Logo
শিরোনাম

লিবিয়ায় বাড়ছে মৃতের সংখ্যা, নিখোঁজ ১০ হাজার

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

আফ্রিকার দেশ লিবিয়ায় ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে। এতে দ্রুত বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। দেশটিতে রেড ক্রিসেন্টের মুখপাত্র তৌফিক আল-শুকরি জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত নিশ্চিতভাবে তিন হাজার ৮৪ জনের প্রাণহানির খবর মিলেছে। তবে নিখোঁজ রয়েছে দশ হাজার। তাছাড়া এ ঘটনায় বাস্তুচ্যুত হয়েছে ৩০ হাজার।

তবে বেনগাজিতে অবস্থিত লিবিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় প্রশাসন ধারণা করছে ভয়াবহ এই বন্যায় এখন পর্যন্ত ৪ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছে।

সেখানের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ওসমান আবদুল জালিল বলেছেন, এই অঞ্চলের পরিস্থিতি বিপর্যয়কর। অনেক জায়গায় এখনো মরদেহ পড়ে রয়েছে। হাসপাতালগুলো মরদেহে পূর্ণ হয়ে গেছে। এমন অনেক জায়গায় আছে যেখানে এখনো পৌঁছানো সম্ভব হয়নি।

এর আগে পূর্ব লিবিয়া অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণে থাকা লিবিয়ান ন্যাশনাল আর্মির (এলএনএ) মুখপাত্র আহমেদ মিসমারি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, দেরনার বাঁধ ভেঙে যাওয়ার কারণেই এই বিপর্যয় ঘটেছে।

এদিকে তুরস্কের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, উদ্ধারকারী দল ও বিভিন্ন উপকরণ বহনকারী একটি প্লেন বন্যাকবলিত দেশটিতে পৌঁছেছে।

তুরস্কের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বন্ধুত্বপূর্ণ ও ভ্রাতৃপ্রতিম দেশ লিবিয়াতে আমাদের অনুসন্ধান ও উদ্ধারকারী দলসহ সাহায্য সামগ্রী সরবরাহ অব্যাহত রাখছি।

সূত্র: আল-জাজিরা


আরও খবর



স্বাধীনতা বিরোধীদের রুখতে সজাগ থাকতে হবে : রাষ্ট্রপতি

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ সেপ্টেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

স্বাধীনতা বিরোধীরা যাতে কোন মতেই ক্ষমতা আসতে না পারে সেজন্য সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম - মুক্তিযুদ্ধে ৭১ এর ষষ্ঠ জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে সেক্টরস কমান্ডার্স ফোরামের কার্যনির্বাহী সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নুরুল আলম, সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার সারওয়ার আলী, সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ম, হামিদ এবং মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুন হাবিব বক্তব্য রাখেন।

রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন বলেন, আমি বিশ্বাস করি আমরা সকলে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যাবো, যারা চক্রান্ত করবে তাদের বিরোধিতা করবো। সম্মিলিত কাজ করে যেতে হবে।

জাতীয় সম্মেলনে যোগদানকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা ও নতুন প্রজন্মের প্রতিনিধি উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপতি বলেন, যারা স্বাধীনতা বিরোধীতা করেছে তারা যাতে কোনোভাবেই ক্ষমতায় আসতে না পারে সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

দেশের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে রাষ্ট্রপতি বলেন, ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক ও রাষ্ট্রীয় প্রতিটি কাজে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে, বলিষ্ঠ নেতৃত্বের মাধ্যমে এগিয়ে যেতে হবে।

দেশের কষ্টার্জিত স্বাধীনতাকে অর্থবহ করতে হলে এবং স্বাধীনতার সুফল জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে মুক্তিযোদ্ধাদের উত্তরসূরী সহ সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করারও অনুরোধ করেন রাষ্ট্রপতি।

বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশ্য রাষ্ট্রপতি বলেন, দীর্ঘ সংগ্রামের ফলশ্রুতিতে আপনারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন এই আন্দোলনের মধ্যমণি এবং নেতা।

রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন তাঁর ভাষণে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও উন্নয়নে মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, এটা অনস্বীকার্য যে, বাংলাদেশের রাজনীতিতে অনেক খেলা হয়েছে, অনেক নেতৃত্ব এসেছে কিন্তু এই খেলায় বিজয়ী হচ্ছেন জাতির সর্বকালের শ্রেষ্ঠ সন্তান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন বলেন, বঙ্গবন্ধু জাতীয়তাবাদী চেতনায় বিশ্বাসী ছিলেন। তিনি জানতেন কিভাবে ধারাবাহিকভাবে রাজনীতি করতে হয় । বঙ্গবন্ধুর রাজনীতিতে কোন রসায়ন কাজ করেনি। বঙ্গবন্ধু ছিলেন জাতির পিতা তিনি মানুষের অন্তরের কথা তিনি বুঝতেন এবং জানতেন, তিনি উল্লেখ করেন।

বাংলাদেশের রাজনীতি ইতিহাসের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ১৯৪৮ সালে মাতৃভাষা বাংলা অধিকার আদায়ের আন্দোলনের মাধ্যমে যে দুর্গম পথের যাত্রা শুরু হয়েছিল বা ৫২-এর ভাষা আন্দোলন ৫৪-এর যুক্ত ফ্রন্ট নির্বাচন, ৫৮-এর সামরিক শাসন বিরোধী আন্দোলন, ৬২ এর শিক্ষা কমিশন বিরোধী আন্দোলন, ৬৬এর ছয় দফা, ৬৯এরনির্বাচন ও ৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে তার পরিসমাপ্তি ঘটে।

তিনি বলেন, আপনারা জানেন, বঙ্গবন্ধু ছোটবেলা অনেক মানবিক ছিলেন। যারা ক্ষুধার্ত তাদের অন্ন দিতেন। তিনি প্রতিটি ধাপে ধাপে বাঙালি চেতনাকে লালন করেছেন। তাঁর অসাম্প্রদায়িক চেতনা তার এই জাতীয়তাবাদী মনোভাব, সামাজিক ন্যায়বিচার ও মানবিক মূল্যবোধ সবকিছুতেই ছিলেন অন্যান্য সাধারণ।

রাষ্ট্রপতি বলেন, একটি অঙ্গুলির হেলানে সমস্ত জাতীয় ঐক্যবদ্ধ হয় এরকম উদাহরণ পৃথিবীতে আমরা খুঁজে পাই নাই।

তিনি বলেন দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা লাভ করলেও স্বাধীনতা বিরোধীদের চক্রান্ত থেমে থাকেনি। তারা এখনো সক্রিয় রয়েছে।

তাঁরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সংবিধানকে তছনছ করা হয়েছে। ১৯৭১ সালে পরাজিত শত্রুরাই এসব করেছে, তিনি উল্লেখ করেন। তিনি সবাইকে সজাগ ও সতর্ক থাকারও আহ্বান জানান ।

১৯৭১ সালের গণহত্যার প্রসঙ্গ টেনে রাষ্ট্রপতি বলেন, ১৯৭১ সালের বাংলার মাটিতে সংগঠিত এই গণহত্যা বিংশ শতাব্দীর জঘন্যতম বৃহৎ গণহত্যা।

১৯৭১ সালের ১৩ জুন বিশ্ব সাংবাদিক এন্থনি মাসকারেনহাস এর লেখা যুক্তরাজ্যের "দি সানডে টাইমস" পত্রিকা "গণহত্যা" বিস্তারিত বিবরণ ছাপা হয়েছে, উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, বাঙালির গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবিতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জোরালো করা প্রয়োজন।

এই দাবি নিয়ে সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের কার্যক্রমকে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, সরকার ও এক্ষেত্রে সার্বিক সহযোগিতা করবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি তুলে ধরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশে এখন মর্যাদার আসনে আসীন।

দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে বেগবান করতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে কাজ করার কথা বলেন রাষ্ট্রপতি।

তিনি বাংলাদেশের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির উপর সেক্টর কমান্ডার্স ফোরাম কর্তৃক প্রকাশিত "Genocide 1971" গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন।

সূত্র : বাসস।


আরও খবর

সন্ত্রাসীদের তালিকা করছে র‌্যাব

মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩




প্রতারণা মামলায় নুসরাতকে ইডির তলব, কী বলছেন যশ?

