে দেখা যায়, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আওয়ামী লীগের যে সমস্ত নেতারা যোগ্যতার চেয়ে অতিরিক্ত পেয়েছেন তারাই দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছেন, দলের ক্ষতি করার চেষ্টা করেছেন, দলের নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন।

 যুগে যুগে আওয়ামী লীগের জন্য এটি একটি বাস্তবতা। 

খন্দকার মোশতাক কখনোই আওয়ামী লীগের এত বড় নেতা হওয়ার কথা ছিল না। যোগ্যতার বাইরে বঙ্গবন্ধু তাকে সামনের দিকে এনেছিলেন এবং খুনি মোশতাক তার চরম বিশ্বাসঘাতকতার মাধ্যমে তিনি প্রমাণ করেছেন যে, অযোগ্যরা সবসময় বিশ্বাসঘাতক হয়।

 সবাই মোশতাকের মতো বড় মাপের বিশ্বাসঘাতক না হলেও বিভিন্ন সঙ্কট দেখা গেছে, আওয়ামী লীগে যারা অযোগ্য, আওয়ামী লীগে যারা যত বেশি পেয়েছে তারাই দলের শৃঙ্খলার প্রতি ততটাই বুড়ো আঙুল দেখিয়েছেন। 

এক এগোরোর সময় হঠাৎ করে বড় হয়ে যাওয়া নেতারাই আওয়ামী লীগের জন্য সবচেয়ে বড় বিপদের কারণ হয়ে গিয়েছিল। আর এবার উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সভাপতি যখন নির্দেশ দিয়েছিলেন যে, মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়স্বজনরা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না, তখন সেই সিদ্ধান্ত যারা লঙ্ঘন করেছেন তাদের একটি বড় অংশই হলো অনেক বেশি পাওয়া আওয়ামী লীগের নেতারা। 

 যদি এবারের উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের যে সমস্ত মন্ত্রী এবং এমপিরা দলীয় সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেছেন তাদের হিসাব খতিয়ে দেখি তাহলে দেখব যে, বেশির ভাগই আছেন যারা অনেক বেশি আওয়ামী লীগ থেকে পেয়েছেন। 

এদের মধ্যে ড. আব্দুর রাজ্জাক আওয়ামী লীগে যোগদান করেছেন ২০০০ সালের দিকে। যোগদান করেই তিনি মনোনয়ন পেয়েছেন, নির্বাচন করেছেন, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব পেয়েছেন। ২০০৯ সালে তিনি মন্ত্রী ছিলেন। ২০১৮ সালেও তিনি মন্ত্রী ছিলেন এবং প্রেসিডিয়াম সদস্য হিসেবেও তিনি এখন দায়িত্ব পালন করছেন। 

এত অল্প সময়ের মধ্যে আওয়ামী লীগে এত কিছু পেয়ে যাওয়া নিঃসন্দেহে সৌভাগ্যের ব্যাপার। আর এই সৌভাগ্যের প্রতিদান তিনি দিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতির নির্দেশ অমান্য করে তার খালাতো ভাই হারুন অর রশীদ হীরাকে উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী করে।

শাজাহান খান আরেকজন যিনি আওয়ামী লীগে এসে প্রাপ্তির ঝুড়ি পূর্ণ করেছেন। তিনি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, মন্ত্রী হয়েছেন। আওয়ামী লীগের দাপুটে নেতা হিসেবে তিনি পরিবহন সেক্টরে আধিপত্য  দখল করেছেন। আর এবার নির্বাচনে তিনি তার ছেলে আসিফুর রহমান খানকে প্রার্থী করেছেন। 

একরামুল করিম চৌধুরী সেই বিরল ভাগ্যবান আওয়ামী লীগের নেতা যিনি আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে কথা বলে এবং স্থানীয় এলাকায় দলের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েও আওয়ামী লীগ সভাপতির আপাত্য স্নেহের কারণে এখনও রাজনীতিতে টিকে আছেন। 

আর তার প্রতিদান তিনি দিলেন দলের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করে তার ছেলে আতাহার ইশরাক ওরফে শাবাব চৌধুরীকে সুবর্ণচর উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী করে।

সাহাদারা মান্নান আওয়ামী লীগের প্রয়াত নেতা কৃষিবিদ মুহাম্মদ আব্দুল মান্নানের সহধর্মিণী। কৃষিবিদ আব্দুল মান্নান এক এগোরার সময় সংস্কারপন্থী ছিলেন। বাংলাদেশের পচাঁত্তর পরবর্তী রাজনীতিতে শেখ হাসিনা যাদেরকে টেনে তুলে পাদপ্রদীপে এনেছেন তাদের মধ্যে ছিলেন প্রয়াত আব্দুল মান্নান অন্যতম।

