Logo
শিরোনাম

মাভাবিপ্রবিতে কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্র ঐক্য পরিষদের নতুন কমিটি

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 |

Image

মো: হৃদয় হোসাইন,মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি:

মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে  অধ্যয়নরত কিশোরগঞ্জ জেলার  শিক্ষার্থীদের সংগঠন কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্র ঐক্য পরিষদ এর নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। এক বছর মেয়াদী নতুন কমিটিতে  সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের শিক্ষার্থী শহীদুল  ইসলাম সানভি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন পদার্থ বিজ্ঞান  বিভাগের শিক্ষার্থী আশরাফুল হাসান ইমাদ।

এছাড়াও নতুন কমিটির সহ-সভাপতি হিসেবে আছেন ফাহিম আশরাব রাহাত (ফার্মেসী), ইসরাত সারা (ফার্মেসী) ও  তনিমা তাবাসসুম রিনিক (গনিত), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকরা হলেন রাকিবুল ইসলাম (ব্যবসায় প্রশাসন) , সারোয়ার আলম (পরিসংখ্যান) , মো: শামীম (সিএসই)। সাংগঠনিক সম্পাদক  হিসেবে মাহিন আহমেদ (ইএসআরএম), মাহফুজা আইরিন ইন্না, উমর হাসান জনি (এফটিএনএস), জুনায়েদ (গনিত), ও জাকারিয়া খান। প্রচার সম্পাদক পদে দায়িত্ব পেয়েছেন জোবায়ের আহমদ (অর্থনীতি), উপ প্রচার প্রচারণা বিষয়ক সম্পাদক সিফাত শিপু (ইএসআরএম), রামেসা আলভি মাতৃকা (সিএসই), কোষাধ্যক্ষ পদে আরাফাত (অর্থনীতি), অভিষেক সজিব(সিপিএস) ও দপ্তর সম্পাদক পদে রায়হান আহমেদ দিগন্ত (পদার্থ), উপ-দপ্তর সম্পাদক পদে নাহিদুর রহমান তুষার (আইসিটি), তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক পদে মো. আব্দুস সালাম (আইসিটি), উপ তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক  পদে সায়েম হোসেন (সিএসই), ক্রিড়া বিষয়ক সম্পাদক পদে মুন্না (হিসাববিজ্ঞান), উপ-ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক  পদে আদনান সিদ্দিক রাতুল (অর্থনীতি), আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক পদে শাকিল (টিই), উপ আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক পদে মো. মুস্তাকিম (টিই), উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক পদে মো. আশরাফুল ইসলাম (আইসিটি), উপ উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক পদে আজিজুল হক (পরিসংখ্যান), সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক পদে নিশাত চৌধুরী রীচি (অর্থনীতি)ও 

উম্মে হাবিবা ইউশা (রসায়ন), উপ-সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক পদে শাহরিয়ার আলম তন্নী (সিপিএস) দায়িত্ব পেয়েছেন।

এছাড়াও কমিটিতে কার্যকরী সদস্য হিসেবে রয়েছেন জুবায়ের (হিসাববিজ্ঞান), লাবণ্য (অর্থনীতি), আনিকা (পদার্থবিজ্ঞান), নাইম (আইসিটি), তানভীর (পদার্থবিজ্ঞান), লিসান (সিএই), শোভন (আইসিটি) দায়িত্ব পান।

উক্ত সংগঠনটির উপদেষ্টা হিসেবে অপূর্ব আকাইদ, মাহমুদ ইমরান রাব্বি, আতিকুর রহমান সবুজ, আরিফ হোসেন রমজান

রুমান আরেফিন, অমিত আচার্য, আতিকুর রহমান ইমরান, মেহেদী হাসান জনি, মেহেদী কবির, মিসবাহুল আলম,আশিকুর রহমান প্লাবন, কামরুল ইসলাম, আলী আসাদুল্লাহ আরিফ, আনাস ভূঁইয়া, সাইদুল ইসলাম রূপক এবং প্রমুখ।  সংগঠনের নতুন কমিটি পেয়ে উচ্ছ্বাসিত হয়েছেন শিক্ষার্থীরা।