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

বিনোদন ডেস্ক : বেশ কয়েকদিন ধরেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন ভারতীয় বাংলা সিনেমার অভিনেত্রী নুসরাত জাহান। আগামী ১২ সেপ্টেম্বর ইডির অফিসে তলব করা হয়েছে তাকে। ফ্ল্যাট দেওয়ার নামে লাখ লাখ টাকা প্রতারণার মামলায় দেশটির বসিরহাটের তৃণমূল সাংসদকে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে।

একদিকে যখন এ খবরে রাজ্য রাজনীতি সরগরম, অন্যদিকে তখন শহর জুড়ে অভিনেত্রী দিব্যা খোসলা কুমারের সঙ্গে আসন্ন নতুন হিন্দি সিনেমা ‘ইয়ারিয়া ২’-এর প্রচার চালাচ্ছেন স্বামী যশ দাশগুপ্ত।

নুসরাত প্রসঙ্গে যশকে ভারতীয় এক গণমাধ্যমে প্রশ্ন করা হলে কিছুটা এড়িয়ে গিয়ে বলেন, আমি এখন নতুন সিনেমার কাজে ব্যস্ত। আমার মনে হয় না, এটা সঠিক সময় এ বিষয়ে কথা বলার। সঠিক সময় এলে নিশ্চয়ই সব উত্তর দেব।

নুসরাতের সঙ্গে আগামী ১২ সেপ্টেম্বর সিজিও কমপ্লেক্সে যাবেন কী যশ? সে কথাও স্পষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। কারণ, আজ শনিবারই সিনেমার প্রচারের জন্য মুম্বাই চলে যাবেন তিনি।

উল্লেখ্য, নুসরাতসহ সংস্থার ডিরেক্টর রাকেশ সিংহ এবং ‘স্লিপিং ডিরেক্টর’ রূপলেখা মিত্রকেও ইডির তরফে তলব করা হয়েছে।


আরও খবর

ইতিহাস গড়লেন শাহরুখ

মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

নতুন চরিত্রে শ্রাবন্তী

শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩




সোমবার থেকে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে চলবে বাস

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) থেকে বাস চলাচল করবে। প্রাথমিকভাবে ৮টি বাস দিয়ে এই কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে বিআরটিসি।

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশনের (বিআরটিসি) চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, সোমবার থেকে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে তিনটি ডিপো থেকে ৮টি বাস চলবে। তবে, এগুলো একটি ডিপো থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হবে। আপাতত এক্সপ্রেসওয়ের দুই প্রান্ত থেকে ওঠানামা করতে পারবেন যাত্রীরা। উত্তরার জসীমউদ্দীন, বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন ও কাওলা থেকে দক্ষিণমুখী যাত্রীদের বাসে তুলবে বিআরটিসি। এরপর এক টানেই এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে নেমে যাবে ফার্মগেটে।

ফার্মগেটে নামিয়ে বিমানবন্দর অভিমুখী যাত্রী নেবে মানিক মিয়া এভিনিউ সংলগ্ন সংসদ ভবনের খেজুরবাগান এলাকার বঙ্গবন্ধু গোলচত্বরে। সেজন্য উত্তরার যাত্রীরা উঠতে পারবেন খেজুরবাগান গোলচত্বর, খামারবাড়ি কিংবা বিজয় সরণি থেকে। সে ক্ষেত্রে আগেভাগে বাসে চেপে বসা যাত্রীদের কমপক্ষে দুটি ট্রাফিক সিগন্যাল পেরিয়ে উঠতে হবে এক্সপ্রেসওয়েতে। তবে, এর জন্য যাত্রীদের বিআরটিএ নির্ধারিত ভাড়ার বেশি অতিরিক্ত টাকা গুনতে হবে না।

তিনি আরও বলেন, খেজুরবাগান থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটারের ভাড়া ৩৫ টাকা। আর জসীমউদ্দীন পর্যন্ত ১৭ কিলোমিটারের ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০ টাকা। কিলোমিটার প্রতি ভাড়া দাঁড়াচ্ছে ২ টাকা ৪৫ পয়সা। ই-টিকিটিং ব্যবস্থা থাকায় বেশি ভাড়া নেওয়ার সুযোগ থাকছে না।

তাজুল ইসলাম বলেন, আপাতত ভাড়ায় টোল যোগ হচ্ছে না। পরে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত টোল যোগ করে যে ভাড়া হবে, সে ভাড়ায় আমরা গাড়ি চালাব। যেহেতু আমরা সরকারি সংস্থা এবং জনগণকে সেবা দেওয়াই উদ্দেশ্য, তাই এখন বাস চালু করা। বিআরটিসি কোনো জায়গায় লাভ করবে, কোনো জায়গায় লস করবে।

তিনি বলেন, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে গণপরিবহন চলাচল করলে গন্তব্যে যেতে যাত্রীদের সময় লাগবে কম। কিন্তু অসুবিধা একটাই, মাঝপথে ওঠানামার সুযোগ নেই।

