Logo
শিরোনাম

ভ্যাট প্রত্যাহারের প্রভাব নেই খুচরা বাজারে

প্রকাশিত:সোমবার ১৪ মার্চ ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ |

Image

বাজারকে স্বাভাবিক করতে তেল, চিনি ও ছোলার ওপর থেকে ভ্যাট প্রত্যাহার করেছে সরকার। ভোজ্য তেল সয়াবিনের উৎপাদন পর্যায়ে ১৫ শতাংশ এবং ভোক্তা পর্যায়ে ৫ শতাংশ প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ অবস্থায় খুলনার পাইকারি বাজারে ব্যবসায়ীরা তেলের দাম কিছুটা কমিয়ে দিলেও দাম কমাতে নারাজ খুচরা ব্যবসায়ীরা।

খুলনা নগরীর বিভিন্ন এলাকার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি খোলা সয়াবিন তেল ১৯০ টাকা, পামওয়েল ১৭০ টাকা আর পাঁচ লিটারের বোতল ৮০০ টাকায় বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। জানতে চাইলে ভ্যাট প্রত্যাহারের বিষয়টি তারা জানেন না বলে জানান। সূত্র মতে, ভোজ্য তেলের ওপর থেকে গত শুক্রবার ভ্যাট প্রত্যাহার করে সরকার। এরপর খুলনার পাইকারি বাজারে কিছুটা প্রভাব পড়লেও খুচরা বাজারের পরিস্থিতি অপরিবর্তিত। পূর্বের দরেই বিক্রি হচ্ছে সয়াবিন তেল। এ ছাড়া বাজারে সরবরাহ এখনো স্বাভাবিক হয়নি।

নগরীর বড় বাজারের পাইকারি তেল ব্যবসায়ী ও রেজা অ্যান্ড ব্রাদার্সের মালিক মো. শাহ আলম বলেন, সরকারের ভ্যাট প্রত্যাহারের ঘোষণায় সয়াবিন তেলের ওপর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। তিনি প্রতি কেজি সয়াবিন ১৮০ টাকার স্থলে ১৫৩ টাকা এবং পামওয়েল ১৫৪ টাকায় বিক্রি করছেন। আর বাজারে বোতলজাত কোনো সয়াবিন তেল নেই। তবে খোলা তেলের দাম কমতে শুরু করেছে। তিনি আরো বলেন, খুলনার বাজার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। কারণ হিসেবে তিনি জানান, খুলনায় তেল রিফাইন হয় না, হয় ঢাকায়। যদি সব বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে হয় তাহলে মিলে গিয়ে অভিযান চালাতে হবে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বড় বাজারের এক ব্যবসায়ী জানান, ভ্যাট প্রত্যাহারের ঘোষণায় অনেক ব্যবসায়ী খুশি হয়েছেন। এ ক্ষেত্রে কম দরে তেল কিনে কেউ যাতে মজুদ করতে না পারে সেজন্য প্রশাসনের জোরালো নজরদারি চান তিনি। বড় বাজারের অপর ব্যবসায়ী মেহেদী হাসান বলেন, বাজারে তেলের কোনো সংকট নেই। নগরীর ময়লাপোতা সান্ধ্য বাজারের কয়েকটি দোকান ঘুরে দেখা গেছে, সূর্যমুখী ও রাইসব্র্যান্ড তেল ছাড়া সয়াবিন তেল নেই। পাইকারি বাজার থেকে তারা তেল আনছেন না বলে জানিয়েছেন।

একটি তেল কোম্পানির খুলনার পরিবেশক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, দাম বৃদ্ধির আগে তিনি প্রতি মাসে ১২০০ কার্টুন করে তেল সরবরাহ করতেন। গত সপ্তাহে ৪০০ কার্টুন তেল পেয়েছেন। যা ব্যবসায়ীদের দেওয়া হয়েছে। এসব তেল তারা কী করছেন তা তিনি জানেন না। খুচরা ব্যবসায়ীরা অধিক তেল মজুদ করে তার প্রাইস লেভেল ঘষে সেখানে অতিরিক্ত মূল্য সংযোজন করেন। তার ঘরে বোতলজাত সয়াবিন তেলের কোনো মজুদ নেই। ভ্যাট প্রত্যাহারের পর সে রেটের কোনো মাল এখনো আসেনি বলে তিনি উল্লেখ করেন।


আরও খবর



স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ঢাকার বাতাস

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ |

Image

জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানা কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দিন দিন বাড়ছে বায়ুদূষণ। রাজধানী ঢাকাও দীর্ঘদিন ধরেই বায়ুদূষণের কবলে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি হলে শহরটির বাতাসের মানে কিছুটা উন্নতি হয়। কিন্তু কয়েক দিনের তীব্র গরম আর শুষ্ক আবহাওয়ায় ঢাকার বাতাস স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে।

মঙ্গলবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ৯টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১৫৭ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে মেগাসিটি ঢাকা, যা অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত।

