Logo
শিরোনাম

যানবাহনে পুলিশের তল্লাশি

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ |

Image

ঢাকাগামী যানবাহনে পুলিশ তল্লাশি চালাচ্ছে। এছাড়া পুলিশের পক্ষ থেকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কসহ মানিকগঞ্জ-হেমায়েতপুর আঞ্চলিক মহাসড়কে বিভিন্ন স্থানে তল্লাশি চৌকি বসানো হয়েছে। এসব তল্লাশি চৌকিতে পুলিশ চলাচলরত বিভিন্ন যানবাহন ও যাত্রীদের তল্লাশি করছে। ১০ ডিসেম্বর ঢাকা বিএনপির গণসমাবেশের আগে পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

বিএনপির নেতাদের দাবি, ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির গণসমাবেশে নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি ঠেকাতে আওয়ামী লীগ সরকার পুলিশ দিয়ে বিভিন্ন রাস্তাঘাটে তল্লাশি চৌকি বসিয়েছে। তবে পুলিশ বলছে, জঙ্গি, সন্ত্রাসী গ্রেফতারে এবং নাশকতা ঠেকাতে ১ ডিসেম্বর থেকে এই বিশেষ অভিযান চলছে।

এ দিকে শুক্রবার সকাল থেকে ঢাকা-আরিচা এবং মানিকগঞ্জ-হেমায়েতপুর মহাসড়কে যানবাহন চলাচল কমে গেছে। মানিকগঞ্জ-হেমায়েতপুর সড়কে সিঙ্গাইরের ধল্লা এলাকায় ধল্লা সেতুর পশ্চিম প্রান্তে তল্লাশি চৌকিতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন এবং নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।

ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে মানিকগঞ্জের নয়াডিঙ্গী ও বারবাড়িয়া এলাকতেও পুলিশের তল্লাশি চৌকিতে ঢাকাগামী চলাচলরত বিভিন্ন যানবাহন ও যাত্রীদের তল্লাশি করছে পুলিশ। এসব তল্লাশি চৌকিতে নানা প্রশ্নের সম্মুখীন ও হয়রানি হতে হয় যাত্রীদের। নয়াডিঙ্গী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় তল্লাশি চৌকিতে বাসটি থামিয়ে ভেতরে ঢুকে তল্লাশি চালায় পুলিশ। এ সময় কোথায় যাচ্ছেন, কেন যাচ্ছেনসহ অযাচিত নানা প্রশ্ন করেন পুলিশ সদস্যরা।

পুলিশ সুপার গোলাম আজাদ খান বলেন, কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচিকে সামনে রেখে তল্লাশি চৌকিতে বসানো হয়নি। পুরো ডিসেম্বর মাসই সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান চলবে। পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী জঙ্গি, সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ ধরতে নিয়মিত অভিযান চালানো হচ্ছে।


আরও খবর

ভাতা পাবেন চব্বিশের আহতরা

মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫




নওগাঁর ৬টি উপজেলায় নেই মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার

প্রকাশিত:শনিবার ৩১ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২৩ জুন ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁর ৬টি উপজেলায় নেই মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, ভোগান্তিতে শিক্ষক-কর্মচারীরা।

রাজশাহী বিভাগের সবচেয়ে বড় জেলা নওগাঁ। অন্যান্য জেলার চেয়ে নওগাঁ জেলায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাও বেশি রয়েছে। বর্তমানে জেলার ১১ টি উপজেলার মধ্যে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের পদ শুন্য রয়েছে ৬টি উপজেলায়। এতে করে ভোগান্তিতে পরেছে জেলার ৮ শতাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা। শিক্ষার মানোন্নয়নে দ্রুততম সময়ে সরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দিয়ে শুন্যপদ গুলো পূরণ করার দাবী জানান নওগাঁ জেলা শিক্ষা অফিসার শাহাদাৎ হোসেন।

জানা যায়, নওগাঁ জেলায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৮ শতাধিক। প্রতিষ্ঠান গুলোতে কর্মরত রয়েছে প্রায় ১২ থেকে ১৩ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী। 

