Logo
শিরোনাম

সাংবাদিক গোলাম রাব্বানি নাদিম হত্যার বিচার দাবি ডিআরইউ'র

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৫ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 |

Image

জামালপুরের বকশীগঞ্জে সাংবাদিক গোলাম রাব্বানি নাদিমকে কুপিয়ে হত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)। একই সাথে এ হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করে বিচারের মাধ্যমে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।

আজ বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) ডিআরইউ'র কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সংগঠনের সভাপতি মুরসালিন নোমানী ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল এ দাবি জানান।

উল্লেখ্য যে, সাংবাদিক গোলাম রাব্বানি নাদিম বাংলানিউজ টোয়েন্টি ফোর ডটকমের জামালপুর জেলা প্রতিনিধি। পাশাপাশি তিনি জেলার বকশীগঞ্জ উপজেলার দৈনিক মানবজমিন ও ৭১ টিভির প্রতিনিধি। বুধবার (১৪ জুন) রাত ১০টার দিকে পেশাগত কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে বকশীগঞ্জ উপজেলার পাটহাটি এলাকায়  একদল সন্ত্রাসী সাংবাদিক নাদিমের উপর হামলা চালায়। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়।

গোলাম রাব্বানির স্ত্রী মনিরা বেগম অভিযোগ করছেন ‘সংবাদ প্রকাশকে কেন্দ্র করে বকশীগঞ্জ উপজেলার সাধুরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন। এর আগেও নাদিমকে নানাভাবে হেনস্তা করার চেষ্টা করেন তিনি। তার লোকজনই এ হামলা চালিয়েছেন।’

ডিআরইউ নেতৃবৃন্দ বিবৃতিতে বলেন, প্রায় এক যুগেও আমরা সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যার বিচার পাইনি। এছাড়া অধিকাংশ সাংবাদিক হত্যার বিচার সম্পন্ন হয়নি। এ নিয়ে সাংবাদিক সমাজ সহ সারা দেশের মানুষের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও হতাশা বিরাজ করছে। ধারাবাহিকভাবে সাংবাদিক হত্যা ও নির্যাতনের বিচার না হওয়ায় খুনি-সন্ত্রাসীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। আমরা নাদিমসহ  সকল সাংবাদিক হত্যার বিচার দ্রুত নিশ্চিত করার জোর দাবি জানাচ্ছি।


আরও খবর



তীব্র তাপপ্রবাহে সুস্থ থাকার উপায়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 |

Image

আবহাওয়া অধিদফতরের হিসাব অনুযায়ী, কোনো এলাকায় যদি তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকে তাহলে তাকে বলে তীব্র তাপপ্রবাহ। প্রচণ্ড এই গরমে মানুষ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তাপমাত্রা হলে তা যেকোনো স্বাস্থ্যবান লোকের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। তাই তীব্র এই গরমে সুস্থ থাকার জন্য কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা জরুরি-

১. প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। পানি ধীরে ধীরে পান করুন। ঠান্ডা ও বরফজাতীয় পানি পান করা থেকে বিরত থাকুন। কারণ এই সময়ে খুব বেশি ঠান্ডা পানি পান করলে মানবদেহের ছোট রক্তনালিগুলো ফেটে যেতে পারে।

২. বাইরে যখন তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রিতে পৌঁছে যায়, তখন আপনি বাইরে থেকে ঘরে ফিরে কখনোই ঠান্ডা পানি পান করবেন না। সব সময় ধীরে ধীরে উষ্ণ পানি পান করুন।

৩. যদি বাইরে থাকার সময় হাত-পা রোদের সংস্পর্শে থাকে, তাহলে বাসায় ফিরেই তড়িঘড়ি হাত-পা ধোবেন না। এক্ষেত্রে গোসল বা হাত-পা ধোয়ার আগে কমপক্ষে আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করুন।

৪. তীব্র গরমের এই সময়ে যতটা সম্ভব বাইরে বের না হওয়াই ভালো। বিশেষ করে বেলা ১১টার পর থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত রোদের তীব্রতা অনেক বেশি থাকে। এই সময়ে ঘরে থাকাই ভালো।

৫. বাইরে বের হতে হলে ছাতা, টুপি সঙ্গে রাখুন। পা ঢাকা জুতা ও হালকা, ঢিলেঢালা সুতির পোশাক পরুন। স্কিন টাইট বা সিনথেটিক কিছু পরবেন না।

৬. তৃষ্ণার্ত বোধ না করলেও নির্দিষ্ট সময় অন্তর পানি পান করুন। সব সময় পানীয় সঙ্গে রাখুন।

