Logo
শিরোনাম

চিকিৎসকদের আন্দোলনে উত্তাল বিএসএমএমইউ

প্রকাশিত:বুধবার ১৪ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

মাসিক ভাতা ৫০ হাজার টাকা করাসহ তিন দফা দাবিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউতে) মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করছেন বেসরকারি পোস্টগ্রাজুয়েট প্রশিক্ষণার্থী চিকিৎসকরা। বিএসএমএমইউ উপাচার্যের কার্যালয় ভবনের নিচে বিক্ষোভ শুরু করেন তারা। এতে নিজ কার্যালয়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন বিএসএমএমইউ উপাচার্য।

মঙ্গলবার (১৩ জুন) সকাল ১১টায় প্রাইভেট পোস্টগ্রাজুয়েট ট্রেইনি ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন উপাচার্যের কার্যালয়ের সামনে এই কর্মসূচির আয়োজন করে। এখন উপাচার্যের কার্যালয়ের গেটে অবস্থান নিয়েছেন তারা।চিকিৎসকদের তিন দফা দাবির মধ্যে রয়েছে মাসিক ভাতা ৫০ হাজার টাকা, নিয়মিত ভাতা প্রদান করা ও সকল ট্রেইনি চিকিৎসকদের বকেয়া ভাতা দ্রুত সময়ে পরিশোধ করা।

আন্দোলনরত চিকিৎসকরা জানান, গত অর্থবছরে বাজেটের ৬ হাজার ৫৫৮ কোটি টাকা ফেরত দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। অথচ তাদের ভাতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে না এবং নিয়মিতও প্রদান করা হচ্ছে না। এটি স্বাস্থ্যখাতের জন্য লজ্জার বিষয়। রেসিডেন্টদের মতো নন-রেসিডেন্টদের বরাদ্দের টাকাও দেওয়া হয়নি, এটা প্রতারণা।

ভাতার বিষয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. টিটো মিঞা আশ্বস্ত করলেও বিএসএমএমইউ থেকে এখনও কিছু বলা হয়নি জানিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন তারা। আমাদের দাবি, আমাদের দাবি, মানতে হবে, মানতে হবে। ঐক্য, ঐক্য চিকিৎসকদের ঐক্য স্লোগানে মুখরিত করে তুলেছেন উচ্চতর কোর্সে অধ্যয়নরত বেসরকারি চিকিৎসকরা।

সবাই আশার বাণী শোনান মন্তব্য করে চিকিৎসকরা জানান, এ ক্ষেত্রে কেউ কার্যকরী কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছেন না। এ সময় চিকিৎসকদের শান্ত করার চেষ্টা করা হলে তারা সরাসরি উপাচার্যের সঙ্গে কথা বলতে চান। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা অবস্থানের ঘোষণা দেন।


আরও খবর

তীব্র তাপপ্রবাহে সুস্থ থাকার উপায়

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪




প্রাইভেট পড়ে বাড়ি ফেরা হয়নি শিশু আরাফাতের

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

নেত্রকোনা প্রতিনিধি :

নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলায় প্রাইভেট পড়ে বাড়ি ফেরার পথে বালুবাহী ট্রাকের চাকায় আরাফাত (৭) নামে এক শিশু নিহত হয়েছে। 


শনিবার (৩০ মার্চ) বিকেলে উপজেলার দুর্গাপুর-শ্যামগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের ইন্দ্রপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। 


এ ঘটনার বিক্ষুব্ধ জনতা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে। ফলে এই সড়কে কয়েক ঘন্টার জন্য বন্ধ হয়ে যায় সকল প্রকার যানবাহন। 


নিহত আরাফাত উপজেলার কাকৈরগড়া ইউনিয়নের ইন্দ্রপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. সোহেল মিয়ার ছেলে ও স্থানীয় ইসলামিক ফাউন্ডেশন পরিচালিত শিক্ষা কার্যক্রমের শিশু শ্রেণির শিক্ষার্থী। 


পরিবার সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দুপুরে পার্শ্ববর্তী একটি বাড়িতে শিক্ষকের কাছে প্রাইভেট পড়তে যায় শিশু আরাফাত। পড়া শেষে পায়ে হেটে বাসার দিকে ফিরছিলো। এই সময় বাড়ির সামনে দ্রুতগতির একটি বালুবাহী ট্রাক তাকে চাপা দিয়ে চলে যায়। এতে ঘটনাস্থলে ট্রাকের চাকায় পৃষ্ট হয়ে মারা যায় শিশু আরাফাত। 