তবে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ২২৫ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে ভারতের দিল্লি শহর। এ ছাড়া দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু শহরের স্কোর ১৭৬, তৃতীয় অবস্থানে থাকা মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন শহরের স্কোর ১৬৩ আর ১৫৭ স্কোর নিয়ে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর শহর।

একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে অস্বাস্থ্যকর বায়ু বলে মনে করা হয়।

২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে; যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।

বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সি মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।


আরও খবর

ঢাকায় পৌঁছেছেন ডোনাল্ড লু

মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪




সশরীরে ক্লাস-পরীক্ষায় ফিরল ঢাবি

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ |

Image

সারা দেশে বয়ে যাওয়া তীব্র তাপপ্রবাহ সহনশীল পর্যায়ে আসায় বুধবার থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ক্লাস ও পরীক্ষা যথারীতি সশরীরে অনুষ্ঠিত হবে। গত সোমবার ঢাবির জনসংযোগ দপ্তর থেকে দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, তীব্র তাপপ্রবাহ (হিট ওয়েভ) সহনশীল পর্যায়ে আসায় ৮ মে থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস ও পরীক্ষা যথারীতি সশরীরে অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল এ সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেন।

তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় নিয়ে সব ক্লাস অনলাইনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গত ২১ এপ্রিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছিল, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত অনলাইন ক্লাস চলবে। তবে চলমান পরীক্ষা সরাসরি নেওয়া হবে। তাপপ্রবাহ সহনশীল পর্যায়ে আসায় সশরীরে ক্লাস নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ঢাবি কর্তৃপক্ষ।


আরও খবর

ঢাকায় পৌঁছেছেন ডোনাল্ড লু

মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪




ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ ১৩ বিলিয়ন ডলার, আমদানির মানদণ্ডে শেষপ্রান্তে বাংলাদেশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ |

Image

  ডিজিটাল ডেস্ক :


ডলার সংকটের সঙ্গে রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স প্রবাহ কম থাকায় দিন দিন কমছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর দেশে ডলারের যে সংকট শুরু হয়েছিল, তা এখনো কাটেনি।


 বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভের যে হিসাব গত সপ্তাহে প্রকাশ করেছে, ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ তার চেয়ে অনেক কম। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, প্রকৃত বা ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভের পরিমাণ এখন  ১৩ বিলিয়ন ডলারের কিছুটা কম।


২০২১ সালের আগস্টে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ ছিল ৪ হাজার ৮০০ কোটি ডলার (৪৮ বিলিয়ন)। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ হিসাবে তা কমে হয়েছে ২ হাজার ৩৭২ কোটি মার্কিন ডলারে (২৩ দশমিক ৭১ বিলিয়ন) নেমেছে। 


আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাবপদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ এখন এক হাজার ৮৩০ কোটি ডলারে (১৮ দশমিক ৩০ বিলিয়ন)।



এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক গণমাধ্যমকে বলেন, সোমবার (১৩ মে) বিকালে আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ বিপিএম-৬ অনুযায়ী ১৮ বিলিয়ন ডলারের ঘরে নেমেছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাবে রিজার্ভ আছে ২৩ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলার।


প্রকৃতপক্ষে, বাংলাদেশ ব্যাংক নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের আরেকটি হিসাব শুধু আইএমএফকে দেয়। যা প্রকাশ করে না। সেখানে আইএমএফের এসডিআর খাতে থাকা ডলার, ব্যাংকগুলোর বৈদেশিক মুদ্রা ক্লিয়ারিং হিসাবে থাকা বৈদেশিক মুদ্রা এবং আকুর বিল বাদ দিয়ে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভের হিসাব করা হয়।



বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, বৃহস্পতিবার রিজার্ভের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৯৮২ কোটি ৬৭ লাখ মার্কিন ডলার (বিপিএম-৬) বা ১৯ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলার। আকুর ১৬৩ কোটি ডলার দায় পরিশোধের পর রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৮১৯ বিলিয়ন ডলার (বিপিএম-৬) বা ১৮ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলার।


মূলত, এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়ন অর্থাৎ আকু একটি আন্তদেশীয় লেনদেন নিষ্পত্তি ব্যবস্থা। এর মাধ্যমে প্রতি দুই মাস অন্তর এশিয়ার ৯টি দেশের (বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, ইরান, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল ও পাকিস্তান) মধ্যকার লেনদেনের দায় পরিশোধ করা হয়।


সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত বাংলাদেশের জন্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দেওয়া নিট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২ হাজার ১১ কোটি মার্কিন ডলার। এ লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে আইএমএফ ১ হাজার ৪৭৫ কোটি ডলারে নামিয়েছে, যদিও এখন তা ১ হাজার ৩০০ কোটি ডলারের কম।


এদিকে প্রতি মাসে দেশের আমদানি দায় মেটাতে এখন প্রায় ৫০০ কোটি ডলার প্রয়োজন হচ্ছে। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। সেই মানদণ্ডে বাংলাদেশ এখন শেষ প্রান্তে রয়েছে। একটি দেশের অর্থনীতির অন্যতম সূচক হলো বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ।


কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা আশা করছেন, চলতি মাসের শেষদিকে বা আগামী মাসের শুরুতে আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি বাবদ ১ দশমিক ১৫ বিলিয়ন ডলার পাওয়া গেলে রিজার্ভ ফের বাড়বে।


আরও খবর



সর্বজনীন পেনশনে গ্রাহক সংখ্যা ১ লাখ ছাড়াল

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ |

Image

জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচির উদ্বোধনের পর প্রায় সাড়ে আট মাসে এর চার স্কিমে গ্রাহক সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়েছে। এসব গ্রাহকের কাছ থেকে চাঁদা জমা পড়েছে ৫২ কোটি টাকার কিছু বেশি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বছরের ১৭ আগস্ট আনুষ্ঠানিকভাবে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। সেদিন থেকেই বেসরকারি খাতের চাকরিজীবীদের জন্য প্রগতি, স্বকর্মে নিয়োজিত ব্যক্তিদের জন্য সুরক্ষা, প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য প্রবাসী ও নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠীর জন্য সমতা এ চার স্কিম সবার জন্য উন্মুক্ত। উদ্বোধনের পর প্রথম এক মাসে চার স্কিমে গ্রাহক হয়েছিলেন ১২ হাজার ৮৮৯ জন।

কিন্তু পরবর্তীতে এ সংখ্যা কিছুটা কমে পাঁচ মাস পর্যন্ত এক হাজার থেকে দেড় হাজার করে বাড়ছিল। তবে ষষ্ঠ মাস থেকে চাঁদাদাতার প্রবৃদ্ধি বাড়তে থাকে। আজ সোমবার পর্যন্ত প্রায় সাড়ে আট মাসে চার ধরনের পেনশন কর্মসূচিতে গ্রাহক হয়েছেন ১ লাখ ১ হাজার ২২৬ জন। সব গ্রাহকের কাছ থেকে চাঁদা জমা পড়েছে ৫২ কোটি ৬৬ লাখ ৫১ হাজার ৫০০ টাকা। এর মধ্যে ৪২ কোটি সরকারি ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ করা হয়েছে।

এদিকে আগামী ১ জুলাইয়ের পর স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা ও তাদের অধীন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানে যারা নতুন চাকরিতে যোগ দেবেন, তাদের প্রত্যয় নামের একটি পেনশন কর্মসূচির আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।


আরও খবর

ঢাকায় পৌঁছেছেন ডোনাল্ড লু

মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪




বারাণসী কেন্দ্রে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন নরেন্দ্র মোদি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ |

Image

  ডিজিটাল ডেস্ক:


ভারতের উত্তরপ্রদেশের বারাণসী কেন্দ্রে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও বিজেপি প্রার্থী নরেন্দ্র মোদি।


 আজ মঙ্গলবার (১৪ মে) সকাল ১১টা ৪০ মিনিটে বারাণসীর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে মনোনয়নপত্র জমা নিয়েছেন জেলা প্রশাসক এস রাজালিঙ্গম। খবর এনডিটিভি।


মনোনয়নপত্র জমার আগে বারাণসীতে কাল ভৈরব মন্দিরে এবং দশাশ্বমেধ ঘাটে গঙ্গাপুজা করেন। এর পর নমো ঘাটে ক্রুজে ভ্রমণ করেন মোদি। 


মনোনয়নপত্র জমা উপলক্ষে বিজেপির পক্ষ থেকে গতকাল (সোমবার ১৩ মে) বিকালে প্রায় ৬ কিলোমিটার দীর্ঘ রোড শো করা হয়।



মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় তার সঙ্গে ছিলেন চার প্রস্তাবকের অন্যতম পণ্ডিত জ্ঞানেশ্বর শাস্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং, বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথসহ এনডিএ শরিক দলগুলির নেতারা। 


আগামী ১ জুন সপ্তম ও শেষ দফায় ভোট দেওয়া হবে এই বারাণসী কেন্দ্রে। আজ মঙ্গলবারই ছিল এ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। 


এ নিয়ে তৃতীয়বারের জন্য বারাণসী কেন্দ্রে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চলেছেন নরেন্দ্র মোদি। এর আগে ২০১৪ সালে উত্তর প্রদেশের বারাণসী লোকসভা কেন্দ্র থেকে জিতে প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদী। ২০১৯ সালেও এই কেন্দ্র থেকেই জিতে দ্বিতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হন তিনি।


এবার মোট সাত দফায় দেশটির ৫৪৩ টি লোকসভা আসনে ভোট নেওয়া হবে। সেক্ষেত্রে প্রথম চার দফার ভোটের মধ্যে ৩৭৯ আসনে ভোট নেওয়া সম্পন্ন হয়েছে।  বাকি আছে আরো তিন দফা। পঞ্চম দফার ভোট আগামী ২০ মে, ষষ্ঠ দফা ২৬ মে এবং সপ্তম ও শেষ দফার ভোট ১ জুন। 


আরও খবর