Logo
শিরোনাম

যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামীলীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৩ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ |

Image

রাকিবুল ইসলাম মামুন: আজ বৃহস্পতিবার (১৩ অক্টবর ২০২২) ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের আওতাধীন যাত্রাবাড়ী থানা ও ৪৮, ৪৯, ৫০, ৬২, ৬৩, ও ৬৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী মনিরুল ইসলাম মনুর সভাপতিত্বে, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপি, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ হুমায়ুন কবির।

সম্মেলনের শুভ উদ্বোধন করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আবু আহমেদ মান্নাফি।

বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মিনাল কান্তি দাস এমপি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আব্দুস সবুর, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সদস্য শাহাবুদ্দিন ফরাজী।

আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মিসবাহুর রহমান ভূঁইয়া রতন, সহ-সভাপতি শরফুদ্দিন আহমেদ সেন্টু, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম সারোয়ার কবির, কার্যনির্বাহী সদস্য সালাউদ্দিন বাদল, প্রচার প্রকাশনা সম্পাদক চৌধুরী সাইফুন নবী সাগর, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এফএম শরিফুল ইসলাম শরীফ, সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর লাভলী চৌধুরী।


এছাড়াও সম্মানিত অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ৫০ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব শেখ রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মোসলে উদ্দিন আহমেদ মুরাদ, ৪৮ নং ওয়াট আওয়ামিলীগের সভাপতি আলহাজ্ব গিয়াস উদ্দিন গেশু, সাধারণ সম্পাদক কাউন্সিলর হাজী আবুল কালাম অনু, দনিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু বকর সিদ্দিক বাকের, সাধারণ সম্পাদক এ কে খান জয়, মাতুয়াইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা লুৎফর রহমান খান, সাধারণ সম্পাদক শান্ত নূর খান শান্ত, ৪৯ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ মান্নান, সাধারণ সম্পাদক গাজী শামীম আহমেদ, ৫০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আলহাজ্ব মাসুম মোল্লা, ৬২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আলহাজ্ব মোস্তাক আহমেদ, ৬৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আলহাজ্ব মোহাম্মদ শামস উদ্দিন ভূঁইয়া শান্ত সহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও ইলেকট্রিক ও প্রিন্ট মিডিয়া সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় বক্তারা বলেন বিএনপি বর্তমানে সারাদেশে আন্দোলনের নামে যে অরাজকতা ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে তার দাঁতভাঙ্গা জবাব দেয়া হবে। সেই সাথে তারা যতই ষড়যন্ত্র করুক এদেশের মানুষ আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগে ভোট দেওয়ার মাধ্যমে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পুনরায় ক্ষমতায় আনার মাধ্যমে দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখবে।


আরও খবর



সবজির বাজার গরম, কাঁচা মরিচের দামে আগুন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ |

Image


 ডিজিটাল রিপোর্ট:


দীর্ঘদিন ধরেই নিত্যপণ্য, কাঁচাবাজার, মাছ-মাংস, এমনকি মসলাজাত পণ্যের দামে হাঁসফাঁস অবস্থা সাধারণ মানুষের। বাজারে সরবারহে খুব একটা ঘাটতি না থাকলেও বেশিরভাগ পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী।


 সপ্তাহের ব্যবধানেই দাম বেড়ে যাচ্ছে বিভিন্ন সবজির। বিশেষ করে কাঁচা মরিচের দাম সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি ৭০-৮০ টাকা বেড়ে ১৫০-১৬০ টাকা হয়েছে।


শুক্রবার (১৭ মে) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, আগের মতোই উচ্চমূল্যে বিক্রি হচ্ছে শাক-সবজি, চিনি, চাল, আটা, ডাল ও মাছ-মাংস।


আলুর ছড়াছড়ি থাকলেও দাম কমছে না। ৫৫-৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে আলু। স্থানভেদে পাকা টমেটোর কেজি ৫০-৬০ টাকা। পেঁপে ৮০-৯০ টাকা, বেগুনও ১০০ টাকা ছুঁই ছুঁই। করলা ৫০-৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০-৫০ টাকা, বরবটি ১০০ থেকে ১২০ টাকা ও মান ও জাতভেদে পটল ৫০-৭০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।


