Logo
শিরোনাম

ধামরাইয়ে ৫৮৪ কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ |

Image

মাহবুবুল আলম রিপন (স্টাফ রিপোর্টার):

ধামরাই উপজেলার ৫৮৪ জন এস.এস.সি ও সমমান পরীক্ষায় A+ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে।

শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র ৭৭ তম জম্মদিন উপলক্ষ্যে গোয়ালদী কাশিপুর ঈদগাহ্ মাঠে এ সংবর্ধনা দেয়া হয়। এ সময় অতিথিদের ক্রেষ্ট প্রদান,শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ক্রেষ্ট এবং বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের “অসমাপ্ত আত্মজীবনী” বই দেয়া হয়।

অনুষ্ঠানে ঢাকা জেলা আওয়ামী যুবলীগের সাবেক সদস্য ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আব্দুল লতিফ এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন ধামরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য ঢাকা ২০ বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এম এ মালেক।

আরো উপস্থিত ছিলেন, ধামরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ধামরাই উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোহাদ্দেছ হোসেন,,গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক অতিরিক্ত সচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা দেওয়ান আফছার উদ্দিন জিন্নাহ,ধামরাই উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক খায়রুল ইসলাম,ধামরাই পৌর যুবলীগের সভাপতি আমিনুর রহমান,ধামরাই পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সানাউল হক সুজন,ধামরাই সরকারি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র লীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান হাবিব,যুবলীগ নেতা শাহিনুর ইসলাম শাহিন প্রমুখ।


আরও খবর



হিজবুল্লাহর ভয়ে লেবানন ছাড়ছে ইসরায়েলিরা

প্রকাশিত:শনিবার ১১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ |

Image

হিজবুল্লাহর হামলার ভয়ে লেবানন সীমান্তবর্তী শহর ও বসতির ইসরায়েলিরা নজিরবিহীনভাবে দক্ষিণাঞ্চলের দিকে পালিয়ে যাচ্ছে। স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো এ খবর দিয়েছে।

ইসরায়েলি গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে আল-মায়াদিন নেটওয়ার্ক জানিয়েছে, আল-জালিল-আল-আলা অঞ্চল থেকে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর সদর দফতর পর্যন্ত সমস্ত শহর ও উপ-শহর হিজবুল্লাহর হামলার আশঙ্কায় খালি হয়ে গেছে। অসংখ্য ইসরায়েলি দক্ষিণের দিকে পালিয়ে যাচ্ছে।

ইসরায়েলি অবস্থানে হিজবুল্লাহর হামলার শুরু থেকেই লেবানন সীমান্তের দখলদার বাসিন্দারা বাসা-বাড়ি ছেড়ে পালাতে শুরু করে দিয়েছিল। কিন্তু আল-জালিল এলাকার সব শহর খালি করে এভাবে পলায়নের ঘটনা নজিরবিহীন। গাজায় ইসরায়েলি বর্বর হামলার জবাবে লেবাননের হিজবুল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে এ পর্যন্ত ২৮ হাজারের মতো ইহুদি তাদের বসতি ছেড়ে পালিয়েছে।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী গত ৭ অক্টোবর অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় পাশবিক বিমান হামলা শুরু করার পর ৮ অক্টোবর থেকেই উত্তর ইসরায়েলের বিভিন্ন সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা শুরু করে হিজবুল্লাহ।

বৃহস্পতিবার হিজবুল্লাহ আলাদা আলাদা বিবৃতিতে এসব হামলার কথা জানায়। ইসরায়েলের মেটুল্লা সামরিক ঘাঁটিতে মোতায়েন দুটি মারকাভা ট্যাংকের ওপর গাইডেড ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে প্রথম হামলাটি চালানো হয়। এ আক্রমণে ট্যাংকে থাকা ইসরায়েলি সেনারা হতাহত হয়েছে।

অধিকৃত লেবাননের তারবিখা শহরে ইসরায়েলের একটি পদাতিক বাহিনীর ওপর দ্বিতীয় হামলাটি চালানো হয়। এ হামলায়ও একাধিক ইসরায়েলি সেনা হতাহত হয়েছে। উত্তর ইসরায়েলের আরও কয়েকটি অবস্থানে বৃহস্পতিবার হামলা চালায় লেবাননের হিজবুল্লাহ।

গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ সংগঠন হামাস ইসরায়েলের অভ্যন্তরে অনুপ্রবেশ করে নজিরবিহীন সামরিক অভিযান চালায়। সেদিন থেকেই ইসরায়েলের বিমানবাহিনী গাজায় ভয়াবহ রক্তাক্ত অভিযান শুরু করে যা এখন পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে চলছে।

ইসরায়েলে সামরিক অভিযানের বিষয়ে আল-জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে হামাসের মুখপাত্র খালেদ কাদোমি বলেন, দশকের পর দশক ধরে ফিলিস্তিনিদের ওপর চালানো নৃশংসতার জবাবে এই সামরিক অভিযান চালানো হয়েছে। আমরা চাই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ফিলিস্তিনি জনগণের ওপর এবং আমাদের পবিত্র স্থাপনা আল-আকসায় ইসরায়েলি নৃশংসতা বন্ধে উদ্যোগ নেবে। এগুলোই হামাসের এই অভিযানের কারণ।

বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ইসরায়েলের হামলায় নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ১০,৮১২ জনে দাঁড়িয়েছে। যাদের মধ্যে ৪,৪১২ জন শিশু ও ২,৯১৮ জন নারী রয়েছেন। গাজা উপত্যকার ২৩ লাখ মানুষের মধ্যে অন্তত ১৫ লাখ বেসামরিক লোক হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের কারণে বাস্তুচ্যুত হয়েছে। ইসরায়েলি সেনারা গাজার পাশাপাশি দক্ষিণ লেবাননেও হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। সেখানে হিজবুল্লাহ যোদ্ধাদের সঙ্গে ইসরায়েলি বাহিনীর ভয়াবহ যুদ্ধ হচ্ছে।

 সূত্র : আল-জাজিরা, প্রেস টিভি, আল-মায়াদিন


আরও খবর



১৩ দিনে ঢাকায় ৬৪ গাড়িতে আগুন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ |

Image

গত ২৮ অক্টোবর থেকে ৯ নভেম্বর পর্যন্ত রাজধানীতে ৬৪টি গাড়িতে আগুন দেওয়া ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। আগুন লাগানোর সঙ্গে জড়িত অভিযোগে হাতেনাতে ১২ জনকে আটক করা হয়েছে। রাজনৈতিক কর্মসূচিকে ঘিরে এসব নাশকতা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ-ডিএমপি।

অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন্স) খ. মুহিদ উদ্দিন ১০ নভেম্বর রাজধানীর মিন্টু রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।

তিনি বলেন, অগ্নিসংযোগের সাথে যারা জড়িত ঘটনাস্থল থেকে আগুন দেওয়ার সময় তাদের অনেককেই গ্রেফতার করা হয়েছে, আটক করা হয়েছে। ২৮ অক্টোবর থেকে ৯ নভেম্বর পর্যন্ত রাজধানীতে ৬৪টি অগ্নিসংযোগের ঘটনায় বিভিন্ন থানায় ৬৪টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। পরিবহনে আগুনের ঘটনায় একজন নিহতের ঘটনাও ঘটেছে। গত ২৯ অক্টোবর ডেমরা পশ্চিম দেইলা এলাকায় অসীম পরিবহনের একটি বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় বাসের হেলপার ভেতরে ঘুমাচ্ছিল। ভোরের দিকে আগুন দেওয়ার কারণে সেই হেলপার নাঈম (২২) আগুনে দগ্ধ হয়ে মারা যায়।

তিনি বলেন, রাজনৈতিক কর্মসূচিগুলোকে কেন্দ্র করে জনগণের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করার অপচেষ্টা হচ্ছে। যেকোনও রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনের বিষয়ে ডিএমপি ইতিবাচক, সংবেদনশীল এবং নিরাপত্তা প্রদানে বদ্ধপরিকর। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয়‑ আমরা সবাই দেখেছি রাজনৈতিক কর্মসূচির মাঝখানে যে ঘটনা ঘটেছে সেটি অনাকাঙ্ক্ষিত, অপ্রত্যাশিত এবং অগ্রহণযোগ্য।

তিনি আরও বলেন, বেশিরভাগ ঘটনায় যাত্রী বেশে আগুন দেওয়া হয়েছে। আগুন লাগিয়ে দ্রুত গাড়ি থেকে নেমে যায় তারা। গাড়ির পেছন দিকে আগুন দেওয়ায় সেটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।