এ জেলায় মোট উপজেলা রয়েছে ১১টি। এরমধ্যে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার পদে কর্মরত আছে ৫ টি উপজেলা শিক্ষা অফিসার। আর বাকি ৬টি উপজেলায় শিক্ষা অফিসারের পদগুলো শুন্য রয়েছে। পদ শুন্য থাকা এই উপজেলা গুলোতে অন্যান্য উপজেলায় কর্মরত অফিসাররা অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন। নিজ উপজেলার দায়িত্ব পালন করার পাশাপাশি অন্য উপজেলার অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে তারাও হিমসিম খেয়ে যাচ্ছেন। এছাড়াও চলতি বছরে কর্মরত দু'জন শিক্ষা অফিসার অবসরে যাবেন আর তাতে আরও সমস্যাই পরবেন এ জেলার শিক্ষক-কর্মচারীরা।

জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, নওগাঁ জেলা সদর উপজেলায় দায়িত্বে আছেন উপজেলা শিক্ষা অফিসার ওয়াসিউর রহমান। তিনি তার নিজ উপজেলার দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন মহাদেবপুর উপজেলা শিক্ষা অফিসারের। মান্দা উপজেলার শিক্ষা অফিসার শাহ আলম শেখ তার নিজ উপজেলার দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন নিয়ামতপুর শিক্ষা অফিসের। বদলগাছী উপজেলা শিক্ষা অফিসার শফিকুল ইসলাম তার নিজ উপজেলার দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করছেন রাণীনগর উপজেলার। সাপাহার উপজেলা শিক্ষা অফিসার শামসুল আলম তার নিজ উপজেলার পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করছেন পোরশা উপজেলা শিক্ষা অফিসের। ধামইহাট উপজেলার ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন তার নিজ উপজেলার পাশাপাশি অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করছেন আত্রাই উপজেলা শিক্ষা অফিসের এবং বর্তমানে পত্নীতলা উপজেলা শিক্ষা অফিসারের দায়িত্বে রয়েছেন জেলা শিক্ষা অফিসার শাহাদাৎ হোসেন। মান্দা উপজেলার এসসি পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নুরুজ্জামানসহ জেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারীরা বলেন, আগে প্রয়োজনে যেমন প্রতিদিন শিক্ষা অফিসার স্যারকে পাওয়া যেত এখন তেমন ভাবে আর পাওয়া যায় না। অনেক সময় অফিসে গিয়ে জানাতে পারি স্যার অন্য উপজেলায় আছেন। জরুরী প্রয়োজন থাকার পরও স্যার না থাকায় আমাদের ফেরত আসতে হয়। এতে আমাদের ভোগান্তিতে পরতে হচ্ছে। আমরা চাই দ্রুত সময়ে জেলার প্রতিটি উপজেলায় মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার নিয়োগ দিয়ে এই সমস্যার সমাধান করবেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করতে হিমসিম খেতে হচ্ছে জানিয়ে মান্দা উপজেলা শিক্ষা অফিসার শাহ আলম শেখ বলেন, দায়িত্বপ্রাপ্ত উপজেলার অফিসিয়ালি কাজ, এমপিওভুক্তির ফাইল অগ্রহায়ণ করা, বিভিন্ন অভিযোগের তদন্ত করতে আমাদের সময় পার হয়ে যাচ্ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তদারকি করার মতো সময় হয়ে উঠে না। শুধু একটি উপজেলার দায়িত্বে থাকলে এইসব কাজগুলো সুন্দরভাবে করা সম্ভব হয়। জানতে চাইলে জেলা শিক্ষা অফিসার শাহাদাৎ হোসেন বলেন, আমার এই জেলায় বর্তমানে ৬ জন শিক্ষা অফিসারের পদ শুন্য রয়েছে। শুধু এই জেলায় নয় দেশের অধিকাংশ জেলার চিত্র একই। উপজেলা শিক্ষা অফিসারের এইসব পদ গুলো সরকারি বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের পদায়ন দিয়ে পূরণ করলে শিক্ষার মান দ্রুত উন্নত হবে। কেননা একজন উপজেলা শিক্ষা অফিসার যদি দুই থেকে তিনটি উপজেলার দায়িত্বে থাকেন তাহলে তাঁর অফিসিয়াল কাজ করতেই সময় পার হয়ে যায়। প্রতিষ্ঠানের তদারকি ও শিক্ষার মান উন্নয়নে কোন ভূমিকা রাখতে পারেন না। এ ক্ষেত্রে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দিয়ে এই পদগুলো দ্রুত পূরণ করবেন বলে আমি আশা করছি।