স্থান ও মানভেদে কাঁচামরিচ ১৫০-১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, চিচিঙ্গা ৮০-১০০ টাকা, ঝিঙা ৬০-৭০ টাকা, কচুর লতি ৭০-৮০ টাকা, কচুর মুখী মানভেদে ৬০-৭০ টাকা, গাজর ৮০ টাকা, শসা ৫০-৬০ টাকা ও কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৩০-৪০ টাকা হালি।


বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ মানভেদে বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০ টাকায়। কেজিতে ১০-২০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে দেশি রসুন ২২০-২৪০ টাকা এবং আদা আগের বাড়তি দামেই ২২০ থেকে ২৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।


মাংসের বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, গরুর মাংসের কেজি ৭৫০-৮০০ টাকা। ব্রয়লার মুরগির দাম কিছুটা বেড়েছে এ সপ্তাহে। প্রতি কেজি স্থানভেদে ২২০-২৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা গত সপ্তাহেও ১০-২০ টাকা পর্যন্ত কম ছিল। 


এছাড়া সোনালি ও লেয়ার জাতের মুরগির কেজি স্থানভেদে ৩৫০ থেকে ৩৯০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। খাসির মাংস আগের মতোই ১১০০ থেকে ১২০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।


মাছের বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, পাঙ্গাস বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ২০০ টাকা। আকার ও মানভেদে অনেকটা একই দামে বিক্রি হচ্ছে তেলাপিয়া। চাষের কই ২৫০ টাকার নিচে মিলছে না। আকারভেদে রুই-কাতলার দাম হাঁকানো হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি। দেশি শোল মাছ প্রতি কেজি ৯০০ থেকে ১ হাজার টাকা।


আকারভেদে শিং মাছ ও বাইলা মাছ প্রতি কেজি প্রকারভেদে ৬০০-৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আকারভেদে পোয়া মাছ ৩৫০ থেকে ৪০০, পাবদা মাছ ৪০০ থেকে ৬০০, মলা ৫০০, কাচকি মাছ ৬০০, বাতাসি টেংরা ৯০০, অন্য জাতের টেংরা মাছ ৬০০ থেকে ৭০০, পাঁচ মিশালি মাছ ৩০০, রুপচাঁদা ১ হাজার ও বাইম মাছ ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হতে দেখা গেছে।




আরও খবর



ডোনাল্ড লুর পর ফখরুলের বক্তব্যের কোনো মূল্য নেই: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ |

Image

 ডিজিটাল ডেস্ক:

মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর বক্তব্যের পর বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্যের কোনো মূল্য নেই বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। 


বাংলাদেশ প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র আগের অবস্থানে আছে- মির্জা ফখরুলের এমন বক্তব্য পরিপ্রেক্ষিতে তিনি বলেন, মির্জা ফখরুল কীভাবে জানলেন- যুক্তরাষ্ট্র তার আগের অবস্থানে রয়েছে? 


মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর বক্তব্য পরিষ্কার। তার বক্তব্যের পর ফখরুল সাহেবের এ বক্তব্যের কোনো মূল্য নেই।


আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ের রহমতে আলম ইসলাম মিশন এতিমখানায় সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে খাবার বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।


 ১৭ মে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে এ কর্মসূচির আয়োজন করে আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণবিষয়ক উপ-কমিটি।



সেতুমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনাই দেশের ভাগ্য পরিবর্তন করেছে। তার আগে যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা নিজেদের ভাগ্য আর পকেটের উন্নয়ন করেছে। শেখ হাসিনার সততা সারা বিশ্বে আজ প্রশংসনীয়।


আওয়ামী লীগের এ শীর্ষ নেতা বলেন, শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন মূলত বাংলাদেশের গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন। স্বাধীনতার আদর্শের প্রত্যাবর্তন। মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধের প্রত্যাবর্তন। 


শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন মুক্তিযুদ্ধের রণধ্বনি জয় বাংলার প্রত্যাবর্তন। তিনি ফিরে এসেছিলেন বলেই গণতন্ত্র শৃঙ্খলামুক্ত হয়েছে। যুদ্ধাপরাধী ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার হয়েছে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার সম্পন্ন হয়েছে। 


মেট্রোরেল, পদ্মা সেতু হয়েছে। পাহাড় সমতল সর্বত্রই উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। যারা এসব অস্বীকার করে তারা দিনের আলোতে অন্ধকার দেখা। দেশের মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন করেছেন শেখ হাসিনা। 



আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণবিষয়ক উপ-কমিটির সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম ও এতিমখানার কিছু শিক্ষার্থীসহ মহানগরের অন্য নেতারা।


আরও খবর



যুদ্ধ শেষে গাজায় শান্তিরক্ষী মোতায়েনের পরিকল্পনা

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ |

Image

যুক্তরাষ্ট্র গাজায় চলমান সংঘাত শেষে ফিলিস্তিন উপত্যকাটিতে আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েনের পরিকল্পনা করছে। ওয়াশিংটন ওই শান্তিরক্ষী বাহিনীতে মিসর, সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) ও মরক্কোকে সেনা সরবরাহের প্রস্তাব দিয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের বক্তব্য, সংঘাত শেষে গাজায় আবার হামাসের মাথাচাড়া দিয়ে ওঠা ঠেকাতে এবং উপত্যকাটিকে নিরাপদ করতেই এমন পদক্ষেপ চায় তারা।

মিসর, ইউএই ও মরক্কো যুক্তরাষ্ট্র সরকারের এই প্রস্তাব বিবেচনা করে দেখছে বলে জানা গেছে। তবে তাদের একটি শর্ত রয়েছে।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, এমন কোনো প্রস্তাব বাস্তবায়নের আগে দেশ তিনটি চায়, ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিক যুক্তরাষ্ট্র।

ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, গাজায় শান্তিরক্ষী বাহিনীতে নিজেদের সেনাদের যুক্ত করার প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে সৌদি আরবসহ অন্য আরব দেশগুলো। যদিও গাজায় কোনো এক ধরনের শান্তিরক্ষী বাহিনীর মোতায়েনের পক্ষে সায় দিয়েছে তারা। কারণ, সংঘাত শেষে গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অবস্থানের বিকল্প কোনো বাহিনী আপাতত দেখা যাচ্ছে না।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গাজায় শান্তিরক্ষী বাহিনী মোতায়েনের বিরোধিতা করে আসছেন। পশ্চিমা এক কর্মকর্তা ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে জানিয়েছেন, এটি নিয়ে কারও সঙ্গে কথা বলতে চায় না ইসরায়েল। আর আরব দেশগুলো পশ্চিমাদের কাছে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানিয়েছে। তবে পশ্চিমাদের মধ্যে খুব কম দেশই এই স্বীকৃতি দেওয়ার কাছাকাছি রয়েছে।


আরও খবর



দশমিনায় সুর্যমুখি শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ |

Image

মোঃ নাঈম হোসাইন ,দশমিনা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি :

পটুয়াখালীতে আইএফডিসি ও কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের সহযোগিতায় ফিট দ্যা ফিউচার বাংলাদেশ ক্লাইমেট স্মার্ট এগ্রিকালচার এক্টিভিটি এর উদ্যোগে সুর্যমুখি শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার বেলা ১১টায় দশমিনা উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের গছানী নিজ হাওলা গ্রামে প্রায় আর্ধশতাধিক কৃষক-কৃষানীর অংশ গ্রহনে সুর্যমুখি শস্য কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়। সুর্যমুখি চাষি মো. মকবুল হোসেন হাওলাদারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন দশমিনা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জাফর আহম্মেদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন-আইএফডিসি প্রকল্পের ফিল্ট সুপার ভাইজার মো. নাজমুল হক, সিএফডিসও মো. হাবিবুর রহমান, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. রবি ফয়সাল ও উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেনসহ স্থানীয় গন্যমান্যব্যাক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