নিহত শিশু আরাফাতের বাবা মো. সোহেল মিয়া বলেন, প্রাইভেট পড়ে আমার ছেলে রাস্তার এক সাইড দিয়েই বাড়ি আসতেছিল। ট্রাক ডাবল ওভারটেক করতে গিয়ে আমার ছেলের উপরে তুলে দেয়। আমি এর সুষ্ঠ বিচার চাই। 

এ ব্যাপারে দুর্গাপুর থানার উপ-পরিদর্শক মো. সাদেকুজ্জামান বলেন, লোকজন সড়কটি অবরোধ করে রেখেছেন। আমরা যান চলাচল স্বাভাবিক করতে চেষ্টা করছি। তাছাড়াও ঘাতক ট্রাকটি আটকের জন্য চেষ্টা অবাহ্যত রয়েছে। 


আরও খবর



তরমুজ বয়কটে কপাল পুড়ছে ব্যবসায়ীদের

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

রাজধানীর বাজারে কমতে শুরু করেছে ফলের দাম। ক্রেতাদের বয়কটের কারণে কয়েকদিন আগে চোখ রাঙানো তরমুজের দামও এখন নেমে এসেছে অর্ধেকের কমে। তবুও ক্রেতার দেখা পাচ্ছেন না ব্যবসায়ীরা।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) কেরানীগঞ্জের জিনজিরা ও রাজধানীর কারওয়ান বাজারসহ বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা যায়।

ইফতারে রোজাদারদের পছন্দের তালিকায় অন্যতম একটি অনুসঙ্গ ফল। তবে এবার রোজার আগে থেকেই অস্থির ছিল দেশের ফলের বাজার। খেজুর, তরমুজ পেয়ারা, বেলের দাম ছিল আকাশছোঁয়া। কিন্তু সেই অস্থিরতা কিছুটা কমতে শুরু করেছে।

এতোদিন ১০০ টাকার কাছাকাছি কেজি দরে বিক্রি হওয়া তরমুজের বেচা-বিক্রি এখন নেই বললেই চলে। মূলত অতিরিক্ত দামের কারণে তরমুজ বয়কট করায় দাম কমছে বলে মনে করেন ভোক্তারা।

তাদের দাবি, বয়কট করায় কমতে শুরু করেছে তরমুজের দাম। ক্রেতারা জোটবদ্ধ হয়ে পচনশীল এ পণ্য কেনা সাময়িক বন্ধ করতে পারলেই দাম নেমে আসবে ৩০ টাকার নিচে। পাশাপাশি কেজির বদলে পিস হিসেবে বিক্রি করতে বাধ্য হবেন ব্যবসায়ীরা।

হাকিম নামে এক ক্রেতা বলেন, ভোক্তারা তরমুজ কেনা বয়কট করলে দাম এমনিতেই কমে যাবে। না কিনলে ব্যবসায়ীরা কার কাছে বিক্রি করবে! তখন বাধ্য হবে দাম কমাতে।

বাজারে বর্তমানে প্রতি কেজি তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৩০-৪০ টাকায়। গত সপ্তাহে যা ছিল ৫০-৬০ টাকা। আর চলতি মাসের শুরুর দিকে প্রতি কেজি তরমুজ বিক্রি হয়েছিল ৯০ টাকার ওপরে।

বিক্রেতারা জানান, দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে তরমুজ আসছে রাজধানীর বাজারে। এতে বেড়েছে তরমুজের সরবরাহ। কমেছে দামও। তবে বাজারে দেখা নেই পর্যাপ্ত ক্রেতার।

কারওয়ানবাজারে তরমুজ বিক্রেতা রাজ্জাক বলেন, তরমুজের সরবরাহ বেড়েছে। তবে রোজা শেষ দিকে হওয়ায় কমেছে চাহিদাও। তাছাড়া ক্রেতারা এখন কম কিনছেন ফলটি। এতে লোকসানে আছেন ব্যবসায়ীরা।

তিনি আরও বলেন, তরমুজের মৌসুম আছে আর মাত্র এক মাসের মতো। রোজার কারণে এখন কিছুটা হলেও বেচাকেনা আছে। ঈদের পর সেটিও থাকবে না হয়তো।

এদিকে, বাজারে প্রতি কেজি দাবাস খেজুর ৪৩০ থেকে ৪৫০ টাকা, জিহাদি খেজুর ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা, আজওয়া খেজুর ৯০০ থেকে ১ হাজার টাকা, বরই খেজুর ৪২০ থেকে ৪৫০ টাকা, মরিয়ম খেজুর ৯০০ থেকে ১ হাজার টাকা ও মেডজুল খেজুর বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ২৫০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকায়।