উক্ত কমিটির সদ্য দায়িত্বপ্রাপ্ত সভাপতি শহীদুল  ইসলাম সানভি বলেন, প্রাণের সংগঠন কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্র ঐক্য পরিষদের সভাপতি পদে আমাকে নির্বাচিত করায় শ্রদ্ধেয় উপদেষ্টামন্ডলির নিকট বিশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। সেই সাথে নবগঠিত কমিটির সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। পারস্পরিক সহযোগিতা ও সহমর্মিতায় প্রিয় সংগঠনকে আরও প্রাণবন্ত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাব।

এবং সাধারণ সম্পাদক ইমাদ বলেন, আজ এই এসোসিয়েশন এর সাধারণ সম্পাদক পদের মত গুরুদায়িত্ব পেয়ে আমি গর্বিত। সকলের প্রতি আমার আহব্বান থাকবে এসোসিয়েশনের সার্বিক সাফল্যে ও উন্নতিতে এগিয়ে আসার জন্য। এই এসোসিয়েশনের সবাইকে নিজ নিজ জীবনে সফলতা অর্জন করে  দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য।

নতুন কমিটির নিয়ে প্রচার সম্পাদক জোবায়ের আহমদ বলেন, কিশোরগঞ্জ  জেলা থেকে আসা শিক্ষার্থীদের নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে নতুন কমিটি সামনে এগিয়ে যাবে এবং এই কমিটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা একে অপরের সাথে সৌহার্দ্যের মেলবন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করছি।

উল্লেখ্য যে, আজ শুক্রবার (০৮ নভেম্বর) সংগঠনের  বিদায়ী সভাপতি মেহেদী হাসান জনি ও সাধারণ সম্পাদক আলী আসাদুল্লাহ আরীফে'র   স্বাক্ষরিত পরিষদের দাপ্তরিক প্যাডে এই কমিটি ১ বছরের জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়।


আরও খবর



নগরবাসীর জন্য ডিএমপির ১৩ পরামর্শ

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

নাড়ির টানে এই নগরের অধিকাংশ মানুষ গ্রামে যাচ্ছেন। এর ফলে ঈদের মৌসুমটা রাজধানী প্রায় ফাঁকা হয়ে যায়। ইতোমধ্যে ঢাকা ছাড়তে শুরু করেছে ঘরমুখো এসব মানুষ।

যাত্রাপথে নিজেদের সামান্য অসাবধানতা বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে। সেজন্য আগেভাগেই সতর্ক হতে হবে। ফলে ঢাকা ছাড়ার আগে নগরবাসীকে বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।

শনিবার (৬ এপ্রিল) ডিএমপি সদরদফতরের উপ-পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম) মুহাম্মদ আলমগীর হোসেন এই পরামর্শের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পরামর্শগুলো হলো :

১. গ্যাস ও পানির লাইনসহ সব ধরনের লাইট, ফ্যানের সুইচ, বৈদ্যুতিক প্লাগ বন্ধ করে বাসা থেকে বের হবেন। বাসাবাড়িতে অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরে প্রথমেই ঘরের দরজা-জানালা খুলবেন। ঘরে জমে থাকা গ্যাস বের না হওয়া পর্যন্ত কোনও অবস্থাতেই গ্যাসের চুলা জ্বালানো কিংবা বৈদ্যুতিক সুইচ অন করবেন না।

২. বাসাবাড়িতে সিসি ক্যামেরা বসাতে হবে। পূর্বে বসানো সিসি ক্যামেরা সচল আছে কি না পরীক্ষা করতে হবে।

৩. বাসার চারপাশে বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবস্থা রাখতে হবে।

৪. নগদ টাকা কিংবা স্বর্ণালংকার ব্যাংক কিংবা নিকটাত্মীয়দের কাছে নিরাপদে রেখে যাবেন।

৫. রাতে কিংবা দিনে একসঙ্গে মুখে মাস্ক এবং মাথায় ক্যাপ পরিহিত অপরিচিত সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের গতিবিধি নজরদারি করতে হবে। প্রয়োজনে ৯৯৯ নম্বরে ফোনকল করতে হবে।