তিন মাস ধরে দুবাইয়ের হিমঘরে পরে আছে রাণীনগরের মিন্টুর মরদেহ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ |

Image

কাজী আনিছুর রহমান,রাণীনগর (নওগাঁ)  :

নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার এনায়েতপুর পশ্চিমপাড়া গ্রামের মৃত্যু জামাল জোয়ারদারের ছেলে মিন্টু হোসেন। সংসারে স্বচ্ছলতা ফেরাতে আর দশজনের মতো পরিবার পরিজন নিয়ে সুখে থাকার আসায় তিন বছর আগে দুবাই পারি জমান তিনি। কিন্তু ভাগ্যের পরিহাস, সেখানে একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। সেখানে হাসপাতালের হিম ঘরে প্রায় সাড়ে তিন মাস ধরে পরে রয়েছে মরদেহ। কিন্তু অর্থ সংকটের কারনে মিন্টুর মরদেহ দেশে ফেরাতে পারছেননা স্বজনরা। ফলে একদিকে স্বজন হারানোর শোক অন্যদিকে অর্থাভাবে মরদেহ আনতে পারার বেদনা পরিবারকে যেন ঘোর হতাশার মধ্যে ফেলে দিয়েছে।

মিন্টুর মামা আব্দুল মতিন জানান,মিন্টুর স্ত্রী-দুই মেয়ে নিয়ে সংসার ছিল। মাথাগোঁজার ঠাই ছাড়া আর কোন সম্পদ নেই তার। শ্রমীকের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতো মিন্টু। এরই মধ্যে স্বপ্ন জাগে সংসারে স্বচ্ছলতা ফেরানোর এবং স্ত্রী-সন্তান নিয়ে ভাল চলার। গত ২০২১সালে ধার-দেনা করে সাড়ে তিন লক্ষ টাকা খরচ করে দুবাই যান মিন্টু। সেখানে যে কোম্পানীর ভিসায় গিয়েছিলেন সেই কোম্পানীতে কাজ না থাকায় অন্যত্র চলে যান মিন্টু। কিন্তু কোম্পানীর লোকজন পাসপোর্ট আটকে দেয়ায় অবৈধ হয়ে পরেন। তার পর থেকে অনেক চেষ্টা করেও পাসপোর্ট-ভিসা হাতে পাননি। ফলে বিভিন্ন জায়গায় কাজ করলেও সুষ্ঠু বেতন পায়নি। এরই মধ্যে শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পরলে দুবাইয়ের আজমানস্থ খলিফা হাসপাতালে ভর্তি হন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১ফেব্রæয়ারী মারা যান মিন্টু। এর পর মৃত্যুর খবর এপর্যন্ত পরিবারের লোকজন জানতে না পারলেও গত ১০মে এক স্বজনের মাধ্যমে মিন্টুর মৃত্যুর খবর জানতে পারে পরিবার। এর পর থেকে তার মরদেহ দেশে ফেরাতে নানা চেষ্টা করছেন পরিবারের লোকজন। আব্দুল মতিন জানান, কোম্পানীর আওতায় থাকলে কোম্পানীর খরচে তার মরদেহ দেশে আসতো। কিন্তু অবৈধ থাকার কারনে নিজ খরচে মরদেহ দেশে আনতে হচ্ছে। এতে প্রায় তিন লক্ষ টাকা ব্যায় হবে। যা পরিবারের পক্ষে যোগান দেয়া সম্ভব নয়। তাই মিন্টুর মরদেহ দেশে ফেরাতে সমাজের বিত্তবানদের নিকট আর্থিক সহযোগিতা কামনা করেছেন। নগদ একাউন্ট নাম্বার- ০১৭৩৫ ১৯১৭৭৩(স্ত্রী),বিকাশ একাউন্ট নাম্বার-০১৭৮৩ ৮৪০৭৪৪(মামা)।


আরও খবর