Logo
শিরোনাম

টাঙ্গাইলে ডাকাতি মামলায় ৮ ডাকাতকে বিভিন্ন মেয়াদে দন্ড

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ এপ্রিল ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ |

Image

মোঃ সিরাজ আল মাসুদঃ টাঙ্গাইলে ডাকাতি মামলায় একজনকে ১০ বছর ও ছয়জনকে আট বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। টাঙ্গাইলের দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ মোরশেদ আলম মঙ্গলবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন বাসাইল উপজেলার করাতিপাড়া গ্রামের মফিদুল ইসলাম, মো. সম্রাট, রূপন মিয়া, রবিন মিয়া, সুজন মিয়া এবং রাজন মিয়া। 

টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মনিরুল ইসলাম খান  জানান, ২০১৭ সালের ২৩ আগস্ট দিনগত রাতে বাসাইল উপজেলার করাতিপাড়া গ্রামে আইনজীবী বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল আজাদের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে।

ডাকাতদল গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে আবুল আজাদ ও তার স্ত্রী শামীমা আজাদকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে। পরে ১৪ ভরি সোনার গহনাসহ সাত লক্ষাধিক টাকার মালপত্র লুট করে নেয় ডাকাতরা।

ঘটনার পরদিন আবুল আজাদ বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে বাসাইল থানায় ডাকাতির মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ প্রথমে সম্রাট ও সুজনকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দেন।

তদন্ত শেষে বাসাইল থানার সাবেক উপপরিদর্শক (এসআই) ২০১৮ সালের ১ এপ্রিল আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। তথ্য-উপাত্ত ও জবানবন্দি পর্যালোচনা করে অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় মঙ্গলবার এ রায় দিলেন আদালত।

 মামলা চলাকালে সব আসামি জামিন নিয়ে আত্মগোপন করেন। মফিদুল ও রূপনকে কয়েক মাস আগে পুলিশ গ্রেফতার করে। এ দু’জন রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন। বাকি পাঁচ আসামি এখনো পলাতক।

মামলার বাদী আবুল আজাদ জানান, এ রায়ে তিনি সন্তুষ্ট। পলাতক আসামিদের গ্রেফতার করে সাজার আওতায় আনার দাবি জানান তিনি।


আরও খবর



যুদ্ধ করতে অস্বীকৃতি জানালো ইসরায়েলি সেনারা

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ |

Image

গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে ৬ মাসের বেশি সময় ধরে যুদ্ধ করছে ইসরায়েল। গত ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এ যুদ্ধের শুরুতে ইসরায়েল বলেছিল, গাজা থেকে তারা হামাসকে পুরোপুরি নির্মূল করবে। তবে ৬ মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো তারা এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি।

এরমধ্যে গাজার সর্বশেষ নিরাপদস্থান রাফাহতে হামলার পরিকল্পনা করছে দখলদার ইসরায়েল। তবে দীর্ঘ সময় ধরে যুদ্ধ চলায় এতে অংশগ্রহণ করার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন ইসরায়েলি সেনারা।

ইসরায়েলের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম চ্যানেল-১২ রোববার (২৮ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ৩০ জন সেনা দায়িত্ব পালনে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। প্যারাট্রপার রিজার্ভ ইউনিটের এসব বলেছেন, রাফাহতে অভিযান চালানোর সময় তাদের ডাকা হলে এতে সাড়া দেবেন না।

সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কমান্ডাররা এসব রিজার্ভ সেনাকে দায়িত্বে যোগ দিতে জোর করবেন না। তবে এই সেনাদের যুদ্ধ করতে অস্বীকৃতি করার মাধ্যমে ফুটে উঠেছে ৬ মাস ধরে যুদ্ধ করে তারা কতটা ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন।

এদিকে কাল সোমবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে যাবে হামাসের একটি প্রতিনিধি দল। তারা দখলদার ইসরায়েলের সঙ্গে জিম্মি চুক্তি নিয়ে কথা বলবেন।