৭. শরীরে অস্বস্তি হলে ওআরএস স্যালাইনে পান করতে পারেন। বাড়িতে শরবত, ফলের রস, লাচ্চি বানিয়েও পান করতে পারেন। এভাবে শরীরকে সবসময় হাইড্রেটেড রাখতে হবে।

৮. বাইরে বের হলে বেশিক্ষণ রোদে থাকবেন না। যাদের পেশার জন্য রাস্তায় রোদে থাকতেই হবে, তারা কিছু সময় অন্তর ছায়া বা ঠাণ্ডায় থাকার চেষ্টা করুন।

৯. যারা বেশি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে থাকেন, যাদের কনকনে ঠান্ডা পানি পানের প্রবণতা থাকে এবং গরম থেকে বেরিয়েই দীর্ঘ সময় এসি ঘরে কাটান তাদের অসুখ চট করে ধরে নেওয়ার সম্ভাবনা বেশি। প্রচণ্ড গরম থেকে এসে এসি ঘরে ঢোকার আগে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। আবার এসি থেকে বেরিয়েও কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হবে। শরীরকে স্বাভাবিক তাপমাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার সময় দিতে হবে।

১০. হিট স্ট্রোক ও হিট ক্র্যাম্প এড়াতে শরীর ঠান্ডা রাখতে হবে। কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ছায়ায় বা অপেক্ষাকৃত ঠান্ডা জায়গায় নিয়ে যান। চোখে-মুখে পানির ঝাপটা দিন। পারলে ঠান্ডা পানিতে গা স্পঞ্জ করিয়ে দিন।

১১. পুরোনো বা বাসি খাবার এড়িয়ে চলুন।

১২. প্রতিদিন অবশ্যই গোসল করুন।


আরও খবর

ঈদে বালুচর এর পাঞ্জাবি

রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪

বালুচরে শীতের পাঞ্জাবি-কটি

বুধবার ২০ ডিসেম্বর ২০23




নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ নিহত ৪

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 |

Image


নরসিংদী প্রতিনিধি:



নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ চারজন নিহত হয়েছেন। শনিবার (১৮ মে) সকালে সদর উপজেলার চরাঞ্চলের আলোকবালীতে ও শহরতলীর হাজীপুরে পৃথক দুর্ঘটনায় তাদের মৃত্যু হয়।


নিহতরা হলেন, আলোকবালী গ্রামের কামাল মিয়ার স্ত্রী সুফিয়া বেগম, তার ১০ বছরের ছেলে ইমন মিয়া এবং ধান কাটা শ্রমিক কাউয়ুম মিয়া। তারা জমিতে ধান কাটছিলেন।



কাউয়ুম রায়পুরার বাঘাইকান্দি এলাকার হাতেম আলীর ছেলে।


এদিকে বৃষ্টির সময় বাইরে বের হয়ে শহরতলীর হাজিপুর চকপাড়ার মোসলেহ উদ্দিন নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন।


নরসিংদী  মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তানভীর আহমেদ কালের কণ্ঠকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।


ওসি বলেন, ‘বজ্রপাতে পৃথক ঘটনায় চারজন নিহত হয়েছেন।



আরও খবর



নেত্রকোনায় ছাত্রলীগের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ |

Image

নেত্রকোনা প্রতিনিধি:

চলমান তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি ও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) অর্জনে এবং ক্যাম্পাসকে সুরক্ষা রাখতে কেন্দ্রীয় সংসদের নির্দেশে এক হাজারের বেশি বৃক্ষরোপণের উদ্যোগ নিয়েছে নেত্রকোনা জেলা ছাত্রলীগ। 

এ কর্মসূচির অংশ হিসেবে সোমবার (২২ এপ্রিল) নেত্রকোনা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহসম্পাদক মোহাম্মদ আল-মুক্তাদির খান লিহানের নেতৃত্বে নেত্রকোনা পৌর শহরের বিভিন্ন স্থানে ফলজ, বনজ ও ঔষধি  ১০০টি গাছের চারা রোপণ করা হয়। এ কর্মসূচি আরও ১০ দিন চলবে। রোপণকৃত গাছের মধ্যে রয়েছে— আম, কাঠাঁল, পেয়ারা, নিমসহ বিভিন্ন কাঠ জাতীয় গাছ।

বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে জেলা ও পৌর ছাত্রলীগের জুনিয়র নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় মোহাম্মদ আল-মুক্তাদির খান লিহানের বলেন, ‘এসডিজি লক্ষমাত্রা অর্জন এবং তীব্র দাবদাহ থেকে রক্ষায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সারাদেশে ৫ লাখ বৃক্ষ রোপণের উদ্যোগ নিয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় আমাদের এই বৃক্ষরোপণ। আমাদের এই কর্মসূচি চলবে।’ 

তিনি আরো বলেন, আমরা বন কর্মকর্তার পরামর্শক্রমে বিভিন্ন গাছ সিলেকশন করেছি। তারপর আমার গাছ গুলো পরিচর্যার জন্য একজন নির্ধারিত লোক রেখেছি যিনি প্রতিদিন দুইবেলা পানি কিছুদিন পরপর ইউরিয়া সার দিবে এবং গাছের গোড়া পরিষ্কার রাখবে ও অন্যান্য কাজ নিয়মিত করে যাবে। 

এর আগে, ২১ থেকে ৩০ এপ্রিল ১০ দিনে সারাদেশে ৫ লাখ বৃক্ষ রোপণ করার ঘোষণা দেয় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। এ ছাড়াও পরিবেশ দিবস-২০২৪ উপলক্ষে এক কোটি বৃক্ষরোপণ করে গিনেজ বুকস অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচি পরিকল্পনা রয়েছে সংগঠনটির।

সাম্প্রতিক তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য(এসডিজি) অর্জনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ১০ দিনে ৫ লক্ষের অধিক বৃক্ষরোপণের কর্মসূচি ঘোষণা করছে।


প্রয়োজনীয় নির্দেশনা :

চলতি এপ্রিল মাসের ২১-৩০ তারিখের মধ্যে এই কর্মসূচি শেষ করতে হবে; কৃষি বিশেষজ্ঞ ও সরকারের কৃষি বিভাগ থেকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা ও সহযোগিতা নিয়ে উপযুক্ত স্থানে নিয়মমাফিক বৃক্ষরোপণ করবে; শুষ্ক মৌসুম বিধায় নিয়মিত গাছে পানি দিতে হবে; রোপণকৃত বৃক্ষের পরিচর্যা করতে হবে; প্রতিটি উপজেলা ইউনিট এক হাজার এবং প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইউনিট পাঁচ শত বৃক্ষ রোপণ করবে; বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে উপজেলা পর্যায় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে; বৃক্ষরোপণের ছবি, ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে প্রচার করতে হবে।

একইসাথে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রত্যেক নেতাকর্মী ও অন্যান্য সাংগঠনিক ইউনিটকে নিজ উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বাস্তবায়নের নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।


আরও খবর



নিত্যপণ্যসহ সবজির দাম লাগামহীন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 |

Image

গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সবজির দাম আরও বেড়েছে। প্রচ- গরমে বাজারে সরবরাহ কম থাকায় সব ধরনের সবজির দাম ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। মুরগি ও ডিমের দামও বেড়েছে। রাজধানীতে প্রতি ডজনে ডিমের দাম বেড়েছে ৩০ টাকা পর্যন্ত। রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, মুরগির প্রতি ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা, আর সাদা ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৪৫ টাকায়। আর প্রতি ডজন হাঁসের ডিম ২০০ টাকা ও দেশি মুরগির ডিম ২৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।


কয়েকদিন আগেও এই ডিম বিক্রি হয়েছে ১১৫ থেকে ১২০ টাকায়। ব্যবসায়ীরা জানান, চাহিদা বাড়লেও বাজারে ডিমের সরবরাহ এখনো কম। এ ছাড়া তীব্র গরমে মরে যাওয়ার হাত থেকে বাঁচাতে অনেকেই আগেভাগে বিক্রি করে দিচ্ছেন মুরগি। এতে ব্যাহত হয়েছে উৎপাদন। এর প্রভাব পড়ছে ডিমের দামে। অস্থিরতা থামছে না মুরগির বাজারেও। গরমে মুরগি লালন-পালন ব্যাহত হওয়ার অজুহাত থেকে মুক্তি মিলছে না ক্রেতাদের। বাজারে ব্রয়লারের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা, সোনালি ৩৮০ টাকা আর দেশি জাতের জন্য গুনতে হবে ৭০০ টাকা।