বিক্রেতারা বলছেন, বিলাসী পণ্যের মতো শুল্ক আরোপ করা হয়েছে খেজুরে। এক বছরের ব্যবধানে খেজুর আমদানি খরচ বেড়েছে কয়েক গুণ। পাশপাশি রমজানকে কেন্দ্র করে বাড়ছে এর চাহিদা। এতে দাম আরও বাড়ছে।

তবে দাম কমছে অন্যান্য দেশি ও বিদেশি ফলের। প্রতি কেজি মাল্টা ৩০০ টাকা, কমলা মানভেদে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা, সবুজ আপেল ৩২০ টাকা, রয়েল গালা আপেল ৩৩০ থেকে ৩৪০ টাকা, ফুজি আপেল ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা, নাশপাতি ২৬০ টাকা, আনার ৪৫০ থেকে ৪৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া প্রতি পিস বাঙ্গি ১০০ থেকে ১৫০ টাকা, বরই ৭০ থেকে ১০০ টাকা, পেঁপে ৯০ থেকে ১০০ টাকা ও মানভেদে প্রতি পিস আনারস বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৭০ টাকায়।

বিক্রেতাদের দাবি, আমাদনি বাড়ায় কমছে ফলের দাম। রাজধানীর কারওয়ান বাজারের মায়ের দোয়া ফল বিতানের বিক্রেতারা জানান, ফলের চাহিদা আগের মতোই আছে। তবে সরবরাহ বাড়ায় দাম কমছে।


আরও খবর

কমেছে মুরগির দাম, চড়া সবজির বাজার

শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪




রাণীনগরে ডাকাতির প্রস্ততিকালে অস্ত্রসহ আটক-৪

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

কাজী আনিছুর রহমান,রাণীনগর (নওগাঁ)  :

নওগাঁর রাণীনগরে পুলিশ ডাকাতির প্রস্ততিকালে দেশীয় অস্ত্রসহ চার জনকে আটক করেছে । এসময় একটি মিনিট্রাক জব্দ করা হয়।মঙ্গলবার গভীর রাতে নওগাঁ-নাটোর আঞ্চলিক মহাসড়কের গোনা এলাকা থেকে আটক করা হয়। এঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। 

বুধবার দুপুরে রাণীনগর থানায় নওগাঁ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) গাজিউর রহমান পিপিএম,এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, আসন্ন ঈদ উপলক্ষে উপজেলা জুরে পথচারী ও সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা জোরদারে অতিরিক্ত পুলিশি টহল জোরদার করা হয়েছে। মঙ্গলবার গভীর রাতে থানাপুলিশ টহল দেয়ার সময় নওগাঁ-নাটোর আঞ্চলিক মহাসড়কের গোনা এলাকায় পৌছলে সড়কের উপর একটি মিনি ট্রাক সন্দেহভাজনক অবস্থায় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে। এসময় পুলিশ ট্রাকের কাছে যেতেই ট্রাক নিয়ে পালানোর চেষ্টা করে।এসময় পুলিশ এবং স্থানীয়দের সহযোগিতায় চারজনকে আটক করে। আটককৃতরা হলো বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলার নিমাইকোলা গ্রামের সোনা মিয়ার ছেলে শাকিল প্রাং(২৪) ও লিটনের ছেলে মুন্না মন্ডল (১৯) এবং নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার হরিশপুর গ্রামের জামাল উদ্দীনের ছেলে আজাদুল ইসলাম (২৮) ও একই উপজেলার আতাইকুলা গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে লিটন হোসেন (২৪)।

আটককালে তাদের নিকট থেকে লোহার শাবল,রড,হাসুয়া,চাকু,কসটেপ,রশি উদ্ধার করা হয়। এসময় একটি মিনিট্রাকও জব্দ করা হয়। পুলিশের এই কর্মকর্তা আরো জানান, মিনিট্রাকে এই দলে ১০/১২জন ছিল। এদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা নওগাঁর মহাদেবপুরে গত বছরে সংঘটিত ডাকাতির সঙ্গে জড়িত। এরা কোন বাড়ী বা রাস্তায় পথচারীর পথরোধ করে ডাকাতি সংঘটিত করতো বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে। সংবাদ সম্মেলনে রাণীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু ওবায়েদ,ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মেহেদি মাসুদসহ অন্যান্য পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। আটককৃতদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করে আদালতে সোপর্দ করা হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।