অতিরিক্ত কমিশনার বলেন, রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে যদি নাশকতা করে, অগ্নিসংযোগ করে, কাউকে পুড়িয়ে মারে‑ সে ক্ষেত্রে পুলিশ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। আশা করি পরবর্তীতে যদি কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচি থাকে তা ধ্বংসাত্মক কোনও জায়গায় যেন না যায়। যারা এ ধরনের ধ্বংসাত্মক কার্যক্রমের সাথে জড়িত থাকে তাদের বলে দিতে চাই‑ তারা যেন এর পুনরাবৃত্তি না করেন। অবরোধকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে কেউ যেন কোনও ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপে না জাড়ায়, সতর্ক করেন ডিএমপির ওই কমিশনার।


আরও খবর

অবরোধেও রাজধানীতে গাড়ির চাপ

বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩




নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ |

Image

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পূর্ব অনিয়ম নিষ্পত্তি করতে ৩০০ বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা নিয়ে নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে আইন মন্ত্রণালয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) বিধান মতে, বিচার বিভাগের কর্মকর্তাদের দিয়ে দেশের প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় একটি করে মোট ৩০০টি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়।

এতে বলা হয়, কমিটিকে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, আচরণবিধি ও ভীতি, বাধা, দমন বা মিথ্যা তথ্য প্রকাশসহ অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন পরিচালনায় বাধাগ্রস্ত করে এমন বিষয়গুলো অনুসন্ধানসহ সুপারিশ করে তিন দিনের মধ্যে নির্বাচন কমিশনে প্রতিবেদন পাঠাতে হবে। অনুসন্ধান কমিটির দায়িত্ব পালন সংক্রান্ত জ্বালানি ও আপ্যায়ন ব্যয়সহ বিভিন্ন ব্যয় নির্বাহের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ দেয়া হবে। অনুসন্ধান কার্য পরিচালনার ব্যাপারে কমিটির চাহিদা অনুসারে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক, পুলিশ কমিশনার, পুলিশ সুপার, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা/ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও উপজেলা/ থানা নির্বাচন কর্মকর্তারা প্রয়োজনীয় সহায়তা দেবেন।

এতে আরও বলা হয়, দায়িত্বপ্রাপ্ত অনুসন্ধান কমিটির কর্মকর্তারা নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনে ন্যস্ত থাকবেন এবং প্রজ্ঞাপন জারির তারিখ হতে ওই কর্মকর্তারা নিজ দফতর থেকে তাৎক্ষণিকভাবে অবমুক্ত বলে গণ্য হবেন। নির্বাচনের ফলাফল সরকারি গেজেটে প্রকাশের সময় পর্যন্ত নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির কর্মকর্তারা সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকায় উপস্থিত থেকে সার্বক্ষণিক নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করবেন।

এছাড়া দায়িত্ব পালনকালে নির্বাচন পূর্ব অনিয়ম সংঘটিত হলে তা অনুসন্ধান করে প্রতিবেদন নির্বাচন কমিশনকে অবহিত করার লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে প্রেরণ করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ওই অনুসন্ধান প্রতিবেদন সচিব, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় বরাবর প্রেরণ করবেন এবং ওই প্রতিবেদন পিডিএফ ফরমেটে অত্র সচিবালয়ের আইন অনুবিভাগের উপসচিব ও সিনিয়র/সহকারী সচিবের ইন্টারনাল একাউন্টে প্রেরণ করবেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ৩০ নভেম্বর মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ। মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের তারিখ ১-৪ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারে শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর; প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর। আর ভোট হবে ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি।


আরও খবর



বিএনপিকে আলোচনার টেবিলে আমন্ত্রণ জানিয়ে ইসির চিঠি

প্রকাশিত:বুধবার ০১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ |

Image

সদরুল আইন, বিশেষ প্রতিবেদক :

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে আগামী ৪ নভেম্বর ফের দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। 

এজন্য অন্য নিবন্ধিত দলের পাশাপাশি বিএনপিকেও আলোচনায় অংশ নিতে চিঠি দিয়েছে সংস্থাটি।