৬. মোটরসাইকেল চুরি রোধে অ্যালার্ম ব্যবহার করতে হবে। এতে কেউ মোটরসাইকেল স্পর্শ করলেই অ্যালার্ম বেজে উঠবে। লক করার কাজে স্টিলের তৈরি মেরিন অ্যাংকর চেইন ব্যবহার করতে হবে। মোটরসাইকেলে জিপিএস ট্র্যাকার লাগাতে হবে এবং চাকায় উন্নতমানের ডিস্ক লক ব্যবহার করতে হবে।

৭. দেশের বা বিদেশের কোনো আইপিএস কিংবা বিসিএস কর্মকর্তা, বিশেষ বাহিনীর কর্মকর্তা ইত্যাদি পরিচয়ে ফেসবুকে পাঠানো ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট গ্রহণ করলে প্রতারিত কিংবা ব্ল্যাকমেইলিংয়ের শিকার হতে পারেন। সেজন্য এ ধরনের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট গ্রহণ করা উচিত হবে না।

৮. যার নাম-ঠিকানা আপনার জানা নেই, এমন অপরিচিত ব্যক্তির দেওয়া ভিডিও কল গ্রহণ করবেন না। এরূপ ভিডিও কলে পাঠানো অশ্লীল ছবি কিংবা ভিডিও রেকর্ড করে আপনাকে ব্ল্যাকমেইল করে অর্থ আদায় করতে পারে।

৯. আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কিংবা বিকাশ বা নগদ অ্যাকাউন্ট কোনো ব্যক্তি বন্ধ করতে পারে না। এসব অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার ভয় দেখিয়ে আপনার কাছ থেকে অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড কিংবা পিন নম্বর বিভিন্ন কৌশলে বারবার চাইতে পারে। এ ধরনের ফোন কল পেয়ে থাকলে কোনো অবস্থাতেই পাসওয়ার্ড বা পিন কোড দেওয়া যাবে না।

১০. ভুল করে বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা গিয়েছে এমন ফোনকল পেলে যাচাই না করে বিশ্বাস করবেন না।

১১. লটারি জিতেছেন কিংবা বিদেশ থেকে দামি উপহার বা ডলার পাঠানো হবে এমন ফোনকল পেলে বিশ্বাস করবেন না। এয়ারপোর্ট কাস্টমসে কিংবা এনবিআর অথবা বাংলাদেশ ব্যাংকে টাকা পরিশোধ করতে হবে জানিয়ে প্রতারকরা লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। কোনো অবস্থাতেই এ ধরনের লোভে পড়বেন না।

১২. অত্যন্ত দামি ধাতুর তৈরি সীমান্ত পিলারে বিনিয়োগ করে কোটি কোটি টাকা লাভ করা যাবে এরূপ প্রলোভনে বিশ্বাস করবেন না। প্রতারকরা নকল পিলার দেখিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। বাস্তবে এ ধরনের কোনো পিলার নেই।

১৩. ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়্যাটসঅ্যাপ ও ইমো আইডিতে আত্মীয়, বন্ধু কিংবা পরিচিত ব্যক্তির বিপদে পড়ে জরুরি টাকা পাঠানোর অনুরোধ পেলে তার পরিবারের লোকজনের সঙ্গে যোগাযোগ না করে টাকা পাঠাবেন না। মোবাইল চুরি করে কিংবা বিভিন্ন আইডি হ্যাক করে এ ধরনের অনুরোধ পাঠানো হয়।


আরও খবর



দাম কমল ২৩ ধরনের হার্টের রিংয়ের

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ |

Image

দেশে হৃদরোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ২৩ ধরনের রিংয়ের দাম কমিয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। সে অনুযায়ী সর্বনিম্ন ২০ হাজার ও সর্বোচ্চ ৬৮ হাজার টাকায় পাওয়া যাবে রিং।

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সঙ্গে বাংলাদেশে ইউরোপীয় ও অন্যান্য দেশের হার্টের রিং উৎপাদনকারী কোম্পানির প্রতিনিধি এবং ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজিস্টদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানির হার্টের রিংয়ের দাম কমানো হয়েছে।