 ২০০৬ সালে সংস্কারপন্থি হওয়ার পরও শেখ হাসিনা তাকে বগুড়া থেকে মনোনয়ন দিয়েছিলেন এবং আওয়ামী লীগে তিনি কিছুটা কোণঠাসা থাকলেও দল থেকে তাকে বহিষ্কার করা হয়নি। বরং তার মৃত্যুর পর তার স্ত্রী সাহাদারা মান্নানকে মনোনয়ন দিয়ে শেখ হাসিনা তার প্রতি সহানুভূতি দেখিয়েছেন। 

আর সেই সহানুভূতির পুরস্কার হল সাহাদারা মান্নানের ছেলে সাখাওয়াত হোসেন উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন। 

বাংলাদেশে যদি সৌভাগ্যবান কোন আওয়ামী লীগার থাকেন তার মধ্যে অন্যতম হলেন আ হ ম মোস্তফা কামাল। তিনি অর্থমন্ত্রী হিসেবে শুয়ে বসে দিন কাটিয়েছেন। তবু শেখ হাসিনা তার সব অত্যাচার সহ্য করেছেন। অর্থনীতির বারোটা বাজানোর পরও আ হ ম মোস্তফা কামালকে মন্ত্রিসভা থেকে বের করে দেওয়া হয়নি। 

আর তার পুরস্কার তিনি দিয়েছেন দলের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করে। তার আপন ছোট ভাই এবার উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন। 

জাহিদ মালেক হলেন আওয়ামী লীগের ভাগ্যবান এক ব্যক্তি, যিনি রাজনীতিতে কোনো রকম ত্যাগ তিতিক্ষা না করেই অনেক কিছু পেয়ে গেছেন। বিশেষ করে তার বাবা ছিলেন স্বৈরাচারের দোসর এবং স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে কর্নেল মালিকের মতো স্বৈরাচারের দোসরদেরকে ছাত্র জনতাকে ক্ষমতাচ্যুত করেছিল।

 সেই কর্নেল মালেক পরবর্তীতে আওয়ামী লীগে যোগদান এবং তার সূত্র ধরে জাহিদ মালেক আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান মানিকগঞ্জ থেকে।

 তিনি ২০১৪ সালে প্রতিমন্ত্রী এবং ২০১৮ সালে পূর্ণ মন্ত্রী হয়েছেন। তিনি এখন আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটিরও সদস্য। অথচ তিনি কিনা দলের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করে তার ভাইকে উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী করেছেন।

গাজীপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের নেতা এবং জেষ্ঠ্যতম মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। তিনি এতোই ভাগ্যবান যে শেখ হাসিনা তাকে তিনবার দলের জেষ্ঠ্যতম মন্ত্রী হিসেবে অলঙ্কৃত করেছেন। মন্ত্রী হিসেবে তিনি কতটুকু সফল হয়েছেন সেটি সাধারণ জনগণ ভালো মতোই জানেন। 

কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর পর একজন জেষ্ঠ্যতম মন্ত্রী হয়েও তিনি দলের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করে তার ভাতিজা মুরাদ কবীরকে কালিয়াকৈর উপজেলায় প্রার্থী করেছেন। 

অপরদিকে একাদশ সংসদ নির্বাচনে ২০১৮ সালে সাবেক মন্ত্রী এড রহমত আলী মনোনয়ন না কেনায় মনোনয়নের স্বর্ণ দুয়ারে পা রাখেন জেলার সাধারন সম্পাদক ইকবাল হোসেন সবুজ।

উত্তাল জনসমুদ্রের কাফেলায় দাড়িয়ে তিনি প্রথমবারের মত মনোনয়ন পেলেও এমপি হয়ে তিনি তার চিরায়ত সততার জায়গা ধরে রাখতে ব্যর্থ হয়ে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন থেকে ছিটকে পড়েন।

একাদশ সংসদ নির্বাচনের পর  প্রয়াত এড রহমত আলীর প্রতি শ্রদ্ধার উপহার হিসেবে তার কন্যা রুমানা আলী টুসিকে সংরক্ষিত আসনের এমপি করেন শেখ হাসিনা।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন দিয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী করেন।

তিনিও শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে এবারের উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থি করেছেন নিজের আপন বড় ভাই জামিল হাসান দুর্জয়কে।

একই সাথে শিল্প শহর শ্রীপুরের সকল মিল ইন্ডাস্ট্রির কান্ডারী করেছেন জামিল হাসান দুর্জয়কে।এমন বাস্তবতা এখন গাজীপুর-৩ আসনের সর্বত্রই।

এরকম তালিকা অনেকে দীর্ঘ। যারাই যত বেশি সুযোগ পেয়েছেন তারাই তত বেশি দলের শৃঙ্খলার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন।শেখ হাসিনার বিশ্বাসের অমর্যাদা করেছেন। এটাই আওয়ামী লীগের একটি বড় ট্রাজেডি।