সবজি বিক্রেতারা বলছেন, গরমের প্রভাব পড়েছে সরবরাহের ক্ষেত্রে। চাষিদের খেতে সবজি নষ্ট হচ্ছে। যার ফলে বাজারে দাম বেড়েছে। রাজধানীর বাজারে সব সময় ক্রেতার নাগালের মধ্যে থাকা পেঁপেও এখন ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যা বছরের অধিকাংশ সময় ৪০ টাকার মধ্যে থাকে। এ ছাড়া ঈদের পরে কেজিপ্রতি আলুর দাম মানভেদে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। যা আগে ৪০ থেকে ৫০ টাকার মধ্যে ছিল।এ ছাড়া বেগুন ৭০ থেকে ৮০ টাকা, কাঁকরোল ৭০ থেকে ৮০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ থেকে ৭০ টাকা, পটোল ৬০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

শজনে, উস্তা, করলা ও ঝিঙের মতো সবজির দাম কেজিপ্রতি ৮০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মালিবাগ বাজারের বিক্রেতা মাহমুদ খান বলেন, সবজির সরবরাহ কম। গরমে সবজি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। যে কারণে দাম বেড়েছে। গ্রামগঞ্জের মোকামগুলোতে গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রায় অধিকাংশ সবজির দাম ৮-১০ টাকা কেজিপ্রতি বেড়েছে। সেভাবে ঢাকার বাজারেও বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। প্রচ- গরমের কারণে লেবুর চাহিদা বাড়ায় দামও বেড়েছে বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা। বাজারে প্রতি হালি লেবু বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা দরে। কোথাও কোথাও ৬০ টাকাও বিক্রি হতে দেখা গেছে। ঈদের আগে বেড়ে যাওয়া গরুর মাংসের দাম কমেনি। কেজিপ্রতি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৮০ থেকে ৮০০ টাকা কেজিতে। খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা কেজিতে।

 

শনির আখরা বাসিন্দা ইমরান বলেন, যেভাবে মুরগির দাম বাড়ছে তাতে কেনাই মুশকিল। সাধারণ মানুষ মাংসের চাহিদা মেটানোর জন্য ব্রয়লার মুরগির ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু বর্তমান বাজারে সেই ব্রয়লার মুরগির দামও বেড়েই চলছে। অথচ এক-দেড় বছরে বেতন বাড়েনি এক টাকাও। সাধারণ ক্রেতার কথা ভেবে বাজার মনিটরিংয়ের কোনো উদ্যোগ দেখি না। এত দাম দিয়ে সাধারণ নিম্নআয়ের ক্রেতাদের ব্রয়লার মুরগি কিনে খাওয়া সম্ভব নয়।


আরও খবর



হজবিধি ভাঙলেই কঠিন শাস্তি

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ |

Image

সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মঙ্গলবার ঘোষণা করেছে, ২-২০ জুন অনুমোদন ছাড়া কেউ যদি হজের বিধি এবং নির্দেশনা লঙ্ঘন করে, তবে তাকে কঠিন শাস্তি পেতে হবে।

মন্ত্রণালয় জানায়, ওই সময়ে সৌদি আরবের নাগরিক, অধিবাসী ও পর্যটকেরা যদি অনুমোদন ছাড়া মক্কা, গ্র্যান্ড মসজিদের আশপাশে, হজের স্থানগুলোতে, আল-রুসাফা হারামাইন স্টেশন, সিকিউরিটি কন্ট্রোল সেন্টার, বাছাই কেন্দ্র, সাময়িক নিরাপত্তা কেন্দ্রে নিয়ম ভাঙলে তার ১০ হাজার সৌদি রিয়াল (২,৬৬৬ ডলার) জরিমানা হবে।

সৌদি প্রেস অ্যাজেন্সি জানিয়েছে, কোনো বিদেশী নাগরিক আইন ভঙ্গ করলে তাকে বহিষ্কার করা হবে এবং তাকে আর কখনো সৌদি আরবে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, লঙ্ঘনকারীকে প্রতিবার ১০ হাজার সৌদি রিয়াল করে জরিমানা করা হবে। হাজযাত্রীরা যাতে সহজে, নিরাপত্তায় ও সুরক্ষায় হজের নিয়ম-কানুন পালন করতে পারে, তার ওপর জোর দেয়া হয়েছে।

আরো বলা হয়েছে, কেউ যদি লঙ্ঘনকারীকে পরিবহন করার সময় ধরা পড়ে, তবে তাকে ছয় মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড এবং ৫০ হাজার রিয়াল জরিমানা করা হবে।

এছাড়া ওই গাড়িটি জব্দ করা হবে, লঙ্ঘনকারী যদি প্রবাসী হয়, তবে সাজা ভোগের পর তাকে তার দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেয়া হবে। আর যত লোককে অবৈধভাবে পরিবহন করা হচ্ছিল, তার আলোকে জরিমানা বাড়ানো হবে।


আরও খবর