তবে সর্বশেষ গত বছরের ডিসেম্বরে নির্ধারিত দামের থেকে বেশি দামে এই মূল্য নির্ধারণ করেছে অধিদপ্তর। নতুন করে হার্টের রিংয়ের দাম নির্ধারণ করায় রিং ভেদে দাম বেড়েছে ২ হাজার থেকে প্রায় ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত।

ইউরোপীয় আমদানিকারকেরা রিং সরবরাহ বন্ধ রাখায় বাজারে সংকট তৈরি হয়েছিল বলে দাম কিছুটা বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজেসের পরিচালক ও ডিজিডিএর বিশেষজ্ঞ কমিটির সদস্য ডা. মীর জামাল উদ্দিন।

তিনি বলেন, গত বছরের ডিসেম্বরে হার্ট রিংয়ের দাম কমানো হলে ইউরোপিয়ান রিং সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো আদালতের দারস্থ হয়েছিল। রিটের মিমাংসা হওয়ার পরে তাদের প্যারেন্ট কোম্পানির প্রতিনিধিদের নিয়ে আমরা বসেছিলাম। ওই দামে রিং বিক্রি করলে তাদের ক্ষতি হচ্ছে বলে তারা জানিয়েছে। তাদের পক্ষে ওই দামে রিং সরবরাহ করা সম্ভব নয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, হার্টের রিংয়ের মূল্য হ্রাসে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের যুগান্তকারী পদক্ষেপ। ডিজিডিএ নতুন নির্ধারিত দামের সঙ্গে ২০২১ ও ২০২২ সালের রিংয়ের দামের তুলনা করেছে। সে হিসেবে রিংয়ের দাম কমেছে। তবে সেখানে ২০২৩ সালের ১২ ডিসেম্বরে নির্ধারণ করা দামের উল্লেখ নেই।

অধিদপ্তরটির পরিচালক (প্রশাসন) মো. সালাহ উদ্দিন বলেন, আমরা দীর্ঘদিন থেকে রিংয়ের দাম কমানোর চেষ্টা করছিলাম। এর প্রেক্ষিতেই এটা করা হয়েছে। সবগুলো হাসপাতালে নতুন এই মূল্য তালিকা টানিয়ে রাখতে হবে।

বাংলাদেশে হৃদরোগের চিকিৎসায় বিভিন্ন দেশের তৈরি ২৬ ধরনের রিং ব্যবহার হয়ে থাকে। নতুন মূল্য তালিকায় এগুলোর দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। মাস কয়েক আগে ৩টি স্টেন্টের দাম কমানো হয়েছিল, যেগুলো এখন অপরিবর্তিত রয়েছে।

২০২৩ সালের ডিসেম্বরে ঔষধ প্রশাসন যখন রিংয়ের দাম নির্ধারণ করে দেয় তখন আমদানিকারকদের একটি বড় অংশ নতুন মূল্য নিয়ে আপত্তি তুলেছিলে। যা পরবর্তীতে আদালতেও গড়িয়েছিল। তবে এবার নতুন দাম নির্ধারণ করার পর এখন পর্যন্ত কোনো আপত্তি দেখা যায়নি।

কোন রিংয়ের কত দাম নির্ধারণ-

পোল্যান্ডের তৈরি অ্যালেক্স প্লাস ব্র্যান্ডের দাম ৬০ হাজার টাকা, অ্যালেক্স ব্র্যান্ড ৬০ হাজার টাকা, অ্যাবারিস ব্র্যান্ড ৬০ হাজার টাকা করা হয়েছে।

জার্মানির করোফ্ল্যাক্স আইএসএআর ব্র্যান্ডের দাম ৫৩ হাজার টাকা, করোফ্ল্যাক্স আইএসএআর নিও ব্র্যান্ড ৫৫ হাজার টাকা, জিলিমাস ব্র্যান্ড ৫৮ হাজার টাকা করা হয়েছে।

সুইজারল্যান্ডের ওরসিরো ব্র্যান্ডের দাম ৬৩ হাজার টাকা, ওরসিরো মিশন ৬৮ হাজার টাকা করা হয়েছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার তৈরি জেনোস ডেস ব্র্যান্ডের দাম ৫৬ হাজার টাকা করা হয়েছে।