আরও খবর



গজারিয়ায় সুফলভোগীদের মাঝে প্রাণী বিতরণ

প্রকাশিত:সোমবার ০২ জুন 2০২5 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ |

Image

গজারিয়া(মুন্সীগঞ্জ)প্রতিনিধি:

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় প্রানিসম্পদ অধিদপ্তরের নদীবিধৌত চরাঞ্চলের সমন্বিত প্রাণি সম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় সুফল ভোগীদের মাঝে প্রাণী বিতরণ করা হয়েছে।

সোমবার(২জুন) সকাল ১১ঘটিকায় উপজেলার ভবেরচর ওয়াজীর আলী উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এই প্রাণী বিতরণ করা হয়।বিতরন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব আশরাফুল আলম,উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ রিগান মোল্লার সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষি অফিসার ফয়সাল আরাফাত বিন সিদ্দিক,উপজেলা প্রকৌশলী সামিউল আরেফিন,উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আবু সাঈদ মল্লিক প্রমুখ।

জানা যায়,নদীবিধৌত চরাঞ্চলের সমন্বিত প্রাণি সম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ৩১৫ জন সুফলভোগী খামারীদের হাঁস মুরগী ছাগল ভেড়া বিতরন করা হয়।যার মধ্যে ১৫১ জন হাঁসখামারীকে ২১টি করে হাঁস,৭২জন মুরগী খামারীকে ২৫টি করে মুরগী,৪৩জন ভেড়া খামারীকে ৩টা করে ভেড়া ও ৪৯জন ছাগল খামারী ২ টি করে ছাগল পান। 

এ বিষয়ে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা:রিগান মোল্লা জানান,খামারীগন সবাই ২দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ পান এবং প্রাণির ঘর বানানোর জন্য ভেড়া,ছাগল খামারীরা ১১০৪০/ও হাঁস,মুরগী খামারীরা ৮৮৩৯/টাকা করে বিকাশে পান।


আরও খবর



সাভারের আড়তদাররা নির্ধারিত দামে চামড়া কিনছেন না

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১৮ জুন ২০২৫ |

Image

সাভারের চামড়া শিল্প নগরীতে ঈদুল আজহার পর রাজধানীসহ আশপাশের এলাকা থেকে কোরবানির পশুর চামড়া আসতে শুরু করেছে। তবে সরকার নির্ধারিত মূল্য মানতে নারাজ আড়তদাররা। লোকসানের অজুহাতে চামড়া কিনতে চাইছেন না নির্ধারিত দামে। ফলে চামড়া বিক্রেতা ও ফড়িয়াদের সঙ্গে চলছে টানাপড়েন ও দরদাম নিয়ে উত্তেজনা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

ঈদ জামাতের পর সারা দেশে হয়েছে লাখ লাখ পশু কোরবানি। এখন চলছে চামড়া সংগ্রহ। ঢাকা শহরের ভেতরের বেশির ভাগ চামড়া আসে সায়েন্সল্যাব এলাকায়। সকাল ১০টা থেকে তাই এখানে কোরবানির পশুর চামড়া নিয়ে আসতে শুরু করেন বিক্রেতা ও ফড়িয়ারা।