আরও খবর



গরমে কাঁচা আম খাওয়ার উপকারিতা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ |

Image

আম ফল সারা পৃথিবীতে জনপ্রিয় এত পছন্দনীয় ফল পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। এমন কোন জাতি নেই যারা আম পছন্দ করেনা। তাই একে সন্মান দিয়ে ʼফলের রাজাʼ বলা হয়। এই গরমে কাঁচা আম সবচেয়ে সুস্বাদু খাবারগুলোর মধ্যে একটি।

কাঁচা আমে অগণিত প্রয়োজনীয় ভিটামিন যেমন ভিটামিন সি, কে, এ, বি৬ থাকে। এতে থাকা ফোলেট বিভিন্ন রোগের নিরাময়ে উপকারিতা দেয়। পরিপাকজনিত সমস্যা দূর, দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি এবং ওজন কমানোর জন্য কাঁচা আম নিয়মিত খাওয়া যেতে পারে। এর আরও কিছু উপকারিতা সম্পর্কে চলুন জেনে নেওয়া যাক-

গরমে প্রশান্তি দেয়

ওয়ার্কআউট করার পর এক গ্লাস কাঁচা আমের জুস একটি দারুণ সতেজ পানীয় হিসেবে কাজ করে। এটি উত্তপ্ত তাপের প্রভাব কমিয়ে দেয়। এই পানীয় শরীরে সোডিয়াম ও অন্যান্য খনিজের ভারসাম্যহীনতা সংশোধন করে ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধ করে। যেহেতু গরমের সময়ে ঘামের কারণে প্রয়োজনীয় খনিজের ক্ষয় হয়, তাই কাঁচা আম শরীর ঠান্ডা রাখতে একটি আদর্শ খাবার হিসেবে কাজ করে।

হজমের সমস্যায় উপকারী

গরমের সময় বেড়ে যাওয়া গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যার চিকিৎসার জন্য কাঁচা আম বেশ ভালো কাজ করে। এটি পাচন রসের নিঃসরণকে উদ্দীপিত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম, অম্লতা, অম্বল, মর্নিং সিকনেস এবং বমি বমি ভাবের চিকিৎসা করে পরিপাকতন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।

হার্ট সুস্থ রাখে

কাঁচা আমে থাকা প্রয়োজনীয় বি ভিটামিন নিয়াসিন এবং ফাইবারের সমৃদ্ধি হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। এটি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে, রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি প্রতিরোধ করে।

লিভার ভালো রাখে

কাঁচা আম লিভারের স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য এবং এর রোগের চিকিৎসার জন্য দুর্দান্ত। এটি পিত্ত অ্যাসিডের নিঃসরণকে উদ্দীপিত করে এবং শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থগুলোকে পরিষ্কার করে ফ্যাট শোষণ বাড়ায়।

দাঁতের জন্য উপকারী

কাঁচা আম একটি শক্তিশালী ফল যা নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ দূর করে, মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণের চিকিৎসা করে এবং এটি দাঁতের গহ্বরের ঝুঁকি কমায়। শক্ত ও পরিষ্কার দাঁত পেতে চাইলে কাঁচা আম খাওয়া শুরু করুন।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

কাঁচা আমে থাকা ভিটামিন সি, এ এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে, ত্বক ও চুলকে সুস্থ করে তোলে এবং প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। এটি শরীরকে বিভিন্ন সংক্রমণ যেমন সাধারণ সর্দি, কাশি ইত্যাদি থেকে রক্ষা করে।

রক্তের ব্যাধি নিয়ন্ত্রণ করে

বেশ কিছু তথ্য প্রমাণ দেখিয়েছে যে কাঁচা আম খেলে তা রক্তস্বল্পতা, রক্ত জমাট বাঁধা, হিমোফিলিয়ার মতো রক্তের ব্যাধি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ কাঁচা আম কোলাজেন সংশ্লেষণ বৃদ্ধি করে, রক্তনালীর স্থিতিস্থাপকতা বাড়ায় এবং নতুন রক্তকণিকা তৈরিতেও সাহায্য করে।

ক্ষতিকর দিক

পরিমিত পরিমাণে কাঁচা আম বেশিরভাগ প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য উপকারী। তবে বেশি পরিমাণে কাঁচা আম খেলে বদহজম, পেটে ব্যথা, আমাশয় এবং গলা জ্বালা হতে পারে। মনে রাখবেন, কাঁচা আম খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা পানি পান করবেন না কারণ এটি জ্বালা বাড়ায়।


আরও খবর

বিভিন্ন দেশে ঈদের জনপ্রিয় খাবার

শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