স্পেনের ইভাসকুলার এনজিওলাইটের দাম ৬২ হাজার টাকা করা হয়েছে।

জাপানের আল্টিমাস্টারের দাম ৬৬ হাজার টাকা করা হয়েছে।

নেদারল্যান্ডসের অ্যাবলুমিনাস ডেস প্লাসের দাম ৬৩ হাজার টাকা করা হয়েছে।

ভারতে তৈরি মেটাফর ব্র্যান্ডের দাম ৪০ হাজার টাকা, এভারমাইন ফিফটি ব্র্যান্ড ৫০ হাজার টাকা, বায়োমাইম মর্ফ ৫০ হাজার টাকা, বায়োমাইম ৪৫ হাজার টাকা করা হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাফিনিটি-এমএস মিনির দাম ৬০ হাজার টাকা, ডিরেক্ট-স্টেন্ট সিরো ৬৬ হাজার টাকা এবং ডিরেক্ট-স্টেন্ট ৩০ হাজার টাকা করা হয়েছে।

সিঙ্গাপুরের তৈরি বায়োমেট্রিক্স নিওফ্ল্যাক্সের দাম ৬০ হাজার টাকা, বায়োমেট্রিক্স আলফা ৬৬ হাজার টাকা এবং বায়োফ্রিডম ৬৮ হাজার করা হয়েছে।


আরও খবর



ঈদের ৫ দিনের সরকারি ছুটি শুরু

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে টানা পাঁচ দিনের সরকারি ছুটি আজ বুধবার (১০ এপ্রিল) থেকে শুরু হয়েছে। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। সচিবালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) দেশে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে।

নাড়ির টানে ঈদ করতে শেষ মুহূর্তে বাস, লঞ্চ ও রেলে রাজধানী ছেড়ে বাড়ি যাচ্ছে মানুষ। ঈদের আগে একদিন ছুটি থাকায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কেউ কেউ আগেই ছুটি নিয়ে রাজধানী ছেড়েছেন।

এবার বুধ, বৃহস্পতি ও শুক্রবার (১০, ১১ ও ১২ এপ্রিল) ঈদুল ফিতরের ছুটি। এরপর শনিবার (১৩ এপ্রিল) সাপ্তাহিক ছুটি। পরের দিন রোববার (১৪ এপ্রিল) নববর্ষের ছুটি। অর্থাৎ ১০ থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত টানা পাঁচ দিন ছুটি কাটাবেন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অনেকেই আবেদন করে দুই দিন ছুটি নিয়েছেন। যেসব সরকারি কর্মচারী দুদিনের বাড়তি ছুটি নিয়েছেন, এবার তাদের ঈদের ছুটি শুরু হয়েছে ৫ এপ্রিল থেকে। কারণ, সরকারি ক্যালেন্ডারের হিসাব অনুসারে ৫ ও ৬ এপ্রিল শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি। ৭ এপ্রিল পবিত্র শবে কদরের সরকারি ছুটি। ৮ ও ৯ এপ্রিল সরকারি অফিস আদালত, ব্যাংক-বিমা খোলা থাকবে। তবে সে ক্ষেত্রে ৮ ও ৯ এপ্রিল দুই দিনের ছুটি নিলেই ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত টানা ১০ দিনের ছুটি ভোগের সুযোগ রয়েছে। কারণ ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ১০, ১১ ও ১২ এপ্রিল পর্যন্ত ঈদুল ফিতরের সরকারি ছুটি। আবার ১৩ এপ্রিল শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি এবং ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখের ছুটি। তাই মাঝখানের মাত্র দুই দিনের ছুটি নিয়েই একসঙ্গে ১০ দিন ছুটি কাটাচ্ছেন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

এবারই প্রথম দীর্ঘ ছয়দিনের ছুটি পেয়েছেন সংবাদমাধ্যমকর্মীরা। এবার গণমাধ্যমকর্মীরা ৯ থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি ভোগ করবেন।

