Logo
শিরোনাম

পুলিশসহ সব বাহিনীকে মানুষের আস্থা অর্জনের আহ্বান

প্রকাশিত:রবিবার ১০ এপ্রিল ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 |

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রবিবার নারী, শিশু, বৃদ্ধ ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য সারাদেশের সকল (৬৫৯) থানায় সার্ভিস ডেস্ক উদ্বোধন করেছেন এবং গৃহহীন পরিবারের জন্য পুলিশের নির্মিত ৪০০টি বাড়ি হস্তান্তর করেছেন।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি পুলিশের দুটি মানবিক উদ্যোগের উদ্বোধন করে সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, বিভিন্ন থানায় নারী, শিশু, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধিদের সেবায় সার্ভিস ডেস্ক স্থাপিত হওয়ায় নারীদের জন্য অন্যায়ের প্রতিকার চাওয়ার একটা সুযোগ সৃষ্টি হবে।

তিনি সার্ভিস ডেস্ক স্থাপিত হওয়ায় গৃহহীন পরিবারের জন্য পুলিশ সদস্যদের ঘর নির্মাণে সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার আকাঙ্ক্ষা ছিল বাংলাদেশের পুলিশ হবে জনগণের পুলিশ। আর পুলিশের এ দুটি উদ্যোগই গণমুখী হয়েছে। তিনি পুলিশকে জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনে কাজ করে যাবারও আহ্বান জানান।

শেখ হাসিনা চট্টগ্রাম, পীরগঞ্জ, রংপুর ও খুলনাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভার্চুয়ালি পুলিশ সদস্য এবং উপকারভোগীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

অনুষ্ঠানটি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইন্স, রাজারবাগে অনুষ্ঠিত হয় এবং এর সাথে সকল থানা, পুলিশ রেঞ্জ এবং পুলিশ লাইন সংযুক্ত ছিল।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব আখতার হোসেন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদও বক্তৃতা করেন। অতিরিক্ত আইজিপি নুরুর রহমান ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ পুলিশের দুটি মানবিক উদ্যোগ সার্ভিস ডেস্ক এবং ভূমিহীনদের জন্য ঘর নির্মাণের ওপর একটি অডিও-ভিডিও তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।

সার্ভিস ডেস্ক খোলার জন্য প্রতিটি থানায় আলাদা কক্ষের ব্যবস্থা করা হয়েছে। একজন বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত মহিলা সাব-ইন্সপেক্টর প্রশিক্ষিত মহিলা অফিসারদের সাথে ডেস্কের নেতৃত্ব দেবেন।

এছাড়া ডেস্কগুলোকে অন্যান্য সরকারি পরিষেবা সম্পর্কে দর্শকদের অবহিত করার এবং আর্থিকভাবে অসচ্ছল ব্যক্তিদের আইনি সহায়তা প্রদানের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

গৃহহীন মানুষের জন্য সারাদেশে ৫২০টি থানায় একটি করে বাড়ি তৈরি করবে পুলিশ। প্রথম দফায় ৪০০ বাড়ি বিতরণ করেছে পুলিশ। যে ঘরগুলো মানসম্মত আধুনিক নির্মাণসামগ্রী দিয়ে তৈরি করা হয়েছে, সেগুলো হলো ভূমিকম্প ও গরম প্রতিরোধক।


আরও খবর



পর্দা উঠছে কান চলচ্চিত্র উৎসবের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ |

Image

প্রতি বছর ফ্রান্সের দক্ষিণ উপকূলীয় শহরে বসে চলচ্চিত্র দুনিয়ার সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ আসর কান চলচ্চিত্র উৎসব। সেই ধারাবাহিকতায় এবারের কান উৎসব ২০২৪-এর ৭৭তম আসরের পর্দা উঠছে আজ মঙ্গলবার। শোবিজ দুনিয়ার অন্যতম বড় চলচ্চিত্র উৎসব এটি।

ফ্রান্সের পালে দ্য ফেস্টিভ্যাল ভবনের গ্র্যান্ড থিয়েটার লুমিয়েরে জমকালো আয়োজনে বসবে এই আসর। এ উপলক্ষে কান শহরে জড়ো হচ্ছেন বিশ্বের বড় বড় চলচ্চিত্র তারকারা।

প্রতি বছরই বাছাই করা বেশ কিছু চলচ্চিত্র দেখানো হয় এই উৎসবে। এবারের তালিকায় কিছু ভারতীয় সিনেমাও রয়েছে। প্রদর্শিত হবে পায়েল কাপাডিয়ার অল উই ইমাজিন অ্যাজ লাইট ও শ্যাম বেনেগালের মন্থন

এছাড়া এই তালিকায় রয়েছে আরো বেশ কয়েকটি সিনেমা। সেই সিনেমাগুলোর মধ্যে রয়েছে—‘অল উই ইমাজিন অ্যাজ লাইটসিনেমার কথা। মুম্বাইয়ের একজন নার্সের জীবনের ওপর র্নিমিত হয়েছে সিনেমাটি।