বুধবার ইসির জনসংযোগ পরিচালক বিএনপি মহাসচিব বরাবর চিঠিটি পাঠিয়েছেন। এর আগেও সংলাপের জন্য দলটিকে চিঠি দিয়েছিল ইসি। এছাড়া আলোচনা বসতে স্বয়ং প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল ডিও লেটারও (আধাসরকারি পত্র) পাঠিয়েছেন। তবে ইসির ডাকে সাড়া দেয়নি বিএনপি।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদের বিধান অনুসারে একাদশ জাতীয় সংসদের মেয়াদপূর্তির কারণে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী ২৮ জানুয়ারির মধ্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করার করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্বাচনের মূল অংশীজন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলসমূহের সাথে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের পূর্বপ্রস্তুতির অগ্রগতিসহ সার্বিক বিষয়ে আগামী ৪ নভেম্বর এক আলোচনা সভার অয়োজন করা হয়েছে। আলোচনা অনুষ্ঠানটি নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হবে।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল সভায় সভাপতিত্ব করবেন এবং নির্বাচন কমিশনাররা উপস্থিত থাকবেন। সভায় আপনার দলের সম্মানিত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক অথবা আপনাদের কর্তৃক মনোনীত দুইজন উপযুক্ত প্রতিনিধিকে অংশগ্রহণের জন্য কমিশন অনুরোধ জানিয়েছেন।

ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, শনিবার ৪৪টি নিবন্ধিত দলের মধ্যে আওয়ামী লীগসহ ২২টি দলকে সকালে এবং বিএনপিসহ ২২টি দলকে বিকেলে আলোচনায় বসার জন্য চিঠি দেয়া হয়েছে। 

এক্ষেত্রে আওয়ামী লীগকে সময় দেয়া হয়েছে সকাল সাড়ে ১০টায়, আর বিএনপিকে সময় দেয়া হয়েছে বিকেলে ৩টায়।


আরও খবর



রাণীনগরে মুক্তিযোদ্ধা নওশের আলীর গণসংযোগ

প্রকাশিত:বুধবার ০১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ |

Image

 কাজী আনিছুর রহমান, রাণীনগর (নওগাঁ) : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়ন তুলে ধরে নওগাঁর রাণীনগরে জনসংযোগ উঠান বৈঠক করে বেড়াচ্ছেন নওগাঁ- (আত্রাই-রাণীনগর) আসনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের নৌকা মার্কার মনোনয়ন প্রত্যাশী রাজশাহী মহানগর আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নওশের আলী। একইসঙ্গে নৌকার পক্ষে গনজোয়ার তুলতে প্রতিনিয়ত উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের পাড়া মহল্লায়, হাট বাজারে জনসংযোগ উঠান বৈঠক করে সরকারের দৃশ্যমান উন্নয়ন তুলে ধরে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুনরায় জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্য নৌকা মার্কায় ভোট চাচ্ছেন তিনি।

 

এরই ধারাহিকতায় সোমবার বিকেলে রাণীনগর উপজেলার পারইল ইউনিয়নের ডুবাগাড়ী বাজার এলাকায় এক উঠান বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নওগাঁ- আসনে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নওশের আলী। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এসএম রহিমুল বাশার বাবলু, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম শরীফ, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি পিন্টু মোল্লা, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আল্লামা ইকবাল ইংরেজ,

 

বর্তমান ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সোহানুর রহমান সোহান, উপ গ্রন্থনা প্রকাশনা সম্পাদক রোকনুজ্জামান রাব্বি, গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আলিফ হোসেন প্রমূখ। উঠান বৈঠকে বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নওশের আলী বলেন, শেখ হাসিনা সরকার জনবান্ধব সরকার। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে সবাই নিরাপদ, শান্তি স্বস্তিতে থাকে, দেশও এগিয়ে যায়। আওয়ামী লীগ সরকার দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করছেন। তাই দেশের উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনে নৌকায় ভোট দিয়ে আবারও শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান তিনি। তিনি আরও বলেন আন্দোলনের নামে জামায়াত বিএনপির নৈরাজ্যের সৃষ্টি করেছে।

সাধারণ মানুষের জান মালের ক্ষতি করছে, তাঁরা বিদেশিদের দারস্থ হয়ে আগামী নির্বাচনকে বানচাল করার চেষ্টা করছে। তাঁরা জালাও পোড়াও মানুষ হত্যা করে ক্ষমতায় আসতে চায়, তাদের সে সুযোগ দেওয়া হবেনা। তাই সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে জামায়াত-বিএনপির এমন নৈরাজ্য প্রতিহত করে আগামী নির্বাচনে নৌকায় ভোট দিয়ে আবারও শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী করতে সবার প্রতি আহবান জানান তিনি


আরও খবর