ঈদ ও নববর্ষের ছুটি শেষে আগের নিয়মে ফিরবে সরকারি অফিস, আদালত ও ব্যাংক। রমজান মাসে সরকারি প্রতিষ্ঠানে অফিসের সময় নির্ধারণ করা হয়েছিল সকাল ৯টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত। ছুটির পর আগের মতোই অফিস সময় চলবে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।


আরও খবর



নোবিপ্রবিতে ‘এ’ ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 |

Image

মোঃ সিনান তালুকদার,নোবিপ্রবি প্রতিনিধি;

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের  (GST)  গুচ্ছভুক্ত স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আজ শনিবার (২৭ এপ্রিল ২০২৪) সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। নোবিপ্রবির বিভিন্ন কেন্দ্রে বেলা ১২টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ওই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। আজ ‘এ’ ইউনিটের ৪৫০২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উপস্থিত ছিল ৩৯৫৫ জন, পরীক্ষায় উপস্থিতির হার ৮৭.৮৫ শতাংশ।

পরীক্ষা শুরু হলে নোবিপ্রবির মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ দিদার-উল-আলম পরীক্ষা কেন্দ্রসমূহ ঘুরে দেখেন। এসময় নোবিপ্রবি কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর, শিক্ষক সমিতির সভাপতি এবং পরীক্ষা পরিচালনা ও আসন বিন্যাস উপ-কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. বিপ্লব মল্লিক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও নোবিপ্রবি প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোঃ আনিসুজ্জামান, রেজিস্ট্রার ও ভর্তি কমিটির সদস্য সচিব জনাব মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন, শৃঙ্খলা ও ভিজিল্যান্স কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. এস এম মাহবুবুর রহমান, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফাহিম হাসানসহ শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ ও পরীক্ষা পরিচালনা কমিটি ও বিভিন্ন উপ-কমিটির সদস্যবৃন্দ এবং বিভিন্ন অনুষদের ডিনবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

হল পরিদর্শন শেষে নোবিপ্রবির মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ দিদার-উল-আলম সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে বলেন, তীব্র তাপদাহের মধ্যে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে অত্যন্ত সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসময় তিনি আরো বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রকৃতিগত দিক থেকেই অত্যন্ত মনোরম ও ছায়াসুনিবিড়। এরপরও গরমে যাতে অভিভাবকদের কষ্ট না হয় সেজন্য আমরা পর্যাপ্ত আসনের ব্যবস্থা করেছি। তিনি বলেন, পরীক্ষায় উপস্থিতির হার অনেক বেশি, যা অত্যন্ত আনন্দের বিষয়। এসময় তিনি ভর্তি পরীক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কমিটির সদস্যবৃন্দসহ, নোবিপ্রবির শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী সকলকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি নোয়াখালী জেলা প্রশাসন, নোয়াখালী পৌরসভা, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যবৃন্দ, স্থানীয় পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থা, সাংবাদিকবৃন্দসহ যারা ভর্তি পরীক্ষায় সহায়তা করেছেন সবার প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন তিনি।

এর আগে সকালে বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী মোহাম্মদ ইদ্রিস অডিটোরিয়ামে মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ দিদার-উল-আলম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে যৌথ সভায় ভর্তি পরীক্ষা বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ দিক নির্দেশনা প্রদান করেন।

প্রসঙ্গত, একই দিন আজ বিকেল ৩.৩০ থেকে ৪.৩০ পর্যন্ত ‘এ’ ইউনিটভুক্ত আর্কিটেকচার এর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ৩ ও ১০ মে ২০২৪ তারিখে ‘বি’ ও ‘সি’ ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর



ঈদের পর রাজধানীতে আর রঙচটা বাস নয়

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 |

Image

আগামী ৩১ মের পর রাজধানীতে কোনো রঙ উঠে যাওয়া বা রঙচটা বাস চলাচল করতে পারবে না বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)।

রাজধানীর বনানীতে বিআরটিএ ভবনে ফিটনেসবিহীন, বায়ু দূষণকারী ও রুটপারমিটবিহীন গাড়ি চলাচল বন্ধকরণসংক্রান্ত সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়েছে।