হামাসের কাছে থাকা জিম্মিদের ছাড়িয়ে নিতে ইসরায়েল নতুন একটি প্রস্তাব দিয়েছে। এই প্রস্তাবটি পর্যালোচনা করে একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে হামাস। কাল কায়রোতে গিয়ে মধ্যস্থতাকারী দেশগুলোর কাছে নিজেদের সিদ্ধান্ত জানাবে তারা। ফলে আগামীকাল জানা যাবে ইসরায়েলের সঙ্গে হামাসের জিম্মি ও যুদ্ধবিরতির চুক্তি হবে কি না।

ইসরায়েল হুমকি দিয়েছে, যদি হামাস জিম্মি চুক্তিতে রাজি না হয় তাহলে তারা রাফাহতে হামলা চালাবে। এজন্য নিজেদের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করে রেখেছে তারা।

সূত্র: টাইমস অব ইসরায়েল


আরও খবর

চীন সফরে যাচ্ছেন পুতিন

বুধবার ১৫ মে ২০২৪




যুক্তরাষ্ট্রের কথাও শুনছে না ইসরায়েল

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ |

Image

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি চুক্তি করতে ইসরায়েলকে চাপ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে এই চাপকে উপেক্ষা করেছে দখলদার ইসরায়েল।

শনিবার মিসরের রাজধানী কায়রোয় হামাসের একটি প্রতিনিধিদল যায়। সেখানে তারা যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা করে। তবে হামাসের এক কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, কোনো ফলাফল ছাড়াই আলোচনা শেষ হয়েছে। কিন্তু এটি পুরোপুরি ভেস্তে যায়নি। খবর টাইমস অব ইসরায়েলের।

আরববিশ্ব ও ইসরায়েলের বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র হামাসকে নিশ্চয়তা দিয়েছেযদি তারা ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপে রাজি হয়, তাহলে গাজায় যুদ্ধের অবসান ঘটানো হবে।

এমন খবর প্রকাশ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ইসরায়েলের পক্ষ থেকে জানানো হয়, তারা স্থায়ীভাবে যুদ্ধ বন্ধ করতে রাজি নয়।

ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম কান এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, হামাসের সঙ্গে আলোচনার জন্য শনিবার মিসরের কায়রোয় ইসরায়েলকে প্রতিনিধিদল পাঠাতে চাপ দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনজামিন নেতানিয়াহু তাদের কথা শোনেননি। তিনি কায়রোয় প্রতিনিধিদল পাঠাতে অস্বীকৃতি জানান।

এদিন হামাসের এক কর্মকর্তা জানান, তারা ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ কার্যকরে রাজি হয়েছিলেন। মূলত যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ বন্ধের নিশ্চয়তা দেওয়ার পর তারা এ ব্যাপারে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছিলেন।

কিন্তু এরপর যখন ইসরায়েলের পক্ষ থেকে জানানো হয় যে, তারা যুদ্ধ পুরোপুরি বন্ধ করতে রাজি না, তখন হামাস জানায়, যুদ্ধ বন্ধ করা ছাড়া অন্য কোনো চুক্তিতে তারা রাজি হবে না।

ইসরায়েলের উগ্রপন্থি জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন গিভির এবং অর্থমন্ত্রী বাজায়েল স্মোরিচ হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির চুক্তি না করতে হুমকি দিয়েছেন। তারা সতর্কতা দিয়ে বলেছেন, রাফাহতে হামলা ছাড়া যদি যুদ্ধবিরতি করা হয়, তাহলে সরকার ভেঙে দেওয়া হবে।


আরও খবর

চীন সফরে যাচ্ছেন পুতিন

বুধবার ১৫ মে ২০২৪




ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ ১৩ বিলিয়ন ডলার, আমদানির মানদণ্ডে শেষপ্রান্তে বাংলাদেশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ |

Image

  ডিজিটাল ডেস্ক :


ডলার সংকটের সঙ্গে রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স প্রবাহ কম থাকায় দিন দিন কমছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর দেশে ডলারের যে সংকট শুরু হয়েছিল, তা এখনো কাটেনি।


 বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভের যে হিসাব গত সপ্তাহে প্রকাশ করেছে, ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ তার চেয়ে অনেক কম। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, প্রকৃত বা ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভের পরিমাণ এখন  ১৩ বিলিয়ন ডলারের কিছুটা কম।