আরও খবর



মার্কিন ভিসানীতির পরোয়া করে না আ.লীগ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ |

Image

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আমরা দাওয়াত করে কাউকে আনি নাই, তাদের এজেন্ডা আছে; তারা সেসব নিয়ে ঢাকায় এসেছে। বিএনপির সঙ্গে তাদের কি আছে, তারাই ভালো জানে। ওপরে ওপরে বিএনপি তাদের পাত্তা দেয় না বললেও, তলে তলে বিএনপি কি করে তারাই ভালো জানে। আমরা মার্কিন স্যাংশন, ভিসানীতি পাত্তা দেই না। মঙ্গলবার (১৪ মে) সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে আলোচনাকালে এসব কথা বলেন তিনি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক বিএনপির আন্দোলনের ব্যর্থ চেষ্টা। আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে খড়কুটো ধরে বাজতে চায় তারা। আসলে তাদের কোনো ইস্যু নাই। তারা ভারতীয় পণ্য বর্জনকে ইস্যু বানাতে চায়। আমার প্রশ্ন হলো-ভারতীয় মসলা ছাড়া কি আমাদের চলে?

তিনি বলেন, ভারতের মসলা ছাড়া আমাদের চলে না। শুধু মসলা কেন, ভারত থেকে শাড়ি-কাপড় আসবে, এ ছাড়া আরও কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যও আসবেই।

বিএনপি ও তাদের সমমনাদের আন্দোলনের ডাকে জনগণের সাড়া নেই জানিয়ে আওয়ামী লীগের এ নেতা বলেন, সম্প্রতি ঢাকায় বিএনপির দুটা সমাবেশই ফ্লপ হয়েছে। দলটির কর্মীরা হতাশ, তাদের আর নেতাদের ওপর আস্থা নেই। সে কারণেই বিএনপির কর্মীরা তাদের সমাবেশে যোগ দেয় না।

বিএনপির নেতারা এখন বলছে গরম কমলে আন্দোলন করবে। এভাবে তো ১৫ বছর পার হয়ে গেল, আর কত সময় নেবে বিএনপি। প্রশ্ন ওবায়দুল কাদেরের।

মেট্রোরেলের ভ্যাটের বিষয়ে কাদের বলেন, ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ বাস্তব সম্মত না, যৌক্তিক না। দুনিয়ায় কোথাও এত ভ্যাট নাই। তবে ৫ শতাংশ ভ্যাটের নজির আছে প্রতিবেশী দেশগুলোতে। এই কথাগুলো নেত্রীকে (শেখ হাসিনাকে) বলেছি। তিনি যৌক্তিক ভ্যাট আরোপের বিষয়টি ভেবে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন।


আরও খবর



রাজধানীসহ সারাদেশে বাড়চ্ছে ডেঙ্গু, একদিনে ৩ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ |

Image

 ডিজিটাল ডেস্ক:


চোখ রাঙাচ্ছে এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গু। বছরের শুরুর চার মাস ডেঙ্গুর প্রকোপ কিছুটা নিয়ন্ত্রিত থাকলেও আস্তে আস্তে তা বাড়তে শুরু করেছে। 


এরই মধ্যে গত একদিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন তিনজন। নতুন করে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২১ জন।



বুধবার (১৫ মে) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।


এ নিয়ে সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে এ বছর ভর্তি রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫৪৫ জনে। মে মাসে ১৫ দিনে মারা গেছেন ৮ জন। 


এ ছাড়া চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৩২ জন মারা যাওয়ার খবর জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।


বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২১ জন। এ নিয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা ১৬৪ জন।



আক্রান্ত ২১ জনের মধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকার ১১ জন। এ ছাড়া ঢাকার বাইরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১০ জন। এদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বরিশালে, ৫ জন।


চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৫ মে পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট দুই হাজার ৫৪৫ জন। তাদের মধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকার ৮৫১ জন। এ সময়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন দুই হাজার ৩৭৭ জন।


প্রতি বছর বর্ষাকালে ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দেয়। ২০২৩ সালের জুন মাস থেকে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করে। গেল বছর দেশে তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন।


 এর মধ্যে ঢাকায় এক লাখ ১০ হাজার আটজন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন দুই লাখ ১১ হাজার ১৭১ জন। আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেন তিন লাখ ১৮ হাজার ৭৪৯ জন।


 গত বছর এক হাজার ৭০৫ জন মানুষ মশাবাহিত এই রোগে মারা গেছেন। যা দেশের ইতিহাসে এক বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু।


এর আগে, ২০১৯ সালে দেশব্যাপী ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছিলেন এক লাখ এক হাজার ৩৫৪ জন। ওই সময়ে চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীসহ প্রায় ৩০০ জনের মৃত্যু হয়েছিল।


২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গুর সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। 


ওই বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এ ছাড়া ২০২২ সালে ডেঙ্গু নিয়ে মোট ৬২ হাজার ৩৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল।