এ ছাড়া সভায় ঢাকার সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলাচল বন্ধ করতে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতিকে নিয়ে অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি। তবে বাস মালিকরা কথা দিয়েছেন, এপ্রিলের মধ্যে ২০ শতাংশ বাস রঙ করা হবে। বাকিটা ধাপে ধাপে সম্পন্ন করবেন।

সভায় বিআরটিএ চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার পরিবহন মালিকদের উদ্দেশে বলেন, ঢাকার রাস্তায় আগামী ৩১ মের পর কোনো ধরনের রঙ ওঠা বাস চলতে দেওয়া হবে না। আমরা এর জন্য অভিযানে বের হবো। আশা করবো, মালিকরা নিজ উদ্যোগে দৃষ্টিনন্দন বাস উপহার দেবেন। আমরা পুরো বিষয়টি মনিটর করবো।

সভায় বিআরটিএ থেকে জানানো হয়- রাজধানীতে ৩৯টি কোম্পানির ৫২৮টি ফিটনেসবিহীন গাড়ি ছিল, এর মধ্যে ২৫৭টি ঠিক করা হয়েছে। তবে এ তালিকা পূর্ণাঙ্গ আকারে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়ার তাগিদ রয়েছে বিআরটিএর। আগামী ৩০ মের মধ্যে ঢাকার সড়কে চলাচলকারী সব বাস-মিনিবাসের তালিকা ও মালিকদের নাম বিআরটিএ-তে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ।

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সহসভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, রাস্তায় যেন রঙ ওঠা গাড়ি চলতে না পারে সে বিষয়ে ঈদুল ফিতরের পরে সমিতির জোনাল অফিসগুলো থেকে গাড়িগুলোর মনিটরিং বাড়ানো হবে। ভাঙাচোরা গাড়িগুলোর মালিকদের ১৫ দিন সময় দেওয়া হবে। তারপরেও কেউ সড়ক এসব বাস নামালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানো হবে।

তবে বাস মালিকদের দাবি, ঢাকার ৬০ শতাংশ বাস মালিকের আর্থিক সচ্ছলতা নেই যে দ্রুত সময়ের মধ্যে গাড়ি ঠিক করে রাস্তায় নামাবে। কেননা এইসব মালিকদের অধিকাংশ একটা দুইটা পুরানো বাস কিনেই মালিক হয়েছেন। এদের কেউ কেউ গাড়ির মেকানিক থেকে, কেউ আবার বাসচালক থেকে বাস মালিক হয়েছেন।

ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির হিসাব দেখিয়ে তারা বলেন, ঢাকার সড়কে এখন সাড়ে ৩ হাজার বাস-মিনিবাস যাত্রী পরিবহন করছে যা প্রয়োজনের তুলনায় কম। এখন পুরোপুরি ফিটনেস ঠিক করা পর্যন্ত যদি ১ থেকে দেড় হাজার গাড়ি যদি বসিয়ে রাখা হয় তবে নগরে গণপরিবহন সংকট তীব্র হবে। মালিকদেরও ১ থেকে দেড় লাখ টাকা আর্থিক ক্ষতি হবে।

এর আগে, গত রোববার (৩১ মার্চ) বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে গণপরিবহনের কালো ধোঁয়া এবং উন্মুক্ত স্থানে নির্মাণ সামগ্রী না রাখা এবং বায়োম্যাস বর্জ্য পোড়ানো বন্ধের বিষয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছিলেন, বায়ু দূষণ রোধে ২০ বছরের বেশি পুরানো বাস রাজধানীতে চলতে দেওয়া হবে না।

মন্ত্রী নির্দেশ দেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ ৮ এপ্রিলের মধ্যে ঢাকা শহরে চলাচলকারী এরকম পুরনো বাসের তালিকা মন্ত্রণালয়ে পাঠাবে। আর পরিবহন মালিক সমিতি ২০ এপ্রিলের মধ্যে ২০ বছরের অধিক বয়সী বাস তুলে নেওয়ার ব্যবস্থা নেবে। এ ছাড়া পুরাতন যানবাহন পুরোপুরি নিয়ম মেনে স্ক্র্যাপ করতে হবে।


আরও খবর