তিন আরও বলেন, যাত্রীদের সাড়া ও সার্বিক পরিস্থিতি দেখে গণপরিবহনের সংখ্যা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। প্রথম ধাপে যুক্ত হতে যাওয়া আটটি দ্বিতল বাসই সংস্থাটির ডিপোতে প্রস্তুত করা হয়েছে।


আরও খবর

ঢাকা বিশ্বের সবচেয়ে ধীরগতির শহর

শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

১২ লাখ গাড়ি বেশি চলে ঢাকায়

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




ধামরাইয়ে কারখানার ভিতর থেকে শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

মাহবুবুল আলম রিপন (স্টাফ রিপোর্টার):

ঢাকার ধামরাইয়ে করিম টেক্সটাইল মিল লিমিটেড কারখানার ভিতর থেকে অনিক(১৯) নামে এক শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ধামরাই থানার উপ- পরিদর্শক ( এস আই) শিমুল বিশ্বাস।

মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) প্রায় ১১ টার দিকে লাশ উদ্ধার করা হয়। অনিক করিম টেক্সটাইল কারখানায় রিং অপারেটর হিসেবে কর্মরত ছিল।

অনিক নেত্রকোনা জেলার কুমারপাড়া গ্রামের মো: সাইফুল ইসলামের ছেলে। সে গত দুই মাস ধরে চাকরিতে যোগদান করেন।

জানা যায়, অনিক কারখানার ভিতর ডর্মেটরিতে থাকেন।গতকাল সোমবার দিনগত রাতে অনিককে ডর্মেটরিতে না পেয়ে তার সাথে থাকা সহকর্মীরা রাতে অনেক খোজাখুজি করে। পরে সকালে কারখানার ভিতর ডর্মেটরির পিছনে মেশিনের সাথে অনিকের ঝুলন্ত লাশ দেখতে পায় কারখানা কর্তৃপক্ষ।

বিষয়টি পুলিশকে জানালে আজ মঙ্গলবার(১৯ সেপ্টেম্বর) সকাল প্রায় ১১ টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অনিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে। প্রেম বা পারিবারিক কারণে এই আত্মহত্যা সংঘঠিত হতে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে।

করিম টেক্সটাইল লি: কারখানার এইচ আর এডমিন অলি চৌধুরী বলেন, আমি অফিসে আসার সময় জানতে পারলাম অনিক নামে এক শ্রমিক গলায় ফাঁস দিয়ে মারা গেছে। আমি কারখানায় এসে পুলিশকে খবর দেয়ার পর পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে। তবে কি কারণে সে আত্মহত্যা করেছে তা আমরা বলতে পারবো না।

এ বিষয়ে ধামরাই থানার উপ- পরিদর্শক শিমুল বিশ্বাস বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তবে লাশের গায়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।


আরও খবর



খালেদা জিয়ার বিদেশ যাত্রা অনিশ্চিত

প্রকাশিত:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর বিষয়ে বড় ধরনের অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। ০২ অক্টোবর তার বিদেশে চিকিৎসার আবেদন নাকচ করে আইন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বিদেশ যেতে হলে খালেদা জিয়াকে জেলে গিয়ে আবার আদালতে আবেদন করতে হবে। কিন্তু বিদেশে পাঠানোর অনুমতির জন্য আদালতে যেতে রাজি নয় খালেদা জিয়ার পরিবার ও বিএনপি। বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের দাবি, সরকার চাইলে সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে নির্বাহী আদেশে মুক্তি দিয়ে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ করে দিতে পারে।

এদিকে, সরকারের পক্ষ থেকে আইনি প্রক্রিয়ার কথা বলা হলেও খালেদা জিয়ার আবেদন বাতিল হওয়ার পেছনে অন্য কারণের কথা বলছে বিএনপি। দলটির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল দাবি করেছেন, শেখ হাসিনা সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের শর্ত না মানায় খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়নি।

খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার বিষয়ে কিছুদিন ধরে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা চলছিল। সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে কথাবার্তা বলে তার পরিবার আশাবাদী হয়ে উঠেছিল। তাদের ধারণা ছিল, শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় সাবেক এ প্রধানমন্ত্রীকে এবার বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হতে পারে। সরকারের তরফ থেকেও ইঙ্গিত দেওয়া হচ্ছিল, খালেদা জিয়ার বিদেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য করা পরিবারের আবেদন ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে। তবে শেষ পর্যন্ত সেই আবেদন নাকচ করে আইন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, বিদেশে যেতে হলে খালেদা জিয়াকে জেলে গিয়ে আবার আদালতে আবেদন করতে হবে।