আরও খবর



ঢাকার বাতাসে উচ্চমাত্রায় ক্যান্সারের উপাদান

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ |

Image

ক্যানসার সৃষ্টিকারী আর্সেনিক, সিসা ও ক্যাডমিয়ামের মতো মারাত্মক ক্ষতিকর বিষের ভেতর বসবাস করছে রাজধানীর মানুষ। ঢাকার বাতাসে এসব বিষাক্ত পদার্থের উপস্থিতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত মাত্রার প্রায় দ্বিগুণ বলে নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে।

গবেষণায় শহরের বাতাসে ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে এমন আরেকটি উপাদান কোবাল্টের উচ্চ মাত্রায় উপস্থিতি শনাক্ত হয়েছে।

এলিমেন্টাল ক্যারেক্টারাইজেশন অব অ্যাম্বিয়েন্ট পার্টিকুলেট ম্যাটার ফর এ গ্লোবাল ডিস্ট্রিবিউটেড মনিটরিং নেটওয়ার্ক: মেথডোলজি অ্যান্ড ইমপ্লিকেশনস নামে এই গবেষণাটি গত ১০ মার্চ এসিএস ইএস অ্যান্ড টি এয়ার জার্নালে প্রকাশিত হয়।

বিশ্বের ২৭টি স্থানে পরিচালিত এই গবেষণায় বলা হয়েছে, লেড-অ্যাসিড ব্যাটারি এবং ই-বর্জ্য পুনর্ব্যবহারযোগ্য শিল্প, কয়লাভিত্তিক ইটভাটা এবং যানবাহনগুলি রাসায়নিক উপাদানগুলির উচ্চ ঘনত্বের জন্য দায়ী।

গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, ঢাকা-ই একমাত্র স্থান যেখানে প্রাপ্তবয়স্ক ও শিশু উভয়ের ক্যানসার সৃষ্টির ঝুঁকি মানদণ্ড ছাড়িয়েছে।

সারফেস পার্টিকুলেট ম্যাটার নেটওয়ার্ক বিশ্বের একমাত্র সংস্থা যারা দুনিয়ার বিভিন্ন দেশের বাতাসে সূক্ষ্ম কণার ঘনত্ব পরিমাপের মাধ্যমে কোন কোন এলাকার বাতাসে রাসায়নিক উপাদানের ঘনত্ব বেশি তা শনাক্ত করে।

গবেষকরা বাতাসে ধূলিকণা, রাসায়নিক উপাদানের বিস্তার ও মানুষের স্বাস্থ্যে এসবের প্রভাব মূল্যায়ন করতে ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে সংগ্রহ করা নমুনা পরীক্ষা করেন।

গবেষকদের একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক আবদুস সালাম। তিনি জানান, বাংলাদেশের পরিবেশে সীসার দূষণের কারণে বাতাসেও বিপজ্জনক মাত্রায় এর উপস্থিতি দেখা গেছে।

তিনি বলেন, একসময় বাতাসে সীসার ঘনত্ব অনেক বেশি ছিল। তারপরে এটি অনেক হ্রাস পায়। আমরা সাধারণত প্রতি ঘনমিটার বাতাসে ৪০০ থেকে ৫০০ ন্যানোগ্রাম পেতাম। কিন্তু এখন আবার এক হাজারেরও বেশি ন্যানোগ্রাম পাওয়া যাচ্ছে।

গবেষণায় ঢাকার বাতাসকে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ পাওয়া যায়, এর পরেই রয়েছে ভারতের কানপুর, ভিয়েতনামের হ্যানয়, সিঙ্গাপুর, চীনের বেইজিং এবং তাইওয়ানের কাওসিউং।

এ বছরের শুরুতে প্রকাশিত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে ক্যানসার রোগীর সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে এবং ২০৫০ সালে দেশটিতে ২০২২ সালের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি নতুন রোগী শনাক্ত হতে পারে। বাংলাদেশে ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি।


আরও খবর



৫৮ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, বিস্তৃত হতে পারে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ |

Image


ডিজিটাল ডেস্ক:


কয়েকদিনের বিরতির পর আবার দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়েছে তাপপ্রবাহ। এমন পরিস্থিতিতে সতর্ক থাকতে ৪৮ ঘণ্টার সতর্কবার্তা দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।


 জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে বলে ওই বার্তায় জানানো হয়েছে।


আবহাওয়াবিদ মল্লিক বলেন, সারাদেশে তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। তবে ৪০ ডিগ্রিতেই ওঠানামা করবে। বুধবার সন্ধ্যার বুলেটিনে বলা হয়, পাবনা, দিনাজপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম এবং রাঙ্গামাটি জেলার ওপর দিয়ে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।


এর বাইরে চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী এবং বান্দরবান জেলাসহ ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। একই পরিস্থিতি বিরাজ করছে রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের বাকি অংশে।


এদিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয় দিনাজপুরে। ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।


সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়ার আভাসও এসেছে পূর্বাভাসে।



আরও খবর