এখান থেকে চামড়া যাচ্ছে পোস্তা কিংবা সাভারের চামড়া শিল্প নগরীর আড়তগুলোতে। তবে দাম নিয়ে ক্রেতাদের সঙ্গে তাদের চলছে বাদানুবাদ। বিক্রেতারা বলছেন, মান অনুযায়ী চামড়ার নায্য দাম মিলছে না।

এদিকে দুপুর ১২টা থেকে ইজি বাইক, অটোরিকশায় আশপাশের এলাকা থেকে চামড়া আসতে শুরু করেছে সাভারের চামড়া শিল্প নগরীসংলগ্ন আড়তগুলোতে। চামড়া নিয়ে এখানেও চলছে টানাটানি ও দর-কষাকষি।

প্রতি পিস গরুর চামড়া মানভেদে ৬০০-৭০০ টাকা দাম হাঁকছেন আড়তদাররা। ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে ছাগলের চামড়া। দাম নিয়ে শুরু হয়েছে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ। আড়ত মালিকদের সংগঠন বলছে, লোকসান এড়াতে সরকার নির্ধারিত দামে চামড়া কিনবেন না তারা।

সাভার কাঁচা চামড়া আড়ত মালিক সমিতির সভাপতি মো. আজিজ বলেন, সরকার নির্ধারিত দামে চামড়া কেনা সম্ভব নয়। কারণ, চামড়ার সঙ্গে লবণ ও শ্রমিক খরচ যুক্ত হবে। নির্ধারিত দামে চামড়া কিনলে লোকসান হবে।

উল্লেখ্য, এ বছর চার লাখ পিস চামড়া সংগ্রহ ও সংরক্ষণ হবে হেমায়েতপুরের আড়তগুলোতে। এদিকে ঈদের পর ১০ দিন অন্য জেলার চামড়া ঢাকায় প্রবেশ করতে পারবে না।


আরও খবর

কালো টাকা বৈধ করার পথ বন্ধ

রবিবার ২২ জুন ২০২৫




বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করল সৌদি আরব

প্রকাশিত:সোমবার ০২ জুন 2০২5 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২০ জুন ২০25 |

Image

ভারত, পাকিস্তান এবং মিশরসহ ১৪টি দেশের জন্য ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা কোটা ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত স্থগিত করেছে সৌদি সরকার। ওমরাহ, ব্যবসা এবং পারিবারিক ভিজিট ভিসার মতো আরও বেশ কয়েকটি ভিসা বিভাগও সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে। রিয়াদ থেকে এক প্রতিবেদনে এএফপি এ তথ্য প্রকাশ করেছে।

প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, সৌদি আরব ১৪টি দেশের নাগরিকের জন্য ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা কোটা’ উল্লেখযোগ্যভাবে সাময়িকভাবে স্থগিত করার ঘোষণা দিয়েছে। এই পদক্ষেপের ফলে অসংখ্য বিদেশি কর্মী এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এ গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত আসন্ন হজ মৌসুমের সমাপ্তির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এই সিদ্ধান্তটি রাজ্যের অভ্যন্তরীণ ভ্রমণ পরিচালনা এবং ব্যস্ত সময়ে নিয়ন্ত্রক সম্মতি নিশ্চিত করার বৃহত্তর প্রচেষ্টার অংশ।

ভারতীয় এবং অন্যান্য ১৩ দেশের জন্য নতুন কোনো ওয়ার্ক ভিসা নেই। এ নতুন নিয়ম যেসব দেশের জন্য প্রযোজ্য সেগুলো হলো: ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, ইরাক, নাইজেরিয়া, জর্ডান, আলজেরিয়া, সুদান, ইথিওপিয়া, তিউনিসিয়া, ইয়েমেন ও মরক্কো।

সৌদির মানবসম্পদ ও সামাজিক উন্নয়ন মন্ত্রণালয় এ সিদ্ধান্ত জারি করেছে, যা ২০২৫ সালের জুনের শেষ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।