আরও খবর



রবিবার থেকে মিলবে নতুন নোট

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

পবিত্র ঈদ-উল-‌ফিতর উপলক্ষ্যে বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ‌ম্যে নতুন নোট বাজারে ছাড়ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

রবিবার (৩১ মার্চ) থেকে নতুন নোট সংগ্রহ করতে পারবেন গ্রাহকরা। ৯ এপ্রিল পর্যন্ত (সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত) নতুন নোট সংগ্রহ করতে পারবেন সাধারণ মানুষ।

গত ২০ মার্চ এসব তথ্য জানায় বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে বলা হয়, আগামী ৩১ মার্চ থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিভিন্ন অফিসের কাউন্টারের মাধ্যমে জনসাধারণের মধ্যে নতুন নোট বিনিময় করা হবে।

ঢাকা শহরের বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের ৮০টি শাখা থেকে ৫, ১০, ২০, ৫০ ও ১০০ টাকা মূল্যমান পর্যন্ত নতুন নোট প্রতিটি একটি প্যাকেট করে বিশেষ ব্যবস্থায় বিনিময় করা হবে। একজন ব্যক্তি একাধিকবার নতুন নোট গ্রহণ করতে পারবেন না।

রাজধানীর যেসব শাখায় মিলবে নতুন নোট : আইএফআইসি ব্যাংকের গুলশান শাখা, জনতা ব্যাংকের পোস্তগোলা শাখা, প্রিমিয়ার ব্যাংকের বনানী শাখা, এনসিসি ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী শাখা, ব্যাংক এশিয়ার বনানী-১১ শাখা, ন্যাশনাল ব্যাংকের মহাখালী শাখা, উত্তরা ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী শাখা, পূবালী ব্যাংকের সদরঘাট শাখা, যমুনা ব্যাংকের গুলশান কর্পোরেট শাখা, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের বাবু বাজার শাখা, দি সিটি ব্যাংকের ইসলামপুর শাখা, সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার ব্যাংকের বিজয়নগর শাখা, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের নবাবপুর শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের কারওয়ান বাজার শাখা, ওয়ান ব্যাংকের লালবাগ শাখা, ট্রাস্ট ব্যাংকের কারওয়ান বাজার শাখা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের বসুন্ধরা সিটি (পান্থপথ) শাখা ও জনতা ব্যাংকের আব্দুল গণি রোড কর্পোরেট শাখা।

এছাড়াও অগ্রণী ব্যাংকের জাতীয় প্রেস ক্লাব কর্পোরেট শাখা, প্রাইম ব্যাংকের এলিফ্যান্ট রোড শাখা, জনতা ব্যাংকের টিএসসি কর্পোরেট শাখা, সোনালী ব্যাংকের জাতীয় সংসদ ভবন শাখা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ শাখা, ব্র্যাক ব্যাংকের শ্যামলী শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের কর্পোরেট শাখা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের প্রধান শাখা, এনআরবিসি ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখা, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের লোকাল অফিস শাখা, ব্র্যাক ব্যাংকের সাত মসজিদ রোড শাখা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের প্রধান শাখা (দিলকুশা), যমুনা ব্যাংকের লালমাটিয়া শাখা, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের প্রধান শাখা।


আরও খবর

কমেছে মুরগির দাম, চড়া সবজির বাজার

শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪




গাজায় প্রতি ১০ মিনিটে একজন শিশু নিহত

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের হামলায় প্রতি ১০ মিনিটে একটি শিশু আহত কিংবা নিহত হচ্ছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যের বরাত দিয়ে জাতিসংঘ শিশু তহবিল ইউনিসেফ এ কথা জানিয়েছে। খবর আলজাজিরার।

শনিবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলের হামলায় গাজায় ২৪ ঘণ্টায় আরো ৩৭ জন নিহত হয়েছেন। এ নিয়ে গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৩৪ হাজার ৪৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহত ফিলিস্তিনিদের মধ্যে ১৪ হাজারের বেশি শিশু রয়েছে।

গাজার সর্বশেষ পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে ইসরায়েলের হামলায় শিশুদের হতাহত হওয়ার এ মারাত্মক পরিসংখ্যান সামনে আনে জাতিসংঘের মানবিক সহায়তাবিষয়ক সমন্বয় দপ্তরও (ওসিএইচএ)।


আরও খবর