২০২১ সালের আগস্টে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ ছিল ৪ হাজার ৮০০ কোটি ডলার (৪৮ বিলিয়ন)। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ হিসাবে তা কমে হয়েছে ২ হাজার ৩৭২ কোটি মার্কিন ডলারে (২৩ দশমিক ৭১ বিলিয়ন) নেমেছে। 


আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাবপদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ এখন এক হাজার ৮৩০ কোটি ডলারে (১৮ দশমিক ৩০ বিলিয়ন)।



এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক গণমাধ্যমকে বলেন, সোমবার (১৩ মে) বিকালে আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ বিপিএম-৬ অনুযায়ী ১৮ বিলিয়ন ডলারের ঘরে নেমেছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাবে রিজার্ভ আছে ২৩ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলার।


প্রকৃতপক্ষে, বাংলাদেশ ব্যাংক নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের আরেকটি হিসাব শুধু আইএমএফকে দেয়। যা প্রকাশ করে না। সেখানে আইএমএফের এসডিআর খাতে থাকা ডলার, ব্যাংকগুলোর বৈদেশিক মুদ্রা ক্লিয়ারিং হিসাবে থাকা বৈদেশিক মুদ্রা এবং আকুর বিল বাদ দিয়ে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভের হিসাব করা হয়।



বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, বৃহস্পতিবার রিজার্ভের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৯৮২ কোটি ৬৭ লাখ মার্কিন ডলার (বিপিএম-৬) বা ১৯ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলার। আকুর ১৬৩ কোটি ডলার দায় পরিশোধের পর রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৮১৯ বিলিয়ন ডলার (বিপিএম-৬) বা ১৮ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলার।


মূলত, এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়ন অর্থাৎ আকু একটি আন্তদেশীয় লেনদেন নিষ্পত্তি ব্যবস্থা। এর মাধ্যমে প্রতি দুই মাস অন্তর এশিয়ার ৯টি দেশের (বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, ইরান, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল ও পাকিস্তান) মধ্যকার লেনদেনের দায় পরিশোধ করা হয়।


সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত বাংলাদেশের জন্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দেওয়া নিট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২ হাজার ১১ কোটি মার্কিন ডলার। এ লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে আইএমএফ ১ হাজার ৪৭৫ কোটি ডলারে নামিয়েছে, যদিও এখন তা ১ হাজার ৩০০ কোটি ডলারের কম।


এদিকে প্রতি মাসে দেশের আমদানি দায় মেটাতে এখন প্রায় ৫০০ কোটি ডলার প্রয়োজন হচ্ছে। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। সেই মানদণ্ডে বাংলাদেশ এখন শেষ প্রান্তে রয়েছে। একটি দেশের অর্থনীতির অন্যতম সূচক হলো বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ।


কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা আশা করছেন, চলতি মাসের শেষদিকে বা আগামী মাসের শুরুতে আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি বাবদ ১ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার পাওয়া গেলে রিজার্ভ ফের বাড়বে।


আরও খবর



মা দিবসে মেয়ের আকিকা দেবেন পরীমণি

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ |

Image

ছয়দিন বয়সী ফুটফুটে এক কন্যা সন্তানকে দত্তক নিয়েছেন ঢাকাই চলচ্চিত্রের লাস্যময়ী অভিনেত্রী পরীমণি। ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজারে একটি প্রতিবেদন লিখেছেন চিত্রনায়িকা পরীমণি। এতে তিনি জানিয়েছেন, ছেলে পুণ্যের পর এবার মেয়ের মা হয়েছেন তিনি। ৬ দিনের ওই শিশুকে দত্তক নিয়েছেন নায়িকা।

কন্যার নাম রেখেছেন সাফিরা সুলতানা প্রিয়ম। ১২ মে মা দিবসে কন্যার জন্য বিশেষ এক আয়োজন করতে যাচ্ছেন নায়িকা। সংবাদমাধ্যমকে বিষয়টি নিজেই জানিয়েছেন পরীমণি।

বিষয়টি নিয়ে তিনি বলেন, এক অন্যরকম অনুভূতি। ছেলের পরে মেয়ে! কী যে আনন্দ! আগামী ১২ মে হবে প্রিয়মের আকিকা। মা হিসেবে যতটুকু সুন্দর করা যায় সেভাবেই এটা আমি করব। কন্যার নাম সাফিরা সুলতানা প্রিয়ম।