রবিবার (০১ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর বিচার প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, এর আগে খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে মতামত দিয়েছেন, তা-ই আইনের অবস্থান এবং সেটিই সঠিক।

পরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের কাছে এ বিষয়ে বিস্তারিত আইনি ব্যাখ্যা তুলে ধরে আইনমন্ত্রী বলেন, প্রথম যে আবেদনটি ছিল, যা ২০২০ সালের মার্চে নিষ্পত্তি হয়। সেই আবেদনে বলা ছিল, খালেদা জিয়া অত্যন্ত অসুস্থ, তাকে কারাগার থেকে মুক্তি দিয়ে তার সুচিকিৎসার ব্যবস্থা যেন করা হয়। তখন দুটি শর্তে তার দণ্ডাদেশ ছয় মাসের জন্য স্থগিত রেখে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। এটি ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১-এর উপধারা-১-এর ক্ষমতাবলে দেওয়া হয়েছিল। শর্তগুলো হলো প্রথমত, তিনি বাসায় থেকে চিকিৎসা নেবেন। দ্বিতীয়ত, তিনি বিদেশে যেতে পারবেন না। সেই শর্তগুলো মেনে খালেদা জিয়া কারাগার থেকে মুক্ত হন এবং বাসায় ফিরে যান। সেভাবেই সেই দরখাস্ত নিষ্পত্তি করা হয়। তবে প্রতি ছয় মাস বৃদ্ধি করা যাবে কি না, বিষয়টি উন্মুক্ত ছিল। এরপর সেই সময়সীমা ছয় মাস করে মোট আটবার বাড়ানো হয়েছে।

চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়ার বিদেশে যেতে আইনে কেন সুযোগ নেই, সেই ব্যাখ্যা তুলে ধরে আইনমন্ত্রী বলেন, ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারায় কোনো দরখাস্ত যদি একবার নিষ্পত্তি করা হয়, সেই নিষ্পত্তি করা দরখাস্ত পুনর্বিবেচনা করার অবকাশ আইনে থাকে না। আমরা ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১-এর উপধারা ১, , , , ৫ এবং সর্বশেষ উপধারা ৬ ব্যাখ্যা করে মতামত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দিয়েছি। সেই মতামত হচ্ছে, ৪০১ ধারার ক্ষমতাবলে যে দরখাস্ত নিষ্পত্তি করা হয়েছে, সেটি অতীত ও শেষ হয়ে গেছে। এটি আর খোলার কোনো উপায় নেই।

এ অবস্থায় খালেদা জিয়ার পরিবার তাকে বিদেশে পাঠাতে চাইলে তাদের করণীয় সম্পর্কে জানতে জান একজন সাংবাদিক। জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, তাকে ফৌজদারি ৪০১ ধারায় দুটি শর্তযুক্তভাবে যে আদেশবলে সাজা স্থগিত রেখে মুক্তি দেওয়া হয়েছে, সেটি বাতিল করে তারপর আবার ফের বিবেচনা করার সুযোগ থাকলে তা করা হবে।

এর আগে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ভয়েস অব আমেরিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা করাতে হলে তাকে আদালতে গিয়ে আবেদন করতে হবে। আদালত যদি অনুমতি দেন, তাহলে তিনি বিদেশে যেতে পারবেন।

প্রধানমন্ত্রীর ওই বক্তব্যের বিষয়ে আইনমন্ত্রীর কাছে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে তিনি বলেন, উপমহাদেশে ৪০১ ধারার ক্ষমতা যখন সরকার প্রয়োগ করে, তখন সেটিকে আদালতে চ্যালেঞ্জ করা যায় না বলে সিদ্ধান্ত আছে। প্রধানমন্ত্রী যেটা বলেছেন, সেটি হচ্ছে এখন যে আদেশ আছে, যদি সেটি বাতিল করে তাকে আবার কারাগারে নেওয়া হয়, তাহলে আদালতে যেতে পারেন। এ অবস্থায় তিনি আদালতে যেতে পারেন বলে এ রকম সুযোগ নেই।

এরপর একজন সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, তাহলে সেই আদেশ বাতিল করা হবে কি না? জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, বাতিল করাটা অমানবিক হবে, বাতিল করব না।

খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার আবেদন বাতিল হওয়ার পর গতকাল রাতে কিশোরগঞ্জে বিএনপির রোডমার্চের সমাপনী সমাবেশে দলটির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল দাবি করেন, খালেদা জিয়াকে শর্ত দেওয়া হয়েছিলতিনি যদি চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে চান, তাহলে বিএনপিকে আগামী জাতীয় নির্বাচনে আসতে হবে। বিএনপি থেকে উত্তর দেওয়ার আগেই অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতাল থেকে খালেদা জিয়া তা প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, তার জীবনে গণতন্ত্রের জন্য কোনো শর্ত নেই। ভোটের অধিকারের জন্য, এই দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য কোনো শর্ত নেই। কোনো শর্ত খালেদা জিয়ার নামের সঙ্গে যায় না এবং আমরাও তা মানি না।

এদিকে চিকিৎসার জন্য অসুস্থ খালেদা জিয়াকে বিদেশে যেতে না দেওয়ার সরকারি এই সিদ্ধান্তকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসাপরায়ণ বলে মনে করছে বিএনপি। খালেদা জিয়ার আইনজীবীদের অভিযোগ, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিদেশে চিকিৎসার অনুমতি চেয়ে করা আবেদন আইনগতভাবে বিবেচনা না করে রাজনৈতিকভাবে বিবেচনা করা হয়েছে।

খালেদা জিয়ার অন্যতম আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, সরকারের এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে আবারও প্রমাণিত হয়েছে, দেশে আইনের শাসন নেই। এর মাধ্যমে খালেদা জিয়ার প্রতি এক ভয়ংকর তামাশা করা হয়েছে। ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারায় সুস্পষ্টভাবে বলা আছে, সরকার চাইলেই নির্বাহী আদেশে তাকে মুক্তি দিতে পারত এবং বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ করে দিতে পারত।

জানা গেছে, খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠাতে পরিবারের করা আবেদন নাকচ হওয়ায় একদফা দাবিতে চলমান আন্দোলনে এই ইস্যুকে জোরালোভাবে সম্পৃক্ত করবে বিএনপি। একদফা দাবি আদায়ে জোটগত কর্মসূচির পাশাপাশি খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবিতে দলীয়ভাবে কর্মসূচি দেওয়া হতে পারে। আজ সোমবার দলের স্থায়ী কমিটির সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার ব্যাপারে সরকার নতুন করে যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে তাতে দেখা যায়, আন্দোলনের মাধ্যমে সুরাহার পথ বের করতে হবে।

তিনি বলেন, এর আগে কারাবন্দি থাকা অবস্থায় আ স ম আবদুর রব এবং প্রয়াত মোহাম্মদ নাসিম চিকিৎসার সুযোগ পেয়েছেন। বিএনপি চেয়ারপারসন কেন পাবেন না? খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে সরকার যা করছে তাতে মনে হয়, তাদের কাছে আইন ও বিধিবিধান কিছুই নয়। সরকার পরিকল্পিতভাবে খালেদা জিয়াকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে। নেত্রীর যদি কিছু হয়, তাহলে এর দায়ভার সরকারকেই নিতে হবে।

এর আগে গত ২৫ সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার বোনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার অনুমতি চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেন। এরপর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ আবেদন মতামতের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠায়।

লিভার জটিলতা ছাড়াও ৭৮ বছর বয়সী সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ফুসফুস, কিডনি, হৃদরোগ, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন সমস্যা রয়েছে। গত ৯ আগস্ট গুলশানের বাসা ফিরোজায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তে তাকে বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ৫৩ দিন ধরে তিনি ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বর্তমানে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে ১৯ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড তাকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখে চিকিৎসা দিচ্ছে।

খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেছেন, বোর্ডের চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, উনার লিভার প্রতিস্থাপন জরুরি হয়ে পড়েছে। সেজন্য তাকে দ্রুত বিদেশে উন্নত মাল্টিডিসিপ্লিনারি সেন্টারে পাঠানো দরকার।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত খালেদা জিয়া ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাবন্দি হন। দুই বছরের বেশি সময় কারাবন্দি ছিলেন তিনি। পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ নির্বাহী আদেশে সাজা স্থগিত করে সরকার তাকে শর্তসাপেক্ষে কারামুক্তি দেয়। এরপর পরিবারের আবেদনে ছয় মাস পরপর তার মুক্তির মেয়াদ বাড়িয়েছে সরকার। সর্বশেষ গত ১২ সেপ্টেম্বর এই মেয়াদ আরও ছয় মাসের জন্য বাড়ানো হয়।


আরও খবর

আন্দোলনের নামে সহিংসতা করলে ছাড় নয়

মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