ব্লক ওয়ার্ক ভিসা হলো একটি পূর্ব-অনুমোদিত কোটা যা সৌদি নিয়োগকর্তাদের নির্দিষ্ট সংখ্যক বিদেশি নাগরিক নিয়োগের অনুমতি দেয়। একবার একটি কোটা অনুমোদিত হলে, কোম্পানিগুলো তাদের নির্বাচিত প্রার্থীদের জন্য ওয়ার্ক এন্ট্রি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে। একে গ্রুপ ভিসাও বলা হয়।


আরও খবর



রাজাপুরে মানবকন্ঠের সাংবাদিকের উপর হামলা

প্রকাশিত:শনিবার ২১ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, ঝালকাঠি প্রতিনিধি :

ঝালকাঠির রাজাপুরে একটি জমির তদন্ত চলাকালে ভিডিও ধারণের সময় মানবকন্ঠের রাজাপুর উপজেলা প্রতিনিধি ও রাজাপুর রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক অহিদ সাইফুলের উপর হামলা করেছে স্থানীয় নাসির হাওলাদার ওরফে পাইপ নাসির ও তার সহযোগীরা।

গত বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।


এসময় অহিদ সাইফুল সহ জাহাঙ্গীর হাওলাদার, মাকসুদা আক্তার, ঝুমুর আক্তার ও লাইসা ইসলাম লিয়া নামে আরও চারজন আহত হয়।

স্থানীয়রা জানায়, ময়না বেগম নামে এক নারীর জমি জোরপূর্বক তার ভাইয়ের ছেলেরা ও একই বাড়ির লোকজন মিলে কয়েকদিন আগে দখল করে। এরপর ঐ নারী আদালতে মামলা করলে আদালত স্থানীয় ভূমি কর্মকর্তাকে তদন্তের নির্দেশ দেন। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) দুপুরে আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম সরেজমিন তদন্ত করতে আসেন এবং উভয় পক্ষকে ডেকে ঘটনার বিবরণ শুনেন। এ সময় রাজাপুর রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক অহিদ সাইফুল ও ঢাকা প্রতিদিনের সাংবাদিক সবুজ হোসেন ঘটনাস্থল থেকে দূরে দাড়িয়ে ভিডিও করছিলেন। অহিদকে ভিডিও করতে নাসিরের সহযোগী সাইদুল প্রথমে দৌড়ে এসে অহিদের মোবাইল কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। পরে মোবাইল ছিনিয়ে নিতে ব্যর্থ হলে অহিদের ওপর আব্বাস, সিয়াম, ইসা, মুসা, বারেক, হেমায়েত, রমিও ও পলাশসহ দশ বারো জন সহযোগীরা অর্তকীত হামলা চালায়। এ সময় অহিদ সাইফুলকে বাঁচাতে এসে জাহাঙ্গীর হাওলাদার, মাকসুদা আক্তার, ঝুমুর আক্তার ও লাইসা ইসলাম লিয়া নামে আরও চারজন আহত হয়। এ সময় ঢাকা প্রতিদিনের সাংবাদিক সবুজকে আঘাত না করলেও তাকে প্রাণ নাশের হুমকী দেয় নাসির বাহিনী। 

আহত লাইসা লিয়া জানায়, অহিদ ভাইকে মারতে দেখে আমি প্রথমে ছুটে আসি। এ সময় হামলাকারীরা আমার গায়ে হাত দেয় ও আমাকে পিটিয়ে আহত করে। 

সাংবাদিক অহিদ সাইফুল জানান, ইয়াবা নাসির আমাদের উপর হামলা করতে পারে এই আশংকা করে অনেক দূরে দাড়িয়ে তদন্তের ভিডিও করছিলাম। আমি ভিডিও করেছি এই দোষে আমাকে পিটিয়ে আহত করা হয়েছে। আমি বর্তমানে রাজাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন।

এ বিষয় নাসির হাওলাদার বলেন, “আমার বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে এই ঘটনা সাজানো হয়েছে। খোঁজ নিলে দেখা যাবে, অহিদ সাইফুলই সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করছিলো।”

রাজাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইসমাঈল হোসেন বলেন, এ বিষয় একটি জিডি হয়েছে, তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেয়া হবে। 


আরও খবর