দত্তক নেওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, আমি ওকে দত্তক নিয়েছি। নিয়ম মেনে সই করার সময় মনে হল আল্লাহ আবার আমার জন্য কিছু করলেন। জীবনে কোনও দিন কিছু নিয়ম অনুযায়ী বা পরিকল্পনা করে করিনি। তাই আল্লাহ আমার জন্য যা যা চেয়েছেন তাই মাথা পেতে নিয়েছি। ও পরীর মতোই আমার কোলে চলে এল। কোলে যখন নিই, মনে হয় আমার নাভি কেটেই ও এসেছে। ওর ছবি এখন দিচ্ছি না। কেউ রাগ করবেন না! মা তো... আর কিছু দিন যাক।

তিনি আরও বলেন, আমি যা মন থেকে চাই তাই করি। কে কী বলল সে সব নিয়ে কোনও দিন ভাবিনি। কে বলেছে বাবা ছাড়া সন্তান মানুষ করা যায় না? কে বলেছে জন্ম দেওয়া বাবা-মা ছাড়া সন্তান মানুষ হয় না? এই সব নিয়ম সমাজের তৈরি। এই তো আর কয়েক দিনের মধ্যেই মাতৃ দিবস নিয়ে হইচই হবে। কিন্তু সেখানেও তো পিতৃতন্ত্রের আদলে তৈরি করা মেয়েদের জয়গান। এ সব কিছু থেকে নিজেকে সরিয়ে কাজ আর সন্তানদের নিয়ে বাঁচব আমি। এখন রাতের দিকে সব শান্ত হয়ে আসার পরে এক দিকে ছেলে আর এক দিকে ঘুমন্ত মেয়ের মাঝে যখন চোখ খুলে দেখি তখন মনে হয় পরীমণির আকাশটা বড় হয়ে আসছে।

প্রসঙ্গত, হাতে একগুচ্ছ কাজ পরীমণির। ব্যস্ত রয়েছেন টলিউডের একটি ছবি নিয়ে। ফেলু বক্সী নামের একটি ছবিটিতে কাজ করছেন তিনি। সেখানে তার সঙ্গে আছেন সোহম চক্রবর্তী ও মধুমিতা সরকার। এটি নির্মাণ করছেন দেবরাজ সিনহা।


আরও খবর

বিয়ে নিয়ে মুখ খুললেন জায়েদ খান

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




রাণীনগরে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ |

Image

কাজী আনিছুর রহমান,রাণীনগর (নওগাঁ) :

নওগাঁর রাণীনগরসহ বিভিন্ন জেলায় চলছে দাবদাহ সেইসাথে তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। বৃষ্টির প্রত্যাশায় রাণীনগরে ইসতিসকার নামাজ আদায় করলেন মুসল্লিরা। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ৮টায় উপজেলা সদরের পূর্ব বালুভরা পাবলিক ঈদগাহ মাঠের আয়োজনে রাণীনগর শের-এ বাংলা সরকারি কলেজ মাঠে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন নওগাঁর ঐতিহাসিক কুসুম্বা মসজিদের খতিব মাওলানা মোস্তফা আল আমিন।

নামাজ শেষে বৃষ্টির আশায় করা হয় বিশেষ মোনাজাত। কান্নাজড়িত কণ্ঠে আল্লাহর কাছে দাবদাহ ও প্রাকৃতিক দুর্ভোগ  থেকে মুক্তি চান মুসল্লিরা। একইসাথে, বৃষ্টির মাধ্যমে সারাদেশে শীতল স্পর্শ বুলিয়ে দেয়ার দোয়াও করেন তারা। নামাজে অংশ নেয়া মুসল্লিরা বলেন, বৃষ্টি না হওয়ার কারণে প্রকৃতি উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় বিরূপ প্রভাব পড়েছে। কৃষি ক্ষেত্রে বিপর্যয় নেমে এসেছে। এজন্য আল্লাহর রহমতের প্রাকৃতিক দুর্ভোগ থেকে মুক্তিসহ বৃষ্টি প্রার্থনা করেন তারা।  


আরও খবর